Connect with us

জাতীয়

রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্রের কয়লা নিয়ে মোংলায় ভিড়ল জাহাজ

Published

on

সোনার

বাগেরহাটের রামপাল তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের জন্য কয়লা নিয়ে মোংলা বন্দরে ভিড়েছে রিপাবলিক অব মার্শাল আইল্যান্ডসের পতাকাবাহী বাণিজ্যিক জাহাজ এমভি অ্যাস্পেন। আজ শনিবার সকাল ১০টায় ২৮ হাজার মেট্রিক টন কয়লা নিয়ে জাহাজটি মোংলা বন্দরের হারবাড়িয়া ১১ নম্বরে নোঙর করে।

এর আগে গত ৯ আগস্ট ইন্দোনেশিয়ার মোয়ারা পান্তাই বন্দর থেকে ৪৫ হাজার ৮০০ মেট্রিক টন কয়লা নিয়ে ছেড়ে আসে জাহাজটি। জাহাজটির স্থানীয় শিপিং এজেন্ট মেসার্স টগি শিপিং অ্যান্ড লজিস্টিক লিমিটেডের সহকারী ব্যবস্থাপক (খুলনা) খন্দকার রিয়াজুল হক বলেন, ইন্দোনেশিয়া থেকে কয়লা নিয়ে জাহাজটি চট্টগ্রাম বন্দরে এসে সেখানে ১৭ হাজার ৫০০ মেট্রিক টন কয়লা খালাস করে। চট্টগ্রাম বন্দরে খালাস করা ওই কয়লা লাইটার জাহাজে করে রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্রে আনা হচ্ছে।

মোংলা বন্দরে আসা ২৮ হাজার মেট্রিক টন কয়লা খালাস শুরু হয়েছে। খালাস শেষে কয়লাগুলো লাইটার জাহাজে করে তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের জেটিতে নেওয়া হবে।

এর আগে ২৮ আগস্ট রামপাল তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের জন্য ৩০ হাজার ৯৫০ মেট্রিক টন কয়লা নিয়ে মোংলা বন্দরে এসেছিল পানামা পতাকাবাহী বাণিজ্যিক জাহাজ ‘এমভি জেইন’।

অর্থসংবাদ/এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

জাতীয়

প্রধান বিচারপতি শপথ নিবেন আজ

Published

on

সোনার

দেশের ২৪তম প্রধান বিচারপতি হিসেবে বিচারপতি ওবায়দুল হাসান আজ মঙ্গলবার ( ২৬ সেপ্টেম্বর) শপথ গ্রহণ করবেন। সকাল ১১টায় বঙ্গভবনের দরবার হলে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন নবনিযুক্ত প্রধান বিচারপতিকে শপথবাক্য পাঠ করাবেন। সুপ্রিমকোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল মো: গোলাম রাব্বানী এ তথ্য জানান।

বিচারপতি ওবায়দুল হাসানকে দেশের ২৪তম প্রধান বিচারপতি হিসেবে গত ১২ সেপ্টেম্বর নিয়োগ দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি। এ নিয়োগ শপথ গ্রহণের তারিখ হতে কার্যকর হবে।

ওবায়দুল হাসান হবেন দেশের ২৪তম প্রধান বিচারপতি। বর্তমান প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী’র প্রধান বিচারপতি হিসেবে দায়িত্বপালনের সময়সীমা গতকাল ২৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ছিলো। ২০২১ সালের ৩১ ডিসেম্বর দেশের ২৩তম প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিয়েছিলেন বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী।

