Connect with us

শিল্প-বাণিজ্য

আগামী ৬ বছর বাণিজ্য সুবিধা অব্যাহত চান বাণিজ্যমন্ত্রী

Published

on

ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্স

স্বল্পোন্নত দেশের (এলডিসি) থেকে বের হওয়ার পরবর্তী ছয় বছর বাংলাদেশকে অগ্রাধিকারমূলক বাণিজ্য-সুবিধার আওতায় রাখতে কমনওয়েলথভুক্ত দেশের বাণিজ্যমন্ত্রীদের সমর্থন চেয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি।

আগামী বছরের শুরুতে বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার ১৩তম মিনিস্ট্রিয়াল কনফারেন্সে বাংলাদেশকে দেওয়া এই সুবিধা অব্যাহত রাখতে দেশগুলোর সমর্থন চান তিনি।

লন্ডনের মার্লবোরো হাউসে ৫ থেকে ৬ জুন অনুষ্ঠিত কমনওয়েলথ বাণিজ্যমন্ত্রীদের বৈঠকে যোগ দিয়ে তিনি এ আহ্বান জানান।

বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, মহামারি করোনা ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বিশ্বের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি ভয়াবহ রূপ লাভ করেছে। এই সংকটে সদ্য এলডিসি থেকে উত্তরণপ্রাপ্ত দেশগুলো অগ্রাধিকারমূলক বাণিজ্য-সুবিধার বাইরে গেলে কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বে। তাই উত্তরণ পর্যায়ে থাকা স্বল্পোন্নত দেশগুলোকে অন্তত ছয় বছর অগ্রাধিকারমূলক বাজারের প্রবেশ সুবিধা অব্যাহত রাখতে হবে।

বাংলাদেশ গত বছরগুলোতে কমনওয়েলথের বাণিজ্য লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে উল্লেখযোগ্যভাবে অবদান রেখেছে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, আমরা কমনওয়েলথের ‘বিজনেস টু বিজনেস কানেকটিভিটি ক্লাস্টার’ লিড কান্ট্রি হিসেবে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছি। এ ছাড়া দুই ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের আন্ত-কমনওয়েলথ বাণিজ্য লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে কাজ করছি।

অন্তর্ভুক্তিমূলক ও টেকসই বাণিজ্যের ওপর গুরুত্বারোপ করে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেন, বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সহায়ক ভূমিকা রাখতে পারে। বৈশ্বিক অর্থনীতির বর্তমান সমস্যা ও চ্যালেঞ্জগুলো চিহ্নিত করে সমাধানের উপায় এবং কোভিড-পরবর্তী পুনরুদ্ধার ও উদ্ভূত বৈশ্বিক সংকট মোকাবিলার জন্য অন্তর্ভুক্তিমূলক, টেকসই ও স্থিতিশীল অর্থনীতি গড়ে তোলার ওপর বিশেষ নজর দিতে হবে।

টিপু মুনশি জানান, বাংলাদেশ এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে ক্রস-বর্ডার পেপারলেস ট্রেডের সুবিধার্থে ফ্রেমওয়ার্ক চুক্তি অনুমোদনকারী প্রথম এশিয়ান দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম। বর্তমানে একটি কাগজবিহীন বাণিজ্যব্যবস্থা গড়ে তুলতে সরকার জাতীয় রোডম্যাপ তৈরি করছে।

এ সময় অংশ নেওয়া কমনওয়েলথ মন্ত্রীরা জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জনে, বিশেষ করে উন্নয়নশীল, স্বল্পোন্নত দেশ এবং ক্ষুদ্র ও দুর্বল অর্থনীতিতে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ অবদান রাখে, তা নিশ্চিত করার জন্য বর্ধিত সহযোগিতা ও শক্তিশালী অংশীদারত্বের প্রয়োজনীয়তার কথা স্বীকার করেন।

