Connect with us

রাজনীতি

“দেশে কাউকে হত্যার রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না”

Published

on

কিউআই

তথ্যমন্ত্রী ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, দেশে আর ‘পঁচাত্তর’ সৃষ্টি করতে দেওয়া হবে না, কাউকে হত্যার রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না।

অর্থসংবাদের মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন

সোমবার (২২ মে) বিকেলে রাজধানীর মোহাম্মদপুরে টাউন হলের সামনে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ আয়োজিত ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার হুমকির প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশে’ প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

মন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধুর সময়েও অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছিল। বঙ্গবন্ধু মুজিবকে যখন রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করতে ব্যর্থ হয়েছিল তখন তাকে হত্যা করা হয়ে। শেখ হাসিনার বিরোধীরা, দেশবিরোধীরা, দেশের উন্নয়নবিরোধীরা, তারা শেখ হাসিনাকে রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করতে ব্যর্থ হয়ে আজকে তাকে হত্যা করতে চায়, যেটি বিএনপির রাজশাহীর জেলা আহ্বায়ক মুখ ফসকে বলে ফেলেছেন। এ দেশে আর হত্যার রাজনীতি কাউকে করতে দেওয়া হবে না।’

আওয়ামী লীগের এ যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, আওয়ামী লীগ প্রস্তুত আছে। আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা প্রস্তুত আছেন। আর এ দেশে ‘পঁচাত্তর’ সৃষ্টি করতে দেওয়া হবে না। নেতাকর্মীদের বলবো, যে হাতে বোমা আনবে সেই হাত পুড়িয়ে দিতে হবে। যে হাতে অস্ত্র ধরবে, সেই অস্ত্র দিয়ে সন্ত্রাসীদের শায়েস্তা করতে হবে। তাদের আর রক্তের হোলি খেলা খেলতে দেওয়া হবে না।

বিএনপির কারণে মানুষ এমনকি মার্কিন দূতাবাসও আতঙ্কিত উল্লেখ করে হাছান মাহমুদ বলেন, বিএনপি আজকে যে হত্যার রাজনীতি করছে, হত্যার হুমকি দিচ্ছে, পুলিশের ওপর হামলা পরিচালনা করছে এবং গাড়িঘোড়া ভাঙচুর করছে, এতে সাধারণ মানুষ আতঙ্কিত, মার্কিন দূতাবাসও আতঙ্কিত হয়েছে। বিএনপির অপরাজনীতির কারণে আজকে তারা তাদের নাগরিকদের সতর্ক করেছে। বিএনপি আজ অপরাজনীতি করে দেশের মানুষকে আতঙ্কিত করতে চায়।

সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, দেশে বিএনপির আতঙ্কের এ খেলা আর খেলতে দেওয়া যাবে না, আমাদের রাজপথে থাকতে হবে। আওয়ামী লীগ রাজপথ থেকে উঠে আসা দল। আমাদের নেত্রী শেখ হাসিনার শিরায় বঙ্গবন্ধুর রক্তস্রোত প্রবহমান। যে রক্ত আপস জানে না, যে রক্ত ‘রক্তচক্ষু’কে উপেক্ষা করে এগিয়ে চলে, তিনি শেখ হাসিনা।

এদিনের বিক্ষোভ সমাবেশ নিয়ে হাছান মাহমুদ বলেন, আমরা এতদিন ধরে বিএনপির পাশাপাশি দেশে শান্তি সমাবেশ করছিলাম, কারণ বিএনপির উদ্দেশ্য হচ্ছে দেশে অশান্তি তৈরি করা। কিন্তু আজ আমরা বিক্ষোভ সমাবেশ করছি, কারণ গত শুক্রবার বিএনপির রাজশাহীর জেলা আহ্বায়ক বক্তৃতা করে আমাদের নেত্রী প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার হুমকি দিয়েছেন।

মন্ত্রী বলেন, জিয়াউর রহমান মানুষের রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে বঙ্গবন্ধুর হত্যাকাণ্ডের মাধ্যমে ক্ষমতা দখল করেছিল, হাজার হাজার সেনাসদস্যকে এবং আওয়ামী লীগের ২২ হাজার নেতাকর্মীকে হত্যা করে ক্ষমতায় টিকেছিল। জিয়াউর রহমানের স্ত্রী বেগম খালেদা জিয়াও হত্যার রাজনীতি করেছেন। তার এবং তারেক রহমানের পরিচালনায় ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা হয়েছে, বিএনপি এবং জঙ্গিগোষ্ঠীর পরিচালনায় বিভিন্ন জায়গায় আমাদের সমাবেশে হামলা চালিয়ে মানুষ হত্যা করা হয়েছে।

