পুঁজিবাজার
প্রস্তাবিত বাজেট পুনর্বিবেচনার দাবি ডিএসইর

২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে পুঁজিবাজারবান্ধব নীতি বলবত রাখায় অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালকে অভিনন্দন জানিয়েছে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। তবে প্রস্তাবিত বাজেটে চারটি প্রস্তাব পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে সংস্থাটি।
শনিবার (৩ জুন) ডিএসইর উপ-মহাব্যবস্থাপক শফিকুর রহমানের সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব দাবি জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সরকার পুঁজিবাজারকে আন্তর্জাতিকীকরণের লক্ষ্যে নানাবিধ সংস্কারমূলক পদক্ষেপ গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করছে। বিনিয়োগকারীদের প্রত্যাশা অনুযায়ী প্রস্তাবিত বাজেটে বাংলাদেশের পুঁজিবাজারকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য পুঁজিবাজারের সহায়ক ইকোসিস্টেম ও সার্বিক সুযোগ সুবিধার উন্নয়ন করার জন্য আগের বছরের বাজেটের পুঁজিবাজারবান্ধব নীতি বলবত রাখায় ডিএসই অর্থমন্ত্রীকে আবারও অভিনন্দন জানাচ্ছে৷
একইসাথে ডিএসই পুঁজিবাজারকে প্রাণবন্ত ও বিনিয়োগবান্ধব করার লক্ষ্যে ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেটে দাবিগুলো পুনর্বিবেচনার দাবি জানাচ্ছে।
ডিএসইর দাবিগুলো হলো

১. বন্ড থেকে সুদের আয়ের ওপর কর অব্যাহতি
বর্তমানে কর্পোরেট বন্ডের বাজারের আকার খুবই ছোট যা এটি পুঁজিবাজারের পাশাপাশি অর্থ বাজারেও বিভিন্ন সীমাবদ্ধতা তৈরি করে। একটি কার্যকরী বন্ড বাজার অর্থনীতিকে বিভিন্নভাবে সহায়তা করতে পারে। যদি সব ধরনের বন্ডের সুদ অব্যাহতির আওতায় আনা হলে একটি শক্তিশালী বন্ড বাজার সৃষ্টিতে উৎসাহিত করবে।
২. লভ্যাংশ আয়ের ওপর উৎসে কর সম্পূর্ণ এবং চূড়ান্ত নিষ্পত্তি হিসেবে বিবেচনাকরণ
কোম্পানিগুলো কর-পরবর্তী মুনাফা থেকে লভ্যাংশ দিচ্ছে। প্রকৃতপক্ষে, লভ্যাংশের ওপর কর এক ধরনের দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্তরের করারোপণ। লভ্যাংশের ওপর উৎস কর চূড়ান্ত কর হিসেবে বিবেচিত হলে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগে উৎসাহিত হবে৷
৩. স্টক এক্সচেঞ্জের ট্রেকহোল্ডারদের উৎসে কর কমানো
ডিএসইর ট্রেকহোল্ডার (ব্রোকারেজ হাউজের মালিক) কোম্পানির প্রধান আয় (অর্থাৎ টার্ন-ওভার) হচ্ছে কমিশন। যদি বেশি হারে কর নেওয়া হয়, তবে ট্রেকহোল্ডার কোম্পানির পক্ষে টিকে থাকা এবং পুঁজিবাজারে অবদান রাখা কঠিন হবে।
৪. তালিকাভুক্ত এসএমই কোম্পানিগুলোর জন্য হ্রাসকৃত-রেয়াতযোগ্য হারে কর আরোপ
ডিএসইর তালিকাভুক্ত এসএমই কোম্পানিগুলোকে পর্যাপ্ত পরিমাণ কর প্রদান করতে হয়, যা কোম্পানিগুলোর তালিকাভুক্ত হওয়ার ক্ষেত্রে অন্যতম প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করছে এবং এসএমই কোম্পানিগুলো তালিকাভুক্ত হওয়ার জন্য উৎসাহ হারাচ্ছে। ফলে এ সব কোম্পানির কাছ থেকে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ কর আদায় সম্ভব হচ্ছে না। যদি এই জাতীয় কোম্পানিগুলোকে হ্রাসকৃত হারে কর ছাড়ের অনুমতি দেওয়া হয়, তবে উক্ত কোম্পানি তালিকাভুক্তির জন্য উৎসাহিত হবে এবং দীর্ঘমেয়াদে সরকারের কর আদায় বৃদ্ধি পাবে।
ডিএসইর প্রত্যাশা, সরকারের ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেটে উল্লেখিত বিষয়সমূহ অন্তর্ভুক্ত করলে বাজারে বিনিয়োগের অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টি হবে এবং জাতীয় অর্থনীতি আরও গতিশীল হবে। এতে করে বেসরকারি খাত আরেও শক্তিশালী ও বিকশিত হয়ে দেশে বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ সৃষ্টি হবে যা দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আরও বেশি আকৃষ্ট করবে।
উল্লেখ্য, গত বৃহস্পতিবার অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল জাতীয় সংসদে ২০২৩-২৪ অর্থবছরের জন্য ৭ লাখ ৬১ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকার বাজেট পেশ করেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

