পুঁজিবাজার
লেনদেন ও বাজার মূলধন বেড়েছে শেয়ারবাজারে
বিদায়ী সপ্তাহে (২৭আগস্ট-৩১ আগস্ট) দেশের প্রধান শেয়ারবাজারে উত্থান হয়েছে। একই সঙ্গে বেড়েছে লেনদেন ও বাজার মূলধন। সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায় এসব তথ্য জানা গেছে।
গেল সপ্তাহে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ‘ডিএসই এক্স’ ১৯ দশমিক ৪১ পয়েন্ট বেড়েছে। বর্তমানে সূচকটি অবস্থান করছে ৬ হাজার ২৯৯ পয়েন্টে।
প্রধান সূচকের সঙ্গে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের অপর দুই সূচকও বেড়েছে। শরীয়াহ সূচক ‘ডিএসই এস’ ৬ দশমিক ৭৯ পয়েন্ট এবং বাছাই করা কোম্পানিগুলোর সূচক ‘ডিএস ৩০’ এক সপ্তাহে ১১ দশমিক ১১ পয়েন্ট বেড়েছে।
সমাপ্ত সপ্তাহে ডিএসইর বাজার মূলধন বেড়েছে ৮৩২ কোটি ৭৪ লাখ ৫৮ হাজার ১৩৫ টাকা। সপ্তাহ শেষে বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৭ লাখ ৭৬ হাজার ৫৭ কোটি ৬৩ লাখ ৭৮ হাজার ৭৬৮ টাকায়।
বিদায়ী সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেন বেড়েছে ৩৮ কোটি ০৯ লাখ টাকা। সপ্তাহজুড়ে এক্সচেঞ্জটিতে ২ হাজার ২২৮ কোটি ৭১ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট হাতবদল হয়েছে।

গত সপ্তাহে ডিএসইতে ৪০৩ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে ২২৪ কোম্পানির শেয়ারদরই ছিল অপরিবর্তিত। দর কমেছে ৬৮টির, বিপরীতে ৯০ কোম্পানির শেয়ারদর বৃদ্ধি পেয়েছে।
অর্থসংবাদ/এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

পুঁজিবাজার
ডিএসই’র ছয় কোম্পানির কারখানা পরিদর্শন

পুঁজিবাজারের নিয়ম প্রতিপালন, কারসাজি, উৎপাদনসহ বিভিন্ন কার্যক্রম খতিয়ে দেখতে তালিকাভুক্ত ১৪ কোম্পানি পরিদর্শনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ বা ডিএসই। ফলে সেপ্টেম্বর মাসে তালিকাভুক্ত মোট ৬টি কোম্পানির কারখানা পরিদর্শন করেছে ডিএসইর প্রতিনিধি দল।
ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
কোম্পানিগুলো হচ্ছে- ফ্যামিলি টেক্স (বিডি), দুলামিয়া কটন স্পিনিং মিলস, রিজেন্ট টেক্সটাইল মিলস, উসমানিয়া গ্লাস শিট, নূরানী ডাইং অ্যান্ড সোয়েটার এবং নর্দার্ণ জুট অ্যান্ড ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানি লিমিটেড।
গত ৪ সেপ্টেম্বর নর্দার্ণ জুটের কারখানা পরিদর্শন করে ডিএসইর একটি প্রতিনিধি দল। তবে কারখানাটি বন্ধ থাকায় ডিএসইর প্রতিনিধি দল ভেতরে প্রবেশ করতে পারেনি। এতে কোম্পানিটির উৎপাদন ব্যবস্থা সর্ম্পকে কোন তথ্য পাওয়া যায়নি।
তবে নর্দার্ণ জুট ছাড়া বাকি কোম্পানির কারখানা পরিদর্শন করলেও সবকটি প্রতিষ্ঠানের উৎপাদন বন্ধ পেয়েছে ডিএসইর প্রতিনিধি দল।

অর্থসংবাদ/এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
খাতভিত্তিক লেনদেনে বিমার দাপট

বিদায়ী সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মোট ২০ খাতে ৪০৩টি কোম্পানি লেনদেন করেছে। এর মধ্যে খাতভিত্তিক লেনদেনে শীর্ষে রয়েছে সাধারণ বিমা খাত। তালিকায় জীবন বিমা খাতের অবদানও আশাব্যঞ্জক।
লংকাবাংলা সিকিউরিটিজ লিমিটেড সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র অনুযায়ী, গত সপ্তাহে ডিএসইতে সাধারণ বিমা খাতে মোট লেনদেনের ১৮ শতাংশ অবদান রয়েছে। এছাড়া জীবন বিমা ও খাদ্য খাতে ১২ শতাংশ লেনদেন করে রয়েছে তালিকার দ্বিতীয় স্থানে। তৃতীয় স্থানে অবস্থান করা আইটি খাতের লেনদেনে অবদান ১০ শতাংশ।
তালিকায় থাকা অন্য খাতগুলোর মধ্যে পাট ও প্রকৌশল খাতে ৫ শতাংশ, সিমেন্ট, বিবিধ খাতে ৩ শতাংশ, জ্বালানি-বিদ্যুৎ, আর্থিক ও ভ্রমণ খাতে ২ শতাংশ লেনদেন হয়েছে।
অর্থসংবাদ/এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
ডিএসইতে কমেছে পিই রেশিও

