Connect with us

লাইফস্টাইল

গরমে শিশুকে যেসব কাজ থেকে বিরত রাখবেন

Published

on

লংকাবাংলা সিকিউরিটিজ

এই গরমে বড়দেরই নাজেহাল অবস্থা, সেখানে শিশুদেরকে সুস্থ রাখাটাই চ্যালেঞ্জের। এ সময় প্রত্যেক অভিভাবকেরই উচিত শিশুর প্রতি আরও যত্নশীল হওয়া। বিশেষ করে তারা ডায়েটের দিকে নজর রাখা জরুরি।

গরমে অনেক শিশুই আইসক্রিম, কোল্ড ড্রিংকসসহ ফ্রিজের পানি কিংবা নানা খাবার খেতে পছন্দ করে। তবে এসব খাবার খাওয়া থেকে তাদেরকে বিরত রাখতে হবে।

এছাড়া রোদে বাইরে যাওয়া বা খেলাধুলা করা, ঘর্মাক্ত পোশাক দীর্ঘক্ষণ পরে না থাকাসহ একাধিক কাজ থেকে শিশুকে বিরত রাখতে হবে। যেমন-

জাঙ্কফুড থেকে বিরত রাখুন

শিশু খেতে চায় না দেখে অনেক বাবা-মা তাকে আদর করে বিভিন্ন ধরনের মুখোরোচক খাবার বা জাঙ্কফুড খাওয়ান। তবে এই ভুল করবেন না। বরং শিশু এসব খেতে চাইলেও তাকে বিরত রাখুন।

অস্বাস্থ্যকর খাবারের কারণে এই গরমে শিশু অসুস্থ হয়ে পড়তে পারে। আসলে শিশুদের কম রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার কারণে এক্ষেত্রে ডায়রিয়া, ফ্যাটি লিভার বা সিজনাল ফ্লুসহ বেশ কিছু স্বাস্থ্য সমস্যা দেখা দিতে পারে।

শিশুর এই অভ্যাস ত্যাগ করতে অবশ্যই ঘরে তার জন্য পুষ্টিকর কিন্তু সুস্বাদু খাবার তৈরি করুন ও তাকে স্বাদ চেনান। সন্তানের জন্য একটি সুষম খাদ্য তালিকা তৈরি করুন।

স্বাস্থ্যকর খাবার, স্ন্যাকস, ফল ও সবজি রাখুন তার খাদ্যতালিকায়। শিশুকে খুশি করার জন্য ভুলেও তাকে জাঙ্ক ফুড খাওয়াবেন না বরং এর থেকে দূরে রাখুন শিশুকে। তাহলে শিশু সুস্থ থাকবে সব ঋতুতেই।

রোদে পোড়া ও প্রচণ্ড ঘাম থেকে দূরে রাখুন

শিশুরা যেহেতু খেলাধুলা করতে পছন্দ করে, তাই তাদেরকে ঘরেই খেলত দিন। এই গরমে রোদে বাইরে গিয়ে খেলার অনুমতি দেবেন না শিশুকে। অত্যধিক ঘাম ও রোদে পোড়ার কারণে শিশু অসুস্থ হয়ে পড়তে পারে।

প্রয়োজনে বিকেলের দিকে তাকে বাইরে নিয়ে যেতে পারেন। তবে খেয়াল রাখতে হবে শিশু যেন বেশি না ঘামে। আর একনাগাড়ে ঘর্মাক্ত পোশাক পরিয়ে রাখবেন না শিশুকে। এতে ঘামাচিসহ চর্মরোগ হওয়ার ঝুঁকি বাড়বে।

অত্যধিক মাছ-মাংস খাওয়াবেন না শিশুকে

আমিষ জাতীয় খাবার স্বাভাবিকভাবেই ভারি হয়। মাছ বা মুরগির বিভিন্ন পদ শিশুকে খাওয়ানোর ক্ষেত্রে সতর্ক থাকতে হবে বাবা-মাকে। কারণে এই খাবারগুলো গরমে শিশুদের শরীরে তাপ আরও বাড়াতে পারে। শরীরের তাপ বেড়ে গেলে তাদের আরও ঘাম হবে।

আর অতিরিক্ত ঘাম ত্বকের প্রদাহ, ফুসকুড়ি বা অন্যান্য স্বাস্থ্য সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। এর পরিবর্তে তাদের শরীরের তাপ কমাতে শাক ও ফলযুক্ত খাবার বেশি করে খাওয়া শিশুকে।

আরেকটি ভালো বিকল্প হলো টকদই। যা প্রোটিন সমৃদ্ধ, হজমে সাহায্য করে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় ও শরীরের তাপ কমাতে সাহায্য করে। এছাড়া নিয়মিত ডাবের পানি পান করালেও শিশুর শরীর ঠান্ডা থাকবে।

