জাতীয়
এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতে চলবে ডাবল ডেকার বাস

ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেটকার ব্যতীত গণপরিবহনের খুব একটা সাড়া না মেলায় বাস চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিসি)। প্রথম দফায় এক্সপ্রেসওয়েতে বিআরটিসির আটটি ডাবল ডেকার (দোতলা) বাস চলাচল করবে।
সোমবার (১৮ সেপ্টেম্বর) ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতে বিআরটিসির বাস চলাচল কার্যক্রম উদ্বোধন করা হবে। প্রথম দফায় উড়ালসড়ক হয়ে একটি রুটেই নিয়মিত বাস চলাচল করবে। খেজুরবাগান থেকে বিজয় সরণি হয়ে বিমানবন্দরের কাওলায় নেমে বাস যাবে উত্তরা জসিমউদদীন পর্যন্ত। এই ১১ দশমিক ৪ কিলোমিটার রুটে ৩৫ টাকা ভাড়া নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ বিষয়ে বিআরটিসির পরিচালক (প্রশাসন) এস এম কামরুজ্জামান বলেন, সোমবার থেকে প্রাথমিকভাবে আটটি ডাবল ডেকার বাস এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতে পরিচালনা করা হবে। ভাড়া নির্ধারণ করা হয়েছে ৩৫ টাকা। সকাল ৭টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত বাসগুলো চলাচল করবে।
অর্থসংবাদ/এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

জাতীয়
মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় শেষ, বাড়ছে না মেয়াদ

মনোনয়নপত্র দাখিলের সময়সীমা শেষ হয়ে গেছে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিব জাহাংগীর আলম। সময় আর বাড়ানো হবে না বলেও জানান তিনি।
বৃহস্পতিবার (৩০ নভেম্বর) নির্বাচন ভবনের মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি।
জাহাংগীর আলম বলেন,মনোনয়নপত্র দাখিলের সময়সীমা অতিক্রমের বিষয়টি আপনারা আগে থেকেই অবহিত রয়েছেন। তাই বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন মনে করে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিলের সময়সীমা বর্ধিতকরণের কোনো সুযোগ নেই।
আচরণবিধি প্রতিপালন নিয়ে তিনি বলেন, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব সাক্ষাৎ করেছিলেন। বিশেষ করে পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন পুরো বিষয় অবহিত করেছেন। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আছে বলে জানিয়েছেন। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব কোনো নির্দেশনা আছে কিনা তা জেনে নিয়েছেন। পরবর্তীতে সে অনুযায়ী কার্যক্রম গ্রহণ করবেন।
এছাড়া কিছু কিছু প্রার্থী কোনো কোনো জায়গায় আচরণ বিধি ভঙ্গ করায় আমাদের নির্বাচনী অনুসন্ধান কমিটি তাদেরকে তলব করেছেন। এছাড়াও রিটার্নিং অফিসারের মাধ্যমে নির্বাহী হাকিমরাও কাজ করছেন। তারা তাদের কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছেন।

বেশ কয়েকটি দল এখনো মনোনয়নপত্র জমা দেয়নি। ইতোমধ্যে সময় শেষ হয়েছে- আর কোনো সুযোগ আছে কিনা, এমন প্রশ্নের জবাবে ইসি সচিব আরও বলেন, সময়সীমা অতিক্রম হয়েছে বিধায় এই সীমা বর্ধিত করণের আর কোনো সুযোগ নেই।
তাহলে বিএনপি ছাড়াই কি নির্বাচন হচ্ছে, সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি আরও বলেন, এটা আপনারা বুঝে নেন।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী ৩০ নভেম্বর মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিন। বাছাই ১-৪ ডিসেম্বর, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৭ ডিসেম্বর, প্রতীক বরাদ্দ ১৮ ডিসেম্বর। আর ভোট হবে ৭ জানুয়ারি ২০২৪।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
ভোটের দিন কোনো থ্রেট দেখছি না

