চিত্র-বিচিত্র
যে বোতল চাইলে আপনি খেয়েও ফেলতে পারবেন।
সফট ড্রিংকস গলায় ঢেলে বোতলটি ছুড়ে ফেলছেন যত্রতত্র। আজকাল বোতলজাত পানির চাহিদাও দেদার। এসব বোতলের পানি খেয়েও আমরা বোতল ফেলে দিই যেখানে-সেখানে। এসব প্লাস্টিক পলিইথাইলিন টেরেপথ্যালেট (পিইটি বা পেট) বোতল পরিবেশ দূষণে বড় ভূমিকা রাখছে। জলাধার করে তুলছে প্রাণের অনুপযুক্ত।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

চিত্র-বিচিত্র
দ্বীপের ভেতর দ্বীপ

বন্ধুরা মিলে সিদ্ধান্ত নিলাম ছেঁড়া দ্বীপে যাব। এ দ্বীপে যেতে হলে আগে সেন্টমার্টিন যেতে হবে। অর্থাৎ দ্বীপের ভেতর দ্বীপ। এর আগে আমরা সেন্টমার্টিন এলেও ছেঁড়া দ্বীপে যাইনি। তাই এবার সেই সৌন্দর্যটাও দেখে আসব।
পাঁচ বন্ধু সময়ক্ষেপণ না করে পরদিনই রওনা দিলাম সেন্টমার্টিনের উদ্দেশে। চট্টগ্রামের সিনেমা প্যালেস থেকে রাত ১২টায় গাড়িতে উঠলাম টেকনাফের উদ্দেশে। সারা রাত গাড়িতে ঘুমিয়ে ভোর ৬টায় নেমে গেলাম টেকনাফে। আমরা বাস থেকে নেমেই প্রথমে জাহাজের টিকিট কেটে নিই। কেয়ারি জাহাজের টিকিট নিয়েছি। টিকিট কাটার পর আমাদের দুই আড়াই ঘণ্টা সময় ছিল। নাশতা করা এবং ফ্রেশ হওয়ার পর আমরা জাহাজে উঠলাম প্রায় সাড়ে নয়টা-দশটার দিকে।
আমরা জাহাজে উঠার ১০-১৫ মিনিটের মধ্যে জাহাজ ছেড়ে দেয়। জাহাজের চারপাশে তখন গাঙচিল উড়ছিল। জাহাজ যখন চলতে শুরু করে তখন হাজার হাজার পাখি জাহাজের চারপাশে উড়ছে। কি যে সুন্দর দৃশ্য! লিখে কিংবা বলে বোঝানো সম্ভব নয়। এ সাদা সাদা পাখিদের উড়তে দেখাটাই আপনার ভ্রমণের সার্থকতা ধরে নিতে পারবেন। এ দৃশ্য আর কোথাও পাবেন না। মজার বিষয় হচ্ছে যখনই জাহাজ নদী ক্রস করে সমুদ্রে নামল তখনই গাঙচিলগুলো আর পিছু এলো না। এটাই ওদের শেষ গন্তব্য।
আমরা আনুমানিক দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে পৌঁছালাম সেন্টমার্টিন জেটিতে। আমাদের পরিচিত একটা রিসোর্ট ছিল। যেখানে আমরা গতবারও ছিলাম। সেখানেই সোজা চলে গেলাম। পছন্দমতো একটা রুম নিলাম পাঁচজনের। ৬০০ টাকায় রুমটা আমাদের জন্য বেশ মানানসই এবং স্বল্প খরচেরও হয়েছে। এরপর আমরা তিনজন ফ্রেশ হয়ে নিয়ে ছিলাম। খুব ক্ষুধা লেগেছে। দুপুরের খাবার খেতে হবে। খাবার খেলাম সামুদ্রিক মাছ আর বেগুন ভাজা দিয়ে।
খাবার খেয়ে অমি, নাহিদ আর আবেদ দিলাম ভাতঘুম। অন্যদিকে মুন্না আর কবির বেড়াতে বের হলো। আমরা ঘুমাতে ঘুমাতে কখন সন্ধ্যা সাতটা বেজে গেল বলতে পারব না। সবাই একসঙ্গে সন্ধ্যার নাশতা সারলাম। হালকা নাশতা করলাম। রাতে আবার কোরাল মাছের বারবিকিউ করব। একটা মাছ কিনলাম আড়াই হাজার টাকা দিয়ে। মাছের বারবিকিউ হওয়া পর্যন্ত বিচে বসে সময় কাটাচ্ছিলাম। এক সময় খাবারের সময় হয়েছে। গরম গরম পরোটা দিয়ে মাছের বারবিকিউ বেশ চমৎকার। খাওয়া শেষে হোটেলের মামাকে তার পরোটা এবং বারবিকিউ বাবদ ২৬০ টাকা দিলাম।

