Connect with us

লাইফস্টাইল

ঘূর্ণিঝড়ের নামকরণ কে, কেন ও কীভাবে করেন?

Published

on

ব্লক

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপটি যখন তখন ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে। যার নাম দেওয়া হয়েছে মোখা। আবহাওয়াবিদরা জানিয়েছেন, বর্তমানে বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট লঘুচাপটি আরও শক্তিশালী হয়ে সুস্পষ্ট লঘুচাপে পরিণত হয়েছে।

অর্থসংবাদের মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন

এটি ক্রমেই শক্তিশালী হয়ে বুধবারের (১০ মে) মধ্যে ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’য় রূপ নিতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন আবহাওয়াবিদরা।

ঘূর্ণিঝড়ের নাম মোখা হয়েছে কেন?

এটি একটি অঞ্চলের নাম। ইয়েমেনের একটি অঞ্চলের নাম ছিল মোচা বা মোখা। এই অঞ্চলের নামেই নামকরণ করা হয়েছে ঘূর্ণিঝড়ের নাম। জানা যায়, ৫০০ বছর আগে মোখা অঞ্চলই ছিল আধুনিক বিশ্বের কফির প্রচলনকারী প্রথম স্থান।

ঘূর্ণিঝড়ের নামকরণ করা হয় কেন?

ঘূর্ণিঝড়ের নামকরণ করা হয়, যাতে মানুষ ঝড়ের কথা মনে রাখতে ও শনাক্ত করতে পারেন। একটি নাম দিয়ে সচেতনতা তৈরি ও সতর্কতা প্রেরণ করা যেন সহজ হয় সে কারণেই ঘূর্ণিঝড়ের নামকরণ করা হয়।

ঘূর্ণিঝড়ের নামকরণ করা হয় কীভাবে?

বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থা যেমন- বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থা (ডাব্লিউএমও), এশিয়ার জন্য জাতিসংঘের অর্থনৈতিক ও সামাজিক কমিশন এবং প্রশান্ত মহাসাগরীয় ঘূর্ণিঝড়ের নাম দেয়।

এছাড়া আঞ্চলিক বিশেষায়িত আবহাওয়া কেন্দ্র (আরএসএমসি), পাশাপাশি ক্রান্তীয় ঘূর্ণিঝড় সতর্কীকরণ কেন্দ্রগুলোও ঘূর্ণিঝড়ের নাম প্রস্তুত করে।

ভারতীয় আবহাওয়া বিভাগ (আইএমডি) বিশ্বের ছয়টি আরএসএমসি’র মধ্যে আছে, যেগুলোকে উত্তর ভারত মহাসাগর অঞ্চলে গ্রীষ্মমণ্ডলীয় ঘূর্ণিঝড়ের নামকরণের জন্য নির্ধারণ করা হয়েছে।

ডাব্লিউএমও ও ইউএন এসকেপ (ইএসসিএপি) ভারত, মিয়ানমার, বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা, থাইল্যান্ড, পাকিস্তান ও ওমান নিয়ে গঠিত।

২০১৮ সালে ডাব্লিউএমও ও এসকেপ আরও পাঁচটি দেশকে অন্তর্ভুক্ত করেছে- ইরান, কাতার, সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও ইয়েমেন।

কে ঘূর্ণিঝড়ের নাম প্রস্তাব করেন?

ডাব্লিউএমও এর তথ্য অনুসারে, আটলান্টিক ও দক্ষিণ গোলার্ধে (ভারত মহাসাগর ও দক্ষিণ প্রশান্ত মহাসাগর), গ্রীষ্মমণ্ডলীয় ঘূর্ণিঝড়ের নাম বর্ণানুক্রমিকভাবে নির্ধারণ করা হয়।

এক্ষেত্রে দেশ ও লিঙ্গ নিরপেক্ষ হিসেবে নারী ও পুরুষদের নামে ঘূর্ণিঝড়ের নামকরণ করা হতে পারে।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

লাইফস্টাইল

সকালে খালি পেটে পানি পানে যা হয়

Published

on

ব্লক

সুস্থ থাকতে পানির বিকল্প নেই। দৈনিক পরিমিত পানি পানের মাধ্যমে অনেক রোগ থেকে দূরে থাকা সম্ভব। তবে পানি পানের সময়টা যদি হয় খালিপেটে। সেক্ষেত্রে দেহের আরোগ্য লাভের বড় একটা সুযোগ থাকে। সকালে খালি পেটে পানি পান করলে তার বড় প্রভাব পড়ে আমাদের শরীরে।

