Connect with us

পুঁজিবাজার

সূচকের পতনে লেনদেন কমেছে ১২১ কোটি

Published

on

সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবস রোববার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মূল্য সূচকের পতনে লেনদেন শেষ হয়েছে। আজ ডিএসইতে টাকার অংকে লেনদেনও কমেছে।

অর্থসংবাদের মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন

ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

রোববার (২১মে) ডিএসইতে ৮১১ কোটি ৭৪ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। আজ ডিএসইতে আগের দিন থেকে ১২১ কোটি ১৬ লাখ টাকা কম লেনদেন হয়েছে। বৃহস্পতিবার ডিএসইতে ৯৩২ কোটি ৯১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছিল।

বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, ডিএসই প্রধান বা ডিএসইএক্স সূচক ৮ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৬ হাজার ২৮১ পয়েন্টে। অন্য সূচকগুলোর মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ২ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ৩৬৬ পয়েন্টে এবং ডিএস৩০ সূচক ৪ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ১৯০ পয়েন্টে।

আজ ডিএসইতে ৩৬১টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৬৫টির, কমেছে ১০৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৯২টির।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

পুঁজিবাজার

এমকে ফুটওয়্যারের কিউআই আবেদন শুরু

Published

on

কিউআই

শেয়ারবাজারের তালিকাভুক্ত এমকে ফুটওয়্যার পিএলসির কোয়ালিফায়েড ইনভেস্টর অফারের (কিউআইও) আবেদনের তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। আগামী ১১ জুন কোম্পানিটির আবেদনের তারিখ শুরু হয়ে ১৫ জুন পর্যন্ত চলবে।

অর্থসংবাদের মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন

ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সূত্র জানায়, নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলোদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) থেকে কিউআই আবেদনের মাধ্যমে ১০ কোটি টাকা উত্তোলনের অনুমোদন পেয়েছে এমকে ফুটওয়্যার পিএলসি।

কোম্পানিটি কিউআইওর মাধ্যমে প্রতিটি ১০ টাকা মূলের এক কোটি শেয়ার ইস্যু করে যোগ্য বিনিয়োগকারীদের থেকে ১০ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে। উত্তোলিত অর্থ দিয়ে কোম্পানিটি যন্ত্রপাতি ক্রয় ও ইস্যু ব্যবস্থাপনার খরচ খাতে ব্যয় করবে।

গত ২০২১-২২ হিসাব বছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি মুনাফা (ইপিএস) হয়েছে ৩ টাকা ১৯ পয়সা। ৩০ জুন সমাপ্ত ২০২২ শেষে পুনর্মূল্যায়ন ছাড়া কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ১২ টাকা ৯৫ পয়সায়।

অর্থসংবাদ/এস.ইউ

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজার

প্রস্তাবিত বাজেট পুনর্বিবেচনার দাবি ডিএসইর

Published

on

কিউআই

২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে পুঁজিবাজারবান্ধব নীতি বলবত রাখায় অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালকে অভিনন্দন জানিয়েছে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। তবে প্রস্তাবিত বাজেটে চারটি প্রস্তাব পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে সংস্থাটি।

অর্থসংবাদের মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন

শনিবার (৩ জুন) ডিএসইর উপ-মহাব্যবস্থাপক শফিকুর রহমানের সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব দাবি জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সরকার পুঁজিবাজারকে আন্তর্জাতিকীকরণের লক্ষ্যে নানাবিধ সংস্কারমূলক পদক্ষেপ গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করছে। বিনিয়োগকারীদের প্রত্যাশা অনুযায়ী প্রস্তাবিত বাজেটে বাংলাদেশের পুঁজিবাজারকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য পুঁজিবাজারের সহায়ক ইকোসিস্টেম ও সার্বিক সুযোগ সুবিধার উন্নয়ন করার জন্য আগের বছরের বাজেটের পুঁজিবাজারবান্ধব নীতি বলবত রাখায় ডিএসই অর্থমন্ত্রীকে আবারও অভিনন্দন জানাচ্ছে৷

একইসাথে ডিএসই পুঁজিবাজারকে প্রাণবন্ত ও বিনিয়োগবান্ধব করার লক্ষ্যে ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেটে দাবিগুলো পুনর্বিবেচনার দাবি জানাচ্ছে।

ডিএসইর দাবিগুলো হলো

১. বন্ড থেকে সুদের আয়ের ওপর কর অব্যাহতি

বর্তমানে কর্পোরেট বন্ডের বাজারের আকার খুবই ছোট যা এটি পুঁজিবাজারের পাশাপাশি অর্থ বাজারেও বিভিন্ন সীমাবদ্ধতা তৈরি করে। একটি কার্যকরী বন্ড বাজার অর্থনীতিকে বিভিন্নভাবে সহায়তা করতে পারে। যদি সব ধরনের বন্ডের সুদ অব্যাহতির আওতায় আনা হলে একটি শক্তিশালী বন্ড বাজার সৃষ্টিতে উৎসাহিত করবে।

