পুঁজিবাজার
স্বস্তি ফিরছে শেয়ারবাজারে, চলতি বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ লেনদেনের রেকর্ড
স্বস্তি ফিরতে শুরু করেছে দেশের শেয়ারবাজারে। সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। এদিন চলতি বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ লেনদেনের রেকর্ডও দেখেছে ডিএসই। ফলে লেনদেন নিয়ে আশার আলো দেখছেন বিনিয়োগকারীরা।
ডিএসইর তথ্য মতে, বুধবার (২৪ মে) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ১ হাজার ১০৯ কোটি ৯৩ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট হাতবদল হয়েছে। যা চলতি বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ লেনদেন। এর আগে গত বছরের ৯ নভেম্বর হাজার কোটি টাকার লেনদেন হয়েছিল প্রধান শেয়ারবাজারে।
ডিএসইর তথ্য বলছে, সর্বশেষ গত ৯ নভেম্বর এক্সচেঞ্জটিতে ১ হাজার ১৮ কোটি ৮৫ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট হাতবদল। এরপরের কার্যদিবস থেকেই হাজার কোটি টাকার নিচে নেমে যায় লেনদেন। ২০ নভেম্বর ডিএসইতে লেনদেন নেমে আসে ৫০০ কোটির নিচে। এতে অস্বস্তি শুরু হয় শেয়ারবাজারে। গত বছরের ১২ ও ১৩ই ডিসেম্বর ৫০০ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হলেও সেটি স্থায়ী হয়নি। ২৬ ডিসেম্বর ডিএসইতে মাত্র ১৯৮ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়। এতে হতাশা বাড়তে থাকে শেয়ারবাজারে।
চলতি বছরের প্রথম কার্যদিবসেও (১ জানুয়ারি) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ১৭৮ কোটি ৪২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়। ১১ জানুয়ারি ফের লেনদেন ৫০০ কোটি টাকা ছাড়ায়। তবে চলতি বছরের মধ্যে লেনদেন হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়েছে এই প্রথমবার।
বুধবার ডিএসইতে লেনদেনে স্বস্তি ফিরলেও এক্সচেঞ্জটির সব মূল্য সূচক কমেছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের প্রধান সূচক ‘ডিএসই এক্স’ আজ ০ দশমিক ২৮ পয়েন্ট কমেছে। শরীয়াহ সূচক ডিএসই এস কমেছে ১ দশমিক ৩৩ পয়েন্ট। এছাড়াও বাছাই করা কোম্পানিগুলোর সূচক ‘ডিএস ৩০’ও এদিন ০ দশমিক ৭৩ পয়েন্ট হারিয়েছে।

আজ ডিএসইতে ৩৬৭টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে ১৯৪টির শেয়ারদরই ছিল অপরিবর্তিত। ৯৯ প্রতিষ্ঠানের শেয়ারদর এদিন কমেছে। বিপরীতে ৭৪ কোম্পানির শেয়ারদর বৃদ্ধি পেয়েছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

পুঁজিবাজার
প্রস্তাবিত বাজেট পুনর্বিবেচনার দাবি ডিএসইর

২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে পুঁজিবাজারবান্ধব নীতি বলবত রাখায় অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালকে অভিনন্দন জানিয়েছে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। তবে প্রস্তাবিত বাজেটে চারটি প্রস্তাব পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে সংস্থাটি।
শনিবার (৩ জুন) ডিএসইর উপ-মহাব্যবস্থাপক শফিকুর রহমানের সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব দাবি জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সরকার পুঁজিবাজারকে আন্তর্জাতিকীকরণের লক্ষ্যে নানাবিধ সংস্কারমূলক পদক্ষেপ গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করছে। বিনিয়োগকারীদের প্রত্যাশা অনুযায়ী প্রস্তাবিত বাজেটে বাংলাদেশের পুঁজিবাজারকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য পুঁজিবাজারের সহায়ক ইকোসিস্টেম ও সার্বিক সুযোগ সুবিধার উন্নয়ন করার জন্য আগের বছরের বাজেটের পুঁজিবাজারবান্ধব নীতি বলবত রাখায় ডিএসই অর্থমন্ত্রীকে আবারও অভিনন্দন জানাচ্ছে৷
একইসাথে ডিএসই পুঁজিবাজারকে প্রাণবন্ত ও বিনিয়োগবান্ধব করার লক্ষ্যে ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেটে দাবিগুলো পুনর্বিবেচনার দাবি জানাচ্ছে।
ডিএসইর দাবিগুলো হলো