অর্থসংবাদের মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন

জেনে নেওয়া যাক, খালি পেটে পানি পান করলে কী উপকার পেতে পারেন-

সকালে খালি পেটে পানি পান করলে তা নতুন রক্তকোষ তৈরি করতে এবং রক্তপ্রবাহ স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে। এছাড়াও শরীর থেকে রক্তের দূষিত পদার্থগুলো বের করে দিতে কাজ করে এভাবে পানি পান করার অভ্যাস। যে কারণে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখাও সহজ হয়।

এছাড়াও খালি পেটে পানি পান করলে হজমের সমস্যার সমাধান করে। রাতে সাত-আট ঘণ্টা ঘুমানোর ফলে হজমের ক্রিয়া ধীর থাকে, তাই সকালে খালি পেটে এক গ্লাস পানি পান করলে হজম শক্তি পুনরায় সচল হয়।

প্রতিদিন সকালে এক গ্লাস হালকা গরম পানির সঙ্গে লেবুর রস মিশিয়ে খেলে তা পেট পরিষ্কার রাখতে কাজ করবে। এতে শরীরের বিপাক হার বৃদ্ধি পাবে। সেইসঙ্গে কমবে অতিরিক্ত ওজনও। তাই নিজেকে ফিট রাখতে হলে প্রতিদিন সকালে খালি পেটে পানি পান করতে হবে।

বাতের ব্যথা ও কিডনির সমস্যা কমাতেও কাজ করে সকালবেলা খালি পেটে পানি পান করার অভ্যাস। এর পাশাপাশি বমি বমি ভাব, গলার সমস্যা, মাইগ্রেন কমাতেও কাজ করে এই অভ্যাস। সুস্থ থাকার জন্য সকালে খালি পেটে পানি পান করার অভ্যাস ধরে রাখুন।

অর্থসংবাদ/এসইউ

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

গরমে সুস্থ থাকতে কালোজাম খান

Published

on

ব্লক

কালোজাম ডায়াবেটিস, হার্টডিজিজ, গ্যাস্ট্রিক, বদ হজমের সমস্যা, রক্তশূন্যতা এমনকি শরীরের ইলেক্ট্রোলাইট ব্যালেন্স করে। কালোজাম রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে ক্যানসারের বিরুদ্ধেও কার্যকর ভূমিকা রাখে। গরমে সুস্থ থাকতে চাইলে কালোজাম খেলে আমরা কী কী উপকার পেতে পারি।

অর্থসংবাদের মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন

* রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়

কালোজামে রয়েছে উচ্চমাত্রায় ভিটামিন সি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ফলে শরীরে ইমিউনিটি বাড়িয়ে দেয়। যার ফলে এ গরমে সিজনাল যে জ্বর, সর্দি, কাশি অনেকাংশে কমে যাবে।

* হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়

এতে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে পটাশিয়াম, যা আমাদের হার্টকে ভালো রাখতে সাহায্য করে কালোজাম উচ্চরক্তচাপ কমিয়ে কার্ডিওভাসকুলার ডিজিজ থেকে হার্টকে সুস্থ রাখে।

* গ্যাস্ট্রোইন্টেন্সটাইল সুস্থতায় কার্যকর

জাম খেলে পেট ঠান্ডা হয়, ফলে দ্রুত হজম হয়ে যায়; বদহজমের সমস্যা আছে বা অম্বলের সমস্যা আছে তারা বেশি করে জাম খান, এতে করে আপনাদের পেটের গণ্ডগোল দূর করে হজমের সহায়তা করবে।

* রক্তশূন্যতা প্রতিরোধে সাহায্য করে

জামে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন, ফলে রক্তে হিমোগ্লোবিন বেড়ে যায়, রক্ত পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে এবং রক্তে আয়রনের পরিমাণ বাড়িয়ে রক্তস্বল্পতা দূর করতে কার্যকর ভূমিকা রাখে। গর্ভবতী এবং প্রসূতি মায়েদের জন্য কালোজাম ওষুধের মতো কাজ করবে।

* ত্বক ও চোখকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে:

কালোজামে রয়েছে ভিটামিন সি এবং বিভিন্ন ধরনের মিনারেলস, যা চোখ এবং ত্বকের জন্য উপকারী।

