Connect with us

এগ্রিবিজনেস

মাশরুম চাষ ছড়িয়ে দিতে পারলে দেশে দারিদ্র্য থাকবে না

Published

on

টেকনো ড্রাগস

মাশরুমের চাষ ছড়িয়ে দিতে পারলে দেশে কোনো দারিদ্র্য থাকবে না বলে জানিয়েছেন কৃষিমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক।

বুধবার (১৪ জুন) রাজধানীর ফার্মগেটে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল (বিএআরসি) মিলনায়তনে মাশরুম চাষের মাধ্যমে পুষ্টি উন্নয়ন ও দারিদ্র্য হ্রাসকরণ বিষয়ক জাতীয় সেমিনারে মন্ত্রী এসব কথা বলেন। এসময় দেশের প্রত্যেক উপজেলার কৃষি কর্মকর্তাদের ২০০-৩০০ মাশরুম উদ্যোক্তা তৈরির জন্য নির্দেশ দেন তিনি।

কৃষিমন্ত্রী বলেন, মাশরুম খুবই সম্ভাবনাময়। এটি খুবই পুষ্টিকর, এতে প্রোটিন আছে ২২ ভাগের মতো। যেখানে চালে শতকরা ৮ ভাগ, গমে প্রায় ১২ ভাগ প্রোটিন রয়েছে। এছাড়া এটি অর্থকরী ফসল।

তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বর্তমান সরকারের আমলে দারিদ্র্যের হার আমরা শতকরা ৪০ ভাগ থেকে ১৮ ভাগে আর চরম দারিদ্র্যের হার ১৮ ভাগ থেকে ৬ ভাগে নামিয়ে এনেছি। মাশরুমের চাষ ব্যাপক হারে ছড়িয়ে দিতে পারলে দেশে কোনো দারিদ্র্য থাকবে না। এছাড়া আগামী ৩ থেকে ৫ বছরের মধ্যে আমরা মাশরুম বিদেশে রপ্তানি করতে পারব।

ইউরোপীয় পার্লামেন্টের ৬ জন সদস্যের বিবৃতি প্রসঙ্গে মন্ত্রী বলেন, তাদের বিবৃতিটি দেখে মনে হয়েছে, বিএনপি বিবৃতি দিয়েছে। এটি বিএনপির ইইউ শাখার বিবৃতির মতো হয়েছে।

ধর্মীয় সংখ্যালঘু ও আদিবাসীরা আওয়ামী লীগের আমলে সবচেয়ে বেশি নিরাপদ থাকেন উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, ইইউ পার্লামেন্টের ৬ জন সদস্যের এ বিবৃতি ভিত্তিহীন ও অনাকাঙ্ক্ষিত।

সেমিনারে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বাদল চন্দ্র বিশ্বাসের সভাপতিত্বে গেস্ট অব অনার হিসেবে কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. মাসুদ করিম, বিশেষ অতিথি হিসেবে বিএআরসির নির্বাহী চেয়ারম্যান শেখ মো. বখতিয়ার, কৃষি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব রবীন্দ্রশ্রী বড়ুয়া বক্তব্য রাখেন। এছাড়া আলোচক হিসেবে অংশগ্রহণ করেন সমাজসেবা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আবু সালেহ মোস্তফা কামাল, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিচালক হামিদুর রহমান, সাবেক অতিরিক্ত পরিচালক নিরদ চন্দ্র সরকার প্রমুখ।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

অর্থনীতি

বাংলাদেশের মৎস্য খাতে বিনিয়োগ করতে চায় জাপান

Published

on

টেকনো ড্রাগস

বাংলাদেশের সুনীল অর্থনীতিতে বিশেষ করে মৎস্য খাতে সহযোগিতা-বিনিয়োগে আগ্রহ প্রকাশ করেছে জাপান। সোমবার (২৫ সেপ্টেম্বর) মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিমের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎকালে ঢাকায় নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা কিমিনোরি এ আগ্রহ ব্যক্ত করেন। সচিবালয়ে মন্ত্রীর দপ্তরে এ সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়।