মসলাদার খাবার

গরম শুধু শিশুদের ক্ষেত্রেই নয় বরং বড়দেরও উচিত মসলাদার খাবার এড়িয়ে চলা। মসলাযুক্ত খাবার সন্তানের শরীরকে গরম করতে পারে, বিশেষ করে গরমে।

শিশুদের মসলাদার খাবার এড়িয়ে চলা উচিত কারণ এটি ডিহাইড্রেশন বা অ্যাসিডিটির কারণ হতে পারে। এমনকি যদি তারা মশলাদার খাবার খেতে পছন্দ করে তবে পুদিনা, শসা, নারকেল জল, দই ইত্যাদির মতো শীতল খাবারের সাথে এটি অনুসরণ করুন।

কোল্ড ডিংস থেকে বিরত রাখুন

গরমে কার্বনেটেড পানীয়ের চাহিদা অনেক। এটি সুস্বাদু হলেও সন্তানকে পান করাবেন না। এগুলো শিশুর স্বাস্থ্যের জন্য অনেক ক্ষতিকর।

নিয়মিত এগুলো পান করার কারণে শিশুদের স্থূলতাসহ অন্যান্য দীর্ঘস্থায়ী স্বাস্থ্য সমস্যা হতে পারে। এ কারণে তাদের কার্বনেটেড পানীয় গ্রহণ থেকে বিরত রেখে প্রচুর পানি ও তাজা ফলের রস পান করাতে হবে।

প্রত্যেক অভিভাবকের খেয়াল রাখতে হবে শিশু যেন অপুষ্টির শিকার না হয়। এজন্য ২১টি প্রয়োজনীয় ভিটামিন, ইলেক্ট্রোলাইট, খনিজ পদার্থ, ১০০ ভাগ আরডিএ ডি৩, ক্যালসিয়াম, প্রোটিন, আয়রন যেন শিশুর শরীর পায় খা খেয়াল রাখতে হবে।

এই গরমে এক গ্লাস ঠান্ডা দুধ শিশুকে প্রচুর প্রয়োজনীয় পুষ্টি দেবে ও গরমে তাদেরকে হাইড্রেটেড রাখবে। গরমে শিশুকে সুস্থ রাখতে অস্বাস্থ্যকর খাবার পরিহার করা ও তাপ থেকে সুরক্ষিত রাখা জরুরি।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

লাইফস্টাইল

সম্পর্কে যে পাঁচ কারণে দূরত্ব বাড়ে

Published

on

লংকাবাংলা সিকিউরিটিজ

দীর্ঘ দিনের সম্পর্ক, অনেক ভালো বোঝাপড়া। শুরুতে যে সম্পর্কটা অনেক টাটকা একটা সময় টুকটাক তর্ক-বিতর্ক, ঝগড়া থেকে সেই সম্পর্কের রসায়নে চাকচিক্য হারাতে থাকে। দুজনের নিজস্ব মত, চিন্তায় ভিন্নতা ও ইগো বেশি প্রাধান্য পাওয়া শুরু করলেই সম্পর্কে দূরত্ব দৃশ্যমাণ হয়।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নিজস্ব কিছু অভ্যাস, ভাবনা ও তার বহিঃপ্রকাশই প্রেম ভেঙে যাওয়ার জন্য যথেষ্ট। অনেক চড়াই–উতরাই পেরনো পুরনো সম্পর্কও কিছু ভুল চিন্তাভাবনার কারণে ভেঙে যেতে পারে। অনেক সময়েই আমরা বুঝতে পারিনা ঠিক কী কারণে সম্পর্কে দূরত্ব তৈরি হচ্ছে।

কী কী কারণ ও অভ্যাসের ফলে ভেঙে যেতে পারে সম্পর্ক

কেউ পারফেক্ট নয়, বদলানোর চেষ্টা করবেন না
সব মানুষেরই আলাদা দৃষ্টিভঙ্গি, ভাবনা ও জীবনদর্শন রয়েছে। তাই তাকে নিজের সঙ্গে গুলিয়ে ফেললে ভুল হবে। জোর করে কাউকে বদলানোর চেষ্টা করা অথবা তাকে একদম পারফেক্ট বানানোর চেষ্টা করা চূড়ান্ত ভুল। প্রেমের সম্পর্কে এটাই ফিরে আসে বার বার। সঙ্গীকে নিজেদের মতো করে বদলানোর চেষ্টা করি আমরা, ফলে কম সময়েই সম্পর্কে বিরক্তি ও তিক্ততা চলে আসে।