* রক্ত শর্করা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে

যাদের ডায়াবেটিস রয়েছে, তাদের জন্য কালোজাম মহা ওষুধের মতো কাজ করে। কালোজামের গ্লাইসমিক ইনডেক্স কম হওয়ার ফলে রক্তে চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে। এছাড়া কালোজামে অ্যান্টি ডায়াবেটিক প্রপার্টি আছে, যা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রেখে ডায়াবেটিক রোগীদের সাহায্য করে।

* দাঁত ও মাড়ি সুস্থ রাখে

কালোজামে রয়েছে অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল প্রপার্টি, যা দাঁত ও মাড়ি সুস্থ রাখে, মুখের দুর্গন্ধ দূর করতেও সাহায্য করে।

* ইনফেকশন থেকে রক্ষা করে

জামে উপস্থিত অক্সালিক অ্যাসিড, গ্যালিক অ্যাসিড, ম্যালিক অ্যাসিড, টেনিন, বেটুলিক অ্যাসিড শারীরিক ইনফেকশন দূর করে সুস্থ ও নিঃরোগ রাখতে সাহায্য করে।

* হাড় ও পেশিকে মজবুত করতে সাহায্য করে

জামে ক্যালসিয়াম, আয়রন, পটাশিয়াম এবং ভিটামিন সি আছে; যা শরীরে হাড়ের শক্তি বৃদ্ধি করে। ফলে অস্টিওপরোসিস, আরথাইটিস, ইত্যাদি হাড়ের রোগ থেকে মুক্তি পেতে চাইলে পর্যাপ্ত পরিমাণে কালোজাম খেতে পারেন।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

গরমে শিশুকে যেসব কাজ থেকে বিরত রাখবেন

Published

on

ব্লক

এই গরমে বড়দেরই নাজেহাল অবস্থা, সেখানে শিশুদেরকে সুস্থ রাখাটাই চ্যালেঞ্জের। এ সময় প্রত্যেক অভিভাবকেরই উচিত শিশুর প্রতি আরও যত্নশীল হওয়া। বিশেষ করে তারা ডায়েটের দিকে নজর রাখা জরুরি।

অর্থসংবাদের মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন

গরমে অনেক শিশুই আইসক্রিম, কোল্ড ড্রিংকসসহ ফ্রিজের পানি কিংবা নানা খাবার খেতে পছন্দ করে। তবে এসব খাবার খাওয়া থেকে তাদেরকে বিরত রাখতে হবে।

এছাড়া রোদে বাইরে যাওয়া বা খেলাধুলা করা, ঘর্মাক্ত পোশাক দীর্ঘক্ষণ পরে না থাকাসহ একাধিক কাজ থেকে শিশুকে বিরত রাখতে হবে। যেমন-

জাঙ্কফুড থেকে বিরত রাখুন

শিশু খেতে চায় না দেখে অনেক বাবা-মা তাকে আদর করে বিভিন্ন ধরনের মুখোরোচক খাবার বা জাঙ্কফুড খাওয়ান। তবে এই ভুল করবেন না। বরং শিশু এসব খেতে চাইলেও তাকে বিরত রাখুন।

অস্বাস্থ্যকর খাবারের কারণে এই গরমে শিশু অসুস্থ হয়ে পড়তে পারে। আসলে শিশুদের কম রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার কারণে এক্ষেত্রে ডায়রিয়া, ফ্যাটি লিভার বা সিজনাল ফ্লুসহ বেশ কিছু স্বাস্থ্য সমস্যা দেখা দিতে পারে।

শিশুর এই অভ্যাস ত্যাগ করতে অবশ্যই ঘরে তার জন্য পুষ্টিকর কিন্তু সুস্বাদু খাবার তৈরি করুন ও তাকে স্বাদ চেনান। সন্তানের জন্য একটি সুষম খাদ্য তালিকা তৈরি করুন।

স্বাস্থ্যকর খাবার, স্ন্যাকস, ফল ও সবজি রাখুন তার খাদ্যতালিকায়। শিশুকে খুশি করার জন্য ভুলেও তাকে জাঙ্ক ফুড খাওয়াবেন না বরং এর থেকে দূরে রাখুন শিশুকে। তাহলে শিশু সুস্থ থাকবে সব ঋতুতেই।