বিচারপতি ওবায়দুল হাসান ১৯৫৯ সালের ১১ জানুয়ারি নেত্রকোনা জেলার মোহনগঞ্জ থানাধীন ছয়াশী (হাটনাইয়া) গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর বাবার নাম আখলাকুল হোসাইন আহমেদ মায়ের নাম বেগম হোসনে আরা হোসাইন। তাঁর পিতা আখলাকুল হোসাইন আহমেদ মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক ছিলেন। তিনি গণপরিষদ সদস্য হিসেবে স্বাধীনতার পর বাংলাদেশের সংবিধান রচনায় সক্রিয় অংশগ্রহণ করেন এবং গণপরিষদ কর্তৃক গৃহীত সংবিধানে স্বাক্ষর করেন। তার অনুজ সাজ্জাদুল হাসান বর্তমানে নেত্রকোনা-৪ আসনের সংসদ সদস্য। সাজ্জাদুল হাসান প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সাবেক সিনিয়র সচিব ও বিমান পরিবহন পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান ছিলেন।

বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের স্ত্রী নাফিসা বানু বর্তমানে বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা কর্তৃপক্ষ পরিচালনা পরিষদের একজন সদস্য (ফিন্যান্স) হিসেবে কর্মরত আছেন। তাদের সন্তান ব্যারিস্টার আহমেদ শাফকাত হাসান। তিনি ইউনিভার্সিটি অব ডারহাম থেকে আন্তর্জাতিক আইনে এলএল.এম. ডিগ্রি অর্জন করেছেন।

আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি ওবায়দুল হাসান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিএসএস (অনার্স), এমএসএস (অর্থনীতি) ও এলএলবি ডিগ্রি অর্জনের পর ১৯৮৬ সালে আইনজীবী হিসেবে বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের বারের সনদ পেয়ে জেলা বার-কমিটি যোগদান করেন। ১৯৮৮ সালে বাংলাদেশ সুপ্রিমকোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের আইনজীবী হিসেবে এবং ২০০৫ সালে বাংলাদেশ সুপ্রিমকোর্টের আপিল বিভাগের আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন। তিনি সহকারী এটর্নি জেনারেল এবং ডেপুটি এটর্নি জেনারেল হিসেবে ১৯৯৬-২০০১ মেয়াদে ৫ বছর দায়িত্ব পালন করেন।

তিনি বাংলাদেশ সুপ্রিমকোর্টের হাইকোর্ট বিভাগে অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে ২০০৯ সালের ৩০ জুন যোগদান করেন এবং ২০১১ সালের ৬ জুন একই বিভাগে স্থায়ী বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ লাভ করেন। মুক্তিযুদ্ধের সময় সংগঠিত মানবতাবিরোধী অপরাধে জড়িতদের বিচারে গঠিত আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ এর একজন সদস্য হিসেবে ২০১২ সালের ২৫ মার্চ যোগদান করেন এবং ১৩ ডিসেম্বর ২০১২ তারিখে এ ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান হিসেবে নিযুক্ত হয়ে ২০১৫ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত কর্মরত ছিলেন। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ এ কর্মরত থাকাকালীন ১১টি মামলার রায় প্রদান করা হয়েছে। তিনি ২০২০ সালের ৩ সেপ্টেম্বর সুপ্রিমকোর্টের আপিল বিভাগে বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ লাভ করেন।

অর্থসংবাদ/এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

নবায়নযোগ্য উৎস থেকে ১২০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ মিলবে

Published

on

নবায়নযোগ্য উৎস থেকে ১২০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ মিলবে

দেশে নবায়নযোগ্য উৎস থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের সক্ষমতা প্রায় এক হাজার ২০০ মেগাওয়াট বলে মনে করছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ। এছাড়া সৌরশক্তি নিয়ে পরিকল্পনামাফিক কাজ করতে পারলে সোলার প্রকল্পের কার্যকর বিকাশ সম্ভব হবে বলে মন্তব্য করেন তিনি।

সোমবার (২৫ সেপ্টেম্বর) অনলাইনে ইন্টারন্যাশনাল সোলার অ্যালায়েন্সের নবম স্ট্যান্ডিং কমিটির সভায় এসব কথা বলেন তিনি।