১. বন্ড থেকে সুদের আয়ের ওপর কর অব্যাহতি
বর্তমানে কর্পোরেট বন্ডের বাজারের আকার খুবই ছোট যা এটি পুঁজিবাজারের পাশাপাশি অর্থ বাজারেও বিভিন্ন সীমাবদ্ধতা তৈরি করে। একটি কার্যকরী বন্ড বাজার অর্থনীতিকে বিভিন্নভাবে সহায়তা করতে পারে। যদি সব ধরনের বন্ডের সুদ অব্যাহতির আওতায় আনা হলে একটি শক্তিশালী বন্ড বাজার সৃষ্টিতে উৎসাহিত করবে।
২. লভ্যাংশ আয়ের ওপর উৎসে কর সম্পূর্ণ এবং চূড়ান্ত নিষ্পত্তি হিসেবে বিবেচনাকরণ
কোম্পানিগুলো কর-পরবর্তী মুনাফা থেকে লভ্যাংশ দিচ্ছে। প্রকৃতপক্ষে, লভ্যাংশের ওপর কর এক ধরনের দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্তরের করারোপণ। লভ্যাংশের ওপর উৎস কর চূড়ান্ত কর হিসেবে বিবেচিত হলে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগে উৎসাহিত হবে৷
৩. স্টক এক্সচেঞ্জের ট্রেকহোল্ডারদের উৎসে কর কমানো
ডিএসইর ট্রেকহোল্ডার (ব্রোকারেজ হাউজের মালিক) কোম্পানির প্রধান আয় (অর্থাৎ টার্ন-ওভার) হচ্ছে কমিশন। যদি বেশি হারে কর নেওয়া হয়, তবে ট্রেকহোল্ডার কোম্পানির পক্ষে টিকে থাকা এবং পুঁজিবাজারে অবদান রাখা কঠিন হবে।
৪. তালিকাভুক্ত এসএমই কোম্পানিগুলোর জন্য হ্রাসকৃত-রেয়াতযোগ্য হারে কর আরোপ
ডিএসইর তালিকাভুক্ত এসএমই কোম্পানিগুলোকে পর্যাপ্ত পরিমাণ কর প্রদান করতে হয়, যা কোম্পানিগুলোর তালিকাভুক্ত হওয়ার ক্ষেত্রে অন্যতম প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করছে এবং এসএমই কোম্পানিগুলো তালিকাভুক্ত হওয়ার জন্য উৎসাহ হারাচ্ছে। ফলে এ সব কোম্পানির কাছ থেকে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ কর আদায় সম্ভব হচ্ছে না। যদি এই জাতীয় কোম্পানিগুলোকে হ্রাসকৃত হারে কর ছাড়ের অনুমতি দেওয়া হয়, তবে উক্ত কোম্পানি তালিকাভুক্তির জন্য উৎসাহিত হবে এবং দীর্ঘমেয়াদে সরকারের কর আদায় বৃদ্ধি পাবে।
ডিএসইর প্রত্যাশা, সরকারের ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেটে উল্লেখিত বিষয়সমূহ অন্তর্ভুক্ত করলে বাজারে বিনিয়োগের অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টি হবে এবং জাতীয় অর্থনীতি আরও গতিশীল হবে। এতে করে বেসরকারি খাত আরেও শক্তিশালী ও বিকশিত হয়ে দেশে বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ সৃষ্টি হবে যা দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আরও বেশি আকৃষ্ট করবে।
উল্লেখ্য, গত বৃহস্পতিবার অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল জাতীয় সংসদে ২০২৩-২৪ অর্থবছরের জন্য ৭ লাখ ৬১ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকার বাজেট পেশ করেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
খাতভিত্তিক লেনদেনের শীর্ষে জীবন বীমা খাত

