Connect with us

লাইফস্টাইল

পটেটো চিপস দিবস আজ

Published

on

ডিএসইর

আলু দিয়ে তৈরি চিপস খেতে কে না ভালোবাসে। মুচমুচে আলুর চিপস ছোট থেকে বড় সকলের খুবই লোভনীয় একটি খাবার।। যারা পটেটো চিপস পছন্দ করেন আজ তাদের জন্য বিশেষ দিন। কারণ, আজ ১৪ই মার্চ পটেটো চিপস দিবস।

অর্থসংবাদের মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন

এই একটা খাবার যেকোনো সময় মানুষ খেতে পছন্দ করে। পটেটো চিপস বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় স্ন্যাকসগুলির মধ্যে একটি। আলুর চিপস খাওয়ার জন্য অনেকেই নানা অজুহাত খোঁজেন। কিন্তু আপনি কী জানেন কিভাবে এর উদ্ভাবন হয়েছিল?

১৮৫৩ সালের মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক সিটিতে মুন লেক লজ রিসোর্টের একটি রেস্তোরাঁয় একজন কাস্টমার আলুর একটি আইটেম অর্ডার করেন। কিন্তু তার কাছে সেই স্বাদ ভাল লাগেনি। তার মতে, সেগুলো মোটা করে কাটা ছিল এবং মুচমুচে ছিল না। শেফ জর্জ কাস্টমারের এই অভিযোগ কানে নিলেন।

এরপর যতটা সম্ভব পাতলা করে কাটার সিদ্ধান্ত নেন। এতে অতিরিক্ত লবণ ও মশলা যোগ করেন। এরপর অনেকক্ষণ ভেজে নিয়েছিলেন। তার এই আলু ভাজা রেস্তোরাঁর কাস্টমাররা পছন্দ করেছিলেন।

এই আলু রেস্তোরাঁর মেনুতে ‘সারাটোগা চিপস’ নামে যোগ করা হয়। শেফ জর্জ তার এই আবিষ্কারের পেটেন্ট করেননি। পরবর্তীতে ১৮৭০ সালে এই ‘সারাটোগা চিপস’ বেশ জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। হোটেল, রেস্তোরা, মুদি দোকানে এগুলো বিক্রি করা শুরু হয়।

কয়েক বছর পরে, লরা স্কাডার নামে একজন ব্যবসায়ী চিপগুলিকে কাচের পাত্রে রাখার পরিবর্তে মোমের কাগজের ব্যাগে রাখার সিদ্ধান্ত নেন। এরপরই হারম্যান লে ন্যাশভিলে লেই’স চিপসের প্রতিষ্ঠা করেন। এটি প্রথম জাতীয় ব্র্যান্ড হয়ে ওঠে।

বর্তমানে আলু চিপস থেকে বিশ্বব্যাপী বছরে আয় ১৫ বিলিয়ন ডলারেরও বেশি!

পটেটো চিপস দিবস উদযাপনের সেরা উপায় হল চিপসের প্যাকেট হাতে নিন, তারপর খেতে শুরু করুন। চাইলে বন্ধুদের সঙ্গে বিভিন্ন ব্রান্ডের ও স্বাদের পটেটো চিপস উপভোগ করতে পারেন। আবার অনলাইনে রেসিপি দেখে নিজে চিপস তৈরি করতে পারেন।

শেয়ার করুন:
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

লাইফস্টাইল

রমজানে পেটের সুস্থতায় যা খাবেন

Published

on

ডিএসইর

রোজায় বেশিরভাগ রোজাদারের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দেখা দেয়। এর সবচেয়ে বড় কারণ হলো খাদ্যাভ্যাস। রোজায় আমরা এমন অনেক খাবার খাই যা মুখরোচক হলেও স্বাস্থ্যকর নয়। ডুবো তেলে ভাজা খাবার, অতিরিক্ত মশলাদার খাবার পেটে গ্যাসের জন্য দায়ী। কারণ সারাদিন খালিপেটে থাকার পর এ ধরনের খাবার গ্রহণ করলে তা হজমে নানা সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। তাই রোজায় গ্যাসের সমস্যা থেকে বাঁচতে খেয়াল রাখতে হবে খাবারের দিকে। ভুল খাদ্যাভ্যাসের জন্য আপনার পেটে গ্যাস জমলে তা দূর করার জন্য খেতে হবে কিছু খাবার। চলুন জেনে নেওয়া যাক-

