পুঁজিবাজার
আইটি খাতের সুদিনে উত্থানে ফিরলো শেয়ারবাজার
দুই দিন পর সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে দেশের শেয়ারবাজারে উত্থান হয়েছে। প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সব মূল্য সূচকই বৃদ্ধি পেয়েছে। এদিন আইটি খাতের সব কোম্পানির এবং বিমা খাতের বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ারদর বেড়েছে। তবে আগের কার্যদিবসের তুলনায় লেনদেন কমেছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, মঙ্গলবার (১ আগস্ট) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের প্রধান সূচক ‘ডিএসই এক্স’ ১৩ দশমিক ৯৬ পয়েন্ট বেড়েছে। বর্তমানে সূচকটি অবস্থান করছে ৬ হাজার ৩৩৮ পয়েন্টে।
বাছাই করা কোম্পানিগুলোর সূচক ‘ডিএস ৩০’ আজ ৩ দশমিক ২৬ পয়েন্ট বৃদ্ধি পেয়েছে। এছাড়াও শরীয়াহ ভিত্তিক কোম্পানিগুলোর সূচক ‘ডিএসই এস’ ২ দশমিক ৯৬ পয়েন্ট বেড়েছে।
সূচকের উত্থান হলেও ডিএসইতে টাকার অংকে শেয়ার লেনদেনের পরিমাণ কমেছে। মঙ্গলবার এক্সচেঞ্জটিতে ৫৪৬ কোটি ৪৫ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট হাতবদল হয়েছে। আগের কার্যদিবসে (সোমবার) লেনদেন হয়েছিল ৬৬৫ কোটি ৬৫ লাখ টাকার শেয়ার। অর্থাৎ ডিএসইতে আজ লেনদেন কমেছে ১১৯ কোটি ১৯ লাখ টাকা।
মঙ্গলবার ডিএসইতে ৩৪০ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট হাতবদল হয়েছে। এর মধ্যে ১৭০টির শেয়ারদরই ছিল অপরিবর্তিত। দর বেড়েছে ১১০ কোম্পানির। বিপরীতে ৬০ প্রতিষ্ঠানের শেয়ারদর আজ কমেছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

পুঁজিবাজার
ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্সের সর্বোচ্চ দরপতন

বিদায়ী সপ্তাহে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) শতাধিক প্রতিষ্ঠানের দরপতন হয়েছে। সপ্তাহজুড়ে সবচেয়ে বেশি শেয়ারদর হারিয়েছে ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড। ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনা করে এ তথ্য জানা গেছে।
তথ্য মতে, গত সপ্তাহে ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্সের শেয়ারদর ১৫ দশমিক ৮৫ শতাংশ কমেছে। সপ্তাহ শেষে শেয়ারটির দর স্থির হয়েছে ১১১ টাকা ৫০ পয়সায়।
তালিকার দ্বিতীয় স্থানে থাকা অগ্রণী ইন্স্যুরেন্সের শেয়ারদর গত সপ্তাহে ১২ দশমিক ৯৭ শতাংশ কমেছে। আর তৃতীয় স্থানে থাকা মিরাকল ইন্ডাস্ট্রিজের শেয়ারদর কমেছে ৯ দশমিক ১৮ শতাংশ।
গত সপ্তাহে সর্বোচ্চ দরপতন হওয়া অপর কোম্পানিগুলো হচ্ছে- ট্রাস্ট ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স, ফু-ওয়াং ফুড, দেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্স, আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজ, এমারেল্ড অয়েল ইন্ডাস্ট্রিজ, দেশবন্ধু পলিমার ও রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
সাপ্তাহিক দর বৃদ্ধির শীর্ষে এমবি ফার্মা

