Connect with us

সারাদেশ

টেকনাফে অস্ত্র ও ইয়াবাসহ আটক ২

Published

on

ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্স

কক্সবাজারের টেকনাফে রোহিঙ্গা ডাকাত সর্দার নূর কামাল সহ ও তার সহযোগী কে অস্ত্র,গুলি, ইয়াবাসহ আটক করেছে র‍্যাব। বুধবার (৩১ মে) দুপুর দেড় টার দিকে টেকনাফে জাফর মার্কেট মাদক উদ্ধার অভিযানে তাদের আটক করা হয়।

আটকৃতরা হলেন, উপজেলার নয়াপাড়া মোছনী ক্যাম্প-২৬ এর আবুল কালামের ছেলে নূর কামাল ওরফে মো.সলিম (২২)। উপজেলার হ্নীলা ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ডের নাজির আহমদের ছেলে মো. ইসমাইল (২১)

র‍্যাবের পক্ষ থেকে এসব তথ্য নিশ্চিত করেন র‍্যাব-১৫ এর সিনিয়র সহকারী পরিচালক অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শামসুল আলম খান

তিনি জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারি, উপজেলার হ্নীলা ইউনিয়নের ফাজর মার্কেট বাজারের মা মেডিকো ঔষধের দোকানের সামনে পাকা রাস্তার উপর কয়েকজন মাদক ব্যবসায়ী মাদক বিক্রয়ের উদ্দেশ্য অবস্থান করছে। এমন সংবাদে র‍্যাবের চৌকস দল ঘটনা স্থলে অভিযান চালিয়ে রোহিঙ্গাসহ দুই জন মাদক কারবারি কে আটক করা হয়েছে। এসময় তাদের দেহ ও সাথে থাকা ব্যাগ তল্লাশি করে দুই টি ওয়ান শুটারগান তিন রাউন্ড কার্তুজ দুইটি গুলির খোসা এবং ৫০ হাজার পিস ইয়াবা উদ্ধার করা হয়।

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জানান, আটক রোহিঙ্গা কামাল ওরফে সলিম রোহিঙ্গার একজন কুখ্যাত ডাকাত সর্দার। সে টেকনাফের পাহাড় কেন্দ্রিক অপহরণের মূলহোতা এবং ভয়ংকর কিশোর গ্যাংয়ের পরিচালনা করে । তারা মাদক সেবন, কেনাবেচা, অপহরণ, সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজি, খুন ও ধর্ষণসহ বিভিন্ন অপকর্মের সাথে জড়িত রোহিঙ্গা সলিম ও তার সহযোগীরা অস্ত্রের মুখে সাধারণ রোহিঙ্গা নাগরিক ও স্থানীয়দের জিম্মি রেখে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আদিপত্য বিস্তার করে আসছিল বলে স্বীকার করে।

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. শামসুল আলম আরো জানান, তারা পরস্পর যোগসাজশে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর গ্রেপ্তার এড়াতে বিভিন্ন পদ্ধতি অবলম্বন করে নানা রকম অপরাধ মূলক কার্যক্রমের পাশাপাশি অবৈধভাবে সীমান্তবর্তী এলাকা থেকে মাদক সংগ্রহ করে কক্সবাজার সহ বিভিন্ন এলাকায় মাদক বিক্রি করে আসছে। আজ অস্ত্র, কার্তুজ ও ইয়াবা সহ ডাকাত সর্দার নূর কামাল ও তার সহযোগী র‍্যাবে কাছে আটক হয়।

উদ্ধারকৃত অস্ত্র, কার্তুজ ও ইয়াবা সহ তাদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য টেকনাফ মডেল থানায় সোপর্দ করা হয়েছে বলে জানান র‍্যাবের এই কর্মকর্তা।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

