Connect with us

জাতীয়

ডেঙ্গু প্রতিরোধে প্রধানমন্ত্রীর পাঁচ নির্দেশনা

Published

on

বন্ড

দেশে ডেঙ্গু প্রতিরোধের লক্ষ্যে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পাঁচটি নির্দেশনা দিয়েছেন। এসব নির্দেশনা প্রতিপালনে দলীয় নেতাকর্মীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। গতকাল আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, ডেঙ্গু সম্পর্কে সচেতনতা সৃষ্টি ও প্রতিরোধের লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রীর দেয়া নির্দেশনাগুলো আওয়ামী লীগ, মহিলা আওয়ামী লীগ, কৃষক লীগ, যুবলীগ, আওয়ামী আইনজীবী পরিষদ, তাঁতী লীগ, যুব মহিলা লীগ, মৎস্যজীবী লীগ, ছাত্রলীগ, স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ, জাতীয় শ্রমিক লীগ ও মহিলা শ্রমিক লীগের সর্বস্তরের নেতাকর্মীর পাশাপাশি দলীয় সংসদ সদস্য ও সব জনপ্রতিনিধি, ওলামা-মাশায়েখসহ সবার প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দেয়া পাঁচ নির্দেশনা হলো-
১। সবাইকে মশারি ব্যবহার করতে হবে।

২। বাসাবাড়ি, ফ্ল্যাট, অফিস-আদালত, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, ধর্মীয় উপাসনালয়, হাসপাতাল, কমিউনিটি সেন্টারসহ সব চিকিৎসা কেন্দ্র, বাসস্ট্যান্ড, রেলস্টেশন প্রভৃতি জায়গার কোথাও যেন পানি জমে না থাকে, সেদিকে লক্ষ রাখতে হবে।

৩। চারপাশ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন ও মশামুক্ত রাখতে হবে।

৪। নিজে সচেতন থাকার পাশাপাশি শহর, গ্রামগঞ্জ, পাড়া-মহল্লা ও হাট-বাজারে সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে প্রচার-প্রচারণা চালাতে হবে।

৫। সব এলাকায় মশক নিধন অভিযান চালাতে হবে।

অর্থসংবাদ/এসএম

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

জাতীয়

আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় না থাকলে অন্ধকারে ফিরবে দেশ

Published

on

বন্ড

প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা বলেছেন, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় না থাকলে বাংলাদেশ অন্ধকার যুগে নিমজ্জিত হবে।

তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় না থাকলে দেশ আবার অন্ধকার যুগে ফিরে যাবে। তবে আমি জানি, বাংলাদেশের মানুষ আর অন্ধকারে ফিরে যেতে চাইবে না।’

বুধবার ওয়াশিংটন ডিসির হলিডে একপ্রেস ইন হোটেলে আওয়ামী লীগের যুক্তরাষ্ট্র শাখার পক্ষ থেকে তাঁকে দেওয়া এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে ভাষণ দেওয়ার সময় তিনি এমন মন্তব্য করেন।

বিএনপি-জামায়াত সরকারের ২৯ বছরকে অন্ধকারের যুগ হিসেবে আখ্যায়িত করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তাদের শাসনামলে নিজেদের ভাগ্য গড়তে অনেকে ব্যস্ত থাকায় তারা জনগণের জন্য কিছুই করেনি।

তিনি বলেন, ‘বিএনপি-জামায়াত চক্র বাংলাদেশের মানুষের জীবন থেকে ২৯ বছর মুছে দিয়েছে। অপরদিকে আওয়ামী লীগ ২০০৯ সাল থেকে আজ পর্যন্ত দেশব্যাপী ব্যাপক উন্নয়ন করে অনেক বছরের ঘাটতি পূরণ করেছে।’

তিনি বলেন, ২০০৮ সালের নির্বাচনী ইশতেহারে তুলে ধরা তাঁর সরকারের রূপকল্প-২০৪১ অনুযায়ী ২০০৯ সাল থেকে দেশে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া ও স্থিতিশীলতা অব্যাহত রাখার পাশাপাশি সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা নিয়ে দেশ পরিচালনা করায় বাংলাদেশ একটি উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, তাঁর সরকার ২০২৬ সাল থেকে একটি উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে যাত্রা শুরু করার প্রস্তুতি নিচ্ছে এবং যার জন্য তারা উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির পথে যাত্রাকে মসৃণ করার উপায় খুঁজে বের করতে তাঁর মুখ্য সচিবের নেতৃত্বে একটি কমিটি গঠন করেছে।

