খেলাধুলা
এবার ব্যালন ডি’অর জয়ের দৌড়ে এগিয়ে যারা

৬৭তম ব্যালন ডি’অর দেওয়ার এখনও ৪ মাস বাকি। তবে এরই মধ্যে এ নিয়ে জোর গুঞ্জন শুরু হয়েছে। এবার ফুটবলের সর্বোচ্চ মর্যাদার পুরস্কার কে পেতে পারেন?
এ নিয়ে মাসিক তালিকা প্রকাশ করেছে ফুটবল বিষয়ক জনপ্রিয় সংবাদমাধ্যম গোল ডটকম। এ তালিকায় শীর্ষ পাঁচে রয়েছেন যারা-
এ তালিকার প্রথম স্থানে আছেন পিএসজির আর্জেন্টাইন গোলমেশিন লিওনেল মেসি। ২০২২-২৩ মৌসুমে এখন পর্যন্ত ৩৭ গোল এবং ২৫ অ্যাসিস্ট করেছেন তিনি। ইতোমধ্যে জাতীয় দলের হয়ে বিশ্বকাপ জিতেছেন আলবিসেলেস্তে মহানায়ক। আর ক্লাবের পক্ষে ট্রফি দেস চ্যাম্পিয়নস জিতেছেন মেসি। পিএসজিকে লিগ ওয়ান শিরোপা এবং ফ্রেঞ্চ কাপ জেতার দৌড়ে রেখেছেন তিনি। ফলে এবারও ব্যালন ডি’অর জয়ের দৌড়ে প্রথমে আছেন ফুটবল জাদুকর। এ বছর জিতলে রেকর্ড অষ্টমবারের মতো ফুটবলের সেরা পুরস্কার শোকেসে ভরবেন ৩৫ বছর বয়সী ফুটবলার।
তালিকার দ্বিতীয় স্থানে আছেন ম্যানচেস্টার সিটির নরওয়েজিয়ান স্ট্রাইকার অর্লিং হালান্ড। চলতি মৌসুমে এখন পর্যন্ত ৫৩ গোল এবং ৮ অ্যাসিস্ট করেছেন তিনি। তার জাদুকরি পারফরম্যান্সে ট্রেবল জয়ের সম্ভাবনা রয়েছে সিটিজেনদের। ফলে ব্যালন ডি’অর জয়ে মেসির প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী ২২ বছর বয়সী তরুণ।
এ তালিকার তৃতীয় স্থানে আছেন পিএসজির ফরাসি তারকা কিলিয়ান এমবাপ্পে। চলমান সিজনে ৫২ গোল এবং ১৩ অ্যাসিস্ট করেছেন তিনি। জাতীয় দলকে কাতার বিশ্বকাপের ফাইনালে তোলেন ২৪ বছর বয়সী ফরোয়ার্ড। পিএসজিকে ট্রেবল জয়ের পথে রেখেছেন তিনি। ফলে ব্যালন ডি’অর জিততে পারেন ক্ষীপ্রগতির এ ফুটবলারও।

তালিকার ৪ নম্বরে স্থান পেয়েছেন রিয়াল মাদ্রিদের ব্রাজিলিয়ান সেনসেশন ভিনিসিয়াস জুনিয়র। ২০২২-২৩ মৌসুমে ২৪ গোল ও ২৫ অ্যাসিস্ট করেছেন তিনি। এরই মধ্যে কোপা দেল রে, ক্লাব বিশ্বকাপ এবং উয়েফা সুপার কাপ জিতেছেন ভিনিসিয়াস। ফলে এ বছর ব্যালন ডি’অর জয়ের দাবিদার তিনিও।
তালিকার পঞ্চম স্থানে রয়েছেন রিয়াল মাদ্রিদের ফরাসি স্ট্রাইকার করিম বেনজেমা। এ মৌসুমে এখন পর্যন্ত ২৯ গোল ও ৬ অ্যাসিস্টি করেছেন তিনি। ভিনিসিয়াসের মতো কোপা দেল রে, ক্লাব বিশ্বকাপ এবং উয়েফা সুপার কাপ জিতেছেন বেনজেমাও। যে কারণে ২০২৩ ব্যালন ডি’অর পেতে পারেন তিনিও।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

