পর্যটন
এভিয়েশন খাতে প্রবৃদ্ধি হবে তিন গুণ: প্রতিমন্ত্রী

আগামী ১৫ বছরে বাংলাদেশের এভিয়েশন খাতে প্রায় তিন গুণ প্রবৃদ্ধি হবে বলে জানিয়েছেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মো. মাহবুব আলী বলেছেন।
রোববার (২৮ মে) রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের ক্যাডেট পাইলটদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রশিক্ষণে প্রেরণ উপলক্ষ্যে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী সময়োপযোগী অবকাঠামোগত উন্নয়ন, কারিগরি ও দক্ষতা উন্নয়ন এবং আইন ও নীতি প্রণয়নের ফলে দেশের এভিয়েশন শিল্প দ্রুত প্রবৃদ্ধি লাভ করছে। বিগত ১০ বছরে বাংলাদেশের এভিয়েশন মার্কেট প্রায় দ্বিগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। এভিয়েশন সেক্টরের এই বিপুল প্রবৃদ্ধির ধারাকে অব্যাহত রাখতে ও দেশের অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখতে এভিয়েশন শিল্পের প্রতিটি পর্যায়ে আমাদের আরও বেশি সংখ্যক প্রশিক্ষিত ও দক্ষ জনবল প্রয়োজন হবে। দক্ষ জনবলের এই বর্ধিত চাহিদা পূরণে সরকার বিভিন্ন ব্যবস্থা গ্রহণ করছে। আরও বেশি প্রশিক্ষিত নারী পাইলট গড়ে তুলতে ইতোমধ্যে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নেক্সট জেনারেশন এভিয়েশন প্রফেশনালস (এনজিএপি)’ শিক্ষাবৃত্তি চালু করেছে।
তিনি বলেন, দেশের এভিয়েশন শিল্পকে সামনে এগিয়ে নিতে সরকারের বিভিন্ন উদ্যোগের পাশাপাশি আমাদের বেসরকারি অংশীজনদেরও এগিয়ে আসতে হবে। দক্ষ জনবল গড়ে তোলার জন্য প্রশিক্ষণার্থী পাইলটদের উচ্চশিক্ষার জন্য যুক্তরাষ্ট্রে পাঠানোর ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের এই উদ্যোগ নিঃসন্দেহে বাংলাদেশের এভিয়েশন শিল্প উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
ইউএস-বাংলা গ্রুপের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. মইনুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের সদস্য (পরিচালন ও পরিকল্পনা) এয়ার কমোডর সাদেকুর রহমান চৌধুরী, ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের পরিচালক (ফ্লাইট অপারেশনস) মো. ইলিয়াস মালিক প্রমুখ।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

জাতীয়
পর্যটনকেন্দ্রের পরিবেশ রক্ষা করতে হবে

পর্যটনকেন্দ্রের পরিবেশ রক্ষা করতে হবে উল্লেখ করে জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেছেন, আমরা এরইমধ্যে সেন্টমার্টিনকে প্লাস্টিক মুক্ত করার উদ্যোগ নিয়েছি, সামনে কক্সবাজারেও এই উদ্যোগ নেওয়া হবে।
তিনি বলেন, পরিবেশের ভারসাম্য বজায় রেখে যথাযথ ব্যবস্থার মাধ্যমে আমাদের পর্যটনকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। দেশের সৌন্দর্য তুলে ধরে দেশে-বিদেশে পর্যটকদের আকর্ষিত করতে হবে।
বুধবার (২৭ সেপ্টেম্বর) সকালে রাজধানীর শের-ই-বাংলা নগরে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে মুজিবস বাংলাদেশ প্রচারণার অংশ হিসেবে বাংলাদেশ ফেস্টিভ্যাল উদ্বোধনকালে তিনি এসব কথা বলেন। ট্যুরিজম বোর্ডের আয়োজনে চারদিনব্যাপী এই মেলা এবারের প্রতিপাদ্য হচ্ছে ‘পর্যটনে পরিবেশবান্ধব বিনিয়োগ’। আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর এই মেলা চলবে।
ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির সঙ্গে পর্যটনের একটি নিবিড় সম্পর্ক রয়েছে। অবকাঠামোসহ প্রয়োজনীয় উন্নয়নের মাধ্যমে বিদেশি পর্যটকদের আনতে হবে। আমাদের ট্যুরিজমের সব ঐতিহ্য রয়েছে। এটাকে আমাদের অবশ্যই কাজে লাগাতে হবে। বিদেশি টুরিস্টরা আমাদের দেশে এসে যে অর্থ ব্যয় করবে, সেটি জাতীয় অর্থনীতিতে যুক্ত হবে।
তিনি বলেন, কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বিভিন্ন কার্যক্রম করা যায় তবে বিদেশ পর্যটকরা আরও বেশি পরিমাণে আগ্রহী হবে। ঢাকা সিটিতে পর্যটকদের জন্য বাস ট্যুরের আয়োজন করা যেতে পারে। নদী পথেও একটি ট্যুরের আয়োজন করা যেতে পারে। আমি মনে করি এটি আমাদের জন্য অনেক কার্যকর হবে।