অর্থসংবাদের মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন

পেট ঠাণ্ডা রাখে দই

ইফতারে স্বাস্থ্যকর খাবার হিসেবে খেতে পারেন দই। এটি পেট ঠাণ্ডা রাখতে সাহায্য করে। পাশাপাশি হজমশক্তি বাড়াতেও কাজ করে দই। প্রতিদিন দই খেলে খাবার ভালোভাবে হজম হয়। সে কারণে পেটে গ্যাস জমতে পারে না। এক্ষেত্রে মিষ্টি দইয়ের বদলে টক দই বেশি কার্যকরী।

শসা খেলে মিলবে উপকার

advertisement

গরমে উপকারী খাবার হলো শসা। প্রতিদিনের ইফতারে শসা রাখুন। কারণ এটি পেট ঠাণ্ডা রাখতে বেশ কার্যকরী। শসায় আছে ফ্লেভানয়েড ও অ্যান্টি ইনফ্লেমেটরি উপাদান। এই দুই উপকারী উপাদান পেটে গ্যাস জমলে তা দূর করতে সাহায্য করে। এছাড়াও শসায় পানির পরিমাণ বেশি থাকার কারণে এটি শরীর আর্দ্র রাখতে সাহায্য করে। ফলে দূরে থাকে পানিশূন্যতার মতো সমস্যা।

আদা ছাড়া আর কী!

পেটে জমে থাকা গ্যাস দূর করতে যে আদা কার্যকরী একথা অনেকেই জানেন। অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য সমৃদ্ধ আদা চিবিয়ে রস খেলে পেটের গ্যাস দূর হয়। খেতে পারেন সামান্য লবণ মিশিয়েও। ইফতারে আদার শরবত খেতে পারলে সেটিও পেট ঠাণ্ডা রাখতে সাহায্য করবে।

কলাও কার্যকরী

রোজায় প্রতিদিন কলা খাওয়ার অভ্যাস করুন। কারণ এটি গ্যাসের সমস্যা অনেকটাই কমিয়ে দেবে। উপকারী এই ফল পাকস্থলীর অতিরিক্ত সোডিয়াম দূর করতে কার্যকরী। তাই নিয়মিত কলা খেলে পেটে গ্যাস জমতে পারে না। কলায় আছে স্যলুবল ফাইবার যা কোষ্ঠকাঠিন্য দূরে রাখতে কাজ করে। ইফতার ও সেহরিতে একটি করে কলা খান। এতে পেট পরিষ্কার থাকবে।

পেঁপে রাখুন পাতে

হজমশক্তি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে পেঁপে। এতে আছে উপকারী এনজাইম পাপায়া যা হজমশক্তি বাড়াতে বেশ কার্যকরী। ইফতারে একবাটি পাকা পেঁপে খান। পেঁপের জুস বা স্মুদি তৈরি করেও খেতে পারেন। পাশাপাশি কাঁচা পেঁপের ভর্তা কিংবা তরকারিও খেতে পারেন।

শেয়ার করুন:
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

তরুণদের মধ্যে যে কারণে বাড়ছে হৃদরোগ

Published

on

ডিএসইর

তরুণদের মধ্যে বেড়ে চলেছে হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার প্রবণতা। বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন, অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভাস ও কর্মক্ষেত্রের উদ্বেগের কারণেই বেশিরভাগ তরুণদের মধ্যে বাড়ছে হৃদরোগের ঝুঁকি।

অর্থসংবাদের মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন

বিভিন্ন গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে, তরুণদের মধ্যে প্রক্রিয়াজাত খাবার, অতিরিক্ত লবণ-চিনি খাওয়ার প্রবণতা বেশি হওয়ায় ছোট থেকেই ডায়াবেটিস, কোলেস্টেরল ও রক্তে অন্যান্য যৌগগুলির ভারসাম্য বিঘ্নিত হয়।

বিপাকহারের তারতম্যে লিভারের সমস্যাও বেড়ে যায়। দীর্ঘদিনের এই অভ্যাসগুলোই হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ায়। তাহলে এর থেকে মুক্তির উপায় কী?

