ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
এইচএসসি পাসের আগেই যুক্তরাষ্ট্রের এমআইটিতে সুযোগ পেলেন নাফিস

চাঁদপুর সরকারি কলেজে উচ্চমাধ্যমিক দ্বিতীয় বর্ষে পড়ছেন নাফিস উল হক ওরফে সিফাত। বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এবার এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবেন তিনি। তবে এর আগেই তিনি বিশ্বের অন্যতম সেরা বিশ্ববিদ্যালয় ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজিতে (এমআইটি) স্নাতকে ভর্তির সুযোগ পেয়েছেন।
গত ১৫ মার্চ এমআইটি থেকে পাঠানো এক ই-মেইলে নাফিসের ভর্তির সুযোগের বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়।
গত বছরের অক্টোবরে ইন্দোনেশিয়ায় অনুষ্ঠিত ইন্টারন্যাশনাল অলিম্পিয়াড ইন ইনফরমেটিক্সে (আইওআই) বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করে ব্রোঞ্জপদক পান সিফাত।
সেই পদক লাভই তাকে এমআইটি পড়ালেখার সুযোগ করে দিয়েছে। কীভাবে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পেয়েছেন এমন প্রশ্নের জবাবে এ কথা বললেন নাফিস।
নাফিস বলেন, ‘কোন কিছুই আসলে অসম্ভব নয়। চেষ্টা থাকতে হবে, আত্মবিশ্বাস থাকতে হবে। ওরা আসলে দেখতে চায় পড়ালেখায় কতটা ভালো, মানুষ হিসেবে কেমন, কোন বিষয়ে আগ্রহ আছে কি না তার, সে কিভাবে সমস্যার সমাধান করছে। আমি আসলে অলিম্পিয়াড ইন ইনফরমেটিক্স এ ব্রোঞ্জ পদক লাভ করায় তারা আমাকে সম্মান শ্রেণিতে ভর্তির জন্য চূড়ান্ত ভাবে নির্বাচিত করেছেন। আমি সবার দোয়া চাই। বাংলাদেশের মানুষের জন্য কিছু করতে চাই। ’
নিজের স্বপ্নের কথা জানাতে গিয়ে নাফিস বলেন, ‘আমার ছোটবেলা থেকে স্বপ্ন ছিল কম্পিউটার সায়েন্স নিয়ে পড়াশোনা করার। সেই লক্ষ্য নিয়ে আমি সব সময় বিভিন্ন অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণ করতাম। এ ছাড়া আমি সবসময় বিখ্যাত ব্যক্তি ও গুণী স্যারদের অনুসরণ করতাম। কিন্তু কখনোই নির্দিষ্ট করে এমআইটির জন্য প্রস্তুত ছিলাম না। কারণ, অনেক মেধাবী না হলে এমআইটিতে সুযোগ পাওয়া কঠিন। আমি এতটা আত্মবিশ্বাসী ছিলাম না। তারপরও আমি চেষ্টা করেছি, দেখি কি হয়। শেষ পর্যন্ত দেখলাম, আমি সত্যি সুযোগ পেয়েছি। এতে মনে করি, আমি অনেকটা ভাগ্যবান। ’
নবীনদের উদ্দেশ্যে নাফিস বলেন, ‘নবীন শিক্ষার্থীদের কাছে অনুরোধ থাকবে, ভালোভাবে পড়াশোনা করতে হবে এবং এর পাশাপাশি এক্সটা কারিকুলাম একিটিভিটিসগুলোতে নিজেদেরকে যুক্ত রাখতে হবে। ’
বৃহস্পতিবার (১৬ মার্চ) দুপুরে নিজ কলেজ ক্যাম্পাসে পৌঁছালে কলেজ অধ্যক্ষ প্রফেসর অসিত বরণ দাশ নাফিসকে বুকে টেনে নেন এবং ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান।
অধ্যক্ষ বলেন, ‘তুমি আমাদের শিক্ষা পরিবারের গৌরব, আমাদের চাঁদপুরবাসীর অহংকার। তোমার জন্য আমরা ধন্য। বিশ্বখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির মাধ্যমে তুমি চাঁদপুর তথা বাংলাদেশের নাম বিশ্ব দরবারে তুলে ধরেছ। চতুর্থ শিল্প বিপ্লব মোকাবেলায় তোমাদের মত স্মার্ট শিক্ষার্থী, গড়ে তুলবে স্মার্ট বাংলাদেশ। ’
