স্বাস্থ্য
একযোগে পাঁচ শতাধিক চিকিৎসকের পদোন্নতি

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অধীন দেশের বিভিন্ন স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠানে কর্মরত ৫৭৮ জন চিকিৎসককে ৬ষ্ঠ গ্রেডে পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৫ মে) স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সেবা বিভাগের পার-২ শাখার সিনিয়র সহকারী সচিব মো. আলমগীর কবীর স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, পদোন্নতিপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা অর্থবিভাগ থেকে জারিকৃত সর্বশেষ নির্দেশনা অনুযায়ী আর্থিক সুবিধাদি প্রাপ্য হবেন। এ বিষয়ে ভবিষ্যতে উচ্চ আদালতে কোনো নেতিবাচক সিদ্ধান্ত হলে বা কোনো প্রকার অডিট আপত্তি কিংবা অর্থ বিভাগ থেকে কোনো আদেশ আরোপিত হলে উচ্চতর স্কেল গ্রহণকারী সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা অতিরিক্ত উত্তোলিত/আহরিত অর্থ সরকারি কোষাগারে ফেরত প্রদানে বাধ্য থাকবেন।
অবগতি ও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য আদেশের অনুলিপি স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, স্বাস্থ্যমন্ত্রীর একান্ত সচিব, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের- ২ শাখার উপসচিবসহ সংশ্লিষ্ট সকলের কাছে পাঠানো হয়েছে।
অর্থসংবাদ/এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

স্বাস্থ্য
তীব্র গরমে মূত্রনালী ইনফেকশনের আশঙ্কা

তীব্র দাবদাহে হাঁসফাঁস গোটা দেশ। অতিরিক্ত গরমে হিটস্ট্রোকের মতো মারাত্মক সমস্যায় আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি দেখা দেয়। এর পাশাপাশি ঘামাচি, পানিস্বল্পতা, অবসাদ, অ্যালার্জি, সূর্যরশ্মিতে চামড়া পুড়ে যাওয়া এমনকি মূত্রনালী সংক্রমনের আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনাও থাকে।
মূত্রনালীর সংক্রমণ হল আমাদের কিডনি থেকে মূত্রনালী পর্যন্ত দীর্ঘ যাত্রার যেকোনো অংশে সংক্রমণ। এক্ষেত্রে জ্বালাপোড়া, ব্যথা, প্রস্রাবে রক্ত, পেটে ব্যথা, তলপেটে ব্যথা, জ্বর, কাঁপুনি ইত্যাদি এই রোগের লক্ষণ হতে পারে।
মনে রাখতে হবে প্রচণ্ড গরমে ইউটিআই বা ইউরিন ইনফেকশনের ঝুকি বেশি থাকে। এ সময় ঘামের মাধ্যমে শরীরের বেশির ভাগ পানি চলে যায়। ফলস্বরূপ, প্রস্রাব আউটপুট বা প্রস্রাব পর্যাপ্ত হয় না। এতে সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়ে।
অনেকে মনে করেন ইউটিআই শুধুমাত্র মহিলাদের জন্য। এই ধারণা সম্পূর্ণ ভুল। বরং নারী-পুরুষ নির্বিশেষে এই সংক্রমণ ঘটতে পারে। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, গ্রীষ্মে ইউরিন ইনফেকশন কীভাবে প্রতিরোধ করা যায়? আসুন জানা যাক-
ইউরিন ইনফেকশনের আশঙ্কামুক্ত থাকতে পর্যাপ্ত পানিপানই মুল অস্ত্র।