খেলাধুলা
পাকিস্তানে সফর নিয়ে সব দলই শঙ্কিত

ক্রিকেটে এবারের এশিয়া কাপ আয়োজক পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি)। কিন্তু ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই) জানিয়েছে, পাকিস্তানে তারা দল পাঠাবে না, ভারত সরকারের অনুমতি নেই। পাকিস্তান সফরের বিষয়ে ভারত সরকারের অনুমতি না দেওয়ার কারণ নিরাপত্তা–শঙ্কা। এশিয়া কাপ কোথায় হবে, এই সিদ্ধান্ত ঝুলে আছে ভারতের কারণে।
পাকিস্তানের সাবেক পেসার মোহাম্মদ আসিফের মতে, শুধু ভারত নয়, যেকোনো দলই পাকিস্তান সফরের বিষয়ে শঙ্কিত। এবারের এশিয়া কাপ তাই সংযুক্ত আরব আমিরাত বা শ্রীলঙ্কায় হবে বলে তাঁর ধারণা। ইউটিউব চ্যানেল ‘দ্য টুয়েলভথ মেন’–এর এশিয়া কাপের ভেন্যু–বিষয়ক আলোচনায় আসিফ বলেন, ‘আমার মনে হয় না এশিয়া কাপ পাকিস্তানে হবে। কারণ, এখানকার পরিস্থিতি খুব একটা ভালো নয়। যেকোনো দলই এখানে আসতে কিছুটা হলেও ভয় পাবে। যে কারণে আমার মনে হয়, এশিয়া কাপ শ্রীলঙ্কা বা দুবাইয়ে হবে।’
এশিয়া কাপের ভেন্যু নিয়ে অচলাবস্থা চলছে ছয় মাসের বেশি সময় ধরে। পিসিবি চেয়ারম্যান নাজাম শেঠি বলেছিলেন, এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের (এসিসি) সভায় ভারত ছাড়া আর কোনো দেশ পাকিস্তানে খেলতে যেতে আপত্তি করেনি। একপর্যায়ে এশিয়া কাপ আয়োজনে ‘হাইব্রিড মডেল’ প্রস্তাব করে পিসিবি।
অর্থসংবাদ/এস.ইউ
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
খেলাধুলা
আমরা শীর্ষে থাকতে পারতাম

কদিন পরই সিরিজ খেলতে বাংলাদেশে আসছে আফগানিস্তান দল। মাঝে বিরতি দিয়ে দুই দফার সফরে তিন সংস্করণের সিরিজই খেলবে তারা। আফগানদের বিপক্ষে ঘরের মাঠে সিরিজটি বেশ কঠিন আর আকর্ষণীয় হবে বলে মত ওয়ানডে অধিনায়ক তামিম ইকবালের।
ওয়ানডে অধিনায়ক তামিম ইকবালের মতে, বাংলাদেশের সেরা দুই বা শীর্ষে থাকার সুযোগ ছিল।
শনিবার মিরপুরে ওয়ানডে সুপার লিগের পারফরম্যান্স নিয়ে তামিম বলেন, ‘সন্তুষ্ট বলব না, আমরা শীর্ষ তিনের মধ্যে একটা দল। কিন্তু আমাদের সুযোগ ছিল আরেকটু ভালো করার। হয়তো দুই বা শীর্ষে থাকতে পারতাম।’
বিশ্বকাপের আগে দুর্বলতাগুলো কাটিয়ে উঠতে পারবে দল, আশা তামিমের। তিনি বলেন, ‘খুব ইতিবাচকভাবে আমরা কোয়ালিফাই (বিশ্বকাপে) করেছি। এই সিরিজ আছে, এশিয়া কাপ, নিউজিল্যান্ডের সঙ্গে সিরিজের ব্যাপারে কথা চলছে। এই সিরিজগুলো গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তুতির জন্য। যেসব জায়গায় দুর্বলতা আছে, ওইসব জায়গায় যতটুকু ভালো করা যায়।’
তামিম বলেন, আফগানিস্তান সিরিজ নিয়ে আমার এটাই বলার আছে— এটি সবসময় ইন্টারেস্টিং সিরিজ। আমার কাছে মনে হয় আফগানিস্তান মানসম্পন্ন দল। আজকে তাদের পারফরম্যান্স দেখেছেন (শ্রীলংকাকে হারিয়েছে)। আমাদের তিন বিভাগেই পারফরম্যান্স নিশ্চিত করতে হবে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
খেলাধুলা
ক্রিকেটারকে নিয়ে বাজি, মিলল ৫০ হাজার পাউন্ড