বিদায়ী সপ্তাহে (২৮মে-১জুন) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) খাতভিত্তিক লেনদেনের শীর্ষে রয়েছে জীবন বীমা খাত। গত সপ্তাহে ডিএসইতে মোট লেনদেনের ১৫ শতাংশ অবদান রয়েছে এই খাতে।
ইবিএল সিকিউরিটিজ লিমিটেড সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে,জীবন বীমা খাতে ১৫ শতাংশ লেনদেন করে তালিকার দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে। সাধারণ বীমা খাতে ১৪.৮ শতাংশ লেনদেন করে তালিকার তৃতীয় স্থানে রয়েছে।
তালিকায় থাকা অন্য খাতগুলোর মধ্যে আইটি খাতে ৮.৯ শতাংশ,খাদ্য খাতে ৮ শতাংশ, ফার্মা খাতে ৭.২ শতাংশ, জ্বালানি-বিদ্যুৎ খাতে ৬ শতাংশ, বিবিধ খাতে ৫.৮ শতাংশ, প্রকৌশল খাতে ৫.৪ শতাংশ, ভ্রমণ-অবকাশ খাতে ৪.৯ শতাংশ, বস্ত্র খাতে ৪.৮ শতাংশ, সিমেন্ট খাতে ৪.৬ শতাংশ, কাগজ খাতে ৪.২ শতাংশ, সেবা খাতে ৩.১ শতাংশ, ট্যানারি খাতে ২.৩ শতাংশ, ব্যাংক, মিউচ্যুয়াল ফান্ড ও আর্থিক খাতে ১.২ শতাংশ, পাট খাতে ০.৭ শতাংশ ও সিরামিক খাতে দশমিক ০.৬ শতাংশ লেনদেন বেড়েছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
পিপলস লিজিংয়ের পরিচালনা পর্ষদ পুনর্গঠন করলেন হাইকোর্ট

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত পিকে হালদারের লুটপাটের শিকার আর্থিক প্রতিষ্ঠান পিপলস লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস লিমিটেডের (পিএলএফএসএল) পরিচালনা পর্ষদ পুনর্গঠন করে দিয়েছেন হাইকোর্ট। পর্ষদের চেয়ারম্যান করা হয়েছে সাবেক সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ হাসান শহীদ ফেরদৌসকে।
সম্প্রতি বিচারপতি মুহাম্মদ খুরশীদ আলম সরকারের একক বেঞ্চ পিএলএফএসএল’র বোর্ড পুনর্গঠন করে আদেশ দেন।
পরিচালনা পর্ষদের সদস্যরা হলেন, সাবেক অতিরিক্ত সচিব কাজী আনোয়ারুল হক, বিগ্রেডিয়ার জেনারেল (অব.) কাজী তৌফিকুল ইসলাম, সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার রেশাদ ইমাম, মোহাম্মদ আজিজুল ইসলাম রানা, সঞ্চয়কারীদের প্রতিনিধি আতিকুর রহমান এবং প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক।
২০১৯ সালের ১৪ জুলাই পিপলস লিজিং অবসায়নের জন্য আদালতে মামলা করে বাংলাদেশ ব্যাংক। ওই দিনই মামলার শুনানি শেষে অবসায়নের পদক্ষেপ নিতে নির্দেশ দেন আদালত। এছাড়া অবসায়ন কার্যক্রম পরিচালনার জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও বাজার বিভাগের উপ-মহাব্যবস্থাপক পদমর্যাদার একজনকে অবসায়ক নিয়োগ দিতে বলা হয়। পরে সাময়িক অবসায়ক হিসেবে বাংলাদেশ ব্যাংকের আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও বাজার বিভাগের উপমহাব্যবস্থাপক আসাদুজ্জামান খানকে নিয়োগ দিয়েছিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
ওই মামলার ধারাবাহিকতায় পর্যায়ক্রমে আদালত পিপলস লিজিংয়ের বিভিন্ন ঋণ খেলাপিদের তলব করেছিলেন।

পরে আমানতকারীরা কোম্পানিটি অবসায়ন না করে পুনরুজ্জীবিত করার পক্ষে মত দেন। এরপর ২০২১ সালের ২৮ জুন পিপলস লিজিং অ্যান্ড ফাইনান্সিয়াল সার্ভিস লিমিটেডকে (পিএলএফএসএল) পুনরুজ্জীবিত করার আদেশ দিয়েছিলেন হাইকোর্ট। গঠন করে দিয়েছিলেন বোর্ডও। কিন্তু বোর্ডের সদস্যদের পদত্যাগ, স্বাস্থ্যগত কারণে মিটিংয়ে হাজির না হওয়ার কারণে কোম্পানি পরিচালনায় সমস্যা হলে পিএলফএসএল’র পক্ষে একটি আবেদন করা হয়। সেই আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বোর্ড পুনর্গঠন করলেন হাইকোর্ট।
আদালতে পিএলএফএসএলের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী মেজবাহুর রহমান। বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী তানজীব-উল আলম ও কাজী এরশাদুল আলম।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
ডিএসইতে পিই রেশিও কমেছে