৭ জানুয়ারি জাতীয় নির্বাচনের ভোটের দিনের কোনো থ্রেট আছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন বলেছেন, এখন পর্যন্ত আমরা কোনো থ্রেট দেখছি না। এরপরও আমরা গোয়েন্দা বিভাগকে দায়িত্ব দিয়েছি। তারা যে তথ্য দেবে, সে আলোকে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সব প্রস্তুতি নিতে আমরা দৃঢ় প্রতিজ্ঞ ও প্রস্তুত।
বৃহস্পতিবার (৩০ নভেম্বর) নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়ালসহ কমিশনারদের সঙ্গে বৈঠক শেষে আইজিপি এসব কথা বলেন।
দেশে এখনো সহিংসতা চলছে। যানবাহনে আগুন দেওয়া হচ্ছে, এ প্রসঙ্গে আইজিপি বলেন, সহিংসতা যারা করছে তারা বাসে আগুন দিচ্ছে, গাড়িতে আগুন দিচ্ছে, ট্রেনে আগুন দিচ্ছে। এদের মধ্যে অনেকে অ্যারেস্ট হচ্ছে। তবে আমরা তৎপর। আমাদের তৎপরতার কারণে রাস্তাঘাটে সাধারণ মানুষের উপস্থিতি বেড়েছে। বর্তমানে ৮০ শতাংশ গাড়ি রাস্তায় চলাচল করছে। প্রায় সব কিছুই স্বাভাবিক। যারা চোরাগুপ্তা হামলা চালাচ্ছে, দেশের আইন অনুযায়ী কঠোর ব্যবস্থা নেবো।
কমিশনের সঙ্গে বৈঠক প্রসঙ্গে আইজিপি বলেন, আমরা সিইসি মহোদয়ের সঙ্গে কথা বলেছি। যখনই নির্বাচন আসে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীসহ সবই নির্বাচন কমিশনের অধীনে চলে আসে। ইসির নির্দেশনা অনুযায়ী আমরা কাজ করি। অবাধ ও সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন করার জন্য আইন অনুযায়ী যে কাজ করা দরকার, নির্বাচন কমিশন তাই করে থাকে। আমরা নির্বাচন কমিশনের নির্দেশ অনুযায়ী কাজ করতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ। আমরা আশা করছি, ইসির নির্দেশনা অনুযায়ী একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন দেশবাসীকে উপহার দিতে পারবো।
লক্ষীপুর ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পুলিশের সহায়তায় প্রকাশ্যে সিল মারা হয়েছে। এ প্রসঙ্গে পুলিশ প্রধান বলেন, এ ঘটনা আমার জানা নেই। তবে কারো ত্রুটি পেলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। যে কোনো নির্বাচনে আইনবহির্ভূত কাজে পুলিশের লোক হোক বা যে কোনো লোক হোক, যার বিরুদ্ধে ত্রুটি পাবো, আমরা ব্যবস্থা নেবো।

এসময় আইজিপির সঙ্গে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) প্রধান হারুন অর রশীদ উপস্থিত ছিলেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
করযোগ্য আয় করেন ৬৫-৭০ লাখ, রিটার্ন আসে অর্ধেক

বিভিন্ন জরিপের ভিত্তিতে আমাদের ধারণা ৬৫ থেকে ৭০ লাখ ব্যক্তি প্রত্যক্ষ করের আওতায় আসা উচিত। আমরা পাচ্ছি তার অর্ধেক। অর্থাৎ কর প্রদানে সক্ষম ব্যক্তিদের করজালে আওতায় আনতে পারলে আয়কর রিটার্ন জমা ৫০ শতাংশের বেশি উত্তীর্ণ হওয়া সম্ভব।
বৃহস্পতিবার (৩০ নভেম্বর) জাতীয় আয়কর দিবস- ২০২৩ উপলক্ষ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের মাল্টিপারপাস হলে ‘নতুন আয়কর আইন এবং কর পরিপালন: পরিবর্তিত প্রেক্ষিত’ শীর্ষক সেমিনারে এমন তথ্য উঠে আসে।
সেমিনারে অ্যাটর্নি জেনারেল আবু মোহাম্মদ আমিন উদ্দিন প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। এতে সভাপতিত্ব করেন এনবিআর চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন করনীতি বিভাগের সদস্য ড. সামস উদ্দিন আহমেদ।
সেমিনারে বলা হয়, কর পরিপালন বিষয়ে করদাতার আচরণ পরিবর্তনের জন্য পরিবর্তন তত্ত্বের আবির্ভাব হয়েছে। করদাতা ও রাজস্ব প্রশাসনের মধ্যে মিথস্ক্রিয়ার মাধ্যমে করসেবা উন্নততর করা সম্ভব। রাজস্ব প্রশাসনের কী কী আচরণের ফলশ্রুতিতে একজন করদাতার আচরণে ইতিবাচক পরিবর্তন আনা সম্ভব তা পর্যবেক্ষণ করা যায়। এ পরিবর্তনের মাধ্যমে রাজস্ব প্রশাসন ও করদাতার মানসিক সমঝোতা সৃষ্টি করে স্বেচ্ছাকর পরিপালন এবং রাজস্ব আদায়ে কাঙ্ক্ষিত গতিশীলতা আনয়ন করা সম্ভব।
সেমিনারে আরও বলা হয়, গত পাঁচ দশকে মোট রাজস্বে প্রত্যক্ষ কর ক্রমান্বয়ে প্রায় চার গুণ বৃদ্ধি পেয়ে ২০২২-২৩ অর্থবছরে ৩৫ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। ২০১৩ সালে অনলাইন টিআইএন চালু হয়। ২০২২-২৩ অর্থবছরে টিআইএন গ্রহণের সংখ্যা ৫০ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।

