Connect with us

রাজনীতি

মাফ চেয়ে পরে আর দলে আসার সুযোগ নাই

Published

on

ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্স

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. মাহবুবউল আলম হানিফ এমপি বলেন, পিতা আওয়ামী লীগের নেতা বলে ছেলে যে একই আদর্শের সৈনিক হবে তা কিন্তু না। নির্বাচন আসলেই দলের শৃঙ্খলা ভঙ্গ করে প্রার্থী হবেন আর পিতার পরিচয় দিয়ে বেড়াবেন এটা আর হবে না। বঙ্গবন্ধু নিজেও শৃঙ্খলা ভঙ্গকারীদের পছন্দ করতেন না, উগ্রতাকে পছন্দ করতেন না। দলের বিদ্রোহী প্রার্থী হয়ে পরে ক্ষমা চেয়ে দলে ফেরার দিন শেষ। যারা শৃঙ্খলা ভঙ্গ করেছেন তারা আর দলে আসতে পারবেন না।

সোমবার (৫ জুন) বিকালে কক্সবাজার কক্সবাজার পাবলিক লাইব্রেরীর শহীদ সুভাষ হলে জেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত বঙ্গবন্ধুর জুলি ও কুরি পদক প্রাপ্তি উপর আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে হানিফ একথা বলেন।

হানিফ বলেন, বাবার পরিচয়ে আওয়ামী লীগের রাজনীতির করার সময় শেষ। পিতা ত্যাগী এবং দলের পরীক্ষিত নেতা হতে পারেন। তাই বলে তার সন্তানরা সুযোগ সুবিধা পাবে এটা শেখ হাসিনা বিশ্বাস করেন না। শেখ হাসিনার কাছে পিতা যেমন পরীক্ষিত নেতা ছিলেন, তার সন্তানরাও যেন পরীক্ষিত হন। তিনি এটা মূল্যায়ন করেন।

কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এডভোকেট ফরিদুল ইসলাম চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় মাহবুবউল আলম হানিফ বলেন, বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার প্রতীক, বঙ্গবন্ধু সোনার বাংলার প্রতীক। বঙ্গবন্ধু শুধু মাত্র বাংলার বন্ধু না; তিনি বিশ্ব বন্ধু। ১৯৭৩ সালের ২৩ মে জুলি ও কুরি পদক প্রাপ্তির পর তিনি বিশ্ব বন্ধু হিসেবে প্রমাণিত হন।

বঙ্গবন্ধুর কন্যা শেখ হাসিনা আগামী সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু এবং নিরপেক্ষ করতে বদ্ধপরিকর মন্তব্য করে হানিফ বলেন, সম্প্রতি নির্বাচন নিয়ে আমেরিকা একটি ভিসানীতির কথা বলেছেন। তারা বলেছেন যারা সুষ্ঠু এবং নিরপেক্ষ নির্বাচনে প্রতিবন্ধকতা তৈরি করবেন তাদের ভিসা দেয়া হবে না। আমরা এই কথাকে স্বাগত জানাই। আমরা পরিষ্কারভাবে বলতে চাই শেখ হাসিনা সুষ্ঠু নির্বাচন করবে। যারা প্রতিবন্ধকতা করবেন তারাই এটা নিয়ে সমস্যায় পড়বেন।

আগামী সংসদ নির্বাচনে শেখ হাসিনা বিজয় নিশ্চিত করতে প্রতিটি নির্বাচনে নৌকার প্রার্থীর বিজয় করতে দলীয় নেতা-কর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমাদের অর্থনৈতিক মুক্তি এসেছে। বাংলাদেশ উন্নয়নশীল রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে। যুগে যুগে আওয়ামী লীগ নিয়ে নানা ষড়যন্ত্র হয়েছে। বঙ্গবন্ধুর সময়ে হয়েছে। বঙ্গবন্ধুকে স্বপরিবারে হত্যার পর ষড়যন্ত্র হয়েছে। জিয়ার খুন, গুম, নির্যাতন নিপীড়ন করে আওয়ামী লীগে ভেঙ্গে টুকরো টুকরো করার চেষ্টা করো হয়েছে। শেখ হাসিনা দেশে ফেরার পরও এই ষড়যন্ত্র ছিল আছে এবং থাকবে। এরপর বিজয় আমাদের হবে।

