জাতীয়
হজ চিকিৎসক দল গঠন

সৌদি আরবে অসুস্থ বাংলাদেশি হজযাত্রীদের চিকিৎসা সেবা দেওয়া জন্য ২০০ সদস্যবিশিষ্ট হজ চিকিৎসক দল গঠন করেছে ধর্ম মন্ত্রণালয়। হজ চিকিৎসক দলে ১০২ জন চিকিৎসক, ৬৩ জন নার্স-ব্রাদার, ২১ জন ফার্মাসিস্ট ও ১৪ জন ওটি অ্যাসিসট্যান্ট-ল্যাবরেটরি টেকনিশিয়ান রয়েছেন।
ধর্ম মন্ত্রণালয়ের সহকারী সচিব (হজ) আবুল কাশেম মুহাম্মাদ শাহীন স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়।
চিকিৎসক দলের সদস্যরা ১৮ মে থেকে সৌদি আরবের উদ্দেশে যাত্রা শুরু করবেন। ২ জুলাই পর্যন্ত তারা মক্কা, মদিনা, মিনা, আরাফা ও জেদ্দায় দায়িত্ব পালন করবেন।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, সৌদি আরবে অবস্থানকালে চিকিৎসক দলের সদস্যরা ধর্ম মন্ত্রণালয়ের অধীনে থাকবেন। দলনেতা ও উপ দলনেতার নির্দেশনা অনুসারে দায়িত্ব পালন করবেন।
চিকিৎসক দলের সদস্যদের মধ্যে কিছু সংখ্যক ডাক্তার, নার্স ও সহায়তাকারীরা হজপালন করার সুযোগ পাবেন না। তারা হজের দিনগুলোতে দলনেতার নির্দেশনা অনুযায়ী বাংলাদেশ হজ মেডিকেল টিম মক্কায় অবস্থান করে অসুস্থ রোগীদের চিকিৎসা সেবা দেবেন। এছাড়া প্রজ্ঞাপনে হজ চিকিৎসক দলের জন্য বেশ কিছু নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

এর অন্যতম হলো- চিকিৎসক দলের কোনো সদস্য তার দায়িত্ব পালনকালে কোনোভাবেই স্বামী-স্ত্রী, সন্তান কিংবা আত্মীয়দের সঙ্গে নিতে পারবেন না। চিকিৎসক দলের সদস্যরা সার্বক্ষণিক দায়িত্বে নিয়োজিত আছেন বলে বিবেচিত হবেন এবং যেকোনো সময় হজযাত্রীদের সেবা দিতে বাধ্য থাকবেন।
ধর্ম মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছর মক্কায় চারটি হেলথ ক্লিনিক থাকবে। আর মদিনায় থাকবে দুটি। এছাড়া মিনা ও আরাফার ময়দানে এবার প্রথমবারের মতো হেলথ ক্লিনিক স্থাপন করা হবে।
মক্কা ও মদিনার স্বাস্থ্য সেবা কেন্দ্রে হজযাত্রীদের প্রাথমিক চিকিৎসা, বিনামূল্যে ওষুধ সরবরাহ, জটিল রোগীদের সৌদি হাসপাতালে প্রেরণ, ভর্তি রোগীদের তত্ত্বাবধান, মৃত্যুবরণকারী হজযাত্রীদের দাফন ও অসুস্থ হজযাত্রীদের বাংলাদেশে পাঠানোর ব্যবস্থা করে থাকে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

