ব্যাংক
বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালক হলেন জবদুল ইসলাম

বাংলাদেশ ব্যাংকের ফরেন এক্সচেঞ্জ অপারেশন ডিপার্টমেন্টের অতিরিক্ত পরিচালক মো. জবদুল ইসলাম পরিচালক হিসেবে পদোন্নতি পেয়েছেন। তাকে পদোন্নতি দিয়ে ডিপার্টমেন্ট অব অফ-সাইট সুপারভিশন এ বহাল করা হয়েছে।
রোববার (২৮ মে) বাংলাদেশ ব্যাংকের পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
তিনি ১৯৯৯ সালে বাংলাদেশ ব্যাংকে সহকারী পরিচালক পদে যোগদান করে বাংলাদেশ ব্যাংক, রংপুর অফিসের পর যথাক্রমে প্রধান কার্যালয়ের ইন্টারন্যাশনাল ডিপার্টমেন্ট, ডিপার্টমেন্ট অব কারেন্সি ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড পেমেন্ট, ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ, ফরেন এক্সচেঞ্জ অপারেশন্স ডিপার্টমেন্টে দায়িত্ব পালন করেন।
মো. জবদুল ইসলাম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং বিভাগ থেকে স্নাতক (সম্মান) এবং স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। অতঃপর তিনি একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় হতে এমবিএ ডিগ্রি অর্জন করেন। দাপ্তরিক প্রয়োজনে বিভিন্ন সময়ে তিনি ফিলিপাইন, মালয়েশিয়া, সুইজারল্যান্ড, শ্রীলঙ্কা এবং জার্মানিতে ভ্রমণ করেছেন।
অর্থসংবাদ/এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

ব্যাংক
ছয় মাসে সিএসআর খাতে ব্যাংকের ব্যয় ৫৭১ কোটি টাকা

২০২৩ সালের প্রথম ছয় মাসে (জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত) সামাজিক দায়বদ্ধতা (সিএসআর) খাতে ব্যাংকগুলো ৫৭১ কোটি ২৪ লাখ টাকা ব্যয় করেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সিএসআর সংক্রান্ত প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে।
গত বছরের (২০২২ সাল) প্রথম ছয় মাসে সিএসআর খাতে ব্যাংকগুলো ব্যয় করেছিল ৬১৫ কোটি ৩৯ লাখ টাকা। এ হিসাবে গত বছরের তুলনায় ২০২৩ সালের প্রথম ছয় মাসের ব্যাংকগুলো সিএসআর খাতে ব্যয় কমিয়েছে ৪৪ কোটি ১৫ লাখ টাকা।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, আলোচিত সময়ে ব্যাংকগুলো সব চেয়ে বেশি ব্যয় করেছে স্বাস্থ্য খাতে। এরপর ব্যয় করেছে দুর্যোগ ও শিক্ষা খাতে। এছাড়া পরিবেশ জলবায়ু ও অবকাঠামো উন্নয়নে শত কোটি টাকার বেশি ব্যয় করেছে ব্যাংকগুলো।
প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, জানুয়ারি-জুন ২০২৩ ষাণ্মাসিকে দেশে কার্যরত তফসিলি ব্যাংকসমূহ সর্বোচ্চ ব্যয় করেছে স্বাস্থ্য খাতে। টাকার অঙ্কে যার পরিমাণ ২১৬ কোটি ৬৭ লাখ টাকা। হিসাব অনুযায়ী এই অঙ্ক মোট সিএসআর ব্যয়ের ৩৭ দশমিক ৯৩ শতাংশ।
২০২৩ সালের প্রথম ছয় মাসে ব্যাংকগুলো দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ব্যয় করেছে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা খাতে। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা খাতের আওতায় সিংহভাগ প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে অনুদান হিসেবে প্রদান করা হয়েছে। এ খাতে ব্যাংকগুলো ব্যয় করেছে ১০৪ কোটি ৭৩ লাখ টাকা। হিসাব অনুযায়ী, মোট সিএসআর ব্যয়ের ১৮ দশমিক ৩৩ শতাংশ এ খাতে ব্যয় করা হয়েছে। এ বছরের প্রথম ছয় মাসে ব্যাংকগুলো তৃতীয় সর্বোচ্চ ব্যয় করেছে শিক্ষা খাতে ৯০ কোটি ১৮ লাখ টাকা। যা মোট সিএসআর ব্যয়ের ১৫ দশমিক ৭৯ শতাংশ। শিক্ষা খাতের ব্যয় পর্যালোচনায় দেখা যায়, ব্যাংকসমূহ কর্তৃক বিভিন্ন পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের বৃত্তি প্রদানকল্পে সিএসআর ব্যয় করা হয়েছে। তাছাড়া বিভিন্ন শিক্ষা উপকরণ প্রদান এবং শিক্ষা খাতের অবকাঠামো উন্নয়নেও অর্থ ব্যয় করা হয়েছে। বিভিন্ন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট তহবিলেও অনুদান দিয়েছে।