কমনওয়েলথ বাণিজ্য ও বিনিয়োগ গভীর করার জন্য প্রতিশ্রুতি জানান কমনওয়েলথ মন্ত্রীরা। তারা ২০৩০ সালের মধ্যে আন্তকমনওয়েলথ বাণিজ্য দুই ট্রিলিয়নে উন্নীত করার জন্য আরও উচ্চাকাঙ্ক্ষী পদক্ষেপের প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

শিল্প-বাণিজ্য

বাংলাদেশে হালাল মাংস রপ্তানি করতে চায় মেক্সিকো

Published

on

ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্স

বাংলাদেশে হালাল মাংস রপ্তানিতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে মেক্সিকান ব্যবসায়ীরা। পাশাপাশি তারা দুই দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য সম্প্রসারণে ব্যবসায়ীদের মধ্যে যোগাযোগ বৃদ্ধির ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন। মেক্সিকো সিটিতে বাংলাদেশ দূতাবাস এবং ইবারো আমেরিকানা ইউনিভার্সিটির যৌথ উদ্যোগে বিশ্ববিদ্যালয়ের অডিটোরিয়ামে আয়োজিত এক সেমিনারে তারা এ আগ্রহ প্রকাশ করেন।

বৃহস্পতিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ দপ্তর থেকে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি। এছাড়া সেমিনারে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব আব্দুর রহিম খান, দ্য মেক্সিকান বিজনেস কাউন্সিল ফর ফরেন ট্রেড, ইনভেস্টমেন্ট অ্যান্ড টেকনোলজির এশিয়া ও ওশেনিয়া বিভাগের প্রেসিডেন্ট সার্জিও লে লোপেজ, ন্যাশনাল অ্যাসোসিয়েশন অব ইমপোর্টারস অ্যান্ড এক্সপোর্টারস অব মেক্সিকান রিপাবলিকের ডিরেক্টর মিসায়েল ড্যানিয়েল রেয়েস এবং দ্য মেক্সিকান কাউন্সিল অন ফরেন রিলেশনের মহাপরিচালক নাথান উলফ লাস্টবেডার সেমিনারে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য দেন।

সেমিনারে দেওয়া প্রধান অতিথির বক্তব্যে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বাংলাদেশ ও মেক্সিকোর মধ্যে ব্যবসা-বাণিজ্য সম্প্রসারণে দুই দেশের ব্যবসায়ীদের (বিজনেস টু বিজনেস পিপল) মধ্যে যোগাযোগ বৃদ্ধির আহ্বান জানান।

বাণিজ্যমন্ত্রী বাংলাদেশে বিভিন্ন মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা উল্লেখ করে জানান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশের যোগাযোগ ব্যবস্থা, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, প্রযুক্তিসহ সব খাতে অভূতপূর্ব উন্নয়ন সাধিত হয়েছে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ ইতোমধ্যে স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে রূপান্তরিত হয়েছে।

করোনা মহাসংকটের পর রাশিয়া-ইউক্রেন সংঘাতের মতো বৈশ্বিক অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতি এবং স্থিতিশীলতার কথাও তুলে ধরেন টিপু মুনশি।

প্রতিনিধিরা বাংলাদেশে হালাল মাংস রপ্তানির আগ্রহ প্রকাশ করার পাশাপাশি দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক জোরদার করার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। উভয় দেশের মধ্যে ব্যবসা-বাণিজ্য সম্প্রসারণ এবং অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড বাড়াতে ব্যবসায়ীদের মধ্যে সংযোগ বাড়ানোর কথাও বলেন তারা।

কোমেক্সির মহাপরিচালক নাথান উলফ লাস্টবেডার বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক জোরদারে আগ্রহ প্রকাশ করে বাণিজ্য বাজারের বৈচিত্র্যের ওপর জোর দিতে উভয় দেশের ব্যবসায়ীদের অনুরোধ জানান।

বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব আবদুর রহিম খান বাংলাদেশের অনুকূল বাণিজ্য ল্যান্ডস্কেপ নিয়ে আলোচনা করেন। দেশটির ব্যবসায়ী নেতা এবং নীতিনির্ধারকদের কৃষি, ওষুধ, আইসিটি, খেলাধুলা, শিক্ষা এবং সংস্কৃতির মতো একশটি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে সুযোগ অন্বেষণ করার জন্য আমন্ত্রণ জানান তিনি।