স্পিকার বলেন, বাংলাদেশ অপরূপ সৌন্দর্যের লীলাভূমি। আমাদের দেশে প্রাকৃতিক বৈচিত্র্য অন্য দেশের বৈচিত্র্য থেকে অনন্য। আমাদের দেশে যে ছয় ঋতুর বিবর্তন ঘটে, সেটিও অন্য দেশের তুলনায় আকর্ষণীয়। সবকিছু মিলিয়ে বাংলাদেশ পর্যটনের অনন্য ডেস্টিনেশন।
মন্ত্রী পরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন বলেন, জিডিপির ১০ ভাগ পর্যটন খাত থেকে আসে। ১৯৯৬ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যখন প্রথম ক্ষমতায় আসেন, তখন সাপ্তাহিক ছুটির দিন একদিন থেকে বাড়িয়ে দুদিন নির্ধারণ করেন। সেই দুদিন ছুটি থেকে পর্যটন খাতে মানুষের যে আগ্রহ তৈরি হলো সেটি কিন্তু এখনো মানুষ ধরে রেখেছে। শুধু ছুটির দিন ঘোষণা করলে পর্যটন হবে না। পর্যটনের জন্য অনেক কর্মকাণ্ড তৈরি করতে হয়। পর্যটনে মানুষ তার দৈনন্দিন জীবন থেকে একটু বৈচিত্র্য চায়। মানুষকে সেই ব্যবস্থাটা করে দিতে হবে।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পকিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী, মন্ত্রণালয়ের সচিব মোকাম্মেল হোসেন, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ মাহবুবুর রহমান, বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (অতিরিক্ত দায়িত্ব) আবু তাহের মুহাম্মদ জাবের, বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশনের চেয়ারম্যান মো. রাহাত আনোয়ার, পরিচালক জামিল আহমেদ প্রমুখ।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পর্যটন
ঢাকা-আদ্দিস আবাবার মধ্যে সরাসরি বিমান চালুর প্রস্তাব

ঢাকা-আদ্দিস আবাবার মধ্যে সরাসরি বিমান চালুর প্রস্তাব দিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন। নিউইয়র্ক স্থানীয় সময় শুক্রবার (২২ সেপ্টেম্বর) জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী মিশনে ইথিওপিয়ার প্রধানমন্ত্রীর বৈদেশিক নীতি বিষয়ক উপদেষ্টা ও মন্ত্রী তায়ে এটস্কি-শীলাশির সঙ্গে হওয়া দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে এ প্রস্তাব দেন মোমেন।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, ড. মোমেনের প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে ইথিওপিয়ার প্রধানমন্ত্রীর বৈদেশিক নীতি বিষয়ক উপদেষ্টা জানান, প্রন্তাবটি গুরত্ব দিয়ে বিবেচনা করবে আদ্দিস আবাবা। বৈঠকে তারা দ্বিপাক্ষিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করেন।
ড. মোমেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বাংলাদেশের অভূতপূর্ব আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের কথা তুলে ধরেন।
তিনি বলেন, শেখ হাসিনার দূরদর্শীতায় বাংলাদেশ কৃষি উৎপাদনে বিপ্লব ঘটিয়ে খাদ্য ঘাটতির দেশ থেকে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করেছে। এ বিষয়ে তিনি ইথিওপিয়ায় কন্ট্রাক্ট ফার্মিংয়ের মাধ্যমে, কৃষিতে বাংলাদেশের দক্ষতা কাজে লাগিয়ে, উভয় দেশ লাভবান হতে পারে বলে অভিমত দেন।
ইথিওপিয়ার মন্ত্রী বাংলাদেশের অসাধারণ অর্থনৈতিক উন্নয়নের প্রশংসা করেন এবং বাংলাদেশের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরও গভীর করতে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতা বৃদ্ধির আগ্রহ প্রকাশ করেন।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, শুধু কৃষি ক্ষেত্রে নয়- গার্মেন্টস, ফার্মাসিউটিক্যাল, তথ্যপ্রযুক্তিসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে বাংলাদেশ অনেক উন্নতি সাধন করেছে। বাংলাদেশে তথ্যপ্রযুক্তিতে দক্ষ বিপুল জনশক্তি রয়েছে যা ইথিওপিয়া কাজে লাগাতে পারে।
প্রতিবেশী দেশগুলোর তুলনায় বাংলাদেশে বিনিয়োগের রিটার্ন সবচেয়ে বেশি উল্লেখ করে মোমেন বাংলাদেশে ইথিওপিয়ার বিনিয়োগ ও ব্যবসা-বাণিজ্য প্রসারের আহ্বান জানান।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে ইথিওপিয়ার সহযোগিতা চান।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পর্যটন
টিকিটে ২০ শতাংশ পর্যন্ত ছাড় দিচ্ছে বিমান

