কর্পোরেট সংবাদ
লাকসামে এক্সপেরিয়েন্স জোন চালু করলো বার্জার

পেইন্টিং সেবার বিস্তৃতির লক্ষ্যে প্রথমবারের মতো লাকসামে এক্সপেরিয়েন্স জোন চালু করেছে বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেড (বিপিবিএল)। লাকসামে ডিলারের তত্ত্বাবধানে এই প্রথম এক্সপেরিয়েন্স জোনের ফ্র্যাঞ্চাইজি প্রদান করেছে প্রতিষ্ঠানটি। এ উপলক্ষে লাকসামের ধানবাজারে ডিলার মেসার্স শফি হার্ডওয়্যার স্টোরে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করে বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেড।
ক্রেতাদের ওয়ান-স্টপ পেইন্টিং সল্যুশন প্রদানের লক্ষ্যে সেন্টার চালু করেছে বার্জার। আধুনিক পেইন্টিং পদ্ধতির মাধ্যমে লাকসামের সম্মানিত ক্রেতাদের পেইন্টিং সংক্রান্ত সবধরনের চাহিদা পূরণ করবে এই এক্সপেরিয়েন্স জোন। এক্সপেরিয়েন্স জোনে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের একশ’রও বেশি শেড প্যানেলের মাধ্যমে ‘টাচ অ্যান্ড ফিল’ অভিজ্ঞতা নিতে পারবেন ক্রেতারা।
এ নিয়ে বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রূপালী চৌধুরী অনুষ্ঠানে বলেন, ‘স্বপ্নের বাড়ির সৌন্দর্যবর্ধনে রঙের সঠিক কাজ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অযত্নে করা রঙের কাজের কারণে দুর্বিষহ অভিজ্ঞতা হতে পারে। তাই, বাড়ির রঙের কাজে সকল ক্ষেত্রে ওয়ান স্টপ সল্যুশন দিবে বার্জার এক্সপেরিয়েন্স জোন। এক্সপ্রেস পেইন্টিং সেবা ও ইল্যুশনের মাধ্যমে ক্রেতাদের চাহিদানুযায়ী পেইন্টিং সেবা প্রদানের লক্ষ্যে এক্সপেরিয়েন্স জোনে রয়েছে দক্ষ কারিগর, সঠিক রঙ নির্বাচনের জন্য অভিজ্ঞ ব্যক্তি, পছন্দসই কালার স্কিম নির্বাচনের সুবিধা এবং দক্ষ ব্যক্তির তত্ত্বাবধানে সঠিক দিক নির্দেশনা।’
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রূপালী চৌধুরী। অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে আরও উপস্থিত ছিলেন প্রতিষ্ঠানটির বিক্রয় ও বিপণনের জ্যেষ্ঠ মহাব্যবস্থাপক মো. মহসিন হাবীব চৌধুরী, সেলসের মহাব্যবস্থাপক মোহাম্মদ আজিজুল হক, কুমিল্লা সেলসের ব্রাঞ্চ ম্যানেজার শেখ মোহাম্মদ আবু ফারুক এবং গ্রুপ ক্যাটাগরি ম্যানেজার, মার্কেটিং, নোমান আশরাফী রহমান, বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেড ।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

কর্পোরেট সংবাদ
‘স্ক্র্যাচ কার্ড ঘষলেই নিশ্চিত উপহার’

