Connect with us

এগ্রিবিজনেস

কৃষিখাতে বিনিয়োগ করলে সহযোগিতা করা হবে

Published

on

কৃষিবিদ সীড

কৃষিখাতে বিনিয়োগ করলে সরকার সব ধরণের সহযোগিতা করবে বলে জানিয়েছেন কৃষিমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক।

বুধবার (২ আগস্ট) রাজধানীর হোটেল শেরাটনে ‘জলবায়ু অভিযোজন: বাংলাদেশে কৃষিভিত্তিক শিল্পের উন্নয়ন সম্ভাবনা’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এ কথা বলেন। ইন্টারন্যাশনাল চেম্বার অব কমার্স ( আইসিসি) খাদ্য ও কৃষি সংস্থা এবং স্ট্যান্ডার্ড চার্টাড ব্যাংকের সহযোগিতায় এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।

অনুষ্ঠানে কৃষিমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ একসময় খাদ্য ঘাটতির দেশ হিসেবে বিশ্বে পরিচিত ছিল। বিদেশ থেকে আমদানি করে ও সাহায্য নিয়ে এই খাদ্য ঘাটতি মোকাবেলা করতে হতো। আর দেশ এখন দানাদার খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ, অনেক ফসলে উদ্বৃত্ত। বিগত ১৫ বছরে সবজির উৎপাদন বেড়েছে ৭ গুণ, ভুট্টার ৮ গুণ, পেঁয়াজের ৫ গুণ, চালের উৎপাদন বেড়েছে প্রায় ৩০ শতাংশ। কৃষি উৎপাদনের এই সাফল্য আজ বিশ্বব্যাপী প্রশংসিত হচ্ছে। এই সাফল্য আলাদীনের চেরাগের মাধ্যমে অর্জিত হয়নি, অর্জিত হয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বের জাদুবলে। কৃষিকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়ে প্রধানমন্ত্রীর কৃষিবান্ধব নীতির কারণেই এটি সম্ভব হয়েছে।

তিনি বলেন, জলবায়ু পরিবর্তন হোক বা না হোক দেশের কৃষি সবসময়ই ঝুঁকিপূর্ণ। নানা প্রতিকূল পরিবেশ মোকাবেলা করেই ফসল ফলাতে হয়। ভবিষ্যতে খাদ্য নিরাপত্তা টেকসই করতে হলে উৎপাদনশীলতা বাড়াতে হবে, উৎপাদন ব্যয় কমাতে হবে এবং প্রতিকূল পরিবেশে চাষোপযোগী ফসলের জাত উদ্ভাবন করতে হবে। এই লক্ষ্য নিয়ে কৃষি মন্ত্রণালয় কাজ করে যাচ্ছে। ২০৩০ সালের মধ্যে উৎপাদনশীলতা দ্বিগুণ করতে আমরা কাজ করছি।

কৃষিপণ্যের বিপণন, প্রক্রিয়াজাতকরণ ও রপ্তানিতে দেশ অনেক পিছিয়ে আছে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, এসব ক্ষেত্রে আমাদের সম্ভাবনা অনেক। ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তাদের এখানে এগিয়ে আসতে হবে। কৃষিখাতে বিনিয়োগ করলে ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তাদের সব রকমের সহযোগিতা প্রদান করা হবে।

অনুষ্ঠানে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন। আইসিসি বাংলাদেশের সভাপতি মাহবুবুর রহমানের সভাপতিত্বে ভাইস প্রেসিডেন্ট এ কে আজাদ, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাসটেইনেবল ফাইন্যান্স ডিপার্টমেন্টের নির্বাহী পরিচালক মো. খুরশিদ আলম এবং ফুড এন্ড এগ্রিকালচার অর্গানাইজেশনের বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত কান্ট্রি রিপ্রেজেনটেটিভ নুর খোন্দকার, স্ট্যান্ডার্ড চার্টাড ব্যাংকের সিইও নাসের এজাজ বিজয় প্রমুখ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন কৃষি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. রুহুল আমিন তালুকদার।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

এগ্রিবিজনেস

সাগরের এক ইলিশের দাম ১৩ হাজার টাকা

Published

on

কৃষিবিদ সীড

পটুয়াখালীতে এক জেলের জালে ধরা পড়েছে আড়াই কেজি ওজনের একটি ইলিশ মাছ। রবিবার (১৭ সেপ্টেম্বর) দুপুরে কুয়াকাটা মাছ বাজারে ইলিশটি নিয়ে আসলে ১২ হাজার ৩৯ টাকায় কিনে নেন বশির গাজী নামে এক মৎস্য ব্যবসায়ী।