২. লভ্যাংশ আয়ের ওপর উৎসে কর সম্পূর্ণ এবং চূড়ান্ত নিষ্পত্তি হিসেবে বিবেচনাকরণ

কোম্পানিগুলো কর-পরবর্তী মুনাফা থেকে লভ্যাংশ দিচ্ছে। প্রকৃতপক্ষে, লভ্যাংশের ওপর কর এক ধরনের দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্তরের করারোপণ। লভ্যাংশের ওপর উৎস কর চূড়ান্ত কর হিসেবে বিবেচিত হলে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগে উৎসাহিত হবে৷

৩. স্টক এক্সচেঞ্জের ট্রেকহোল্ডারদের উৎসে কর কমানো

ডিএসইর ট্রেকহোল্ডার (ব্রোকারেজ হাউজের মালিক) কোম্পানির প্রধান আয় (অর্থাৎ টার্ন-ওভার) হচ্ছে কমিশন। যদি বেশি হারে কর নেওয়া হয়, তবে ট্রেকহোল্ডার কোম্পানির পক্ষে টিকে থাকা এবং পুঁজিবাজারে অবদান রাখা কঠিন হবে।

৪. তালিকাভুক্ত এসএমই কোম্পানিগুলোর জন্য হ্রাসকৃত-রেয়াতযোগ্য হারে কর আরোপ

ডিএসইর তালিকাভুক্ত এসএমই কোম্পানিগুলোকে পর্যাপ্ত পরিমাণ কর প্রদান করতে হয়, যা কোম্পানিগুলোর তালিকাভুক্ত হওয়ার ক্ষেত্রে অন্যতম প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করছে এবং এসএমই কোম্পানিগুলো তালিকাভুক্ত হওয়ার জন্য উৎসাহ হারাচ্ছে। ফলে এ সব কোম্পানির কাছ থেকে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ কর আদায় সম্ভব হচ্ছে না। যদি এই জাতীয় কোম্পানিগুলোকে হ্রাসকৃত হারে কর ছাড়ের অনুমতি দেওয়া হয়, তবে উক্ত কোম্পানি তালিকাভুক্তির জন্য উৎসাহিত হবে এবং দীর্ঘমেয়াদে সরকারের কর আদায় বৃদ্ধি পাবে।

ডিএসইর প্রত্যাশা, সরকারের ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেটে উল্লেখিত বিষয়সমূহ অন্তর্ভুক্ত করলে বাজারে বিনিয়োগের অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টি হবে এবং জাতীয় অর্থনীতি আরও গতিশীল হবে। এতে করে বেসরকারি খাত আরেও শক্তিশালী ও বিকশিত হয়ে দেশে বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ সৃষ্টি হবে যা দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আরও বেশি আকৃষ্ট করবে।

উল্লেখ্য, গত বৃহস্পতিবার অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল জাতীয় সংসদে ২০২৩-২৪ অর্থবছরের জন্য ৭ লাখ ৬১ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকার বাজেট পেশ করেন।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজার

খাতভিত্তিক লেনদেনের শীর্ষে জীবন বীমা খাত

Published

on

কিউআই

বিদায়ী সপ্তাহে (২৮মে-১জুন) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) খাতভিত্তিক লেনদেনের শীর্ষে রয়েছে জীবন বীমা খাত। গত সপ্তাহে ডিএসইতে মোট লেনদেনের ১৫ শতাংশ অবদান রয়েছে এই খাতে।

অর্থসংবাদের মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন

ইবিএল সিকিউরিটিজ লিমিটেড সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সূত্র মতে,জীবন বীমা খাতে ১৫ শতাংশ লেনদেন করে তালিকার দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে। সাধারণ বীমা খাতে ১৪.৮ শতাংশ লেনদেন করে তালিকার তৃতীয় স্থানে রয়েছে।

তালিকায় থাকা অন্য খাতগুলোর মধ্যে আইটি খাতে ৮.৯ শতাংশ,খাদ্য খাতে ৮ শতাংশ, ফার্মা খাতে ৭.২ শতাংশ, জ্বালানি-বিদ্যুৎ খাতে ৬ শতাংশ, বিবিধ খাতে ৫.৮ শতাংশ, প্রকৌশল খাতে ৫.৪ শতাংশ, ভ্রমণ-অবকাশ খাতে ৪.৯ শতাংশ, বস্ত্র খাতে ৪.৮ শতাংশ, সিমেন্ট খাতে ৪.৬ শতাংশ, কাগজ খাতে ৪.২ শতাংশ, সেবা খাতে ৩.১ শতাংশ, ট্যানারি খাতে ২.৩ শতাংশ, ব্যাংক, মিউচ্যুয়াল ফান্ড ও আর্থিক খাতে ১.২ শতাংশ, পাট খাতে ০.৭ শতাংশ ও সিরামিক খাতে দশমিক ০.৬ শতাংশ লেনদেন বেড়েছে।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজার

পিপলস লিজিংয়ের পরিচালনা পর্ষদ পুনর্গঠন করলেন হাইকোর্ট

Published

on

কিউআই

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত পিকে হালদারের লুটপাটের শিকার আর্থিক প্রতিষ্ঠান পিপলস লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস লিমিটেডের (পিএলএফএসএল) পরিচালনা পর্ষদ পুনর্গঠন করে দিয়েছেন হাইকোর্ট। পর্ষদের চেয়ারম্যান করা হয়েছে সাবেক সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ হাসান শহীদ ফেরদৌসকে।