মাহাবুবউল আলম হানিফ বলেন, আওয়ামী লীগ সরকারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র আগেও ছিল এখনো শেষ হয়নি। কিন্তু পৃথিবীর কোন ষড়যন্ত্র আওয়ামী লীগকে পরাস্ত করতে পারবেনা। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন যথা সময়ে হবে। যারা নির্বাচন করার সামর্থ রাখেন তারা অংশগ্রহণ করবে। জননেত্রী শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়নে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। কিন্তু বিএনপি-জামায়াতের তা সহ্য হচ্ছেনা। তারা বিদেশীদের কাছে বারবার অবিযোগ করে আসছে। কিন্তু শেখ হাসিনা বারবার বলে আসছেন অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচন হবে। বিদেশী বন্ধুদের চাওয়া আর আমাদের চিন্তার সাথে তো কোন গরমিল নেই। তারপরেও বিএনপি-জামায়াত বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির জন্য নানা অজুহাত খোঁজে আসছে।

জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাংস্কৃতিক সম্পাদক এডভোকেট তাপস রক্ষিতের সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন, কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক এডভোকেট সিরাজুল মোস্তফা, জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মোস্তাক আহমেদ চৌধুরী, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মেয়র মুজিবুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক ও মেয়র প্রার্থী মাহাবুবুর রহমান চৌধুরী, সাইমুম সরওয়ার কমল এমপি, কানিজা ফাতেমা আহমেদ এমপি, আশেক উল্লাহ রফিক এমপি, কউকের সাবেক চেয়ারম্যান ফোরকান আহম্মেদ, কেন্দ্রীয় নেতা প্রশান্ত ভুষন বড়ুয়া, জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক নাজনীন সরওয়ার কাবেরী, সাবেক সহ-সভাপতি রেজাউল করিম, জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট রনজিত দাশ, পৌর আওয়ামী লীগে সভাপতি মো. নজিবুল ইসলাম, জেলা ছাত্রলীগ সভাপতি এসএম সাদ্দাম হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক মারুফ আদনান প্রমুখ।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

রাজনীতি

দেশকে বিশ্ব বেনিয়াদের হাতে তুলে দেওয়াই বিএনপির উদ্দেশ্য

Published

on

ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্স

বিশ্ব বেনিয়াদের হাতে দেশকে তুলে দেওয়াই বিএনপির উদ্দেশ্য বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগ যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ও তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। শুক্রবার (২৯ সেপ্টেম্বর) বিকেলে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আওয়ামী লীগ আয়োজিত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৭তম জন্মদিন উপলক্ষ্যে আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

সংসদ উপনেতা ও আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য বেগম মতিয়া চৌধুরীর সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিম, কর্নেল (অব.) ফারুক খান, ড. আব্দুর রাজ্জাক, শাহজাহান খান, কামরুল ইসলাম, মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, ইঞ্জি. মোশাররফ হোসেন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, শিক্ষামন্ত্রী ডা. দিপু মনি প্রমুখ।

আলোচনা সভায় আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটি, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ও উত্তর এবং অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

বিএনপি খেলায় হেরে গেছে উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী আরও বলেন, উনারা বলছে আগামী মাসে নাকি ফাইনাল খেলা। উনারা তো সেমিফাইনালেই হেরে গেছেন। তাদের সঙ্গে আবার কী ফাইনাল খেলব? তারা বলেছিল, বেগম খালেদা জিয়াকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে বিদেশ পাঠাতে হবে। ৭২ ঘণ্টা তো পার হয়ে গেল। তারা সেমিফাইনালে হেরে গেছে।

