আন্তর্জাতিক
যুক্তরাষ্ট্রে ফের কমতে যাচ্ছে বাড়ির দাম

যুক্তরাষ্ট্রে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে বাড়ির দাম ক্রমাগত বাড়লেও ফের কমতে যাচ্ছে। গত আগস্ট থেকে ইতোমধ্যে দাম কমা শুরু হয়েছে। খবর সিএনবিসি।
ব্ল্যাক নাইটের মতে, আবাসন খাতের সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী গত জুনে বাড়ির দাম বছরওয়ারি ১ শতাংশ বেড়েছিল। পরের জুলাইয়ে দাম বৃদ্ধি সর্বকালের সর্বোচ্চে উঠেছিল, যা ২০২২ সালের একই মাসের তুলনায় ২ দশমিক ৩ শতাংশ বেশি। তবে এ ধারা অব্যাহত থাকেনি। আগস্টেই দাম কমতে শুরু করে। ফলে পূর্বাভাস করা হচ্ছে, আবাসন ব্যবসায়ীদের কাছে চলতি বছরের সবচেয়ে লাভবান মাস ছিল জুলাই।
ব্ল্যাক নাইট বলছে, এখন মাসে মাসে দাম কমছে। তবে ব্যবসায়ীরা এখনো লাভ করে যাচ্ছেন। সাধারণত বছরের এ সময়ে তারা মুনাফা পেয়ে থাকেন। এবারের লাভের পরিমাণ ২৫ বছরের গড়ের নিচে নেমে গেছে। ফেব্রুয়ারি-জুন পর্যন্ত ঐতিহাসিক গড়কে উল্লেখযোগ্যভাবে ছাড়িয়ে যাওয়ার পরে দাম কমতে শুরু করেছে এবং আবারো মন্দা দশায় পড়ার আশঙ্কা রয়েছে।
অর্থসংবাদ/এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

আন্তর্জাতিক
বছরের প্রথমার্ধে বৈশ্বিক ঋণে রেকর্ড

চলতি বছরের প্রথমার্ধে বৈশ্বিক ঋণ রেকর্ড ৩০৭ ট্রিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে। দুই বছর নিম্নমুখী থাকার পর চলতি বছরে বিভিন্ন দেশের সরকার ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে বেড়েছে ঋণ নেয়ার প্রবণতা। জানুয়ারি-জুন পর্যন্ত ঋণ বেড়েছে ১০ ট্রিলিয়ন ডলার। এক দশক আগের তুলনায় ঋণ বেড়েছে ১০০ ট্রিলিয়ন ডলার। সম্প্রতি বাণিজ্য ও আর্থিক পরিষেবাবিষয়ক আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান ইনস্টিটিউট অব ইন্টারন্যাশনাল ফাইন্যান্স (আইআইএফ) প্রকাশিত প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। খবর দ্য ন্যাশনাল।
আইআইএফের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৩ সালের প্রথমার্ধে বৈশ্বিক ঋণের ৮০ শতাংশের হিস্যা ছিল জাপান, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্সের মতো উন্নত দেশের বাজারগুলোর। অন্যদিকে উন্নয়নশীল দেশের মধ্যে ঋণ সবচেয়ে বেশি বেড়েছে ভারত, চীন ও ব্রাজিলের।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) চলতি মাসের মাঝামাঝি দাবি করেছিল, বৈশ্বিক ঋণ দ্বিতীয় বছরের মতো ২০২২ সালে কমে ২৩৫ ট্রিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে। তবে মহামারীপূর্ব পর্যায়ের চেয়েও বৈশ্বিক ঋণের বোঝা বেশি। গত বছর বৈশ্বিক ঋণ ছিল জিডিপির ২৩৮ শতাংশ, যা ২০১৯ সালের তুলনায় ৯ শতাংশীয় পয়েন্ট বেশি। নিম্ন আয়ের দেশগুলোয় দুই দশকে উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে ঋণ। উদীয়মান অর্থনীতির তুলনায় নিম্ন আয়ের দেশের বেসরকারি ঋণ কম হলেও ঝুঁকি বেশি। অর্ধেকের বেশি নিম্ন আয়ের দেশ ঋণসংক্রান্ত ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে।
ধারাবাহিকভাবে সাত প্রান্তিক ধরে বৈশ্বিক ঋণ কমতে থাকলেও চলতি বছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে ঋণ বেড়েছে। গত দুই বছরে ঋণ কমার প্রধান কারণ ছিল মূল্যস্ফীতির হঠাৎ ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা। এ কারণে আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও দেশ তাদের মুদ্রানীতিতে পরিবর্তন এনেছে। আইআইএফের দাবি, মজুরি ও দ্রব্যমূল্যের ওপর থেকে চাপ ক্রমেই কমে আসছে। বছরের শেষ দিকে ঋণের হার ৩৩৭ শতাংশে দাঁড়াতে পারে।
জিডিপির বিপরীতে গৃহস্থালি ঋণ উদীয়মান অর্থনীতিগুলোয় বেড়েছে সবচেয়ে বেশি। বিশেষ করে কোরিয়া, চীন ও থাইল্যান্ড এগিয়ে তালিকায়। তবে উন্নত দেশগুলোয় সূচক ছিল নিম্নমুখী। প্রতিবেদন বলছে, আন্তর্জাতিক তহবিল স্থিতিশীল হতে শুরু করেছে। উদীয়মান অর্থনীতিগুলো বাড়িয়েছে ঋণ নেয়ার প্রবণতা। আন্তর্জাতিক বাজার থেকে সৌদি আরব, পোল্যান্ড ও তুরস্ক ছিল ঋণগ্রহণে শীর্ষে।