পরদিন (শুক্রবার) সকালে চাঁদপুর সরকারি কলেজে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবেসের সভায় শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনির সঙ্গে সাক্ষাৎ হয় মেধাবী শিক্ষার্থী মো. নাফিস উল হক সিফাতের। এ সময় শিক্ষামন্ত্রী তাকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান।
চাঁদপুর শহরের চেয়ারম্যান ঘাট এলাকায় বাবা-মায়ের সঙ্গে ভাড়া বাসায় থাকেন নাফিস। বাবা-মা দুজনেই শিক্ষকতা করেন। নাফিসের বাবা নাসির উদ্দিন মতলব দক্ষিণ উপজেলার রয়মনেননেসা মহিলা কলেজের শিক্ষক। আর মা কামরুন নাহার হাজীগঞ্জ মডেল সরকারি কলেজে শিক্ষকতা করেন। নাফিসের গ্রামের বাড়ি মতলব দক্ষিণের নওগাঁ গ্রামে।
অর্থসংবাদ/এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
নিজস্ব পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষায় যাবে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) একাডেমিক কাউন্সিলের সভায় গুচ্ছ পদ্ধতির পরিবর্তে নিজস্ব ভর্তি পরীক্ষার কার্যক্রম পরিচালনার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
রোববার (১৯ মার্চ) বেলা ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমান মিলনায়তনে ১২৫ তম একাডেমিক কাউন্সিলের (জরুরী) সভায় এবিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
জানা যায়, একাডেমিক কাউন্সিলের সভায় প্রায় ২৫০ জন সদস্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন অন্তত ১৬০ জন সদস্য। উপস্থিত সদস্যদের মধ্যে গুচ্ছের সবাই সর্বসম্মতভাবে গুচ্ছ থেকে বেরিয়ে নিজস্ব প্রক্রিয়ায় ভর্তি পরীক্ষার গ্রহণের বিষয়ে সিদ্ধান্ত প্রদান করেন।
এ বিষয়ে শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. তপন কুমার জোদ্দার বলেন, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা গুচ্ছ থেকে বের হয়ে এসে নিজস্ব পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা নিতে দাবি জানিয়ে আসছিলেন। উপাচার্য বরাবর লিখিত দাবিও জানানো হয়েছিল। আজকের সভায় ভর্তি প্রক্রিয়ার দীর্ঘসূত্রতা, সমন্বয়হীনতা ও উচ্চশিক্ষার বৈষম্য ইত্যাদি কারণে গুচ্ছে থাকার বিপক্ষে মত দেন শিক্ষকরা।
তিনি বলেন, আমরা আগামী ৩০ জুনের মধ্যে ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে ভর্তি প্রক্রিয়া শেষ করে পহেলা জুলাই থেকে ক্লাস শুরু করার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে অনুরোধ জানিয়েছি। উপাচার্য মহোদয় বলেছেন অল্প সময়ের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ভর্তি কমিটির সাথে মিটিং ডেকে এটি বাস্তবায়নের জন্য কার্যক্রম শুরু করবেন।
উল্লেখ্য, ইবির শিক্ষক সমিতি বরাবরই গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি পরিক্ষায় অংশগ্রহণ না করার বিষয়ে মত ও বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা নেওয়ার ব্যপারে মত প্রকাশ করে আসছেন।
এদিকে ইবির সাধারণ শিক্ষার্থীরা সকাল সাড়ে ৯টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের মৃত্যুঞ্জয়ী মুজিব ম্যুরালের সামনে গুচ্ছ পদ্ধতি বাতিল করে নিজেস্ব পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা নেওয়ার দাবিতে মানববন্ধন করেছে।
