ধর্ম ও জীবন
ঈদে মিলাদুন্নবী কবে, জানা যাবে সন্ধ্যায়

পবিত্র রবিউল আউয়াল মাসের চাঁদ দেখা ও পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবীর (সা.) তারিখ নির্ধারণে শুক্রবার (১৫ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যা ৬টা ৪৫ মিনিটে (বাদ মাগরিব) জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হবে। পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) কবে, তা জানা যাবে এদিন সন্ধ্যায়।
ইসলামিক ফাউন্ডেশনের বায়তুল মোকাররম সভাকক্ষে এ সভা হবে।
ইসলামিক ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, শুক্রবারের সভায় ধর্ম প্রতিমন্ত্রী ফরিদুল হক খান সভাপতি হিসেবে উপস্থিত থাকার কথা আছে।
দেশের আকাশে কোথাও পবিত্র রবিউল আউয়াল মাসের চাঁদ দেখা গেলে টেলিফোনে (০২-২২৩৩৮১৭২৫, ০২-৪১০৫০৯১২, ০২-৪১০৫০৯১৬ ও ০২-৪১০৫০৯১৭) ও ফ্যাক্স নম্বরে (০২-২২৩৩৮৩৩৯৭ ও ০২-৯৫৫৫৯৫১) অথবা সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসক অথবা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে (ইউএনও) জানাতে অনুরোধ জানিয়েছে ইসলামিক ফাউন্ডেশন।
আরবি মাসের ১২ রবিউল আউয়াল পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) পালন করা হয়। সফর মাসের ৩০ দিন পূর্ণ হলে আগামী ২৮ সেপ্টেম্বর পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবীর (সা.) পালন করা হবে। আর সফর মাস যদি ২৯ দিনে শেষ হয় তাহলে ১২ রবিউল আউয়াল হবে ২৭ সেপ্টেম্বর (বুধবার)।

অর্থসংবাদ/এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

ধর্ম ও জীবন
আজ পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)

পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) আজ বৃহস্পতিবার (১২ রবিউল আউয়াল)। প্রায় দেড় হাজার বছর আগে ৫৭০ সালের এই দিনে মানব জাতির জন্য রহমত হিসেবে প্রেরিত মহানবী হযরত মুহম্মদ (সা.) এর শুভ আবির্ভাব ঘটে।
দিনটি মুসলিম উম্মাহর কাছে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) নামে পরিচিত। ৫৭০ সালের এই দিনে (১২ রবিউল আউয়াল) আরবের মক্কা নগরীর সভ্রান্ত কুরাইশ বংশে মা আমিনার কোল আলো করে জন্ম নিয়েছিলেন বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ (সা.)।
মহানবী হযরত মুহম্মদ (সা.) এর জন্মের আগে গোটা আরব অন্ধকারে নিমজ্জিত ছিল। ওই সময় আরবের মানুষ মহান আল্লাহকে ভুলে গিয়ে নানা অপকর্মে লিপ্ত ছিল। আরবের সর্বত্র দেখা দিয়েছিল অরাজকতা ও বিশৃঙ্খলা। এ যুগকে বলা হতো ‘আইয়ামে জাহেলিয়াত’র যুগ।
তখন মানুষ হানাহানি ও কাটাকাটিতে লিপ্ত ছিল এবং মূর্তিপূজা করত। এই অন্ধকার যুগ থেকে মানবকুলের মুক্তিসহ তাদের আলোর পথ দেখাতে মহান আল্লাহ তাআলা রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে দুনিয়ায় প্রেরণ করেন।
মহানবী (সা.) অতি অল্প বয়সেই আল্লাহর প্রেমে অনুরক্ত হয়ে পড়েন এবং প্রায়ই তিনি হেরা পর্বতের গুহায় ধ্যানমগ্ন থাকতেন। ২৫ বছর বয়সে মহানবী বিবি খাদিজার সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। মাত্র ৪০ বছর বয়সে তিনি নব্যুয়ত লাভ বা মহান রাব্বুর আলামিনের নৈকট্য লাভ করেন।
পবিত্র কোরআন শরীফে বর্ণিত আছে, ‘মহানবীকে সৃষ্টি না করলে আল্লাহ রাব্বুল আলামিন পৃথিবীই সৃষ্টি করতেন না’। এসব কারণে এবং তৎকালীন আরব জাহানের বাস্তবতায় এ দিনের (পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবীর) গুরুত্ব ও তাৎপর্য অনেক বেশি। বাংলাদেশসহ বিশ্ব মুসলিম সম্প্রদায় এ দিনটি ঈদে মিলাদুন্নবী হিসেবে পালন করে থাকে।