মনের আকাশে সন্দেহ
আকর্ষণ হারানোর ভয়, পুরনো হয়ে যাওয়ার আশঙ্কাই জন্ম দেয় সম্পর্কের মধ্যে সন্দেহ। পরবর্তীতে যার বিষবৃক্ষ হওয়ার ভয় প্রবল। যুগটাই নেটিজেনদের। মুঠোয় মোবাইল আর তাতে রংচঙে পৃথিবীর ডাক। প্রতিদিন হাজারটা প্রলোভন দেখায় সামাজিক মাধ্যম। আর সেখানেই ঘাপটি মেরে থাকে যত ভুল আর সন্দেহ। পরিসংখ্যান বলছে, ছেলেদের চেয়ে মেয়েদের সন্দেহপ্রবণতা বেশি। তবে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই সন্দেহ প্রবণতার জন্ম হয় অধিকারবোধ থেকে। মনোবিদরা মনে করছেন, অতিরিক্ত অধিকারবোধ আসলে সন্দেহপ্রবণতারই প্রথম ধাপ।

পারস্পরিক কথোপকথন
বর্তমান সময়ে এটাই সবচেয়ে বড় সমস্যা। কথোপকথন আর তেমন হয় কোথায়। ভার্চুয়াল দুনিয়ায় সবাই এত ব্যস্ত যে, ফুরফুরে প্রেমের কথা বলার সময় নেই। নিজের ভাবনা, মতামতের প্রকাশ না হলে দূরত্ব বাড়বেই। সম্পর্কে অনেক ভুল বোঝাবুঝির সমাধান করতে পারে এই পারস্পরিক কথোপকথনই। রাগ, দুঃখ, অভিমান, ভালবাসার সুর আর কানে বাজছে না।

অতিরিক্ত অধিকারবোধ
অতিরিক্ত অধিকারবোধ অস্বাস্থ্যকর সম্পর্কের অন্যতম কারণ। সঙ্গীর সব বিষয়ে নিজের মালিকানা ফলানো বা তার ইচ্ছে-অনিচ্ছাকে নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা আখেরে লাভের থেকে ক্ষতিই বেশি হয়।

শারীরিক সম্পর্কে আর আগ্রহী নয় সঙ্গী?
সম্পর্ক গড়তে যতটা না সময় লাগে, তার চেয়ে বেশি সময় যত্ন নিতে হয় সেই সম্পর্ককে সুন্দর করে তুলতে আর বাঁচিয়ে রাখতে। সম্পর্ক যখন অভ্যাসে পরিণত হয়, তখন অনেক সময়ই তা একঘেয়ে হয়ে ওঠে। আর এই একঘেয়েমি থেকেই দূরত্ব বাড়তে থাকে সম্পর্কে। শুধুমাত্র শারীরিক সম্পর্কই সুস্থ প্রেম টিকিয়ে রাখার চাবিকাঠি নয়। অনেকেই ভাবেন সঙ্গী শারীরিক সম্পর্কে আগ্রহ হারাচ্ছে মানে সে অন্যের প্রতি আসক্ত। তখনই কমে যায় কমিউনিকেশন, পরস্পরকে জানা-বোঝার পালাতেও ইতি পড়ে যায়। ফলে সম্পর্কে দূরত্ব বাড়তে থাকে। মনোবিদরা বলছেন, সেক্ষেত্রে কমিউনিকেশন জরুরি। পরস্পরের সঙ্গে কথা বলাই সমস্যা সমাধানের একমাত্র পথ।

অর্থসংবাদ/এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

বয়স ৩০ পেরোলে যে সাতটি ভুল করবেন না

Published

on

লংকাবাংলা সিকিউরিটিজ

ত্রিশে পা দেওয়ার পর থেকে অনেকেই নিজেকে গুটিয়ে নিতে শুরু করেন। খুব স্বাভাবিকভাবেই জীবনের এ অংশে কাঁধে ভর করে নানান দায়িত্ব। ফলে নিজেকে সময় দেওয়ার কথা ভুলে যান অনেকে। কুড়িতে পা দেওয়ার পর যে তারুণ্য ভর করে জীবনে, ত্রিশে এসে তা যেন অনেকটাই ফিকে হয়ে আসে। ফলে ত্রিশে এসে অনেকেই বেশ কিছু ভুল করেন। ভুলগুলো কী? আর শোধরানোর উপায়ই–বা কী?

