রাজনীতি
সিঙ্গাপুর গেলেন ওবায়দুল কাদের

স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
শনিবার (১৬ সেপ্টেম্বর) বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের বিজি ০৫৮৪ ফ্লাইটে সকাল সাড়ে ৮টায় তিনি ঢাকা ছাড়েন।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ তথ্য অফিসার শেখ ওয়ালিদ ফয়েজ।
ওবায়দুল কাদের স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য নিয়মিত মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে যান। সেখানে তার বাইপাস সার্জারি হয়েছিল।
অর্থসংবাদ/এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

রাজনীতি
বিএনপি ক্ষমতায় এলে উন্নয়ন-অগ্রগতি সব থেমে যাবে

বিএনপি ক্ষমতায় এলে দেশের উন্নয়ন-অগ্রগতি সব থেমে যাবে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। শনিবার (৩০ সেপ্টেম্বর) বিকেলে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটে আয়োজিত কৃষক লীগের মহাসমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।
কর্মসূচি পালনে আর সরকারের অনুমতি নেওয়া হবে না- বিএনপি নেতাদের এমন বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় তিনি বলেন, তাহলে সরকারের কাছে খালেদা জিয়ার মুক্তির আবেদন কেন করছেন তারা? আসলে তারা মুখে সরকারকে যতই ভুয়া বলেন, সরকারের অনুমতি ছাড়া সভা-সমাবেশ কিছুই করতে পারবেন না। আওয়ামী লীগ সরকার অবৈধ হলে এই সরকারের কাছে খালেদা জিয়ার মুক্তির আবেদন কেন করা হচ্ছে?
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, বিএনপি বলে, আওয়ামী লীগকে কবরস্থানে পাঠাবে। আমি বলি- সেদিন আর বেশি দূরে নয়, বিএনপির রাজনীতি কবরস্থানে যাবে।
গত ২৪ সেপ্টেম্বর রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এক সমাবেশে মির্জা ফখরুল বলেন, আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠাতে হবে। অন্যথায় কোনো অঘটন ঘটলে দায় সরকারকে নিতে হবে।
ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপির ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম এবং এক দফার আন্দোলনসহ সবকিছুই ভুয়া।

তিনি বলেন, বিএনপির হত্যাকারীদের হাতে রক্তের দাগ রয়ে গেছে। বিএনপির হাতে এ দেশের স্বাধীনতা, গণতন্ত্র ও মুক্তিযুদ্ধ কিছুই নিরাপদ নয়। বিএনপি একাত্তরের বাংলাদেশ চায় না, তারা চায় খুলনায় খুন আর লুটপাটের বাংলাদেশ।
আগামীতে বিএনপির সঙ্গে রাজনীতির ময়দানে খেলতে আওয়ামী প্রস্তুত রয়েছে উল্লেখ করে বিএনপিকে মোকাবিলায় প্রস্তুতি নিতে দলের নেতাকর্মীদের আহ্বান জানান আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক।
ওবায়দুল কাদের বলেন, শেখ হাসিনা ছাড়া এদেশ কারও হাতে নিরাপদ নয়। দেশের উন্নয়ন-অগ্রগতি সব থেমে যাবে যদি বিএনপি ক্ষমতায় আসে। শেখ হাসিনা সরকারে না থাকলে দেশ অন্ধকারের দিকে ফিরে যাবে।
কৃষকলীগের সভাপতি সমীর চন্দ্রের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক উম্মে কুলসুম স্মৃতির সঞ্চালনায় এতে আরও বক্তব্য রাখেন- কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক, আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফসহ দলের শীর্ষ নেতারা।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজনীতি
দেশের রাজনীতি থেকে ভালো মানুষ কমে যাচ্ছে