ইবারো আমেরিকানা ইউনিভার্সিটির ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড বিভাগের সমন্বয়ক ড. আরিবেল কনটেরাস সুয়ারেজ, মেক্সিকোর অর্থনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি এবং সহযোগিতার ক্ষেত্রগুলো তুলে ধরেন। এছাড়া দুটি বন্ধুত্বপূর্ণ দেশের মধ্যে বিশাল ব্যবসায়িক সম্ভাবনা সম্পর্কে মতামত ব্যক্ত করেন।

মেক্সিকোতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত আবিদা ইসলাম সেমিনারটি পরিচালনা করেন। রাষ্ট্রদূত তার বক্তব্যে সমন্বয়মূলক অংশীদারিত্ব, কৌশলগত বিনিয়োগ, উদ্ভাবনী অনুশীলন, দক্ষতা উন্নয়ন এবং বাজার অনুসন্ধানের জন্য উভয় দেশের ব্যবসায়ীদের আহ্বান জানান।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

শিল্প-বাণিজ্য

দাম কমেছে মুরগির

Published

on

ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্স

ব্রয়লারসহ সব ধরনের মুরগির দাম কেজিতে ১০ থেকে ২০ টাকা কমেছে। তবে চলতি সপ্তাহে গ্রীষ্মকালীন সবজির বাজার অপরিবর্তিত রয়েছে। শুক্রবার (২৯ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর তালতলা ও শেওড়াপাড়া বাজার ঘুরে এমনটি জানা গেছে।

শুক্রবার (২৯ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর তালতলা ও শেওড়াপাড়ায়, সপ্তাহ ব্যবধানে ব্রয়লার মুরগির দাম কেজিতে ১০ টাকা কমে ১৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। গত সপ্তাহে এসব বাজারে ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হয়েছিল ১৯০ টাকা কেজি দরে। বিক্রেতারা বলছেন, পাইকারি বাজারে দাম কমে যাওয়ায় খুচরা বাজারেও ব্রয়লার মুরগির দাম কমেছে।

ব্যবসায়ীরা জানান, গত সপ্তাহের তুলনায় দেশি মুরগি কেজিতে ২০ টাকা কমেছে। এ ছাড়া সোনালি মুরগিরও দাম কমেছে। সোনালি ৩০০ টাকা, সোনালি হাইব্রিড ২৯০ টাকা, দেশি মুরগি ৫০০ টাকা কেজি এবং লেয়ার ৩৪০ টাকা দরে বিক্রি করা হচ্ছে।

বাজারগুলোতে লাল ডিমের ডজন ১৫০ টাকা, হাঁসের ডিম ২২০ টাকা, দেশি মুরগির ডিমের হালি ৮০ টাকায়। আর গরুর মাংস কেজি প্রতি ৭৫০ থেকে ৮০০ টাকা এবং খাসির মাংস কেজি প্রতি ১ হাজার ৫০ থেকে ১ হাজার ১০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

শুক্রবার এসব বাজারে সবজির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। বাজারে প্রতি কেজি বেগুন ৮০ থেকে ১২০ টাকা, করলা ৬০ থেকে ৮০ টাকা, ঢেঁড়স ৪০ থেকে ৬০ টাকা, বরবটি ৮০ টাকা, ধুন্দল ৬০ টাকা, চিচিঙ্গা ৬০ টাকা, শসা ৫০ থেকে ৮০ টাকা, প্রতিটি লাউ বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৬০ টাকায়।

কলার হালি ৩০ টাকা, লেবুর হালি ১০ থেকে ২০ টাকা, পেঁপে প্রতি কেজি ৪০ টাকা, ধনে পাতা ৪০০ টাকা, জালি কুমড়া ৪০ টাকা, মিষ্টি কুমড়া ৪০ থেকে ৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। প্রতি কেজি আলু ৪৫ টাকা, দেশি পেঁয়াজ ৯০ টাকা, ভারতীয় পেঁয়াজ ৭০ টাকা, কাঁচা মরিচ ১২০ থেকে ১৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