সারাদেশ

চট্টগ্রামের জশনে জুলুসে লাখ মানুষের ঢল

Published

on

ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্স

বিশ্বনবীর আশেকদের ঢল নেমেছিল চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী জশনে জুলুসে। ৫১তম এ জুলুসে অংশ নিতে দরবারে আলিয়া কাদেরিয়া সিরিকোট শরিফের হুজুর কেবলা সৈয়দ মুহাম্মদ তাহের শাহ (মজিআ) চট্টগ্রাম এসেছিলেন মঙ্গলবার।

জুলুসের পুরো পথজুড়ে ছিলেন সাজ্জাদানশিন পীর আল্লামা সৈয়দ মুহাম্মদ সাবির শাহ (মজিআ) ও শাহজাদা আল্লামা সৈয়দ মুহাম্মদ কাসেম শাহ (মজিআ)। তাকবির, দরুদ, হামদ, নাতে রাসুল, গজল, জিকিরে মুখর ছিল চট্টগ্রাম।

বৃহস্পতিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে আটটায় জুলুস শুরুর আগে ষোলশহর আলমগীর খানকাহ-এ কাদেরিয়া সৈয়দিয়া তৈয়বিয়ায় সাংবাদিকদের ব্রিফিং দেন আল্লামা সৈয়দ মুহাম্মদ সাবির শাহ (মজিআ)।

তিনি চট্টগ্রামের জুলুস একদিন গিনিস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে স্থান পাবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন। এ সময় দেশ ও জাতির সমৃদ্ধি, কল্যাণ কামনা করে মোনাজাত করেন তিনি।

পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবীর (স.) জশনে জুলুসে অংশ নিতে ভোর থেকে চট্টগ্রাম ও আশপাশের জেলার ভক্তরা আসতে থাকেন জামেয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া কামিল মাদ্রাসা মাঠে। দেখতে দেখতে কয়েক বর্গকিলোমিটার এলাকা লোকারণ্য হয়ে যায়। জামেয়ার বিভিন্ন ব্যাচের ছাত্র, গাউসিয়া কমিটির বিভিন্ন শাখার কর্মীরা ঈদের খুশিতে মেতে ওঠেন। একই ডিজাইনের পাঞ্জাবি, টুপি, পাগড়ি পরে নজর কাড়েন সবার। মোড়ে মোড়ে শরবত, পানি, চকলেট, খেজুর, রুটি, আমলকীসহ নানা ধরনের খাবার ও পানীয় দেন হুজুর কেবলার ভক্তরা।

জুলুস বিবিরহাট, মুরাদপুর, মির্জাপুল, কাতালগঞ্জ, চকবাজার অলিখাঁ মসজিদ, প্যারেড মাঠের পশ্চিম পাশ হয়ে চট্টগ্রাম কলেজ, গণি বেকারি, খাস্তগীর স্কুল, আসকার দীঘি, কাজীর দেউড়ি, আলমাস, ওয়াসা, জিইসি, দুই নম্বর গেট ঘুরে জামেয়া মাদ্রাসা মাঠে মাহফিলে আসে জোহর নামাজের আগেই। কাজীর দেউড়ি মোড়ে সংক্ষিপ্ত মোনাজাত করেন হুজুর কেবলা। জোহর নামাজের পর জামেয়া মাদ্রাসার মাঠে দোয়া ও মোনাজাত হয়। এ সময় আমিন আমিন ধ্বনিতে ভাবগাম্ভীর পরিবেশ তৈরি হয়।

জুলুস মাঠে বক্তব্য দেন পিএইচপি ফ্যামিলির চেয়ারম্যান সুফি মিজানুর রহমান, আনজুমান-এ রহমানিয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া ট্রাস্টের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট মুহাম্মদ মহসিন, সেক্রেটারি জেনারেল মুহাম্মদ আনোয়ার হোসেন, অ্যাডিশনাল সেক্রেটারি মো. শামসুদ্দিন, জামেয়ার অধ্যক্ষ আল্লামা মুহাম্মদ আবদুল আলিম রেজভি, গাউসিয়া কমিটি বাংলাদেশের চেয়ারম্যান পেয়ার মোহাম্মদ।