ভবিষ্যতের জন্য সঞ্চয় না করা
ত্রিশে পা দেওয়ার পর থেকে সঞ্চয়ে মনোযোগী হওয়া জরুরি। যদিও যত কম বয়স থেকে সঞ্চয় শুরু করা যায়, তত ভালো। তবে ছাত্রজীবন শেষে চাকরিতে ঢুকে অনেকেই সঞ্চয়ে মনোযোগ দিতে পারেন না। সে ক্ষেত্রে ত্রিশে পা দেওয়ার পর থেকেই সঞ্চয়ে মনোযোগ দিন। এতে হুট করে বড় কোনো বিপদ–আপদ, রোগবালাই কিংবা সমস্যা দেখা দিলে সামলে নেওয়া সহজ হবে।

দায়িত্বের বেড়াজালে আটকে যাওয়া
বয়স যত বাড়তে থাকে, পাল্লা দিয়ে বাড়তে থাকে দায়িত্ব। নিজের কাজের প্রতি, পরিবারের প্রতি দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে অনেকে নিজের কথাই ভুলে যান। যতই চাপ থাকুক না কেন, মাঝেমধ্যে বিরতি নিন, নিজেকে সময় দিন। ত্রিশ পাড়ি দিলেই শরীর আপনাকে অনেক কাজে বাধা দেবে। তাই কাজের মধ্যে বিরতি না নিলে আপনার মন ও শরীরে বার্ধক্য বাসা বাঁধতে শুরু করবে অকালে।

বন্ধুদের সময় না দেওয়া
বয়সের সঙ্গে সঙ্গে ভাটা পড়তে থাকে বন্ধুত্বে। স্কুল–কলেজে বন্ধুদের সঙ্গে যে মনের মিল থাকে, ত্রিশে এসে তার অনেকটাই দুর্বল হয়ে যায়। বয়সের সঙ্গে সঙ্গে বন্ধুদের মধ্যেও আসে পরিবর্তন। এত কিছুর মধ্যেও চেষ্টা করুন বন্ধুদের জন্য আলাদা করে সময় বের করার। বন্ধুদের মনের মিল কখনো পুরোনো হয় না।

নতুন কিছুতে ‘না’ বলা
বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ফিকে হতে থাকে নিজের শখ-আহ্লাদগুলো। কমতে থাকে নতুন কিছু শেখার আগ্রহ। একটা স্থায়ী চাকরি পেয়ে গেলে নতুন কিছু করার শখও নিভে যায় ধীরে ধীরে। বয়স যতই বাড়ুক না কেন, নতুন কিছু করতে বা শিখতে কখনই পিছপা হবেন না। আধুনিক সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে নতুন কিছু শেখা আপনাকে সবার সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে সাহায্য করবে।

সিদ্ধান্ত নিতে গড়িমসি করা
ত্রিশ বছর বয়স শুধু ক্যারিয়ার গোছানোর সময় নয়, নিজেকে ও নিজের পরিবারকে গোছানোর বয়সও। যে কারণে কোনো বড় সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে গড়িমসি করবেন না। নিজের একটি স্থায়ী ঠিকানা গড়ে তোলা, পরিবার পরিকল্পনা বা পড়াশোনা, যে সিদ্ধান্তই নিন না কেন, লক্ষ্য ঠিক রেখে তা নিয়ে কাজ শুরু করুন। পরে করব ভেবে বড় কোনো সিদ্ধান্তে গড়িমসি করবেন না।

অন্যের সঙ্গে নিজের তুলনা করা
ত্রিশের কোঠায় পা দিতে না দিতেই প্রত্যেকে নিজেদের ক্যারিয়ার সচেতন হয়ে ওঠেন। প্রত্যেকেই ক্যারিয়ার গড়ে তুলতে শুরু করেন নিজের সক্ষমতা অনুযায়ী। আশপাশের সবার ক্যারিয়ার দেখে ঈর্ষান্বিত হবেন না। মনে রাখবেন, সবার চলার পথ এক নয়, প্রত্যেকের জীবনযাত্রা আলাদা। অন্যের সঙ্গে তুলনা করে নিজের লক্ষ্য থেকে মনোযোগ হারিয়ে ফেলবেন না।

স্বাস্থ্যের দিকে নজর না দেওয়া
ত্রিশে পা দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বেশির ভাগ মানুষেরই কায়িক পরিশ্রম অনেকটা কমে যায়। শরীরে রোগবালাই বাসা বাঁধার সুযোগও বেড়ে যায় সেই সঙ্গে। যে কারণে কোনো অসুস্থতাকেই হেলাফেলার চোখে দেখবেন না। ছোটখাটো রোগবালাই বয়সের সঙ্গে পরিণত হতে পারে বড় কিছুতে। যে কারণে নিজের স্বাস্থ্যের দিকে খেয়াল রাখুন।