এরপর বিচে গিয়ে পাঁচ বন্ধু বিশ্রাম নিলাম আর সাগরের জলরাশির শব্দ শুনছিলাম। আমাদের ভোরে উঠতে হবে। কারণ আমাদের গন্তব্য ছেঁড়া দ্বীপ। তাই তাড়াতাড়ি ঘুমোতে গেলাম। ভোর সাতটায় উঠে গেলাম। এরপর জেটি ঘাটে চলে এলাম তাড়াহুড়া করে। ট্রলার প্রতিজন ২০০ টাকা আসা-যাওয়ার ভাড়া। আমরা ৫ জন একহাজার টাকা দিয়ে উঠে পড়লাম। আমাদের সঙ্গে আরও সাত-আটজন পর্যটকও ট্রলারে উঠেছেন। ট্রলারের যাত্রী পুরোপুরি হওয়ার পর ট্রলারটি ছাড়া হয়। এটি ছাড়তে ছাড়তে আটটা বেজে যায়।
ট্রলারে জীবনে প্রথমবার উঠলাম। ভয়ংকর বিষয় হচ্ছে এ ট্রলার ছেঁড়া দ্বীপের পাড় পর্যন্ত যাবে না। পাড়ের অনেক দূরে সাগরেই দাঁড়াবে। কারণ পাড়ের কাছে গেলে পাথর এবং শৈবালে আটকে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই এ অল্প পথটুকু আবার ডিঙ্গি নৌকা দিয়ে আসতে হবে। ট্রলারের যাত্রাটা যেমন ভয়ংকর রকমের অ্যাডভেঞ্চার ছিল ছেঁড়া দ্বীপেও তেমনি। এক ধরনের ট্রাকিং করতে হবে। বড় বড় পাথর আর শৈবালে ভরা ছেঁড়া দ্বীপের পাড়।
কোনো অবস্থায়ই এখানে খালি পায়ে হাঁটা যাবে না। তাহলে নিশ্চিত আপনার পা কাটা পড়বে। অনেকের জুতা থাকা অবস্থায়ও অসাবধানতায় পা কেটে যায়। কারণ এসব মরা শৈবালের উপরিভাগ বেশ ধারালো। আস্তে আস্তে আমরা বিপদমুক্ত রাস্তায় চলে এলাম। যেন চারদিকে সমুদ্র আর মাঝখানে একখণ্ড জমিতে আমরা। এক অদ্ভুত সুন্দর এখানকার পরিবেশ।
গাছপালা আছে অল্প অল্প, আছে চারপাশে সমুদ্রের পানি। সেই সঙ্গে পাথর আর পাথর। এখানে বাতাসের তীব্রতা অনেক। ছেঁড়া দ্বীপ সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক পাথর, প্রবাল এবং নারিকেল গাছে পরিপূর্ণ। জোয়ারের সময় ছেঁড়া দ্বীপের এক-তৃতীয়াংশ সাগরের পানির নিচে তলিয়ে যায়। সাগরের নীল ঢেউ যখন পাথরের গায়ে আছড়ে পড়ে তখন এক মোহনীয় দৃশ্যের অবতারণা হয়। তাই অনেকে পূর্ণিমার রাতে ক্যাম্পিং করতে আসেন এ অপূর্ব ছেঁড়া দ্বীপে।
সব মিলিয়ে এ ছেঁড়া দ্বীপের রূপের বর্ণনা অল্প কথায় করা সম্ভব নয়। নিজ চোখে দেখার স্বাদটাই যেন আলাদা। এবার ফেরার পালা। ফেরার সময় আমরা জাহাজে প্রচুর ছবি তুললাম। আর বসে বসে সমুদ্রযাত্রা উপভোগ করছি। এভাবে আমরা টেকনাফ এরপর চট্টগ্রাম চলে এলাম। বাসায় আসতে আসতে রাত হয়েছিল।
কীভাবে যাবেন?
ঢাকা থেকে সরাসরি শ্যামলী, হানিফ, রিলেক্স, সেন্টমার্টিনসহ বিভিন্ন বাসে করে টেকনাফে যাওয়া যায়। নন এসি বাসের ভাড়া ৯০০ টাকা আর বেশিরভাগ এসি বাসের ভাড়া ১৫৫০ টাকা। চট্টগ্রাম থেকে টেকনাফের ভাড়াও ৫০০ থেকে ১ হাজার। এরপর দমদমিয়া ঘাট থেকে বেশ কয়েকটি শিপ ছাড়ে সেন্টমার্টিনের উদ্দেশে সকাল ৯টা ৩০ মিনিটে। যা দ্বীপে পৌঁছায় ১২টার মধ্যে। এগুলো ফিরে আসে বিকাল ৩টার দিকে সেন্টমার্টিন থেকে। শিপ ও ক্লাসভেদে এগুলোর ভাড়া ৫৫০ থেকে ১৭০০ টাকা পর্যন্ত।
থাকবেন কোথায়?
সেন্টমার্টিনে রাতে থাকার জন্য নানা মানের রিসোর্ট, হোটেল ও কটেজ রয়েছে। ছুটির দিনে গেলে আগে থেকে বুকিং করে যাওয়া সুবিধাজনক। তবে চাইলে সেখানে গিয়েও পছন্দমতো রিসোর্ট ঠিক করতে পারবেন। সর্বনিম্ন ৪০০ থেকে ১০-১৫ হাজারের রুমও আছে প্রতি রাতের জন্য।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আন্তর্জাতিক
ইতালিতে যে ভাস্কর্য ঘিরে উত্তেজনা

