Connect with us

আন্তর্জাতিক

বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ তিনি

Published

on

লভ্যাংশ

ম্যাথিউ রিকার্ড একজন বৌদ্ধ সন্ন্যাসী। পরোপকার, পশু অধিকার, সুখ ও প্রজ্ঞা-সম্পর্কিত বই লেখেন তিনি। এসব বই আন্তর্জাতিকভাবে সর্বাধিক বিক্রির তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে। তাঁর মানবিক কর্মকাণ্ডের প্রচেষ্টার স্বীকৃতি তাঁর দেশ ফ্রান্স থেকে মিলেছে; ‘ফ্রেঞ্চ ন্যাশনাল অর্ডার অব মেরিটে’ ভূষিত হয়েছেন তিনি।

রিকার্ডের বাসস্থান একটি নেপালি মঠে। বৌদ্ধ ধর্মগুরু দালাই লামার ফরাসি দোভাষী ছিলেন তিনি। সেলুলার জেনেটিকসে পিএইচডি করেছেন। ২০০০ সালের গোড়ার দিকে উইসকনসিন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা দেখতে পান, রিকার্ডের মস্তিষ্ক থেকে ‘গামা তরঙ্গ’ তৈরি হয়, যা শিখন, মনোযোগ ও স্মৃতিশক্তির সঙ্গে সম্পৃক্ত। যে মাত্রায় ওই গামা তরঙ্গ তৈরি হয়, তার নিরিখে তাঁকে ‘বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ’ হিসেবে অভিহিত করা হয়।

রিকার্ড তাঁর স্মৃতিকথায় বলেছেন, ‘চট করে নিরুৎসাহিত হবেন না।’ ‘নোটবুকস অব আ ওয়ান্ডারিং মঙ্ক’ নামের স্মৃতিকথাটি শিগগিরই বাজারে আসছে। তাঁর স্মৃতিকথায় বলা হয়েছে, ‘আপনি এখনই পিয়ানো বাজানো আয়ত্ত করতে পারবেন না। এই দক্ষতা অর্জনের জন্য সময় লাগে।’

এটা বলার জন্য মোটেও ভালো কথা নয়, তবে সহজেই কিন্তু আমরা কিছুসংখ্যক মানুষকে কষ্ট দেওয়ার বিষয়টি কল্পনায় আনি। আমাদের বিপরীত মেরুতে অবস্থান করা মানুষের সঙ্গে আমরা কতটা সুন্দরভাবে মেলামেশা করতে পারি, যখন বিশ্বে বিপরীত মেরুর বা বিভাজনের ধারণা আরও পোক্ত হচ্ছে?

মানে, ভ্লাদিমির পুতিন যা চান, তা নিয়ে তাঁর সঙ্গে দালাই লামা বলতে পারতেন, কিন্তু পুতিন এটা বলতে যাবেন না, ‘আপনার সহমর্মিতা আমাকে বদলে দিয়েছে।’ অনেক দিন আগে একজন আমাকে বলেছিল, ‘আপনি একাকী কার সঙ্গে ২৪ ঘণ্টা কাটাতে চান?’ আমি বললাম, সাদ্দাম হোসেন। আমি আরও বললাম, ‘হয়তো, হয়তো তাঁর (সাদ্দাম হোসেন) মধ্যে সামান্য কিছু পরিবর্তন হতেও পারে।’

যখন আমরা সহমর্মিতার কথা বলি, তখন আপনি চান, সবাই যেন সুখ খুঁজে পায়। এর কোনো ব্যতিক্রম হয় না। যাঁরা আপনার চোখে ভালো বা আপনার কাছের লোক যাঁরা, তাঁদের জন্য আপনি এটি শুধু করতে পারবেন না। এটি সর্বজনীন হতে হবে।

আপনি হয়তো বলতে পারেন যে পুতিন ও বাশার আল-আসাদ মানবতার পক্ষের লোক নন এবং এটা ঠিক কথাও বটে। কিন্তু সহানুভূতি বা সহমর্মিতা দুঃখ-কষ্টের লাঘব ঘটায় এবং দুঃখ-কষ্টের কারণেরও লাঘব ঘটায় সহমর্মিতা। ব্যাপারটা দেখতে কেমন? আমি কখনো কখনো মনশ্চক্ষে দেখতে পাই, ডোনাল্ড ট্রাম্প হাসপাতালে যাচ্ছেন, মানুষের সেবা করছেন, অভিবাসীদের তাঁর বাড়িতে নিয়ে যাচ্ছেন। আপনি কামনা করতে পারেন, এসব মানুষের মন থেকে নিষ্ঠুরতা, উদাসীনতা, লোভ মুছে যাক; এটাই সহমর্মিতা, যা পক্ষপাতহীন।

