বিনোদন
ফুটপ্রিন্ট ইভেন্টস ডিজাইনিংয়ের প্রযোজনায় ‘বিবাহ বিভ্রাট’

এশিয়াটিক ৩৬০ লিমিটেডের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান ফুটপ্রন্টি ইভন্টেস ডিজাইনিং কোম্পানি লিমিটেডের প্রযোজনায় ১ মার্চ থেকে মাছরাঙা টেলিভিশনে শুরু হচ্ছে নতুন ধারাবাহিক নাটক ‘বিবাহ বিভ্রাট’। সাজ্জাদ স্বপনের রচনায় এটি পরিচালনা করেছেন মাহমুদুর রহমান হিমি।
নাটকে অভিনয় করেছেন সৈয়দ জামান শাওন, মুমতাহিনা টয়া, ইশতিয়াক আহমেদ রুমেল, মুসাফির সৈয়দ বাচ্চু, সুমন পাটওয়ারী, তানজিম হাসান অনিক, মাসুম বাশার, পাপিয়া জাহান, লিওনা লুভাইনা, তাইফ, খালেকুজ্জামান, সাবেরী জামান, নিহাল, প্রীতি চৌধুরী প্রমুখ।
ধারাবাহিকের কাহিনী সম্পর্কে পরিচালক বলেন, ‘বিবাহ কথাটা শুনলেই আনন্দদায়ক এক অনুভূতি জেগে ওঠে মনে। কিন্তু সব বিবাহের ক্ষেত্রে কি একইরকম অবস্থা হয়! কোন কোন ক্ষেত্রে বিবাহ হওয়ার পূর্ব থেকে বিবাহ হওয়া পর্যন্ত নানা অযাচিত জটিলতা এবং বেদনাদায়ক পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যেতে হয়। একেকজনের ক্ষেত্রে একেক রকম অভিজ্ঞতা তৈরি করে। এই নাটকের মাধ্যমে সেসব জটিল, অযাচিত গল্পগুলো তুলে ধরা হবে। বলা চলে, বিবাহবিষয়ক কমেডি নাটক এটি। শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত চমৎকার বিনোদন পাবেন দর্শক। প্রতি ২৬ পর্বে আমরা নতুন একটি গল্প বলবো। প্রত্যেক গল্পে আলাদা অভিনেতা-অভিনেত্রী থাকবেন।
নাটকটি প্রতি রোববার থেকে বৃহস্পতিবার রাত ৮ টায় প্রচারিত হবে।
অন্যদিকে দেশের স্বনামধন্য মিডিয়া পৃষ্ঠপোষক, এশিয়াটিক ৩৬০ লিমিটেডের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান, ফুটপ্রন্টি ইভন্টেস ডিজাইনিং কোম্পানি লিমিটেডের পক্ষ থেকে জানিয়েছেন, ভালো ভালো কাজ উপহার দিয়ে দেশের র্দশকদের পাশে থাকতে চায় তারা।