‘আর ২০১৩, ১৪, ১৫ সালে অগ্নিসন্ত্রাস চালিয়ে এ দেশের নিরীহ মানুষকে তারা আগুনে পুড়িয়ে হত্যা করেছে। সুতরাং তাদের রাজনীতি হচ্ছে হত্যার রাজনীতি, খুনের রাজনীতি। তারা এ থেকে বের হয়ে আসতে পারেনি। তাদের কাউকে আর এ দেশের হত্যার রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না।’ যোগ করেন ড. হাছান মাহমুদ।

মোহাম্মদপুর আওয়ামী লীগের সভাপতি এম এ সাত্তারের সভাপতিত্বে সমাবেশে সংসদ সদস্য শেখ সাদেক খান, ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ সভাপতি বজলুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক আজিজুল হক রানা এবং মহানগর উত্তরের বিভিন্ন ওয়ার্ড ও ইউনিটের নেতাকর্মীরা বক্তব্য রাখেন।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

রাজনীতি

‘ফখরুলের বক্তব্য আদালত অবমাননার শামিল’

Published

on

কিউআই

উচ্চ আদালতে বিএনপির দুই নেতা ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু ও আমানউল্লাহ আমানের সাজা বহাল রাখার রায় নিয়ে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, দুর্নীতির এই মামলার সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগের কোনো যোগসূত্র নেই। এটিকে ‘ফরমায়েশি রায়’ বলে মির্জা ফখরুল যে বক্তব্য দিয়েছেন তা দেশের আইন ও পবিত্র আদালতকে অবমাননার শামিল।

অর্থসংবাদের মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন

বুধবার আওয়ামী লীগের দফতর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়ার সই করা এক বিবৃতিতে ওবায়দুল কাদের এই বক্তব্য জানানো হয়। বিবৃতিতে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের বক্তব্যকে ‘দায়িত্বহীন’ অভিহিত করে এর নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক।

ওবায়দুল কাদের বলেন, দুর্নীতির মামলায় ইতোপূর্বে বিএনপির দুই নেতাকে নিম্ন আদালতের দেওয়া সাজা বহাল রেখে দেশের উচ্চ আদালত যে রায় দিয়েছেন সে সম্পর্কে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের দায়িত্বজ্ঞানহীন বক্তব্য দেশবাসীকে হতাশ করেছে। দেশের সর্বোচ্চ আদালতের রায়কে ‘ফরমায়েশি রায়’ বলে মির্জা ফখরুল যে বক্তব্য দিয়েছেন তা দেশের আইন ও পবিত্র আদালত অবমাননার শামিল। বিএনপির এই দুই নেতার আজকের পরিণতি তাদের ধারাবাহিক অপরাজনীতিরই ফসল।

সেতুমন্ত্রী বলেন, বিএনপি-জামায়াত জোট শাসনামলে হাওয়া ভবন খুলে তারা দুর্নীতি ও লুটপাটের মহোৎসবে মেতে উঠেছিল, যার পরিণতিতে বাংলাদেশ দুর্নীতিতে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হয়েছিল। সে সময় হাওয়া ভবনের কর্ণধার তারেক রহমানের দুর্নীতির খতিয়ান বিশ্বগণমাধ্যম ও বিশ্বখ্যাত গোপন নথি প্রকাশকারী সংস্থা উইকিলিকসে বিস্তারিত প্রকাশিত হয়েছে।

দণ্ডিত বিএনপির দুই নেতার দুর্নীতির মামলার সঙ্গে শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগের কোনো যোগসূত্র নেই উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ২০০৭ সালে তৎকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার দুর্নীতির সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে তাদের বিরুদ্ধে মামলা করে। অপরাধ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হওয়ার পর নিম্ন আদালত তাদের শাস্তিমূলক রায় দেন। প্রায় ১৬ বছর বিচারিক প্রক্রিয়া শেষ করে আদালত তাদের সাজা দিয়েছেন।

বিবৃতিতে বলা হয়, আওয়ামী লীগ সরকারের মন্ত্রী, এমপি ও গুরুত্বপূর্ণ নেতারাও আইন ও বিচারের মুখোমুখি হয়েছেন। এমনকি বিশ্বজিৎ হত্যাকাণ্ড এবং বুয়েটের শিক্ষার্থী আবরার হত্যা মামলায়ও ছাত্রলীগের নেতারা দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি ভোগ করছে।

বিবৃতিতে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, বিএনপি দুর্নীতিকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে তাদের দলীয় গঠনতন্ত্র পরিবর্তন করেছে এবং দলের চিহ্নিত শীর্ষ দুর্নীতিবাজদের সুরক্ষা দিয়েছে। অনুরূপভাবে তারা বিজ্ঞ আদালতের রায়কে ফরমায়েশি রায় বলে দেশের উচ্চ আদালত এবং পবিত্র সংবিধানকে অবমাননা করেছে।