অর্থসংবাদ/এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

জীবনকে উন্নত করতে যে ৫ অভ্যাস দরকার

Published

on

জীবনকে উন্নত করতে যে ৫ অভ্যাস দরকার

অল্প সময়ের মধ্যে জীবনকে জাদুকরীভাবে উন্নত করার জন্য চেষ্টা করতে হবে আপনাকেই। আপনার জীবনকে আপনি যে স্তরে নিয়ে যেতে চান, সেখানে যাওয়ার সংক্ষিপ্ত কোনো রাস্তা নেই। এর জন্য প্রয়োজন প্রচেষ্টা, সময় এবং ধৈর্য। আপনি হয়তো নানাভাবে নিজের সৃজনশীলতা বিকাশের চেষ্টা করেন, আরও কর্মমুখী হয়ে উঠতে চান। কিন্তু তা বাস্তবায়নের জন্য যথেষ্ট সময় পাওয়া যায় না। পাঁচটি অভ্যাসের একটি তালিকা রয়েছে, যেগুলো পালন করে চললে নিজেকে ভালো রাখা সহজ হয়। যেগুলো জীবনকে উন্নত করতে সাহায্য করে। চলুন জেনে নেওয়া যাক-

ভোরে ঘুম থেকে ওঠা এবং হাঁটা
সঠিকভাবে সকাল শুরু করলে সারাদিন ভালো কাটে। অ্যালার্ম বেজে ওঠার সঙ্গে সঙ্গে তা স্নুজ করবেন না, বরং খুব ভোরে ঘুম থেকে উঠুন। আপনার বিছানা ছেড়ে রোদে গিয়ে দাঁড়ান। সকালের সূর্যের আলো শক্তি বাড়াতে এবং অনিদ্রা কমাতে কাজ করে। ভোরে হাঁটাও একটি ভালো অভ্যাস। হাঁটলে এন্ডোরফিন নিঃসরণ হয়, এই হরমোন আমাদের মন ভালো রাখতে কাজ করে। হাঁটার সময় তিনটি জিনিস সম্পর্কে চিন্তা করুন যার জন্য আপনি কৃতজ্ঞ, তিনটি জিনিস যেগুলো আপনি অর্জন করতে চান এবং তিনটি পরিবর্তন যা নিজের ভেতরে দেখতে চান।

আরও পড়ুন: ধর্ম মন্ত্রণালয়ে চাকরির সুযোগ

নতুন কিছু করুন
কাজ করতে যাওয়া, ফিরে আসা, খাওয়া এবং ঘুমানোর একই একঘেয়ে অভ্যাসের সঙ্গে আপনার জীবন কতটা বিরক্তিকর তা নিয়ে আপনি বারবার চিন্তা করেন? চক্রটি চলতে থাকে এবং আপনি একদিন অবসর পাবেন সেই আশায় বসে থাকেন। এভাবে অপেক্ষা না করে ছোট ছোট মুহূর্তগুলো উপভোগ করতে শিখুন। প্রতিটি নতুন দিন নতুন কিছু দিয়ে শুরু হোক। কোনো আফসোস জমিয়ে রাখবেন না, বরং যতটুকু সময় পান তা কাজে লাগাতে চেষ্টা করুন। একঘেয়ে জীবনের বাইরে বের হয়ে আড্ডা দিন, বেড়াতে যান, বাইরে কোথাও খেতে যান বা নিজের পছন্দের যেকোনো কাজ করুন। এতে আপনি আরও বেশি সতেজ ও প্রাণবন্ত হয়ে উঠবেন।

আকর্ষণীয় থাকুন

তাড়াহুড়ো করে ঘর থেকে বের হবেন না। নিজেকে আকর্ষণীয়ভাবে উপস্থাপন করতে জানা একটি বড় গুণ। কোনো রকমে তৈরি হয়ে ঘর থেকে বের হওয়ার অর্থ মানে এই নয় যে আপনি কাজের ক্ষেত্রে খুব সিরিয়াস। বরং এতে প্রমাণ হয় যে আপনি নিজের প্রতি উদাসীন। পোশাক ও অন্যান্য এক্সেসরিজের দিকে মন দিন। প্রতিদিন গোসল করুন, মানানসই পোশাক পরে পরিপাটি হয়ে বাসা থেকে বের হোন।

অগ্রাধিকারের তালিকা তৈরি করুন
আমাদের জীবনের কিছু ক্ষেত্রে বেশি মনোযোগের প্রয়োজন, প্রত্যেকের জীবনে কিছু সমস্যা রয়েছে যা সমাধান করা দরকার। কিন্তু আমরা আমাদের ক্যারিয়ার তৈরি করতে ব্যস্ত থাকার ফলে সেগুলোতে মনোযোগ দিতে ভুলে যাই। যত ব্যস্ততাই থাকুক, সঙ্গী, বন্ধু বা পরিবারের সঙ্গে সম্পর্ক ঠিক রাখার চেষ্টা করতে ভুলবেন না। আপনার আর্থিক দিক উন্নত করার পাশাপাশি মানসিক এবং শারীরিক স্বাস্থ্যের যত্ন নিন। এক্ষেত্রে উদাসীন হলে নিরাময়ের পরিবর্তে শরীর আরও খারাপ হয়ে যাবে। হয়তো এমন কোনো সমস্যা দেখা দেবে যার নিরাময় নেই। তাই এই বিষয়গুলোকে অগ্রাধিকার দিন এবং সেগুলো নিয়ে কাজ করুন।

