কর্পোরেট সংবাদ
মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও নাতি-নাতনিদের শিক্ষাবৃত্তি দিল এনআরবিসি ব্যাংক

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) অধ্যয়নরত ১০০ জন বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও নাতি-নাতনীদের ‘বঙ্গবন্ধু শিক্ষাবৃত্তি ২০২৩’ দিয়েছে এনআরবিসি ব্যাংক।
মঙ্গলবার (৩০ মে) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ হাবিবউল্লাহ কনফারেন্স হলে এই শিক্ষাবৃত্তি প্রদান আয়োজন করে বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চ।
সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক আল মামুনের সঞ্চালনায় সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল।
অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম, বিশেষ অতিথি ছিলেন এনআরবিসি ব্যাংকের চেয়ারম্যান এসএম পারভেজ তমাল, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয়, ঢাবির ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. আব্দুল মঈন, সংগঠনের উপদেষ্টা ভাস্কর্য শিল্পী রাশাসহ প্রমুখ নেতারা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত ১০০ জন বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও প্রজন্মদের হাতে এনআরবিসি ব্যাংকের এটিএম কার্ড তুলে দেন অনুষ্ঠানের অতিথিরা। বৃত্তিপ্রাপ্ত প্রত্যেকটি শিক্ষার্থীর নামে খোলা ব্যাংক একাউন্টের প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ও এটিএম কার্ড প্রদানের মাধ্যমে শিক্ষাবৃত্তি প্রদান করা হয়।

বিএসইসির চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম বলেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধ আমাদের গর্ব ও অহংকার। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আহ্বানে বীর মুক্তিযোদ্ধারা নিজেদের জীবন বাজি রেখে আমাদেরকে স্বাধীন দেশ উপহার দিয়েছিল। বীর মুক্তিযোদ্ধারা দেশ ও জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান। তাদের ঋণ কখনো শোধ করা যাবে না। তাদের সন্তান ও প্রজন্মদেরকে এনআরবিসি ব্যাংকের সৌজন্যে বঙ্গবন্ধু শিক্ষাবৃত্তি প্রদানের উদ্যোগকে সাধুবাদ জানাই। শিক্ষার্থীদের কল্যাণে মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চের এই উদ্যোগ অবশ্যই প্রশংসার দাবি রাখে।’
এনআরবিসি ব্যাংকের চেয়ারম্যান এস এম পারভেজ তমাল বলেন, ‘প্রাচ্যের অক্সফোর্ডখ্যাত দেশের সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত ১০০ জন বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও প্রজন্মদেরকে শিক্ষাবৃত্তি প্রদান করতে পেরে আমরা অনেক গর্বিত। এনআরবিসি ব্যাংক সামাজিক দায়বদ্ধতার জায়গা থেকে দেশের মানুষের কল্যাণে নানাবিধ কার্যক্রম পরিচালনা করে যাচ্ছে। সেই ধারাবাহিকতার অংশ হিসেবে আমরা এক বছরব্যাপী এই শিক্ষাবৃত্তি চালু করলাম। ভবিষ্যতে আমরা আরো অনেক শিক্ষার্থীদের পাশে দাঁড়াবো।’
শিক্ষার্থীদের কল্যাণে মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চের এ ধরনের আয়োজনকে সাধুবাদ জানান তিনি।
ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় বলেন, ‘বীর মুক্তিযোদ্ধারা দেশ ও জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান। তাদের সন্তান ও প্রজন্মদেরকে বঙ্গবন্ধু শিক্ষাবৃত্তি প্রদানের অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকতে পেরে আমি অনেক গর্বিত। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০০ জন মেধাবী শিক্ষার্থী এই বৃত্তির প্রাপ্তির মাধ্যমে অনেক উপকৃত হবেন। এধরনের শিক্ষার্থীবান্ধব কর্মকাণ্ডে এনআরবিসি ব্যাংকের সহযোগিতা অবশ্যই প্রশংসার দাবি রাখে।’
সংগঠনের সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও প্রজন্মদের পাশে দাঁড়ানোর জন্য এনআরবিসি ব্যাংকের প্রতি আমরা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চ বীর মুক্তিযোদ্ধা পরিবারদের কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছে। এনআরবিসি ব্যাংকের মতো প্রত্যেকটি প্রতিষ্ঠানকে সামাজিক দায়বদ্ধতার জায়গা থেকে এধরণের উদ্যোগ গ্রহণ করা উচিত।’
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

কর্পোরেট সংবাদ
প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিনে রূপালী ব্যাংকের দোয়া মাহফিল