এসময় মানববন্ধন অবস্থানরত শিক্ষার্থীরা জানান, গুচ্ছ প্রক্রিয়ায় শুধু সময়ক্ষেপণ হয়েছে। এ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য প্রকৃত মেধাবী শিক্ষার্থী খুঁজে পাচ্ছিনা। ইবির পূর্বে যে একটা ব্র্যান্ড ভ্যালু ছিলো তা হারিয়েছে গুচ্ছে এসে। এখন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয় আশপাশ থেকে আসা শিক্ষার্থীরাই। আমাদের একটাই দাবি আজকের একাডেমিক কাউন্সিলের মিটিং এ ইবি গুচ্ছ থেকে বেরিয়ে আসার সিদ্ধান্ত আসুক।
অর্থসংবাদ/এসএ
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
উচ্চ বেতনে বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে দক্ষিণ কোরিয়া

মধ্যপ্রাচ্য ও মালয়েশিয়ায় সংকুচিত শ্রমবাজার আর কর্মীদের নানা প্রতিকূলতার মাঝে বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য নতুন সম্ভাবনার দুয়ার খুলেছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। সরকারিভাবে মাত্র ২ লাখ টাকা খরচেই দেশটিতে উচ্চ বেতনে কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হয়েছে বাংলাদেশিদের জন্য। চলতি বছরই এ দেশ থেকে রেকর্ডসংখ্যক সাড়ে ৭ হাজার কর্মী নেবে দক্ষিণ কোরিয়া।
পীত সাগর পাড়ের দেশ দক্ষিণ কোরিয়া। উত্তর-পূর্ব এশিয়ার উন্নত দেশটির শ্রমবাজার এখন বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য নতুন সম্ভাবনার দুয়ার খুলেছে। দক্ষিণ কোরিয়ার কর্মসংস্থানে আগ্রহীদের সংখ্যার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে দেশটিতে বাড়ছে বাংলাদেশি কর্মীর চাহিদা। ২০২২ সালে এক বছরেই রেকর্ডসংখ্যক ৫ হাজার ৮৯১ বাংলাদেশি কর্মী নিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়া সরকার।
আর বাংলাদেশ ওভারসিস এমপ্লয়মেন্ট অ্যান্ড সার্ভিসেস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. মল্লিক আনোয়ার হোসেন জানালেন, চলতি বছরেই রেকর্ডসংখ্যক সাড়ে ৭ হাজার বাংলাদেশি কর্মী নেবে দক্ষিণ কোরিয়া।
এমপ্লয়মেন্ট পারমিট সিস্টেম, ইপিএসের আওতায় ২০০৮ সাল থেকে দক্ষিণ কোরিয়ার উৎপাদন শিল্প খাতে নিয়োগ পাচ্ছে বাংলাদেশি কর্মীরা। এ পর্যন্ত ২৭ হাজার ৯৩৫ বাংলাদেশি কর্মীর কর্মসংস্থান হয়েছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। ভালো বেতন, নিরাপদ কর্মপরিবেশ নিশ্চিত থাকায় দেশটির শ্রমবাজার ধরে রাখতে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা নিয়েছে বাংলাদেশ সরকার।
প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. আহমেদ মুনিরুছ সালেহীন বলেন, ‘বিভিন্ন জায়গা থেকে চাহিদা আসছে। কিন্তু যেকোনো চাহিদার ক্ষেত্রে অনেক কিছু বিবেচনা করতে হয় যে কীভাবে সেখানে পাঠাব।’
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, দক্ষিণ কোরিয়ায় সম্পূর্ণ সরকারি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে কর্মী পাঠানো হয় বলে কাজের নিশ্চয়তা শতভাগ। নেই প্রতারিত হওয়ার কোনো শঙ্কা। ন্যূনতম শিক্ষাগত যোগ্যতা এসএসসি পাস। সঙ্গে কোরিয়ান ভাষায় পারদর্শী ব্যক্তিরা নিয়োগ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলেই যেতে পারবেন দক্ষিণ কোরিয়ায়। এ ক্ষেত্রে একেকজন কর্মীকে খরচ করতে হবে ২ লাখ টাকা, যার মধ্যে ১ লাখ ফেরতযোগ্য জামানত। দক্ষিণ কোরিয়ার চাহিদা অনুসারে পর্যায়ক্রমে এ শ্রমিক পাঠানো চলমান থাকবে।