এদিকে, ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষ্যে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক বাণী দিয়েছেন। বাণীতে তারা মহানবী (সা.)-এর জীবনাদর্শ অনুসরণ করে ভ্রাতৃত্ববোধ ও মানবকল্যাণে ব্রতী হওয়ার জন্য সবার প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের সঙ্গে যথাযথ মর্যাদায় পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী পালনের জন্য সরকার, বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সংগঠন নানা কর্মসূচি হাতে নিয়েছে। এসব কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে মহানবী (সা.)-এর জীবনের ওপর আলোচনা, মিলাদ ও দোয়া মাহফিল।
অর্থসংবাদ/এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ধর্ম ও জীবন
পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী ২৮ সেপ্টেম্বর

দেশের কোথাও পবিত্র রবিউল আউয়াল মাসের চাঁদ দেখা যায়নি। তাই রোববার (১৭ সেপ্টেম্বর) থেকে রবিউল আউয়াল মাস গণনা শুরু হবে। আর পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী পালিত হবে ২৮ সেপ্টেম্বর (বৃহস্পতিবার)।
শুক্রবার (১৫ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় ইসলামিক ফাউন্ডেশন বায়তুল মুকাররম সভাকক্ষে জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মু. আ. হামিদ জমাদ্দার।
সভা শেষে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সভায় ১৪৪৫ হিজরি সনের পবিত্র রবিউল আউয়াল মাসের চাঁদ দেখা সম্পর্কে সব জেলা প্রশাসন, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের প্রধান কার্যালয়, বিভাগীয় ও জেলা কার্যালয়গুলো, বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর এবং মহাকাশ গবেষণা ও দূর অনুধাবন প্রতিষ্ঠান থেকে প্রাপ্ত তথ্য নিয়ে পর্যালোচনা করে দেখা যায় যে, আজ ২৯ সফর ১৪৪৫ হিজরি, ৩১ ভাদ্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩ শুক্রবার সন্ধ্যায় বাংলাদেশের আকাশে পবিত্র রবিউল আউয়াল মাসের চাঁদ দেখা যাওয়ার সংবাদ পাওয়া যায়নি। ফলে আগামীকাল ১ আশ্বিন ১৪৩০ বঙ্গাব্দ, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩ শনিবার পবিত্র সফর মাস ৩০ দিন পূর্ণ হবে এবং আগামী ২ আশ্বিন ১৪৩০ বঙ্গাব্দ, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩ খ্রি. রোববার থেকে পবিত্র রবিউল আউয়াল মাস গণনা শুরু হবে। আগামী ১২ রবিউল আউয়াল ১৪৪৫ হিজরি, ১৩ আশ্বিন ১৪৩০ বঙ্গাব্দ, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ বৃহস্পতিবার পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) পালিত হবে।
সভায় ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) ড. মহা. বশিরুল আলম, ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মু. আ. আউয়াল হাওলাদার, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের যুগ্ম সচিব মো. সাইফুল ইসলাম ভূঁইয়া, সিনিয়র উপ-প্রধান তথ্য কর্মকর্তা মো. আবদুল জলিল, বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মহা. আসাদুর রহমান, বাংলাদেশ মহাকাশ গবেষণা ও দূর অনুধাবন প্রতিষ্ঠানের বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. ফরিদ উদ্দিন, বাংলাদেশ ওয়াকফ প্রশাসনের সহকারী প্রশাসক মো. শাহরিয়ার হক, বাংলাদেশ টেলিভিশনের পরিচালক মো. জুলফিকার রহমান কোরাইশী, বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা ই-আলিয়ার আল-কুরআন বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ড. মোহাম্মদ মাসুম বিল্লাহ, চকবাজার শাহী জামে মসজিদের খতিব মুফতি শেখ নাঈম রেজওয়ান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
অর্থসংবাদ/এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ধর্ম ও জীবন
জুমার দিনে নারীরা জোহরের নামাজ কখন পড়বেন?