তবে বাজারগুলোতে শীতকালীন সবজি দাম কিছুটা কমেছে। এসব বাজারে ছোট বাঁধাকপি ৪০ থেকে ৫০ টাকা, ছোট ফুলকপি ৩০ থেকে ৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। প্রতি কেজি মুলা ৪০ টাকা, শিম ১৬০ থেকে ১৮০ টাকা, পাকা টমেটো প্রকারভেদে ১০০ থেকে ১৪০ টাকা, কচুরমুখী ৮০ টাকা এবং গাজর ১৬০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

প্রতি কেজি শিং মাছ (আকারভেদে) ৩০০ থেকে ৬০০ টাকা, রুই দাম বেড়ে (আকারভেদে) ৩৫০ থেকে ৫০০ টাকা, মাগুর ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা, মৃগেল ২৫০ থেকে ৩৫০ টাকা, পাঙাশ ১৯০ থেকে ২৫০ টাকা, ইলিশ (আকারভেদে) ১ হাজার ৪০০ থেকে ১ হাজার ৬০০ টাকা, চিংড়ি ৮০০ থেকে ১ হাজার টাকা, বোয়াল ৬০০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা, কাতল ৩৫০ থেকে ৮০০ টাকা, পোয়া ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকা, পাবদা ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকা, তেলাপিয়া ২২০ টাকা, কই ২৪০ থেকে ২৫০ টাকা, মলা ৪৫০ টাকা, বাতাসি-টেংরা ১ হাজার ২০০ টাকা, কাচকি ৬০০ টাকা এবং পাঁচমিশালি চাষের মাছ ২২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

শিল্প-বাণিজ্য

তিন অর্থনৈতিক অঞ্চলে ৭৫৯ কোটি টাকা বিনিয়োগ করবে ৬ প্রতিষ্ঠান

Published

on

ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্স

দেশের তিনটি অর্থনৈতিক অঞ্চলে ছয়টি শিল্পপ্রতিষ্ঠান ৬ কোটি ৯০ লাখ ডলার বিনিয়োগ করবে। বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ প্রায় ৭৫৯ কোটি টাকা। এসব প্রতিষ্ঠান অক্সিজেন উৎপাদন কেন্দ্র, আসবাব, রান্নার অ্যাপ্লায়েন্স বা উপকরণসামগ্রী তৈরির কারখানা ও হোটেল-রিসোর্ট নির্মাণ করবে। এতে সব মিলিয়ে আড়াই হাজারের বেশি মানুষের কর্মসংস্থান হবে।

প্রতিষ্ঠানগুলো হচ্ছে- লিনডে বাংলাদেশ লিমিটেড, মাস্টার র‌্যাকস ও ফার্নিচার, সানজানা ফেব্রিকস লিমিটেড, ওএমসি লিমিটেড, এসএফএল হোটেল অ্যান্ড রিসোর্ট লিমিটেড ও কিনবো ম্যানুফ্যাকচারিং ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড।

বুধবার (২৭ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) সঙ্গে জমি বরাদ্দের চুক্তি করেছে প্রতিষ্ঠানগুলো। চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বেজার নির্বাহী চেয়ারম্যান শেখ ইউসুফ হারুন ও নির্বাহী সদস্য (বিনিয়োগ উন্নয়ন) মো. মজিবর রহমানসহ প্রতিষ্ঠানগুলোর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এসময় উপস্থিত ছিলেন।

বেজা জানিয়েছে, চুক্তি সই করা কোম্পানিগুলোর মধ্যে চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব শিল্পনগরে দুটি, কক্সবাজারের সাবরাং ট্যুরিজম পার্কে তিনটি ও জামালপুর অর্থনৈতিক অঞ্চলে একটি প্রতিষ্ঠান বিনিয়োগ করবে। এ জন্য প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছে প্রায় ২১ একর জমি বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