বিদায়ী সপ্তাহে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৪৭ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটদর বেড়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি বেড়েছে এমবি ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড। ডিএসইর সপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনা করে এ তথ্য জানা গেছে।
তথ্য মতে, বিদায়ী সপ্তাহে এমবি ফার্মার শেয়ারদর ১৪ শতাংশ বেড়েছে। সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির সর্বমোট ১০ কোটি ৯০ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়।
গেইনারের দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ড্যাফোডিল কম্পিউটার্স লিমিটেড। গত সপ্তাহে শেয়ারটির সর্বচ্চো দর বেড়েছে ১১ দশমিক ৮৫ শতাংশ। তৃতীয় স্থানে থাকা খান ব্রাদার্স পিপি ওভেন ব্যাগের শেয়ারদর বেড়েছে ১০ দশমিক ২০ শতাংশ।
গত সপ্তাহে ডিএসইতে দর বৃদ্ধির শীর্ষে থাকা অপর কোম্পানিগুলো হলো- প্রভাতী ইন্স্যুরেন্স, আরামিট লিমিটেড, অ্যাপেক্স ফুডস, নিটল ইন্স্যুরেন্স, কর্ণফুলী ইন্স্যুরেন্স, অ্যাপেক্স ফুটওয়্যার ও বাংলাদেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
লেনদেনের শীর্ষে ইউনিয়ন ইন্স্যুরেন্স

বিদায়ী সপ্তাহে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ১ হাজার ৮১৪ কোটি ৩৩ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট হাতবদল হয়েছে। এর মধ্যে লেনদেনের শীর্ষস্থান দখল করেছে ইউনিয়ন ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড। ডিএসইর সপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনা করে এ তথ্য জানা গেছে।
তথ্য মতে, সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির ১ কোটি ৬৩ লাখ ৯৭ হাজার ৩০৬টি শেয়ার হাতবদল হয়েছে। এসব শেয়ারের আর্থিক মূল্য ছিল ৬৫ কোটি ৫৫ লাখ ৪০ হাজার টাকা।
তালিকার দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে বিডিকম অনলাইন লিমিটেডের ৬৫ কোটি ৫৫ লাখ ৪০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। তৃতীয় স্থানে থাকা ফু-ওয়াং ফুড লিমিটেডের লেনদেন হয়েছে ৬৪ কোটি ৭২ লাখ টাকার শেয়ার।
লেনদেনের তালিকায় থাকা অন্য কোম্পানিগুলো হচ্ছে- জেমিনি নি ফুড, সিটি জেনারেল ইন্স্যুরেন্স, খান ব্রাদার্স পিপি ওভেন ব্যাগ, ইস্টার্ন হাউজিং, মিরাকল ইন্ডাস্ট্রিজ, সি পার্ল বিচ রিসোর্ট ও প্রভাতী ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
লেনদেন ও বাজার মূলধন কমেছে শেয়ারবাজারে

এক সপ্তাহে দেশের শেয়ারবাজারের লেনদেন ও বাজার মূলধন কমেছে। শতাধিক কোম্পানির দরপতনের কারণে কমেছে সব মূল্যসূচকও।
গত সপ্তাহে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ১ হাজার ৮১৪ কোটি ৩৩ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট হাতবদল হয়েছে। এর আগের সপ্তাহে লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৪ হাজার ৪ কোটি ৮১ লাখ টাকা। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে লেনদেন কমেছে ২ হাজার ১৯০ কোটি টাকা। শতাংশ হিসেবে লেনদেন কমার পরিমাণ ৫৪ দশমিক ৭০ শতাংশ।
লেনদেনের সঙ্গে প্রধান শেয়ারবাজারের বাজার মূলধন কমেছে ১ হাজার ৬২৬ কোটি টাকা। সপ্তাহ শেষে ডিএসইর বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৭ লাখ ৭৭ হাজার ৪৭৫ কোটি ৪৬ লাখ টাকায়। আগের সপ্তাহে এক্সচেঞ্জটির বাজার মূলধন ছিল ৭ লাখ ৭৯ হাজার ১০১ কোটি ৬৫ লাখ টাকা।
বিদায়ী সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের প্রধান সূচক ‘ডিএসই এক্স’ ২৫ দশমিক ১১ পয়েন্ট কমেছে। সপ্তাহ শেষে সূচকটি অবস্থান করছে ৬ হাজার ২৮৪ পয়েন্টে। এছাড়াও শরীয়াহ সূচক ‘ডিএসই এস’ ৫ দশমিক ০১ পয়েন্ট এবং বাছাই করা কোম্পানিগুলোর সূচক ‘ডিএস ৩০’ ৫ দশমিক ৭৫ পয়েন্ট হারিয়েছে।
সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে ৩৬৬ কোম্পানির শেয়ার হাতবদল হয়েছে। এর মধ্যে ২০৫টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারদরই ছিল অপরিবর্তিত। দর কমেছে ১১৪ কোম্পানির। বিপরীতে মাত্র ৪৭ প্রতিষ্ঠানের শেয়ারদর বেড়েছে।
গত সপ্তাহে ডিএসইতে সবচেয়ে বেশি শেয়ার হাতবদল হয়েছে ইউনিয়ন ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের। চার কার্যদিবসে কোম্পানিটি ১ কোটি ৭ লাখ ২৫ হাজার ১১১টি শেয়ার হাতবদল হয়েছে। এসব শেয়ারের আর্থিক মূল্য ছিল ৭৯ কোটি ৫৮ লাখ টাকা।

সপ্তাহ শেষে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে দর বৃদ্ধির শীর্ষে উঠে এসেছে আম্বি ফার্মাসিউটিক্যালস পিএলসি। সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির শেয়ারদর ১৪ শতাংশ বেড়েছে। অপরদিকে সর্বোচ্চ দরপতন হওয়া ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্সের শেয়ারদর কমেছে ১৫ দশমিক ৮৫ শতাংশ।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
প্রাণবন্ত পুঁজিবাজার গড়তে ভালো কোম্পানি তালিকাভুক্ত করতে হবে

পুঁজিবাজারকে প্রাণবন্ত করতে ভালো কোম্পানি তালিকাভুক্ত করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ লিমিটেডের (ডিএসই) ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ড. এটিএম তারিকুজ্জামান।
বুধবার (২৭ সেপ্টেম্বর) ডিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালকের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) ভারপ্রাপ্ত এমডি মো. গোলাম ফারুক। সাক্ষাৎকালে ডিএসইর এমডি এ মন্তব্য করেন।
ড. এটিএম তারিকুজ্জামান বলেন, পুঁজিবাজারের উন্নয়নের জন্য উভয় স্টক এক্সচেঞ্জকে একসাথে কাজ করতে হবে। আমাদের দিকে তাকিয়ে আছে লক্ষ লক্ষ বিনিয়োগকারী। তাই পুঁজিবাজারকে প্রাণবন্ত করার জন্য ভালো কোম্পানি আনার পাশাপাশি ভালো বিনিয়োগকারী আনার ব্যাপারে যৌথভাবে উদ্যোগ নিয়ে একসাথে কাজ করতে হবে।
সিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) মো. গোলাম ফারুক বলেন, পুঁজিবাজারে আরো বেশি পরিমাণে ভালো সিকিউরিটিজ লিস্টেড করতে হবে এবং আরও নতুন নতুন প্রোডাক্ট যেমন- নেটিং, ইটিএফ, এটিবি দ্রুত চালু করতে হবে৷ আমি আশা করি সকলের সমন্বিত প্রচেষ্টায়, বিশেষ করে ডিএসই ও সিএসইর যৌথ প্রচেষ্টায় দেশের পুঁজিবাজারে পণ্য বৈচিত্রে বৈচিত্রময় করে সকলের আস্থা অর্জনে সক্ষম হব এবং এর মাধ্যমে দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা মজবুত হবে ৷
সাক্ষাতকালে সিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) মো. গোলাম ফারুক ডিএসইর নবনিযুক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালককে ফুলেল শুভেচ্ছার মাধ্যমে অভিনন্দন জানান।