ইতালির দক্ষিণাঞ্চলীয় একটি গ্রামে স্থাপিত একটি ভাস্কর্য ঘিরে উত্তেজনা দেখা দিয়েছে। স্থানীয়রা বলছেন, ভাস্কর্যটি স্বেচ্ছাচারী ও যৌনাবেদনময়।
দক্ষিণ ইতালির পুগলিয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটেছে। গ্রামটি মাছ ধরার জেলেদের গ্রাম হিসেবে পরিচিত। এই গ্রামের রিটা লেভি-মন্টালসিনি চত্বরে মৎস্যকন্যার আদলে তৈরি করা হয়েছে ভাস্কর্যটি।
ভাস্কর্যটি তৈরি করেছেন ইতালির মনোপলি শহরের লুইগি রোসো আর্ট স্কুলের শিক্ষার্থীরা। এটি এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয়নি। তবে উদ্বোধনের আগেই ভাস্কর্যটির ছবি ছড়িয়ে পড়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এবং ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনার জন্ম দিয়েছে।
ইতালির জনপ্রিয় অভিনেত্রী টিজিয়ানা শিয়াভারেলি ফেসবুকে লিখেছেন, সিলিকনের তৈরি দুটি বিশাল স্তনবিশিষ্ট ভাস্কর্যটি দেখতে অনেকটা মৎস্যকন্যার মতো। এ ধরনের মৎস্যকন্যা আগে কেউ দেখেছে কি না, আমি জানি না। আমি জিনিসটি দেখে মজা পেয়েছি। কে জানে, পর্যটকদের জন্যও এটি হয়তো আকর্ষণীয় হয়ে উঠবে!

লুইগি রোসো আর্ট স্কুলের প্রধান শিক্ষক অ্যাডলফো মার্সিয়ানো বলেছেন, নারীদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতেই শিক্ষার্থীরা ভাস্কর্যটি তৈরি করেছে। মনোপলির মেয়র শিক্ষার্থীদের ভাস্কর্য তৈরির দায়িত্বটি দিয়েছিলেন। তিনি শিক্ষার্থীদের সমুদ্রের থিমভিত্তিক ভাস্কর্য নির্মাণের কথাও বলেছিলেন।
অ্যাডলফো মার্সিয়ানো আরও বলেন, শিক্ষার্থীরা ভাস্কর্যটির মডেল মেয়রের পরিষদকে আগেই দেখিয়েছিল। মেয়রের পরিষদ তখন এটিকে ভালো বলে মন্তব্য করেছিলেন। তারপর সম্পূর্ণ ভাস্কর্যটি রিটা লেভি-মন্টালসিনি চত্বরে স্থাপনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
মনোপলির স্থানীয় বাসিন্দা বেপ্পে বলেন, উদ্বোধনের আগে পর্যন্ত ভাস্কর্যটি ঢেকে রাখা হয়েছে। তার পরও কিছু ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। তাতেই উত্তেজনা দেখা দিয়েছে। অনেকেই বলছেন, এটি অশ্লীল ও যৌন উত্তেজক।
বেপ্পে আরও বলেন, অযথাই শিক্ষার্থীদের সমালোচনা করা হচ্ছে। আমি মনে করি, তাঁরা প্রশংসা পাওয়ার যোগ্য।
ইতালির অন্যান্য এলাকায়ও নারীদের ভাস্কর্য নিয়ে বিতর্ক রয়েছে। ২০০১ সালে ক্যাম্পানিয়া শহরে একটি নারীর ভাস্কর্য স্থাপন করা হয়, যেটি ব্রোঞ্জ দিয়ে তৈরি এবং স্বচ্ছ পোশাকে আবৃত। সেটির বিরুদ্ধেও যৌনতার অভিযোগ ওঠে। ভাস্কর্যটি তৈরি করেছিলেন ভাস্কর ইমানুয়েল স্টিফানো। এটি উদ্বোধন করেছিলেন ইতালির সাবেক প্রধানমন্ত্রী জিউসেপ কন্টে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আন্তর্জাতিক
সাফল্যের নেপথ্য নায়ক, কর্মীকে ২২ তলা বাড়ি উপহার দিলেন মুকেশ আম্বানি