অর্থসংবাদ/এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
৬ হাজার টাকায় জাপান যাওয়ার সুযোগ, বেতন দেড় লাখ টাকা

প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অধীন বাংলাদেশ ওভারসিজ এমপ্লয়মেন্ট অ্যান্ড সার্ভিসেস লিমিটেডের (বোয়েসেল) মাধ্যমে সরকারিভাবে জাপানে দক্ষ পুরুষ টেকনিক্যাল ইন্টার্ন নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হয়েছে।
চাকরিতে যোগ দেওয়া এবং দেশে কাজ শেষে ফেরত আসার বিমানভাড়া জাপানের নিয়োগকর্তা কোম্পানি বহন করবে।
বোয়েসেলের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, জাপানে তিনজন টেকনিক্যাল ইন্টার্ন নিয়োগ দেয়া হবে। আবেদনের জন্য প্রার্থীকে কমপক্ষে এইচএসসি বা ডিপ্লোমা পাস হতে হবে। পাসপোর্টের মেয়াদ কমপক্ষে ২ বছর থাকতে হবে। জাপানি ভাষার যোগ্যতা ন্যূনতম জেএলপিটি-এন ৫।
চাকরির চুক্তি প্রাথমিকভাবে একবছর তবে সেটি নবায়নযোগ্য। দৈনিক ৭ ঘণ্টা ৩০ মিনিট কাজ করতে হবে। সাপ্তাহিক ছুটি রবিবার। প্রতি মাসে সর্বসাকল্যে বেতন ১ লাখ ৬৫ হাজার জাপানিজ ইয়েন। খাবারের খরচ প্রার্থীর। তবে প্রাথমিক চিকিৎসা কোম্পানি দেবে।
নির্মাণসংক্রান্ত কাজের জন্য এসব প্রার্থী নেয়া হবে। প্রার্থীকে কংক্রিট প্রেসার ফিডিং কাজে দক্ষ ও অভিজ্ঞতা সম্পন্ন হতে হবে। সংশ্লিষ্ট কাজের অভিজ্ঞতা না থাকলে আবেদন করা যাবে না। কর্মরত অবস্থায় দুর্ঘটনাজনিত ক্ষতিপূরণ জাপানের শ্রম আইন অনুযায়ী প্রযোজ্য হবে।
আবেদন ও বোয়েসেলের সার্ভিস চার্জ-
আগ্রহী প্রার্থীদের জীবনবৃত্তান্ত শিক্ষাগত যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা ও অন্যান্য তথ্যাদি বোয়েসেলের এ লিংকের মাধ্যমে আগামী রোববারের মধ্যে আবেদন করতে হবে। আবেদনকারী প্রার্থীদের তথ্য যাচাই–বাছাই করে প্রাথমিকভাবে তালিকা প্রস্তুত করা হবে এবং কোম্পানির প্রতিনিধি প্রার্থীদের সাক্ষাৎকার নিয়ে চূড়ান্ত প্রার্থী নির্বাচন করবে। এ লিংকে গিয়ে আবেদন করতে হবে।
টেকনিক্যাল ইন্টার্ন হিসেবে জাপানে যাওয়ার জন্য কোনো সার্ভিস চার্জ দিতে হবে না। শুধু বহির্গমন ছাড়পত্রের জন্য ওয়েজ আর্নার্স ওয়েলফেয়ার ফি, স্মার্ট কার্ড ও অগ্রিম কর বাবদ ৫ হাজার ৯৫০ টাকা জমা দিতে হবে।
নির্বাচিত প্রার্থীকে বাংলাদেশে অবস্থিত জাপান দূতাবাসে আবেদনের মাধ্যমে ভিসা সংগ্রহ করতে হবে এবং ভিসা আবেদন সম্পর্কিত তথ্য বোয়েসেল থেকে দেওয়া হবে। নিয়োগসংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য এ লিংক থেকে জানতে হবে।
অর্থসংবাদ/এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
এইচএসসি পাসে কর্মী নেবে এনজিও সংস্থা

সোশ্যাল এন্ড ইকোনোমিক ইনহ্যান্সমেন্ট প্রোগ্রাম সম্প্রতি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে। প্রতিষ্ঠানটি তাদের ঋণ কার্যক্রমে লোকবল নিয়োগ দেবে। আগ্রহীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: জুনিয়র ক্রেডিট অফিসার। পদের সংখ্যা: ১০০। আবেদন যোগ্যতা: এইচএসসি পাস বা সমমান পাস। তবে স্নাতক/ডিগ্রী পাস/অভিজ্ঞ প্রার্থীদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে।