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কন্যা ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৭তম জন্মদিন উপলক্ষ্যে রূপালী ব্যাংকে আলোচনা, বিশেষ দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) মৌলভীবাজারে ব্যাংকের সিলেট বিভাগীয় কার্যালয়ের আওতাধীন সকল জোনাল ম্যানেজার এবং শাখা ব্যবস্থাপকদের অংশগ্রহণে প্রধানমন্ত্রীর দীর্ঘায়ু ও সুস্বাস্থ্য কামনায় দোয়া করা হয়।
এ সময় ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর প্রধান অতিথির বক্তব্যে বলেন, সমৃদ্ধ বাংলাদেশের নির্মাতা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিন এ বছর আমরা ঢাকার পাশাপাশি সিলেট অঞ্চলেও পালন করছি তার কারণ, আমরা চাই ঢাকার বাইরের ব্যাংকাররাও জানুক একটি দেশ উন্নত ও সমৃদ্ধশালী করতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দিন রাত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। তাঁর পরিশ্রমের ফলে বাংলাদেশ আজ বিশ্বের বুকে মাথা উচু করে দাঁড়িয়েছে। পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, কর্ণফুলী টানেল, এলিভেটেড এক্সপ্রেস ওয়েসহ অনেকগুলো মেগা প্রকল্প মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দূরদর্শিতায় আজ স্বপ্ন থেকে বাস্তবে পরিণত হয়েছে।
মিলাদ মাহফিলে বিশেষ অতিথি ছিলেন উপব্যবস্থাপনা পরিচালক কাজী আব্দুর রহমান। এতে সভাপতিত্ব করেন সিলেট বিভাগীয় কার্যালয়ের মহাব্যবস্থাপক মোহাম্মদ আমীর হোসেন। এ সময় ব্যাংকের সিলেট বিভাগীয় কার্যালয়ের উপ-মহাব্যবস্থাপক, সহকারী মহাব্যবস্থাপক ও শাখা ব্যবস্থাপকগণ উপস্থিত ছিলেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
মাছের চাষ বাড়াতে সহায়তা করবে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ও সিএনআরএস

টেকসই এবং জলবায়ুবান্ধব মাছ চাষ প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করতে অংশীদারিত্ব করেছে সেন্টার ফর ন্যাচারাল রিসোর্স স্টাডিজ (সিএনআরএস) এবং স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশ।
যৌথ প্রকল্পের অংশ হিসেবে শিগগিরই দেশের দক্ষিণ উপকূলে বসবাসকারী ২ হাজার মাছ চাষীদের জন্য মানসম্মত পোনা, বিশেষ করে জেনারেশন থ্রি বা জিথ্রি রুইয়ের উৎপাদন ও সহজলভ্যতা বৃদ্ধি করতে উভয় প্রতিষ্ঠান কাজ করবে। বাংলাদেশের কার্পজাতীয় মাছের মধ্যে রুই সর্বোচ্চ চাষকৃত প্রজাতি এবং জিথ্রি রুই এই প্রজাতিরই জিনগতভাবে আরও উন্নত ও উচ্চ-ফলনকারী প্রজাতি।
এই প্রকল্প তিনটি লক্ষ্য নিয়ে কাজ করছে, যার প্রথমটি হলো পোনা বিতরণের একটি শক্তিশালী নেটওয়ার্ক তৈরি, যাতে ব্যবসায়ীরা আরও সহজে চাষীদের কাছে জিথ্রি রুইয়ের পোনা পৌঁছে দিতে পারে। দ্বিতীয় লক্ষ্যটি হলো মাছ চাষীদের প্রশিক্ষণের সুযোগ প্রদান, যাতে তারা জিথ্রি রুইয়ের উৎপাদন বৃদ্ধি করতে পারে। তৃতীয় লক্ষ্যটি হলো মাছ চাষের ভ্যালু চেইনকে আরও সুসংগঠিত করা, যেখানে চাষীরা বাজার সংক্রান্ত তথ্য, সহায়তা পরিষেবা এবং খুচরা ও প্রাতিষ্ঠানিক ক্রেতা-বিক্রেতাদের সাথে সংযোগ স্থাপন করতে পারবে।
জিনগতভাবে উন্নত মাছের প্রজাতি এবং জলবায়ু-স্মার্ট প্রযুক্তির ক্রমাগত প্রাপ্যতা নিশ্চিত করতে প্রকল্পটি বিভিন্ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান ও অন্যান্য সংস্থার সাথেও কাজ করছে।
প্রকল্পের অংশ হিসেবে চাষীদের মধ্যে ৩০ টন জিথ্রি রুই পোনা বিতরণ করা হবে। এর মাধ্যমে দক্ষিণ-পশ্চিম অঞ্চলের দুটি বিভাগের ২ হাজার চাষী প্রতিবছর আনুমানিক ৬০০ টন বিক্রয়যোগ্য জিথ্রি রুই উত্পাদনে সক্ষম হবে। প্রকল্পটি পুষ্টি ও খাদ্য নিরাপত্তা বৃদ্ধি, কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং এন্ড-টু-এন্ড ভ্যালু চেইনের মাধ্যমে স্থানীয় ক্ষমতায়ন নিশ্চিতের স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ডের প্রতিশ্রুতিকে প্রতিফলিত করবে।