জানা যায়, জেলের কাছ থেকে কেনার পর বশির নামে ওই ব্যবসায়ী অন্য এক ক্রেতার কাছে ইলিশটি ১৩ হাজার টাকায় বিক্রি করেন। জেলে ইদ্রিস বলেন, সব সময় এত বড় মাছ সাধারণত পাওয়া যায় না। তবে বড় মাছ পেলে তার দামও একটু বেশি হয়। সাগরে এমনিতেও এখন বেশি মাছ মিলছে না। তবে বড় মাছ পেলে পরিবার-পরিজন নিয়ে ভালো থাকতে পারি আমরা।

গাজী ফিসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. বশির গাজী বলেন, এতবড় মাছ এই বাজারে এখন তেমন একটা দেখা যায় না, তাই আমি নিলামের মাধ্যমে কিনেছি। পরে এক হাজার টাকা লাভে ১৩ হাজার টাকায় মাছটি বিক্রি করে দিয়েছি।

কলাপাড়া উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা অপু সাহা বলেন, বড় ইলিশ মূলত জেলেদের জন্য সুখবর বয়ে আনে। গভীর সমুদ্রের জেলেদের পাশাপাশি উপকূলের জেলেরাও এখন বড় ইলিশ পাচ্ছে।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

এগ্রিবিজনেস

৩৬৭ কোটি টাকার এসপি ও ডিএপি সার কিনবে বিএডিসি

Published

on

কৃষিবিদ সীড

কৃষি মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশনের (বিএডিসি) জন্য দুইটি লটে ৬০ হাজার টন ডিএপি ও এসপি সার কেনা হচ্ছে। এতে সরকারের ব্য়য় হবে প্রায় ৩৬৭ কোটি টাকা।

বৃহস্পতিবার (৭ সেপ্টেম্বর) সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে এ সার ক্রয় সংক্রান্ত দুটি প্রস্তাব অনুমোদিত হয়। বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। সভা শেষে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব সচিব সাঈদ মাহবুব খান বিস্তারিত জানান।

অতিরিক্ত সচিব বলেন, কৃষি মন্ত্রণালয়ের অধীন বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশন (বিএডিসি) কর্তৃক রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে চুক্তির আওতায় মরক্কোর ওসিপি এস.এ থেকে ৬ষ্ঠ লটে ৩০ হাজার মেট্রিক টন এসপি সার কেনা হবে। এই লটে সার কিনতে ১২৯ কোটি ১০ লাখ ৫ হাজার টাকা ব্যয় হবে।

তিনি আরও বলেন, আলাদা আরেকটি প্রস্তাবে কৃষি মন্ত্রণালয়ের অধীন বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশন (বিএডিসি) কর্তৃক রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে চুক্তির আওতায় সৌদি আরব থেকে ৭ম লটে ৪০ হাজার মেট্রিক টন ডিএপি সার কেনা হবে। এই লটে সার কিনতে মোট ব্যয় হবে ২৩৭ কোটি ৬১ লাখ ৫০ হাজার টাকা।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

এগ্রিবিজনেস

পাটের চাষে খরচ বাড়লেও কমেছে দাম

Published

on

পাট

পাট চাষে গত বছরের তুলনায় এবার ব্যয় অনেকাংশে বেড়েছে। মজুরির পাশাপাশি সার, কীটনাশক, বীজসহ অন্যান্য খরচের ঊর্ধ্বগতি। তাতে প্রতি মণ পাটে উৎপাদন খরচ বেড়েছে গড়ে ৫০০ টাকা। কিন্তু ১৫ দিনের ব্যবধানে প্রতি মণ পাটে গড়ে দাম কমেছে ৫০০ থেকে ৮০০ টাকা। এতে কৃষকরা চরম হতাশায় ভুগছেন।