‘স্ক্র্যাচ কার্ড ঘষলেই নিশ্চিত উপহার’ শিরোনামে প্রবাসীদের কষ্টার্জিত আয় তাদের প্রিয়জনের নিকট প্রেরণ করলে স্ক্র্যাচ কাডের্র মাধ্যমে উপহার বিতরণের জন্য পূবালী ব্যাংক লিমিটেড রেমিট্যান্স প্রমোশনাল ক্যাম্পেইনের আয়োজন করে।
এরই ধারাবাহিকতায় ময়মনসিংহ অঞ্চলের কমলপুর শাখার রেমিট্যান্স গ্রাহক মো. ইয়াছিন একটি ৩২ ইঞ্চি এইচডি টিভি পুরস্কার লাভ করেন।
সম্প্রতি পূবালী ব্যাংক লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মোহাম্মদ আলী গ্রাহক মো. ইয়াছিনের নিকট টিভি হস্তান্তর করেন।
এসময় পূবালী ব্যাংক লিমিটেডের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ শাহাদাত হোসেন, আন্তর্জাতিক বিভাগ প্রধান ও মহাব্যবস্থাপক নিশাত মাইসুরা রহমান, ময়মনসিংহ অঞ্চল প্রধান ও উপ-মহাব্যবস্থাপক মোহাম্মদ মনিরুল ইসলাম, আন্তর্জাতিক বিভাগের উপ-মহাব্যবস্থাপক মোহাম্মদ আল মামুন উপস্থিত ছিলেন।
অর্থসংবাদ/এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
১০ কর্মচারীকে হজে পাঠাচ্ছে ইউসিবি

চলতি বছর ১০ জন কর্মচারীকে হজে পাঠাচ্ছে ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক পিএলসি (ইউসিবি)। এসব কর্মচারীর হজের খরচ বহন করবে প্রতিষ্ঠানটি।
বৃহস্পতিবার (১ জুন) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে ইউসিবি।
ইউসিবি জানায়, নির্বাচিত প্রার্থীদের দৈব চয়ন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে নির্বাচিত করা হয়েছে। ইউসিবি গত ৩ বছর ধরে ব্যাংকের নিজস্ব খরচে স্টাফ পর্যায়ের কর্মচারীদের হজ্বে প্ররণ করছে। ইউসিবির প্রত্যাশা, সামনের বছরগুলোতে এ ধারা অব্যাহত থাকবে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
ইসলামী ব্যাংকের মাসব্যাপী বিশেষ ক্যাম্পেইন শুরু

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের ‘স্মার্ট ব্যাংকিং টুওয়ার্ডস এক্সিলেন্স ইন অ্যাসেট কোয়ালিটি’ শীর্ষক মাসব্যাপী বিশেষ ক্যাম্পেইন শুরু হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১ জুন) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এ ক্যাম্পেইনের উদ্বোধন করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের ম্যানেজিং ডাইরেক্টর ও সিইও মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা।
মুহাম্মদ কায়সার আলীর সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডাইরেক্টর জে.কিউ.এম.হাবিবুল্লাহ, এফসিএস ও মোঃ আলতাফ হুসাইন, ডেপুটি ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মুহাম্মদ শাব্বির ও কাজী মোঃ রেজাউল করিম।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট আবু ছাঈদ মোঃ ইদ্রিস।

এ সময় ডেপুটি ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মোঃ নাইয়ার আজম, মোহাম্মদ জামাল উদ্দিন মজুমদার, আবুল ফায়েজ মুহাম্মাদ কামালউদ্দিন,ক্যামেলকো তাহের আহমেদ চৌধুরী, চিফ হিউম্যান রিসোর্সেস অফিসার মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান সিদ্দিকীসহ ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন নির্বাহীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
এ ছাড়া ব্যাংকের সকল জোনপ্রধান, শাখাপ্রধান ও উপশাখা ইনচার্জগণ ভার্চুয়াল প্লাটফর্মের মাধ্যমে অনুষ্ঠানে সংযুক্ত ছিলেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
ডিজিটাল স্বাস্থ্য সেবায় সরকারের নবদিগন্তের সূচনা

বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের উদ্যোগে বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের আওতায় ‘ডিজিটাল সিলেট সিটি’ প্রকল্পের অধীনে ‘হেলথ সার্ভিস ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম’ সফটওয়্যারটির ফেইজ-১ এর ইউজার অ্যাকসেপ্টেন্স টেস্টিং এবং মাস্টার ট্রেইনারদের প্রশিক্ষণ উদ্বোধন করা হয়েছে।
রোববার (২৮ মে) সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের প্রশিক্ষণ কক্ষে উদ্বোধন অনুষ্ঠান হয়।
মোহাম্মদ মহিদুর রহমান খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক ডাক্তার সৌমিত্র চক্রবর্তী। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আবুল কালাম আজাদ এবং এস এম আশরাফুল ইসলাম।
মধুসূদন চন্দের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে আরোও উপস্থিত ছিলেন প্রফেসর মো. মাসুম এবং এমরান আব্দুল্লাহ।
হেলথ সার্ভিস ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম” সফটওয়্যারটির ফেইজ-১ এর ইউজার অ্যাকসেপ্টেন্স টেস্টিং এবং মাস্টার ট্রেইনারদের প্রশিক্ষণ শুরু হওয়ায় এক শুভেচ্ছা বার্তায় ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মাহাবুবুর রহমান ভূইয়া বলেন, ‘একটি দেশকে স্মার্ট জাতি হিসাবে রূপান্তর করার অন্যতম প্রধান শর্ত হচ্ছে দেশের জনগণের কাছে ডিজাটাল স্বাস্থ্য সেবা পৌঁছে দেয়া। সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে হেলথ সার্ভিস ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম সফটওয়্যারটির ইউজার অ্যাকসেপ্টেন্স টেস্টিং এবং মাস্টার ট্রেইনারদের প্রশিক্ষণ শুরুর মাধ্যমে এদেশে সবার জন্য ডিজিটাল স্বাস্থ্য সেবার দ্বার উন্মোচিত হলো। আশা করি অচিরেই আরো উন্নততর সেবা নিয়ে এদেশের জনগণের কাছে ডিজাটাল স্বাস্থ্য সেবা পৌঁছে যাবে’।
ডাক্তার সৌমিত্র চক্রবর্তী বলেন, ‘আজকের দিনটি সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জন্য একটি ঐতিহাসিক দিন। আজ আমরা স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মানের অংশ হতে যাচ্ছি। প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণকারী প্রত্যেকেই তাদের নিজ কর্মক্ষেত্রে দক্ষতার পরিচয় দিয়েছেন এবং আশা করি তারা যদি এই প্রশিক্ষণটি গ্রহণের মাধ্যমে স্মার্ট বাংলাদেশ তৈরির অগ্রযাত্রায় আরোও ভালোভাবে নিজেদের সামিল করবেন।’

এস এম আশরাফুল ইসলাম বলেন, ‘ইজেনারেশন তাদের কর্মীবাহিনীর লোকাল এবং গ্লোবাল অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে হেলথ সার্ভিস ম্যানেজমেন্টের আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত মানদণ্ড ও মাইক্রোসার্ভিস আর্কিটেকচার ব্যবহার করে এই সফটওয়্যারটি ডেভেলপ করেছে যার ফলে এই সফটওয়্যারে সর্বাধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার নিশ্চিত হয়েছে। এই প্রকল্পটি বাংলাদেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার দিগন্ত পরিবর্তন করে দেয়ার মত একটি উদ্যোগ।’
মোহাম্মদ মহিদুর রহমান খান বলেন, ‘হেলথ সার্ভিস ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম একটি খুবই চ্যালেঞ্জিং কাজ। এমন একটি চ্যালেঞ্জিং কাজকে সফল করতে সর্বাত্ত্বক সহায়তা করার জন্য সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এর কর্মকর্তা ও ডাক্তারগণ, শাহাজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সাইন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষকবৃন্দ এবং সফটওয়্যারটি বাস্তবায়নকারী প্রতিষ্ঠান ইজেনারেশনকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই। অনেক প্রতিবন্ধকটা এবং সীমাবদ্ধতা থাকা সত্ত্বেও আপনাদের সহযোগিতায় এই পর্যন্ত আসতে পেরেছি, আশা করি আপানদের সহযোগিতা অব্যহত থাকবে এবং অচিরেই আমরা চূড়ান্ত সফলতা অর্জন করতে পারবো’।
অর্থসংবাদ/এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও নাতি-নাতনিদের শিক্ষাবৃত্তি দিল এনআরবিসি ব্যাংক