উদীয়মান বাজারে পুঁজিপ্রবাহে সীমাবদ্ধতা একটা বড় ঘটনা হয়ে দেখা দিয়েছে চলতি সময়ে। আইআইএফ দাবি করেছে, বহুজাতিক আর্থিক প্রতিষ্ঠান পুঁজি বাড়ানোর দিকে গুরুত্ব দিচ্ছে। এজন্য দেশগুলোর মধ্যে সম্পর্ক জোরদার করতে হবে। নতুন প্রকল্প হাতে নিতে হবে বিনিয়োগকারীদের।
অর্থসংবাদ/এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আন্তর্জাতিক
ভারত ভ্রমণে নাগরিকদের সতর্ক করলো কানাডা

কানাডা ও ভারতের মধ্যে কূটনৈতিক অস্বস্তি ছিল দীর্ঘদিন ধরেই। মূলত ‘খালিস্তান’ ইস্যুতে এই অস্বস্তি জন্ম নেয়। তার মধ্যে শিখ নেতা হরদীপ সিং নিজ্জরের হত্যাকাণ্ড ও এর পরবর্তী ঘটনাপ্রবাহ ব্যাপারটাকে আরও উসকে দিয়েছে। এমন উত্তেজনার মধ্যেই নিজ নাগরিকদের ভারত ভ্রমণের ক্ষেত্রে সতর্কতা দিয়েছে কানাডা। খবর এনডিটিভি।
ট্রুডো সরকারের বরাত দিয়ে গণমাধ্যমটি বলছে, এ সতর্কতার সঙ্গে শিখ নেতার হত্যার বিষয়টির কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই। কানাডা তাদের নাগরিকদের এ ধরনের ভ্রমণ সতর্কতা প্রায়ই দিয়ে থাকে। দুই দেশের মধ্যে যখন কোনো ধরনের সমস্যা ছিল না— তখনও কানাডা ভারতের জম্মু-কাশ্মির এবং আসাম রাজ্যে ভ্রমণে সতর্কতা অবলম্বনের কথা বলেছিল।
গত ১৮ জুন ভারতীয় বংশোদ্ভূত কানাডিয়ান নাগরিক হারদ্বীপ সিংকে ব্রিটিশ কলম্বিয়ায় গুলি করে হত্যা করে দুই মুখোশধারী। তিনি ভারতের পাঞ্জাব প্রদেশকে নিয়ে আলাদা স্বাধীন রাষ্ট্র গঠনের আন্দোলনের নেতা ছিলেন। তাকে হত্যা করার পর কানাডায় বসবাসরত শিখ সম্প্রদায়ের মানুষের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছিল। এরপর কানাডিয়ান সরকার ঘোষণা দিয়েছিল, এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত করা হবে। তদন্ত শেষে দেশটির প্রধানমন্ত্রী ট্রুডো বলেছেন, এই হতাক্যাণ্ডের সঙ্গে ভারত সরকারের সংশ্লিষ্টতা আছে বলে প্রমাণ পেয়েছেন তারা।
অর্থসংবাদ/এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আন্তর্জাতিক
কৃষ্ণ সাগর বন্দর ছাড়লো ইউক্রেনের শস্য বোঝাই জাহাজ