পাট চাষের জন্য বিখ্যাত ফরিদপুরের সদরপুর ও চরভদ্রাসন এলাকায় এই চিত্র দেখা গেছে।

কৃষকরা বলছেন, গত বছর প্রতি মণ পাট ৩ হাজার থেকে সাড়ে ৩ হাজার টাকা দরে বিক্রি করেছিলেন তারা। বর্তমানে দাম নেমে এসেছে ২ হাজার ৩০০ থেকে আড়াই হাজার টাকায়। মাসখানেক আগে নতুন পাট যখন বাজারে ওঠে, তখন প্রতি মণ ২ হাজার ৮০০ থেকে ৩ হাজার ২০০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হয়েছে। পনেরো দিন থেকে এক সপ্তাহ ধরে পাটের দাম কমেছে। মাঝে মাঝে দাম ১ হাজার ৬০০ থেকে ২ হাজার ৩০০ টাকায়ও নেমে যায়। চাষিরা জানান, পাট রোপণ থেকে বাজারজাতকরণ পর্যন্ত বিঘাপ্রতি খরচের তুলনায় ন্যায্যমূল্য পাচ্ছেন না তারা।

বিরাজ মোল্লা নামের পাটচাষি বলেন, প্রতি বিঘা জমিতে ১৯ হাজার ৫০০ থেকে ২০ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। কিন্ত এ বছর পাটের দাম নিয়ে সংশয়ে আছি। খরচের টাকা উঠাতে পারব কি না, এখনও বুঝতে পারছি না। বাজারে পাটের যে দাম আগামীতে এমন থাকলে পাট চাষ আর করা হবে না।

চরভদ্রাসন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মুহাম্মদ তোফাজ্জল হোসেন বলেন, এ বছর পানির সংকট থাকার কারণে পাটচাষিরা বিভিন্ন ডোবা বা জলাশয়ে পাট জাগ দিতে বাধ্য হয়েছেন। ফলে পাটের গুণগত মান অনেকটা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এতে দাম কিছুটা কম পাচ্ছেন কৃষকরা। পানির সংকট থাকায় অনেক কৃষক নদীতে নিয়ে পাট জাগ দিয়েছেন। এতে খরচ অনেকটা বেড়ে গেছে। এ ছাড়া এবার পাটের ফলন বেশি হওয়াতে বাজারে দাম কম।

অর্থসংবাদ/এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

এগ্রিবিজনেস

ইলিশের দাম নিয়ে কাজ করবে ভোক্তা অধিদপ্তর

Published

on

ইলিশ

ইলিশ প্রাকৃতিকভাবে উৎপাদন হয়, এর জন্য কোনো খরচ লাগে না। শুধু মাছ আহরণ করতে খরচ হয়। চাষের মাছ উৎপাদন করতে অনেক টাকা খরচ হয়। কিন্তু ভালো মানের একটি রুই বা কাতল মাছ যে দামে বিক্রি হয়, তার থেকে পাঁচগুণ বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে বিনা খরচায় উৎপাদিত ইলিশ। এটি নিয়ে আমরা কাজ করবো বলে জানিয়েছেন ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) এ এইচ এম সফিকুজ্জামান।

বৃহস্পতিবার (৩১ আগস্ট) ‘কেবল বাজার মনিটরিংয়ের মাধ্যমে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ সম্ভব নয়’ শীর্ষক এক ছায়া সংসদ বিতর্ক প্রতিযোগিতায় বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন করপোরেশনে (বিএফডিসি) যৌথভাবে এ ছায়া সংসদের আয়োজন করে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর ও ডিবেট ফর ডেমোক্রেসি।

জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের ডিজি আরও বলেন, মুক্তবাজার অর্থনীতির মূল বিষয় হলো চাহিদা এবং সরবরাহ। কিন্তু বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে মনে হয় এটি কার্যকর নয়। আমাদের বিপণন ব্যবস্থায় চরম ত্রুটি রয়েছে। আমাদের কতিপয় ব্যবসায়ীদের নীতি-নৈতিকতার শূন্যের পর্যায়ে চলে গেছে।

তিনি বলেন, আমাদের এমন কোনো টুলস নেই, যেটি দিয়ে আমরা দ্রব্যমূল্য পর্যালোচনা করে পণ্যের দাম অনুমান করতে পারবো। তারপরও আমরা চেষ্টা করে যাচ্ছি। আমাদের জনবলের ঘাটতি আছে। খুবই সংকটময় অবস্থায় আমরা কাজ করে যাচ্ছি। বর্তমানে বাজারে দ্রব্যমূল্যের যে অবস্থা, তাতে নিম্ন ও মধ্যবিত্তরা কষ্টে আছে উল্লেখ করে এ এইচ এম সফিকুজ্জামান বলেন, ভোক্তা অধিদপ্তরের বাজার মনিটরিং ও অভিযানের মধ্য দিয়ে তারা সেই কষ্ট থেকে বেরিয়ে আসতে পারবে না। মনিটরিং প্রাথমিক পর্যায়ের কিছু কাজ। সত্যিকার অর্থে এ নিয়ে কাজ করতে হলে ব্যবসায়ী সমাজের যেমন সদিচ্ছার দরকার, তেমনি তাদের অংশগ্রহণও দরকার। অসাধু চক্রের অদৃশ্য হাত বন্ধ করতে সবার অংশগ্রহণ দরকার।

