Connect with us

এগ্রিবিজনেস

সাগরের এক ইলিশের দাম ১৩ হাজার টাকা

Published

on

বিনিয়োগ

পটুয়াখালীতে এক জেলের জালে ধরা পড়েছে আড়াই কেজি ওজনের একটি ইলিশ মাছ। রবিবার (১৭ সেপ্টেম্বর) দুপুরে কুয়াকাটা মাছ বাজারে ইলিশটি নিয়ে আসলে ১২ হাজার ৩৯ টাকায় কিনে নেন বশির গাজী নামে এক মৎস্য ব্যবসায়ী।

জানা যায়, জেলের কাছ থেকে কেনার পর বশির নামে ওই ব্যবসায়ী অন্য এক ক্রেতার কাছে ইলিশটি ১৩ হাজার টাকায় বিক্রি করেন। জেলে ইদ্রিস বলেন, সব সময় এত বড় মাছ সাধারণত পাওয়া যায় না। তবে বড় মাছ পেলে তার দামও একটু বেশি হয়। সাগরে এমনিতেও এখন বেশি মাছ মিলছে না। তবে বড় মাছ পেলে পরিবার-পরিজন নিয়ে ভালো থাকতে পারি আমরা।

গাজী ফিসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. বশির গাজী বলেন, এতবড় মাছ এই বাজারে এখন তেমন একটা দেখা যায় না, তাই আমি নিলামের মাধ্যমে কিনেছি। পরে এক হাজার টাকা লাভে ১৩ হাজার টাকায় মাছটি বিক্রি করে দিয়েছি।

কলাপাড়া উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা অপু সাহা বলেন, বড় ইলিশ মূলত জেলেদের জন্য সুখবর বয়ে আনে। গভীর সমুদ্রের জেলেদের পাশাপাশি উপকূলের জেলেরাও এখন বড় ইলিশ পাচ্ছে।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

অর্থনীতি

বাংলাদেশের মৎস্য খাতে বিনিয়োগ করতে চায় জাপান

Published

on

বিনিয়োগ

বাংলাদেশের সুনীল অর্থনীতিতে বিশেষ করে মৎস্য খাতে সহযোগিতা-বিনিয়োগে আগ্রহ প্রকাশ করেছে জাপান। সোমবার (২৫ সেপ্টেম্বর) মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিমের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎকালে ঢাকায় নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা কিমিনোরি এ আগ্রহ ব্যক্ত করেন। সচিবালয়ে মন্ত্রীর দপ্তরে এ সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়।

এসময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সর্বশেষ জাপান সফর, বাংলাদেশের অভূতপূর্ব উন্নয়ন, ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসার, বাংলাদেশের বড় উন্নয়ন প্রকল্পে জাপানের বিনিয়োগ, উভয় দেশের পারস্পরিক সম্পর্ক এবং মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ খাতে দু’দেশের মধ্যে সহযোগিতার ক্ষেত্র নিয়ে উভয়ের মধ্যে আলোচনা হয়।

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী বলেন, জাপান বাংলাদেশের অকৃত্রিম বন্ধু ও অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ উন্নয়ন অংশীদার। বাংলাদেশের উন্নয়নে জাপান যে ভূমিকা পালন করছে তা নিঃস্বার্থ বন্ধুত্বের অনন্য দৃষ্টান্ত। দু’দেশের মধ্যে সহযোগিতা আমরা আরও সামনে এগিয়ে নিতে পারি। দু’দেশের জনগণ এবং উভয় দেশের সরকারের মধ্যে বিদ্যমান বোঝাপড়া, বন্ধুত্ব ও সহযোগিতা আগামী বছরগুলোতে আরও শক্তিশালী হবে।