স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশ-এর সিইও নাসের এজাজ বিজয় বলেন, বাংলাদেশ সম্প্রতি তীব্র জলবায়ু-পরিবর্তনের সম্মুখীন হচ্ছে, আর সেটি বিবেচনায় মাছ চাষাবাদের দীর্ঘমেয়াদী টেকসই ও পরিবেশের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ জরুরি হয়ে পড়েছে। জিনগতভাবে উন্নত জিথ্রি রুই দেশব্যাপি কৃষক ও ভোক্তাদের জীবনমান উন্নত করবে বলে আশা করা যাচ্ছে। দেশের জলবায়ু-প্রভাবিত চাষীদের কল্যাণে সিএনআরএস এর সাথে অংশীদারিত্ব করতে পেরে আমরা গর্বিত এবং এর মাধ্যমে মৎস খাত আরও পুষ্টিকর, নিরাপদ ও সহজলভ্য হয়ে উঠবে বলে আমাদের বিশ্বাস।
সেন্টার ফর ন্যাচারাল রিসোর্স স্টাডিজ-এর এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর এম. মোখলেসুর রহমান, পিএইচডি বলেন, প্রযুক্তির কল্যাণে জলবায়ু-প্রভাবিত দরিদ্র মৎসচাষীদের সাহায্যে বিনিয়োগ করায় স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশকে অসংখ্য ধন্যবাদ। এই বিনিয়োগের মাধ্যমে প্রাণীজ-প্রোটিন নিশ্চিত হবে, যা শিশুদের অপুষ্টির হার কমাতে এবং চাষী পর্যায়ে অর্থনৈতিক আয় বৃদ্ধিতে সাহায্য করবে। এই উদ্যোগ শুধু দক্ষিণাঞ্চল নয়, আগামীতে দেশব্যাপি পরিচালনা করে হবে, যা সার্বিক খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তায় ভূমিকা রাখবে। এই যাত্রায় আমাদের সক্ষমতা বৃদ্ধিতে এবং প্রযুক্তিগত উদ্ভাবন ও এর চর্চায় সাহায্য করায় ওয়ান সিজিআইএআর অ্যান্ড ওয়ার্ল্ডফিস’র বিশেষ উদ্যোগ এশিয়ান মেগা ডেল্টাস (এএমডি) এবং প্রতিবেশ ইকোসিস্টেম অ্যাক্টিভিটিস-কে অসংখ্য ধন্যবাদ।
স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশের পক্ষ থেকে ব্যাংকের সিইও নাসের এজাজ বিজয় এবং সিএনআরএসের পক্ষ থেকে সংস্থার এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর এম. মোখলেসুর রহমান, পিএইচডি চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।
দীর্ঘ ১১৮ বছরেরও বেশি সময় ধরে বাংলাদেশে নিরবচ্ছিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করা স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকই দেশের একমাত্র বহুজাতিক ব্যাংক। স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক জাতির কল্যাণে, অর্থনৈতিক বৈষম্য দূরীকরণে, এবং পরিবেশ রক্ষার মাধ্যমে দেশের বাণিজ্য ও উন্নয়ন যাত্রার দীর্ঘস্থায়ী গর্বিত অংশীদার। টেকসই ও সমতার আদর্শকে কেন্দ্রে রেখে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নের জন্য স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড সর্বদা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
দ্য সেন্টার ফর ন্যাচারাল রিসোর্স স্টাডিজ (সিএনআরএস) বাংলাদেশের সর্বোচ্চ স্বীকৃত পরিবেশবাদী জাতীয় এনজিওগুলোর মধ্যে একটি। ১৯৯৩ সালে বাংলাদেশ ফ্লাড অ্যাকশন প্ল্যান (ফ্যাপ১৬) এনভায়রনমেন্টাল স্টাডি থেকে সংস্থাটির সূত্রপাত এবং ১৯৯৪ সালে আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হয়। প্রতিষ্ঠার পর থেকে সিএনআরএস দারিদ্র-বিমোচন, অন্তর্ভুক্তিমূলক ও টেকসই উন্নয়ন সাধনে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর ক্ষমতায়নে কাজ করছে।
অর্থসংবাদ/এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
প্রাইম ব্যাংকের নীরা এবং মশাল মেন্টাল হেলথের চুক্তি