বিদায়ী সপ্তাহে (২৮মে-১জুন) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত (পিই রেশিও) কমেছে। আগের সপ্তাহের চেয়ে ডিএসইর পিই রেশিও দশমিক ০৩ পয়েন্ট বা দশমিক ২০ শতাংশ কমেছে।
ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, আলোচ্য সপ্তাহে ডিএসইর পিই রেশিও ১৪.৫২ পয়েন্টে অবস্থান করছে। আগের সপ্তাহে ডিএসইর পিই রেশিও ছিল ১৪.৫৫ পয়েন্ট।
খাতভিত্তিক হিসাবে পিই রেশিও বিশ্লেষণে দেখা যায়, ব্যাংক খাতের পিই রেশিও অবস্থান করছে ৭.৫ পয়েন্টে, সিমেন্ট খাতে ১২.৩ পয়েন্ট, সিরামিকস খাতে ৪৩.১ পয়েন্ট, প্রকৌশল খাতে ৭১.৯ পয়েন্ট, খাদ্য খাতে ১৮.৬ পয়েন্ট, জ্বালানি-বিদ্যুৎ খাতে ১৬.১ পয়েন্ট, সাধারণ বিমা খাতে ১৭.৭ পয়েন্ট, আইটি খাতে ২৫.৪ পয়েন্ট, বিবিধ খাতে ১৪.১ পয়েন্ট, আর্থিক খাতে ৪২.৬ পয়েন্ট,ওষুধ খাতে ১৮ পয়েন্ট, সেবা-আবাসন খাতে ২৪.৪ পয়েন্ট, ট্যানারি খাতে ৩৬.৮ পয়েন্ট, টেলিকমিউনিকেশন খাতে ১৬.৩ পয়েন্ট ও ভ্রমণ-অবকাশ খাতে অবস্থান করছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
সাপ্তাহিক দর পতনের শীর্ষে জুট স্পিনার্স

বিদায়ী সপ্তাহে (২৮মে-১জুন) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দর পতনের শীর্ষে উঠে এসেছে জুট স্পিনার্স লিমিটেড।
ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনা করে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সপ্তাহজুড়ে কোম্পানির দর কমেছে ১৪ দশমিক ৮৯ শতাংশ। শেয়ারটি সর্বমোট ৩ কোটি ৬৯ লাখ ১৫ হাজার টাকা লেনদেন করে। যা গড়ে প্রতিদিন ৭৩ লাখ ৮৩ হাজার টাকা।
তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা মেট্রো স্পিনিংয়ের শেয়ার দর কমেছে ১৩ দশমিক ৮২ শতাংশ। শেয়ারটি সর্বমোট ২১ কোটি ৪৮ লাখ ৮৯ হাজার টাকা লেনদেন করে। যা গড়ে প্রতিদিন ৪ কোটি ২৯ লাখ ৭৭ হাজার ৮০০ টাকা।
তালিকায় তৃতীয় স্থানে থাকা মিডল্যান্ড ব্যাংকের শেয়ার দর কমেছে ১২ দশমিক ৭৪ শতাংশ। শেয়ারটি সর্বমোট ২৪ কোটি ৫৯ লাখ ৮ হাজার টাকা লেনদেন করে। যা গড়ে প্রতিদিন ৪ কোটি ৯১ লাখ ৮১ হাজার ৬০০ টাকা।

তালিকায় উঠে আসা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে– দেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের ১২.৬৬ শতাংশ, সুহৃদ ইন্ডাস্ট্রিজের ১০.১৯ শতাংশ, ট্রাস্ট ব্যাংকের ৯.১৭ শতাংশ, দেশ গার্মেন্টসের ৮.৫৬ শতাংশ, বিজিআইসির ৮.০১ শতাংশ, আজিজ পাইপসের ৬.৭৮ শতাংশ এবং গ্লোবাল ইন্সুরেন্সের ৬.৫২ শতাংশ।