শিল্প-বাণিজ্য

ঢাকায় আন্তর্জাতিক খাদ্যপণ্য মেলা শুরু

Published

on

ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্স

রাজধানী ঢাকায় শুরু হয়েছে তিনদিনের ‘৯ম বাপা ফুডপ্রো ইন্টারন্যাশনাল এক্সপো ২০২৩’। আজ বৃহস্পতিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) সকালে আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্র বসুন্ধরা (আইসিসিবি)-তে এ মেলার উদ্বোধন করেন শিল্পমন্ত্রী মাননীয় নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন।

প্রতিদিন সকাল ১০টায় শুরু হয়ে মেলা চলবে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত। এ আয়োজন সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত থাকবে। ভারত, চীন, জার্মানি, ইতালি, যুক্তরাষ্ট্র ও সুইজারল্যান্ডসহ ২০টি দেশের শতাধিক প্রতিষ্ঠান এতে অংশ নিচ্ছে।

মেলায় অংশগ্রহণকারী প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে দেশীয় প্রতিষ্ঠানের বিজনেস ম্যাচিং সেশনেরও ব্যবস্থা থাকবে। প্রদর্শনী ছাড়াও থাকবে কারিগরি সেশন। এসব সেশনে দেশ-বিদেশে এ খাতের সঙ্গে যুক্ত বিশেষজ্ঞরা উপস্থিত থাকবেন।

বাংলাদেশ এগ্রো প্রসেসরস অ্যাসোসিয়েশন (বাপা) এবং রেইনবো এক্সিবিশন অ্যান্ড ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট সার্ভিসেস লিমিটেডের যৌথ উদ্যোগে মেলার আয়োজন করা হয়েছে।

আয়োজক প্রতিষ্ঠান বাপা জানিয়েছে, জন্মলগ্ন থেকেই তারা ফুড প্রসেসিং সেক্টরের উন্নয়নের স্বার্থে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। তাদের মূল লক্ষ্য এ সেক্টরের ক্রমবর্ধমান বিকাশ নিশ্চিত করা এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে এগিয়ে যাওয়া।

বিশ্বায়নের এ যুগে প্রযুক্তির ব্যবহার নিশ্চিত করা ছাড়া যেকোনো খাতে উন্নয়ন সম্ভব নয়। কাজেই বাংলাদেশ যাতে কোনোভাবেই এ খাতে পিছিয়ে না যায়, সে ব্যাপারে তারা সবসময় সজাগ দৃষ্টি রাখে।

১৯৯৮ সালে ১৩ সদস্য নিয়ে যাত্রা শুরু করে বাপা। বর্তমানে সংগঠনটির ৪৭৯টি সদস্য প্রতিষ্ঠান প্রক্রিয়াজাত খাদ্য ১৪০টি দেশের রফতানি করে থাকে। বিগত অর্থবছরে এ খাতে বাপার সদস্যরা ২০ কোটি ডলার আয় করেছে।

মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ঢাকায় নিযুক্ত ইতালির রাষ্ট্রদূত আন্তোনিও আলেসান্দ্রো, এফবিসিসিআই সভাপতি মাহবুবুল আলম, মেলা কমিটির চেয়ারপারসন, প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের চেয়ারম্যান ও প্রধান নির্বাহী আহসান খান চৌধুরী, বাপার সাধারণ সম্পাদক মো. ইকতাদুল হক, সাবেক সহ-সভাপতি শোয়েব হাসান প্রমুখ।

অর্থসংবাদ/এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

শিল্প-বাণিজ্য

দেশের বাজারে কমলো সোনার দাম

Published

on

ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্স

দেশের বাজারে সোনার দাম কিছুটা কমিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)। আগামীকাল (বৃহস্পতিবার) থেকে এই দাম কার্যকর করা হবে।

জানা গেছে, সব থেকে ভালো মানের এক ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম এক হাজার ২৮৪ টাকা কমিয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। এতে ভালো মানের এক ভরি সোনার দাম হয়েছে ৯৯ হাজার ৯৬০ টাকা।