মার্কিন ভিসানীতি নিয়ে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, মার্কিন নতুন ভিসানীতি ঘোষণা করার পর বিএনপি তাদের বিদেশি প্রভুদের কাছ থেকে করুণা প্রাপ্তির আশায় সরকারের বিরুদ্ধে নানা ধরনের অপপ্রচারে লিপ্ত রয়েছে। উচ্চ আদালতের রায়কে ফরমায়েশি বলা তাদের সেই চলমান ষড়যন্ত্রেরই অংশ। এই ধরনের অপরাধের জন্য বাংলাদেশের জনগণের কাছে তাদের অচিরেই জবাবদিহি করতে হবে।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

রাজনীতি

“শেখ হাসিনাকে হত্যার হুমকি দেওয়ায় আওয়ামী লীগের ভোট বেড়েছে”

Published

on

কিউআই

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, শেখ হাসিনাকে হত্যার হুমকি, স্লিপ অব টাং নয়। শেখ হাসিনাকে হত্যার হুমকি দেওয়ায় আওয়ামী লীগের লাখ লাখ ভোট বেড়েছে। বিএনপির ভোট কমতে কমতে তলানিতে গিয়ে ঠেকেছে।

অর্থসংবাদের মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন

শুক্রবার (২৬ মে) বিকেলে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে প্রাণনাশের হুমকিদাতার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে আয়োজিত সমাবেশে এ কথা বলেন তিনি।

ওবায়দুল কাদের বলেন, গাজীপুরের নির্বাচনে গণতন্ত্রের বিজয় হয়েছে। দেশ-বিদেশে প্রশংসিত হয়েছে। আওয়ামী লীগ জোর করে নিজের প্রার্থীকে জয়ী করতে যায়নি। নির্বাচন নিয়ে বিএনপির মিথ্যাচার প্রমাণিত হয়েছে। গাজীপুর সিটি নির্বাচনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী বিজয়ী হলে দেশের মানুষ যতটা খুশি হতো, তার চেয়ে বেশি খুশি হয়েছে নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হওয়ায়।

গাজীপুরের মতো আরও চার সিটিসহ আগামী জাতীয় নির্বাচনও অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হবে জানিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, শেখ হাসিনার উন্নয়ন ও আমাদের ভালো আচরণ, এ দুই নিয়ে আমাদের আগামী নির্বাচন।

মার্কিন ভিসানীতি সম্পর্কে ওবায়দুল কাদের বলেন, নির্বাচনে আমরা বাধা দেবো কেন? আমাদের দেখা দরকার কারা নির্বাচনে বাধা দিচ্ছে। যারা নির্বাচন চায় না। তত্ত্বাবধায়ক চায়। তত্ত্বাবধায়ক হবে না। কোনো বিদেশি বন্ধু একবারও তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে কথা বলেনি। যারা নির্বাচনে বাধা দেয় তাদের বিরুদ্ধে এ ভিসানীতি কার্যকর হয় কিনা সেটা দেখার বিষয়। বিএনপি চেয়েছিল নিষেধাজ্ঞা, এসেছে ভিসানীতি। এখন বিএনপির ঘুম হারাম। ফখরুলের মুখ শুকিয়ে গেছে।

দণ্ডিত তারেক রহমান প্রতিনিয়ত অনলাইনে বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছে জানিয়ে তিনি বলেন, দণ্ডিত ব্যক্তি কী করে প্রতিদিন রাজনৈতিক বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছে? আদালতের আদেশ কেন মানছে না তারেক? মনের মতো না হলে আদালত আইন মানেন না তারা।

ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ আয়োজিত সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন, দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ডা. দীপু মনি, সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম, মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু আহমেদ মন্নাফী, সাধারণ সম্পাদক হুমায়ূন কবিরসহ মহানগর আওয়ামী লীগের নেতারা।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

রাজনীতি

বিএনপি নেতা চাঁদ গ্রেফতার

Published

on

কিউআই

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার হুমকি দেওয়ার অভিযোগে রাজশাহী জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবু সাঈদ চাঁদকে (৬৬) গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

অর্থসংবাদের মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন

বৃহস্পতিবার (২৫ মে) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে নগরীর ভেড়িপাড়া মোড়ের চেকপোস্ট থেকে টহল পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে।

রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের (আরএমপি) পুলিশ কমিশনার আনিসুর রহমান  বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

তিনি বলেন, বিএনপি নেতা চাঁদকে গ্রেফতার করা হয়েছে। দুপুর পৌনে ১২টায় সংবাদ সম্মেলনে বিস্তারিত জানানো হবে।