অর্থসংবাদের মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন

সম্প্রতি বিচারপতি মুহাম্মদ খুরশীদ আলম সরকারের একক বেঞ্চ পিএলএফএসএল’র বোর্ড পুনর্গঠন করে আদেশ দেন।

পরিচালনা পর্ষদের সদস্যরা হলেন, সাবেক অতিরিক্ত সচিব কাজী আনোয়ারুল হক, বিগ্রেডিয়ার জেনারেল (অব.) কাজী তৌফিকুল ইসলাম, সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার রেশাদ ইমাম, মোহাম্মদ আজিজুল ইসলাম রানা, সঞ্চয়কারীদের প্রতিনিধি আতিকুর রহমান এবং প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক।

২০১৯ সালের ১৪ জুলাই পিপলস লিজিং অবসায়নের জন্য আদালতে মামলা করে বাংলাদেশ ব্যাংক। ওই দিনই মামলার শুনানি শেষে অবসায়নের পদক্ষেপ নিতে নির্দেশ দেন আদালত। এছাড়া অবসায়ন কার্যক্রম পরিচালনার জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও বাজার বিভাগের উপ-মহাব্যবস্থাপক পদমর্যাদার একজনকে অবসায়ক নিয়োগ দিতে বলা হয়। পরে সাময়িক অবসায়ক হিসেবে বাংলাদেশ ব্যাংকের আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও বাজার বিভাগের উপমহাব্যবস্থাপক আসাদুজ্জামান খানকে নিয়োগ দিয়েছিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

ওই মামলার ধারাবাহিকতায় পর্যায়ক্রমে আদালত পিপলস লিজিংয়ের বিভিন্ন ঋণ খেলাপিদের তলব করেছিলেন।

পরে আমানতকারীরা কোম্পানিটি অবসায়ন না করে পুনরুজ্জীবিত করার পক্ষে মত দেন। এরপর ২০২১ সালের ২৮ জুন পিপলস লিজিং অ্যান্ড ফাইনান্সিয়াল সার্ভিস লিমিটেডকে (পিএলএফএসএল) পুনরুজ্জীবিত করার আদেশ দিয়েছিলেন হাইকোর্ট। গঠন করে দিয়েছিলেন বোর্ডও। কিন্তু বোর্ডের সদস্যদের পদত্যাগ, স্বাস্থ্যগত কারণে মিটিংয়ে হাজির না হওয়ার কারণে কোম্পানি পরিচালনায় সমস্যা হলে পিএলফএসএল’র পক্ষে একটি আবেদন করা হয়। সেই আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বোর্ড পুনর্গঠন করলেন হাইকোর্ট।

আদালতে পিএলএফএসএলের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী মেজবাহুর রহমান। বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী তানজীব-উল আলম ও কাজী এরশাদুল আলম।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজার

ডিএসইতে পিই রেশিও কমেছে

Published

on

কিউআই

বিদায়ী সপ্তাহে (২৮মে-১জুন) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত (পিই রেশিও) কমেছে। আগের সপ্তাহের চেয়ে ডিএসইর পিই রেশিও দশমিক ০৩ পয়েন্ট বা দশমিক ২০ শতাংশ কমেছে।

অর্থসংবাদের মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন

ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সূত্র মতে, আলোচ্য সপ্তাহে ডিএসইর পিই রেশিও ১৪.৫২ পয়েন্টে অবস্থান করছে। আগের সপ্তাহে ডিএসইর পিই রেশিও ছিল ১৪.৫৫ পয়েন্ট।

খাতভিত্তিক হিসাবে পিই রেশিও বিশ্লেষণে দেখা যায়, ব্যাংক খাতের পিই রেশিও অবস্থান করছে ৭.৫ পয়েন্টে, সিমেন্ট খাতে ১২.৩ পয়েন্ট, সিরামিকস খাতে ৪৩.১ পয়েন্ট, প্রকৌশল খাতে ৭১.৯ পয়েন্ট, খাদ্য খাতে ১৮.৬ পয়েন্ট, জ্বালানি-বিদ্যুৎ খাতে ১৬.১ পয়েন্ট, সাধারণ বিমা খাতে ১৭.৭ পয়েন্ট, আইটি খাতে ২৫.৪ পয়েন্ট, বিবিধ খাতে ১৪.১ পয়েন্ট, আর্থিক খাতে ৪২.৬ পয়েন্ট,ওষুধ খাতে ১৮ পয়েন্ট, সেবা-আবাসন খাতে ২৪.৪ পয়েন্ট, ট্যানারি খাতে ৩৬.৮ পয়েন্ট, টেলিকমিউনিকেশন খাতে ১৬.৩ পয়েন্ট ও ভ্রমণ-অবকাশ খাতে অবস্থান করছে।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন
Advertisement
Advertisement
June 2023
SMTWTFS
 123
45678910
11121314151617
18192021222324
252627282930