আন্তর্জাতিক
৩০ হাজার কোটি ডলার জরুরি তহবিল সরবরাহ ফেডের

গত এক সপ্তাহে নগদ অর্থ সংকটে জর্জরিত ব্যাংকগুলোয় ৩০ হাজার কোটি ডলার সরবরাহ করেছে ফেডারেল রিজার্ভ। যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় ব্যাংকটি গতকাল এক ঘোষণায় জানায়, প্রায় অর্ধেক বা ১৪ হাজার ৩০০ কোটি ডলার গিয়েছে সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক ও সিগনেচার ব্যাংকের কাছে।
সপ্তাহের শুরুতে বিপর্যয়ে পড়া এ দুই ব্যাংকের কারণে আর্থিক খাতে অস্থিরতা সৃষ্টি হয়েছে। বাকি অর্থ কোন কোন ব্যাংক পেয়েছে তা জানায়নি ফেড। খবর এপি।
গত এক বছরে সুদহার নিয়মিত বাড়িয়েছে মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংকটি। এতে দীর্ঘমেয়াদি ট্রেজারিজ ও অন্যান্য বন্ডের ইল্ড বৃদ্ধি পায়। এতে বেসরকারি ব্যাংকের স্বল্প ইল্ডের ট্রেজারিজের মূল্য কমে যায়। ব্যাংকগুলা তাদের ট্রেজারিজ বিক্রি করে পর্যাপ্ত নগদ অর্থ সংগ্রহ করতে না পারার কারণে ব্যাংক থেকে যারা অর্থ তুলতে গিয়েছিল তারা না নিয়েই ফিরে আসে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

আন্তর্জাতিক
ইসরায়েলে শ্রমিক পাঠাতে চায় শ্রীলঙ্কা

ইসরায়েলে শ্রমিক পাঠানোর আগ্রহ প্রকাশ করেছে দক্ষিন এশিয়ার দ্বীপরাষ্ট্র হিসেবে খ্যাত শ্রীলঙ্কা। ইতোমধ্যে উভয় দেশের মধ্যে এই সংক্রান্ত একটি সমঝোতাও হয়েছে বলে জানিয়েছেন ইসরায়েলের মন্ত্রিসভার মুখপাত্র ও পরিবহনমন্ত্রী বান্দুলা গুনাবর্ধনে।
তিনি বলেন, ইসরায়েলে শ্রমিক পাঠানোর জন্য একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে শ্রীলঙ্কা। মঙ্গলবার শ্রীলঙ্কার সংবাদমাধ্যম ডেইলি মিরর ও ইকোনোমি নেক্সেটের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
মন্ত্রিপরিষদের মুখপাত্র বান্দুলা গুনাবর্ধনে গতকাল প্রেস ব্রিফিংয়ে বলেন, শ্রীলঙ্কার শ্রমিকদের সাময়িকভাবে ইসরায়েলের শ্রমবাজারের একটি নির্দিষ্ট বিভাগের অধীনে নিয়োগ করা হবে।
ডেইলি মিররের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চলতি সপ্তাহে শ্রম ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রীর পেশ করা এ সংক্রান্ত একটি প্রস্তাব মন্ত্রিসভা অনুমোদন করেছে।
ইসরায়েলের সরকারি তথ্য বিভাগের বরাত দিয়ে ডেইলি মিরর জানিয়েছে, ওই চুক্তি অনুযায়ী ইসরায়েল কৃষি কাজের জন্য শ্রীলঙ্কান শ্রমিক নিয়োগের আশা করছে।

ইকোনোমি নেক্সট তাদের প্রতিবেদনে জানিয়েছে, ইসরায়েলে কৃষিকাজের জন্য শ্রমিক প্রয়োজন। সেখানে শ্রীলঙ্কার এক শ্রমিকের মৃত্যুতে নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ দেখা দিয়েছে। তাই হামাসের সঙ্গে যুদ্ধ শুরুর দিকে বেশ কয়েকজন শ্রীলঙ্কানকেও সরিয়ে নেওয়া হয়েছিল।
অর্থসংবাদ/এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আন্তর্জাতিক
একদিনে বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম কমলো ৪ শতাংশ

বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম এক দিনেই কমল ৪ শতাংশ। বাজারসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান ট্রেডিং ইকোনমিকস জানায়, আগামী ৩০ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া ওপেক প্লাস দেশগুলোর বৈঠক স্থগিত হওয়ায় বিশ্ববাজারে কমেছে জ্বালানি তেলের দাম।
বুধবার যুক্তরাষ্ট্রের ডাব্লিউটিআই অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের দাম ৪.৩৩ শতাংশ কমে প্রতি ব্যারেল হয় ৭৪.৪১ ডলার। এর পাশাপাশি লন্ডনের ব্রেন্ট অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের দাম ৩.৭৮ শতাংশ কমে প্রতি ব্যারেল হয় ৭৯.৩৭ ডলার।
আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম বাড়াতে এ বছর দফায় দফায় তেলের সরবরাহ কমিয়েছে সৌদি আরব ও রাশিয়া নেতৃত্বাধীন ওপেক প্লাস দেশগুলো। এর ফলে তেলের দাম বাড়তে শুরু করে এবং একপর্যায়ে তা প্রতি ব্যারেল ৯৮ ডলারে উঠে যায়। কিন্তু এরপর বিশ্ববাজারে চাহিদা কমে যাওয়া ও আগামী বছর বাজারে সরবরাহ বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা সৃষ্টি হওয়ায় তেলের দাম আবারও কমতে শুরু করে। গত সপ্তাহে তা প্রতি ব্যারেল ৮০ ডলারে নেমে এসেছে।
অনুষ্ঠিতব্য ওপেক প্লাসের বৈঠকে জ্বালানি তেল উৎপাদন আরো কমানো নিয়ে আলোচনা হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু এ নিয়ে সৌদি আরবের সঙ্গে অন্য সদস্য দেশগুলোর মতবিরোধে দেখা দেওয়ায় বৈঠকটি স্থগিত করা হয়। এদিকে গত সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্র তেলের মজুদ বেড়েছে প্রায় ৯০ লাখ ব্যারেল। এমন খবরেও বিশ্ববাজারে নিম্নমুখী তেলের দাম।
অর্থসংবাদ/এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আন্তর্জাতিক
নতুন বছরে ব্রেন্টের ব্যারেলপ্রতি গড় মূল্য হবে ৮৩ ডলার

আগামী বছর অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের আন্তর্জাতিক বাজার আদর্শ ব্রেন্টের ব্যারেলপ্রতি গড় দাম দাঁড়াতে পারে ৮৩ ডলারে। এমন পূর্বাভাস দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক আর্থিক পরিষেবা ও ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠান জেপি মরগান। খবর অয়েলপ্রাইস ডট কম।
আগামী বছর যুক্তরাষ্ট্রে জ্বালানি তেলের চাহিদা পুনরুদ্ধার, ইউরোপীয় বাজারে স্থিতিশীলতা ও উদীয়মান বাজারগুলোয় তীব্র চাহিদা দেখা দিতে পারে। বিশ্লেষকদের এমন প্রত্যাশা বিবেচনায় রেখে এ পূর্বাভাস দিয়েছে জেপি মরগান।
২০২৪ সালের চেয়ে ২০২৫ সালে অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের দাম আরো কমতে পারে বলে মনে করছে প্রতিষ্ঠানটি। পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ২০২৫ সালে প্রতি ব্যারেল ব্রেন্টের গড় দাম নামতে পারে ৭৫ ডলারে। অনেকেই মনে করছেন, পূর্বাভাসটি দেয়া হয়েছে আগামীতে সবুজ জ্বালানি ব্যবস্থার দিকে রূপান্তর প্রক্রিয়াকে মাথায় রেখে।
গোটা বিশ্বেই ২০২৫ সাল নাগাদ বিদ্যুচ্চালিত গাড়ির (ইভি) সংখ্যা বাড়বে। পাশাপাশি সৌর বিদ্যুৎসহ নবায়নযোগ্য জ্বালানির ব্যবহার বাড়বে। এসব কারণে ২০২৫ সাল নাগাদ জ্বালানি তেলের চাহিদা কমে দাম নিম্নমুখী হবে।
জেপি মরগান প্রত্যাশা করছে, জেট জ্বালানির বর্তমান ঊর্ধ্বমুখী চাহিদাও আগামী বছর নাগাদ কমে আসবে। সব মিলিয়ে ২০২৪ সালে বিশ্বে দৈনিক জ্বালানি তেলের ব্যবহার তিন লাখ ব্যারেল কমে যেতে পারে। মার্কিন ব্যাংকটির প্রাক্কলন অনুযায়ী, চলতি বছরের মোট জ্বালানি তেলের চাহিদা দাঁড়াতে পারে দৈনিক ১৯ লাখ ব্যারেলে। আর আগামী বছর তা নামতে পারে ১৬ লাখ ব্যারেলে।