এসময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সর্বশেষ জাপান সফর, বাংলাদেশের অভূতপূর্ব উন্নয়ন, ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসার, বাংলাদেশের বড় উন্নয়ন প্রকল্পে জাপানের বিনিয়োগ, উভয় দেশের পারস্পরিক সম্পর্ক এবং মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ খাতে দু’দেশের মধ্যে সহযোগিতার ক্ষেত্র নিয়ে উভয়ের মধ্যে আলোচনা হয়।

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী বলেন, জাপান বাংলাদেশের অকৃত্রিম বন্ধু ও অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ উন্নয়ন অংশীদার। বাংলাদেশের উন্নয়নে জাপান যে ভূমিকা পালন করছে তা নিঃস্বার্থ বন্ধুত্বের অনন্য দৃষ্টান্ত। দু’দেশের মধ্যে সহযোগিতা আমরা আরও সামনে এগিয়ে নিতে পারি। দু’দেশের জনগণ এবং উভয় দেশের সরকারের মধ্যে বিদ্যমান বোঝাপড়া, বন্ধুত্ব ও সহযোগিতা আগামী বছরগুলোতে আরও শক্তিশালী হবে।

জাপানের রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা কিমিনোরি বলেন, বাংলাদেশ ও জাপানের মধ্যে দীর্ঘ বন্ধুত্বের ইতিহাস আছে। বাংলাদেশের সুনীল অর্থনীতিতে বিশেষ করে মৎস্য খাতে জাপান সহযোগিতা দিতে আগ্রহী। এ বিষয়ে দু’দেশের সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের নিয়ে যৌথ পরামর্শ সভা হতে পারে। দু’দেশের মধ্যে সরাসরি যোগাযোগ থাকায় সহজেই এক দেশে অন্য দেশে সহজেই পণ্য পরিবহন সম্ভব। তিনি বাংলাদেশে খাদ্য পণ্যের বহুমুখীকরণের ওপরও গুরুত্বারোপ করেন।

এ সময় মন্ত্রী বলেন, জাপান বাংলাদেশের অন্যতম বড় উন্নয়ন সহযোগী। ভবিষ্যতে জাপান-বাংলাদেশ দু’দেশের সম্পর্ক আরও সুদৃঢ় করবে। বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অঞ্চলগুলোতে জাপানের বিনিয়োগ বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে। যার মাধ্যমে অবকাঠামো উন্নয়ন, কৃষি, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ ইত্যাদি খাতে সহযোগিতা বাড়ানোর ব্যাপক সুযোগ রয়েছে। এ সময় বাংলাদেশের মৎস্য ও প্রাণিজাত পণ্যের বহুমুখীকরণ ও প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্প স্থাপনে জাপানী বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগের ব্যাপক সুযোগ রয়েছে বলে রাষ্ট্রদূতকে অবহিত করেন মন্ত্রী।

এসময় মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. নাহিদ রশীদ, অতিরিক্ত সচিব নৃপেন্দ্র চন্দ্র দেবনাথ, এ টি এম মোস্তফা কামাল ও মো. তোফাজ্জেল হোসেন, যুগ্ম সচিব অন্দ্রিয় দ্রং, নীলুফা আক্তার ও ড. আবু নঈম মুহাম্মদ আবদুছ ছবুর, বাংলাদেশে জাপান দূতাবাসের তৃতীয় সচিব শিমমুরা কাৎসুমি প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

এগ্রিবিজনেস

এক কাতলা মাছের দাম ৩৮ হাজার টাকা

Published

on

টেকনো ড্রাগস

রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া ফেরিঘাট এলাকায় প্রায় ২০ কেজি ওজনের একটি কাতলা মাছ ধরা পড়েছে। শনিবার (২৩ সেপ্টেম্বর) মাছটি ঢাকার এক ব্যবসায়ীর কাছে ৩৮ হাজার টাকায় বিক্রি করা হয়েছে। এর আগে সন্ধ্যায় কলারবাগান এলাকার জেলেদের জালে মাছটি ধরা পড়ে।