পরিবেশ এবং জলবায়ু পরিবর্তনজনিত প্রশমন-অভিযোজন খাতে ব্যয়ের পরিমাণ ৪৯ কোটি ৮৪ লাখ টাকা। যা মোট সিএসআর ব্যয়ের ৮ দশমিক ৭৩ শতাংশ। এছাড়া সিএসআর ব্যয়ের একটি উল্লেখযোগ্য খাত হলো ক্রীড়া ও সংস্কৃতি। এ খাতে ব্যয়ের পরিমাণ ৩০ কোটি ৭৫ লাখ টাকা, যা মোট ব্যয়ের ৫ দশমিক ৩৮ শতাংশ।
ব্যাংকগুলোর অবকাঠামো উন্নয়ন এবং আয়-উৎসারী কার্যক্রম খাতে সিএসআর ব্যয় যথাক্রমে ৫২ কোটি ৮৫ লাখ টাকা, ৪ কোটি ৯২ লাখ। অন্যান্য খাতে ব্যয় করেছে ২১৪ কোটি ৫৪ লাখ টাকা এ অঙ্ক মোট ব্যয়ের ৩৭ দশমকি ৫৬ শতাংশ।
প্রতিবেদনে বলা হয়, সরকারি ব্যাংকের চেয়ে বেসরকারি ব্যাংকে সিএসআর ব্যয় বেশি হয়েছে। রাষ্ট্রায়ত্ত ছয় ব্যাংক মিলে ৪ কোটি ৯ লাখ টাকা ব্যয় করেছে। বেসরকারি সব ব্যাংক ৫৫১ কোটি ৫৭ লাখ টাকা ব্যয় করেছে। যা মোট ব্যয়ের ৯৬ দশমিক ৫৬ শতাংশ। বিদেশি সব ব্যাংক ১৫ কোটি ৪০ লাখ টাকা সিএসআর খাতে ব্যয় করেছে।
সিএসআর ব্যয়ে শীর্ষে রয়েছে ডাচ-বাংলা ব্যাংক, ব্যয় করেছে ৬১ কোটি ৩২ লাখ টাকা, দ্বিতীয় ইসলামী ব্যাংক, ব্যয় করেছে ৪৬ কোটি ৭১ লাখ টাকা, আল-আরাফাহ ব্যাংক, ব্যয় করেছে ৪২ কোটি ৪৪ লাখ টাকা, শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক ৩৮ কোটি ৭৫ লাখ টাকা এবং যমুনা ব্যাংকের সিএসআর ব্যয় ৩৮ কোটি টাকা।
চলতি বছরের প্রথম ছয় মাসে বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক, রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক, কমিউনিটি ব্যাংক, বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংক এবং ন্যাশনাল ব্যাংক অব পাকিস্তান সিএসআর খাতে কোনো টাকা ব্যয় করেনি।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ব্যাংক
সাতাশ দিনে রিজার্ভ কমেছে ১৯২ কোটি ডলার

রফতানি আয় এবং প্রবাসী আয় থেকে যে পরিমাণ ডলার উপার্জন হয়েছে, খরচ আদতে তার চেয়ে বেশি। ফলে আমদানি লাগাম টানা হলেও বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কমেই চলেছে। চলতি সেপ্টেম্বর মাসের প্রথম ২০ দিনে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ১৬২ কোটি মার্কিন ডলার কমেছিল। তারপরের সাত দিনে রিজার্ভ কমছে আরও ৩০ কোটি ডলার। অর্থাৎ গত সাতাশ দিনে ১৯২ কোটি ডলার রিজার্ভ কমেছে। তাতে বর্তমানে রিজার্ভের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ১১৫ কোটি ৪৭ লাখ ডলার।
আজ বুধবার বাংলাদেশ ব্যাংকের এক প্রতিবেদন থেকে রিজার্ভের এ চিত্র পাওয়া গেছে।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, গতকাল মঙ্গলবার রিজার্ভ কমে ২ হাজার ১১৫ কোটি ডলার হয়। গত ৩১ আগস্ট রিজার্ভ ছিল ২ হাজার ৩০৬ কোটি ৯৫ লাখ ডলার।
বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের বড় দুই উৎসের একটি প্রবাসী আয়। ব্যাংকের মাধ্যমে বর্তমানে প্রবাসী আয় আসা কমেছে। গত দুই মাসে (জুলাই-আগস্ট) দেশে প্রবাসী আয় কমেছে সাড়ে ১৩ শতাংশ।
এ ছাড়া চলতি মাসের প্রথম সপ্তাহে এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (আকু) জুলাই-আগস্ট সময়ের আমদানির দায় বাবদ ১৩১ কোটি ডলার পরিশোধ করা হয়। অন্যদিকে রিজার্ভ থেকে বাজারে ডলার বিক্রি করাও হচ্ছে। এ কারণেই মূলত রিজার্ভ কমেছে বলে জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।