চিকিৎসকদের মতে, শুধু জীবনযাপনে নিয়ন্ত্রণ নয়। এই সমস্যা থেকে বাঁচতে নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করাতে হবে। কিছুদিন আগে পর্যন্ত বলা হত ৪০ বছরের পর থেকে এই পরীক্ষা করানোর কথা।

তবে চিকিৎসকরা এখন পরামর্শ দিচ্ছেন, ৩০ বছর থেকেই স্বাস্থ্য পরীক্ষা করাতে। পাশাপাশি শরীরচর্চার বিকল্প নেই। খুব বেশি সময় না থাকলে সকালে ও রাতে হাঁটাহাটি করতে পারেন। ধূমপান বা মদ্যপান ত্যাগ করলে হৃদরোগের ঝুঁকি দ্বিগুণ কমে যায়।

শেয়ার করুন:
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

চায়ের সঙ্গে খাওয়া যাবে কাপও!

Published

on

ডিএসইর

আড্ডা কিংবা নাস্তায় কমবেশি সবাই চা পান করেন। অনেক ক্ষেত্রে চায়ের সঙ্গে বিস্কুট বা কিছু না কিছু তো থাকেই। তবে এবার আর চায়ের সঙ্গে আলাদা কিছু রাখার দরকার নেই। চায়ের সঙ্গে খাওয়া যাবে কাপও। চা পান করার সাথে সাথে কাপও নিঃশেষ হয়ে যাবে। এটি সুস্বাদুও বটে। ইন্ডিয়ান টাইমস

অর্থসংবাদের মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন

অভিনব এমন জিনিস আবিষ্কার করে চমকে দিয়েছে ভারতের হায়দ্রাবাদের একটি সংস্থা। সংস্থাটি এমন একটি চায়ের কাপ তৈরি করেছে, যা খেয়ে ফেলা যায়। শুনে অবাক হলেও এটাই সত্যি। কাপে থাকবে চা। আর সেই চা শেষ হওয়ার পর কড়মড় করে খেয়ে ফেলতে পারবেন কাপটা। ঠান্ডা বা গরম, যে কোন পানীয় খাওয়া যাবে সেই কাপে।

সংস্থাটি জানায়, প্রাকৃতিক উপাদান দিয়ে তৈরি হয়েছে কাপটি। এর নাম দেওয়া হয়েছে ‘ইট কাপ’। যেসব জিনিস দিয়ে চায়ের কাপ সাধারণত বানানো হয়, তা কমানোর জন্যই এ অভিনব উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। যেমন অনেক ক্ষেত্রে কাগজের কাপ ব্যবহার করা হয়, আর তার জন্য গাছ কাটার প্রয়োজন হয়। তাই নতুন এই চায়ের কাপের উদ্ভাবন।

সংস্থাটির নির্বাহী পরিচালক অশোক কুমার বলেন, ‘জিনিসটি প্লাস্টিক ও কাগজের কাপের বদলে ব্যবহার করা যাবে। এর ফলে কিছুটা হলেও কার্বনের প্রভাব কমবে। পরিবেশ দূষণ থেকেও মুক্তি পাওয়া যাবে। কারণ ওয়ান টাইম কাপে চা খেয়ে যেখানে-সেখানে ফেলে রাখে মানুষ।’

চা ছাড়াও এ কাপে স্যুপ, ডেজার্ট, দই থেকে শুরু করে গরম বা ঠান্ডা যে কোন পানীয় খাওয়া যাবে। প্রায় ৪০ মিনিট পর্যন্ত যে কোন জিনিস রাখা যাবে এই কাপে। ততক্ষণ পর্যন্ত কাপটা মচমচে থাকবে।

শেয়ার করুন:
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

লাল টকটকে মিষ্টি তরমুজ চেনার কৌশল

Published

on

ডিএসইর

তরমুজ খেতে কে না পছন্দ করেন! এই ফল দেখতে যেমন আকর্ষণীয় খেতেও অনেক সুস্বাদু। সবাই চায় বাজার থেকে লাল টকটকে মিষ্টি তরমুজ কিনে আনতে।