কিন্তু সহমর্মিতাকে কেন সর্বজনীন হতে হবে? কারণ, এটি নৈতিক বিচার থেকে ভিন্ন। এটি আপনাকে বলতে বাধা দেয় না যে যাঁরা চলতে-ফিরতে থাকা সাইকোপ্যাথ বা মনোবিকারগ্রস্ত ব্যক্তি, তাঁদের হৃদয় নেই। কিন্তু সহানুভূতি বা সহমর্মিতা দুঃখ-কষ্টের লাঘব ঘটায়, তা সে দুঃখ-কষ্ট যেখানেরই হোক না কেন, যে রূপেই হোক না এবং এর কারণ যে-ই হোক না কেন, তাহলে এখানে সহমর্মিতার বিপরীতে কী? সেটা হলো ঘৃণা এবং এই ঘৃণার আওতায় থাকা ব্যক্তি।

কেউ যদি আপনাকে লাঠি দিয়ে পেটায়, আপনি লাঠির ওপর রাগ করবেন না, আপনি ওই ব্যক্তির ওপর রাগ করবেন। আমরা যাঁদের কথা বলছি, তাঁরা হাতের ওই লাঠির মতো, যার মধ্যে রয়েছে অজ্ঞতা ও বিদ্বেষ। আমরা একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য কোনো একজনের কর্মকাণ্ডের বিচার করতে পারি, কিন্তু সহমর্মিতা এই কামনা করে যে দুঃখ-কষ্টের বর্তমান অবস্থার পাশাপাশির এর কারণগুলোও যেন নির্মূল হয়।

ধরে নিচ্ছি, কিছু সময়ের জন্য লোকজন আপনাকে বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ বলে ডাকল। আপনি কি এতে খুশি হবেন? এটা একটা বড় কৌতুক ছাড়া কিছু নয়। আমরা স্নায়ুবিজ্ঞানের মাধ্যমে সুখের মাত্রা জানতে পারি না। এটি সাংবাদিকদের ব্যবহার করার জন্য একটি ভালো শিরোনাম হতে পারে, কিন্তু আমি এটিকে এড়াতে পারি না। হয়তো আমার সমাধিতে লেখা থাকবে, ‘এখানে পৃথিবীর সবচেয়ে সুখী মানুষ ঘুমিয়ে আছে।’

যা-ই হোক, আমি জীবনের প্রতিটি মুহূর্ত উপভোগ করি। তবে অবশ্যই চরম দুঃখের মুহূর্তও আছে, বিশেষ করে যখন আপনি চারদিকে এত দুঃখ-কষ্ট-বিগ্রহ দেখেন। এবং এর মাধ্যমেই আপনার সহমর্মিতাকে জাগিয়ে তুলতে হবে এবং যদি আপনার সহমর্মিতা জেগে ওঠে, তাহলে আপনি আরও স্বাস্থ্যকর, আরও অর্থপূর্ণ উপায়ে বাঁচতে শুরু করবেন।

একেই বলে সুখ। এটা এমন নয় যে আপনি আনন্দের জন্য সব সময় লম্ফঝম্ফ করেন। সুখ আপনার ভিত্তিভূমির মতো। অনেক উত্থান-পতন, আনন্দ-বেদনার পর আপনি সেখানে পা রেখেছেন। কাউকে কষ্ট পেতে দেখে আমরা আরও প্রচণ্ড খারাপ বোধ করি, তবে আমরা এই গভীরতর উপলব্ধি ধরে রাখি। এটা সম্ভব হয় ধ্যানের মাধ্যমে।

কিন্তু আমি যদি কাউকে এটা ব্যাখ্যা করি, তাঁরা বলতেই পারেন, ঠিক আছে, আমি কীভাবে বদলাব? এর উত্তর কি ‘শুধু সহমর্মিতা সম্পর্কে ভাবতে শুরু করুন’-এর মতো সহজ? আপনি যখন কাউকে নিঃশর্ত ভালোবাসার মুহূর্তে থাকেন, ধরুন, তা একটি শিশুর জন্য, তা কিন্তু আমাদের মনকে ৩০ সেকেন্ডের জন্য পূর্ণ করে রাখে, সম্ভবত তা মিনিটব্যাপী, তারপর হঠাৎ সেটা চলে যায়।