জাতীয়
রং ফর্সাকারী ১৮ ধরনের ক্রিম নিষিদ্ধ

শরীরের রং ফর্সাকারী ১৮ ধরনের ক্রিম ও একটি লোশন নিষিদ্ধ করা হয়েছে। পারদসহ ক্ষতিকর উপাদান থাকায় এসব ক্রিম ও লোশন নিষিদ্ধ করেছে বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশন (বিএসটিআই)।
এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিএসটিআই জানিয়েছে, এই ১৮ ধরনের রং ফর্সাকারী ক্রিম ও একটি লোশনে বিপজ্জনক মাত্রায় পারদ (মার্কারি) এবং হাইড্রোকুইনোন পাওয়া গেছে, যা মানবস্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। এসব ক্রিম দীর্ঘদিন ব্যবহার করলে চর্মরোগসহ বিভিন্ন জটিলতা হতে পারে। এজন্য এসব ক্রিম বিক্রি ও বিতরণ বন্ধ রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
এই ১৯ ধরনের ক্রিম ও লোশনের মধ্যে পাকিস্তানের তৈরি ১৫টি, ইন্ডিয়ার ১টি, চায়না ১টি, আর দুটি পণ্য নামবিহীন।
পাকিস্তানে তৈরি ক্রিমগুলো হলো- এসজে এন্টারপ্রাইজের চাঁদনী ক্রিম, গৌরী কসমেটিকসের (প্রা.) গৌরী ক্রিম, ক্রিয়েটিভ কসমেটিকসের ডিউ, কিউসি ইন্টারন্যাশনালের নিউ ফেস, নুর গোল্ড কসমেটিকসের নুর গোল্ড বিউটি ক্রিম, নুর গোল্ড কসমেটিকসের নুর হারবাল বিউটি ক্রিম, হোয়াইট পার্ল কসমেটিকস ইন্টারন্যাশনালের হোয়াইট পার্ল ক্রিম, গোল্ডেন পার্ল কোম্পানির গোল্ডেন পার্ল ক্রিম, পুনিয়া ব্রাদার্স (প্রা.) লিমিটেডের ফাইজা ক্রিম, ফেস লিফট কসমেটিকসের ফেস লিফট ক্রিম, লাইফ কসমেটিকসের ফ্রেশ অ্যান্ড হোয়াইট ক্রিম, শাহিন কসমেটিকসের ফেস ফ্রেশ ক্রিম, আনিজা কসমেটিকসের আনিজা গোল্ড, লোয়া ইন্টারন্যাশনালের পাক্স ও নাভিয়া ক্রিম।
এছাড়া নিষিদ্ধ হওয়া ক্রিমগুলোর মধ্যে চীনের শুয়াংজ বায়ো টেকনোলজির ডা. রাসেল নাইট ক্রিম রয়েছে। নিষিদ্ধ হওয়া লোশনটি ভারতের অ্যারোমা কেয়ার কসমেটিকসের, নাম ডা. ডেভি স্কিন লোশন।

নিষিদ্ধ হওয়া নামবিহীন দুটি ক্রিম হচ্ছে, ফোর কে প্লাস এবং জাওলি।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
উৎপাদন কমে যাওয়ায় লোডশেডিং বেড়েছে

কয়েকটি বিদ্যুৎকেন্দ্রে উৎপাদন কমে যাওয়ায় লোডশেডিং বেড়েছে বলে জানিয়েছেন বিদ্যুৎ ও জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ। তিনি জানান, বর্তমানে প্রায় ১ হাজার ৭০০ মেগাওয়াটের ওপরে লোডশেডিং চলছে।
শনিবার (৩ জুন) দুপুরে সাভারের ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে নবায়নযোগ্য শক্তি গবেষণা ল্যাবরেটরি অ্যান্ড প্রশিক্ষণ কেন্দ্র উদ্বোধনের পর তিনি এ কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, কয়েকটি পাওয়ার প্ল্যান্ট কাজ না করাতে লোডশেডিং বেড়েছে। কিছুদিন এ পরিস্থিতি থাকবে।
তিনি বলেন, কয়লার অভাবে একটি বিদ্যুৎকেন্দ্র (পায়রা) অর্ধেক বন্ধ আছে, আগামী ৫ তারিখের পর বাকি অর্ধেকও বন্ধ হয়ে যাবে। এতে করে সিস্টেমে একটি বড় অংশ বিদ্যুৎ না পাওয়ায় কিছুটা জনদুর্ভোগ বেড়েছে।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন ক্লাইমেট পার্লামেন্ট বাংলাদেশের আহ্বায়ক ও পররাষ্ট্রবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য নাহিম রাজ্জাক।

ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির উপাচার্য অধ্যাপক ড. এম লুৎফর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান ড. সবুর খান এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকৌশল অনুষদের ডিন ড. এম সামসুল আলম বক্তব্য দেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
ফিলিস্তিনি শরণার্থীদের জন্য ৫০ হাজার ডলার দেবে বাংলাদেশ

ইউনাইটেড নেশনস রিলিফ অ্যান্ড ওয়ার্কস এজেন্সি ফর প্যালেস্টাইন রিফিউজিস ইন দ্য নিয়ার ইস্টে (ইউএনআরডব্লিউএ) ৫০ হাজার মার্কিন ডলার আর্থিক অনুদানের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে বাংলাদেশ।
শনিবার (৩ জুন) জাতিসংঘ সদর দপ্তরে অনুষ্ঠিত এক সম্মেলনে এ প্রতিশ্রুতি দেয় বাংলাদেশ। সম্মেলনটির আহ্বান করেন জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের সভাপতি সাবা কোরেশী। এতে সদস্য দেশগুলোকে ফিলিস্তিনি শরণার্থী এবং তাদের জন্য নিবেদিত সংস্থা ইউএনআরডব্লিউএর কার্যাবলীর বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে ব্রিফ করেন সংস্থাটির কমিশনার জেনারেল।
নিউইয়র্কে জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের উপ-স্থায়ী প্রতিনিধি ড. মো. মনোয়ার হোসেন বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে আর্থিক সহযোগিতা প্রদানের অঙ্গীকার ঘোষণা করেন। তার বক্তব্যে ইউএনআরডব্লিউএর চলমান তহবিল ঘাটতির বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে তিনি ‘টেকসই, অনুমানযোগ্য এবং পর্যাপ্ত’ তহবিল সুরক্ষার ওপর জোর দেন। তিনি বলেন, ফিলিস্তিনিদের সমর্থনের জন্য অস্থায়ীভিত্তিতে ইউএনআরডব্লিউএ প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। তবে শুধু আর্থিক সমর্থন প্রদান করা সমাধান নয়, এই সংকটের একমাত্র সমাধান হলো, ১৯৬৭-এর পূর্ববর্তী সীমানা অনুযায়ী দ্বি-রাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান অর্জনের মাধ্যমে ইসরায়েলি অবৈধ দখল দারিত্বের অবসান ঘটানো।
জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের রেজুলেশনের মাধ্যমে ১৯৪৯ সালে ফিলিস্তিনি উদ্বাস্তুদের তাদের দুর্দশার ন্যায্য এবং স্থায়ী সমাধানের জন্য সহায়তা এবং সুরক্ষা প্রদানের জন্য একটি মানবিক এবং উন্নয়ন সংস্থা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ইউএনআরডব্লিউএ। বর্তমানে এই সংস্থায় শরণার্থী হিসাবে ৫ দশমিক ৯ মিলিয়ন ফিলিস্তিনি নিবন্ধিত। সরকার ও মানুষের দৃঢ় অঙ্গীকারের প্রতিফলন স্বরুপ ২০১৮ সাল থেকে ইউএনআরডব্লিউএ-তে এ অনুদান দিয়ে আসছে বাংলাদেশ।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
ভারতে ট্রেন দুর্ঘটনায় প্রাণহানিতে প্রধানমন্ত্রীর শোক