অর্থসংবাদের মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন

তবে বাজার থেকে তরমুজ কিনে আনার পর দেখা যায় ততটা লাল কিংবা মিষ্টি নয় সেটি! এমন ঘটনা প্রায় সবার সঙ্গেই কমবেশি ঘটেছে।

আসলে বাইরে থেকে দেখতে ভালো মনে হলেও কাটার পর দেখা যায় তরমুজটি ফ্যাকাশে। তবে কিছু কৌশল আছে, যা দেখে আপনি খুব সহজেই অনেকগুলো তরমুজের ভিড়েও পাকা ও সুস্বাদুটি বেছে নিতে পারবেন।

১. তরমুজের মাথার দিক খেয়াল করুন। যদি দেখেন হলুদ রং ধরেছে তাহলে তাহলে বুঝবেন তরমুজ পাকা। পুরো সবুজ মানে তরমুজ এখনো কাঁচা আছে।

২. তরমুজ হাতে নিয়ে দেখুন। যদি ভেতরটা ফাঁপা মনে হয় তাহলে বুঝবেন তরমুজ এখনও কাঁচা আছে। পাকা তরমুজে প্রচুর পানি থাকে। ফলে তরমুজ ভারি হয়।

৩. তরমুজের গায়ে হাত দিয়ে আওয়াজ করে দেখুন। পাকা তরমুজে এমন আওয়াজ হবে বুঝবেন ভেতরে পানি আছে। যদি অতিরিক্ত ভারি আওয়াজ হয় তাহলে বুঝবেন তরমুজ বেশি পেকেছে।

৪. তরমুজের গায়ে হাত দিয়ে আওয়াজ করে দেখুন। পাকা তরমুজে এমন আওয়াজ হবে বুঝবেন ভিতরে পানি রয়েছে। যদি অতিরিক্ত ভারী আওয়াজ হয় তাহলে বুঝবেন তরমুজ বেশি পেকে গিয়েছে।

৫. তরমুজের আকৃতি খেয়াল করুন। যদি তরমুজ পুরো সমান হয়, তাহলে বুঝবেন পাকা হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।

৬. তরমুজের উজ্জ্বল রং দেখে বোকা হবেন না। পাকা তরমুজ সাধারণত গাঢ় ও কালচে হয় দেখতে।

৭. ভালো করে দেখুন তরমুজের গায়ে কালো ছোপ আছে কি না। যদি থাকে তাহলে টিপে দেখুন। যদি দেখেন নরম তাহলে তরমুজ নেবেন না। বেশি পাকা তরমুজ নরম হয়ে যায়।

৮. তরমুজ হাতে নিয়ে শুঁকে দেখুন। যদি পাকা, মিষ্টি গন্ধ বেরোয় তাহলে বুঝবেন তরমুজ পাকা। বেশি পাকা গন্ধ বের হলে কিনবেন না। আবার কাঁচা গন্ধ বের হলেও কিনবেন না।

৯. তরমুজের মাথার দিক হাত দিয়ে চাপ দিয়ে দেখুন, যদি বেশি শক্ত হয় তাহলে বুঝবেন কাঁচা আছে এখনও। আবার বেশি নরম হলেও বুঝবেন বেশি পেকে গেছে। হালকা নরম হলে তবেই কিনুন।

শেয়ার করুন:
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

ঘামের কোনো গন্ধ নেই, তবুও শরীরে গন্ধ হয় কেন?

Published

on

ডিএসইর

গরমে ঘামের দুগর্ন্ধে বিব্রত হন না, এমন মানুষ কমই আছেন। তবে অনেকের অজানা ঘামে সাধারণত গন্ধ হয় না। ঘামের সঙ্গে যখন ব্যাকটেরিয়া যুক্ত হয়, তখনই সৃষ্টি হয় দুর্গন্ধ। আমাদের ত্বকে রয়েছে প্রায় ৪৫ থেকে ৫০ লাখ ঘামগ্রন্থি। এই গ্রন্থিগুলো ঘাম নিঃসরণ করে। আর এ ঘামের সঙ্গে বাতাসে ভেসে বেড়ানো ব্যাকটেরিয়া জমে ঘামে দুর্গন্ধ তৈরি করে। ত্বকেও লেগে থাকে অসংখ্য ব্যাকটেরিয়া। এসব অণুজীব ঘামের লবণ পানির সঙ্গে মিশে সৃষ্টি করে দুর্গন্ধ।