লর্ডসে জেমস অ্যান্ডারসনের কাছ থেকে গতাকাল ইংল্যান্ডের ৭১১ নম্বর টেস্ট ক্যাপটি পেয়েছেন জশ টাং। ১৪ বছর আগে যাকে নিয়ে বাজি ধরা হয়েছিল। গতকালকের টেস্ট অবিষেকের মধ্য দিয়ে সেই বাজির অবসান ঘটলো। বাবা, মা, সঙ্গিনী, পুত্র—সবাই সাক্ষী হয়েছেন বিশেষ মুহূর্তটির। বাজি ধরা টিম পাইপার গ্যালারিতে ছিলেন কি না, ঠিক নিশ্চিত নয়। না থাকলেও হয়তো টেলিভিশনে দেখে থাকবেন টাংয়ের টেস্ট অভিষেকের মুহূর্তটি। এ মুহূর্ত যে পাইপারের কাছে একই সঙ্গে আবেগের এবং অর্থপ্রাপ্তির আনন্দেরও!
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টাংয়ের টেস্ট অভিষেক পাইপারকে এনে দিয়েছে ৫০ হাজার পাউন্ড, বাংলাদেশি টাকায় যা প্রায় ৬৬ লাখ ৬৯ হাজার! সেটির জন্য অবশ্য ১৪ বছর অপেক্ষা করতে হয়েছে তাঁকে।
১৪ বছর আগে ১১ বছর বয়সী টাংকে খেলতে দেখে বাজি ধরেছিলেন পাইপার। তাঁর বাজির বিষয় ছিল, একদিন টাং ইংল্যান্ডের হয়ে টেস্ট খেলবেন। ৫০০-১ দরে তিনি বাজি ধরেছিলেন ১০০ পাউন্ড।
অর্থসংবাদ/এস.ইউ
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
খেলাধুলা
বেনজেমাকে সৌদি ক্লাবের ৪০০ মিলিয়ন ইউরোর প্রস্তাব