নসরুল হামিদ বলেন, সৌরশক্তিকে সারা বিশ্বেই অগ্রাধিকার দিচ্ছে। বাংলাদেশেও সৌরশক্তির বিকাশে বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছে। বর্তমানে বাংলাদেশে নবায়নযোগ্য উৎস থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের সক্ষমতা প্রায় এক হাজার ২০০ মেগাওয়াট। যার মধ্যে সোলার পার্ক থেকে ৪৬১ মেগাওয়াট এবং সোলার রুফটপ থেকে প্রায় ৩৫০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ পাওয়া যাচ্ছে।

তিনি বলেন, বর্তমানে এক হাজার ২৫০ মেগাওয়াট ক্ষমতার সোলার পার্ক নির্মাণাধীন। এছাড়া নবায়নযোগ্য উৎস থেকে প্রায় ৯ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের প্রকল্পগুলোর কাজ বিভিন্ন পর্যায়ে রয়েছে। সঠিক নীতি ও প্রবিধান দ্বারা সৌরশক্তিতে বিনিয়োগ ত্বরান্বিত করা গেলে সৌর প্রকল্পগুলোর সম্প্রসারণ দ্রুত সম্ভব।

প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, সৌরশক্তি বিকাশে ইন্টারন্যাশনাল সোলার অ্যালায়েন্সকে (আইএসএ) উদ্ভাবনী প্রযুক্তি প্রবর্তন ও অভিজ্ঞতা বিনিময়ের কেন্দ্রবিন্দু হতে হবে। দূরদর্শী দৃষ্টিভঙ্গি ও সদস্যদের চাহিদা বিবেচনা করে কর্মসূচি গ্রহণ করলে আইএসএ সৌর বিদ্যুৎ প্রসারে কার্যকরী অবদান রাখতে পারবে।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ভারতের বিদ্যুৎ এবং নতুন ও নবায়নযোগ্য জ্বালানি বিষয়ক মন্ত্রী আর কে সিং। এতে অন্যান্যের মধ্যে অংশ নেন- ভারতে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার মো. মোস্তাফিজুর রহমান, আইএসএর মহাপরিচালক ড. অজয় মাথুর এবং সদস্য রাষ্ট্রগুলোর সংশ্লিষ্ট মন্ত্রী ও প্রতিনিধিরা।

অর্থসংবাদ/এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

জিএসপি সুবিধা পেলে যুক্তরাষ্ট্র থেকে বাড়বে রপ্তানি আয়

Published

on

জিএসপি সুবিধা পেলে যুক্তরাষ্ট্র থেকে বাড়বে রপ্তানি আয়

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে জিএসপি সুবিধা পায় না বাংলাদেশ। ফলে ১৫ শতাংশ শুল্ক কর দিয়ে পোশাক পণ্য রপ্তানি করতে হয়। কিন্তু পোশাক খাত যদি শুল্কমুক্ত রপ্তানির সুবিধা পেত, তবে আরও ৪০০ থেকে ৮০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার আয় করা সম্ভব হতো।

সোমবার (২৫ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর পল্টনে ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরাম (ইআরএফ) এর অডিটোরিয়ামে ‘বাংলাদেশ-মার্কিন বাণিজ্য ও বিনিয়োগ’ বিষয়ক সেমিনারে মূল প্রবন্ধে এই তথ্য জানান পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (পিআরআই) গবেষণা পরিচালক মোহাম্মদ আবদুর রাজ্জাক।

গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের বাজারে সম্পূর্ণ শুল্কমুক্ত সুবিধায় তুলা রপ্তানি করে। অথচ এই তুলার তৈরি পোশাক রপ্তানিতে জিএসপি সুবিধা পায় না। অর্থাৎ ১৫ শতাংশ শুল্ক কর দিয়ে পোশাক পণ্য রপ্তানি করতে হয়। যুক্তরাষ্ট্র যদি জিএসপি সুবিধা দেয় তবে প্রতি বছর যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাংলাদেশের পণ্য অতিরিক্ত রপ্তানি হবে ৪০০ মিলিয়ন থেকে ৮০০ মিলিয়ন ডলার। তাতে আগামী ৫ থেকে ৭ বছরে যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের বাজারে ৩ বিলিয়ন তুলা রপ্তানি করতে পারবে।