অর্থসংবাদ/এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

বিনোদন
দীর্ঘ বিরতির পর ফিরছে শাকিব-ডিপজল জুটি

সাকিব খানের ঢালিউড কিং হওয়ার পেছনে কারিগরের ভূমিকা পালন করেন ডিপজল। মাঝখানে দীর্ঘদিন ধরে এক সিনেমায় দেখা যায়নি শাকিব-ডিপজল জুটিকে। দীর্ঘ বিরতি ভেঙে আবারও শাকিব খানকে নিয়ে সিনেমা নির্মাণের কথা ভাবছেন অভিনেতা ও প্রযোজক মনোয়ার হোসেন ডিপজল ডিপজল।
সব মিলিয়ে ডিপজল প্রযোজিত ২০টির বেশি ছবিতে অভিনয় করেন শাকিব।
ডিপজল জানান, ‘শাকিবকে নিয়ে অনেক আগের দুইটা গল্প ছিল। যখন শাকিব আমার কাছে ছিল। শাকিব এখনো আমার কাছের। দেখলে এখনো ওর বাপের থেকে কম অংশে মাপে না। আমিও দোয়া করি শাকিব যেন ভালোভাবে কাজ করে। কাজের দিকে মনোযোগ দেয়। শাকিবকে আগামীতে দুইটা সিনেমায় নেওয়ার পরিকল্পনা আছে। যদি ওর শিডিউল থাকে।’
এর আগে এক সাক্ষাৎকারে ডিপজল বলেছিলেন, ‘শাকিব খান আমার হাতেই সৃষ্টি। আমার সিনেমায় অভিনয়ের মধ্য দিয়ে তার ক্যারিয়ারের জন্ম। শাকিব খানকে বানাইছি আমি। ও অনেক কষ্ট করে এ জায়গায় এসেছে। শাকিব বানানো অনেক কষ্টের ব্যাপার।’
উল্লেখ্য, আসন্ন চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনে সভাপতি পদে নির্বাচন করবেন ডিপজল। বর্তমান কমিটির ওপর ক্ষোভ থেকেই তার এমন সিদ্ধান্ত বলে জানান তিনি।

অর্থসংবাদ/এস.ইউ
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
বিনোদন
মঞ্চে আসছে সারা যাকেরের ‘অন্তরে বাহিরে চিত্রাঙ্গদা’

সারা যাকেরের পরিকল্পনা ও নির্দেশনায় নাগরিক নাট্য সম্প্রদায় এবার মঞ্চে আনছে ‘অন্তরে বাহিরে চিত্রাঙ্গদা’।
শুক্রবার (৮ জুন) রাজধানীর নাটক সরণির মহিলা সমিতির নীলিমা ইব্রাহিম মিলনায়তনে নাটকটির উদ্বোধনী মঞ্চায়ন হবে।
পরদিন শনিবার (১০ জুন) সন্ধ্যায় একই মিলনায়তনে নাটকটির দ্বিতীয় মঞ্চায়ন হবে। এটি নাগরিক নাট্য সম্প্রদায়ের ৪৭ তম প্রযোজনা। মহাভারতের আদিপর্বে বর্ণিত চিত্রাঙ্গদা ও অর্জুনের প্রেমের উপাখ্যান অবলম্বনে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচনা করেন তার প্রথম পূর্ণাঙ্গ নৃত্যনাট্য ‘চিত্রাঙ্গদা’।
নির্দেশক সারা যাকের বলেন, চিত্রাঙ্গদার যে বিষয়টি আমাকে সবচেয়ে বেশি আকর্ষণ করেছে, সেটি হলো অন্তরের চাওয়া-পাওয়ার সাথে এক অদ্ভুত দ্বন্দ্ব।
মঞ্চে আসছে ‘অন্তরে বাহিরে চিত্রাঙ্গদা’
‘কন্যা হওয়া সত্ত্বেও বাবার ইচ্ছায় চিত্রাঙ্গদার বেড়ে ওঠা ছিল একজন পুরুষ যোদ্ধার রূপে। ফলে অর্জুনের প্রেমে পড়ার পর চিত্রাঙ্গদা তার বাহ্যিক রূপ ও অন্তরের চাওয়া-পাওয়ার সাথে এক অদ্ভুত দ্বন্দ্বে জড়িয়ে পড়েছিল। নিজের দ্বৈত সত্তার সকল দ্বন্দ্ব ও দ্বিধাকে জয় করে অর্জুনকে পাওয়ার এই প্রণয়কথার একটি আধুনিক রূপান্তরকে সবার সামনে মঞ্চস্থ করতেই এ নাটক।’

নাটকটির সহকারী নির্দেশক নিমা রহমান বলেন, এখানে নাটক চিত্রাঙ্গদা ও নৃত্যনাট্য চিত্রাঙ্গদার একটি সম্মিলন ঘটেছে। দুটি নাট্যের মূল ভাব নিয়েই সারা যাকেরের এই নতুন রূপায়ন।
সংগীতায়োজন করেছেন রোকন ইমন। তিনি বলেন, এই নাটকে কাজ করতে পারা অনেক বড় একটি ঘটনা। নাটকের স্ক্রিপ্টটা সারা যাকের আপা অনেক সহজ করে বুঝিয়ে দেওয়ায় সংগীতায়োজনের কাজটিও সহজ হয়েছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
বিনোদন
বিদ্যুৎ নিয়ে দেওয়া বক্তব্যের বিষয়ে যা বললেন মমতাজ