শুধু ক্রিস্টিয়ানো রোনাল্ডোকে নিয়েই সন্তুষ্ট থাকছে না সৌদি আরব। লিওনেল মেসিকেও বিশাল অঙ্কের প্রস্তাব দিয়েছে দেশটির ক্লাব আল-হিলাল।
যদিও সেই প্রস্তাবে এখন পর্যন্ত রাজি হননি আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ড। তবে এবার শোনা যাচ্ছে, সৌদি আরবেরই আরেক ক্লাবের পক্ষ থেকে রিয়াল মাদ্রিদের ফরাসি সুপারস্টার করিম বেনজেমাকেও প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।
ফরাসি সংবাদমাধ্যম ‘এএস’ দাবি করেছে, ২০৩০ বিশ্বকাপের আয়োজক হওয়ার জন্য মরিয়া চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে সৌদি আরব। সে জন্যই দেশটির ঘরোয়া লিগে বিশ্বের সেরা ফুটবলারদের সমাবেশ ঘটানোর পরিকল্পনা করেছে তারা। সেই লক্ষ্যেই তারা রোনাল্ডোর পর মেসি ও বেনজেমার দিকে হাত বাড়াচ্ছে। ব্যালন ডি’অরজয়ী রিয়াল তারকার জন্য নাকি দুই মৌসুমের জন্য প্রায় ৪০০ মিলিয়ন ইউরোর প্রস্তাব দিয়েছে সৌদি আরবের একটি ক্লাব। কিন্তু ক্লাবটির নাম এখনো জানা যায়নি।
এর আগে প্রো লিগের শীর্ষ ক্লাব আল-হিলাল মেসিকে ৪০০ মিলিয়ন ইউরোর প্রস্তাব দিয়েছে। যে প্রস্তাব নিয়ে এখনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানাননি পিএসজি তারকা। তবে এ মৌসুম শেষেই যে তিনি প্যারিস ছাড়তে যাচ্ছেন তা একপ্রকার নিশ্চিত। ফলে তার সম্ভাব্য ঠিকানা হিসেবে আল-হিলালের নামও জোরেশোরেই উচ্চারিত হচ্ছে। এবার সৌদি লিগকে সম্ভাব্য ঠিকানা ভাবা হচ্ছে বেনজেমার ক্ষেত্রেও। তবে শুধু খেলোয়াড় হিসেবে নয়, মেসি ও বেনজেমা উভয়কেই ২০৩০ বিশ্বকাপের আয়োজক স্বত্ব পাওয়ার লক্ষ্যে কাজে লাগাতে চায় সৌদি আরব।
বেনজেমার সৌদি আরবে পাড়ি জমানোর সম্ভাবনা কতটুকু তা সময় হলেও জানা যাবে। তবে রিয়ালে নাকি আর মন টিকছে না এই ফরাসি স্ট্রাইকারের। গত মৌসুমে লস ব্লাঙ্কোসদের জার্সিতে ব্যক্তিগত ও দলীয় সাফল্যে ভেসেছেন তিনি। লা লিগা ও চ্যাম্পিয়নস লিগ জেতার পাশাপাশি প্রথমবারের মতো পেয়েছেন ব্যালন ডি’অরও। এর জেরে তার চুক্তির মেয়াদ এক বছর বৃদ্ধি করা হয়।

তবে এবারের মৌসুমটা রিয়ালের হয়ে শুধু কোপা দেল রে জিতেই সন্তুষ্ট থাকতে হচ্ছে তাকে। তা ছাড়া এখন পর্যন্ত রিয়ালের সঙ্গে চুক্তি নবায়নের ব্যাপারেও কোনো সিদ্ধান্তে আসতে পারেননি তিনি। ফলে আগামী রোববার অ্যাটলেটিক বিলবাওয়ের বিপক্ষে ম্যাচটিই হতে পারে রিয়ালের জার্সিতে তার বিদায়ী ম্যাচ। এর পর জানা যাবে তার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা।
২০২২ সালের বিশ্বকাপের পর আন্তর্জাতিক ফুটবলকে বিদায় বলে দেওয়া বেনজেমা যদি সৌদি আরবে পাড়ি জমান তা হলে স্প্যানিশ ফুটবল মাতানো তিন মহাতারকা একই লিগের অংশ হতে পারেন। ২০২২ সালে রোনাল্ডোকে ২০০ মিলিয়ন ইউরোর চুক্তিতে দলে ভিড়িয়েছে আল-নাসর। তবে ২০২৫ সাল পর্যন্ত খেলা চালিয়ে গেলে নাকি এই অঙ্কটা হতে পারে ৪০০ মিলিয়ন ইউরো। অর্থাৎ মেসি ও বেনজেমাকে যে পরিমাণ অর্থের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে, একই পরিমাণ অর্থ আয় করবেন পর্তুগিজ উইঙ্গার। আর তাদের তিনজনকে বিশ্বকাপের আয়োজনের প্রচারে কাজে লাগাবে সৌদি আরব।
আগামী ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বরে ২০৩০ বিশ্বকাপের আয়োজক স্বত্বের ভোটাভুটি হবে। যেখানে স্পেন, পর্তুগাল, মরক্কোর মতো দেশ আয়োজন হওয়ার লড়াইয়ে নামবে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
খেলাধুলা
১৪ বছর পর আবাহনীকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন মোহামেডান