আমাদের সবারই এমন অভিজ্ঞতা হয়েছে। এখন ফারাকটা গড়ে দেবে, সেই অভিজ্ঞতাকে ভিন্নভাবে অনুশীলন করার মধ্য দিয়ে। এটাকে আরও কিছু বেশি সময় ধরে রাখার চেষ্টা করুন। ১০ মিনিটের জন্য, ২০ মিনিটের জন্য নিজেকে শান্ত রাখার চেষ্টা করুন। যদি এটি চলেও যায়, ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করুন। এতে প্রাণবন্ততা যুক্ত করুন। এটাই করে থাকে ধ্যান। যদি আপনি প্রতিদিন ২০ মিনিটের জন্য এটা করেন এবং টানা তিন সপ্তাহ ধরে করতে থাকেন, তাহলে এটাই হয়ে উঠবে পরিবর্তনের ‘ট্রিগার’।

আড়াই হাজার বছরের চর্চিত বিজ্ঞানকে একটি একক বাক্যের ভেতর নামিয়ে আনার জন্য নয়; কিন্তু আপনি কি অন্যদের পরামর্শ দিতে পারেন না যে তাঁরা মনের ভেতর যা বহন করতে পারেন, তা তাঁদের জীবনের চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলার পক্ষে সহায়ক হতে পারে? যদি আপনি পারেন, যতটা সম্ভব আপনার পক্ষে, মানবীয় উষ্ণতার সেই গুণটি গড়ে তুলতে অনুশীলন করুন, প্রকৃতপক্ষের অন্যদের সুখী হিসেবে দেখতে চান; এটি আপনার নিজের সুখী হওয়ার সেরা উপায়।

এটি মনের সবচেয়ে তৃপ্তিদায়ক অবস্থাও বটে। স্বার্থপর ব্যক্তিরা যখন বলেন, ‘আপনি এটা করেন, কেননা আপনি এতে সুখ অনুভব করেন’, বিষয়টি খুবই স্থূলতার পরিচয় বহন করে। কেননা আপনি যদি কোনো কিছুর পরোয়া না করে অন্যকে সাহায্য করেন, তাহলে আপনি কিছুই অনুভব করবেন না! নিজের ভালো লাগা থেকে অন্যের জন্য আলাদা কিছু করতে চাওয়ার বিষয়টি এমন একটা শিখা তৈরির চেষ্টা, যা আলো ছড়ায়, কিন্তু তার তাপ নেই।

কিছুটা সুখ বোধ নিয়ে যদি আমরা আরও বিনম্রভাবে আমাদের কল্যাণকর কর্মকাণ্ড বাড়ানোর চেষ্টা করি, সেটাই হবে সুন্দর জীবনযাপনের সর্বোত্তম পন্থা। এর চেয়ে সেরা পরামর্শ আর কিছু হতে পারে না।

অর্থসংবাদ/এসএম

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

আন্তর্জাতিক

১২৫ বছরের রেকর্ড ভাঙলো জাপানের সেপ্টেম্বরের তাপমাত্রা

Published

on

লভ্যাংশ

নিজেদের ইতিহাসে সবচেয়ে উষ্ণ সেপ্টেম্বর মাস পার করেছে জাপান। ১২৫ বছরের তাপমাত্রাকে ছাড়িয়ে নতুন রেকর্ড হয়েছে দেশটিতে। ১২৫ বছরের মধ্যে সেপ্টেম্বরে এত বেশি গরম অনুভব করেননি জাপানিরা।

গত সোমবার (২ অক্টোবর) জাপানের আবহাওয়া সংস্থা জানিয়েছে, এ বছর সেপ্টেম্বর মাসে দেশটিতে গড় তাপমাত্রা ছিল স্বাভাবিকের চেয়ে ২ দশমিক ৬৬ ডিগ্রি সেলসিয়ার বেশি। ১৮৯৮ সালে হিসাব রাখা শুরু হওয়ার পর থেকে জাপানে এটিই সেপ্টেম্বর মাসের গড় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা।

এর আগে, চলতি বছরেই নিজেদের ইতিহাসে সবচেয়ে উষ্ণ বসন্তকাল পার করেছিল জাপান। স্থানীয় আবহাওয়া সংস্থার তথ্যমতে, ২০২৩ সালের মার্চ, এপ্রিল ও মে মাসে দেশটিতে তাপমাত্রা ছিল গড়ের চেয়ে ১ দশমিক ৫৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি। এক শতাব্দীরও বেশি সময়ের মধ্যে জাপানে এটিই ছিল উষ্ণতম বসন্তকাল।