ড. হাছান মাহমুদ বলেন, বাংলাদেশ যখন উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রায় শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এগিয়ে যাচ্ছেন; সেই সময় বিএনপি-জামায়াত দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। বিএনপি ষড়যন্ত্র করছে ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য নয়। তাদের উদ্দেশ্য হচ্ছে, দেশটাকে বিশ্ব বেনিয়াদের হাতে তুলে দেওয়া। আর বিশ্ব বেনিয়াদের লক্ষ্য হচ্ছে বাংলাদেশে একটি হামিদ কার্জাই মার্কা সরকার প্রতিষ্ঠা করা। মীরজাফর যেমন বাংলাকে বিশ্ব বেনিয়াদের হাতে তুলে দিয়েছিল; তেমনই বিএনপিও এই দেশটাকে তুলে দিতে চায়।

আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা সব ষড়যন্ত্র রুখে দেবে জানিয়ে তিনি বলেন, আজকে বাংলাদেশে ষড়যন্ত্র করে লাভ হবে না। এটি শেখ হাসিনার বাংলাদেশ। আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা কোনো ষড়যন্ত্র হতে দেবে না।

এ সময় তিনি নেতাকর্মীদের উদ্দেশে বলেন, আগামী ১০০ দিন আমাদের সজাগ থাকতে হবে, রাজপথে থাকতে হবে। আমরা রাজপথে থাকব কারণ এই বাংলাদেশকে যেন কেউ বেনিয়াদের হাতে তুলে দিতে না পারে। বাংলাদেশের বিরুদ্ধে যেন ষড়যন্ত্র করতে না পারে। আওয়ামী লীগের উদ্দেশ্য সব ষড়যন্ত্রের হাত থেকে বাংলাদেশকে রক্ষা করা। আর শপথ নিতে হবে আগামী নির্বাচনে শেখ হাসিনাকে বিজয়ী করেই আমরা ঘরে ফিরব।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

রাজনীতি

৮ দিনের কর্মসূচি দিলো আওয়ামী লীগ

Published

on

ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্স

২৩ সেপ্টেম্বর থেকে টানা আটদিনের কর্মসূচি ঘোষণা করেছে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ। মঙ্গলবার (১৯ সেপ্টেম্বর) আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে দলটির সম্পাদকমণ্ডলীর সঙ্গে ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনসমূহের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকদের যৌথসভায় এ কর্মসূচি নির্ধারণ করা হয়।

এর আগে সোমবার (১৮ সেপ্টেম্বর) বর্তমান সরকারের পদত্যাগ, সংসদ বিলুপ্তি এবং নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের এক দফা দাবিতে টানা ১৫ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বিএনপি।

আওয়ামী লীগের টানা কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে- ২৩ সেপ্টেম্বর শনিবার দুপুর আড়াইটায় বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের দক্ষিণ গেটে ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের উদ্যোগে সমাবেশ। ২৫ সেপ্টেম্বর উত্তরা ও যাত্রাবাড়িতে সমাবেশ করবে মহানগর আওয়ামী লীগ। ২৬ সেপ্টেম্বর কেরানীগঞ্জে সমাবেশ করবে দলটির জেলা শাখা। ২৭ সেপ্টেম্বর টঙ্গিতে গাজীপুর মহানগরের সমাবেশ। একই দিনে ঢাকা উত্তরের মিরপুরের কাফরুলে সমাবেশ। ২৮ সেপ্টেম্বর আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার জন্মদিনের কর্মসূচি ও একই দিন বাদ আসর ঈদে মিলাদুন্নবী উপলক্ষে দোয়া মাহফিল। এদিন একই সময়ে সারাদেশে একই কর্মসূচি। ২৯ সেপ্টেম্বর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আলোচনা সভা। একই সঙ্গে সারাদেশে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে। ৩০ সেপ্টেম্বর বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটে কৃষক হত্যার স্মরণে কৃষক লীগের আয়োজনে কৃষক সমাবেশ।

বৈঠকে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক, ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ ও বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, মির্জা আজম, এস এম কামাল হোসেন, বিএম মোজাম্মেল হক, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক আবদুস সবুর, শিক্ষা সম্পাদক শামসুন্নাহার চাঁপা, ঢাকার দুই মহানগরের আবু আহমেদ মন্নাফি ও শেখ বজলুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির, এস এম মান্নান কচি, যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশসহ শীর্ষ নেতারা অংশ নেন।