তিনি আরও বলেন, মনিটরিং করে বাজার নিয়ন্ত্রণ সম্ভব নয়। লক্ষ-লক্ষ হাট-বাজার আছে। এখান থেকে বেরিয়ে আসার জন্য গত তিন-চার মাস আমরা একটি জিনিস নিয়ে কাজ করছি। আমরা অ্যাপস নির্ভর বাজার মনিটরিং ব্যবস্থা করতে চাচ্ছি। এরই মধ্যে আমরা এ কাজ শুরু করেছে। যদি আমরা অ্যাপস নির্ভর বাজার মনিটরিং ব্যবস্থা চালু করতে পারি, তাহলে এখন বাজারে যে অস্থিরতা চলছে, তা অনেকাংশে দূর করতে পারবো। এর জন্য সবার সহযোগিতা দরকার।

ডিবেট ফর ডেমোক্রেসির চেয়ারম্যান হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণের সভাপতিত্বে বিতর্ক প্রতিযোগিতায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) সভাপতি গোলাম রহমান।

এছাড়া আরও উপস্থিত ছিলেন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের পরিচালক মনজুর মোহাম্মদ শাহরিয়ার।

ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণে বাজার মনিটরিং নিয়ে আয়োজিত এ ছাড়া সংসদ বিতর্ক প্রতিযোগিতায় সরকারি দল হিসেবে ঢাকা মেডিকেল কলেজ ও বিরোধী দল হিসেবে সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটির বিতার্কিকরা ছিলেন। প্রতিযোগিতায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ জয় লাভ করে।

প্রতিযোগিতায় বিচারক হিসেবে ছিলেন সাংবাদিক মাঈনুল আলম, আবুল কাশেম, কাবেরী মৈত্রেয় ও শাহ আলম খান।

অর্থসংবাদ/এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

এগ্রিবিজনেস

ডাবের দাম যেভাবে ৫০ থেকে ২০০ টাকায় গড়ায়

Published

on

ডাবের দাম

ডেঙ্গু ও মৌসুমি জ্বরের কারণে সারাদেশে বেড়েছে ডাবের চাহিদা। তাতেই সুযোগের অসৎ ব্যবহার করছেন একদল অসৎ ব্যবসায়ী। দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে ৩০-৫০ টাকায় কেনা প্রতিটি ডাব ঢাকায় ১৮০ থেকে ২০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এতে অসুস্থ মানুষের খরচ বহনের পাশাপাশি ডাবের অতিরিক্ত দাম সাধারণ মানুষকে বিপাকে ফেলছে। তাতে জনমানুষের মনে প্রশ্ন, ডাবের দাম কীভাবে ২০০ টাকায় গড়ায়?

মেঘনা উপকূলীয় জনপদে নারিকেলের ব্যাপক ফলন হয়। প্রতিবছর এই অঞ্চলে সাড়ে ৫০০ কোটি টাকার নারিকেল বেচাকেনা হয়। জানা যায়, বাগান মালিকদের কাছ থেকে পাইকাররা আকারভেদে প্রতিটি ডাব ৩০-৫০ টাকায় কিনে থাকেন। গ্রামের পাইকার থেকে ৯ হাত বদল হয়ে ঢাকায় গিয়ে সেই ডাব দাঁড়ায় ২০০ টাকায়। শহরের আড়তদারদের অতিরিক্ত মুনাফা লোভের কারণে ক্রেতা পর্যায়ে দাম বেশি গুনতে হয়।