প্রাইম ব্যাংকের নারী উদ্যোগ-নীরা এবং ‘মশাল মেন্টাল হেলথ’ এর মধ্যে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। সম্প্রতি ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এই চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
প্রাইম ব্যাংকের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক নাজিম এ. চৌধুরী এবং মশাল মেন্টাল হেলথের ফাউন্ডার ও প্রেসিডেন্ট মারিয়া মুমু নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করেন।
নীরা শুধুমাত্র ব্যাংকিং সার্ভিস নয়, এটি নারীর জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রের সার্বিক কল্যাণে প্রাইম ব্যাংকের একটি ভিন্ন ধারার উদ্যোগ। এটি নারীদের অর্থনৈতিক কর্মকান্ডে অন্তর্ভুক্তকরণ, স্বাধীনতা, স্বাস্থ্য নিরাপত্তা ও সুস্থতা নিশ্চিতকরনে কাজ করে।
নীরা’র প্রধান উদ্দেশ্য-নারীরা যাতে অর্থনৈতিকভাবে স্বাধীন ও স্বাবলম্বী হয়ে নিজেদের অর্থ-সম্পদ নিজেরাই ব্যবস্থাপনা করতে পারে এবং স্বাধীনভাবে সিদ্ধান্ত নিতে পারে। এই চুক্তির ফলে প্রাইম ব্যাংকের নীরার গ্রাহকগণ মশাল মেন্টাল হেলথের সকল সেশনে ১৫ শতাংশ ডিসকাউন্ট সুবিধা পাবেন।
এ সময় প্রাইম ব্যাংকের হেড অব অ্যাফ্লুয়েন্ট সেগমেন্ট এন্ড উইমেন ব্যাংকিং শায়লা আবেদীন এবং মশাল মেন্টাল হেলথের ট্রেজারার আরমিন আক্তারসহ উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

অর্থসংবাদ/এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
আমেরিকা থেকেও অ্যাকাউন্ট খোলা যাবে সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকে

আমেরিকায় অবস্থানরত বাংলাদেশী প্রবাসীদের জন্য সম্প্রতি ই-অ্যাকাউন্ট সেবা চালু করেছে সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক।
যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের একটি হোটেলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে ই-অ্যাকাউন্ট সেবার উদ্বোধন করেন সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের পরিচালক মাহমুদুল আলম এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক জাফর আলম।
এসময় ব্যাংকের আন্তর্জাতিক বিভাগের প্রধান জনাব মো. আকমল হোসেনসহ যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থানরত প্রবাসী বাংলাদেশিগণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। এখন থেকে ব্যাংকের মোবাইল অ্যাপ “এসআইবিএল নাউ” ব্যবহার করে আমেরিকায় বসবাসকারী প্রবাসী বাংলাদেশিরা সহজেই সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকে অ্যাকাউন্ট খুলতে পারবেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
রূপালী ব্যাংকে আন্তর্জাতিক তথ্য অধিকার দিবস পালিত

রূপালী ব্যাংক লিমিটেডের উদ্যোগে আন্তর্জাতিক তথ্য অধিকার দিবস-২০২৩ পালন করা হয়েছে। তথ্যের অবাধ প্রবাহে ইন্টারনেটের গুরুত্ব এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে এবারের তথ্য অধিকার দিবসের শ্লোগান রাখা হয় ‘ইন্টারনেটে তথ্য পেলে জনমনে শান্তি মেলে’।
তথ্য অধিকার দিবসকে সামনে রেখে বুধবার (২৭ সেপ্টেম্বর) দিলকুশাস্থ রূপালী ব্যাংকের মূল ভবনের সম্মুখ থেকে তথ্য অধিকার সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে এক বর্নাঢ্য র্যালির আয়োজন করা হয়।
ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মোহাম্মদ জাহাঙ্গীরের নেতৃত্বে এই র্যালিতে ব্যাংকের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক হাসান তানভীর ও তাহমিনা আখতার এবং মহাব্যবস্থাপক মো. হারুনুর রশীদ, মোহাম্মদ শাহেদুর রহমান, মো. ইসমাইল হোসেন শেখ, মো. নোমান মিয়া, সালামুন নেছা ও তানভীর হাছনাইন মইন অংশ নেন। এছাড়াও ব্যাংকের উপমহাব্যবস্থাপক, সহকারী মহাব্যবস্থাপকসহ সকল পর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীরাও এতে অংশ নেন।