শিল্প-বাণিজ্য
বাপা নির্বাচনে ঐক্য পরিষদের নিরঙ্কুশ জয়

বাংলাদেশ এগ্রো-প্রসেসরস অ্যাসোসিয়েশনের ( বাপা) ২০২৩-২৫ মেয়াদে দ্বি-বার্ষিক নির্বাচন সম্পন্ন হয়েছে। নির্বাচনে পূর্ণ প্যানেলে জয় পেয়েছে এগ্রিকালচারাল মার্কেটিং কোং লিমিটেডের চেয়ারম্যান আহসান খান চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন বাপা ঐক্য পরিষদ।
শনিবার (২ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর ইস্কাটনের লেডিস ক্লাবে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের তত্ত্বাবধানে এ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এতে ঐক্য পরিষদের ১৫ জন প্রার্থীর সবাই জয়ী হয়েছেন।
দ্বি-বার্ষিক নির্বাচনে দুটি প্যানেলে ১৫ জন করে প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন। এছাড়া দুজন স্বতন্ত্রপ্রার্থীসহ মোট প্রার্থী ছিলেন ৩২ জন। অন্য প্যানেল সর্বজনীন ব্যবসায়ী পরিষদের কেউ বিজয়ী হননি।
জানা গেছে, সোমবার (৪ সেপ্টেম্বর) বিজয়ী প্রার্থীদের ভোটের মাধ্যমে বাপার কার্যনির্বাহী কমিটির ২০২৩-২৫ মেয়াদের পাঁচটি পদ নির্ধারণ হবে। এ পদগুলো হলো সভাপতি, সিনিয়র সহ-সভাপতি, সহ-সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক এবং কোষাধ্যক্ষ। এছাড়া নির্বাচিত বাকি দশজন হবেন কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য।
এবার দ্বি-বার্ষিক নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী বাপা ঐক্য পরিষদের নেতৃত্বে রয়েছেন এগ্রিকালচারাল মার্কেটিং কোং লিমিটেডের চেয়ারম্যান আহসান খান চৌধুরী। এছাড়া সর্বজনীন ব্যবসায়ী পরিষদ গঠিত হয় এ টি হক লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আদম তমিজী হকের নেতৃত্বে।

এ নির্বাচনে ভোটার সংখ্যা ছিল ২৩৮ জন। এরমধ্যে ভোট দিয়েছেন ২০৯ জন। বাতিল হয়েছে চারটি ভোট।
বাপা ঐক্য পরিষদের হয়ে সর্বোচ্চ ভোট পেয়েছেন আহসান খান চৌধুরী। তিনি ভোট পেয়েছেন ১৪৭ টি। এছাড়া আহমেদ অ্যান্ড কোং এর স্বত্বাধিকারী মো. ইকতাদুল হক পেয়েছেন ১৪৫ ভোট, এলিন ফুড প্রোডাক্টস লিমিটেডের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক আব্দুল মাজেদ পেয়েছেন ১৪৩ ভোট, আহমেদ ফুড প্রোডাক্টস (প্রা.) লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মিনহাজ আহমেদ ১৪২ ভোট এবং হাসেম ফুডস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আবুল হাসেম ১৪২ ভোট পেয়েছেন।
এছাড়া ঐক্য পরিষদের হয়ে বিজয়ী স্টার লাইন ফুড প্রোডাক্টস লিমিটেডের পরিচালক মো. মাঈন উদ্দিন ১৪২ ভোট, বনফুল অ্যান্ড কোং লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. শহীদুল ইসলাম ১৩৭ ভোট, এন এগ্রো প্রসেসরের নাজমুল হক ১৩৪ ভোট, অভিজাত ফুড অ্যান্ড বেভারেজ ইন্ড্রাস্ট্রিজ লিমিটেডের চেয়ারম্যান মো. মোস্তাফিজুর রহমান ১৩১ ভোট, মেরিডিয়ান ফুডস লিমিটেডের চেয়ারম্যান কোহিনুর কামাল ১৩০ ভোট, থাই ফুডস প্রোডাক্টসের মাইকেল দে ১২৮ ভোট, আল-আজমী ট্রেড ইন্টারন্যাশনালের স্বত্বাধিকারী মো. তাফহীম আল-আজমী ১২৬ ভোট, ফাহমিদা কনজ্যুমার প্রোডাক্টসের স্বত্বাধিকারী মোহাম্মদ আল এমরান ১২৫ ভোট, নওশিন এগ্রো অ্যান্ড ফ্রোজেন ফুড প্রসেসরের স্বত্বাধিকারী হাজী নুর এ আলম দেওয়ান ১১৪ এবং অ্যাগ্রোফুড প্রসেজ ইন্ডাস্ট্রিজের স্বত্বাধিকারী সৈয়দ মো. মোস্তফা ১১১ ভোট পেয়েছেন।
এ নির্বাচন বোর্ডের সদস্য ও প্রধান নির্বাচন কমিশনার বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের উপসচিব ছাদেক আহমদ বলেন, সম্পূর্ণ সুষ্ঠুভাবে ভোট কার্যক্রম হয়েছে। অত্যন্ত আন্তরিক পরিবেশে ভোট হয়েছে। আমরা সবার সহযোগিতা পেয়েছি।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