চুক্তি ভঙ্গের পর প্রথমবারের মতো ইউক্রেনের শস্য বোঝাই করা অ্যাকার্গো জাহাজ কৃষ্ণ সাগর বন্দর ছেড়েছে। এ পথে পণ্য রপ্তানিতে রাশিয়ার হামলার হুমকি রয়েছে। তা সত্ত্বেও জাহাজ ছেড়েছে কিয়েভ। মঙ্গলবার নিজের ফেসবুক পেইজে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন দেশটির উপ-প্রধানমন্ত্রী অলেক্সান্ডার কুবরাকভ। খবর ডেইলি সাবাহর।
অলেক্সান্ডার কুবরাকভ ফেসবুকে বলেছেন, ‘৩ হাজার টন গম বহনকারী জাহাজটি চোরনোমর্স্ক বন্দর ছেড়েছে এবং বসফোরাসের দিকে যাচ্ছে। ইউক্রেনীয় নৌবাহিনীর মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত বেসামরিক জাহাজের জন্য একটি অস্থায়ী করিডোর দিয়ে গত সপ্তাহে চোরনোমর্স্কে প্রবেশ করা দুটি জাহাজের মধ্যে এটিই প্রথম।’
কুবরাকভ খোলা সমুদ্রে জাহাজের একটি ছবি পোস্ট করেছেন।
ইউক্রেন গত মাসে কৃষ্ণ সাগরে একটি ‘মানবিক করিডোর’ ঘোষণা করেছে। এর আগে যুদ্ধের পরপর ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে বন্দর অবরোধ করে রেখেছে রাশিয়া। কিছুদিন আগে তুরস্ক ও জাতিসংঘের মধ্যস্থতায় পুনরায় শস্য রপ্তানি চুক্তি করেছিল মস্কো। তবে সেই চুক্তি বেশিদিন টিকেনি। চুক্তি ভঙ্গের পর এবারই প্রথম কোনো জাহাজ বন্দর ছাড়ল।
বাল্ক ক্যারিয়ার রেসিলিয়েন্ট আফ্রিকা এবং আরোয়াট শনিবার ইউক্রেনে পৌঁছেছে এবং আফ্রিকা ও এশিয়ার জন্য প্রায় ২০ হাজার মেট্রিক টন গম লোড করার পরে বন্দর ছাড়ার কথা ছিল।

কুবরাকভ বলেন, দ্বিতীয় জাহাজ আরোয়াট এখনও চোরনোমর্স্কে আটকে আছে এবং মিসরের জন্য গম বোঝাই করা হচ্ছে। মস্কো ইউক্রেনের শস্য রপ্তানি অবকাঠামোতে ঘন ঘন ড্রোন এবং ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে।
জাতিসংঘের মধ্যস্থতায় চোরনোমর্স্কসহ ওডেসার তিনটি সমুদ্রবন্দরের মাধ্যমে রাশিয়ার আগ্রাসনের সময় দশ লক্ষ টন শস্য পাঠানো হয়েছিল।
অস্থায়ী করিডোর ব্যবহার করে ওডেসায় আটকে থাকা বেশ কয়েকটি জাহাজের মধ্যে পাঁচটি এখন পর্যন্ত বন্দর ছেড়ে গেছে।
রাশিয়ার ইউক্রেনে আগ্রাসনের ফলে বিশ্বব্যাপী খাদ্য সংকট মোকাবিলায় ২০২২ সালের জুলাই মাসে শস্য রপ্তানি চুক্তিটি হয়েছিল। ইউক্রেন এবং রাশিয়া বিশ্বের শীর্ষ শস্য রপ্তানিকারকদের মধ্যে অন্যতম।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আন্তর্জাতিক
তুরস্কে বিনিয়োগে আগ্রহী আলিবাবা