দেশের রাজনীতি থেকে ভালো মানুষের সংখ্যা নিয়মিত কমে যাচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
শনিবার (৩০ সেপ্টেম্বর) সকালে রাজধানীর মানিক মিয়া এভিনিউর ন্যাম ভবন প্রাঙ্গণে দুই এমপির মরদেহে শ্রদ্ধা শেষে তিনি এমন মন্তব্য করেন।
মন্ত্রী বলেন, মাঝে মধ্যে বড় কষ্ট লাগে, আমার দেশের রাজনীতি থেকে কেন যেন মনে হয় ভালো মানুষের সংখ্যা কমে যাচ্ছে। শাহজাহান কামালের মতো একজন ভালো মানুষ রাজনীতিতে বিরল। তাকে হারানো মানে, আমরা একজন ভালো মানুষকে হারালাম। রাজনীতিবিদ হিসেবে তার আদর্শ গুণাবলি আমরা মনে রাখব এবং অনুসরণ করব। আব্দুস সাত্তারও ভালো মানুষ ছিলেন। এ দুই নেতার মৃত্যুতে আমরা দুজন ভালো মানুষ হারালাম।
ওবায়দুল কাদের বলেন, আমরা এখানে নামাজে জানাজার শামিল হয়েছি। আমাদের পার্টির পক্ষ থেকে ফুল দিয়েছি। আমাদের পার্টির প্রধান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের বাইরে রয়েছেন, তিনি শোকবার্তা পাঠিয়েছেন।
তিনি আরও বলেন, ব্যক্তিগতভাবে শাহজাহান কামাল আমার খুবই ক্লোজলি রিলেটেড ছিল। তিনি ছাত্রনেতা থেকে পরে মন্ত্রী। একাত্তরের মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন। একজন সাচ্চা আদর্শবান মানুষ ছিলেন। আব্দুল সাত্তারও একজন ভালো মানুষ হিসেবে তার এলাকায় যথেষ্ট জনপ্রিয় ছিলেন। তিনি জনগণের ভোটে বারবার নির্বাচিত হয়েছেন।

অর্থসংবাদ/এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজনীতি
দেশকে বিশ্ব বেনিয়াদের হাতে তুলে দেওয়াই বিএনপির উদ্দেশ্য

বিশ্ব বেনিয়াদের হাতে দেশকে তুলে দেওয়াই বিএনপির উদ্দেশ্য বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগ যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ও তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। শুক্রবার (২৯ সেপ্টেম্বর) বিকেলে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আওয়ামী লীগ আয়োজিত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৭তম জন্মদিন উপলক্ষ্যে আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
সংসদ উপনেতা ও আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য বেগম মতিয়া চৌধুরীর সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিম, কর্নেল (অব.) ফারুক খান, ড. আব্দুর রাজ্জাক, শাহজাহান খান, কামরুল ইসলাম, মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, ইঞ্জি. মোশাররফ হোসেন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, শিক্ষামন্ত্রী ডা. দিপু মনি প্রমুখ।
আলোচনা সভায় আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটি, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ও উত্তর এবং অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
বিএনপি খেলায় হেরে গেছে উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী আরও বলেন, উনারা বলছে আগামী মাসে নাকি ফাইনাল খেলা। উনারা তো সেমিফাইনালেই হেরে গেছেন। তাদের সঙ্গে আবার কী ফাইনাল খেলব? তারা বলেছিল, বেগম খালেদা জিয়াকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে বিদেশ পাঠাতে হবে। ৭২ ঘণ্টা তো পার হয়ে গেল। তারা সেমিফাইনালে হেরে গেছে।
ড. হাছান মাহমুদ বলেন, বাংলাদেশ যখন উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রায় শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এগিয়ে যাচ্ছেন; সেই সময় বিএনপি-জামায়াত দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। বিএনপি ষড়যন্ত্র করছে ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য নয়। তাদের উদ্দেশ্য হচ্ছে, দেশটাকে বিশ্ব বেনিয়াদের হাতে তুলে দেওয়া। আর বিশ্ব বেনিয়াদের লক্ষ্য হচ্ছে বাংলাদেশে একটি হামিদ কার্জাই মার্কা সরকার প্রতিষ্ঠা করা। মীরজাফর যেমন বাংলাকে বিশ্ব বেনিয়াদের হাতে তুলে দিয়েছিল; তেমনই বিএনপিও এই দেশটাকে তুলে দিতে চায়।

আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা সব ষড়যন্ত্র রুখে দেবে জানিয়ে তিনি বলেন, আজকে বাংলাদেশে ষড়যন্ত্র করে লাভ হবে না। এটি শেখ হাসিনার বাংলাদেশ। আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা কোনো ষড়যন্ত্র হতে দেবে না।
এ সময় তিনি নেতাকর্মীদের উদ্দেশে বলেন, আগামী ১০০ দিন আমাদের সজাগ থাকতে হবে, রাজপথে থাকতে হবে। আমরা রাজপথে থাকব কারণ এই বাংলাদেশকে যেন কেউ বেনিয়াদের হাতে তুলে দিতে না পারে। বাংলাদেশের বিরুদ্ধে যেন ষড়যন্ত্র করতে না পারে। আওয়ামী লীগের উদ্দেশ্য সব ষড়যন্ত্রের হাত থেকে বাংলাদেশকে রক্ষা করা। আর শপথ নিতে হবে আগামী নির্বাচনে শেখ হাসিনাকে বিজয়ী করেই আমরা ঘরে ফিরব।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজনীতি
৮ দিনের কর্মসূচি দিলো আওয়ামী লীগ