শিল্প-বাণিজ্য
রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্রের জন্য এলো ৩১ হাজার টন কয়লা

বাগেরহাটের রামপাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের জন্য ৩১ হাজার ৩০০ মেট্রিক টন কয়লা নিয়ে মোংলা বন্দরে পৌঁছেছে বাংলাদেশি পতাকাবাহী জাহাজ এমভি বসুন্ধরা ইমপ্রেস। শনিবার (২৩ সেপ্টেম্বর) ভোর ৫টায় বন্দরের হাড়বাড়িয়া-১১ নম্বরে নোঙর করেছে জাহাজটি।
ইতোমধ্যে জাহাজ থেকে কয়লা খালাস শুরু হয়েছে। খালাস শেষে লাইটার জাহাজে করে রামপাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের জেটিতে নেওয়া হবে।
এর আগে, গত ৪ সেপ্টেম্বর ইন্দোনেশিয়ার মুয়ারা পাত্তাই বন্দর থেকে ৪৯ হাজার ৭০০ মেট্রিকটন কয়লা নিয়ে বাংলাদেশের উদ্দেশে ছেড়ে আসে বানিজ্যিক জাহাজ এমভি বসুন্ধরা ইমপ্রেস। সেখান থেকে প্রথমে ১৮ হাজার ৪০০ মেট্রিকটন কয়লা চট্রগ্রাম বন্দরে খালাস করা হয়। পরে অবশিষ্ট কয়লা নিয়ে মোংলা বন্দরে আসে জাহাজটি।
জাহাজটির স্থানীয় শিপিং এজেন্ট টগি শিপিং অ্যান্ড লজিস্টিক লিমিটেড, খুলনার সহকারী ব্যবস্থাপক খন্দকার রিয়াজুল হক বলেন, কয়লা খালাস শুরু হয়েছে। খালাস শেষে এই কয়লা লাইটার জাহাজে করে বিদ্যুৎকেন্দ্রের জেটিতে নিয়ে সেখান থেকে কয়লা ইয়ার্ডে রাখা হবে।
এর আগে গেল ১০ সেপ্টেম্বর রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জন্য ২৯ হাজার ৬৩০ মেট্রিক টন কয়লা নিয়ে মোংলা বন্দরে পৌঁছে এমভি জেইল অব শহর নামক একটি বাণিজ্যিক জাহাজ।

অর্থসংবাদ/এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
শিল্প-বাণিজ্য
বাংলাদেশ-কাজাখস্তান ভিসা অব্যাহতি চুক্তি সই

কূটনৈতিক ও অফিসিয়াল পাসপোর্টে ভিসা অব্যাহতি সংক্রান্ত চুক্তি স্বাক্ষর করেছে বাংলাদেশ ও কাজাখস্তান। নিউইয়র্ক স্থানীয় সময় শুক্রবার (২২ সেপ্টেম্বর) জাতিসংঘে কাজাখস্তানের স্থায়ী মিশনে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন এবং কাজাখস্তানের উপ-প্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী মুরাত নুর্টলিউ দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করেন।
বৈঠক শেষে উভয় মন্ত্রী নিজ নিজ দেশের পক্ষে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি স্বাক্ষর করেন। ভিসা অব্যাহতি চুক্তি দুই দেশের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক আরও জোরদারের ভূমিকা রাখবে বলে আশা প্রকাশ করেন দুই মন্ত্রী।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, বৈঠকে বাংলাদেশ ও কাজাখস্তানের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতার ক্ষেত্র আরও প্রসারিত করার বিষয়ে আলোচনা করেছেন দুই মন্ত্রী।
ড. মোমেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের কথা তুলে ধরেন। তিনি বলেন, কৃষি, তৈরি পোশাক, ফার্মাসিউটিক্যালসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যাপক উন্নতি সাধন করেছে। গত ১৪ বছর ধরে বাংলাদেশে স্থিতিশীলতা থাকায় জিডিপির ধারাবাহিক প্রবৃদ্ধি সম্ভব হয়েছে।
প্রতিবেশী দেশগুলোর তুলনায় বাংলাদেশে বিনিয়োগের রিটার্ন সবচেয়ে বেশি উল্লেখ করে তিনি কাজাখস্তানকে বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান জানান।