জাপানের রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা কিমিনোরি বলেন, বাংলাদেশ ও জাপানের মধ্যে দীর্ঘ বন্ধুত্বের ইতিহাস আছে। বাংলাদেশের সুনীল অর্থনীতিতে বিশেষ করে মৎস্য খাতে জাপান সহযোগিতা দিতে আগ্রহী। এ বিষয়ে দু’দেশের সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের নিয়ে যৌথ পরামর্শ সভা হতে পারে। দু’দেশের মধ্যে সরাসরি যোগাযোগ থাকায় সহজেই এক দেশে অন্য দেশে সহজেই পণ্য পরিবহন সম্ভব। তিনি বাংলাদেশে খাদ্য পণ্যের বহুমুখীকরণের ওপরও গুরুত্বারোপ করেন।

এ সময় মন্ত্রী বলেন, জাপান বাংলাদেশের অন্যতম বড় উন্নয়ন সহযোগী। ভবিষ্যতে জাপান-বাংলাদেশ দু’দেশের সম্পর্ক আরও সুদৃঢ় করবে। বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অঞ্চলগুলোতে জাপানের বিনিয়োগ বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে। যার মাধ্যমে অবকাঠামো উন্নয়ন, কৃষি, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ ইত্যাদি খাতে সহযোগিতা বাড়ানোর ব্যাপক সুযোগ রয়েছে। এ সময় বাংলাদেশের মৎস্য ও প্রাণিজাত পণ্যের বহুমুখীকরণ ও প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্প স্থাপনে জাপানী বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগের ব্যাপক সুযোগ রয়েছে বলে রাষ্ট্রদূতকে অবহিত করেন মন্ত্রী।

এসময় মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. নাহিদ রশীদ, অতিরিক্ত সচিব নৃপেন্দ্র চন্দ্র দেবনাথ, এ টি এম মোস্তফা কামাল ও মো. তোফাজ্জেল হোসেন, যুগ্ম সচিব অন্দ্রিয় দ্রং, নীলুফা আক্তার ও ড. আবু নঈম মুহাম্মদ আবদুছ ছবুর, বাংলাদেশে জাপান দূতাবাসের তৃতীয় সচিব শিমমুরা কাৎসুমি প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

এগ্রিবিজনেস

এক কাতলা মাছের দাম ৩৮ হাজার টাকা

Published

on

বিনিয়োগ

রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া ফেরিঘাট এলাকায় প্রায় ২০ কেজি ওজনের একটি কাতলা মাছ ধরা পড়েছে। শনিবার (২৩ সেপ্টেম্বর) মাছটি ঢাকার এক ব্যবসায়ীর কাছে ৩৮ হাজার টাকায় বিক্রি করা হয়েছে। এর আগে সন্ধ্যায় কলারবাগান এলাকার জেলেদের জালে মাছটি ধরা পড়ে।

মাছ ব্যবসায়ী মাসুদ মোল্লা বলেন, বড় একটি কাতলা মাছ ধরা পড়ার খবর পেয়ে তিনি অপেক্ষা করতে থাকেন। পরে রাতেই ইউসুফ মোল্লার আড়তে আনা হলে ওজন দিয়ে দেখেন প্রায় ২০ কেজি। এই মৌসুমে পদ্মা নদীর এত বড় কাতলা মাছ এবারই প্রথম ধরা পড়েছে। এত বড় কাতলা মাছ পেয়ে জেলেরা যেমন খুশি, ব্যবসায়ী হিসেবে তাঁরাও খুশি হয়েছেন।

স্থানীয় মৎস্যজীবীরা বলেন, পদ্মা নদীর পানি কমতে থাকায় কয়েক দিন ধরেই জেলেদের জালে রুই, কাতলা, পাঙাশ, বাগাড়–জাতীয় মাছ ধরা পড়ছে। প্রায় দুই সপ্তাহ বেশ ভালোই মাছ ধরা পড়লেও তিন থেকে চার দিন ধরে মাছ ধরার পড়ার পরিমাণ কিছুটা কমেছে।