ভারতের উত্তর প্রদেশের কানপুরে ট্রেন লাইনচ্যুত হয়ে হতাহতের ঘটনায় গভীর শোক প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর কাছে তিনি একটি শোকবার্তা পাঠিয়েছেন বলে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, “প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশের সরকার ও জনগণ এবং ব্যক্তিগতভাবে এই দুর্ঘটনায় স্বজন হারানোদের প্রতি গভীর সমবেদনা প্রকাশ করেছেন।”
উত্তর প্রদেশের কানপুরে ট্রেন লাইনচ্যুত হয়ে ভয়াবহ দূর্ঘটনায় নিহতের সংখ্যা প্রায় ২৮৮ ছড়িয়ে গেছে।
দুর্ঘটনায় আহতদের দ্রুত আরোগ্য কামনাও করেছেন শেখ হাসিনা।
অর্থসংবাদ/এস.ইউ
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
৫ জুন রাত পর্যন্ত উৎপাদনে থাকছে পায়রা

কয়লা সংকটে উৎপাদন বন্ধ হচ্ছে দেশের বৃহত্তম কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র পায়রার। তবে ৩ জুন কেন্দ্রটি বন্ধ হওয়ার খবর শোনা গেলেও বর্তমানে যে পরিমাণ কয়লা আছে তা দিয়ে ৫ জুন রাত পর্যন্ত কেন্দ্রটির একটি ইউনিট চালিয়ে নেওয়া যাবে বলে জানিয়েছে পায়রা তাপবিদ্যুৎকেন্দ্র কর্তৃপক্ষ।
ফলে ৩ জুন থেকে দক্ষিণাঞ্চলে যে লোডশেডিংয়ের আশঙ্কা করা হচ্ছিল তা আরও দুইদিন পরে হচ্ছে।
পায়রা ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্ল্যান্ট ম্যানেজার শাহ আব্দুল মওলা বলেন, এখন পর্যন্ত যে পরিমাণ কয়লা আছে তাতে হয়তো ৫ জুন রাত পর্যন্ত প্ল্যান্ট চালু রাখা সম্ভব হবে।
কয়লা না থাকায় গত ২৫ মে বিদ্যুৎকেন্দ্রের একটি ইউনিট বন্ধ করা হয়েছে। আর বর্তমানে ৬৬০ মেগাওয়াট ক্ষমতার বাকি একটি ইউনিট বিদ্যুৎ উৎপাদন করছে।
পায়রা তাপবিদ্যুৎকেন্দ্র কর্তৃপক্ষ জানায়, বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের কাছে বিদ্যুৎকেন্দ্রটির বর্তমান পাওনা প্রায় পাঁচ হাজার কোটি টাকা। বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড কিছু কিছু টাকা পরিশোধ করছে যা দিয়ে প্ল্যান্ট চালিয়ে নেওয়া হচ্ছিল। তবে বৈশ্বিক সংকটের কারণে ডলার সংকট থাকায় টাকাকে ডলারে কনভার্ট করতে না পারায় এলসি করা যাচ্ছে না, আর এ কারণে কয়লা আমদানি সম্ভব হচ্ছে না।

তবে সংকট কাটিয়ে দ্রুত কয়লা সংগ্রহের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। আর কয়লা আসতে অন্তত ২৫ দিন সময় লাগতে পারে। সে কারণে জুনের শেষ সপ্তাহ পর্যন্ত বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি বন্ধ রাখতে হতে পারে।
২০২০ সালের ১৫ মে থেকে পায়রা ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের ৬৬০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন প্রথম ইউনিট উৎপাদন শুরু করে এবং ওই বছরের ডিসেম্বরে প্ল্যান্টটির দ্বিতীয় ইউনিট উৎপাদনের সক্ষমতা অর্জন করে। তবে বিদ্যুৎকেন্দ্রটি ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের সক্ষমতা অর্জন করলেও সঞ্চালন লাইন নির্মাণ কাজ শেষ না হওয়ায় দীর্ঘদিন একটি ইউনিট অলস বসে ছিল।
২০১৬ সালের ১৪ অক্টোবর বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও চীনের রাষ্ট্রপতি শি জিন পিং পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় পায়রা ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। তবে বিদ্যুৎকেন্দ্রটি উৎপাদনে যাওয়ার পর এবারই প্রথমবারের মতো কেন্দ্রটি কয়লা সংকটের কারণে পুরোপুরি বন্ধ করতে হচ্ছে।