এবার সারা দেশে চলমান লোডশেডিং নিয়ে সবাইকে ধৈর্য ধরতে বলেছেন আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য ও কণ্ঠশিল্পী মমতাজ বেগম। সেই সঙ্গে তাকে নিয়ে বিভিন্ন অপপ্রচার ও গুজবেরও জবাব দিয়েছেন তিনি।
মঙ্গলবার রাত ১টার দিকে ফেসবুক লাইভে আসেন মানিকগঞ্জ-২ (সিংগাইর-হরিরামপুর ও সদর) আসনের এ সংসদ সদস্য।
এ সময় তিনি বলেন, ‘আজকে যে কথাটা বলার জন্য লাইভে এসেছি। সারা দেশের মানুষ সাময়িক একটা কষ্টের মধ্যে পড়েছি, সেটি হলো—বিদ্যুৎ। এ বিদ্যুৎ নিয়ে যেমন কষ্ট আছে, তেমনি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক, টুইটার ও ইউটিউবে নানা ধরনের কথা, আলোচনা-সমালোচনা ও প্রোপাগান্ডা চালানো হচ্ছে। যেহেতু আমি এমপি, আমার এলাকায় কী কী কাজ করেছি, কী কাজ করা বাকি আছে, সেগুলো বলার একটি জায়গা হলো সংসদ। সংসদে আমি অনেক বক্তব্য দিই। তার দু-একটি কথা ধরে অনেকেই এটার সমালোচনার ঝড় তুলেছেন, এই কষ্টের মধ্যে। কারণ বিদ্যুৎ থাকছে না, বিদ্যুতের কষ্টটা সবাই পাচ্ছি, সেটা কম-বেশি। সবার ঘরেই আজকে এ সমস্যা আছে।’
মমতাজ বলেন, ‘এটা সাময়িক সমস্যা। আপনারা জানেন, বিশ্বের কী অবস্থা। কিছু দিন আগে করোনা মহামারি গেল। তার পরে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ আমাদের অনেক ক্ষতির মধ্যে ফেলেছে। বড় বড় দেশও হিমশিম খাচ্ছে। বাংলাদেশ তো ছোট্ট একটা দেশ। সেখানে সরকার চেষ্টা করছে, আমরাও চেষ্টা করছি। তার পরও আমাদের এই সমস্যা মোকাবিলা করতে হচ্ছে। আমি বলব—সেটা যেন আমরা ধৈর্যের সঙ্গে মোকাবিলা করতে পারি।’
আওয়ামী লীগের এ সংসদ সদস্য বলেন, ‘সরকার কিন্তু চেষ্টা করছে। আপনারা জানেন- গতকালও বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী এসব নিয়ে বিবৃতি দিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রীও কথা বলেছেন। সংসদে আলোচনা হচ্ছে। যে সমস্যাটা এ মুহূর্তে আছে, এটা সাময়িক। সরকার চেষ্টা করছে সাময়িক এ সমস্যা কাটিয়ে আমরা যেন আগামীতে বিদ্যুতের একটি সুন্দর পরিবেশ তৈরি করতে পারি।’