গতকাল শুক্রবার বিকেলে দৌলতদিয়া ফেরিঘাটের পাশে কলারবাগান এলাকায় জাল ফেলেন জেলেরা। সন্ধ্যার পর জালে বড় কোনো মাছ আটকা পড়ার বিষয়টি আঁচ করতে পারেন তাঁরা। পরে জাল গুটিয়ে নৌকায় তুলতেই দেখেন বিশাল একটি কাতলা মাছ। বিক্রির জন্য রাতেই ফেরিঘাট বাজারে ছুটে আসেন জেলেরা। স্থানীয় আড়তদার ইউসুফ মোল্লার আড়তে মাছটি তোলা হয়। পরে নিলামের মাধ্যমে মাছটি কিনে নেন মাছ ব্যবসায়ী মাসুদ মোল্লা।

মাসুদ মোল্লা বলেন, কাতল মাছটি নিলামে তোলা হলে সর্বোচ্চ দরদাতা হিসেবে ১ হাজার ৮০০ টাকা কেজি দরে ৩৬ হাজার টাকা দিয়ে তিনি কিনে নেন। পরে পরিচিতজনদের সঙ্গে যোগাযোগ করে ঢাকার এক ব্যবসায়ীর কাছে ১ হাজার ৯০০ টাকা কেজি দরে মোট ৩৮ হাজার টাকায় বিক্রি করে দেন। মাছটি আজ সকালে ঢাকাগামী একটি পরিবহনে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

এগ্রিবিজনেস

সবজির দাম বৃদ্ধি যেন চিরাচরিত নিয়ম!

Published

on

সবজি

বাজারে এমন কোনো সবজি নেই যারা দাম বাড়তি না। বলতে গেলে বাজারে ৬০ টাকার নিচে কোনো সবজি নেই। তুলনামূলক কম দাম বলতে শুধু মাত্র পেঁপে আর মিষ্টি কুমড়ার কেজি ৪০ টাকা। আর বরবটি, টমেটো তো প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকায়। এছাড়া সেঞ্চুরি ক্রস করে ১২০-এ গাজর, বেগুন বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকায়। সব মিলিয়ে অন্যান্য নিত্যপণ্যের সঙ্গে সব সবজির দামও বলতে গেলে আকাশ ছোঁয়া।

শুক্রবার (২২ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে বাজারে সব ধরনের সবজির দাম বাড়তি, ফলে সবজি কিনতেও হিমশিম খেতে হচ্ছে সাধারণ ক্রেতাদের।

শুক্রবারের বাজারে প্রতি কেজি বেগুন বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকায়, যার মধ্যে লম্বাকৃতির বেগুন প্রতি পিস ৬০ টাকা, বরবটি প্রতি কেজি ১০০ টাকা। করলা বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকায়, পটল প্রতি কেজি ৬০ টাকায়, ঢেঁড়স প্রতি কেজি ৬০ টাকায় এবং ঝিঙ্গা প্রতি কেজি ৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

এছাড়া প্রতি পিস জালি বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকায়, লাউ প্রতি পিস ৭০ থেকে ৮০ টাকায়। বাজারে সবজির মধ্যে সবচেয়ে কম দাম বলতে পেঁপে প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকায়। কাঁচা কলা প্রতি হালি (৪ টি) ৪০ থেকে ৫০ টাকায়, মূলা প্রতি কেজি ৬০ টাকা, ধুন্দল প্রতি কেজি ৬০ টাকা, কচুর মুখি প্রতি কেজি ৮০ টাকা, কচুর লতি প্রতি কেজি ৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। পাশাপাশি মিষ্টি কুমড়া প্রতি কেজি ৪০ টাকা, গাজর প্রতি কেজি ১২০ টাকা, টমেটো প্রতি কেজি ১০০ টাকা, শসা প্রতি কেজি ৬০ টাকা আর কাঁচা মরিচ প্রতি কেজি ১৬০ থেকে ১৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