৫০ টাকা ডাবের দাম যেভাবে ২০০ টাকা

বাগান মালিক ও ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, মালিক থেকে বাগানের গাছের ডাব কিনতে হয় আকারভেদে ৩০-৫০ টাকায়। গাছ থেকে প্রতিটি ডাব নামাতে পাড়িয়াদের (যারা গাছ থেকে ডাব পাড়েন) দিতে হয় ৩-৪ টাকা, গাছের গোড়ায় রশি ধরে কিংবা ঝরা ডাব একস্থানে জড়ো করতে ৫০ পয়সা, স্থানীয় ভ্যানচালক-ছোট পিকআপভ্যানযোগে স্থানীয় আড়তে জড়ো করতে ২ টাকা, ট্রাকযোগে ঢাকার আড়তে পৌঁছাতে খরচ ৪-৫ টাকা, সেখানে নামানোর শ্রমিকদের ৪০-৫০ পয়সা, এরপর নিজের খরচ-বিনিয়োগ-পারিশ্রমিক হিসেবে জেলা পর্যায়ের ব্যবসায়ীর ৫ টাকা লাভ, আড়তদার ব্যবসায়ীর ২০-৩০ টাকা ও বাকিটা খুচরা ব্যবসায়ীর লাভ। এভাবেই একটি ডাব বাগান থেকে ঢাকায় ক্রেতা পর্যন্ত ১৫০-২০০ টাকা হারে বিক্রি হয়।

আরও পড়ুন: ডাব বিক্রি করতে লাগবে লাইসেন্স ও টিআইএন

ডাব বিক্রি করা এক বাগান মালিক জানান, ঢাকাসহ বিভিন্ন স্থানে নাকি ২০০ টাকায় ডাব বিক্রি হয়। কিন্তু আমি কখনো ৩৫ টাকার বেশি মূল্য পাইনি।

এদিকে ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাবের কারণে ডাবের চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় ব্যবসায়ীরা সুযোগ নিচ্ছেন বলে জানিয়েছেন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এ এইচ এম শফিকুজ্জামান। তিনি বলেন, আমি কোনোদিন চিন্তা করি নাই, ডাব নিয়াও আমাকে বসতে হবে। ডাব এখন আমাদের ‘টক অব দ্য কান্ট্রি’। নিউজে ডাবের দাম নিয়া আলোচনা হচ্ছে।

শফিকুজ্জামান বলেন, আমি সবাইকে বলছি যতক্ষণে সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য ১০০ টাকার মধ্যে না আসবে আমরা ততক্ষণ পর্যন্ত মনিটরিং জোরদার রাখবো। ডাব ব্যবসায়ীদের অবশ্যই পাকা রসিদ সংগ্রহে রাখতে হবে। তা না হলে অভিযানের মাধ্যমে জরিমানাসহ কঠোর শাস্তির আওতায় আনা হবে।

অর্থসংবাদ/এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন
কয়েক ঘণ্টার বৃষ্টিতে রাজধানীতে হাঁটুপানি
রাজধানী3 hours ago

কয়েক ঘণ্টার বৃষ্টিতে রাজধানীতে হাঁটুপানি

কৃষিবিদ সীড
আবহাওয়া4 hours ago

সুখবর নেই আবহাওয়ার পূর্বাভাসে 

ইন্টারনেটের গতিতে কতটা পিছিয়ে বাংলাদেশ?
টেলিকম ও প্রযুক্তি4 hours ago

ইন্টারনেটের গতিতে কতটা পিছিয়ে বাংলাদেশ?

কৃষিবিদ সীড
আন্তর্জাতিক4 hours ago

ফক্স চেয়ারম্যানের দায়িত্ব ছাড়ছেন রুপার্ট মারডক

কৃষিবিদ সীড
জাতীয়4 hours ago

কাল জাতিসংঘে ভাষণ দিবেন প্রধানমন্ত্রী

কৃষিবিদ সীড
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার5 hours ago

চরম ভোগান্তিতে ইবির উন্নয়ন অধ্যয়ন বিভাগ

কৃষিবিদ সীড
জাতীয়5 hours ago

অক্টোবরে আসছে আইএমএফ প্রতিনিধিদল

কৃষিবিদ সীড
কর্পোরেট সংবাদ5 hours ago

ডাটা এজ’র সাথে ব্র্যাক ব্যাংকের বিএসিএইচ ও নিকাশ অ্যাপ্লিকেশন বিষয়ক চুক্তি

কৃষিবিদ সীড
টেলিকম ও প্রযুক্তি6 hours ago

এবার লোগো পাল্টে ফেলল ফেসবুক

সুদহার অপরিবর্তিত রাখলো ফেডারেল রিজার্ভ
আন্তর্জাতিক6 hours ago

সুদহার অপরিবর্তিত রাখলো ফেডারেল রিজার্ভ

Advertisement
Advertisement IBBL_AD_300 x 250

ফেসবুকে অর্থসংবাদ

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

September 2023
S M T W T F S
 12
3456789
10111213141516
17181920212223
24252627282930