জাপানের আবহাওয়া সংস্থা আরও জানায়, গত মার্চ, এপ্রিল ও মে মাসে দেশটির আশপাশে সমুদ্রপৃষ্ঠের গড় তাপমাত্রা ছিল ১৯৮২ সালের পর থেকে তৃতীয় সর্বোচ্চ।

বিজ্ঞানীরা বলছেন, বৈশ্বিক উষ্ণায়নের কারণে আবহাওয়া প্রতিকূল হয়ে ওঠার প্রবণতা ক্রমেই বাড়ছে এবং ভবিষ্যতে বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে এগুলো আরও নিয়মিত হয়ে উঠবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

এ বছর বিভিন্ন দেশে সর্বোচ্চ তাপমাত্রার নিত্য নতুন রেকর্ড তৈরি হচ্ছে। একের পর এক রেকর্ডভাঙা দাবদাহের ঘোষণা দিয়েছে ভারত, চীন, জাপান, অস্ট্রেলিয়া, ফ্রান্স, জার্মানির মতো দেশগুলো।

গত ২৯ মে সাংহাইয়ে তাপমাত্রা উঠেছিল ৩৬ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা শহরটির সর্বোচ্চ তাপমাত্রার পুরোনো রেকর্ডের চেয়ে এক ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি। কিছুদিন আগে নিজেদের ইতিহাসে সবচেয়ে উত্তপ্ত গ্রীষ্মকাল পার করার কথা জানিয়েছে চীনের আধা-স্বায়ত্ত্বশাসিত অঞ্চল হংকংও।

জাতিসংঘ সতর্ক বলেছে, তারা প্রায় নিশ্চিত যে, ২০২৩ থেকে ২০২৭ সাল হবে এযাবৎকালের সবচেয়ে উষ্ণ পাঁচ বছর সময়কাল।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

সৌদি আরবে বাড়ছে শিল্প কারখানা

Published

on

লভ্যাংশ

সৌদি আরবের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে গতি ফিরেছে, তার ছাপ পড়েছে দেশটির শিল্প খাতে। চলতি বছরের আগস্টে শিল্প ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় ১৩৬টি শিল্প লাইসেন্স অনুমোদন দিয়েছে, যা জুলাইয়ের চেয়ে বেশি। জুলাইয়ে অনুমোদনের সংখ্যা ছিল ১০২। খবর আরব নিউজ।

রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত সংবাদ সংস্থা সৌদি প্রেস এজেন্সির (এসপিএ) তথ্যমতে, আগস্টে খাদ্যপণ্য উৎপাদন খাতে শিল্প লাইসেন্স অনুমোদন দেয়া হয়েছে ২৯টি। এছাড়া অধাতু খনিজ শিল্প খাতে ২১টি, রাবার ও প্লাস্টিক খাতে ১৫ এবং কাগজ উৎপাদন খাতে ১২টি প্রতিষ্ঠান অনুমোদন পেয়েছে।

জানুয়ারি-আগস্টের মধ্যে মোট ৭৯৫টি শিল্প লাইসেন্স অনুমোদন করেছে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়। এ সময়ে দেশটিতে কারখানার সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১১ হাজার ১১০টিতে। কারখানাগুলোয় বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১ দশমিক ৪৮৯ ট্রিলিয়ন সৌদি রিয়াল বা ৪০ হাজার কোটি ডলার।

অনুমোদনকৃত লাইসেন্সের উল্লেখযোগ্য অংশ দেশীয় প্রতিষ্ঠানকে দেয়া হয়েছে। মোট ইস্যুকৃত লাইসেন্সের ৭৬ দশমিক ৪৭ শতাংশ পেয়েছে দেশীয় কোম্পানিগুলো। আর বিদেশী প্রতিষ্ঠান ও যৌথ বিনিয়োগ সংস্থাগুলো পেয়েছে যথাক্রমে ১৬ দশমিক ১৮ শতাংশ এবং ৭ দশমিক ৩৫ শতাংশ।

অর্থসংবাদ/এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

চিকিৎসায় নোবেল পুরস্কার পেলেন করোনা টিকার দুই আবিষ্কারক

Published

on

লভ্যাংশ

২০২৩ সালে চিকিৎসাশাস্ত্রে নোবেল পুরস্কার জিতলেন হাঙ্গেরিয়ান-আমেরিকান বিজ্ঞানী ক্যাটালিন কারিকো এবং আমেরিকান বিজ্ঞানী ড্রিউ উইসম্যান। মহামারি করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে কার্যকর এমআরএনএ টিকার বিকাশে সহায়ক নিউক্লিওসাইড বেস পরিবর্তনের বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কারের জন্য তারা এই পুরস্কার পান।

সুইডেনের রাজধানী স্টকহোমে বাংলাদেশ সময় সোমবার (২ অক্টোবর) দুপুরে চিকিৎসায় সর্বোচ্চ পুরস্কার বিজয়ী হিসেবে এ দুই বিজ্ঞানীর নাম ঘোষণা করেছে করোলিনস্কা ইনস্টিটিউটের নোবেল অ্যাসেম্বলি। ঘোষণার আগে নোবেল পুরস্কারের জন্য মনোনীত ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠান বা সংক্ষিপ্ত তালিকা সম্পর্কে কিছু জানানো হয়নি। বরাবরের মতোই পুরো প্রক্রিয়া অত্যন্ত গোপনীয়তার সঙ্গে সম্পন্ন করা হয়েছে।

পুরস্কার দেওয়ার কারণ হিসেবে নোবেল কমিটি জানিয়েছে, ক্যাটালিন এবং উইসম্যানের আবিষ্কারের ফলে ২০২০ সালের শেষের দিকে অত্যন্ত কার্যকর দুটি এমআরএনএ-ভিত্তিক কোভিড-১৯ টিকা উদ্ভাবন সম্ভব হয়েছিল। এই টিকাগুলো বিশ্বজুড়ে লাখ লাখ মানুষের প্রাণ বাঁচিয়েছে এবং আরও অনেক লোকের গুরুতর রোগ প্রতিরোধ করেছে।

এ বছর ২ অক্টোবর থেকে ৯ অক্টোবর পর্যন্ত ধাপে ধাপে ঘোষণা করা হবে নোবেল বিজয়ীদের নাম। সোমবার (২ অক্টোবর) জানা যাবে চিকিৎসাশাস্ত্রে নোবেল বিজয়ী বা বিজয়ীদের নাম। মঙ্গলবার (৩ অক্টোবর) পদার্থে, বুধবার (৪ অক্টোবর) রসায়নে নোবেল বিজয়ীর নাম ঘোষণা করা হবে। এরপর বৃহস্পতিবার (৫ অক্টোবর) সাহিত্যে এবং শুক্রবার (৬ অক্টোবর) শান্তিতে নোবেল বিজয়ীর নাম জানা যাবে। দুদিন বিরতি দিয়ে ৯ অক্টোবর ঘোষণা করা হবে অর্থনীতিতে নোবেলজয়ীর নাম।

১৯০১ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত ১১৩ বার মোট ২২৫ জনকে চিকিৎসাশাস্ত্রে নোবেল পুরস্কার দেওয়া হয়েছে। গত বছর চিকিৎসাশাস্ত্রে নোবেল জিতেছিলেন সুইডিশ বিজ্ঞানী সুভান্তে প্যাবো। আদিম মানুষের জিনোম উদঘাটন ও মানব বিবর্তনের জিনোম সম্পর্কিত আবিষ্কারের জন্য তাকে এ পুরস্কার দেওয়া হয়।

তার আগের বছর (২০২১ সাল) তাপমাত্রা ও স্পর্শের রিসেপ্টর আবিষ্কারের জন্য চিকিৎসা বিজ্ঞানে যৌথভাবে নোবেল পুরস্কার পান মার্কিন বিজ্ঞানী ডেভিড জুলিয়াস ও আর্ডেম প্যাটাপৌসিয়ান।

ডিনামাইট আবিষ্কারক সুইডেনের বিজ্ঞানী আলফ্রেড নোবেলের ১৮৯৫ সালে করে যাওয়া একটি উইল অনুযায়ী নোবেল পুরস্কার প্রচলন করা হয়। প্রথম পুরস্কার দেওয়া শুরু হয় ১৯০১ সালে। সেময় সারা পৃথিবীর বিভিন্ন ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানকে সফল, অনন্যসাধারণ গবেষণা, উদ্ভাবন ও মানবকল্যাণমূলক কার্যক্রমের জন্য পাঁচটি বিষয়ে পুরস্কার প্রদান করা হয়। বিষয়গুলো হলো পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, চিকিৎসাশাস্ত্র, সাহিত্য ও শান্তি। যদিও অর্থনীতিতে নোবেল পুরস্কার দেওয়া শুরু হয় ১৯৬৯ সাল থেকে।