২৩ সেপ্টেম্বর থেকে টানা আটদিনের কর্মসূচি ঘোষণা করেছে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ। মঙ্গলবার (১৯ সেপ্টেম্বর) আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে দলটির সম্পাদকমণ্ডলীর সঙ্গে ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনসমূহের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকদের যৌথসভায় এ কর্মসূচি নির্ধারণ করা হয়।
এর আগে সোমবার (১৮ সেপ্টেম্বর) বর্তমান সরকারের পদত্যাগ, সংসদ বিলুপ্তি এবং নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের এক দফা দাবিতে টানা ১৫ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বিএনপি।
আওয়ামী লীগের টানা কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে- ২৩ সেপ্টেম্বর শনিবার দুপুর আড়াইটায় বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের দক্ষিণ গেটে ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের উদ্যোগে সমাবেশ। ২৫ সেপ্টেম্বর উত্তরা ও যাত্রাবাড়িতে সমাবেশ করবে মহানগর আওয়ামী লীগ। ২৬ সেপ্টেম্বর কেরানীগঞ্জে সমাবেশ করবে দলটির জেলা শাখা। ২৭ সেপ্টেম্বর টঙ্গিতে গাজীপুর মহানগরের সমাবেশ। একই দিনে ঢাকা উত্তরের মিরপুরের কাফরুলে সমাবেশ। ২৮ সেপ্টেম্বর আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার জন্মদিনের কর্মসূচি ও একই দিন বাদ আসর ঈদে মিলাদুন্নবী উপলক্ষে দোয়া মাহফিল। এদিন একই সময়ে সারাদেশে একই কর্মসূচি। ২৯ সেপ্টেম্বর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আলোচনা সভা। একই সঙ্গে সারাদেশে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে। ৩০ সেপ্টেম্বর বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটে কৃষক হত্যার স্মরণে কৃষক লীগের আয়োজনে কৃষক সমাবেশ।
বৈঠকে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক, ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ ও বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, মির্জা আজম, এস এম কামাল হোসেন, বিএম মোজাম্মেল হক, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক আবদুস সবুর, শিক্ষা সম্পাদক শামসুন্নাহার চাঁপা, ঢাকার দুই মহানগরের আবু আহমেদ মন্নাফি ও শেখ বজলুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির, এস এম মান্নান কচি, যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশসহ শীর্ষ নেতারা অংশ নেন।
অর্থসংবাদ/এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজনীতি
খালেদা জিয়ার মুক্তির মেয়াদ বাড়লো

বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তির মেয়াদ আরও ছয় মাস বাড়ানো হয়েছে। তার দণ্ড স্থগিত করে আগের দুটি শর্তেই মুক্তির মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে নির্বাহী আদেশে। সম্প্রতি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে বলে জানা গেছে।
এর আগে, গত ১০ সেপ্টেম্বর খালেদা জিয়ার দণ্ড স্থগিত করে মুক্তির মেয়াদ আরও ছয় মাস বাড়ানোর বিষয়ে মত দিয়ে এ সংক্রান্ত ফাইল আইন মন্ত্রণালয় থেকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়। ওইদিন সচিবালয়ে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানিয়েছিলেন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়কমন্ত্রী আনিসুল হক।
প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, আগের মতো খালেদা জিয়া ঢাকার নিজ বাসায় থেকে চিকিৎসা গ্রহণ করবেন এবং এই সময়ে তিনি দেশের বাইরে যেতে পারবেন না- এ দুটি শর্তে দণ্ড স্থগিতের মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে। এ নিয়ে অষ্টমবারের মতো কারাবন্দি খালেদা জিয়ার মুক্তির মেয়াদ বাড়ল।
এর আগে, খালেদা জিয়ার মুক্তি ও উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে যাওয়ার অনুমতি দিতে তার পরিবারের পক্ষ থেকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে আবেদন করা হয়।
২০২০ সালের মার্চে করোনা মহামারি শুরু হলে পরিবারের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে নির্বাহী আদেশে দণ্ড স্থগিত করে কারাবন্দি খালেদা জিয়াকে শর্তসাপেক্ষে ছয় মাসের জন্য মুক্তি দেয় সরকার। এরপর পরিবারের আবেদনে দণ্ড স্থগিতের মেয়াদ আটবার বাড়নো হলো।