চিকিৎসা বিশেষজ্ঞদের মতে, ইউরিন ইনফেকশন প্রতিরোধে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করা উচিত। আসলে শরীরে পানির অভাব হলে প্রস্রাব হয় না। ব্যাকটেরিয়া তখন মূত্রনালীতে বৃদ্ধি পেতে পারে। এই কারণে সংক্রমণ ঘটে।
অন্যদিকে প্রস্রাবের আউটপুট স্বাভাবিক হলে প্রস্রাবের সঙ্গে শরীর থেকে ব্যাকটেরিয়া বেরিয়ে আসবে। ফলে সংক্রমণের সম্ভাবনা থাকে না। তাই গরমের দিনে অন্তত ৩ থেকে ৪ লিটার পানি পান করুন। তবেই আপনি সুস্থ থাকবেন।
ডাবের পানি ও ফলের রস পান করুন
শুধু পানি পান করলেই ইউরিন ইনফেকশন প্রতিরোধ করা যায়। কিন্তু অনেকেই দিনে ৩ থেকে ৪ লিটার পানি পান করতে পারেন না। সেই অভাব পূরণ করতে তারা ডাবের পানি এবং ফলের রস পান করতে পারেন।
বোতলজাত পানি ও ফলের রস শরীরে পানির অভাব পূরণ করবে। খনিজ, ভিটামিন এবং ইলেক্ট্রোলাইটও শরীরে পৌঁছাবে। এই কারণে সংক্রমণ সহজেই নির্মূল করা যায়। তাই চিন্তার কোনো কারণ নেই।
বাইরের টয়লেট কম ব্যবহার করুন
ঢাকা শহরের রাস্তায় রাস্তায় পাবলিক টয়লেট। এসব টয়লেট ব্যবহার করার সময় আপনাকে সচেতন হতে হবে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এই রোগের জীবাণু পায়খানা থেকে ছড়ায়। তাই এই সময়ে অন্তত পাবলিক টয়লেট এড়িয়ে চলার চেষ্টা করুন।
বিশেষ করে মহিলাদের পাবলিক টয়লেট এড়িয়ে চলা উচিত। তবে দীর্ঘক্ষণ প্রস্রাব আটকে রাখাও বিপদের কারণ। তাই একান্তে প্রস্রাব করতে হবে। তবে আপনি প্রস্রাব করার আগে টয়লেটের মেঝেতে একটি বিশেষ স্প্রে ব্যবহার করতে পারেন। এটি ব্যাকটেরিয়া মেরে ফেলবে। ফলে সংক্রমণের ঝুঁকি কমে যাবে।
প্রস্রাব চেপে রাখলেই বিপদ
প্রস্রাব ধরে রাখা ব্যাকটেরিয়াকে মূত্রাশয়ে দীর্ঘ সময়ের জন্য থাকতে দেয়। এবং দুর্ভাগ্যের সাথে, জীবাণু এর মধ্যে বহুগুণ বৃদ্ধি করতে পারে। তখন ইউরিন ইনফেকশন হতে পারে।
এই অবস্থায় সচেতন হওয়া ছাড়া আর কোনো গতি নেই। তাই ৩০ মিনিট বা তার বেশি সময় প্রস্রাব আটকে রাখবেন না। পরিবর্তে, আপনি প্রস্রাব করার সাথে সাথে মূত্রাশয় পরিষ্কার করুন। সুস্থ থাকতে পারবেন। ইউরিন ইনফেকশনের ঝুঁকি কমে যাবে।
চিকিৎসকের পরামর্শ নিন
অনেকে বছরে একাধিক বার এই অসুখে আক্রান্ত হন। তাদের বিশেষভাবে সচতেন হতে হবে। চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। আর নিজের বুদ্ধিতে অ্যান্টিবায়োটিক কিনে খাবেন না। এতে ড্রাগ রেজিস্টেন্স তৈরি হয়। পরে আর সেই অ্যান্টিবায়োটিক কাজ করবে না।
বরং সমস্যা সমাধানে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। কী কারণে বারবার, এমন সমস্যা হচ্ছে তা খুঁজে বের করে দেখতে হবে। তারপর চিকিৎসা।
অর্থসংবাদ/এস.ইউ
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
স্বাস্থ্য
“ডেঙ্গু পরীক্ষায় ৫০০ টাকার বেশি নিলে ব্যবস্থা”