সেমিনারে সামস উদ্দিন আহমেদ বলেন, করের আওতা বাড়াতে কর জরিপ গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম। কর জরিপের দুটি পদ্ধতি আছে। একটি হচ্ছে ডোর টু ডোর জরিপের মাধ্যম করের আওতা বৃদ্ধি করা যায়। আর একটি পদ্ধতি হলো তথ্যভিত্তিক জরিপ। বর্তমানে রাজস্ব বোর্ড সেই কাজটা করছে। সিস্টেম যত সহজ করদাতা তত বাড়বে। এর পাশাপাশি কর সংস্কৃতি গড়ে তুলতে হবে।
তিনি বলেন, বিভিন্ন জরিপের ভিত্তিতে আমাদের ধারণা ৬৫ থেকে ৭০ লাখ ব্যক্তি প্রত্যক্ষ করের আওতায় আসা উচিত। কিন্তু আমরা পাচ্ছি ৩৫ লাখ আয়কর রিটার্ন। অর্থাৎ কর প্রদানে সক্ষম ৬৫ থেকে ৭০ লাখ ব্যক্তিকে করজালে আওতায় আনতে পারলে আয়কর রিটার্ন ৫০ শতাংশ বেশি উত্তীর্ণ হওয়া সম্ভব।
আয়কর দিবস উপলক্ষ্যে আজ সব আয়কর অফিস সজ্জিত করা হয়েছে। সকাল সাড়ে ১০টায় এনবিআরের প্রধান কার্যালয়ে বেলুন ও পায়রা উড়িয়ে দিবসটি উদযাপন করা হয়। দিবসটি উপলক্ষ্যে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক বাণী দিয়েছেন। জাতীয় আয়কর দিবসে বিভিন্ন জাতীয় পত্রিকায় ক্রোড়পত্র প্রকাশের ব্যবস্থা করেছে।
দেশে বর্তমানে ৯৪ লাখের বেশি কর শনাক্তকারী নম্বরধারী (টিআইএন) করদাতা রয়েছেন। গত অর্থবছরে ৩৫ লাখ ২৯ হাজার ২৬৩টি রিটার্ন দাখিল করা হয়েছিল।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
কর দেওয়া সহজ করতে এনবিআরকে কার্যকর অবদান রাখতে হবে

রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন কর দেওয়া সহজ করতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের আরো বেশি কার্যকর অবদান রাখার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেছেন।
তিনি বলেন, ‘আয়কর প্রদানকে সহজ ও উৎসবে রূপান্তর করতে নভেম্বর মাসব্যাপী সারাদেশের কর অফিসগুলোতে করসেবা প্রদান করার জন্য কর বিভাগে কর্মরত সবাইকে আরো বেশি দায়িত্বশীল হতে হবে। আমি আশা করি, সাধারণ জনগণকে কর প্রদানে উৎসাহিত করতে এবং কর প্রদান সহজ করতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড আরো বেশি কার্যকর অবদান রাখবে।’
রাষ্ট্রপতি জাতীয় আয়কর দিবস উপলক্ষ্যে দেওয়া এক বাণীতে এ কথা বলেন।
‘জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) উদ্যোগে বৃহস্পতিবার (৩০ নভেম্বর) জাতীয় আয়কর দিবস পালনের উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে রাষ্ট্রপতি বলেন, জাতীয় আয়কর দিবসের এবারের প্রতিপাদ্য ‘কর দেবো গড়বো দেশ, স্মার্ট হবে বাংলাদেশ’ অত্যন্ত সময়োপযোগী হয়েছে।
রাষ্ট্রপতি উল্লেখ করেন, রাজস্ব আহরণের অন্যতম ব্যবস্থার পাশাপাশি অর্থনৈতিক ও সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার কার্যকরী মাধ্যম আয়কর। উন্নত রাষ্ট্র গঠনে প্রত্যক্ষ কর বা আয়করের ভূমিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত সুখী-সমৃদ্ধ ও উন্নত ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ গড়ার লক্ষ্য অর্জনে বাংলাদেশে আয়কর প্রদানকারীর সংখ্যা এবং আয়কর খাতে রাজস্ব আহরণ বৃদ্ধির বিকল্প নেই।