তিনি বলেন, আমি জানি আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকলে উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে বাংলাদেশের যাত্রায় কোন জটিলতা হবে না।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

সুন্দরবনের টেকসই উন্নয়নে আরো গবেষণার তাগিদ

Published

on

সুন্দরবনের টেকসই উন্নয়নে আরো গবেষণার তাগিদ

বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক তৈরিকৃত সুন্দরবনের টেকসই উন্নয়নের আরো গবেষণা ও তথ্য সংগ্রহের পরিকল্পনার প্রয়োজন রয়েছে বলে মনে করছেন জাতিসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতিবিষয়ক সংস্থা ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্য কমিটি। সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে সংস্থাটির সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী পরিষদের ৪৫তম বর্ধিত সভার এক অধিবেশনে এ সুপারিশগুলো করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) ঢাকার ইউনেস্কো অফিস এ তথ্য জানিয়েছে।

রিয়াদের সম্মেলনে ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্য কমিটি সুন্দরবনের প্রতিরক্ষা উন্নয়ন ও ২০১৯ সালে যৌথ বিশ্ব ঐতিহ্য কেন্দ্র রিঅ্যাকটিভ মনিটরিং মিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের অগ্রগতিতে বাংলাদেশকে প্রশংসা করেছে। মূল অর্জনের মধ্যে রয়েছে কৌশলগত পরিবেশ ব্যবস্থাপনা পরিকল্পনা (সেম্প), ডলফিন সংরক্ষণ পরিকল্পনা ও দুর্ঘটনাজনিত কারণে তেল জাতীয় পদার্থের ছড়িয়ে পড়া নিয়ন্ত্রণের জাতীয় কৌশলনীতি প্রণয়ন। এগুলো বনের অনন্য জীববৈচিত্র্য ও ঐতিহ্য রক্ষার জন্য শক্তিশালী সমন্বয় এবং ব্যবস্থাপনা ব্যবস্থা প্রদান করবে।

সুন্দরবনের আরো টেকসই ব্যবস্থাপনার দিকে প্রচেষ্টা চালিয়ে যাওয়ার জন্য বিশ্ব ঐতিহ্য কমিটি কৌশলগত পরিবেশ ব্যবস্থাপনা পরিকল্পনায় (সেম্প) অনুযায়ী বাংলাদেশ সরকারের আরো গবেষণা পরিচালনা ও একটি তথ্যসংগ্রহ পরিকল্পনা প্রতিষ্ঠার প্রয়োজনীয়তা চিহ্নিত করেছে।

কমিটি আরো উল্লেখ করেছে যে, আগামী ২০ বছরে দক্ষিণ-পশ্চিম অঞ্চলের উন্নয়ন থেকে প্রত্যক্ষ, পরোক্ষ ও ক্রমবর্ধমান প্রভাব প্রতিরোধ করার জন্য ভবিষ্যতে সুন্দরবনের ভূমি ও সামুদ্রিক ব্যবস্থার বাস্তুসংস্থান উন্নয়নে যাতে নেতিবাচকভাবে প্রভাবিত না করে তা নিশ্চিত করার জন্য কৌশলগত পরিবেশ মূল্যায়নে (সেম্প) যেমন উল্লেখ করা হয়েছে, তেমনি অব্যাহত প্রচেষ্টার প্রয়োজন।

সুন্দরবনের অসামান্য সার্বজনীন মূল্যবোধের গবেষণা ও পর্যবেক্ষণের বিষয়ে পর্যালোচনার জন্য বিশ্ব ঐতিহ্য কমিটির কাছে বাংলাদেশকে শিগগিরই প্রতিবেদন জমা দেবার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।

ইউনেস্কো কমিটি বাংলাদেশকে সুন্দরবনের দীর্ঘমেয়াদি সুরক্ষা নিশ্চিত করার জন্য বিশ্ব ঐতিহ্য এলাকার ভবিষ্যতের সমস্ত শিল্প কারখানা বিকাশের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময়, বিশ্ব ঐতিহ্যের প্রেক্ষাপটে প্রভাব মূল্যায়নের জন্য নির্দেশিকা ও টুলকিট ব্যবহার করতে অনুরোধ করা হয়েছে। এ পদক্ষেপগুলো সুন্দরবনের দীর্ঘমেয়াদি স্থায়িত্বের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

বৈঠকে কমিটি বিশ্ব ঐতিহ্য স্থানটির অসামান্য সার্বজনীন মূল্যবোধকে প্রভাবিত করতে পারে এমন কোনো উল্লেখযোগ্য প্রকল্পের বিষয়ে বিশ্ব ঐতিহ্য কেন্দ্রকে অবহিত করার জন্য বাংলাদেশকে অনুরোধ করেছে।