বিদায়ী সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত (পিই রেশিও) সামান্য কমেছে। আগের সপ্তাহের তুলনায় ডিএসইর পিই রেশিও কমেছে দশমিক ০৫ পয়েন্ট বা দশমিক ৩৪ শতাংশ।
ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র জানায়, আলোচ্য সপ্তাহে ডিএসইর পিই রেশিও ১৪ দশমিক ৩৬ পয়েন্টে অবস্থান করছে। আগের সপ্তাহে ডিএসইর পিই রেশিও ছিল ১৪ দশমিক ৪১ পয়েন্ট।
খাতভিত্তিক হিসাবে পিই রেশিও বিশ্লেষণে দেখা যায়, ব্যাংক খাতের পিই রেশিও অবস্থান করছে ৮ দশমিক ৫৬ পয়েন্টে। এছাড়া সিমেন্ট খাতে ৬ পয়েন্ট, সিরামিকস খাতে ২১ পয়েন্ট, প্রকৌশল খাতে ২১ দশমিক ১৫ পয়েন্ট, খাদ্য খাতে ২১ দশমিক ৫৬ পয়েন্ট, জ্বালানি-বিদ্যুৎ খাতে ২২ দশমিক ৪৮ পয়েন্ট, সাধারণ বিমা খাতে ৬ দশমিক ৩৬ পয়েন্ট, আইটি খাতে ২৬ দশমিক ৮২ পয়েন্ট, পাট খাতে ৫৫ দশমিক ২১ পয়েন্ট, বিবিধ খাতে ১৩ দশমিক ৬ পয়েন্ট, মিউচ্যুয়াল ফান্ড খাতে ২৫ দশমিক ৭৬ পয়েন্ট, কাগজ খাতে ২৮ দশমিক ৭৭ পয়েন্ট, আর্থিক খাতে ৬২ দশমিক ২২ পয়েন্ট,ওষুধ খাতে ৮ দশমিক ৭২ পয়েন্ট, সেবা-আবাসন খাতে ২১ দশমিক ৮১ পয়েন্ট, ট্যানারি খাতে ২১ দশমিক ৩১ পয়েন্ট, ও বস্ত্র খাতে ২৭ দশমিক ১ পয়েন্ট অবস্থান করছে।
অর্থসংবাদ/এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্সের সর্বোচ্চ দরপতন

বিদায়ী সপ্তাহে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) শতাধিক প্রতিষ্ঠানের দরপতন হয়েছে। সপ্তাহজুড়ে সবচেয়ে বেশি শেয়ারদর হারিয়েছে ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড। ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনা করে এ তথ্য জানা গেছে।
তথ্য মতে, গত সপ্তাহে ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্সের শেয়ারদর ১৫ দশমিক ৮৫ শতাংশ কমেছে। সপ্তাহ শেষে শেয়ারটির দর স্থির হয়েছে ১১১ টাকা ৫০ পয়সায়।
তালিকার দ্বিতীয় স্থানে থাকা অগ্রণী ইন্স্যুরেন্সের শেয়ারদর গত সপ্তাহে ১২ দশমিক ৯৭ শতাংশ কমেছে। আর তৃতীয় স্থানে থাকা মিরাকল ইন্ডাস্ট্রিজের শেয়ারদর কমেছে ৯ দশমিক ১৮ শতাংশ।
গত সপ্তাহে সর্বোচ্চ দরপতন হওয়া অপর কোম্পানিগুলো হচ্ছে- ট্রাস্ট ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স, ফু-ওয়াং ফুড, দেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্স, আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজ, এমারেল্ড অয়েল ইন্ডাস্ট্রিজ, দেশবন্ধু পলিমার ও রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
সাপ্তাহিক দর বৃদ্ধির শীর্ষে এমবি ফার্মা

বিদায়ী সপ্তাহে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৪৭ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটদর বেড়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি বেড়েছে এমবি ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড। ডিএসইর সপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনা করে এ তথ্য জানা গেছে।
তথ্য মতে, বিদায়ী সপ্তাহে এমবি ফার্মার শেয়ারদর ১৪ শতাংশ বেড়েছে। সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির সর্বমোট ১০ কোটি ৯০ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়।
গেইনারের দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ড্যাফোডিল কম্পিউটার্স লিমিটেড। গত সপ্তাহে শেয়ারটির সর্বচ্চো দর বেড়েছে ১১ দশমিক ৮৫ শতাংশ। তৃতীয় স্থানে থাকা খান ব্রাদার্স পিপি ওভেন ব্যাগের শেয়ারদর বেড়েছে ১০ দশমিক ২০ শতাংশ।
গত সপ্তাহে ডিএসইতে দর বৃদ্ধির শীর্ষে থাকা অপর কোম্পানিগুলো হলো- প্রভাতী ইন্স্যুরেন্স, আরামিট লিমিটেড, অ্যাপেক্স ফুডস, নিটল ইন্স্যুরেন্স, কর্ণফুলী ইন্স্যুরেন্স, অ্যাপেক্স ফুটওয়্যার ও বাংলাদেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড।