Connect with us

ব্যাংক

তারল্য সংকটে ব্যাংক, সাত দিনে ধার সাড়ে ৭৩ হাজার কোটি টাকা

Published

on

বেসরকারি খাত

নগদ টাকার সংকটে কিছু বাণিজ্যিক ব্যাংক এখনো তারল্য সংকটে ভুগছে। তাতে সংকট মেটাতে আন্তঃব্যাংকের পাশাপাশি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কাছে ধার করে চলেছে ব্যাংকগুলো। গত সাত দিনে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে সাড়ে ৭৩ হাজার কোটি টাকার বেশি ধার করেছে বাণিজ্যিক ব্যাংক। যেখানে আগের সাত দিনে এর পরিমাণ ছিলো ৪২ হাজার ৩৩ কোটি টাকা। অর্থাৎ এক সপ্তাহের ব্যবধানে ঋণের পরিমাণ প্রায় দ্বিগুণ বেড়েছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ জুলাই থেকে ১ আগস্ট পর্যন্ত সাত দিনে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ৭৩ হাজার ৬৮৯ কোটি টাকা ধার করে। এর মধ্যে সর্বোচ্চ ধার নিয়েছে ২৭ জুলাই ১৩ হাজার ৩৮৫ কোটি টাকা। গত ২৪ জুলাই ধারের পরিমাণ ছিল ১১ হাজার ৪৭৫ কোটি, ২৫ জুলাই ১১ হাজার ৫২৬ কোটি, ২৬ জুলাই ১১ হাজার ৯২০ কোটি, ৩০ জুলাই ৫ হাজার ৮৫৪ কোটি, ৩১ জুলাই ৯ হাজার ৩৫৩ কোটি এবং সর্বশেষ গত ১ আগস্ট ১০ হাজার ১৭৫ কোটি টাকা কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে ধার নিয়েছে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো।

ব্যাংকাররা জানিয়েছেন, অনেক ব্যাংক নগদ টাকার সংকটে ভুগছে। সংকটে থাকা ব্যাংকগুলো আন্তঃব্যাংকের পাশাপাশি বাংলাদেশ ব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়েছে। প্রতিদিনই তারা কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে ধার নিয়ে চলছে। তবে কিছু ধার আছে এক দিন মেয়াদি। অর্থাৎ আগের দিন ঋণ নিয়ে পরের দিন পরিশোধ করছে। এভাবে ব্যাংকগুলোর তহবিল ব্যবস্থাপনা ব্যয়ও বেড়ে যাচ্ছে।

এর আগে গত ১৩ থেকে ২৩ জুলাই পর্যন্ত সাত কর্মদিবসে ব্যাংকগুলো বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ধার নিয়েছে ৪২ হাজার ৩৩ কোটি টাকা। এর মধ্যে সর্বোচ্চ ধার নিয়েছে ১৮ জুলাই আট হাজার ৮৯ কোটি টাকা।

সংশ্লিষ্টরা জানান, কোনো ব্যাংক তারল্য সমস্যায় পড়লে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ধার নেয়। পাশাপাশি আন্তঃব্যাংক কলমানিতে আরেক ব্যাংক থেকে ধার করে। গত বৃহস্পতিবার কলমানিতে লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৬ হাজার ৭৮৪ কোটি টাকা।

অর্থসংবাদ/এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

অর্থনীতি

ব্যাংকের ৪৩ শতাংশ আমানত কোটি টাকার হিসাবধারীদের

Published

on

বেসরকারি খাত

আর্থিক সংকট, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি ও মূল্যস্ফীতি চাপের মধ্যেও ব্যাংকে বড় অঙ্কের জমার হিসাব সংখ্যা বেড়েছে। গত জুন শেষে ব্যাংকে কোটিপতি আমানতকারী গ্রাহক সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে এক লাখ ১৩ হাজার। এবং এসব হিসাবে আমানতের পরিমাণ মোট আমানতের ৪৩ দশমিক ৩৬ শতাংশ।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।

তথ্য অনযায়ী, ২০২৩ সালের জুন পর্যন্ত ব্যাংক খাতে মোট আমানতকারীর সংখ্যা দাঁড়ায় ১৪ কোটি ৫৯ লাখ ৭৩ হাজার ১৯২ টি। যেখানে জমা ছিল ১৬ লাখ ৮৭ হাজার ২৪ কোটি টাকা। এর মধ্যে এক কোটি টাকার বেশি আমানত থাকা হিসাবের সংখ্যা এক লাখ ১৩ হাজার ৫৫৪টি। কোটি টাকার উপরে এসব হিসাবে জমা ছিল ৭ লাখ ৩১ হাজার ১৩৩ কোটি টাকা।

এর আগে চলতি বছরের মার্চ প্রান্তিকে ব্যাংক খাতে আমানতকারীর সংখ্যা ছিল ১৪ কোটি ১১ লাখ ৩৭ হাজার ২৫৬টি। জমা ছিল ১৬ লাখ ১৩ হাজার ৬২৬ কোটি টাকা। এর মধ্যে এক কোটি টাকার বেশি আমানতের সংখ্যা ছিল ১ লাখ ১০ হাজার ১৯২টি। এ হিসাবে তিন মাসের ব্যবধানে কোটি টাকার হিসাব বেড়েছে ৩ হাজার ৩৬২টি। এছাড়া এক বছরের ব্যবধানে এধরনের হিসাব বেড়েছে ৫ হাজার ৯৭টি।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩ সালের জুন পর্যন্ত এক কোটি এক টাকা থেকে পাঁচ কোটি টাকার আমানতকারীর হিসাব সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৮৯ হাজার ৭৭২ টি। যেখানে জমা ছিল এক লাখ ৮৬ হাজার ৭০৮ কোটি টাকা। পাঁচ কোটি থেকে ১০ কোটির ১২ হাজার ২৪৫টি হিসাবে জমার পরিমাণ ৮৬ হাজার ৬৩১ কোটি টাকা।

এছাড়া ১০ কোটি থেকে ১৫ কোটি টাকার হিসাবের সংখ্যা রয়েছে চার হাজার ৮১টি, ১৫ কোটি থেকে ২০ কোটির মধ্যে এক হাজার ৮৬৫টি, ২০ কোটি থেকে ২৫ কোটির মধ্যে এক হাজার ২৭৬টি, ২৫ কোটি থেকে ৩০ কোটির মধ্যে রয়েছে ৯০৯টি আমানতকারীর হিসাব। আর ৩০ কোটি থেকে ৩৫ কোটি টাকার মধ্যে ৫০৭টি এবং ৩৫ কোটি থেকে ৪০ কোটির মধ্যে রয়েছে ৩৫৩টি, ৪০ কোটি থেকে ৫০ কোটি টাকার হিসাব সংখ্যা ৭২২টি। তাছাড়া ৫০ কোটি টাকার বেশি আমানত রাখা হিসাবের সংখ্যা এক হাজার ৮২৪টি।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) তথ্য অনুযায়ী, স্বাধীনতার পর ১৯৭২ সালে দেশে কোটিপতি আমানতকারী ছিল ৫ জন, ১৯৭৫ সালে তা ৪৭ জনে উন্নীত হয়। ১৯৮০ সালে কোটিপতিদের হিসাবধারীর সংখ্যা ছিল ৯৮টি। এরপর ১৯৯০ সালে ৯৪৩টি, ১৯৯৬ সালে ২ হাজার ৫৯৪ জন, ২০০১ সালে ৫ হাজার ১৬২টি, ২০০৬ সালে ৮ হাজার ৮৮৭টি এবং ২০০৮ সালে ছিল ১৯ হাজার ১৬৩টি।

এরপরে ২০২০ সাল শেষে কোটিপতি হিসাবধারীর সংখ্যা দাঁড়ায় ৯৩ হাজার ৮৯০টি। ২০২১ সালের ডিসেম্বর বেড়ে তা দাঁড়ায় ১ লাখ ১৯৭৬ টিতে। ২০২২ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত সেই হিসাবের সংখ্যা ছিল এক লাখ ৯ হাজার ৯৪৬ টি।

অর্থসংবাদ/এসএম

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

ব্যাংক

নতুন নামে এনআরবিসি ব্যাংক

Published

on

কৃষিবিদ সীড

এনআরবি কমার্শিয়াল ব্যাংক লিমিটেডের নাম পরিবর্তন করা হয়েছে। এখন থেকে ব্যাংকটির নাম ‘এনআরবিসি ব্যাংক পিএলসি’। নাম পরিবর্তন করে সংশোধিত লাইসেন্স ব্যাংকের চেয়ারম্যান এস এম পারভেজ তমালের কাছে পাঠিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।

মঙ্গলবার (১৯ সেপ্টেম্বর) লাইসেন্সটি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক গোলাম আউলিয়ার কাছে সংশোধিত লাইসেন্স হস্তান্তর করেন চেয়ারম্যান। এসময় ব্যাংকের পরিচালক এ এম সাইদুর রহমান, লকিয়ত উল্ল্যাহ ও কোম্পানি সচিব মোহাম্মদ আহসান হাবিব উপস্থিত ছিলেন।

বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ (বিআরপিডি) থেকে নাম পরিবর্তন সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, কোম্পানি আইনের ১৯৯৪ এর ১১ক (ক) ধারার বিধান অনুযায়ী ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩ থেকে তফসিলি ব্যাংকগুলোর তালিকায় এনআরবি কমার্শিয়াল ব্যাংক লিমিটেডের নাম ‘এনআরবিসি ব্যাংক পিএলসি’ হিসেবে পরিবর্তন করা হয়েছে।

বিআরপিডি থেকে পাঠানো চিঠিতে বলা হয়েছে, ‘আপনাদের আবেদনের প্রক্ষিতে নাম সংশোধন করে এনআরবিসি ব্যাংক পিএলসি করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। ২০১৩ সালের প্রদত্ত লাইসেন্সটি বাতিল করে নতুন সংশোধিত লাইসেন্স প্রদান করা হল।’

উল্লেখ্য, ২০১৩ সালে প্রতিষ্ঠিত এনআরবিসি ব্যাংক পিএলসি ১০৩ টি শাখাসহ দেশের প্রায় দেড় হাজারের বেশি সেবাকেন্দ্রের মাধ্যমে ব্যাংকিং সেবা দিয়ে থাকে।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

ব্যাংক

বিশেষায়িত অঞ্চলের ৩৮ পণ্যে রপ্তানি প্রণোদনা

Published

on

আইআরআইডিপি-৩ সুকুকে যে কোনো মূল্যে কেনাবেচার সুযোগ

দেশের বিশেষায়িত অঞ্চলে (বেজা, বেপজা ও হাইটেক পার্ক) অবস্থিত প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে ৩৮টি পণ্যের উপর রপ্তানি প্রণোদনা বা নগদ সহায়তা প্রদান করবে বাংলাদেশ ব্যাংক। সোমবার (১৮ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক নীতি বিভাগ থেকে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

জানা যায়, বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চলে অবস্থিত টাইপ-এ (শতভাগ বিদেশি মালিকানাধীন) ও টাইপ-বি (দেশি-বিদেশি যৌথ মালিকানাধীন) প্রতিষ্ঠানের রপ্তানি বাণিজ্য উৎসাহিত করার লক্ষ্যে এ সুবিধা চালু করা হয়েছে।

তবে, এখন থেকে এসব কারখানায় উৎপাদিত পণ্য জাহাজিকরণের বিপরীতে রপ্তানির নগদ প্রণোদনা সুবিধা পেতে পোশাক ও বস্ত্র শিল্প সংশ্লিষ্ট বাংলাদেশ টেরিটাওয়েল অ্যান্ড লিলেন ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিটিটিএলএমইএ) সত্যায়ন সনদ লাগবে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন এ নির্দেশনার আগ পর্যন্ত সনদ ইস্যু করতো সংশ্লিষ্ট অনুমোদিত ডিলার ব্যাংক। আগের রপ্তানি সহায়তা সংক্রান্ত অন্যান্য শর্ত অপরিবর্তিত থাকবে বলেও জানানো হয় নির্দেশনায়।

বাণিজ্য মন্ত্রণালয় অনুমোদিত সংশ্লিষ্ট রপ্তানিকারক অ্যাসোসিয়েশন ব্যক্তি পর্যায়ের ফ্রিল্যান্সারদের রপ্তানি ভর্তুকির আবেদন প্রত্যয়ন করবে। রপ্তানিকারক অ্যাসোসিয়েশনের অবর্তমানে সরকারের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ ব্যক্তিপর্যায়ের ফ্রিল্যান্সারদের রপ্তানি ভর্তুকি আবেদন সত্যায়ন করবে।

অর্থসংবাদ/এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

অর্থপাচার রোধে আমদানি পণ্যে বাড়তি নজরদারির নির্দেশ

Published

on

কৃষিবিদ সীড

অর্থপাচার ঠেকাতে আমদানি পণ্যে বাড়তি নজরদারির নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। সোমবার বাংলাদেশ ব্যাংক এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় নির্দেশনাসহ প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, পাচার ঠেকাতে আমদানি পণ্যের পূর্ণাঙ্গ বিবরণ, মান, ব্র্যান্ড, উৎপাদনের তারিখ, প্যাকেজিং সংক্রান্ত তথ্য ও গ্রেডসহ বেশকিছু অতিরিক্ত তথ্য দিতে হবে আমদানিকারক ও সংশ্লিস্ট এজেন্টকে। বিদেশ থেকে আমদানিকৃত পণ্য সম্পর্কে এমনভাবে তথ্য দিতে হবে যার মাধ্যমে পণ্যের গুনগত মানও পৃথক করা যায়। পণ্যে ইউনিট প্রতি মূল্য ও পরিমাণ যাচাই করার তথ্য সরবরাহ করতে হবে।

নির্দেশনায় বলা হয়েছে, গত অক্টোবরে বাংলাদেশ ব্যাংক প্রজ্ঞাপনে জানিয়েছিল, আমদানি পণ্যর মূল্য যাচাইয়ের দায়িত্ব থাকবে বাণিজ্যিক ব্যাংক। আমদানিতে এলসি (ঋণপত্র) খোলার পূর্বে পণ্যের দাম যাচাইয়ের পাশাপাশি সরবরাহকারীর ক্রেডিট রিপোর্ট দেখতে ব্যাংকগুলোর প্রতি নির্দেশনা দেয়া হয়। এছাড়া আমদানি নীতিমালা মেনে মূল্য পরিশোধ করার বিষয়টিও নিশ্চিত করতে বলা হয়েছে, যাতে অর্থপাচার প্রতিরোধে আরও শক্ত অবস্থানে যাওয়া যায়।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, আন্তর্জাতিক বাজারদরের সঙ্গে মিল রেখে সঠিকভাবে আমদানি পণ্যের দাম যাচাইয়ের সুবিধার্থে রপ্তানিকারক কর্তৃক প্রেরিত পিআইতে (প্রোফরমা ইনভয়েস) অথবা তাদের এ দেশীয় এজেন্ট কর্তৃক সরবরাহকৃত ইন্ডেন্টে আমদানি পণ্য সম্পর্কিত তথ্য দিতে হবে ব্যাংকের কাছে। একাধিক পণ্য আমদানির ক্ষেত্রে আলাদাভাবে প্রতিটি পণ্যের বিবরণ, মান, ব্র্যান্ড, উৎপাদনের তারিখ, প্যাকেজিং সংক্রান্ত তথ্য ও গ্রেড (যদি থাকে) যা দ্বারা পণ্যের গুণগত মান পৃথক করা যায় এবং ইউনিট প্রতি মূল্য ও পরিমাণ উল্লেখ থাকতে হবে। ভিন্ন ভিন্ন পণ্য আমদানির ক্ষেত্রে সাধারণভাবে সব পণ্যকে একটি নির্দিষ্ট ইউনিট যথা কেজি, লিটার অথবা পিস ইত্যাদিতে পরিমাপ না করে তাদের প্রকৃতি অনুযায়ী পৃথকভাবে দেখাতে হবে। এমনকি ইন্টারন্যাশনাল চেম্বার অব কমার্সের অনুমোদিত ইনকোটার্মস এবং প্রযোজ্য ক্ষেত্রে পরিবহণ ভাড়ার তথ্যও সংযুক্ত করতে হবে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এক কর্মকর্তা জানান, আমদানি পণ্য সুনির্দিষ্টভাবে চিহ্নিতকরণের জন্য এইচএসকোড এর ৬ ডিজিট এর পরের ২ ডিজিট (মোট ৮ ডিজিট পূর্ণরূপে) উল্লেখ করার বাধ্যবাধকতা আরোপ করা হয়েছে। যদিও আমদানিতে ওভার ইনভয়েসিং ও রপ্তানিতে আন্ডার ইনভয়েসের মাধ্যমে অর্থপাচারের অভিযোগ অনেক পুরোনো।

অর্থসংবাদ/এসএম

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

ব্যাংক

আইআরআইডিপি-৩ সুকুকে যে কোনো মূল্যে কেনাবেচার সুযোগ

Published

on

আইআরআইডিপি-৩ সুকুকে যে কোনো মূল্যে কেনাবেচার সুযোগ

পল্লি অবকাঠামো উন্নয়ন (আইআরআইডিপি)-৩ এর অর্থায়নে সুকুক বা শরিয়াহ বন্ড ক্রেতা ও বিক্রেতার সমঝোতার ভিত্তিতে যে কোনো মূল্যে কেনাবেচা করা যাবে। গতকাল রোববার বাংলাদেশ ব্যাংক এক সার্কুলারে এমন নিয়ম করার কথা জানিয়েছে।

এর ফলে সুকুকের সেকেন্ডারি মার্কেটে আইআরআইডিপি-৩ শরিয়াহ বন্ডের ক্রেতারা চাইলে মেয়াদপূর্তির আগে বাজারভিত্তিক মূল্যে এই বন্ড কেনাবেচা করতে পারবেন। বাংলাদেশ ব্যাংক জানিয়েছে, প্রকল্পটির এক-তৃতীয়াংশ বাস্তবায়ন হওয়ায় বন্ডটি সম্মতমূল্যে (নেগোশিয়েটেড প্রাইস) কেনাবেচার যোগ্যতা অর্জন করেছে।

গত বছরের ১৭ এপ্রিল অগ্রাধিকার ভিত্তিতে গুরুত্বপূর্ণ পল্লি অবকাঠামো উন্নয়ন (আইআরআইডিপি)-৩ এর ‘নির্মাণ ও উন্নয়ন’ নামে সরকারের পক্ষে বাংলাদেশ ব্যাংক ৫ হাজার কোটি টাকার সুকুক ইস্যু করে। শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংক বা ব্যাংকের শাখা এবং অন্যান্য আর্থিক প্রতিষ্ঠান এ বন্ডটি কিনেছে। শুরুতে শুধু অভিহিত মূল্যে এই সুকুক কেনাবেচার সুযোগ ছিল। এ অর্থায়নকৃত প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে এলজিইডি।

প্রসপেক্টাস অনুযায়ী, বার্ষিক ৪ দশমিক ৭৫ শতাংশ রেন্টাল হারে ইসতিসনা ও ইজারা পদ্ধতিতে ৫ হাজার কোটি টাকার আইআরআইডিপি-৩ সোশ্যাল ইমপ্যাক্ট সুকুক ইস্যু করা হয়।

সরকার প্রথাগতভাবে বিভিন্ন প্রকল্প বাস্তবায়ন বা সরকারি কর্মকাণ্ড পরিচালনায় ট্রেজারি বিল ও বন্ডের মাধ্যমে অর্থ সংগ্রহ করে থাকে। এসব বন্ড সুদভিত্তিক। শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংক, আর্থিক প্রতিষ্ঠান এবং বীমা কোম্পানিগুলো সুদভিত্তিক বন্ড কিনতে পারে না। এ অবস্থায় মুনাফা বা ভাড়াভিত্তিক শরিয়াহ বন্ড ইস্যু করছে সরকার।

আইআরআইডিপি-৩ সুকুকের আগে সুকুকের মাধ্যমে বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ সংশ্লিষ্ট একটি প্রকল্পের জন্য ৮ হাজার কোটি টাকা এবং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় উন্নয়ন প্রকল্পে ৫ হাজার কোটি টাকা তুলেছিল সরকার।

অর্থসংবাদ/এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন
কৃষিবিদ সীড
জাতীয়11 mins ago

অক্টোবরে আসছে আইএমএফ প্রতিনিধিদল

কৃষিবিদ সীড
কর্পোরেট সংবাদ39 mins ago

ডাটা এজ’র সাথে ব্র্যাক ব্যাংকের বিএসিএইচ ও নিকাশ অ্যাপ্লিকেশন বিষয়ক চুক্তি

কৃষিবিদ সীড
টেলিকম ও প্রযুক্তি1 hour ago

এবার লোগো পাল্টে ফেলল ফেসবুক

সুদহার অপরিবর্তিত রাখলো ফেডারেল রিজার্ভ
আন্তর্জাতিক1 hour ago

সুদহার অপরিবর্তিত রাখলো ফেডারেল রিজার্ভ

পোশাক
অর্থনীতি2 hours ago

পোশাকের দাম বাড়ানোর আহ্বান বিজিএমইএর

কৃষিবিদ সীড
আন্তর্জাতিক2 hours ago

চিনির বৈশ্বিক উৎপাদন কমার আশঙ্কা

কৃষিবিদ সীড
জাতীয়2 hours ago

ডেঙ্গুতে আরও ৮ জনের মৃত্যু

ওয়ালটন প্লাজার সহযোগিতায় বিমানে চড়লো জুনায়েদ
কর্পোরেট সংবাদ3 hours ago

ওয়ালটন প্লাজার সহযোগিতায় বিমানে চড়লো জুনায়েদ

কৃষিবিদ সীড
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার3 hours ago

জাবির প্রভাষক হলেন ফরিদ উদ্দিন

কৃষিবিদ সীড
জাতীয়3 hours ago

নির্বাচনে পূর্ণাঙ্গ পর্যবেক্ষক দল পাঠাবে না ইইউ

Advertisement
Advertisement IBBL_AD_300 x 250

ফেসবুকে অর্থসংবাদ

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

September 2023
S M T W T F S
 12
3456789
10111213141516
17181920212223
24252627282930