স্বাস্থ্যকে অগ্রাধিকার দিন
জীবনে লক্ষ্য অর্জনের জন্য আপনাকে সুস্থ থাকতে হবে। সারাদিন ক্লান্ত থাকার মানে হলো আপনার শরীরে শক্তির অভাব। ঘুম ভালো না হওয়া এর অন্যতম কারণ। ঘুমাতে যাওয়ার আগে আপনার স্ক্রিন টাইম কমিয়ে আনুন, এর পরিবর্তে একটি বই পড়ুন, এটি আপনাকে ভালো ঘুমাতে সাহায্য করবে। নিয়মিত শরীরচর্চা করার চেষ্টা করুন। এসব অভ্যাস আপনার স্বাস্থ্য ভালো রাখার পাশাপাশি জীবনে উন্নতি করতে সাহায্য করবে।

অর্থসংবাদ/এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

মস্তিষ্কের বিশ্রামে যা করতে হবে

Published

on

লংকাবাংলা সিকিউরিটিজ

শরীর ও মনের সব কার্যকলাপ নিয়ন্ত্রণ করে মস্তিষ্ক। মস্তিকে রাখা থাকে আমাদের সমস্ত স্মৃতি। এই মস্তিষ্কই হচ্ছে আমাদের মন আর পরিচয়ের ধারক। অন্যান্য অঙ্গপ্রত্যঙ্গের মারাত্মক ক্ষতি হওয়ার পরও মানুষ বেঁচে থাকতে পারে। কিন্তু মস্তিষ্কের কার্যাবলি যদি সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে যায়, তখন শরীরের অন্যান্য অঙ্গপ্রত্যঙ্গের ওপর কোনো নিয়ন্ত্রণ থাকে না। তাই মস্তিষ্কের সুস্বাস্থ্যের জন্য এই বিশ্রাম বেশ প্রয়োজনীয়। যেভাবে নিশ্চিত করবেন মস্তিষ্কের বিশ্রাম:

পরিমিত ঘুম
প্রতিদিন পরিমিত ঘুম মস্তিষ্ক সক্ষম রাখার জন্য খুবই কার্যকরী। ঘুমের মধ্যে মস্তিষ্ক বিশ্রাম পায়। এ সম্পর্কে ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডনের লাইফলং হেলথ অ্যান্ড এইজিং এর সিনিয়র রিসার্চ ফেলো ভিক্টোরিয়া গারফিল্ড বলেন, বয়সের ওপর ভিত্তি করে রাতে ৭ থেকে ৯ ঘণ্টা ঘুমানো উচিত।

গারফিল্ড আরও বলেন, ‘সাধারণভাবে বলতে গেলে পর্যাপ্ত ঘুমের ফলে আমাদের মস্তিষ্ক একটানা কাজ করা থেকে বিরত থাকতে পারে। এতে করে আমাদের কগনিটিভ ফাংশন আরও উন্নত হয়। ফলে পরবর্তী দিন সার্বিকভাবে আরও ভালো অনুভব করা যায়। কেননা এতে করে আমাদের মস্তিষ্কের কোষগুলি বিশ্রামের এবং পুনরুত্পাদনের সুযোগ পায়।’ আর আমরা সারাদিন যে সকল কাজ করি, পড়াশুনা করি বা যা কিছুই করি না কেন, যখন আমরা ঘুমাই তখন ওই তথ্যগুলো আমাদের মস্তিষ্কে স্থায়ীভাবে কনভার্ট হয়। পূর্ণবয়স্ক মানুষের দৈনিক আট ঘণ্টা ঘুমানো প্রয়োজন। ঘুমের সময় আপনার মস্তিষ্ক পরবর্তী স্মৃতি ধরার জন্য নিজেকে প্রস্তুত করতে থাকে।