বেসরকারি মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালগুলো ডেঙ্গু শনাক্তের পরীক্ষার ফি বাবদ সর্বোচ্চ ৫০০ টাকা নিতে পারবে। এর চেয়ে বেশি নেয়া হলে ওই হাসপাতালের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদফতর। তবে সরকারি হাসপাতালগুলোতে ডেঙ্গু শনাক্তের পরীক্ষার ফি ১০০ টাকা।
রোববার (২৮ মে) সকালে স্বাস্থ্য অধিদফতরের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এই হুঁশিয়ারি দেন অধিদফতরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আহমেদুল কবির।
তিনি বলেন, ডেঙ্গু পরীক্ষাসহ চিকিৎসায় আমরা সুনির্দিষ্ট গাইডলাইন করে দিয়েছি। এই গাইডলাইন অনুযায়ী সবাইকে চিকিৎসা দিতে হবে। প্লাটিলেট ব্যবহার নিয়েও নির্দেশনা রয়েছে গাইডলাইনে।
স্বাস্থ্য অধিদফতরের রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার পরিচালক নাজমুল ইসলাম বলেন, ঢাকা মহানগরীর পর দেশে সবচেয়ে বেশি ডেঙ্গু রোগী কক্সবাজারে। রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর মধ্যে বেড়েই চলেছে ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা। চলতি বছরেও সহস্রাধিক ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত হয়েছে সেখানে।
তিনি বলেন, রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর মানুষের মধ্যে সচেতনতার যথেষ্ট ঘাটতি রয়েছে। তাদের কালচার আলাদা হওয়ায় এ ব্যাপারে সেখানে সেভাবে কাজও করা যায় না।

নাজমুল ইসলাম বলেন, রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর জন্য পানি সরবরাহের ব্যবস্থা খুব কম। ফলে তারা বিভিন্ন গর্ত থেকে পানি সংগ্রহ করেন এবং অনেক সময় পানি খোলা পাত্রে রেখে দেন। এ ছাড়া তাদের মধ্যে সচেতনতার বিষয়টি আরও কম।
তিনি বলেন, ঢাকায় জনগোষ্ঠী বেশি হলেও এখানে জায়গা আছে। কিন্তু রোহিঙ্গা ক্যাম্পে কম জায়গায় মানুষ বেশি। ফলে সেখানে ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা অন্য এলাকার তুলনায় বেশি। এখন পর্যন্ত সেখানে এক হাজার ৬৬ জনের ডেঙ্গুরোগ শনাক্ত হয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদফতরের রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার পরিচালক আরো বলেন, ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন এলাকায় যেখানে ঘনবসতি বেশি সেখানে মশার উপদ্রব বেশি। তবে নির্দিষ্ট করে কোন এলাকায় সবচেয়ে বেশি সেটি বলা এই মুহূর্তে কঠিন। রোগীদের তথ্য যাচাই করে তারপর বলা যাবে। আমরা পুরো ঢাকা শহরকেই বিবেচনায় নিচ্ছি। আমাদের কাজ রোগী ব্যবস্থাপনা। ডেঙ্গু কোথায় বেশি এবং সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়ার দায়িত্ব স্থানীয় সরকারের।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
তৃতীয়বার করোনা আক্রান্ত ডিএমপি কমিশনার

ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুক করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন।
শুক্রবার (২৬ মে) নিজের ফেসবুক আইডিতে তিনি করোনাভাইরাসে আক্রান্তের কথা উল্লেখ করে স্ট্যাটাস দিয়েছেন।
ফেসবুক পোস্টে ডিএমপি কমিশনার লিখেছেন, তৃতীয়বারের মতো করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছি। তবে শারীরিক অবস্থা ভালো আছে। সবার কাছে দোয়া চেয়েছেন তিনি।
অর্থসংবাদ/এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
স্বাস্থ্য
মানব মস্তিষ্কে চিপ স্থাপনের অনুমতি পেল মাস্কের নিউরালিংক