১৯ মে বিএনপির একটি কর্মসূচিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার হুমকি দেন রাজশাহী জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবু সাঈদ চাঁদ। হুমকির ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ে। এরপর বিভিন্ন জেলায় চাঁদের বিরুদ্ধে মামলা হয়।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

রাজনীতি

“আন্দোলনের নামে যারা বাসে আগুন দেয় তাদের খবর আছে”

Published

on

কিউআই

আন্দোলনের নামে যারা বাসে আগুন দেয় তাদের খবর আছে বলে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

অর্থসংবাদের মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন

বৃহস্পতিবার (২৫ মে) জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ১২৪তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষ্যে তার সমাধিতে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে শ্রদ্ধা জানানোর পর সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, স্পষ্ট করে আমরা একটা বলতে চাই, যারা আন্দোলনের নামে নির্বাচনকে সামনে রেখে বাসে আগুন দেয়, বাস ভাঙচুর করে, তারা পলিটিক্যাল ভায়োলেন্সে আছে। কাজেই তাদের খবর আছে।

তিনি বলেন, আমরা একটা কথা বারবার বলে আসছি। আমরা আগামী জাতীয় নির্বাচন শান্তিপূর্ণ পরিবেশে, অবাধ সুষ্ঠুভাবে করব। একটি নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজনে নির্বাচন কমিশনকে আমরা সর্বাত্মক সহযোগিতা করব।

যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নীতির বিষয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, তারা বলেছে নির্বাচনে বাধা দিলে ভিসা নয়। আমাদেরও এটা কথা, এই নির্বাচনে যারা বাধা দেবে তাদের অবশ্যই প্রতিহত করব।

তিনি বলেন, কবি নজরুল প্রেমের, বিদ্রোহ, বেদনার কবি। সাহিত্যের সব শাখাতেই তার বিচরণ। তিনি অসাম্প্রদায়িক ও মানবতার কবি। এই চেতনায় আমরা উজ্জীবিত হতে চাই। আমরা অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গড়ে তুলব। সেটাই হবে নজরুলের চেতনার প্রতীক।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

রাজনীতি

সাবেক এমপি মকবুল হোসেনের তৃতীয় মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

Published

on

কিউআই

সাবেক এমপি এবং আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য মকবুল হোসেনের তৃতীয় মৃত্যুবার্ষিকী আজ বুধবার। করোনায় আক্রান্ত হয়ে ২০২০ সালের ২৪ মে তিনি মারা যান।

অর্থসংবাদের মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন

নানা কর্মসূচিতে দিবসটি পালন করে আওয়ামী লীগ ও তার অঙ্গ সহযোগী সংগঠনসহ মোহাম্মদপুর, টাঙ্গাইলের নাগরপুর-দেলদুয়ার, বিক্রমপুরের বিভিন্ন সংগঠন।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও জাতীয় সংসদের স্পীকার ড.শিরীন শারমিন চৌধুরী এ উপলক্ষে বাণী প্রদান করেন।

রাজধানীর মোহাম্মদপুর জামে মসজিদ সংলগ্ন কবরস্থানে শ্রদ্ধার্ঘ্য অর্পণের মধ্য দিয়ে দিনের কর্মসূচি শুরু হয়। নবাব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনের কনফারেন্স রুমে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মকবুল হোসেন ট্রাস্ট ফান্ডের আয়োজনে অসচ্ছল শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেওয়া হয়।

প্রফেসর মমতাজউদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে বৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি প্রফেসর ড.আখতারউজ্জামান। বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন সংসদ সদস্য আহসানুল ইসলাম টিটু।

এসময় আলহাজ্ব মকবুল হোসেন ফাউন্ডেশনের মহাসচিব মুজিবুল ইসলাম পান্না স্বেচ্ছাসেবক লীগের প্রবীণ সদস্যদের মাঝে সম্মাননা চেক হস্তান্তর করেন।

এছাড়াও কাকরাইল ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের উদ্যোগে আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।

সকাল ১১ টা থেকে তাঁর প্রতিষ্ঠিত সকল প্রতিষ্ঠানে আলোচনা ও স্মরণসভা ছাড়াও পবিত্র কোরআন খতম, দোয়া মাহফিল,অসহায় দুস্থদের মাঝে খাদ্য বিতরণ করা হয়।

আলহাজ্ব মকবুল হোসেন বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের উদ্যোগে আয়োজিত দোয়া মাহফিলে আফম রেজাউল হাসানের সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন মোহাম্মদপুরের স্থানীয় রাজনৈতিক, গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ এবং মরহুমের সহধর্মিণী মিসেস মোনা হোসেন।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন
Advertisement
Advertisement
June 2023
SMTWTFS
 123
45678910
11121314151617
18192021222324
252627282930