এশিয়ার অন্যতম ধনকুবের মুকেশ আম্বানি বিশ্বস্ত পুরোনো এক কর্মীকে একটি বাড়ি উপহার দিয়েছেন। বাড়িটির দাম ভারতীয় মুদ্রায় দেড় হাজার কোটি রুপি।
লাইভ মিন্টের খবরে বলা হয়েছে, ওই কর্মীর নাম মনোজ মোদি। তিনি রিলায়েন্স জিও ও রিটেলের পরিচালক। মুকেশ আম্বানির ডান হাত বলা হয় তাঁকে। দীর্ঘদিনের সঙ্গীও তিনি।
অনেকের ধারণা, কয়েক দশকে রিলায়েন্স গ্রুপের আকাশছোঁয়া সাফল্যের নেপথ্যে আছে মনোজ মোদির নানা ভাবনা। মনোজের কাজে খুশি হয়ে বিলাসবহুল প্রাসাদ উপহার দিয়েছেন মুকেশ। বাড়িটি ২২ তলা ভবনের একটি অ্যাপার্টমেন্ট। মহারাষ্ট্রের রাজধানী মুম্বাইয়ের নেপিয়ান সি রোডে ভবনটি অবস্থিত।
মাসখানেক আগে মনোজকে বাড়িটি উপহার দেন আম্বানি। বহুতল ওই প্রাসাদের নাম ‘বৃন্দাবন’, যার একটি তলা ৮ হাজার বর্গফুটের। ১ বর্গফুটের মূল্য ৪৫ হাজার ১০০ থেকে ৭০ হাজার ৬০০ রুপি পর্যন্ত। ভবনটির মোট পরিমাপ হলো ১ লাখ ৭ হাজার বর্গফুট।
২২ তলা প্রাসাদের প্রথম ৮ তলা পার্কিংয়ের জন্য নির্ধারিত। শুধু বাড়ি দিয়েই ক্ষান্ত হননি মুকেশ, বহুমূল্য ইতালিয়ান ফার্নিচারে সাজিয়ে দিয়েছেন পুরো বাড়ি।

রিলায়েন্স জিও ও রিটেলের পরিচালক মনোজ মোদির আগে থেকেই দুটি ফ্ল্যাট রয়েছে ভারতের বাণিজ্যনগরী মুম্বাইয়ের মহালক্ষ্মী এলাকায়, যার মূল্য ৪১৫ কোটি রুপি। সঙ্গে এবার যোগ হলো মালিকের দেওয়া দেড় হাজার কোটির সম্পত্তি।
রিলায়েন্সের বিলিয়ন ডলারের চুক্তির পেছনে আছেন মনোজ মোদি। তিনি মুকেশ আম্বানির ১ নম্বর ভরসার লোক। মনোজ মোদি হলেন মুকেশ আম্বানির সহপাঠী। মুম্বাই বিশ্ববিদ্যালয়ের কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে একসঙ্গে পড়াশোনা করেছেন। গত শতাব্দীর আটের দশকের শুরুতে রিলায়েন্সে যোগ দেন মনোজ। সেই সময় রিলায়েন্স গ্রুপের নেতৃত্বে ছিলেন মুকেশ আম্বানির বাবা ধীরুভাই আম্বানি।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অন্যান্য
যেভাবে ‘পালঙ্কী’ থেকে নাম বদলে ‘কক্সবাজার’

ডুলহাজারা অর্থ হাজার পালঙ্কী। মুঘলদের পরে ত্রিপুরা, আরকান তারপর পর্তুগিজ ও ব্রিটিশরা এই এলাকার নিয়ন্ত্রণ নেয়। আর কক্সবাজার নামটি আসে ক্যাপ্টেন হিরাম কক্স নামে ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির এক অফিসারের নাম থেকে। তার আগে কক্সবাজারের নাম ছিল পালঙ্কী।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
চিত্র-বিচিত্র
ব্রিটেন-যুক্তরাষ্ট্রের সহানুভূতি পেতে খাওয়ানো হয় বগুড়ার দই

১৯৩৮ সালে ইংল্যান্ডে ছড়িয়ে পড়ে বগুড়ার দইয়ের সুখ্যাতি