ঘুমাতে যাওয়ার নির্দিষ্ট সময় ঠিক করা
ঘুমের সময়ের ধারবাহিকতা রাখতে হবে। প্রতিদিন নিয়মিতভাবে পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুমানোর অভ্যাস গড়ে নেওয়া উত্তম। প্রায় সকল প্রাপ্তবয়স্কদের চাকরি কিংবা পারিবারিক কাজের জন্য প্রতিদিন একটি নির্দিষ্ট সময়ে উঠতে হয় বলে তাদের সকালে ওঠার সময়টা অনেকটা অপরিবর্তনশীল। তাই এক্ষেত্রে তারা আগের রাতে তাড়াতাড়ি ঘুমাতে যাওয়ার সময়টা প্রয়োজনমতো করে নিতে হবে।

নিয়মিত ব্যায়াম করুন
বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত হয়েছে ব্যায়াম মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করে থাকে। আপনি যতক্ষণ ব্যায়াম করবেন, ততক্ষণ আপনার মস্তিষ্কে অক্সিজেন সরবরাহ বেড়ে যায়, যা ব্রেনের কার্যক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।

স্বাস্থ্যকর খাবার
আমাদের শরীরের যেমন জ্বালানির প্রয়োজন, তেমনি ব্রেনেরও জ্বালানির প্রয়োজন পড়ে। আমরা সবাই জানি ফল, শাকসবজি, মাছ স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। ফল, শাকসবজির সাথে ওমেগা-৩ সমৃদ্ধ খাবার, বাদাম, বিনস, পালং শাক, মিষ্টি কুমড়ার বীচি, সামুদ্রিক মাছ, রঙিন ফল, গ্রিন টি ইত্যাদি খাবার মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।

প্রশান্তিদায়ক কাজ করুন
আপনি সবসময় চিন্তিত অনুভব করলে প্রশান্তিদায়ক কিছু করুন যেমন যোগ ব্যায়াম, ম্যাসাজ, অ্যারোমাথেরাপি কিংবা এমন কোনও কাজ যা আপনাকে প্রশান্তি এনে দেয়। নিজেকে আনন্দ দেয় এমন কাজ করুন। নিয়মিত কিছু সময় নিয়ে এমন কাজ করুন যা আপনি উপভোগ করেন, যেমন গেম খেলা, বই পড়া, কিংবা অন্য কোনও শখের কাজ।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

দীর্ঘদিনের কাশি সমস্যা দূর করার উপায়

Published

on

দীর্ঘদিনের কাশি সমস্যা দূর করার উপায়

দীর্ঘদিন ধরে কাশিতে ভুগলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি। তবে কাশির সমস্যা দূর করার জন্য কিছু খাবারও আপনার সহায়ক হতে পারে। এর মধ্যে ভিটামিন বি১২ সমৃদ্ধ খাবার অন্যতম। ভিটামিন বি১২ প্রাকৃতিকভাবে আমাদের দৈনন্দিন খাদ্য উপাদানে পাওয়া যায়। হার্ভার্ড স্কুল অফ মেডিসিনের একটি নিবন্ধ অনুসারে, ভিটামিন বি১২ মস্তিষ্ক এবং স্নায়ু কোষের কার্যকারিতা এবং বিকাশে মূল ভূমিকা রাখে।

দ্য আমেরিকান জার্নাল অফ ক্লিনিক্যাল নিউট্রিশন-এর একটি গবেষণায় বলা হয়েছে, দীর্ঘস্থায়ী কাশি সংবেদনশীল নিউরোপ্যাথির সঙ্গে সম্পর্কিত। ভিটামিন বি১২ (কোবালামিন) এর অভাব কেন্দ্রীয় এবং পেরিফেরাল স্নায়ুতন্ত্রের ক্ষতি করে। তাই গবেষকরা স্নায়ু কোষের বিকাশের জন্য ভিটামিন বি১২ সমৃদ্ধ খাবার খাওয়ার পরামর্শ দেন, যা দীর্ঘস্থায়ী কাশির সমস্যা সারিয়ে তোলে।

ভারতীয় পুষ্টিবিদ নমামি আগরওয়াল, তার পোস্টে আরও, দীর্ঘস্থায়ী কাশির অবস্থা প্রতিরোধ বা উপশম করার জন্য ভিটামিন বি১২ এর সেরা খাদ্য উৎসগুলোর কয়েকটি ভাগ করেছেন। ভিটামিন বি১২ এর অভাব মোকাবিলা এবং দীর্ঘস্থায়ী কাশির সমস্যা সমাধানে এই খাবারগুলো নিয়মিত খেতে হবে-

স্যামন ফিশ

ইউএসডিএ-এর তথ্য অনুযায়ী, ১০০ গ্রাম স্যামন ফিশে ৩.২ এমসিজি ভিটামিন বি১২ থাকে। এছাড়াও এতে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে যা আপনাকে ভেতর থেকে পুষ্টি জোগাতে সাহায্য করবে। তাই দীর্ঘস্থায়ী কাশির সমস্যা সমাধানে এই মাছ রাখতে পারেন খাবারের তালিকায়।