এতে আরও বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বর্তমানে ১০ বিলিয়ন ডলার পরিমাণ পণ্য বাংলাদেশ রপ্তানি করছে। তার বিপরীতে ৩ বিলিয়ন ডলার পরিমাণ পণ্য আমদানি করছে। এটা আরও বাড়বে।

যুক্তরাষ্ট্র থেকে তুলা আমদানিতে জিএসপি স্কিম হলো-বাংলাদেশ সম্পূর্ণ শুল্কমুক্ত সুবিধায় (অর্থাৎ ১৫ শতাংশ সুবিধা) যুক্তরাষ্ট্রের বাজার থেকে সুতা আমদানি করে। গত কয়েক বছর ধরে স্থানীয় পোশাক সরবরাহকারী এবং সরকার যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি করা পোশাকের উপর ১৫ দশমিক ৬২ শতাংশ শুল্ক মওকুফের অনুমতি জন্য আলোচনা করছে। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্র সরকার তা দিচ্ছে না।

পিআরআই গবেষণা পরিচালক আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ভবিষ্যতে বাংলাদেশেরও ফাইবারের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা উচিত কারণ বাংলাদেশ প্রয়োজনীয় ৯০ মিলিয়ন বেল তুলার দুই শতাংশেরও কম উৎপাদন করে না এবং প্রায় পুরো চাহিদা আমদানির মাধ্যমে পূরণ করা হয় এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ধীরে ধীরে ফাইবারের জন্য একটি ভালো উৎস হয়ে উঠছে।

পলিসি এক্সচেঞ্জ অব বাংলাদেশের চেয়ারম্যান মাসরুর রিয়াজ বলেন, বর্তমানে বাংলাদেশ বিশ্বব্যাপী দ্বিতীয় বৃহত্তম পোশাক রপ্তানিকারক এবং বিশ্বব্যাপী বৃহৎ আয়তনের এবং কম মূল্যের পোশাকের জন্য তৃতীয় বৃহত্তম উৎপাদন কেন্দ্র।

বাংলাদেশের জন্য জিএসপি মর্যাদা পুনঃপ্রতিষ্ঠার আহ্বান জানিয়ে বাংলাদেশ গার্মেন্টস ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিজিএমইএ) সভাপতি ফারুক হাসান বলেছেন, তুলা জিএসপি স্কিম উভয় দেশের জন্য একটি জয়ী পরিস্থিতি হবে কারণ স্থানীয় মিলাররা মোট ৯টির মধ্যে ১১ দশমিক ৫ শতাংশ তুলা আমদানি করে। যুক্তরাষ্ট্র থেকে কয়েক মিলিয়ন বেল প্রয়োজনীয় তুলা আমদানি করা হয়।

স্থানীয় সরবরাহকারীরা এক বছরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মোট পোশাক আমদানির ৯ দশমিক ৭ শতাংশ চাহিদা মেটাতে পারে বলে মার্কিন বাজার ঘুরে দেখার অনেক সুযোগ রয়েছে বাংলাদেশের।

বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশনের (বিটিএমএ) সভাপতি মোহাম্মদ আলী খোকন বলেন, বর্তমানে বাংলাদেশ ভারত থেকে ২০ শতাংশ, যুক্তরাষ্ট্র থেকে ১১ শতাংশ এবং অস্ট্রেলিয়া থেকে ৩ শতাংশ তুলা আমদানি করে।

তিনি বলেন, জো বাইডেন প্রশাসনকে ২০০৫ সালে হংকংয়ে অনুষ্ঠিত বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিউটিও) পঞ্চম মন্ত্রী পর্যায়ের সম্মেলন অনুসরণ করা উচিত যেখানে উন্নত দেশগুলো ১০০ শতাংশ পণ্যের জন্য শুল্কমুক্ত বাণিজ্য সুবিধা দিতে সম্মত হয়েছিল, কিন্তু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ৯৭ শতাংশ-এ দিচ্ছে।