তুরস্কে ২০০ কোটি ডলার বিনিয়োগের পরিকল্পনা করছে চীনা ই-কমার্স জায়ান্ট আলিবাবা গ্রুপ হোল্ডিং লিমিটেড। তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোগানকে এ কথা জানিয়েছে আলিবাবার প্রেসিডেন্ট মাইকেল ইভান্স। খবর রয়টার্স।
কোম্পানির তুর্কি ইউনিটের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, আলিবাবার প্রেসিডেন্ট মাইকেল ইভান্স এরদোগানের সঙ্গে বৈঠকে বিনিয়োগের কথা জানিয়েছেন। তবে ঠিক কবে নাগাদ বিনিয়োগ করা হবে তা নির্দিষ্ট করে বলা হয়নি।
বিবৃবিতে বলা হয়েছে, বেঠকে ইভান্স তুর্কি প্রেসিডেন্টকে জানিয়েছেন, দেশটির সবচেয়ে পরিচিত ই-কমার্স প্লাটফর্মগুলোর মধ্যে অন্যতম ট্রেন্ডিওলের মাধ্যমে তুরস্কে আলীবাবা এরই মধ্যে ১৪০ কোটি ডলার বিনিয়োগ করেছে।
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭৮তম অধিবেশনে যোগ দিতে বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্র সফরে রয়েছেন এরদোগান। ট্রেন্ডিওলের প্রেসিডেন্ট ক্যাগ্লায়ান সেটিনও এরদোগানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। সেটিন বলেছেন, ইভান্স তার নতুন বিনিয়োগ সম্পর্কে বিস্তারিত জানিয়েছেন। যার মধ্যে আঙ্কারায় একটি ডাটা সেন্টার ও একটি লজিস্টিক সেন্টার এবং ইস্তানবুল বিমানবন্দরে রফতানি অপারেশন কেন্দ্রে বিনিয়োগ করবেন।
অর্থসংবাদ/এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আন্তর্জাতিক
কোরিয়ায় কমেছে জাপানি সিফুড আমদানি

টানা পঞ্চম মাসের মতো জাপানি সামুদ্রিক মাছ (সিফুড) আমদানি কমিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়া। ফুকুসিমার তেজস্ক্রিয় পানি সম্প্রতি নিষ্কাশন করে সমুদ্রে ফেলে জাপান। ঘটনার পর থেকেই জাপানি সিফুড নিয়ে উদ্বেগ দেখা দেয়। স্বাস্থ্যঝুঁকির আশঙ্কায় জাপান থেকে সব ধরনের সামুদ্রিক খাবার আমদানি কমিয়েছে প্রতিবেশী দক্ষিণ কোরিয়া। খবর দ্য কোরিয়া হেরাল্ড।
কোরিয়া কাস্টমস সার্ভিসের তথ্যানুসারে, আগস্টে টানা পাঁচ মাসের মতো জাপানি সামুদ্রিক মাছ আমদানির পরিমাণ কমেছে। আগস্টে প্রতিবেশী দেশটি থেকে সিউল ৭৮ লাখ ১০ ডলার সামুদ্রিক মাছ আমদানি করেছে, যা ২০২২ সালের একই মাসের চেয়ে ৩৪ দশমিক ৮ শতাংশ কম।
জাপানি মৎস্য পণ্য আমদানিতে এ বছরের সবচেয়ে বড় পতন হয়েছে আাগস্টে। এমনকি দুই বছরের মধ্যে সবচেয়ে কম পরিমাণ আমদানি রেকর্ড হয়েছে আগস্টে। পরিমাণের দিক থেকে আগস্টে ১ হাজার ৬২২ টন জাপানি সিফুড আমদানি করেছে দক্ষিণ কোরিয়া, গত বছরের তুলনায় যা ২৪ দশমিক ৯ শতাংশ কম। পরিমাণ ও দাম উভয় হিসেবেই টোকিও থেকে আমদানি কমিয়েছে সিউল।
২০১১ সালের মার্চের এক শক্তিশালী ভূমিকম্পে ফুকুশিমার তিনটি পারামাণবিক চুল্লি ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে তেজস্ক্রিয় পানি জমে ছিল।
গত ২৪ আগস্ট পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রে সঞ্চিত ওই তেজস্ক্রিয় পানি নিষ্কাশন করে সমুদ্রে ফেলে জাপান।