জাতীয় সংসদে বিদ্যুৎ খাতে সরকারের সাফল্য তুলে ধরে দেওয়া আগের বক্তব্য প্রসঙ্গে মমতাজ বলেন, ‘হ্যাঁ, আমি কেন বলেছিলাম সংসদে? তা আপনারা জানেন। এটা তো মিথ্যা কথা নয়, বিদ্যুৎ যে হারে সরকার উৎপাদন করেছে, ঘরে ঘরে লাইন দিয়েছে। সত্যিকার অর্থে সরকার প্রশংসা কুড়িয়েছে। সেই প্রশংসা আমিও করেছি।’
মমতাজ বেগম আরও বলেন, আমার নির্বাচনি এলাকায় আগে ৩০ শতাংশ মানুষের ঘরে বিদ্যুৎ ছিল। আমি নির্বাচিত হয়ে দায়িত্ব পালনের সময় শতভাগ মানুষের ঘরে বিদ্যুৎ দিয়েছি। একসময় এলাকায় গেলে গ্রামের মা-বোনেরা এসে বলতেন—‘আপা, কিছু চাই না। আমাদের বিদ্যুতের লাইন দেন, মিটার দেন। মিটারের অভাবে বিদ্যুৎ পাচ্ছি না।’ এই যে একটা সংকট ছিল, তখন সেটা কিন্তু আমরা সমাধান করেছি। ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছে দিয়েছি। মানুষ তখন খুশি হয়েছিল। সে জন্য সংসদে বলেছিলাম— মানুষ বিদ্যুৎ চাইত। একসময় এ চাওয়ার ব্যাপারটা আর থাকবে না। সরকার যেভাবে বিদ্যুতের লাইন দিচ্ছে, উৎপাদন করছে, ঘরে ঘরে মিটার পৌঁছে দিচ্ছে। এখন কিন্তু সত্যিকার অর্থে গ্রামে গেলে কেউ বলে না– ‘আপা, দুইটা মিটার দেন, পাঁচটা মিটার দেন।’ মিটার দেওয়ার জায়গা এলেও খুঁজে পাওয়া যায় না। এটাই কিন্তু বাস্তবতা। আর সেই কথাটাই সংসদে আমি বলেছিলাম। সেটার ভুল ব্যাখ্যা দিয়ে, ভুলভাবে উপস্থাপন করেন অনেকেই। অসাধু কিছু লোকজন খামোখাই দুটো বাজে কথা ফেসবুক-ইউটিউবে বলার চেষ্টা করছেন।
তিনি বলেন, ‘ফেসবুকে ঢুকে দেখি, হঠাৎ একজন বলছেন মমতাজের বাড়ি ঘেরাও করা হয়েছে। কেন বিদ্যুৎ পাওয়া যাচ্ছে না, সেজন্য ঘেরাও করেছে। এই যে প্রোপাগান্ডা, মিথ্যাচার। এটা নিয়ে আপনাদের বিবেক কি একটুও নাড়া দেবে না? একজন মানুষের বিরুদ্ধে শুধু শুধু এভাবে মিথ্যাচার কেন করছি? আপনাদের বলব–শুধু মানুষকে হয়রানিমূলক কথা বলা, ছোট করা, মিথ্যা বলে তাকে হেনস্তা করা বিবেকবান মানুষের (কাজের) মধ্যে পড়ে না। এ ধরনের প্রোপাগান্ডা থেকে দূরে থাকবেন। মিথ্যাকে আশ্রয়-প্রশ্রয় দেবেন না। ধৈর্য ধরুন, আমাদের সঙ্গে থাকুন।’
অর্থসংবাদ/এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
বিনোদন
আমি হিরো আলম, প্রতিদ্বন্দ্বিতায় কাউকে গুনি না