আন্তর্জাতিক গন্তব্যে উড়োজাহাজ টিকিটে ২০ শতাংশ পর্যন্ত ছাড় দিচ্ছে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স। এশিয়ান ট্যুরিজম ফেয়ার (এটিএফ) ও বাংলাদেশ ট্যুরিজম ডেভেলপমেন্ট সামিট (বিটিডিএস) উপলক্ষে এ ছাড় দিচ্ছে সংস্থাটি। আজ বৃহস্পতিবার (২১ সেপ্টেম্বর) শুরু হওয়া এ মেলা চলবে আগামী শনিবার (২৩ সেপ্টেম্বর) পর্যন্ত।
প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত মেলা চলবে। মেলায় প্রবেশমূল্য ৩০ টাকা, কিন্তু অনলাইনে রেজিস্ট্রেশন করলে ছাত্রছাত্রীদের কোনো প্রবেশমূল্য লাগবে না। তবে প্রবেশ টিকিটের বিপরীতে সবার জন্য রয়েছে র্যাফেল ড্র এবং এয়ারলাইন্স টিকিটসহ বেড়ানোর জন্য আকর্ষণীয় গিফট ভাউচার।
মেলায় বাংলাদেশ, ভারত, চীন, নেপাল, থাইল্যান্ড, শ্রীলঙ্কা, ভিয়েতনাম এবং দুবাইসহ একাধিক দেশের ১৫০টি পর্যটন সংস্থা অংশগ্রহণ করেছে। এর মধ্যে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সও স্টল সাজিয়েছে। বিমানের সংশ্লিষ্টরা জানান, সম্প্রতি ঢাকা-নারিতা ফ্লাইট চালু করেছে বিমান। এ রুটে উড়োজাহাজ টিকিটে ২০ শতাংশ পর্যন্ত ছাড় দিয়েছে বিমান। এছাড়া আবুধাবি, ব্যাংকক, শারজা, সিঙ্গাপুর, দুবাই, দোহা, দিল্লি, গুয়াংজু, কাঠমান্ডু, কলকাতায় উড়োজাহাজে ১৫ শতাংশ ছাড়া দেওয়া হয়েছে। বিমানের কল সেন্টার ০১৯৯০৯৯৭৯৯৭ নম্বর বা মেলায় গেলে বিস্তারিত তথ্য জানা যাবে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পর্যটন
ঢাকা-গুয়াংজু রুটে বিমানের ফ্লাইট চালু ১৪ সেপ্টেম্বর