পুঁজিবাজার
ট্রেজারি বন্ড লেনদেনে লংকাবাংলা সিকিউরিটিজের মাইলফলক অর্জন

বিনিয়োগকারীদের পক্ষ থেকে বাংলাদেশ সরকারী ট্রেজারি বন্ডের (বিজিটিবি) উদ্বোধনী নিলামের মাধ্যমে উল্লেখযোগ্য মাইলফলক অর্জন করেছে লংকাবাংলা সিকিউরিটিজ লিমিটেড। এ অর্জন পুঁজিবাজারে গ্রাহকদের বিনিয়োগের জন্য একটি নতুন পথের সূচনা করেছে।
মঙ্গলবার (৩ অক্টোবর) দেশের বিনিয়োগকারীরা প্রথমবারের মতো ব্রোকারেজ হাউসের সাথে তাদের বিও অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে বিজিটিবি-এর প্রাথমিক নিলামে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেছে।
লংকাবাংলা সিকিউরিটিজ লিমিটেড এই যুগান্তকারী লেনদেনের পথপ্রদর্শক হিসাবে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। সরকারী ট্রেজারি বন্ড, সাধারণভাবে ক্যাপিটাল গেইন, কুপন বা সুদের আয় এবং আয়কর ছাড় সহ সহজ নগদীকরণ বিকল্প সহ ঝুঁকিমুক্ত সরকারী সিকিউরিটি হিসাবে বিবেচিত, গ্রাহকদের মধ্যে ক্রমবর্ধমান গ্রহণযোগ্যতা অর্জন করছে।
এ অর্জনে লংকাবাংলা সিকিউরিটিজ সব বিনিয়োগকারী, শুভানুধ্যায়ী এবং স্টেকহোল্ডারদের প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছে যারা এই উল্লেখযোগ্য অর্জনে অবদান রেখেছেন এবং আর্থিক প্রবৃদ্ধির মাধ্যমে দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য উন্মুখ।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
এবার আরও বেশি লভ্যাংশ দেবে এডিএন টেলিকম

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত এডিএন টেলিকম লিমিটেড সমাপ্ত হিসাববছরে (৩০ জুন, ২০২৩) বিনিয়োগকারীদের ১৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। অর্থাৎ বিনিয়োগকারীরা একটি শেয়ারের বিপরীতে ১ টাকা ৫০ পয়সা করে লভ্যাংশ পাবেন।
বুধবার (৪ অক্টোবর) এডিএন টেলিকমের পরিচালনা পর্ষদের সভায় সর্বশেষ হিসাববছরের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হয়। পর্যালোচনা শেষে লভ্যাংশ সংক্রান্ত এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, কোম্পানিটির রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী আগামী ২৬ অক্টোবর। আর ঘোষিত লভ্যাংশ অনুমোদনের জন্য আগামী ৪ ডিসেম্বর ভার্চুয়াল প্ল্যাটফর্মে বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) করবে প্রতিষ্ঠানটি।
তথ্য অনুযায়ী, সর্বশেষ হিসাববছরে এডিএন টেলিকমের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪ টাকা। আগের বছর (২০২২ সাল) প্রতিষ্ঠানটির ইপিএসের পরিমাণ ছিল ২ টাকা ৫৯ পয়সা।
হিসাববছর শেষে এডিএন টেলিকমের শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ৩০ টাকা ৬৪ পয়সায়। আগের হিসাববছর শেষে এনএভিপিএস ছিল ২৭ টাকা ৫৬ পয়সা।
আরও পড়ুন>> সহজের শেয়ারে বিনিয়োগ করবে এডিএন টেলিকম

উল্লেখ্য, ২০১৯ সালে দেশের শেয়ারবাজারের আইটি খাতে তালিকাভুক্ত হয় এডিএন টেলিকম। ২০২০ সালে কোম্পানিটি বিনিয়োগকারীদের ১৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেয়। পরের বছর (২০২১ সাল) কোম্পানিটি শেয়ার প্রতি আয় কিছুটা কমে যাওয়ায় লভ্যাংশও কম দেয়া হয়। ওই বছর বিনিয়োগকারীদের ১০ শতাংশ লভ্যাংশ দেয় কোম্পানিটি। ২০২২ সালেও এডিএন টেলিকমের শেয়ারহোল্ডারদের ১০ শতাংশ লভ্যাংশ দেয়া হয়। তবে এবার কোম্পানিটির ইপিএস দেড় গুণের বেশি বৃদ্ধি পাওয়ায় লভ্যাংশের পরিমাণও বাড়িয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) তথ্য অনুযায়ী, গত আগস্ট মাস পর্যন্ত এডিএন টেলিকমের ৪৪ দশমিক ৯১ শতাংশ শেয়ার প্রতিষ্ঠানটির উদ্যোক্তা ও পরিচালকদের হাতে ছিল। সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে কোম্পানিটির ৩৫ দশমিক ৪৪ শতাংশ শেয়ার রয়েছে। কোম্পানিটির ১৭ দশমিক ৬৬ শতাংশ শেয়ার প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে রয়েছে। এছাড়াও ১ দশমিক ৯৯ শতাংশ শেয়ার রয়েছে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের হাতে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
ব্লকে লেনদেন ৭৮ কোটি টাকা

দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লক মার্কেটে ৪৭টি কোম্পানির মোট ৭৮ কোটি ৭২ লাখ ৯১ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবস বুধবার (৪ অক্টোবর) এই লেনদেন হয়।
ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, এদিন ব্লক মার্কেটে সবচেয়ে বেশি লেনদেন করেছে সি পার্ল বিচ রিসোর্ট। কোম্পানিটি আজ ব্লকে মোট ১৯ কোটি ৪৩ লাখ ৮৭ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন করে।
লেনদেনের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা ইস্টার্ন ব্যাংকের ১৪ কোটি ৯৮ লাখ ও তৃতীয় স্থানের ট্রাস্ট ব্যাংকের ১৩ কোটি ৫৪ লাখ ৫০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
আজ ব্লকের লেনদেনে অংশ নেওয়া অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে- ন্যাশনাল ব্যাংকের ৭ কোটি ২৮ লাখ, সোনালী পেপারের ৩ কোটি ৮৫ লাখ ২৩ হাজার, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের ২ কোটি ৯৯ লাখ ৮ হাজার, এইচআর টেক্সটাইলের ২ কোটি ৫৫ লাখ ৭৮ হাজার, প্রগতি লাইফ ইন্সুরেন্সের ২ কোটি ১৫ লাখ ২৮ হাজার, উত্তরা ব্যাংকের ১ কোটি ৯০ লাখ ৮ হাজার এবং আনোয়ার গ্যালভানাইজিংয়ের ১ কোটি ১৬ লাখ ৮০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।

অর্থসংবাদ/এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
ইমাম বাটনের প্রধান কার্যালয়ের স্থান পরিবর্তন

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ইমাম বাটন ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড তাদের প্রধান কার্যালয় এবং রেজির্স্টাড অফিস পরিবর্তন করেছে।
ঢাকা স্টক একচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, ইমাম বাটনের নতুন অফিসের ঠিকানা এফ-১৬, লিলিপন্ড সেন্টার ৩, আর কে মিশন রোড, ঢাকা। একইস্থানে তাদের রেজির্স্টাড অফিসও রয়েছে।
এর আগে প্রতিষ্ঠানটির প্রধান কার্যালয় ছিলো রাজধানীর দিলকুশা এলাকার জামান কোর্ট টাওয়ারে।
প্রসঙ্গত, ১৯৯৬ সালে ডিএসইতে তালিকাভুক্ত হওয়া ইমাম বাটন বর্তমানে ‘জেড’ ক্যাটাগরি থেকে লেনদেন করছে। আজ বুধবার লেনদেন শেষে কোম্পানিটির শেয়ারদর ২ দশমিক ৫৯ শতাংশ কমেছে।

অর্থসংবাদ/এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
এপেক্স ফুডসের সর্বোচ্চ দরপতন

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৬৪ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটদর কমেছে। এদিন সবচেয়ে বেশি দর কমেছে এপেক্স ফুডস লিমিটেডের শেয়ারের। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, বুধবার (৪ অক্টোবর) এপেক্স ফুডসের শেয়ারদর আগের দিনের তুলনায় ২৯ টাকা ৮০ পয়সা বা ৭ দশমিক ২৩ শতাংশ কমেছে। শেয়ারটি সর্বশেষ লেনদেন হয়েছে ৩৮২ টাকা ২০ পয়সায়।
দর পতন তালিকার দ্বিতীয় স্থানে থাকা খান ব্রাদার্স পিপি ওভেন ব্যাগ ইন্ডাস্ট্রিজের শেয়ারদর আজ ১ টাকা ৪০ পয়সা বা ৪ দশমিক ৮৯ শতাংশ কমেছে। তৃতীয় স্থানে থাকা সিএপিএম আইবিবিএল মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিটদর ৪০ পয়সা বা ৩ দশমিক ৮৮ শতাংশ।
বুধবার সর্বোচ্চ শেয়ারদর হারানো অপর কোম্পানিগুলো হলো- লিগ্যাসি ফুটওয়্যার, এমারেল্ড অয়েল, আজিজ পাইপস, ন্যাশনাল টি, আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজ, সোনালী আঁশ এবং ইন্ট্রাকো রিফুয়েলিং স্টেশন লিমিটেড।