ব্যাংকটির বিশ্লেষকরা বলছেন, ‘চলমান অর্থনৈতিক অস্থিরতা সত্ত্বেও আমরা দেখতে পাচ্ছি জ্বালানি তেলের বৈশ্বিক চাহিদা নিম্নমুখী হবে। যুক্তরাষ্ট্রে চাহিদা পুনরুদ্ধার হবে আর ইউরোপীয় চাহিদা দুর্বল হলেও স্থিতিশীল থাকবে।’ তারা মনে করেন, চাহিদা কাঠামো উল্টে যেতে পারে। চাহিদার দুই-তৃতীয়াংশ আসবে সামগ্রিক অর্থনৈতিক সম্প্রসারণ কার্যক্রম থেকে। বাকিটা আসবে উড়োজাহাজের জ্বালানি চাহিদা থেকে।
অন্যদিকে সরবরাহ পূর্বাভাসে জেপি মরগান বলছে, ‘ওপেক জোট ভুক্ত নয়, এমন দেশগুলো অপরিশোধিত জ্বালানি তেল উত্তোলনের পরিমাণ বাড়াবে। ফলে ওপেক জোটের উত্তোলন কমিয়ে একটি নির্দিষ্ট টার্গেটে দাম ধরে রাখার চেষ্টা হোঁচট খাবে। যদি নন-ওপেক দেশগুলো উত্তোলন ব্যাপক পরিমাণে বাড়িয়ে দেয়, তাহলে ব্রেন্টের দাম ব্যারেলপ্রতি ৭০ ডলারের নিচেও নামতে পারে।
যদিও জেপি মরগানের বাজার বিশ্লেষকরা আশা করছেন, ওপেক প্লাস জোট প্রত্যাশিত স্তরে দাম ধরে রাখতে উত্তোলন কমানো অব্যাহত রাখতে পারে। এদিকে ২৬ নভেম্বর ওপেক প্লাস জোটের বৈঠক অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা। সূত্রের বরাত দিয়ে রয়টার্স জানিয়েছে, ওই বৈঠকে উত্তোলন হ্রাসের অব্যাহত রাখার সিদ্ধান্ত আসতে পারে। এমন খবরে গত সোমবার আইসিই ও ডব্লিউটিআই উভয় বাজার আদর্শের দাম ২ শতাংশ বেড়ে গেছে।
তবে গতকাল দাম কিছুটা নিম্নমুখী হয়েছে। মঙ্গলবার আইসিই ফিউচার্সে অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের বাজার আদর্শ ব্রেন্টের দাম ১ শতাংশ বা ৮০ সেন্ট কমেছে। প্রতি ব্যারেলের দাম দাঁড়িয়েছে ৮১ ডলার ৫২ সেন্টে। একই সময়ে মার্কিন বাজার আদর্শ ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েটেও (ডব্লিউটিআই) জ্বালানি তেলের দাম ১ শতাংশ বা ৮০ সেন্ট কমেছে। প্রতি ব্যারেল লেনদেন হয়েছে ৭৭ ডলার শূন্য ৩ সেন্টে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আন্তর্জাতিক
চীনে কার্যক্রম বাড়ানোর অনুমোদন পেলো মাস্টারকার্ড

যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক আন্তর্জাতিক অর্থ লেনদেন পরিষেবাদাতা মাস্টারকার্ড চীনে কার্যক্রম বাড়ানোর অনুমোদন পেয়েছে। গত রোববার চীনের কেন্দ্রীয় ব্যাংক পিপলস ব্যাংক অব চায়না মাস্টারকার্ডকে সেই দেশে কার্যক্রম সম্প্রসারণের অনুমোদন দেয়। খবর সিএনএনের
মাস্টারকার্ড এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, তারা চীনের কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে কার্ড ব্যবসা চালুর অনুমোদন পেয়েছে। তবে কাজটি চীনের নেটস ইউনিয়ন ক্লিয়ারিং করপোরেশনের (এনইউসিসি) সঙ্গে যৌথ অংশীদারত্বে করা হবে।
পিপলস ব্যাংক তাদের বিবৃতিতে বলেছে, এখন থেকে মাস্টারকার্ড তার নিজস্ব ব্র্যান্ডের অধীন ইউয়ানে লেনদেনকারী চীনা ব্যাংকগুলোর কার্ড ইস্যু করতে পারবে।
যুক্তরাষ্ট্রের সান ফ্রান্সিসকো শহরে গত সপ্তাহে এশিয়া-প্যাসিফিক ইকোনমিক কো-অপারেশনের (অ্যাপেক) শীর্ষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এর এক ফাঁকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং পরস্পরের সঙ্গে বৈঠক করেন। বৈঠকে অন্যান্য বিষয়ের পাশাপাশি দুই দেশের মধ্যে ব্যবসায়িক সম্পর্ক উন্নয়নের বিষয়েও আলোচনা হয়। এর এক সপ্তাহ পরই অনুমোদন পেল মাস্টারকার্ড।
মাস্টারকার্ডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মাইকেল মিবাচ অ্যাপেক সম্মেলনে সিইওদের একটি অধিবেশনে অংশ নিয়েছিলেন। এই অধিবেশনে অন্যদের মধ্যে টেসলার সিইও ইলন মাস্ক এবং অ্যাপলের সিইও টিম কুকও উপস্থিত ছিলেন।

ডিজিটাল লেনদেনের বিস্তৃতির মাধ্যমে বর্তমানে চীন প্রায় একটি নগদহীন সমাজে পরিণত হয়েছে। দেশটিতে এ পদ্ধতিতে বছরে প্রায় ৪৩৪ ট্রিলিয়ন বা ৪৩৪ লাখ কোটি ইলেকট্রনিক লেনদেন হয়। এ ক্ষেত্রে সবচেয়ে এগিয়ে চীনের দুই বিখ্যাত প্রযুক্তিপ্রতিষ্ঠান আলিবাবা ও টেনসেন্টের ডিজিটাল ওয়ালেট আলিপে ও উইচ্যাট। মোট লেনদেনের ৯১ শতাংশই হয় এ দুই প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে।
আরেক কার্ড পরিষেবা কোম্পানি ভিসাও ২০২০ সালের মে মাসে চীনে নিজস্ব কার্ড–সুবিধার জন্য নিবন্ধন পেতে আবেদন করেছিল। কিন্তু তারা এখনো কোনো ইতিবাচক সাড়া পায়নি।
অর্থসংবাদ/এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আন্তর্জাতিক
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার পরিধি বাড়াতে অ্যামাজনের কর্মী ছাঁটাই

অ্যালেক্সা থেকে কয়েকশ কর্মীকে ছাঁটাইয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে অ্যামাজন। জেনারেটিভ আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার পরিধি বাড়ানোর কারণে এসব কর্মী ছাঁটাই করতে যাচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি। খবর জাপান টুডে।
অ্যামাজনের অ্যালেক্সা ও ফায়ার টিভির ভাইস প্রেসিডেন্ট ড্যানিয়েল রাউশ সম্প্রতি জানান, কোম্পানির পক্ষ থেকে কিছু উদ্যোগ বাদ দেয়া হচ্ছে। ফলে কর্মীর সংখ্যা কমানোর সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। কয়েকশ কর্মী ছাঁটাই করা হবে। তবে সুনির্দিষ্ট সংখ্যা উল্লেখ করেননি তিনি। ঘোষণা অনুসারে যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও ভারতে কর্মরতরা বেশি চাকরিচ্যুত হতে পারেন।
সিয়াটলভিত্তিক কোম্পানি অ্যামাজন অন্যান্য প্রযুক্তি সংস্থার সঙ্গে তীব্র প্রতিযোগিতায় রয়েছে। যারা জেনারেটিভ এআই ক্রেজকে পুঁজি করে এগিয়ে যাচ্ছে। কোম্পানিটি গত কয়েক মাসে অনেকগুলো এআই উদ্যোগ বাস্তবায়ন করেছে। গ্রাহক পর্যালোচনা প্রযুক্তি থেকে শুরু করে বিভিন্ন পরিষেবা প্রদানের ক্ষেত্রেও নিজেদের এআই টুল তৈরি করেছে তারা।
সর্বশেষ গত সেপ্টেম্বরে অ্যামাজন অ্যালেক্সার একটি আপডেট উন্মোচন করা হয়েছে, যা এটিকে আরো জেনারেটিভ এআই ফিচারগুলোর সঙ্গে সংযুক্ত করেছে।
অর্থসংবাদ/এমআই