এ সিদ্ধান্তের মাধ্যমে বাংলাদেশকে বিশ্ব ঐতিহ্য কমিটির সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগের মাধ্যমে ১ ডিসেম্বর, ২০২৫ এর মধ্যে একটি অগ্রগতি প্রতিবেদন ও ১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৯ সালের মধ্যে একটি স্টেট অব কনজারভেশন রিপোর্ট জমা দিতে অনুরোধ করা হয়েছে।

অর্থসংবাদ/এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে একযোগে কাজ করার আহ্বান

Published

on

বন্ড

রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন দেশের চলমান উন্নয়নের ধারাকে অব্যাহত রাখতে দলমত নির্বিশেষে একযোগে কাজ করার আহ্বান জানান।

তিনি গতকাল রাজধানীর বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে ‘স্মার্ট চিলড্রেন কার্নিভাল ২০২৩’ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এই আহ্বান জানান।

সকলের উদ্দেশে রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘এমন কিছু করা উচিত হবে না যার ফলে দেশ ও জনগণ আবারো পিছিয়ে পড়ে।’

‘বিশ্ব এগিয়ে যাচ্ছে’ উল্লেখ করে তিনি বলেন, পরমত সহিষ্ণুতা এবং পারস্পরিক আস্থা ও বিশ্বাসকে পুঁজি করে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে।

রাষ্ট্র্র প্রধান শিশুদেরকে আগামী দিনের ‘স্মার্ট বাংলাদেশে’র দক্ষ, প্রগতিশীল, অসাম্প্রদায়িক দেশপ্রেমিক ও ‘স্মার্ট নাগরিক’ হিসেবে নিজেদের গড়ে তোলার তাগিদ দেন।

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক এমপি, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেন, তথ্য ও যোগাযোগ বিভাগের সচিব মো. সামসুল আরেফিন, বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের নির্বাহী পরিচালক রনজিত কুমার, বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকী এবং শিশু – সুমাইয়া আক্তার রুমি এবং মো. রেজওয়ান মাহবুব নেহাল-‘স্মার্ট চিলড্রেন কার্নিভাল ২০২৩’ এ উপস্থিত ছিলেন।

শিশু-কিশোরদের উদ্দেশে রাষ্ট্র প্রধান বলেন, ‘এখন আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে ২০৪১ সালের মধ্যে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ গড়ে তোলা যেখানে সব ধরনের কাজ, সেবা, আর ব্যবস্থাপনা বিশ্বমানের ও স্মার্ট প্রযুক্তি নির্ভর’।

ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে সময়োপযোগী জ্ঞান আহরণ এবং সেটা হাতে কলমে বাস্তবায়নের চেষ্টা করার উপদেশ দেন রাষ্ট্রপতি।

‘তোমাদের এখন থেকেই শিখতে হবে হতে হবে অপ্রতিরোধ্য। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ ও বঙ্গবন্ধুকে জানতে হবে,’ তিনি যোগ করেন।

আগামীকাল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৭তম জন্মদিনে তাকে প্রাণঢালা শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান রাষ্ট্রপতি এবং এই মাহেন্দ্রক্ষণে দেশের সকল শিশু-কিশোরকে আন্তরিক স্নেহ-ও শুভেচ্ছা জানান।

আয়োজকদের ধন্যবাদ জানিয়ে রাষ্ট্রপতি বলেন, আজকের এই আয়োজন শিশুদের সবাইকে পড়ালেখার পাশাপাশি খেলাধুলা, নতুন প্রযুক্তি এবং নতুন বন্ধু তৈরিসহ আরো অনেক কিছুর সাথে পরিচিত হওয়ার সুযোগ করে দিবে।

তিনি বলেন, ‘খেলাধুলার করার জন্য এখন তোমাদের সুযোগ কম হলেও যতটা পারা যায় খেলাধুলা ও শরীরচর্চা করবে।’

রাষ্ট্রপতি স্থানীয় জন প্রতিনিধিদেরকে শিশুদের জন্য প্রয়োজনীয় খেলার মাঠের ব্যবস্থা করার ও আহ্বান জানান।

তিনি শিশু-কিশোরদেরকে পাঠ্য বইয়ের পাশাপাশি বাইরের অনেক কিছু নিয়ে লেখাপড়া করে নিজ নিজ জ্ঞানকে সমৃদ্ধ করার পথের জোর দেন।

রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন উপদেশ দেন, ‘সব সময় মনে রাখবে, দেশটাও তোমার পরিবারের মতো। আর পরিবারে সবাই যেমন অবদান রাখে, তোমরাও সেভাবে অবদান রাখবে। এ জন্য নিজে দেশকে জানতে হবে, পড়তে হবে অনেক কিছু।’

বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পের কথা উল্লেখ করে রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন বলেন, রূপকল্প ২০২১ বাস্তবায়নের সাফল্যের পথ ধরে প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বাধীন সরকার ২০৪১ সালে মধ্যে উন্নত-সমৃদ্ধ ও একটি স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে দেশ এখন এগিয়ে যাচ্ছে ।

রাষ্ট্রপতি আশা করেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত একটি উন্নত-সমৃদ্ধ স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে সবাই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করবে।

রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন ‘২০৪১ সালের স্মার্ট বাংলাদেশ কেমন হবে’-এর উপর নির্মিত একটি অডিও ভিজ্যুয়াল প্রদর্শনী উপভোগ করেন।

অর্থসংবাদ/এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্মদিন আজ

Published

on

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্মদিন আজ

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৭তম জন্মদিন আজ। তিনি ১৯৪৭ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর গোপালগঞ্জের মধুমতী নদী বিধৌত টুঙ্গিপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। স্বাধীন বাংলাদেশের মহান স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছার বড় সন্তান শেখ হাসিনা। ১৯৮১ সাল থেকে বর্তমান ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সভাপতি তিনি।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করছেন। জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগ দিতে ১৭ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্র যান তিনি।

শেখ হাসিনা চতুর্থবারের মতো প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি ১৯৯৬ সালে প্রথমবারের মতো প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন। এরপর ২০০৮ সালে দ্বিতীয়বার, ২০১৪ সালে তৃতীয়বার এবং ২০১৮ সালে চতুর্থবারের মতো প্রধানমন্ত্রী হন তিনি।

শেখ হাসিনার শিক্ষাজীবন শুরু হয় টুঙ্গিপাড়ার এক পাঠশালায়। তিনি ১৯৬৫ সালে আজিমপুর বালিকা বিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক, ১৯৬৭ সালে ইন্টারমিডিয়েট গার্লস কলেজ (বর্তমান বদরুন্নেসা সরকারি মহিলা মহাবিদ্যালয়) থেকে উচ্চমাধ্যমিক পাস করেন। ওই বছরেই তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে স্নাতকে (অনার্স) ভর্তি হন এবং ১৯৭৩ সালে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন।

আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমির হোসেন আমু বলেন, ‘আমরা যেমন বলি বঙ্গবন্ধুর জন্ম না হলে বাংলাদেশ স্বাধীন হতো না, তেমনই শেখ হাসিনার জন্ম না হলে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা বিনির্মাণের কাজ জাতি চোখে দেখত না। শেখ হাসিনার জন্মের সফলতা ও সার্থকতা কর্মের মধ্য দিয়ে।’

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘শেখ হাসিনার জন্মদিন বাংলাদেশের জন্য একটি ঐতিহাসিক ঘটনা। বঙ্গবন্ধু আমাদের রাজনৈতিক স্বাধীনতার রোল মডেল। শেখ হাসিনা আমাদের উন্নয়ন এবং অর্জনের রোল মডেল। তিনি নিজে যা অর্জন করেছেন, তা নজিরবিহীন। বিশ্বদরবারে বাংলাদেশকে বিশেষ মর্যাদায় উন্নীত করেছেন। তাঁর জন্মদিন পালন না করলে আমরা জাতির কাছে অকৃতজ্ঞ থেকে যাব।’

শেখ কামাল, শেখ জামাল, শেখ রেহানা, শেখ রাসেলসহ শেখ হাসিনার পাঁচ ভাইবোন। বর্তমানে শেখ হাসিনা ও রেহানা ছাড়া কেউই জীবিত নেই। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট কালরাতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু, মাতা ফজিলাতুন্নেছাসহ সবাই ঘাতকদের নির্মম বুলেটে নিহত হন।

বঙ্গবন্ধুর আগ্রহে ১৯৬৮ সালে পরমাণুবিজ্ঞানী ওয়াজেদ মিয়ার সঙ্গে শেখ হাসিনার বিয়ে হয়। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে বঙ্গবন্ধুকে গ্রেপ্তার করে পাকিস্তানের করাচিতে নিয়ে যাওয়া হয়। এরপর গোটা পরিবারকে ঢাকায় ভিন্ন এক বাড়িতে গৃহবন্দী করে রাখা হয়।