অর্থসংবাদ/এসএম

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

রাজনীতি

খালেদা জিয়ার মুক্তির মেয়াদ বাড়লো

Published

on

ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্স

বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তির মেয়াদ আরও ছয় মাস বাড়ানো হয়েছে। তার দণ্ড স্থগিত করে আগের দুটি শর্তেই মুক্তির মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে নির্বাহী আদেশে। সম্প্রতি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে বলে জানা গেছে।

এর আগে, গত ১০ সেপ্টেম্বর খালেদা জিয়ার দণ্ড স্থগিত করে মুক্তির মেয়াদ আরও ছয় মাস বাড়ানোর বিষয়ে মত দিয়ে এ সংক্রান্ত ফাইল আইন মন্ত্রণালয় থেকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়। ওইদিন সচিবালয়ে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানিয়েছিলেন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়কমন্ত্রী আনিসুল হক।

প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, আগের মতো খালেদা জিয়া ঢাকার নিজ বাসায় থেকে চিকিৎসা গ্রহণ করবেন এবং এই সময়ে তিনি দেশের বাইরে যেতে পারবেন না- এ দুটি শর্তে দণ্ড স্থগিতের মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে। এ নিয়ে অষ্টমবারের মতো কারাবন্দি খালেদা জিয়ার মুক্তির মেয়াদ বাড়ল।

এর আগে, খালেদা জিয়ার মুক্তি ও উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে যাওয়ার অনুমতি দিতে তার পরিবারের পক্ষ থেকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে আবেদন করা হয়।

২০২০ সালের মার্চে করোনা মহামারি শুরু হলে পরিবারের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে নির্বাহী আদেশে দণ্ড স্থগিত করে কারাবন্দি খালেদা জিয়াকে শর্তসাপেক্ষে ছয় মাসের জন্য মুক্তি দেয় সরকার। এরপর পরিবারের আবেদনে দণ্ড স্থগিতের মেয়াদ আটবার বাড়নো হলো।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

রাজনীতি

আরিফুল হক চৌধুরীসহ বিএনপির ১০ নেতার পদোন্নতি

Published

on

ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্স

বিএনপির বিভিন্ন পর্যায়ের ১০ নেতাকে পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে। দলটির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত শনিবার (১৬ সেপ্টেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়- বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক মাহিদুর রহমান, বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও সিলেট সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী এবং বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য এম এ মালিককে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য পদে পদোন্নতি দেয়া হয়েছে।

সুইডেন বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক নাজমুল আবেদিন মোহনকে সহ-আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক, বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য সাঈদ সোহরাবকে সহ-সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক এবং নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির সাবেক সহ-সভাপতি মাহমুদুর রহমান সুমনকে সহ-অর্থনৈতিক বিষয়ক সম্পাদক পদে পদোন্নতি দেয়া হয়েছে।

যুক্তরাজ্য বিএনপির সাধারণ সম্পাদক কয়ছর এম আহমেদ এবং যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির সাবেক সভাপতি আব্দুল লতিফ সম্রাটকে বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য পদে পদোন্নতি দেয়া হয়েছে।

এছাড়া বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য অধ্যাপক ডা. ফরহাদ হালিম ডোনারকে ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত আহবায়ক এবং ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক লিটন মাহমুদকে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সদস্য সচিব হিসেবে দায়িত্ব প্রদান করা হয়েছে।

অর্থসংবাদ/এসএম

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

রাজনীতি

সিঙ্গাপুর গেলেন ওবায়দুল কাদের

Published

on

ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্স

স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

শনিবার (১৬ সেপ্টেম্বর) বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের বিজি ০৫৮৪ ফ্লাইটে সকাল সাড়ে ৮টায় তিনি ঢাকা ছাড়েন।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ তথ্য অফিসার শেখ ওয়ালিদ ফয়েজ।

ওবায়দুল কাদের স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য নিয়মিত মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে যান। সেখানে তার বাইপাস সার্জারি হয়েছিল।

অর্থসংবাদ/এসএম

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন
Advertisement
Advertisement IBBL_AD_300 x 250

ফেসবুকে অর্থসংবাদ

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

September 2023
S M T W T F S
 12
3456789
10111213141516
17181920212223
24252627282930