দই

প্রোবায়োটিকের একটি দুর্দান্ত উৎস হলো দই। এর পাশাপাশি দইয়ে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি১২। ইউএসডিএ-এর তথ্য অনুসারে, ১০০ গ্রাম দইয়ের মধ্যে প্রায় ০.৮ mcg ভিটামিন বি১২ থাকে, যা বিপাক এবং স্নায়ু ও কোষের বিকাশে সাহায্য করে সংশ্লিষ্ট শারীরিক ক্রিয়াকলাপকে আরও উন্নত করে।

ডিম

ইউএসডিএ ডেটা বলে যে একটি বড় সেদ্ধ ডিমে ০.৬ এমসিজি ভিটামিন বি১২ থাকে। অন্যান্য বিভিন্ন ভিটামিন এবং খনিজ পদার্থের একটি শক্তিশালী উৎসও এই ডিম। এটি দিনের যেকোনো সময়ের খাবার হিসেবেই শক্তিশালী। নিয়মিত ডিম খাওয়ার অনেক উপকারিতা রয়েছে।

ডাল

পুষ্টির সবচেয়ে সহজলভ্য উৎসের একটি হলো ডাল। ডাল দিয়ে যেকোনো খাবার তৈরি করা সহজ। এটি স্বাস্থ্যকর ও পরিপুষ্ট থাকার জন্য আপনাকে প্রতিটি প্রয়োজনীয় পুষ্টি সরবরাহ করে। ভিটামিন বি১২ এর পরিমাণ বিভিন্ন ধরনের ডালের ওপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হতে পারে, তবে জার্নাল অফ নিউট্রিশনে প্রকাশিত একটি গবেষণায় বলা হয়েছে, ছোলা ভিটামিন বি১২ এর অন্যতম প্রধান উৎস।

বাদাম এবং বীজ

আপনি যদি ভেজিটেরিয়ান হন তবে শরীরে ভিটামিন বি১২ এর অভাব এড়াতে আপনার খাদ্যতালিকায় কাঠবাদাম, কাজুবাদাম, সূর্যমুখী বীজ, তিলের বীজ ইত্যাদি রাখুন। বিভিন্ন ধরনের বাদাম ও বীজ আপনার শরীরে প্রয়োজনীয় ভিটামিন বি১২ পৌঁছে দেবে। এতে দীর্ঘস্থায়ী কাশির সমস্যার সমাধানের পাশাপাশি সার্বিকভাবে সুস্থ থাকা সহজ হবে।

অর্থসংবাদ/এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন
লংকাবাংলা সিকিউরিটিজ
কর্পোরেট সংবাদ42 mins ago

কাদুটি বাজারে পদ্মা ব্যাংকের উপশাখা উদ্বোধন

লংকাবাংলা সিকিউরিটিজ
শিল্প-বাণিজ্য1 hour ago

আবারও কমেছে সোনার দাম

লংকাবাংলা সিকিউরিটিজ
পুঁজিবাজার2 hours ago

ট্রেজারি বন্ড লেনদেনে লংকাবাংলা সিকিউরিটিজের মাইলফলক অর্জন

লংকাবাংলা সিকিউরিটিজ
কর্পোরেট সংবাদ2 hours ago

নগদের মাধ্যমে তামিমের পাওনা পরিশোধ করলেন সাকিব

লংকাবাংলা সিকিউরিটিজ
পুঁজিবাজার3 hours ago

এবার আরও বেশি লভ্যাংশ দেবে এডিএন টেলিকম

লংকাবাংলা সিকিউরিটিজ
আন্তর্জাতিক3 hours ago

৬৩২ কোটি টাকার সার কিনবে সরকার

লংকাবাংলা সিকিউরিটিজ
আন্তর্জাতিক4 hours ago

যুক্তরাষ্ট্র কিছু পণ্যের জন্য চীনের ওপর নির্ভরশীল

লংকাবাংলা সিকিউরিটিজ
কর্পোরেট সংবাদ4 hours ago

ব্র্যাক ব্যাংকের কর্মীদের জন্য সুখবর!

লংকাবাংলা সিকিউরিটিজ
জাতীয়4 hours ago

বঙ্গবন্ধুর কাছেই সাহসী মনোবল পেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী

লংকাবাংলা সিকিউরিটিজ
শিল্প-বাণিজ্য4 hours ago

বাংলাদেশে বিনিয়োগ করে কেউ ঠকবে না

Advertisement
Advertisement IBBL_AD_300 x 250

ফেসবুকে অর্থসংবাদ

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

October 2023
S M T W T F S
1234567
891011121314
15161718192021
22232425262728
293031