রাজধানী
আজ রাজধানীর যেসব মার্কেট-দর্শনীয় স্থান বন্ধ

আমাদের প্রতিদিনই জরুরি প্রয়োজনে কোথাও না কোথাও যেতে হয়। তবে গিয়ে যদি দেখা যায় প্রয়োজনীয় মার্কেট কিংবা দর্শনীয় স্থানটি বন্ধ তাহলে তো সময় এবং শ্রম দুইটাই নষ্ট। তাই বাইরে বের হওয়ার আগে আসুন জেনে নিন সাপ্তাহিক ছুটির দিন আজ শনিবার (১৮ মার্চ) রাজধানীর কোন কোন এলাকার মার্কেট, দোকান ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ থাকবে।
বন্ধ থাকবে যেসব এলাকার দোকানপাট
শ্যামবাজার, বাংলাবাজার, চাঙ্খারপুল, গুলিস্তানের দক্ষিণ অংশ, জুরাইন, করিমউল্লাহবাগ, পোস্তগোলা, শ্যামপুর, মীরহাজারীবাগ, দোলাইপাড়, ধোলাইখাল, জয়কালী মন্দির, যাত্রাবাড়ীর দক্ষিণ-পশ্চিম অংশ, টিপু সুলতান রোড, ধূপখোলা, গেণ্ডারিয়া, নবাবপুর, সদরঘাট, তাঁতীবাজার, লক্ষ্মীবাজার, দয়াগঞ্জ, ওয়ারী, স্বামীবাগ, আহসান মঞ্জিল, লালবাগ, কোতোয়ালি থানা, বংশাল, পাটুয়াটুলী, ফরাশগঞ্জ, শাঁখারী বাজার।
বন্ধ থাকবে যেসব মার্কেট
নয়াবাজার, ইসলামপুর কাপড়ের দোকান, ফরাশগঞ্জ টিম্বার মার্কেট, শ্যামবাজার পাইকারি দোকান, আজিমপুর সুপার মার্কেট, কাপ্তান বাজার, রাজধানী সুপার মার্কেট, দয়াগঞ্জ সিটি করপোরেশন মার্কেট, ছোট কাটরা, বড় কাটরা হোলসেল মার্কেট, গুলিস্তান হকার্স মার্কেট, সামাদ সুপার মার্কেট, রহমানিয়া সুপার মার্কেট, ইদ্রিস সুপার মার্কেট, দয়াগঞ্জ বাজার, ধূপখোলা মাঠবাজার, চকবাজার, ফুলবাড়িয়া মার্কেট, সান্দ্রা সুপার মার্কেট, বাবুবাজার, শারিফ ম্যানসন।
যে দর্শনীয় স্থান বন্ধ থাকবে:
শিশু একাডেমি ও জাদুঘর শুক্র এবং শনিবার সাপ্তাহিক ছুটি। রোববার থেকে বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা হতে বিকাল ৫টা পর্যন্ত খোলা থাকে।
অর্থসংবাদ/এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

রাজধানী
সোমবার রাজধানীর যেসব মার্কেট-দর্শনীয় স্থান বন্ধ

আমাদের প্রতিদিনই জরুরি প্রয়োজনে কোথাও না কোথাও যেতে হয়। তবে গিয়ে যদি দেখা যায় প্রয়োজনীয় মার্কেট কিংবা দর্শনীয় স্থানটি বন্ধ তাহলে তো সময় এবং শ্রম দুইটাই নষ্ট। তাই বাইরে বের হওয়ার আগে আসুন জেনে নিন আজ সোমবার (২০ মার্চ) রাজধানীর কোন কোন এলাকার মার্কেট, দোকান ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ থাকবে।
বন্ধ থাকবে যেসব এলাকার মার্কেট
আগারগাঁও, তালতলা, শেরেবাংলা নগর, শেওড়াপাড়া, কাজীপাড়া, পল্লবী, মিরপুর-১০, মিরপুর-১১, মিরপুর-১২, মিরপুর-১৩, মিরপুর-১৪, ইব্রাহীমপুর, কচুক্ষেত, কাফরুল, মহাখালী, নিউ ডিওএইচএস, ওল্ড ডিওএইচএস, কাকলী, তেজগাঁও ওল্ড এয়ারপোর্ট এরিয়া, তেজগাঁও ইন্ডাস্ট্রিয়াল এরিয়া, ক্যান্টনমেন্ট, গুলশান-১, ২, বনানী, মহাখালী কমার্শিয়াল এরিয়া, নাখালপাড়া, মহাখালী ইন্টার সিটি বাস টার্মিনাল এরিয়া, রামপুরা, বনশ্রী, খিলগাঁও, গোড়ান, মালিবাগের একাংশ, বাসাবো, ধলপুর, সায়েদাবাদ, মাদারটেক, মুগদা, কমলাপুরের একাংশ, যাত্রাবাড়ী একাংশ, শনির আখড়া, দনিয়া, রায়েরবাগ, সানারপাড়।
অর্ধদিবস বন্ধ থাকবে যেসব মার্কেট
বিসিএস কম্পিউটার সিটি (আইডিবি), পল্লবী সুপার মার্কেট, মিরপুর বেনারসি পল্লী, ইব্রাহীমপুর বাজার, ইউএই মৈত্রী কমপ্লেক্স, বনানী সুপার মার্কেট, ডিসিসি মার্কেট গুলশান-১ এবং ২, গুলশান পিংক সিটি, মোল্লা টাওয়ার, আল-আমিন সুপার মার্কেট, রামপুরা সুপার মার্কেট, মালিবাগ সুপার মার্কেট, তালতলা সিটি করপোরেশন মার্কেট, কমলাপুর স্টেডিয়াম মার্কেট, গোরান বাজার, আবেদিন টাওয়ার, ঢাকা শপিং সেন্টার, আয়েশা মোশারফ শপিং কমপ্লেক্স, মিতালী অ্যান্ড ফ্রেন্ড সুপার মার্কেট।
অর্থসংবাদ/এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজধানী
রাজধানীতে থেমে থেমে বৃষ্টি