ফেডারেশন কাপের শ্বাসরুদ্ধকর ফাইনালে টাইব্রেকারে আবাহনী লিমিটেডকে হারিয়ে ১৪ বছর পর চ্যাম্পিয়ন মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব।
কুমিল্লার শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত স্টেডিয়ামে বিকেল সোয়া ৩টায় শুরু হওয়া ম্যাচে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই করে দেশের ঐতিহ্যবাহী দুই ক্লাব আবাহনী-মোহামেডান। নির্ধারিত ৯০ মিনিটে খেলা ৩-৩ ড্র হওয়ায় ম্যাচ গড়ায় অতিরিক্ত (৩০ মিনিট) সময়ে। অতিরিক্ত সময়েও খেলা ৪-৪ ড্র হয়।
যে কারণে খেলা গড়ায় টাইব্রেকারে। পেনাল্টি শুটআউটে আবাহনীকে ৪-২ ব্যবধানে হারিয়ে ১৪ বছর পর শিরোপার উল্লাসে মেতে ওঠে মতিঝিলের ক্লাব আবাহনী।
ম্যাচের শুরুতে অবশ্য আাধিপত্য বিস্তার করে আবাহনী। প্রথমার্ধে তারা ২-০ ব্যবধানে এগিয়ে ছিল। ম্যাচের ১৫ মিনিটে ফয়সাল আহমেদ ফাহিমের গোলে এগিয়ে যায় আবাহনী। খেলার ৪৩তম মিনিটে কোস্টারিকার ড্যানিয়েল কলিন্দ্রেসের গোলে ব্যবধান দ্বিগুণ করে ধানমণ্ডির ক্লাবটি।
ম্যাচের দ্বিতীয়ার্ধে বদলে যায় দৃশ্যপট। চার মিনিটের ব্যবধানে অধিনায়ক সুলেমান দিয়াবাতের জোড়া গোলে সমতায় ফেরে মোহামেডান।

মোহামেডান সমতা আনার মিনিট পাঁচেক তথা খেলার ৬৫ মিনিটে নাইজেরিয়ান এমেকার গোলে আবাহনী ফের (৩-২) ব্যবধানে এগিয়ে যায়।
৮৩ মিনিটে ফেডারেশন কাপের ফাইনালে হ্যাটট্রিক পূর্ণ করেন মোহামেডানের অধিনায়ক সোলেমান দিয়াবাতে। তার কল্যাণে মোহামেডান আবারও (৩-৩) সমতায় ফেরে।
খেলার ১০৫ মিনিটে সোলেমান দিয়াবাতে গোলের জন্য এগিয়ে যান। আবাহনীর গোলরক্ষক শহিদুল আলম সোহেলকে একা পেয়ে নিজের চতুর্থ গোলের জন্য মরিয়া ছিলেন তিনি।
গোল ঠেকাতে পা বাড়িয়ে দেন গোলরক্ষক সোহেল। রেফরি পেনাল্টির বাঁশি বাজান। পেনাল্টি শটে মোহামেডানের অধিনায়ক সোলেমান দিয়াবাতে গোল করে দলকে ৪-৩ এ এগিয়ে নেন।
১১৯ মিনিটে রহমতের দুর্দান্ত গোলে ফের সমতায় ফিরে আবাহনী। অতিরিক্ত সময়ে খেলা ড্র হওয়ায় খেলা গড়ায় টাইব্রেকারে।
টাইব্রেকারে আবাহনীর দুই বিদেশি খেলোয়াড় রাফায়েল এবং দানিয়েল কলিঞ্জ গোল মিস করায় জয়ের উল্লাসে মেতে ওঠে মোহামেডান।
অর্থসংবাদ/এসএম