জুমাবার সপ্তাহের শ্রেষ্ঠ দিন। এই দিন জুমার নামাজ আদায় করা হয়। মানুষের আগমন ও জুমার আলোচনা এবং খুতবাসহ সব আনুসাঙ্গিকতা মিলিয়ে অন্য দিনের তুলনায় কিছুটা বিলম্ব হয়। ফলে জুমার নামাজ আদায়ে খানিক সময় লাগে।
এখন প্রশ্ন হলো- নারীরাও কি বিষয়টি লক্ষ্য রেখে দেরিতে জোহরের নামাজ আদায় করবে? নাকি জোহরের ওয়াক্ত হলে নামাজ আদায় করে নিতে পারবে? কোনো কোনো মুরব্বিকে বলতে শোনা যায়- পুরুষদের আগে নারীরা নামাজ আদায় করবে না, কথাটি কি ঠিক?
এ প্রশ্নের উত্তর হলো- নামাজের সময় হওয়ার পর বিনা প্রয়োজনে বিলম্ব করা নারী ও পুরুষ কারো জন্য উচিত নয়। বিশেষত যখন নামাজের মুস্তাহাব ওয়াক্ত হয়ে যায়। তাই নারী-পুরুষ উভয় শ্রেণি নামাজের মুস্তাহাব ওয়াক্ত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে নামাজ আদায় করবে।
আর পুরুষের নামাজের সঙ্গে নারীদের নামাজের এমন কোনো সম্পর্ক নেই যে পুরুষ যে সময়ে নামাজ পড়ে সে সময়েই তাদের নামাজ আদায় করতে হবে বা পুরুষ নামাজ আদায় করার পর তারা নামাজ আদায় করবে।
সুতরাং শুক্রবারও নারীরা জোহরের নামাজের মুস্তাহাব সময় হওয়ার পর নামাজ আদায় করতে পারবেন। চাই মসজিদে জুমার জামাত হোক বা না হোক। শুক্রবার জোহরসহ যেকোনো দিন যেকোনো ওয়াক্তের নামাজ নারীরাও মুস্তাহাব সময় দেখে আদায় করবে। পুরুষদের ঘরে ফেরার অপেক্ষা করার প্রয়োজন নেই। (আল-বাহরুর রায়িক ও কানজুদ দায়িক)

অর্থসংবাদ/এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আন্তর্জাতিক
২০২৪ সালের রোজা-ঈদের সম্ভাব্য তারিখ প্রকাশ