তিনি বলেন, তুলা থেকে তৈরি পোশাকের চাহিদা কমবে না যদিও তুলাবিহীন ফাইবার তৈরি পোশাকের চাহিদা বিশ্বব্যাপী বাড়ছে।

সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন ইআরএফ সভাপতি মোহাম্মদ রেফায়েত উল্লাহ মীরধা এবং সঞ্চালনা করেন ইআরএফের সাধারণ সম্পাদক আবুল কাশেম।

অর্থসংবাদ/এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ‘ই-কোয়ালিটি সেন্টার ফর ইনক্লুসিভ ইনোভেশন’ উদ্বোধন

Published

on

শেখ হাসিনা

জাতিসংঘ সদর দপ্তরে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭৮তম অধিবেশনের একটি সাইড ইভেন্টে ‘ই-কোয়ালিটি সেন্টার ফর ইনক্লুসিভ ইনোভেশন’ উদ্বোধন করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ. কে. আব্দুল মোমেন। আজ সোমবার (২৫ সেপ্টেম্বর) এটির উদ্বোধন করেন তিনি।

ই-কোয়ালিটি সেন্টার ফর ইনক্লুসিভ ইনোভেশন এর মাধ্যমে ‘ডিজিটাল বৈষম্যমুক্ত বিশ্বের রূপকল্প’ শীর্ষক সাইড ইভেন্টটি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও এটুআই-এর যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত হয়। গাম্বিয়া, উগান্ডা, ঘানা, সোমালিয়া, সাও টোমে অ্যান্ড প্রিন্সিপের মন্ত্রী ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, জাতিসংঘ সচিবালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, জাতিসংঘে বাংলাদেশ স্থায়ী মিশন এবং এটুআই-এর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

ই-কোয়ালিটি সেন্টারের প্রধান লক্ষ্য হচ্ছে সাউথ-সাউথ সহযোগিতার মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী প্রযুক্তিগত বিভাজন দূর করা। বাংলাদেশ সরকারের প্রতিষ্ঠিত এই সেন্টারটি সর্বাধুনিক প্রযুক্তির সর্বোত্তম ব্যবহার, গবেষণা ও উদ্ভাবনের মাধ্যমে বিশ্বের দেশগুলোর মাঝে প্রযুক্তিগত পার্থক্য দূরীকরণে কার্যক্রম পরিচালনা করবে। এর উদ্দেশ্য হচ্ছে বৈশ্বিক প্রযুক্তি হস্তান্তর, গবেষণা এবং অর্থনৈতিক সহায়তার মাধ্যমে সমতামূলক ডিজিটাল ভবিষ্যৎ বিনির্মাণ।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী তার বক্তব্যে বাংলাদেশের ডিজিটাল ব্যবস্থার উন্নয়ন, অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধি এবং ডিজিটাল বাংলাদেশ থেকে স্মার্ট বাংলাদেশে উত্তরণের যাত্রার বিষয়টি তুলে ধরেন। উন্নয়নশীল দেশে প্রযুক্তি হস্তান্তরের প্রয়োজনীয়তা, দেশসমূহের মধ্যে সহযোগিতা, সমাজের সকল স্তরের মানুষের প্রযুক্তিগত উৎকর্ষতা এবং ডিজিটাল বৈষম্য দূরীকরণের ওপর তিনি গুরুত্ব আরোপ করেন। তিনি আরো উল্লেখ করেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আইসিটি এবং আন্তর্জাতিক বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও প্রযুক্তি অনুবিভাগের মাধ্যমে প্রযুক্তির ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা নিশ্চিতকরণ ও প্রয়োজনীয় উদ্ভাবনমূলক কার্যক্রম পরিচালনা করে যাচ্ছে। যার মাধ্যমে বাংলাদেশ সরকারের ডিজিটাল ভিশন বাস্তবায়ন করা সম্ভব হবে।