ঢাকা-১৭ আসনের নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন আলোচিত কন্টেন্ট ক্রিয়েটর আশরাফুল আলম ওরফে হিরো আলম। তিনি বলেছেন, নির্বাচনি প্রতিদ্বন্দ্বিতায় কে ভাইটাল, কে ভাইটাল না, সেটা গুরুত্বপূর্ণ না। আমি হিরো আলম প্রতিদ্বন্দ্বিতায় কাউকে গুনি না।
সংসদ সদস্য আকবর হোসেন খান পাঠান ওরফে নায়ক ফারুকের মৃত্যুতে শূন্য হওয়া ঢাকা-১৭ আসনের উপনির্বাচনে প্রার্থী হতে চান তিনি।
সোমবার (৫ জুন) বিকালে ঢাকার আগারগাঁও নির্বাচন কমিশনে গিয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র তোলার ঘোষণা দিয়েছেন হিরো আলম। দুপুরে ডিএমপির গোয়েন্দা প্রধান হারুন অর রশীদের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন হিরো আলম।
চিত্রনায়ক ফেরদৌস, ক্রিকেটার সাকিবসহ অনেক ভাইটাল ব্যক্তির প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন রয়েছে, এমন ভাইটাল প্রার্থীদের বিরুদ্ধে জেতার আশা করেন কিনা? এমন প্রশ্নের জবাবে হিরো আলম বলেন, আপনাদের কী মনে হয়? তাদের থেকে আমি হিরো আলম কম ভাইটাল নাকি? আমি কাউকে গুনবো না।
তিনি বলেন, আমি বগুড়ায় নির্বাচন করতে গিয়ে মানুষের ভালোবাসা পেয়েছি। ঢাকা-১৭ আসনের সংসদ সদস্য ছিলেন চলচ্চিত্র জগতের মিয়া ভাই ফারুক ভাই। তিনি মিডিয়া ব্যক্তিত্ব। তিনি নানা কারণে এলাকায় কাজ করতে পারেননি। আমিও মিডিয়াকর্মী। সেজন্য তার অসমাপ্ত কাজগুলো করতে চাই। অনেকে হয়তো মনে করেন, হিরো আলমকে হয়তো শুধু রিকশা-ভ্যান চালকরাই ভালোবাসেন। কয়েক দিন ধরে এ আসনে নিজে নিজে ঘুরেছি। দেখেছি বেশি কাজ হয়নি। আগামী ৪/৫ মাসে দেখি কিছু করতে পারি কিনা? সেই চিন্তা থেকেই নির্বাচনের প্রার্থী হওয়ার চিন্তা।

তিনি বলেন, ঢাকা-১৭ আসন ঘুরে দেখলাম। এলাকার মানুষজন তো আমাকে আশ্বস্তই করলেন। সবাই বলছেন, তুমি আসো আমরা তোমাকে চাই। সাহস পেয়েই নির্বাচনে প্রার্থী হচ্ছি। আমি বস্তির ছেলে অনেকেই গালি দিয়ে বলে। ভাষানটেক, মহাখালী কড়াই বস্তি এলাকার উন্নয়নে কাজ করতে চাই।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
বিনোদন
নাট্যকার মোহন খান আর নেই

জনপ্রিয় নাট্যকার ও নাট্য পরিচালক মোহন খান আর নেই (ইন্নালিল্লাহে ওয়া ইন্না ইলাইহে রাজেউন)।
রাজধানীর এভার কেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মঙ্গলবার (৩০ মে) রাত ১১টা ৫০ মিনিটে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন।
মোহন খানের গ্রামের বাড়ি নরসিংদী জেলায়। তার স্ত্রী, এক ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছে।
দেশের নাট্য অঙ্গনে মোহন খানের বিচরণ তিন দশকের বেশি সময়ের। তিনি ১৯৮৮ সাল থেকে নাটক নির্মাণ করেন। পাশাপাশি নাটক রচনাও করেন। তার পরিচালিত প্রথম নাটক ‘আমার দুধমা’ বিটিভিতে প্রচার হয়। তাঁর লেখা ও পরিচালনায় নাটক ‘সমুদ্রে গাঙচিল’, ‘সেই আমরা’, ‘নীড়ের খোঁজে গাঙচিল’, ‘জেগে উঠো সমুদ্র’, ‘মেঘবালিকা’, ‘দূরের মানুষ’, ‘আঙ্গুর লতা’, ‘হৃদয়পুরের গল্প’ ইত্যাদি নাটক বানিয়ে তিনি প্রশংসিত হন।
সবশেষ তিনি নাটক নির্মাণের পাশাপাশি এটিএন বাংলায় অনুষ্ঠান বিভাগের দায়িত্ব পালন করছিলেন।