এ বছর অর্থমূল্য বাড়ছে নোবেল পুরস্কারের। গতবারের চেয়ে এ বছরের বিজয়ীরা ১০ লাখ সুইডিশ ক্রোনা বেশি পেতে চলেছেন।
নোবেল ফাউন্ডেশন জানিয়েছে, ২০২৩ সালে নোবেল পুরস্কারের অর্থমূল্য বাড়িয়ে ১ কোটি ১০ লাখ ক্রোনা করা হচ্ছে। বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ প্রায় ১০ কোটি ৯০ লাখ টাকা।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

সৌরশক্তিতে চীনের ওপর নির্ভরতা কমাতে চায় ইইউ

Published

on

লভ্যাংশ

সৌরশক্তিতে চীনা পণ্যের আধিপত্য কমাতে শুল্ক আরোপের সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইউরোপে এ শিল্পের নীতিনির্ধারকরা। তবে এতে ক্লিন এনার্জির লক্ষ্যমাত্রা মারাত্মকভাবে ব্যাহত হতে পারে বলে সতর্ক বার্তা দিয়েছেন আমদানিকারকরা। খবর রয়টার্স।

ইইউ অঞ্চল সৌরশক্তি খাতে চীনের ওপর নির্ভরশীল। ইউরোপীয় কমিশনের মতে, চীন থেকে সৌর প্যানেলের জন্য ৯০ শতাংশের বেশি ইনগট ও ওয়েফার আমদানি করা হয়।

ইইউ গত বছর রেকর্ড ৪০ গিগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ ক্ষমতা স্থাপন করেছে।

ব্রাসেলস ও ইউরোপীয় সরকারগুলো ক্লিন টেক ম্যানুফ্যাকচারিং সম্প্রসারণ ও এ সম্পর্কিত পরিবর্তনে প্রয়োজনীয় চীনা পণ্যের ওপর নির্ভরতা হ্রাস করার চেষ্টা করছে। এ কারণে আমদানির ওপর কঠোর পদক্ষেপের কথা বিবেচনা করায় এই আহ্বান আসে।

ইউরোপীয় কমিশন চলতি মাসে একটি তদন্ত শুরু করেছে। যার মাধ্যমে সস্তা চীনা বৈদ্যুতিক গাড়ি আমদানির বিরুদ্ধে ইইউ নিজস্ব নির্মাতাদের রক্ষার জন্য শুল্কের দিকে যেতে পারে। এরই মধ্যে জার্মানি বাণিজ্য সুরক্ষার বিভিন্ন ধরনের বিকল্প পরীক্ষা করে দেখেছে।

প্রতিক্রিয়ায় শিল্প গ্রুপ সোলারপাওয়ার ইউরোপের বোর্ড ডিরেক্টর গুন্টার এরফুর্ট বলেছেন, ইউরোপীয় সৌরশিল্পের বর্তমান চ্যালেঞ্জগুলোর জন্য শুল্ক ভালো কোনো সমাধান নয়। শুল্কের মাধ্যমে সমগ্র শিল্পকে সীমায়িত কারার পরিবর্তে ইউরোপের সৌর ইনস্টলেশনগুলোকে উৎসাহিত করতে হবে। সৌরশক্তির স্থাপন নিরবিচ্ছিন্ন থাকলেই ইউরোপীয় সৌর উৎপাদন ক্রমাগত বৃদ্ধি পেতে পারে।

এক বিবৃতিতে সোলারপাওয়ার ইউরোপ বলেছে, এ বাণিজ্যিক বাধার কৌশলে দুইপক্ষই ক্ষতিগ্রস্ত হবে। এর পরিবর্তে স্থানীয় নির্মাতাদের সহায়তা করলে উৎপাদন বাড়বে।

ইউরোপীয় নির্মাতারা অভিযোগ করে আসছেন, কম দামী চীনা সৌর মডিউলে বাজার সয়লাব হওয়ায় তারা দাম কমাতে বাধ্য করছে।

শিল্প সংশ্লিষ্টরা আশঙ্কা করছেন, চীনা সরবরাহ সীমিত করলে ২০১৩-১৮ সালের অবস্থার পুনরাবৃত্তি ঘটবে। চীনা সৌর প্যানেল ও সেলের শুল্কমুক্ত আমদানি সীমা তুলে দিলে ওই সময় ইউরোপের সৌর শক্তি ইনস্টলেশন সাময়িকভাবে হ্রাস পায়।

অর্থসংবাদ/এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

বিশ্ববাজারে ডলারের আধিপত্য বেড়েছে

Published

on

ডলার

আন্তর্জাতিক বিনিময়মাধ্যম হিসেবে ডলারের আধিপত্য বেড়েছে। চলতি বছরের আগস্টে বৈশ্বিক লেনদেনের ৪৮ শতাংশই হয়েছে ডলারে। জুলাইয়ের তুলনায় এ হার ১ দশমিক ৫৭ শতাংশ বেড়েছে। ডলারের আধিপত্য কমাতে বিভিন্ন দেশ ও ব্লকে স্থানীয় মুদ্রাকে অগ্রাধিকার দেয়া হলেও শক্তিশালী হয়েছে মুদ্রাটি। দ্য সোসাইটি ফর ওয়ার্ল্ডওয়াইড ইন্টার ব্যাংক ফাইন্যান্সিয়াল টেলিকমিউনিকেশনের (সুইফট) ডাটা বিশ্লেষণে উঠে এসেছে এমন তথ্য।

আর্থিক লেনদেনের আন্তর্জাতিক নেটওয়ার্ক সুইফট প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৭৩ সালে। প্রতিষ্ঠানটির প্রধান কার্যালয় বেলজিয়ামে। বিশ্বের ১১ হাজার আর্থিক প্রতিষ্ঠানের মধ্যে লেনদেনের বিষয়ে বার্তা আদান-প্রদানের মাধ্যম হিসেবে কাজ করে প্রতিষ্ঠানটি। এটি মূলত একটি তাৎক্ষণিক মেসেজিং ব্যবস্থা, যা কোনো লেনদেনের ব্যাপারে গ্রাহককে জানিয়ে দেয়। বিশ্বের অধিকাংশ ব্যাংক নিজেদের মধ্যকার বার্তা আদান-প্রদানের কাজে সুইফট ব্যবহার করে।

সুইফটের তথ্য বলছে, বৈশ্বিক বিনিময়মাধ্যম হিসেবে ইউরোর অবস্থান রেকর্ড নিচে নেমে এসেছে। চলতি বছরের আগস্টে লেনদেনের ২৩ দশমিক ২ শতাংশ হয়েছে ইউরোয়, যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ঢের কম। গত বছরের আগস্টে এ হার ছিল ৩৬ দশমিক ৪৪ শতাংশ। মুদ্রাটির পতনের পেছনে বিশেষজ্ঞরা ইউরোজোনের ২০ দেশের বাইরে ইউরোর জনপ্রিয়তা কমে যাওয়াকে দায়ী করছেন।

বিনিময়মাধ্যম হিসেবে চীনা মুদ্রা ইউয়ানের ব্যবহার বৃদ্ধি নতুন উদাহরণ তৈরি করেছে। আগস্টে আন্তর্জাতিক লেনদেনের ৩ দশমিক ৪৭ শতাংশ হয়েছে ইউয়ানে, যা জুলাইয়ের তুলনায় বেশি। জুলাইয়ে এ হার ছিল ৩ দশমিক শূন্য ৬। ইউয়ানের প্রভাব বাড়ার অন্যতম কারণ ডলারের আধিপত্য কমাতে চীনের আঞ্চলিক ভূমিকা। বেইজিং দীর্ঘদিন ধরে আঞ্চলিক বাণিজ্যে তাদের নিজস্ব মুদ্রার ব্যবহার বাড়ানোর জন্য চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) সাবেক অর্থনীতি বিশ্লেষক স্টিফেন জেনের দাবি, ২০১৬ সাল থেকে বিশ্ববাজারে ডলারের রিজার্ভ কমেছে ১১ শতাংশ। ডলার ও ইউরোর পতনে সৃষ্ট শূন্যস্থান পূরণ করছে চীনের রেনমিনবি ও অন্যান্য মুদ্রা। উন্নয়নশীল দেশগুলোকে নিয়ে গঠিত আঞ্চলিক সংগঠন ব্রিকস। নতুন সদস্যদের যুক্ত হওয়ার মধ্য দিয়ে বৈশ্বিক জিডিপিতে ব্লকটির অংশ ২৬ থেকে ২৯ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। বৈশ্বিক বাণিজ্যে তাদের অবদান ১৮ থেকে বেড়ে ২১ শতাংশ দাঁড়িয়েছে। ব্রিকস নিজেও তাদের বাণিজ্য নীতিতে পরিবর্তন আনতে সচেষ্ট। ব্লকের সদস্যদের মধ্যে বাণিজ্যের ক্ষেত্রে নিজেদের মুদ্রাকে অগ্রাধিকার দিতে চায় তারা। এ প্রবণতা ক্রমেই বাড়ছে।

ইউক্রেন যুদ্ধের জেরে যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্র দেশগুলো রাশিয়ার ওপর নানা ধরনের বিধিনিষেধ আরোপ করেছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো বিশ্বের বিভিন্ন ব্যাংকে, বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্র দেশগুলোয় জমা থাকা রাশিয়ার রিজার্ভের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ। এর বাইরে সুইফট ব্যবহারে রুশ ব্যাংকের ওপর আন্তর্জাতিক কমিউনিটির নিষেধাজ্ঞা ডলারে লেনদেনের ওপর আরেকটি চপেটাঘাত। রাশিয়া চাইছে ডলারের বেড়াজাল থেকে বেরিয়ে আসতে। তা বাস্তবায়নে দেশটি সব ধরনের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। তেল ও গ্যাসের দাম রুশ মুদ্রা রুবলে পরিশোধের জন্য ক্রেতা দেশগুলোর ওপর চাপ সৃষ্টি করছে মস্কো। অনেক দেশ এ দাবি মেনে না নিলেও কেউ কেউ মস্কোর এমন চাপের কাছে নতি স্বীকার করেছে।

সুইফটের তথ্যানুসারে, ২০২৩ সালে বৈশ্বিক লেনদেনের প্রতি ১০টির মধ্যে সাতটিই হয়েছে ইউরো কিংবা ডলারে। ভবিষ্যতে ডলারের আধিপত্যে অবশ্য নতুন ঝুঁকি হিসেবে দেখা হচ্ছে ডিজিটাল মুদ্রা বা সিবিডিসিকে। সিবিডিসি পরিচালনায় ডলারের প্রয়োজন নেই। এটি স্বর্ণ কিংবা পণ্যদ্রব্যের মতোই বিনিময়যোগ্য হবে। ধারণা করা হচ্ছে, ২০৩০ সালের মধ্যে সিবিডিসির ব্যবহার বিপুল পরিমাণে বাড়বে।

অর্থসংবাদ/এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন
লভ্যাংশ
পুঁজিবাজার23 mins ago

দুই কোম্পানির লভ্যাংশ প্রেরণ

লভ্যাংশ
আন্তর্জাতিক27 mins ago

১২৫ বছরের রেকর্ড ভাঙলো জাপানের সেপ্টেম্বরের তাপমাত্রা

দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি কমার পূর্বাভাস বিশ্বব্যাংকের
জাতীয়39 mins ago

দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি কমার পূর্বাভাস বিশ্বব্যাংকের

মার্কেন্টাইল ব্যাংক উদ্যোক্তার শেয়ার হস্তান্তর সম্পন্ন
পুঁজিবাজার1 hour ago

মার্কেন্টাইল ব্যাংক উদ্যোক্তার শেয়ার হস্তান্তর সম্পন্ন

বিআইসিএমে চাকরির সুযোগ, বেতন প্রায় দুই লাখ
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার1 hour ago

বিআইসিএমে চাকরির সুযোগ, বেতন প্রায় দুই লাখ

লভ্যাংশ
আবহাওয়া1 hour ago

ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণের আভাস

দামের কারসাজি বন্ধে আলু আমদানির সুপারিশ
অর্থনীতি2 hours ago

দামের কারসাজি বন্ধে আলু আমদানির সুপারিশ

সূচক
পুঁজিবাজার2 hours ago

দুই ঘণ্টায় লেনদেন ২২৬ কোটি টাকা

Shahjalal Islami Bank
পুঁজিবাজার2 hours ago

শেয়ার বিক্রি করবে শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের দুই উদ্যোক্তা

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্মদিন আজ
জাতীয়3 hours ago

আগামীকাল দেশে ফিরছেন প্রধানমন্ত্রী

Advertisement
Advertisement IBBL_AD_300 x 250

ফেসবুকে অর্থসংবাদ

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

October 2023
S M T W T F S
1234567
891011121314
15161718192021
22232425262728
293031