মাছ ব্যবসায়ী মাসুদ মোল্লা বলেন, বড় একটি কাতলা মাছ ধরা পড়ার খবর পেয়ে তিনি অপেক্ষা করতে থাকেন। পরে রাতেই ইউসুফ মোল্লার আড়তে আনা হলে ওজন দিয়ে দেখেন প্রায় ২০ কেজি। এই মৌসুমে পদ্মা নদীর এত বড় কাতলা মাছ এবারই প্রথম ধরা পড়েছে। এত বড় কাতলা মাছ পেয়ে জেলেরা যেমন খুশি, ব্যবসায়ী হিসেবে তাঁরাও খুশি হয়েছেন।

স্থানীয় মৎস্যজীবীরা বলেন, পদ্মা নদীর পানি কমতে থাকায় কয়েক দিন ধরেই জেলেদের জালে রুই, কাতলা, পাঙাশ, বাগাড়–জাতীয় মাছ ধরা পড়ছে। প্রায় দুই সপ্তাহ বেশ ভালোই মাছ ধরা পড়লেও তিন থেকে চার দিন ধরে মাছ ধরার পড়ার পরিমাণ কিছুটা কমেছে।

গতকাল শুক্রবার বিকেলে দৌলতদিয়া ফেরিঘাটের পাশে কলারবাগান এলাকায় জাল ফেলেন জেলেরা। সন্ধ্যার পর জালে বড় কোনো মাছ আটকা পড়ার বিষয়টি আঁচ করতে পারেন তাঁরা। পরে জাল গুটিয়ে নৌকায় তুলতেই দেখেন বিশাল একটি কাতলা মাছ। বিক্রির জন্য রাতেই ফেরিঘাট বাজারে ছুটে আসেন জেলেরা। স্থানীয় আড়তদার ইউসুফ মোল্লার আড়তে মাছটি তোলা হয়। পরে নিলামের মাধ্যমে মাছটি কিনে নেন মাছ ব্যবসায়ী মাসুদ মোল্লা।

মাসুদ মোল্লা বলেন, কাতল মাছটি নিলামে তোলা হলে সর্বোচ্চ দরদাতা হিসেবে ১ হাজার ৮০০ টাকা কেজি দরে ৩৬ হাজার টাকা দিয়ে তিনি কিনে নেন। পরে পরিচিতজনদের সঙ্গে যোগাযোগ করে ঢাকার এক ব্যবসায়ীর কাছে ১ হাজার ৯০০ টাকা কেজি দরে মোট ৩৮ হাজার টাকায় বিক্রি করে দেন। মাছটি আজ সকালে ঢাকাগামী একটি পরিবহনে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

এগ্রিবিজনেস

সবজির দাম বৃদ্ধি যেন চিরাচরিত নিয়ম!

Published

on

সবজি

বাজারে এমন কোনো সবজি নেই যারা দাম বাড়তি না। বলতে গেলে বাজারে ৬০ টাকার নিচে কোনো সবজি নেই। তুলনামূলক কম দাম বলতে শুধু মাত্র পেঁপে আর মিষ্টি কুমড়ার কেজি ৪০ টাকা। আর বরবটি, টমেটো তো প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকায়। এছাড়া সেঞ্চুরি ক্রস করে ১২০-এ গাজর, বেগুন বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকায়। সব মিলিয়ে অন্যান্য নিত্যপণ্যের সঙ্গে সব সবজির দামও বলতে গেলে আকাশ ছোঁয়া।

শুক্রবার (২২ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে বাজারে সব ধরনের সবজির দাম বাড়তি, ফলে সবজি কিনতেও হিমশিম খেতে হচ্ছে সাধারণ ক্রেতাদের।

শুক্রবারের বাজারে প্রতি কেজি বেগুন বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকায়, যার মধ্যে লম্বাকৃতির বেগুন প্রতি পিস ৬০ টাকা, বরবটি প্রতি কেজি ১০০ টাকা। করলা বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকায়, পটল প্রতি কেজি ৬০ টাকায়, ঢেঁড়স প্রতি কেজি ৬০ টাকায় এবং ঝিঙ্গা প্রতি কেজি ৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

এছাড়া প্রতি পিস জালি বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকায়, লাউ প্রতি পিস ৭০ থেকে ৮০ টাকায়। বাজারে সবজির মধ্যে সবচেয়ে কম দাম বলতে পেঁপে প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকায়। কাঁচা কলা প্রতি হালি (৪ টি) ৪০ থেকে ৫০ টাকায়, মূলা প্রতি কেজি ৬০ টাকা, ধুন্দল প্রতি কেজি ৬০ টাকা, কচুর মুখি প্রতি কেজি ৮০ টাকা, কচুর লতি প্রতি কেজি ৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। পাশাপাশি মিষ্টি কুমড়া প্রতি কেজি ৪০ টাকা, গাজর প্রতি কেজি ১২০ টাকা, টমেটো প্রতি কেজি ১০০ টাকা, শসা প্রতি কেজি ৬০ টাকা আর কাঁচা মরিচ প্রতি কেজি ১৬০ থেকে ১৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

বাজারে নতুন আলু বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ৬০ টাকা আর আগের আলু প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকায়। অন্যদিকে, দেশি পেঁয়াজ প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ৮৫ টাকায় আর আমদানি করা পেঁয়াজ প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৭০ টাকায়। এছাড়া ডিম প্রতি হালি বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৫৫ টাকায়।

রাজধানীর মহাখালী বাজারে বাজার করতে আসা বেসরকারি চাকরিজীবী হেলাল আহমেদ বলেন, মাছ-মাংসে তো আমরা সাধারণ ক্রেতারা হাত দিতেই ভয় পাই। এখন আবার সবজির দামও বাড়তি, বাজারে ৬০ টাকার নিচে কোনো সবজি নেই। আগে যে সবজি কিনেছি এক কেজি সেটা দামের কারণে বাধ্য হয়ে এখন আধা কেজি কিনি। সব ধরনের সবজির দাম যদি এত বাড়তি হয়, তাহলে আমাদের মতো সাধারণ ক্রেতারা এগুলো কীভাবে কিনবে?

অর্থসংবাদ/এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

এগ্রিবিজনেস

সাগরের এক ইলিশের দাম ১৩ হাজার টাকা

Published

on

টেকনো ড্রাগস

পটুয়াখালীতে এক জেলের জালে ধরা পড়েছে আড়াই কেজি ওজনের একটি ইলিশ মাছ। রবিবার (১৭ সেপ্টেম্বর) দুপুরে কুয়াকাটা মাছ বাজারে ইলিশটি নিয়ে আসলে ১২ হাজার ৩৯ টাকায় কিনে নেন বশির গাজী নামে এক মৎস্য ব্যবসায়ী।

জানা যায়, জেলের কাছ থেকে কেনার পর বশির নামে ওই ব্যবসায়ী অন্য এক ক্রেতার কাছে ইলিশটি ১৩ হাজার টাকায় বিক্রি করেন। জেলে ইদ্রিস বলেন, সব সময় এত বড় মাছ সাধারণত পাওয়া যায় না। তবে বড় মাছ পেলে তার দামও একটু বেশি হয়। সাগরে এমনিতেও এখন বেশি মাছ মিলছে না। তবে বড় মাছ পেলে পরিবার-পরিজন নিয়ে ভালো থাকতে পারি আমরা।

গাজী ফিসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. বশির গাজী বলেন, এতবড় মাছ এই বাজারে এখন তেমন একটা দেখা যায় না, তাই আমি নিলামের মাধ্যমে কিনেছি। পরে এক হাজার টাকা লাভে ১৩ হাজার টাকায় মাছটি বিক্রি করে দিয়েছি।

কলাপাড়া উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা অপু সাহা বলেন, বড় ইলিশ মূলত জেলেদের জন্য সুখবর বয়ে আনে। গভীর সমুদ্রের জেলেদের পাশাপাশি উপকূলের জেলেরাও এখন বড় ইলিশ পাচ্ছে।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

এগ্রিবিজনেস

৩৬৭ কোটি টাকার এসপি ও ডিএপি সার কিনবে বিএডিসি

Published

on

টেকনো ড্রাগস

কৃষি মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশনের (বিএডিসি) জন্য দুইটি লটে ৬০ হাজার টন ডিএপি ও এসপি সার কেনা হচ্ছে। এতে সরকারের ব্য়য় হবে প্রায় ৩৬৭ কোটি টাকা।

বৃহস্পতিবার (৭ সেপ্টেম্বর) সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে এ সার ক্রয় সংক্রান্ত দুটি প্রস্তাব অনুমোদিত হয়। বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। সভা শেষে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব সচিব সাঈদ মাহবুব খান বিস্তারিত জানান।

অতিরিক্ত সচিব বলেন, কৃষি মন্ত্রণালয়ের অধীন বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশন (বিএডিসি) কর্তৃক রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে চুক্তির আওতায় মরক্কোর ওসিপি এস.এ থেকে ৬ষ্ঠ লটে ৩০ হাজার মেট্রিক টন এসপি সার কেনা হবে। এই লটে সার কিনতে ১২৯ কোটি ১০ লাখ ৫ হাজার টাকা ব্যয় হবে।

তিনি আরও বলেন, আলাদা আরেকটি প্রস্তাবে কৃষি মন্ত্রণালয়ের অধীন বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশন (বিএডিসি) কর্তৃক রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে চুক্তির আওতায় সৌদি আরব থেকে ৭ম লটে ৪০ হাজার মেট্রিক টন ডিএপি সার কেনা হবে। এই লটে সার কিনতে মোট ব্যয় হবে ২৩৭ কোটি ৬১ লাখ ৫০ হাজার টাকা।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন
টেকনো ড্রাগস
পুঁজিবাজার6 hours ago

শেয়ারবাজারে আসছে টেকনো ড্রাগস

টেকনো ড্রাগস
পুঁজিবাজার6 hours ago

চার ব্রোকারহাউজের ক্ষতিগ্রস্ত বিনিয়োগকারীদের অর্থ ফেরত দেয়ার নির্দেশ

টেকনো ড্রাগস
পুঁজিবাজার7 hours ago

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব শিল্প পুরস্কার পেলো রানার অটোমোবাইলস

টেকনো ড্রাগস
পুঁজিবাজার7 hours ago

শেয়ারবাজারে প্রতিবন্ধকতার মধ্যেও ভালো করছে মিউচুয়াল ফান্ড

টেকনো ড্রাগস
পুঁজিবাজার8 hours ago

ব্রোকারেজ হাউজের জবাবদিহিতা নিশ্চিতে বিএসইসির নতুন নির্দেশনা

টেকনো ড্রাগস
কর্পোরেট সংবাদ9 hours ago

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব শিল্প পুরস্কার পেলো টেকনো মিডিয়া

বাংলাদেশের দেখানো পথে আফগানিস্তান!
খেলাধুলা9 hours ago

বাংলাদেশের দেখানো পথে আফগানিস্তান!

টেকনো ড্রাগস
লাইফস্টাইল9 hours ago

সম্পর্কে যে পাঁচ কারণে দূরত্ব বাড়ে

টেকনো ড্রাগস
ব্যাংক10 hours ago

বয়স ১৪ হলেই খোলা যাবে মোবাইল ব্যাংকিং হিসাব

ব্লকে লেনদেন ৪৪ কোটি টাকা
পুঁজিবাজার10 hours ago

ব্লকে লেনদেন ৪৪ কোটি টাকা

Advertisement
Advertisement IBBL_AD_300 x 250

ফেসবুকে অর্থসংবাদ

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

October 2023
S M T W T F S
1234567
891011121314
15161718192021
22232425262728
293031