শিল্প, সংস্কৃতি ও সাহিত্যঅন্তপ্রাণ শেখ হাসিনা লেখালেখিও করেন। তাঁর লেখা ও সম্পাদিত গ্রন্থের সংখ্যা ৩০টিরও বেশি। প্রকাশিত অন্যতম বইগুলো হচ্ছে ‘শেখ মুজিব আমার পিতা’, ‘সাদা কালো’, ‘ওরা টোকাই কেন’, ‘বাংলাদেশে স্বৈরতন্ত্রের জন্ম’, ‘দারিদ্র্য দূরীকরণ’, ‘আমাদের ছোট রাসেল সোনা’, ‘আমার স্বপ্ন আমার সংগ্রাম’, ‘সামরিকতন্ত্র বনাম গণতন্ত্র’, ‘আন্তর্জাতিক সম্পর্ক উন্নয়ন’, ‘বিপন্ন গণতন্ত্র’, ‘সহে না মানবতার অবমাননা’, ‘আমরা জনগণের কথা বলতে এসেছি’, ‘সবুজ মাঠ পেরিয়ে’ ইত্যাদি।

অর্থসংবাদ/এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

জুয়া-হুন্ডির সাথে জড়িত মোবাইল হিসাব স্থগিত

Published

on

বন্ড

অনলাইন জুয়া এবং অবৈধ হুন্ডি ব্যবসার সাথে জড়িত মোবাইল সার্ভিস সেবা বা মোবাইল হিসাব বন্ধ করে দিয়েছে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ)। এখন পর্যন্ত এসব কর্মকান্ডের সাথে জড়িত ২১ হাজার ৭২৫টি মোবাইল হিসাব বন্ধ করেছে প্রতিষ্ঠানটি।

সংশ্লিষ্ট একটি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সূত্র জানায়, অনলাইন জুয়া ও হুন্ডির সঙ্গে জড়িত থাকার সন্দেহে এখন পর্যন্ত ২১ হাজার ৭২৫টি ব্যক্তিগত হিসাব স্থগিত করা হয়েছে।

এছাড়া অবৈধ হুন্ডি, গেমিং, বেটিং ও ক্রিপ্টো সংক্রান্ত ৮১৪টি ওয়েবসাইট, ১৫৯টি অ্যাপ ও ৪৪২টি সোশ্যাল মিডিয়া পেজ ও লিংকের তালিকা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে পাঠিয়েছে বিএফআইইউ।

বিএফআইইউ আরও জানায়, চলতি বছরের নয় মাসে ৩৭১টি অনলাইন গেমিং ও বেটিং লেনদেন, ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কিত ৪১৩টি লেনদেন ও অনলাইন ফরেক্স ট্রেডিং সম্পর্কিত ৯১টি লেনদেনের তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে। এসব তথ্য বিশ্লেষণ করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে পাঠানো হচ্ছে।

সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর মানি লন্ডারিংবিরোধী কমপ্লায়েন্স কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ)।

সভায় বিএফআইইউ’র প্রধান কর্মকর্তা মো. মাসুদ বিশ্বাস সভাপতিত্ব করেন। সভায় বিএফআইইউ এর উপপ্রধান কর্মকর্তা এ এফ এম শাহীনুল ইসলাম, বিএফআইইউ এর পরিচালক মো. রফিকুল ইসলাম ও মো. আরিফুজ্জামান ও সব বাণিজ্যিক ব্যাংকের প্রধান ও উপ-প্রধান মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ পরিপালন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

সভায় বৈদেশিক বাণিজ্যের আড়ালে অর্থ পাচার, অনলাইন ফরেক্স ট্রেডিং,গেমিং,বেটিং, ডিজিটাল হুন্ডি, ক্রিপ্টোকারেন্সি এক্সচেঞ্জ প্লাটফর্মের মাধ্যমে ভার্চুয়াল মুদ্রা বা ক্রিপ্টোকারেন্সিতে বিনিয়োগসহ বিভিন্ন সমসাময়িক ঝুঁকি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। এছাড়া ওয়েজ আর্নারগণ যাতে ব্যাংকিং চ্যানেলে বৈধ পথে রেমিট্যান্স পাঠান সে বিষয়ে স্ব-স্ব অবস্থান থেকে সচেতনতা বাড়ানোরও তাগিদ দেন।

অর্থসংবাদ/এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন
Advertisement
Advertisement IBBL_AD_300 x 250

ফেসবুকে অর্থসংবাদ

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

September 2023
S M T W T F S
 12
3456789
10111213141516
17181920212223
24252627282930