১৯৭৪ সালের ১২ রবিউল আউয়াল বাংলাদেশে প্রথম জুলুসের সূচনা হয় গাউসে জামান আল্লামা সৈয়দ মুহাম্মদ তৈয়ব শাহ (র.) এর দিকনির্দেশনায়। চট্টগ্রামের বলুয়ার দীঘির পাড় খানকাহ শরিফ থেকে আনজুমানের তৎকালীন সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট নূর মোহাম্মদ আলকাদেরির নেতৃত্বে জুলুসটি বের হয়েছিল।

আল্লামা সৈয়দ মুহাম্মদ তৈয়ব শাহ (র.) চট্টগ্রামে জুলুসের নেতৃত্ব দেন ১৯৭৬ সালে। ১৯৮৬ সাল পর্যন্ত তিনি জুলুসে নেতৃত্ব দেন। ১৯৮৭ সাল থেকে তিনি আর বাংলাদেশে আসেননি। তখন থেকে জুলুসে নেতৃত্ব দিচ্ছেন হুজুর কেবলা সৈয়দ মুহাম্মদ তাহের শাহ (মজিআ)।

সরেজমিন দেখা গেছে, জামেয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া কামিল মাদ্রাসা, আলমগীর খানকাহ, বিবিরহাট, চকবাজার, মুরাদপুর, জামালখান, কাজীর দেউড়িসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থানে বিশুদ্ধ পানির স্টল দেওয়া হয়েছে। জুলুসের মাঠ ঘিরে রেললাইন ও আশপাশের এলাকায় বসেছে টুপি, আতর, ইসলামিক বই, পাঞ্জাবি, পাজামা, তসবিহ, জুতো, স্যান্ডেল, মোবাইল যন্ত্রাংশ, মুড়ি-মুড়কি, মুখরোচক খাবার, ফলের দোকান।

অর্থসংবাদ/এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

সারাদেশ

লটারিতে ৩ কোটি টাকা জিতলেন বাংলাদেশি প্রবাসী

Published

on

ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্স

লটারিতে এক মিলিয়ন দিরহাম বা প্রায় তিন কোটি টাকা জিতেছেন সৌদি আরব প্রবাসী এক বাংলাদেশি। সংযুক্ত আরব আমিরাতের ‘মাহজুজ ড্র’ জেতা ওই বাংলাদেশির নাম মোহাম্মদ শাহিন। ৩১ বছর বয়স্ক শাহিন দাম্মামের একটি ঠিকাদারি কোম্পানিতে সুপারভাইজার হিসেবে কাজ করেন। হঠাৎ এত বড় লটারি জয়ে তিনি পুরোপুরি হতবাক। খবর গালফ নিউজ

গালফ নিউজ জানায়, একা বসে থাকার সময় হঠাৎ করেই লটারি জয়ের ই-মেইল পান শাহিন। ইমেইলে মাহজুজ ড্রয়ের তরফ থেকে তাকে জানানো হয় যে, তাদের সাপ্তাহিক র‍্যাফেল পুরস্কারটি পাচ্ছে শাহিনের কাছে থেকে ৩৮২২৫৮১৯ নম্বরের লটারি টিকিটটি। প্রথমে তিনি লটারি জয়ের বিষয়টি বিশ্বাসই করতে পারছিলেন না। নিশ্চিত হওয়ার জন্য তার অ্যাকাউন্টে লগইন করেন শাহিন। আর তাতেই শাহিন নিশ্চিত হন যে এক মিলিয়ন দিরহাম জিতেছেন তিনি।

নিজের অনুভূতি জানাতে গিয়ে শাহিন বলেন, আমি হতবাক এবং বাকরুদ্ধ হয়ে গিয়েছিলাম যখন আমি বুঝতে পেরেছিলাম যে আমি জিতেছি।

তিনি বলেন, আমার মাহজুজ একাউন্টে টাকা দেখে আমি নিজের চোখকে বিশ্বাস করতে পারছিলাম না। এই প্রথম আমি আমার অ্যাকাউন্টে এত শূন্য দেখলাম।