কাজাখস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, তার দেশ পার্শ্ববর্তী দেশগুলোর সঙ্গে কানেক্টিভিটি বাড়াতে যোগাযোগ ব্যবস্থার ব্যাপক অবকাঠামোগত উন্নয়ন সাধন করেছে। অন্যান্য দেশের সঙ্গে কানেক্টিভিটির এ সুযোগ কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশের সঙ্গে ব্যবসা-বাণিজ্য প্রসারের কাজাখস্তানের আগ্রহ রয়েছে।
অর্থসংবাদ/এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
শিল্প-বাণিজ্য
বাণিজ্য ও কৃষি খাতে সহযোগিতা বাড়াতে চায় চেক প্রজাতন্ত্র

চেক প্রজাতন্ত্র বাংলাদেশের সঙ্গে ব্যবসা-বাণিজ্য, পানিসম্পদ ব্যবস্থাপনা, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ও কৃষিখাতে সহযোগিতা বাড়ানোর আগ্রহ প্রকাশ করেছে। বৃহস্পতিবার (২১ সেপ্টেম্বর) জাতিসংঘের সদর দ্প্তরে সাধারণ পরিষদের ৭৮তম অধিবেশনে সাইড লাইন বৈঠকে এ আগ্রহের কথা জানান দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী জ্যান লিপাভস্কি।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেনের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক হয় চেক প্রজাতন্ত্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জ্যান লিপাভস্কির। বৈঠকে দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতার ক্ষেত্র আরো প্রসারিত করার বিষয়ে উভয় মন্ত্রীর মধ্যে ফলপ্রসূ আলোচনা হয়।
বৈঠকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মোমেন চেক প্রজাতন্ত্রের সঙ্গে বাংলাদেশের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের কথা স্মরণ করেন এবং স্বাধীন বাংলাদেশকে প্রথম দিকেই স্বীকৃতি প্রদানের জন্য বাংলাদেশের জনগণের কৃতজ্ঞতার কথা জানান।
ড. মোমেন গত ১৪ বছরে বাংলাদেশের ব্যাপক আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের কথা তুলে ধরে বলেন, কৃষিখাত ছাড়াও বাংলাদেশ তৈরি পোশাক, ফার্মাসিউটিক্যালসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যাপক উন্নতি সাধন করেছে এবং বাংলাদেশ এ ক্ষেত্রে চেক প্রজাতন্ত্রের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়াতে চায়। এছাড়া তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিতে বাংলাদেশের বিপুল দক্ষ জনশক্তি রয়েছে যা চেক প্রজাতন্ত্র কাজে লাগাতে পারে।
অর্থসংবাদ/এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
শিল্প-বাণিজ্য
দশম এশিয়ান ট্যুরিজম ফেয়ার উদ্বোধন

দশম এশিয়ান ট্যুরিজম ফেয়ার এবং ১ম বাংলাদেশ পর্যটন ডেভেলপমেন্ট সামিট-২০২৩ এর উদ্বোধন হয়েছে। পর্যটন বিচিত্রা তিন দিনব্যাপী এ মেলার আয়োজন করে। মেলা চলবে আগামী ২৩ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত।
প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত মেলা উন্মুক্ত থাকবে দর্শনার্থীদের জন্য। মেলায় প্রবেশ মূল্য ৩০ টাকা, কিন্তু অনলাইন রেজিস্ট্রেশন করলে ছাত্রছাত্রীদের কোনো প্রবেশ মূল্য লাগবে না। তবে প্রবেশ টিকিটের বিপরীতে সবার জন্য র্যাফেল ড্র এবং এয়ারলাইন্স টিকিটসহ বেড়ানোর জন্য আকর্ষণীয় গিফট বাউচার পুরস্কার রয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২১ সেপ্টেম্বর) দুপুরে রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে অবস্থিত বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে মেলার উদ্বোধন করেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী এম মাহবুব আলী।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রতিমন্ত্রী বলেন, করোনার সময় সব থেকে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ট্যুরিজম সেক্টর। তবে এ সমস্যা কাটিয়ে উঠছি আমরা। আমরা ইতিমধ্যে অভ্যন্তরীণ পর্যটন খাতকে বুস্ট-আপ করতে পেরেছি সকলের প্রচেষ্টায়। আজকের এই আয়োজন পার্শ্ববর্তী দেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে পর্যটকদের আসতে উৎসাহী করবে। টুরিস্টদের আকর্ষিত করার মতো বাংলাদেশে সকল নান্দনিক সৌন্দর্য ও পরিবেশ রয়েছে। আমাদের দেশের এক একটা জেলাতে পর্যটনের যে প্রোটেনশিয়ালিটি রয়েছে তাদের বিশ্বের অনেক দেশেও নেই।
আয়োজক সূত্রে জানা যায়, অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যমণ্ডিত ও বৈচিত্র্যময় বাংলাদেশ হতে পারে দেশি ও বিদেশি পর্যটকদের জন্য একটি আকর্ষণীয় ভ্রমণ গন্তব্য। এই লক্ষ্যে এশিয়ান ট্যুরিজম ফেয়ার নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। প্রতিবছর এশিয়ান ট্যুরিজম ফেয়ার বিদেশি দূতাবাস ও পর্যটন সংশ্লিষ্টদের এক ছাদের নিচে একত্রিত করে। এবারের মেলার থিম ‘কানেক্টিং রিজনাল ট্যুরিজম’।