বাজারে নতুন আলু বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ৬০ টাকা আর আগের আলু প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকায়। অন্যদিকে, দেশি পেঁয়াজ প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ৮৫ টাকায় আর আমদানি করা পেঁয়াজ প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৭০ টাকায়। এছাড়া ডিম প্রতি হালি বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৫৫ টাকায়।

রাজধানীর মহাখালী বাজারে বাজার করতে আসা বেসরকারি চাকরিজীবী হেলাল আহমেদ বলেন, মাছ-মাংসে তো আমরা সাধারণ ক্রেতারা হাত দিতেই ভয় পাই। এখন আবার সবজির দামও বাড়তি, বাজারে ৬০ টাকার নিচে কোনো সবজি নেই। আগে যে সবজি কিনেছি এক কেজি সেটা দামের কারণে বাধ্য হয়ে এখন আধা কেজি কিনি। সব ধরনের সবজির দাম যদি এত বাড়তি হয়, তাহলে আমাদের মতো সাধারণ ক্রেতারা এগুলো কীভাবে কিনবে?

অর্থসংবাদ/এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

এগ্রিবিজনেস

৩৬৭ কোটি টাকার এসপি ও ডিএপি সার কিনবে বিএডিসি

Published

on

বিনিয়োগ

কৃষি মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশনের (বিএডিসি) জন্য দুইটি লটে ৬০ হাজার টন ডিএপি ও এসপি সার কেনা হচ্ছে। এতে সরকারের ব্য়য় হবে প্রায় ৩৬৭ কোটি টাকা।

বৃহস্পতিবার (৭ সেপ্টেম্বর) সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে এ সার ক্রয় সংক্রান্ত দুটি প্রস্তাব অনুমোদিত হয়। বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। সভা শেষে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব সচিব সাঈদ মাহবুব খান বিস্তারিত জানান।

অতিরিক্ত সচিব বলেন, কৃষি মন্ত্রণালয়ের অধীন বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশন (বিএডিসি) কর্তৃক রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে চুক্তির আওতায় মরক্কোর ওসিপি এস.এ থেকে ৬ষ্ঠ লটে ৩০ হাজার মেট্রিক টন এসপি সার কেনা হবে। এই লটে সার কিনতে ১২৯ কোটি ১০ লাখ ৫ হাজার টাকা ব্যয় হবে।

তিনি আরও বলেন, আলাদা আরেকটি প্রস্তাবে কৃষি মন্ত্রণালয়ের অধীন বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশন (বিএডিসি) কর্তৃক রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে চুক্তির আওতায় সৌদি আরব থেকে ৭ম লটে ৪০ হাজার মেট্রিক টন ডিএপি সার কেনা হবে। এই লটে সার কিনতে মোট ব্যয় হবে ২৩৭ কোটি ৬১ লাখ ৫০ হাজার টাকা।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

এগ্রিবিজনেস

পাটের চাষে খরচ বাড়লেও কমেছে দাম

Published

on

পাট

পাট চাষে গত বছরের তুলনায় এবার ব্যয় অনেকাংশে বেড়েছে। মজুরির পাশাপাশি সার, কীটনাশক, বীজসহ অন্যান্য খরচের ঊর্ধ্বগতি। তাতে প্রতি মণ পাটে উৎপাদন খরচ বেড়েছে গড়ে ৫০০ টাকা। কিন্তু ১৫ দিনের ব্যবধানে প্রতি মণ পাটে গড়ে দাম কমেছে ৫০০ থেকে ৮০০ টাকা। এতে কৃষকরা চরম হতাশায় ভুগছেন।