দেশের বিভিন্ন খাতে শর্ত পূরণের লক্ষ্য নির্দিষ্ট করে দিয়ে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল বা আইএমএফ ৪৭০ কোটি মার্কিন ডলারের ঋণ প্রস্তাব অনুমোদন করে গত জানুয়ারি মাসের শেষে। এই ঋণের প্রথম কিস্তির ৪৭ কোটি ৬২ লাখ ৭০ হাজার ডলার গত ফেব্রুয়ারিতে পেয়েছে বাংলাদেশ।
আইএমএফের হিসাবপদ্ধতি বিপিএম ৬ অনুযায়ী, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভ ২ হাজার ১১৫ কোটি ডলারে নেমেছে। যদিও বাংলাদেশ ব্যাংকের নিজস্ব হিসাব পদ্ধতি অনুযায়ী, বর্তমানে রিজার্ভ ২ হাজার ৭০৬ কোটি ডলার। যদিও ২০২১ সালে রিজার্ভ বেড়ে ৪৮ বিলিয়ন বা ৪ হাজার ৮০০ কোটি ডলারে উঠেছিল।
রাশিয়া গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনে হামলা শুরু করলে ভোগ্যপণ্য, জ্বালানি তেল ও পরিবহন খরচ বেড়ে যায়। এতে ২০২১-২২ অর্থবছরে আমদানি খরচ বেড়ে দাঁড়ায় ৮ হাজার ৯১৬ কেটি ডলার। যদিও ওই অর্থবছর শেষ হওয়ার আগেই বাংলাদেশ ব্যাংক আমদানিতে কড়াকড়ি আরোপ করে। কিন্তু তাতেও ডলারের সংকট কাটেনি।
অর্থসংবাদ/এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
ডলার বুকিংয়ের বিষয়ে সংশোধন আনলো কেন্দ্রীয় ব্যাংক

নানা আলোচনা-সমালোচনার মুখে দুই দিনের ব্যবধানে ডলার বুকিংয়ের নিয়মে পরিবর্তন এনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এর ফলে আগাম ডলার বুকিং দিতে পারবে শুধুমাত্র আমদানিকারকরা। বুকিংয়ের সর্বোচ্চ সময় হবে তিন মাস। আগের নির্দেশনায় এ সীমা ছিল সর্বোচ্চ ‘এক বছর’।
মঙ্গলবার (২৬ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রা ও নীতি বিভাগের সংশোধিত সার্কুলার থেকে এ তথ্য জানা যায়।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এক বছরের জন্য ডলার বুকিংয়ের নিয়ম চালু করে সমালোচনার মুখে পড়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। ডলারের ভবিষ্যৎ দাম (ফরওয়ার্ড রেট) সর্বোচ্চ কত হবে তাও বেঁধে দেওয়া হয়। যা নিয়ে জনমনে শঙ্কা সৃষ্টি হয়। এমন পরিস্থিতিতে সার্কুলার জারির দুই দিন পরই সংশোধন এনে সার্কুলার জারি করে বাংলাদেশ ব্যাংক।
এর আগে রোববার (২৪ সেপ্টেম্বর) ভবিষ্যতের জন্য ডলার বুকিং সংক্রান্ত সার্কুলার জারি করে বাংলাদেশ ব্যাংক। সেখানে আগাম ডলার নেওয়ার ক্ষেত্রে এক বছর পর সর্বোচ্চ দাম কি হবে তাও বেঁধে দেওয়া হয়। নতুন নিয়মে এক বছর পর ব্যাংক ডলারের দাম বর্তমানের চেয়ে স্মার্ট হারের সঙ্গে সর্বোচ্চ ৫ শতাংশ পর্যন্ত বেশি নিতে পারবে।
এদিকে আগাম ডলার বুকিংয়ের নির্দেশনায় জনমনে শঙ্কাও সৃষ্টি হয়। ডলার ব্যবহারকারীরা বলছেন, আগামীতে ডলার সংকট আরও বাড়বে। এজন্য আগে থেকে ডলার বুকিং দিতে বলা হচ্ছে। কেউ কেউ দাবি করছেন, এক বছর পর ডলারের রেট ১২৩ টাকা ছাড়িয়ে যাবে।