আগামী ১৪ সেপ্টেম্বর থেকে ঢাকা থেকে চীনের গুয়াংজু রুটে ফের ফ্লাইট শুরু করতে যাচ্ছে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স। ওই দিন রাত ১০টা ২০ মিনিটে বিমানের ফ্লাইট বিজি৩৬৬ হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে চীনের গুয়াংজুর উদ্দেশে যাত্রা করবে।
বৃহস্পতিবার (৭ সেপ্টেম্বর) বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স সূত্র জানায়, এরই মধ্যে বিশেষ ছাড়ে এ রুটের টিকিট বিক্রি শুরু হয়েছে। যাত্রীরা বিমানের বাণিজ্যিক ওয়েবসাইট www.biman-airlines.com, মোবাইল অ্যাপস, বিমানের যে কোনো সেলস সেন্টার, কল সেন্টার ০১৯৯০৯৯৭৯৯৭ এবং বিমান অনুমোদিত ট্রাভেল এজেন্সি থেকে টিকিট কিনতে পারবেন। এর মধ্যে বিমানের ওয়েবসাইট ও অ্যাপস থেকে টিকিট কেনার ক্ষেত্রে প্রমোকোড HAPPYCAN2023 ব্যবহার করে টিকিট কিনলে ১৫ শতাংশ ছাড়া পাবেন যাত্রীরা।
ঢাকা-গুয়াংজু রুটে ইকোনমি ক্লাসের একমুখী সর্বনিম্ন ভাড়া টিকিটপ্রতি ৩০ হাজার ৬৭০ টাকা এবং রিটার্ন টিকিটের সর্বনিম্ন ভাড়া শুরু হবে ৫০ হাজার ৫৩৯ টাকা থেকে।
অন্যদিকে, গুয়াংজু-ঢাকা রুটে ইকোনমি ক্লাসে একমুখী সর্বনিম্ন ভাড়া টিকিটপ্রতি ২৪ হাজার ১৫৭ টাকা থেকে শুরু এবং রিটার্ন টিকিটের সর্বনিম্ন মূল্য ৪৮ হাজার ৯১১ টাকা।
ঢাকা থেকে সপ্তাহে প্রতি রোববার, মঙ্গলবার ও বৃহস্পতিবার রাত ১০টা ২০মিনিটে বিমানের ফ্লাইট গুয়াংজুর উদ্দেশে যাত্রা করবে এবং গুয়াংজু পৌঁছাবে পরদিন ভোর ৪টায়। এ ছাড়া গুয়াংজু থেকে সপ্তাহে প্রতি শুক্রবার, সোমবার ও বুধবার স্থানীয় সময় ভোর সাড়ে ৫টায় যাত্রা করে ঢাকায় পৌঁছাবে সকাল ৭টা ২০ মিনিটে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পর্যটন
পর্যটন দিবস উপলক্ষে চার দিনব্যাপী মেলার আয়োজন

বিশ্ব পর্যটন দিবস ২০২৩ উপলক্ষে চার দিনব্যাপী বাংলাদেশ ফেস্টিভ্যালের আয়োজন করছে বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ড। আয়োজনের সহযোগী হিসেবে থাকছে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়। বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আগামী ২৭ সেপ্টেম্বর থেকে এই মেলা শুরু হবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আবু তাহের মুহাম্মদ জাবের।
মঙ্গলবার (০৫ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে পর্যটন ভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব তথ্য জানান।
আবু তাহের মুহাম্মদ জাবের বলেন, আগামী ২৭ থেকে ৩০ সেপ্টেম্বর এ উৎসবে এয়ারলাইন্স, হোটেল, রিসোর্ট, অ্যামিউজমেন্ট পার্ক, ট্যুরিস্ট ভেসেল, ট্রাভেল এজেন্ট ও ট্যুর অপারেটর প্রতিষ্ঠান অংশগ্রহণ করবে। অংশগ্রহণ করবে বিভিন্ন জেলার পর্যটন পণ্য ও সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলোও। দেশব্যাপী পর্যটনের বিভিন্ন অফার ও আয়োজন থাকবে এ উৎসবে।
দর্শনার্থীদের আগামীর বাংলাদেশে তাদের আকর্ষণীয় ট্যুর প্ল্যান তৈরি করতে এ উৎসব সহায়তা করবে। উৎসবে থাকবে বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশের খাবার ও ঐতিহ্যবাহী পণ্য। আগত দর্শনার্থীরা বাংলাদেশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন, ইতিহাস, ঐতিহ্য, পুরাকীর্তি, পর্যটন সম্পদ সম্পর্কে জানতে পারবেন এই উৎসবে।
বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা বলেন, প্রতিটি জেলার পর্যটন আকর্ষণের ছবি দেখার সুযোগ পাবেন আগতরা। দেশি-বিদেশি খাবার সম্পর্কে জানার এবং উপভোগ করার সুযোগ থাকবে উৎসবে। এছাড়া, চা পর্যটন, পর্যটক ও পর্যটন কেন্দ্রের নিরাপত্তা, আবাসন, পরিবহণ, ডাটা ইনোভেশন, এসডিজি ও পর্যটন, পর্যটনে বিনিয়োগ সম্ভাবনা, পর্যটন খাতে মানব সম্পদ উন্নয়ন এবং পর্যটন শিল্পে নারীর অংশগ্রহণ ইত্যাদি বিষয়ে মোট ১০টি সেমিনার অনুষ্ঠিত হবে বলে জানান এ কর্মকর্তা।

অর্থসংবাদ/এমআই