মেলা ও সামিটকে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়, ট্যুরিজম বোর্ড, বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশনে সার্বিকভাবে সহযোগিতা করেছে। এছাড়া বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স টাইটেল স্পন্সর হিসেবে রয়েছে।
এবারের এশিয়ান ট্যুরিজম ফেয়ারে বাংলাদেশ, ভারত, চীন, নেপাল থাইল্যান্ড, শ্রীলঙ্কা, ভিয়েতনাম, দুবাই এবং একাধিক অন্যান্য দেশ থেকে ৫০টি বিদেশি প্রতিষ্ঠানসহ ১৫০টি পর্যটন সংস্থা অংশগ্রহণ করেছে। মেলায় পর্যটন ব্যবসার পাশাপাশি পর্যটকদের জন্য এখানে বিভিন্ন প্যাকেজ ডিসকাউন্ট স্পেশাল অফার রয়েছে।
এসময় অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশে নিযুক্ত শ্রীলঙ্কার ডেপুটি হাইকমিশনার রুয়ান্থি ডেলপিতিয়া, বাংলাদেশে নিযুক্ত নেপালের রাষ্ট্রদূত ঘনশ্যাম ভাণ্ডারী, বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের পরিচালক সিদ্দিকুর রহমান, বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও সিইও আবু তাহের মুহাম্মদ জাবের, বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান মো. রাহাত আনোয়ার, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সচিব মো. মোকাম্মেল হোসেন ও বাংলাদেশ ইনভেস্টমেন্ট ডেভেলপমেন্ট অথরিটির (বিডা) নির্বাহী পরিচালক লোকমান হোসেন মিয়া।
অর্থসংবাদ/এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
শিল্প-বাণিজ্য
আরও ৬ কোটি ডিম আমদানির অনুমতি

নতুন করে আরও ছয়টি প্রতিষ্ঠানকে এক কোটি করে মোট ছয় কোটি ডিম আমদানির অনুমতি দিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।
বৃহস্পতিবার (২১ সেপ্টেম্বর) বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. হায়দার আলী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
আমদানির অনুমতি পাওয়া নতুন ছয়টি প্রতিষ্ঠান হলো- চিজ গ্যালারি, পপুলার ট্রেড সিন্ডিকেট, মেসার্স রিপা এন্টারপ্রাইজ, এস এম কর্পোরেশন, বিডিএস কর্পোরেশন এবং মেসার্স জয়নুর ট্রেডার্স।
এর আগে গত ১৮ সেপ্টেম্বর চারটি প্রতিষ্ঠানকে এক কোটি করে মোট ৪ কোটি ডিম আমদানির অনুমতি দেয় সরকার।
সম্প্রতি ডিম, আলু ও পেঁয়াজের দাম নির্ধারণ করে দেয় সরকার। বলা হয়, খুচরা পর্যায়ে প্রতি পিস ডিমের দাম পড়বে ১২ টাকা। এর মধ্যে দুই ধাপে মোট ১০ প্রতিষ্ঠানকে ১০ কোটি ডিম আমদানির অনুমিত দিলো সরকার।

এছাড়া ডিম আমদানিতে কয়েকটি শর্ত দেওয়া হয়। সেগুলো হলো:
১. এভিয়ান ইনফ্লুয়েঞ্জা বা বার্ড ফ্লু-মুক্ত দেশ থেকে ডিম আমদানি করতে হবে।
২. আমদানি করা ডিমের প্রতিটি চালানের জন্য রপ্তানিকারক দেশের সরকার কর্তৃক নির্ধারিত বা ক্ষমতাপ্রাপ্ত কর্তৃপক্ষের দেওয়া এভিয়ান ইনফ্লুয়েঞ্জা বা বার্ড ফ্লু ভাইরাস ও ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়ামুক্ত সনদ দাখিল করতে হবে।
৩. নিষিদ্ধ পণ্য আমদানি করা যাবে না।
৪. সরকারের অন্যান্য বিধি–বিধান প্রতিপালন করতে হবে।
এদিকে ডিমের দাম নির্ধারণকে স্বাগত জানালেও আমদানির সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করেন এ খাতের ব্যবসায়ীরা। তারা বলেন, ডিম আমদানি করলে এ শিল্প ধ্বংস হয়ে যাবে। পরে আরও বেশি দামে ডিম খেতে হবে।
অর্থসংবাদ/এসএম