ইলন মাস্কের মালিকানাধীন ব্রেইন-ইমপ্লান্ট কোম্পানি নিউরালিংক মানব মস্তিষ্কে চিপ স্থাপন করে পরীক্ষা-নিরীক্ষার অনুমতি পেয়েছে।
বিবিসির এক প্রতিবেদনে জানানো হয়, যুক্তরাষ্ট্রের ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের (এফডিএ) কাছ থেকে প্রথম ইন-হিউম্যান ক্লিনিক্যাল স্টাডি শুরুর অনুমোদন পেয়েছে সংস্থাটি। একইসঙ্গে কম্পিউটারের সঙ্গে মস্তিষ্কের সংযোগ স্থাপন করে মানুষের দৃষ্টিশক্তি এবং গতিশীলতা পুনরুদ্ধার করতে সাহায্য করতে চায় সংস্থাটি।
ইলন মাস্কের মালিকানাধীন সংস্থাটি আশা করছে, প্যারালাইসিস ও অন্ধত্বের চিকিৎসাসহ প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের কম্পিউটার ও মোবাইল প্রযুক্তি ব্যবহার করতে সহায়তা করার জন্য মাইক্রোচিপ ব্যবহার করা হবে। বানরের ওপর পরীক্ষা করা চিপগুলোও এখানে কাজে লাগানো হতে পারে।
যদিও ২০১৯ সাল থেকে প্রতি বছরই ইলন মাস্ক বলে আসছেন মানবদেহে চিপ স্থাপনের কথা। সবকিছু ঠিক থাকলে এ বছরই বাস্তবে রূপ পেতে পারে মাস্কের স্বপ্ন।
ওয়ালস্ট্রিট জার্নালকে ইলন মাস্ক জানিয়েছিলেন, ২০২২ সালের কোনো একসময়ে নিউরালিংক মানবদেহে চিপ স্থাপন করবে।

২০২২ সালের শুরুর দিকে নিউরালিংক সংস্থাটি মার্কিন এফডিএ’র অনুমোদন চেয়েছিল। সেসময় নিরাপত্তাজনিত কারণ দেখিয়ে আবেদনটি প্রত্যাখ্যান করা হয়।
ইতোমধ্যে শূকর ও বানরের মস্তিষ্কে নিউরালিংক ডিভাইস সফলতার সঙ্গে স্থাপন করা হয়েছে। ডিভাইসটি স্থাপন ও অপসারণ সম্পূর্ণ নিরাপদ বলে দাবি সংস্থাটির।
অর্থসংবাদ/এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আন্তর্জাতিক
‘পরবর্তী মহামারির জন্য বিশ্বকে প্রস্তুত থাকতে হবে’

করোনার ধাক্কা কাটিয়ে বিশ্ব যখন কিছুটা স্থিতিশীলতায় ফিরেছে ঠিক তখনই পরবর্তী মহামারির জন্য বিশ্বকে প্রস্তুত থাকার পরামর্শ দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)।
মঙ্গলবার (২৩ মে) ৭৬তম বিশ্ব স্বাস্থ্য সমাবেশে প্রতিবেদন পেশ করার সময় ডব্লিউএইচওর প্রধান ড. টেড্রস আধানম গেব্রিয়াসুস এ সতর্কবার্তা দেন।
তিনি বলেন, পরবর্তী মহামারির জন্য বিশ্বকে অবশ্যই প্রস্তুত থাকতে হবে। কারণ, পরবর্তী মহামারি করোনার চেয়েও মারাত্মক হতে পারে।
ডব্লিউএইচও’র প্রধান বলেন, করোনার জরুরি স্বাস্থ্য সতর্কতা তুলে নেওয়া হলেও এর ঝুঁকি শেষ হয়নি। আরও নতুন নতুন রোগ সম্মুখীন হওয়ার শঙ্কা আছে।
তিনি বলেন, পরবর্তী সময়ে যেকোনো মহামারি আঘাত হানলে আমাদের অবশ্যই সিদ্ধান্তমূলক, সম্মিলিতভাবে এবং ন্যায়সঙ্গতভাবে সেটি মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকতে হবে।

গেব্রিয়াসুস বলেন, করোনার জন্য কেউ প্রস্তুত ছিল না। গোটা বিশ্ব চমকে গিয়েছিল। গত এক শতাব্দীর মধ্যে এটাই ছিল সবচেয়ে ভয়াবহ স্বাস্থ্য সংকট। তাই, পরবর্তী মহামারি মোকাবিলায় সবাইকে সম্মিলিত প্রচেষ্টা চালাতে হবে।
উল্লেখ্য, ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে চীনের উহুান শহরে করোনা ভাইরাসের প্রথম উৎপত্তির খোঁজ পাওয়া যায়। এরপর বাংলাদেশেসহ বিশ্বের অধিকাংশ দেশে করোনা ছড়িয়ে পড়ে। বিশ্বে এখন পর্যন্ত করোনায় ৬৮ লাখ ৮১ হাজারের বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে।
অর্থসংবাদ/এসএম