রোদে পোড়া ও প্রচণ্ড ঘাম থেকে দূরে রাখুন

শিশুরা যেহেতু খেলাধুলা করতে পছন্দ করে, তাই তাদেরকে ঘরেই খেলত দিন। এই গরমে রোদে বাইরে গিয়ে খেলার অনুমতি দেবেন না শিশুকে। অত্যধিক ঘাম ও রোদে পোড়ার কারণে শিশু অসুস্থ হয়ে পড়তে পারে।

প্রয়োজনে বিকেলের দিকে তাকে বাইরে নিয়ে যেতে পারেন। তবে খেয়াল রাখতে হবে শিশু যেন বেশি না ঘামে। আর একনাগাড়ে ঘর্মাক্ত পোশাক পরিয়ে রাখবেন না শিশুকে। এতে ঘামাচিসহ চর্মরোগ হওয়ার ঝুঁকি বাড়বে।

অত্যধিক মাছ-মাংস খাওয়াবেন না শিশুকে

আমিষ জাতীয় খাবার স্বাভাবিকভাবেই ভারি হয়। মাছ বা মুরগির বিভিন্ন পদ শিশুকে খাওয়ানোর ক্ষেত্রে সতর্ক থাকতে হবে বাবা-মাকে। কারণে এই খাবারগুলো গরমে শিশুদের শরীরে তাপ আরও বাড়াতে পারে। শরীরের তাপ বেড়ে গেলে তাদের আরও ঘাম হবে।

আর অতিরিক্ত ঘাম ত্বকের প্রদাহ, ফুসকুড়ি বা অন্যান্য স্বাস্থ্য সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। এর পরিবর্তে তাদের শরীরের তাপ কমাতে শাক ও ফলযুক্ত খাবার বেশি করে খাওয়া শিশুকে।

আরেকটি ভালো বিকল্প হলো টকদই। যা প্রোটিন সমৃদ্ধ, হজমে সাহায্য করে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় ও শরীরের তাপ কমাতে সাহায্য করে। এছাড়া নিয়মিত ডাবের পানি পান করালেও শিশুর শরীর ঠান্ডা থাকবে।

মসলাদার খাবার

গরম শুধু শিশুদের ক্ষেত্রেই নয় বরং বড়দেরও উচিত মসলাদার খাবার এড়িয়ে চলা। মসলাযুক্ত খাবার সন্তানের শরীরকে গরম করতে পারে, বিশেষ করে গরমে।

শিশুদের মসলাদার খাবার এড়িয়ে চলা উচিত কারণ এটি ডিহাইড্রেশন বা অ্যাসিডিটির কারণ হতে পারে। এমনকি যদি তারা মশলাদার খাবার খেতে পছন্দ করে তবে পুদিনা, শসা, নারকেল জল, দই ইত্যাদির মতো শীতল খাবারের সাথে এটি অনুসরণ করুন।

কোল্ড ডিংস থেকে বিরত রাখুন

গরমে কার্বনেটেড পানীয়ের চাহিদা অনেক। এটি সুস্বাদু হলেও সন্তানকে পান করাবেন না। এগুলো শিশুর স্বাস্থ্যের জন্য অনেক ক্ষতিকর।

নিয়মিত এগুলো পান করার কারণে শিশুদের স্থূলতাসহ অন্যান্য দীর্ঘস্থায়ী স্বাস্থ্য সমস্যা হতে পারে। এ কারণে তাদের কার্বনেটেড পানীয় গ্রহণ থেকে বিরত রেখে প্রচুর পানি ও তাজা ফলের রস পান করাতে হবে।

প্রত্যেক অভিভাবকের খেয়াল রাখতে হবে শিশু যেন অপুষ্টির শিকার না হয়। এজন্য ২১টি প্রয়োজনীয় ভিটামিন, ইলেক্ট্রোলাইট, খনিজ পদার্থ, ১০০ ভাগ আরডিএ ডি৩, ক্যালসিয়াম, প্রোটিন, আয়রন যেন শিশুর শরীর পায় খা খেয়াল রাখতে হবে।

এই গরমে এক গ্লাস ঠান্ডা দুধ শিশুকে প্রচুর প্রয়োজনীয় পুষ্টি দেবে ও গরমে তাদেরকে হাইড্রেটেড রাখবে। গরমে শিশুকে সুস্থ রাখতে অস্বাস্থ্যকর খাবার পরিহার করা ও তাপ থেকে সুরক্ষিত রাখা জরুরি।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