প্রার্থীদের বয়সসীমা ৩২ বছরের মধ্যে হতে হবে।
চূড়ান্ত নিয়োগের পর গাজীপুর, ঢাকা, নরসিংদী, নারায়ণগঞ্জ, মুন্সিগঞ্জ ও মানিকগঞ্জ জেলায় কাজের আগ্রহ থাকতে হবে।
মাসিক বেতন: শিক্ষানবীশকালে ১২,০০০ টাকা। স্থায়ী হওয়ার পর ১৮,৮৫৬ টাকা। এছাড়া বার্ষিক ইনক্রিমেন্ট, প্রভিডেন্ট ফান্ড, গ্র্যাচুইটি, বছরে ২টি উৎসব ভাতা, বাংলা নববর্ষ ভাতাসহ সংস্থার বিধি মোতাবেক অন্যান্য সুবিধা প্রদান করা হবে।
আবেদনের শেষ তারিখ: ২৭ মার্চ, ২০২৩
আবেদন যেভাবে: আগ্রহীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। আবেদন করতে ক্লিক করুন এখানে।
অর্থসংবাদ/এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
দাওয়াহ বিভাগের প্রথম মিলনমেলায় মুখরিত ইবি

বর্ণিল আলোকসজ্জা সজ্জিত দাওয়াহ অ্যান্ড ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের মোট ৩৫টি ব্যাচের সমন্বয়ে প্রথম পুর্নমিলনী জমকালো আয়োজনের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে।
শনিবার (১৮ মার্চ) সকাল ১০টার দিকে দাওয়াহ অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের উদ্যোগে অনুষদ ভবন হতে সহস্রাধিক সাবেক-বর্তমান শিক্ষার্থীবৃন্দ ও অতিথিদের সমন্বয়ে বৃহত্তর র্যালি বের হয়। র্যালিটি উৎসবমুখর পরিবেশে গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিন করে বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমান মিলনায়তনে আলোচনা সভায় সমাবেত হয়।
এ আলোচনা সভায় অধ্যাপক ড. শহীদ মোহাম্মদ রেজওয়ানের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালাম উপস্থিত ছিলেন। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অধ্যাপক ড. আলমগীর হোসেন ভূঁইয়া, সিন্ডিকেট সদস্য অধ্যক্ষ মো. শাহাজান আলম সাজু, ডিন অধ্যাপক ড. এইচ. এ. এন. এরশাদ উল্লাহ, বিভাগীয় সভাপতি অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ অলী উল্যাহ, অধ্যাপক ড. মো. আবুল কালাম পাটওয়ারী, ড. এম. আবদুল আজিজ। এছাড়া শিক্ষক সমিতিসহ বিভাগীয় শিক্ষকবৃন্দরা উপস্থিত ছিলেন।
এসময় উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালাম বলেন, অ্যালামনাইরা হচ্ছেন এক ধরনের মিটিং অব মাইন্ডস। এটি এক ধরনের প্লাটফর্ম। এখানে সবার এক ধরনের অনুভূতি তৈরি ঘটে। আমরা যে চারা থেকে মহাবৃক্ষে পরিণত হয়েছি এর বীচ ভূমি হচ্ছে আমাদের ডিপার্টমেন্ট আর এই ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়। আর মহাবৃক্ষ থেকে হওয়া ফল হচ্ছে এই অ্যালামনাইরা যারা চারিদিক ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে। আপনারা সবাই এই মাতৃসম বিশ্ববিদ্যালয়কে আরও বেশি করে সমৃদ্ধ করবেন।
বিকাল তিনটার দিকে অ্যালামনাই এসোসিয়েশন কমিটি গঠন ও মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশনা উপভোগ করেন সাবেক-বর্তমান শিক্ষার্থীবৃন্দ ও অতিথিগণ।
উল্লেখ্য, গত রাতে বাহারী রঙের লাইটিং ও আলপনা এঁকে সাবেক শিক্ষার্থীদের বরণ করা হয় এবং বিভাগের আয়োজনে বিশ্ববিদ্যালয়ের বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমান রহমান মিলনায়তনে পিঠা উৎসবের আয়োজন করা হয়।
অর্থসংবাদ/সাকিব/এসএম