পাট চাষের জন্য বিখ্যাত ফরিদপুরের সদরপুর ও চরভদ্রাসন এলাকায় এই চিত্র দেখা গেছে।

কৃষকরা বলছেন, গত বছর প্রতি মণ পাট ৩ হাজার থেকে সাড়ে ৩ হাজার টাকা দরে বিক্রি করেছিলেন তারা। বর্তমানে দাম নেমে এসেছে ২ হাজার ৩০০ থেকে আড়াই হাজার টাকায়। মাসখানেক আগে নতুন পাট যখন বাজারে ওঠে, তখন প্রতি মণ ২ হাজার ৮০০ থেকে ৩ হাজার ২০০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হয়েছে। পনেরো দিন থেকে এক সপ্তাহ ধরে পাটের দাম কমেছে। মাঝে মাঝে দাম ১ হাজার ৬০০ থেকে ২ হাজার ৩০০ টাকায়ও নেমে যায়। চাষিরা জানান, পাট রোপণ থেকে বাজারজাতকরণ পর্যন্ত বিঘাপ্রতি খরচের তুলনায় ন্যায্যমূল্য পাচ্ছেন না তারা।

বিরাজ মোল্লা নামের পাটচাষি বলেন, প্রতি বিঘা জমিতে ১৯ হাজার ৫০০ থেকে ২০ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। কিন্ত এ বছর পাটের দাম নিয়ে সংশয়ে আছি। খরচের টাকা উঠাতে পারব কি না, এখনও বুঝতে পারছি না। বাজারে পাটের যে দাম আগামীতে এমন থাকলে পাট চাষ আর করা হবে না।

চরভদ্রাসন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মুহাম্মদ তোফাজ্জল হোসেন বলেন, এ বছর পানির সংকট থাকার কারণে পাটচাষিরা বিভিন্ন ডোবা বা জলাশয়ে পাট জাগ দিতে বাধ্য হয়েছেন। ফলে পাটের গুণগত মান অনেকটা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এতে দাম কিছুটা কম পাচ্ছেন কৃষকরা। পানির সংকট থাকায় অনেক কৃষক নদীতে নিয়ে পাট জাগ দিয়েছেন। এতে খরচ অনেকটা বেড়ে গেছে। এ ছাড়া এবার পাটের ফলন বেশি হওয়াতে বাজারে দাম কম।

অর্থসংবাদ/এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন
বিনিয়োগ
জাতীয়7 hours ago

রাজধানীসহ সারাদেশে ভূমিকম্প অনুভূত

বিনিয়োগ
পুঁজিবাজার8 hours ago

পাইপলাইনে আছে ১৪ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ

বিনিয়োগ
পুঁজিবাজার9 hours ago

চার্টার্ড লাইফ ইন্স্যুরেন্সের নতুন চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলম

বিনিয়োগ
বিনোদন9 hours ago

জওয়ান’র আয়ে নতুন রেকর্ড!

চাকরি দিচ্ছে আড়ং, থাকছে নানান সুবিধা
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার9 hours ago

চাকরি দিচ্ছে আড়ং, থাকছে নানান সুবিধা

বিনিয়োগ
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার10 hours ago

বিশ্ববিদ্যালয়কে স্থিতিশীল রাখতে ক্যাম্পাস সাংবাদিকদের অবদান অনেক

বিনিয়োগ
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার10 hours ago

পিতৃত্বকালীন ছুটি চালু করেছে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়

বিনিয়োগ
কর্পোরেট সংবাদ10 hours ago

ইসলামী ব্যাংকের অডিট বিষয়ক কর্মশালা

বিনিয়োগ
কর্পোরেট সংবাদ10 hours ago

সিটি ব্যাংকের ‘আইটিএফসি-২০২৩’ পুরস্কার অর্জন

বিনিয়োগ
লাইফস্টাইল10 hours ago

বয়স ৩০ পেরোলে যে সাতটি ভুল করবেন না

Advertisement
Advertisement IBBL_AD_300 x 250

ফেসবুকে অর্থসংবাদ

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

October 2023
S M T W T F S
1234567
891011121314
15161718192021
22232425262728
293031