রাজধানীর আকাশ আজ সকাল থেকেই মেঘে ঢেকে আছে। কিছুক্ষণ থেমে থেমে হচ্ছে বৃষ্টি। কখনো বেশ জোরে, আবার কখনো গুড়িগুড়ি। একই সঙ্গে হতে পারে বজ্রবৃষ্টিও। এরই মধ্যে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলেও ঝড়-বৃষ্টি শুরু হয়েছে বলে জানা গেছে।
বুধবার সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার জন্য পূর্বাভাসে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।
বুধবার সকাল ১০ টা থেকে দুপুর ১২টার মধ্যে রাজধানীর ওপর দিয়ে শক্তিশালী কালবৈশাখী ঝড় অতিক্রম করার প্রবল সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে বলেও জানানো হয়েছে। খুলনা, ঢাকা, রাজশাহী, ময়মনসিংহ, ও সিলেট বিভাগের ওপর দিয়ে সকাল ৯টা থেকে দুপুর ২ টা পর্যন্ত ব্যাপক শক্তিশালী কালবৈশাখী ঝড়, তীব্র বজ্রপাত, শিলাবৃষ্টি অতিক্রম করতে যাচ্ছে।
মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টায় দেওয়া আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, কুমিল্লা, যশোর ও কুষ্টিয়া অঞ্চলসহ ঢাকা, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের দু–এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।
এ ছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। দিনের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
বুধবার সকালে আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ তরিফুল নেওয়াজ কবির বলেন, রাজধানীতে ছিটেফোঁটা বৃষ্টি হয়েছে। এ বৃষ্টি অনেক আগেই কাঙ্ক্ষিত ছিল। কিন্তু হলো অনেক পরে। আজ খুলনা থেকে সিলেট—এ অঞ্চলে বৃষ্টির সম্ভাবনা আছে।
আবহাওয়া অফিস বলছে, এখন প্রাক্–মৌসুমি বায়ুর সময়। তাই এ সময় সামান্য বৃষ্টি হতে পারে। আজ রাজধানীর আকাশ আংশিক মেঘলা থাকবে; আবার রোদও দেখা যাবে।
আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৭২ শতাংশ। গতকাল দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় রাঙামাটিতে, ৩৫ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল শ্রীমঙ্গলে, ১৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজধানী
চালু হলো মেট্রোরেলের আরও ২ স্টেশন

রাজধানীতে মেট্রোরেলের আরও দুটি স্টেশন চালু করা হয়েছে। বুধবার সকালে কাজীপাড়া ও মিরপুর-১১ নম্বর স্টেশন চালু করা হয়।
এছাড়া, চলতি মাসের শেষ সপ্তাহে চালু হবে শ্যাওড়াপাড়া ও উত্তরা দক্ষিণ স্টেশন। এর আগে উত্তরা উত্তর, আগারগাঁও, পল্লবী, উত্তরা সেন্টার, মিরপুর-১০ স্টেশন চালু হয়।
ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল) কর্তৃপক্ষ এ তথ্য জানিয়েছে। আরও জানায়, সকাল সাড়ে ৮টা থেকে মিরপুর-১০ মেট্রো স্টেশনে যাত্রী চলাচল শুরু হবে। চলাচল শুরুর আধা ঘণ্টা আগে সকাল ৮টা থেকে যাত্রীদের জন্য স্টেশন উন্মুক্ত করে দেয়া হবে।
প্রসঙ্গত, গত ২৮ ডিসেম্বর মেট্রোরেলের লাইন-৬ এর উত্তরা থেকে কমলাপুর পর্যন্ত ২১ কিলোমিটারে উড়াল রেলপথের মধ্যে উত্তরার থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত অংশের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। উদ্বোধনের পরদিন থেকে সাধারণ যাত্রী নিয়ে বাণিজ্যিকভাবে ঢাকায় মেট্রোরেলের চলাচল শুরু হয়।
আগারগাঁও থেকে মতিঝিল অংশ এ বছরের শেষ দিকে চালুর পরিকল্পনা রয়েছে। এছাড়া, মতিঝিল থেকে কমলাপুর রেলস্টেশন পর্যন্ত অংশ চালু হতে পারে ২০২৫ সাল নাগাদ।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজধানী
মেট্রোরেলের আরও দুই স্টেশন চালু আগামীকাল