লটারি জয়ের বিষয়টি নিশ্চিত হয়েই শাহিন বাংলাদেশে তার পরিবারকে সুসংবাদটি জানায়

অর্থসংবাদ/এসএম

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

সারাদেশ

আগামীকাল গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

Published

on

ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্স

দেশের কয়েকটি এলাকায় গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে মঙ্গলবার (১৯ সেপ্টেম্বর)। পাইপলাইন প্রতিস্থাপন কাজের জন্য এই গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে বলে জানায় তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিসন কোম্পানি।

সোমবার (১৮ সেপ্টেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, মঙ্গলবার সকাল ১০টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত নারায়ণগঞ্জের গোদনাইল, এনায়েতনগর, বৌবাজার, লাকিবাজার, হাজীগঞ্জ, ওয়াবদাপুল, কাইয়ুমপুর, ফতুল্লা, সন্তাপুর, জেলখানার আশপাশ এলাকা, হাজীগঞ্জ মোড় থেকে শিবু মার্কেট হয়ে পোস্ট অফিস রোড পর্যন্ত এলাকা, পঞ্চবটি, মাইজদাইর, ইজদাইর, চাষাড়া, খানপুর, কিল্লারপুল, তল্লা, কুতুবাইল, ধর্মগঞ্জ, তক্কারমাঠ, পাগলা, চিতাশাল, দেলপাড়া, জালকুড়ি, নয়ামাটি, দাপা ইদরাকপুর, ভুইগড়, কুতুবপুর ইউনিয়ন ও আশপাশের সংশ্লিষ্ট এলাকা, ঢাকা ম্যাচ, সেনপুর, মোক্তারপুর, নারায়ণগঞ্জ বিসিক এলাকা, কাশিপুর ইউনিয়ন থেকে পঞ্চবটি হয়ে মোক্তারপুর পর্যন্ত এলাকা, ধর্মগঞ্জ, শাসনগাঁও, সিদ্ধিরগঞ্জ, আদমজী, সাহেবপাড়া, মিজমিজি হতে চিটাগাং রোড পর্যন্ত এলাকায় গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে।

এ ছাড়া সিদ্ধিরগঞ্জ ও ফতুল্লা থানার আওতাধীন সংশ্লিষ্ট এলাকা, মুন্সীগঞ্জ ও নারায়ণগঞ্জ শহরের আশপাশে গ্যাস সরবরাহ বিঘ্নিত, সাময়িক অসুবিধা বা স্বল্পচাপ বিরাজ করবে। গ্রাহকদের সাময়িক অসুবিধার জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছে তিতাস কর্তৃপক্ষ।

অর্থসংবাদ/এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

সারাদেশ

ভালুকায় স্থানীয় সরকার দিবস পালন

Published

on

ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্স

ময়মনসিংহের ভালুকায় ‘সেবা ও উন্নতির দক্ষ রূপকার উন্নয়নে উদ্ভাবনে স্থানীয় সরকার’ এই স্লোগানকে সামনে রেখে জাতীয় স্থানীয় সরকার দিবস ২০২৩ পালিত হয়েছে।

রোববার (১৭ সেপ্টেম্বর) সকালে এই উপলক্ষে র‍্যালি ও দুপুরে আলোচনা সভার আয়োজন করেন ভালুকা উপজেলা প্রশাসন।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার এরশাদুল আহমেদের সভাপতিত্বে উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় সাংসদ আলহাজ্ব কাজিম উদ্দিন আহমেদ ধনু।

এছাড়াও বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ, ভাইস চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম পিন্টু, উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি এড. শওকত আলী প্রমুখ।

অনুষ্ঠানে সকল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, প্রশাসনিক কর্মকর্তা, বীর মুক্তিযোদ্ধা, গ্রাম পুলিশ ও গণমাধ্যম প্রতিনিধিগণ উপস্থিত ছিলেন।