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) অধ্যয়নরত ১০০ জন বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও নাতি-নাতনীদের ‘বঙ্গবন্ধু শিক্ষাবৃত্তি ২০২৩’ দিয়েছে এনআরবিসি ব্যাংক।
মঙ্গলবার (৩০ মে) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ হাবিবউল্লাহ কনফারেন্স হলে এই শিক্ষাবৃত্তি প্রদান আয়োজন করে বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চ।
সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক আল মামুনের সঞ্চালনায় সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল।
অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম, বিশেষ অতিথি ছিলেন এনআরবিসি ব্যাংকের চেয়ারম্যান এসএম পারভেজ তমাল, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয়, ঢাবির ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. আব্দুল মঈন, সংগঠনের উপদেষ্টা ভাস্কর্য শিল্পী রাশাসহ প্রমুখ নেতারা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত ১০০ জন বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও প্রজন্মদের হাতে এনআরবিসি ব্যাংকের এটিএম কার্ড তুলে দেন অনুষ্ঠানের অতিথিরা। বৃত্তিপ্রাপ্ত প্রত্যেকটি শিক্ষার্থীর নামে খোলা ব্যাংক একাউন্টের প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ও এটিএম কার্ড প্রদানের মাধ্যমে শিক্ষাবৃত্তি প্রদান করা হয়।

বিএসইসির চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম বলেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধ আমাদের গর্ব ও অহংকার। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আহ্বানে বীর মুক্তিযোদ্ধারা নিজেদের জীবন বাজি রেখে আমাদেরকে স্বাধীন দেশ উপহার দিয়েছিল। বীর মুক্তিযোদ্ধারা দেশ ও জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান। তাদের ঋণ কখনো শোধ করা যাবে না। তাদের সন্তান ও প্রজন্মদেরকে এনআরবিসি ব্যাংকের সৌজন্যে বঙ্গবন্ধু শিক্ষাবৃত্তি প্রদানের উদ্যোগকে সাধুবাদ জানাই। শিক্ষার্থীদের কল্যাণে মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চের এই উদ্যোগ অবশ্যই প্রশংসার দাবি রাখে।’
এনআরবিসি ব্যাংকের চেয়ারম্যান এস এম পারভেজ তমাল বলেন, ‘প্রাচ্যের অক্সফোর্ডখ্যাত দেশের সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত ১০০ জন বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও প্রজন্মদেরকে শিক্ষাবৃত্তি প্রদান করতে পেরে আমরা অনেক গর্বিত। এনআরবিসি ব্যাংক সামাজিক দায়বদ্ধতার জায়গা থেকে দেশের মানুষের কল্যাণে নানাবিধ কার্যক্রম পরিচালনা করে যাচ্ছে। সেই ধারাবাহিকতার অংশ হিসেবে আমরা এক বছরব্যাপী এই শিক্ষাবৃত্তি চালু করলাম। ভবিষ্যতে আমরা আরো অনেক শিক্ষার্থীদের পাশে দাঁড়াবো।’
শিক্ষার্থীদের কল্যাণে মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চের এ ধরনের আয়োজনকে সাধুবাদ জানান তিনি।
ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় বলেন, ‘বীর মুক্তিযোদ্ধারা দেশ ও জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান। তাদের সন্তান ও প্রজন্মদেরকে বঙ্গবন্ধু শিক্ষাবৃত্তি প্রদানের অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকতে পেরে আমি অনেক গর্বিত। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০০ জন মেধাবী শিক্ষার্থী এই বৃত্তির প্রাপ্তির মাধ্যমে অনেক উপকৃত হবেন। এধরনের শিক্ষার্থীবান্ধব কর্মকাণ্ডে এনআরবিসি ব্যাংকের সহযোগিতা অবশ্যই প্রশংসার দাবি রাখে।’
সংগঠনের সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও প্রজন্মদের পাশে দাঁড়ানোর জন্য এনআরবিসি ব্যাংকের প্রতি আমরা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চ বীর মুক্তিযোদ্ধা পরিবারদের কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছে। এনআরবিসি ব্যাংকের মতো প্রত্যেকটি প্রতিষ্ঠানকে সামাজিক দায়বদ্ধতার জায়গা থেকে এধরণের উদ্যোগ গ্রহণ করা উচিত।’