মেট্রোরেলের এমআরটি লাইন-৬ এর আওতাধীন আরও দুই স্টেশন চালু হচ্ছে আগামীকাল বুধবার (১৫ মার্চ)। নতুন দুই স্টেশন হলো- মিরপুর ১১ ও কাজীপাড়া স্টেশন।
মঙ্গলবার (১৪ মার্চ) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম এ এন ছিদ্দিক।
তিনি জানান, নতুন দুই স্টেশন মিরপুর ১১ ও কাজীপাড়া আগামী ১৫ মার্চ থেকে চালু করা হবে। উত্তরা দক্ষিণ ও শেওড়াপাড়ায় স্টেশন দুইটি চলতি মাসের শেষের দিকে যাত্রীদের জন্য খুলে দেওয়া হবে।
সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, আমাদের সব প্রস্তুতি শেষ। এখন শুধু ধোয়া-মোছার কাজ চলছে। সবকিছু ঠিক থাকলে আগামীকাল সকাল থেকে যাত্রীরা এই স্টেশনটি ব্যবহার করতে পারবেন।
মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, মার্চ মাসের মধ্যে উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত বাকি দুইটি স্টেশনও চালু হবে। আর জুলাই মাসে সকাল থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত মেট্রোরেল চালানোর প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।
ভাড়া নির্ধারণ
উত্তরা উত্তর স্টেশন থেকে মিরপুর-১১ স্টেশনের ভাড়া ৩০ টাকা এবং কাজীপাড়া স্টেশনের ভাড়া ৪০ টাকা। অন্যদিকে আগারগাঁও থেকে কাজীপাড়া স্টেশনের ভাড়া ২০ টাকা এবং মিরপুর-১১ স্টেশনের ভাড়া ৩০ টাকা।
অর্থসংবাদ/এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজধানী
‘অতি ঝুঁকিপূর্ণ’ সরকারি ৪২ ভবন ভাঙতে রাজউকের চিঠি

‘অতি ঝুঁকিপূর্ণ’ ঘোষিত ৪২টি সরকারি ভবন ভাঙতে সংশ্লিষ্টদের চিঠি দিয়েছে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক)। আগামী তিন মাসের মধ্যে এসব ভবন ভাঙা না হলে রাজউকই নিজ উদ্যোগে সেগুলো ভাঙবে। তবে এক্ষেত্রে সংশ্লিষ্টদের কাছ থেকে ভাঙা বাবদ খরচ আদায় করা হবে।
রোববার (১২ মার্চ) ঝুঁকিপূর্ণ এসব ভবন সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে এ সংক্রান্ত চিঠি পাঠিয়েছে রাজউক।
এসব ভবনের তালিকায় রয়েছে- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের তিনটি, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের চারটি, মাদরাসা বোর্ডের একটি, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের একটি, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের তিনটি ও শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের ৩০টি।
এছাড়াও ১৮৭টি ভবনকে রেট্রোফিটিং (মজবুতিকরণ) করতে চিঠি দেওয়া হয়েছে। সেসব ভবনের মধ্যে ইনস্টিটিউট অব লেদার ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজির তিনটি, স্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের চারটি, মাদরাসা বোর্ডের ছয়টি, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের ১০টি, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০টি ও শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের ১৫৪টি ভবন রয়েছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে রাজউক চেয়ারম্যান মো. আনিছুর রহমান মিঞা বলেন, ঝুঁকিপূর্ণ পুরনো ভবনগুলো আগেই আমরা চিহ্নিত করেছি। আমরা ঝুঁকিপূর্ণ ২২৯টি ভবনের তালিকা করেছি। এরমধ্যে ১৮৭টি রেট্রোফিটিং করতে হবে আর ৪২টি ভবন ভেঙে ফেলতে হবে। আমরা তিন হাজারের বেশি ভবন যাচাই করেছি। এরমধ্যে ২২৯টি ভবন ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করেছি। এগুলো সব সরকারি বিল্ডিং। এগুলোর মধ্যে স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় ও হাসপাতাল রয়েছে।
দুর্যোগ মোকাবিলায় ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ ও গাজীপুরে সরকারি ও স্বায়ত্তশায়িত প্রতিষ্ঠানের মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপর ভূমিকম্প সহনশীলতা প্রকল্পের (আরবান রেজিলিয়েন্স) আওতায় দুই হাজার ৭০৫টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, ২০৭টি হাসপাতাল, ৩৬টি থানা ও ৩০৪টি অন্যান্য ভবনের ওপর জরিপ চালানো হয়।
এসব ভবনের মধ্যে ৫৭৯টির প্রিলিমিনারি ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যাসেসমেন্ট (পিইএ) রিপোর্টে ৪২টি ভবন অতি ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত হয়।
অর্থসংবাদ/এসএম