তিনি বলেন, আয়কর প্রদানের পরিবেশ সৃষ্টি ও আয়কর সম্পর্কে জনগণকে সচেতন করতে পারলে জনগণের কর বিষয়ক ভীতি দূর হবে এবং সমাজে কর পরিপালনের সংস্কৃতি বিকশিত হবে। আয়কর সম্পর্কে ভীতি ও অসচেতনতা দূর করতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের উদ্ভাবনীমূলক ও কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।
করদাতাদের কর প্রদানে উৎসাহিত করতে প্রতিবছর জাতীয় আয়কর দিবস উদযাপন এবং আয়কর তথ্য ও সেবা মাস আয়োজন, সর্বোচ্চ করদাতাকে সম্মাননা ও ট্যাক্স কার্ড প্রদান গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে বলেও রাষ্ট্রপতি মনে করেন।
মো. সাহাবুদ্দিন বলেন, আয়কর আইন-২০২৩ প্রণয়ন এবং প্রথমবারের মতো ট্যাক্স রিটার্ন প্রিপেয়ারার সিস্টেম প্রবর্তন, অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল, ইলেকট্রনিক-ট্যাক্স ডিডাক্টেড অ্যাট সোর্স (ই-টিডিএস) এ চালান এবং নিরীক্ষিত হিসাব বিবরণীর সঠিকতা যাচাইয়ের জন্য ডকুমেন্টস ভেরিফিকেশন সিস্টেম (ডিভিএস) চালু করা রাজস্ব বোর্ডের প্রশংসনীয় উদ্যোগ। তিনি মনে করেন, এসব ইতিবাচক কর্মসূচি ও সংস্কারমূলক কার্যক্রমের ফলে আয়কর ব্যবস্থাপনায় যুগান্তকারী পরিবর্তন সূচিত হবে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিন আজ

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় বৃহস্পতিবার (৩০ নভেম্বর) শেষ হচ্ছে। গত ১৫ নভেম্বর ঘোষিত তফসিলে ৩০ নভেম্বর মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ সময় নির্ধারণ করে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
ইসি জানিয়েছে, এবার সংসদ নির্বাচনে ২৬টির মতো রাজনৈতিক দল অংশগ্রহণ করবে।
ইসি ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, প্রার্থীরা মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার পর রিটার্নিং কর্মকর্তারা তা বাছাই করবেন ১ থেকে ৪ ডিসেম্বর, রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে কমিশনে আপিল দায়ের ও নিষ্পত্তি ৫ থেকে ১৫ ডিসেম্বর, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৭ ডিসেম্বর। রিটার্নিং কর্মকর্তারা প্রতীক বরাদ্দ করবেন ১৮ ডিসেম্বর। নির্বাচনী প্রচার চলবে ২০২৪ সালের ৫ জানুয়ারি সকাল ৮টা পর্যন্ত। আর ভোটগ্রহণ হবে ৭ জানুয়ারি (রোববার)।
এর আগে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর। জাতীয় সংসদের প্রথম অধিবেশ বসেছিল ২০১৯ সালের ৩০ জানুয়ারি। সংবিধান অনুযায়ী, ২০২৪ সালের ২৯ জানুয়ারির মধ্যে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সম্পন্ন করতে হবে।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোটার সংখ্যা ১১ কোটি ৯৬ লাখ ৯১ হাজার ৬৩৩ জন। আর ভোটকেন্দ্র রয়েছে ৪২ হাজার ১০৩টি।