২০২৪ সালের রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ প্রকাশিত হয়েছে। চলতি বছর সৌদি আরবসহ মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে পবিত্র রমজান মাস শুরু হয়েছিল ২৩ মার্চ। আর ঈদুল ফিতর উদযাপিত হয়েছিল ২১ এপ্রিল। বাংলাদেশসহ অন্যান্য দেশগুলোত ২৪ মার্চ রোজা ও ২২ এপ্রিল ঈদ পালন করা হয়।
সেই হিসেব অনুযায়ী ২০২৪ সালে রমজান মাস শুরু হতে বাকি আর মাত্র ৬ মাস। এরই মধ্যে আগামী বছর কবে পবিত্র রমজান শুরু ও ঈদুল ফিতর উদযাপিত হবে, তার সম্ভাব্য তারিখ প্রকাশ করেছে সংযুক্ত আরব আমিরাতের মহাকাশ গবেষণা ও জ্যোতির্বিদ্যাবিষয়ক সংস্থা আমিরাতস এস্ট্রোনোমি সোসাইটি।
সংস্থাটির বরাতে বৃহস্পতিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম খালিজ টাইমস জানিয়েছে, গণনা অনুযায়ী ২০২৪ সালে রমজান মাস শুরু হবে মার্চের দ্বিতীয় সপ্তাহে ও মধ্যপ্রাচ্যে পবিত্র ঈদুল ফিতর উদযাপিত হতে পারে ১০ এপ্রিল।
সংস্থাটি আরও জানিয়েছে, ইসলামিক হিজরি ক্যালেন্ডার অনুযায়ী এখন ‘সফর’ মাস চলছে। তাদের মহাকাশীয় গবেষণা অনুযায়ী, আরবি বছরের পরবর্তী মাস ‘রবিউল আউয়াল’ শুরু হতে পারে ১৬ সেপ্টেম্বর। সেই হিসাবে রমজান মাস শুরু হবে ২০২৪ সালের মার্চের দ্বিতীয় সপ্তাহে।
তবে সম্ভাব্য তারিখ জানানো হলেও, রমজান মাস কবে শুরু হবে ও ঈদ কবে উদযাপিত হবে সেটি সম্পূর্ণ চাঁদ দেখে নির্ধারণ করা হবে।

রহমত, বরকত ও মাগফিরাতের মাস রমজান। বেশি সওয়াব লাভের আশায় প্রতি বছরই পবিত্র রমজান মাসের জন্য অপেক্ষায় থাকেন বিশ্বের সব ধর্মপ্রাণ মুসলমান। এছাড়া, রোজার পরই উদযাপিত হয় মুসলিমদের অন্যতম প্রধান ধর্মীয় উৎসব পবিত্র ঈদুল ফিতর।
অর্থসংবাদ/এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ধর্ম ও জীবন
পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা আজ

আজ বুধবার পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা। মহানবী (সা.)-এর রোগমুক্তি দিবস। এ উপলক্ষে বাদ জোহর ইসলামিক ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদে আলোচনাসভা ও দোয়া মোনাজাতের আয়োজন করা হয়েছে। এতে সভাপতিত্ব করবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক মোহা. বশিরুল আলম।
আখেরি চাহার শোম্বা ফারসি শব্দমালা, এর অর্থ শেষ চতুর্থ বুধবার। প্রতিবছর হিজরি সালের সফর মাসের শেষ বুধবার অনেক মুসলিম দিবসটি উদযাপন করেন। এই দিনে মহানবী (সা.) জীবনে শেষবারের মতো রোগমুক্তি লাভ করেন। তাই শুকরিয়া দিবস হিসেবে তা পালিত হয়।
তবে ইসলামী শরিয়তে এ বিষয়ে সুনির্দিষ্ট কোনো নির্দেশনা নেই।
জানা গেছে, ২৩ হিজরির শুরুতে মহানবী (সা.) গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন। ক্রমেই তাঁর শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় ইমামতি পর্যন্ত করতে পারেননি। ২৮ সফর মহানবী (সা.) সুস্থ হয়ে ওঠেন।
দিনটি ছিল সফর মাসের শেষ বুধবার। ওই দিন শেষবারের মতো গোসল করে নামাজে ইমামতি করেন তিনি। তাঁর সুস্থতার খবরে সাহাবিরা উচ্ছ্বসিত হয়ে অনেক দান-খয়রাত করেন। তবে পরদিন তিনি আবার অসুস্থ হয়ে পড়েন।
অর্থসংবাদ/এসএম