স্থানীয় বাজারে তেজাবী সোনার (পাকা সোনা) দাম কমার পরিপ্রেক্ষিতে এই দাম কমানো হয়েছে বলে জানিয়েছে বাজুস।

এর আগে ২৫ আগস্ট ভালো মানের এক ভরি সোনার দাম ২ হাজার ২২২ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়। এতে ভালো মানের এক ভরি সোনার দাম হয় এক লাখ এক হাজার ২৪৪ টাকা। দেশের ইতিহাসে আগে কখনো সোনার এত দাম হয়নি।

এক মাসের বেশি সময় ধরে রেকর্ড এই দামে দেশের বাজারে সোনা বিক্রি হয়েছে। এক মাস পর এখন দাম কিছুটা কমানো হলো। অবশ্য সোনার গয়না কিনতে ক্রেতাদের বাজুস নির্ধারিত দামের থেকেও বাড়তি অর্থ গুণতে হবে। কারণ বাজুস নির্ধারণ করা দামের ওপর ৫ শতাংশ ভ্যাট যোগ করে সোনার গয়না বিক্রি করা হয়। এর সঙ্গে ভরি প্রতি মজুরি ধরা হয় ন্যূনতম ৩ হাজার ৪৯৯ টাকা। ফলে নতুন দাম অনুযায়ী ভালো মানের এক ভরি সোনার গয়না কিনতে ক্রেতাদের এক লাখ ৮ হাজার ৪৫৭ টাকা গুণতে হবে।

বুধবার (২৭ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাজুস) স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিং কমিটি বৈঠক করে এই দাম কমানোর সিদ্ধান্ত নেয়। পরবর্তীতে কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান এনামুল হক ভূইয়া লিটনের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে দাম কমানোর এ সিদ্ধান্ত জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, স্থানীয় বাজারে তেজাবী সোনার দাম কমেছে। তাই সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় বাংলাদেশ জুয়েলারি অ্যাসোসিয়েশন সোনার নতুন দাম নির্ধারণ করেছে, যা ২৮ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার থেকে কার্যকর হবে।

নতুন মূল্য অনুযায়ী, সব থেকে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম এক হাজার ২৮৪ টাকা কমিয়ে নির্ধারণ করা হয়েছে ৯৯ হাজার ৯৬০ টাকা। ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম এক হাজার ২২৪ টাকা কমিয়ে ৯৫ হাজার ৪১২ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

এছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম এক হাজার ৪৯ টাকা কমিয়ে ৮১ হাজার ৭৬৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির এক ভরি সোনার দাম ৯৩৩ টাকা কমিয়ে নির্ধারণ করা হয়েছে ৬৮ হাজার ১১৮ টাকা।

এর আগে ২২ আগস্ট সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম ২ হাজার ২২২ টাকা বাড়িয়ে নির্ধারণ করা হয় এক লাখ এক হাজার ২৪৪ টাকা। এছাড়া ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম ২ হাজার ৪১ টাকা বাড়িয়ে ৯৬ হাজার ৬৩৬ টাকা, ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম এক হাজার ৭৪৯ টাকা বাড়িয়ে ৮২ হাজার ৮১৪ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির এক ভরি সোনার দাম এক হাজার ৫১৬ টাকা বাড়িয়ে ৬৯ হাজার ৫১ টাকা নির্ধারণ করা হয়। আজ বুধবার পর্যন্ত এ দামেই সোনা বিক্রি হয়ছে।

এখন সোনার দাম কমানো হলেও অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপার দাম এক হাজার ৭১৫ টাকা, ২১ ক্যারেটের রুপা এক হাজার ৬৩৩ টাকা, ১৮ ক্যারেটের রুপা এক হাজার ৪০০ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির এক ভরি রুপা এক হাজার ৫০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন
Advertisement
Advertisement IBBL_AD_300 x 250

ফেসবুকে অর্থসংবাদ

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

September 2023
S M T W T F S
 12
3456789
10111213141516
17181920212223
24252627282930