তীব্র গরমে যেভাবে ঘর শীতল রাখবেন

Published

on

ব্লক

চলতি বছর অন্যান্য বছরের চেয়ে তাপের তীব্রতা ক্রমশ বাড়ছে। অসহনীয় গরমে পুড়ছে দেশ। বৃষ্টি নেই। গরমে শরীর না ঘামলেও অনুভূত হচ্ছে অসহনীয় তাপ; যেন দাবানলের আগুনে পুড়ে যাচ্ছে গোটা দেশ। এই গরমে ঘরে স্বস্তি আনতে কিছু টিপস অনুসরণ করে দেখতে পারেন।

অর্থসংবাদের মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন

তীব্র গরম থেকে ঘরকে শীতল রাখতে যা করবেন-

-দিনের বেলা জানালা বন্ধ করে দিন অথবা পর্দা টেনে দিন। মোটা ও গাঢ় রঙের পর্দা ব্যবহার করবেন।
-হালকা রঙের সুতি চাদর ব্যবহার করুন বিছানায়। সম্ভব হলে সাদা চাদর ব্যবহার করুন। গরমে স্বস্তি মিলবে।
-ঘরে ভেন্টিলেটর থাকলে, ভালো করে পরিষ্কার করুন। এতে ঘরে বাতাস চলাচল হবে ঠিকঠাক।
-ঘরের দেয়ালে হালকা রঙ ব্যবহার করুন। এতে বাড়তি আলো শোষিত হবে না এবং গরম কম লাগবে।
-ইলেকট্রনিক সরঞ্জাম অপ্রয়োজনে ব্যবহার করবেন না। কারণ এগুলো কাজ করার সময় তাপ উৎপন্ন করে।
-ইনডোর প্ল্যান্ট রাখুন ঘরে। বাতাস ঠান্ডা থাকবে ঘরের। যে জানালা দিয়ে রোদ আসে তার সামনে বড় একটি গাছ রাখতে পারেন। এতে রোদ থেকেও রক্ষা পাবেন।

-প্রয়োজন ছাড়া লাইট জ্বালাবেন না।
-খোলা জানালার সামনে ভেজা চাদর মেলে দিন। জানালা দিয়ে আসা বাতাস ভেজা চাদর থেকে পানি শোষণ করে শীতলতা ছড়িয়ে দেবে ঘরে।
-বিকেলে রোদ কমলে অথবা সন্ধ্যার দিকে জানালা খুলে দিন।
-বিছানার চাদর জিপলক ব্যাগে নিয়ে ফ্রিজে রেখে দিন। রাতে ঘুমানোর আগে ফ্রিজ থেকে বের করে বিছিয়ে নিন চাদর।
-আরেকটি উপায় অবলম্বন করতে পারেন ঘরের পরিবেশ শীতল করার জন্য। টেবিল ফ্যানের সামনে বাটি ভর্তি বরফ রাখুন। শীতল বাতাসে প্রাণ জুড়াবে।

অর্থসংবাদ/এস.ইউ

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

শিশুকে লিচু খেতে দেওয়ার আগে যে বিষয়গুলো মেনে চলতে হবে

Published

on

ব্লক

শিশুকে লিচু খেতে দেওয়ার আগে কয়েকটা বিষয় অবশ্যই মেনে চলতে হবে, প্রথমত অবশ্যই লিচুর খোসা ও বিচি ভালোভাবে ছাড়িয়ে নিতে হবে এবং সম্ভব হলে গোটা লিচু না দিয়ে ছোট ছোট টুকরো করে খাওয়ানো যেতে পারে।

অর্থসংবাদের মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন

দ্বিতীয়ত, খোলা জায়গায় যেখানে শিশুদের আনাগোনা আছে এমন জায়গায় লিচু বা লিচুর বিচি রাখা যাবেনা।

এছাড়াও খালিপেটে বা ভরা পেটে শিশুদের অতিরিক্ত লিচু খাওয়া ক্ষতিকর। অতিরিক্ত লিচু খেলে হজমে সমস্যা দেখা দেয়। তাই কোনোভাবেই অতিরিক্ত লিচু খাওয়া উচিত নয়। ৪ বছর পর্যন্ত শিশুদের লিচু খাওয়ানো উচিত নয়। ৪ বছর পরে একটি লিচু খাওয়ানো যেতে পারে।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন
Advertisement
Advertisement
June 2023
SMTWTFS
 123
45678910
11121314151617
18192021222324
252627282930