রেমিট্যান্স-রপ্তানি ডলারের এক রেট
রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ে ডলারের মূল্য এখন থেকে এক রেটে ধরা হয়েছে। গত ১ সেপ্টেম্বর থেকে ডলার প্রতি ১০৯ টাকা ৫০ পয়সা পাচ্ছেন রপ্তানিকারকরা। আগে যা ছিল ১০৮ টাকা ৫০ পয়সা। রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয়ে ডলারের মূল্য ৫০ পয়সা বাড়িয়ে ১০৯ টাকা ৫০ পয়সা করা হয়েছে। এছাড়া আমদানিতে ডলারের দর হবে ১১০ টাকা। আগে যা ছিল ১০৯ টাকা ৫০ পয়সা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, আন্তঃব্যাংক ব্যবস্থায় ডলার লেনদেন হচ্ছে ১১০ টাকা ৫০ পয়সায়।
তবে কার্ব মার্কেট বা খোলা বাজারে নগদ এক ডলার কিনতে গ্রাহকদের গুণতে হচ্ছে ১১৭ টাকা থেকে ১১৮ টাকা। চিকিৎসা, শিক্ষা বা ভ্রমণের জন্য যারা বিদেশে যাচ্ছেন, তাদের নগদে প্রতি ডলার কিনতে দেশি মুদ্রা খরচ করতে হচ্ছে সর্বোচ্চ ১১৮ টাকা পর্যন্ত।
অর্থসংবাদ/এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ব্যাংক
প্রফেশনাল পরীক্ষায় আর্থিক প্রতিষ্ঠানের শীর্ষে বাংলাদেশ ফাইন্যান্স

ব্যাংকিং প্রফেশনাল পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করেছে দ্য ইন্সটিটিউট অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশ (আইবিবি)। প্রকাশিত ফলাফলে ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানের শীর্ষে উঠে এসেছে বাংলাদেশ ফাইন্যান্স। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, বাংলাদেশ ফাইন্যান্সের ২১ জন প্রার্থী ব্যাংকিং প্রফেশনাল পরীক্ষায় অংশ নেন। এর মধ্যে ৫ জন বা ২৪ শতাংশ প্রার্থী পাস করেছে। ফলে প্রতিষ্ঠানটি র্যাংকিংয়ে ১ম স্থানে রয়েছে।
তালিকার দ্বিতীয় স্থানে থাকা আইপিডিসি ফাইন্যান্সের ১১ শতাংশ প্রার্থী এ পরীক্ষায় উত্তীর্ন হয়েছে। তৃতীয় স্থানে থাকা লংকাবাংলা ফাইন্যান্সের উত্তীর্ন হয়েছে ৯ শতাংশ প্রার্থী।
এছাড়াও, আইডিএলসি ফাইন্যান্সের ৮ শতাংশ ও ইউনাইটেড ফাইন্যান্সের ৫ শতাংশ প্রার্থী প্রফেশনাল পরীক্ষায় উত্তীর্ন হয়েছে।
অপরদিকে ন্যাশনাল হাউজিং ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট এবং ডেল্টা ব্র্যাক হাউজিং ফাইন্যান্সের কোন প্রার্থী এ পরীক্ষায় উত্তীর্ন হতে পারেনি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ব্যাংক
ইআরকিউ হিসাবে ডলার রাখার নতুন নির্দেশনা

রপ্তানিকারকের রিটেনশন কোটা (ইআরকিউ) হিসাবে জমাকৃত বৈদেশিক মুদ্রার পরিমাণ কমল। এর ফলে রপ্তানি আয়ের বড় অংশই এখন থেকে নগদায়ন করে ফেলতে হবে। এ কারণে ব্যবসায়ীরা নিজেদের হিসাবে ডলার কম রাখতে পারবেন।
বাংলাদেশ ব্যাংক আজ রোববার প্রজ্ঞাপন জারি করে এই নির্দেশনা অনুমোদিত ডিলার (এডি) শাখা এ রকম সব ব্যাংককে পাঠিয়েছে।
প্রচলিত ব্যবস্থায় প্রত্যাবসিত রপ্তানি আয়ের নির্দিষ্ট অংশ ইআরকিউ হিসাবে জমা রাখা যায়। স্থানীয় মূল্য সংযোজনের মাত্রা অনুযায়ী, রিটেনশন কোটার হার ১৫ থেকে ৭০ শতাংশ পর্যন্ত হয়ে থাকে। শুধু তথ্যপ্রযুক্তি খাতে এই হার ৭০ শতাংশ। নতুন প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী খাত ভেদে রপ্তানিকারকেরা ৭ দশমিক ৫০, ৩০ ও ৩৫ শতাংশ পর্যন্ত ডলার নিজের ইআরকিউ হিসাবে রাখতে পারবেন।
অর্থসংবাদ/এমআই