অনুষ্ঠানে ই-কোয়ালিটি সেন্টারের কারিগরি ও ব্যবহারিক নানা দিক উপস্থাপন করা হয়। উপস্থিত বিভিন্ন দেশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ও জাতিসংঘের বিভিন্ন সংস্থার প্রতিনিধিরা এই উদ্যোগের ব্যাপারে তাদের মতামত উপস্থাপন করেন। তারা প্রযুক্তির অন্তর্ভুক্তিমূলক বণ্টন, উন্নত ও উন্নয়নশীল দেশসমূহের মধ্যে সহযোগিতা এবং নতুন ডিজিটাল বাস্তবতার চ্যালেঞ্জসমূহের ওপর গুরুত্বারোপ করেন। এ লক্ষ্যে ই-কোয়ালিটি সেন্টার কার্যকর ভূমিকা রাখবে বলে তারা আশাবাদ ব্যক্ত করেন। এই অনুষ্ঠানে ইন্টারন্যাশনাল আইসিটি ইনোভেশন ফ্যাসিলিটির বিজয়ী প্রকল্পসমূহকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী পুরষ্কার বিতরণ করেন।

আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক অনুষ্ঠানে সমাপনী বক্তব্য প্রদান করেন। জাতিসংঘ সদর দপ্তরে অনুষ্ঠিত উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের সাথে সামঞ্জস্য রেখে যুক্তরাজ্যের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সদস্যদের অংশগ্রহণে আরো একটি অনলাইন সেশন আয়োজন করা হয়। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আইসিটি এবং আন্তর্জাতিক বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও প্রযুক্তি অনুবিভাগের মহাপরিচালক ড. সৈয়দ মুনতাসির মামুন এবং অন্যান্য কর্মকর্তারা সেশনটিতে অংশগ্রহণ করেন। দেশ ও বিদেশের উল্লেখযোগ্য সংখ্যক সদস্যদের অংশগ্রহণের মাধ্যমে সাইড ইভেন্ট এবং উদ্বোধনী অনুষ্ঠান সাফল্যের সাথে সমাপ্ত হয়।

অর্থসংবাদ/এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

তিন দিনের সফরে পাবনায় যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

Published

on

সোনার

রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন আগামী বুধবার (২৭ সেপ্টেম্বর) তিন দিনের সফরে নিজ শহর পাবনা যাচ্ছেন। রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব মো. জয়নাল আবেদীন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

জয়নাল আবেদীন বলেন, রাষ্ট্রপতি বুধবার বিকালে তিন দিনের সফরে পাবনা যাবেন। তিনি সেখানে একটি সমাবেশে ভাষণ দেবেন এবং জেলার বিভিন্ন পেশাজীবী ও স্থানীয় নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময় করবেন।

দেশের ২২তম রাষ্ট্রপতি হিসেবে গত ২৪ এপ্রিল শপথ নেয়ার পর এটি হবে পাবনায় তার দ্বিতীয় সফর। রাষ্ট্রপ্রধান জেলার সাথিয়া উপজেলায় নৌকাবাইচ শুরুর আগে সমাবেশে ভাষণ দেবেন। তিনি পাবনা মেডিক্যাল কলেজ প্রাঙ্গণে ৫০০ শয্যা বিশিষ্ট একটি জেনারেল হাসপাতালের নির্মাণ কাজ উদ্বোধন করবেন।

এদিকে বীর মুক্তিযোদ্ধা ও সাবেক ছাত্রনেতা রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিনের আগমনকে কেন্দ্র করে পাবনা শহর ও আশপাশে উৎসবের আমেজ বিরাজ করছে। এ উপলক্ষে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছে জেলা প্রশাসন।

রাষ্ট্রপতিকে তার পৈতৃক বাড়িতে স্বাগত জানাতে অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছেন স্থানীয় রাজনৈতিক নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষ। আগামী ২৯ সেপ্টেম্বর রাষ্ট্রপতির ঢাকায় ফেরার কথা রয়েছে।

অর্থসংবাদ/এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন
Advertisement
Advertisement IBBL_AD_300 x 250

ফেসবুকে অর্থসংবাদ

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

September 2023
S M T W T F S
 12
3456789
10111213141516
17181920212223
24252627282930