অর্থসংবাদ/এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

সারাদেশ

বন্যা নিয়ন্ত্রণে খুলে দেওয়া হলো কাপ্তাই বাঁধের জলকপাট

Published

on

ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্স

টানা বৃষ্টি ও উজান হতে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলের কারণে কাপ্তাই হ্রদে এবার পানির প্রবাহ অনেক বেড়েছে। এতে প্লাবিত হয়েছে পাহাড়ের নিম্নাঞ্চল এছাড়াও অনেক উপজেলায় সৃষ্টি হয়েছে বন্যা পরিস্থিতির। তাই বন্যা নিয়ন্ত্রণে খুলে দেওয়া হয়েছে কাপ্তাই উপজেলায় অবস্থিত কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র বাঁধের স্পিলওয়ে (গেট)।

শুক্রবার (১৫ সেপ্টেম্বর) সকালে বাঁধের ১৬টি গেট ৬ ইঞ্চি করে খুলে দিয়ে প্রতি সেকেন্ডে ৯ হাজার কিউসেক পানি কর্ণফুলী নদীতে নিষ্কাশন করা হচ্ছে।

এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, কাপ্তাই হ্রদের পানি অতিরিক্ত বৃদ্ধি পাওয়ার ফলে শুক্রবার সকালে বাঁধের ১৬টি গেট ৬ ইঞ্চি করে খোলার মাধ্যমে প্রতি সেকেন্ডে ৯ হাজার কিউসেক পানি বের করে দেওয়া হবে। এতে আরও জানানো হয়, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত কাপ্তাই হ্রদে ১০৭ দশমিক ৫৪ এমএসএল (মিন সি লেবেল) পানি রয়েছে। ফলে হ্রদের উজান ও ভাটি এলাকার বন্যা নিয়ন্ত্রণের জন্য শুক্রবার সকাল ১০টায় পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্রের স্পিলওয়ের গেট উঠিয়ে পানি নিষ্কাশন শুরু হবে। বর্তমানে বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য ২৫ হাজার কিউসেক পানি নিষ্কাশন হচ্ছে। পানির পরিমাণ বৃদ্ধি না পেলে এই আদেশ পরিবর্তন করা হতে পারে বলেও জানানো হয় বিজ্ঞপ্তিতে।

কর্ণফুলী পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ব্যবস্থাপক এটি এম আবদুজ্জাহের বলেন, আজ স্পিলওয়ে খোলার মাধ্যমে পানি নিষ্কাশন শুরু হয়েছে। আমরা পরিস্থিতি আরও পর্যবেক্ষণ করবো। পরবর্তী পরিস্থিতি অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

কাপ্তাই বাঁধের সর্বোচ্চ পানি ধারণ ক্ষমতা ১০৯ এমএসএল। সর্বোচ্চ ধারণক্ষমতার কাছাকাছি চলে যাওয়ার ফলে রাঙামাটি জেলার লংগদু, বরকল, বিলাইছড়ি ও রাঙামাটি সদরের অনেক এলাকার নিম্নাঞ্চল হ্রদের পানিতে তলিয়ে গেছে। দীর্ঘদিন কাপ্তাই হ্রদে ড্রেজিং না হওয়া ও অপরিকল্পিতভাবে হ্রদ দখল করে ভবন নির্মাণের ফলে হ্রদের নাব্যতা কমে গিয়ে এই পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে বলে মনে করেন পরিবেশ বিশ্লেষকরা।

কাপ্তাই হ্রদের পানি বৃদ্ধির ফলে ৩ সেপ্টেম্বর থেকে পানিতে ডুবে আছে সিম্বল অব রাঙামাটি খ্যাত ঝুলন্ত সেতু।

অর্থসংবাদ/এসএম

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন
Advertisement
Advertisement IBBL_AD_300 x 250

ফেসবুকে অর্থসংবাদ

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

September 2023
S M T W T F S
 12
3456789
10111213141516
17181920212223
24252627282930