অর্থসংবাদের মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন

এই ঘামের দুর্গন্ধ দূর করার কিছু সহজ উপায় আছে। খুব সাধারণ কিছু নিয়ম মেনে চললে এই গরমেও আপনি থাকবেন সতেজ ও ফুরফুরে।

১. সপ্তাহে অন্তত দুই দিন পানিতে ডেটল বা স্যাভলন মিশিয়ে গোসল করতে হবে। নিমপাতা সেদ্ধ করে অথবা গোলাপের পাপড়ি গোসলের পানিতে মিশিয়ে গোসল করলে ঘামের দুর্গন্ধ দূর হয়। নিমপাতা ত্বকের ব্যাকটেরিয়াসহ বিভিন্ন অণুজীব ধ্বংস করবে। আর গোলাপের পাপড়ি সুন্দর ঘ্রাণ ছড়াবে।

২. বাইরের পোশাক নিয়মিত পরিষ্কার করতে হবে। নিয়মিত সুযোগ না হলে বাসার বাইরে থেকে এসেই কাপড় রৌদ্রে বা বাতাসে মেলে দিতে হবে। মাঝেমধ্যে কাপড় ডেটল বা স্যাভলন দিয়ে পরিষ্কার করতে হবে।

৩. দেহের লোম নিয়মিত পরিষ্কার করতে হবে। লোমের গোড়াতে খুব দ্রুত ব্যাকটেরিয়া বাসা বাঁধে। দেহের যেসব স্থানে আলো–বাতাস পৌঁছাতে পারে না, সেসব জায়গা নিয়মিত পরিষ্কার–পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে।

৪. সালফারজাতীয় খাবার, যেমন পেঁয়াজ, রসুন, লালচে মাংস, কোমল পানীয়, গ্রিল মাংস নিয়মিত খেলে ঘামে তীব্র দুর্গন্ধ হয়। গরমে সহজে হজম হয় এ ধরনের খাবার খেতে হবে। এ ছাড়া নিয়মিত দেড় থেকে দুই লিটার পানি পান করলে দেহের তাপমাত্রার সামঞ্জস্য বজায় থাকবে।

৫. অনেকের হাত ও পায়ের তলা প্রচুর ঘামে। সুযোগ হলে হাত ও পা ধুয়ে ফেলবেন। অন্তর্বাস, মোজা নিয়মিত পরিষ্কার করতে হবে। স্কুল–কলেজ বা কর্মস্থানে নিয়মিত চামড়ার জুতো ব্যবহার করতে হলে মাঝেমধ্যে জুতো রৌদ্রে দিতে হবে। এতে জুতার ভেতরে জমে যাওয়া রোগ জীবাণু মারা যাবে। একই জুতো বারবার ব্যবহার না করে, কয়েক জোড়া জুতো ব্যবহার করতে হবে।

তবে অতিমাত্রায় দুর্গন্ধযুক্ত ঘাম হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

অর্থসংবাদ/এসএম

শেয়ার করুন:
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন
ডিএসইর
পুঁজিবাজার2 hours ago

নাম্বার ওয়ান হতে হবে ডিএসইর আইটি: চেয়ারম্যান

ডিএসইর
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার2 hours ago

রমজানে মাসজুড়ে মাধ্যমিক স্কুল-কলেজ ছুটি

ডিএসইর
কর্পোরেট সংবাদ3 hours ago

‘এবি ব্যাংক স্মার্ট কৃষি ঋণ’ পেলো প্রান্তিক কৃষকরা

ডিএসইর
শিল্প-বাণিজ্য3 hours ago

দেশের বাজারে কমলো সোনার দাম

ডিএসইর
অন্যান্য3 hours ago

যেভাবে ‘পালঙ্কী’ থেকে নাম বদলে ‘কক্সবাজার’

ডিএসইর
খেলাধুলা3 hours ago

বিমান বাংলাদেশের ব্রান্ড অ্যাম্বাসেডর হলেন সাকিব

ডিএসইর
অর্থনীতি3 hours ago

গরু মোটাতাজা করায় স্বল্প সুদে ঋণ নেওয়ার সুযোগ

ডিএসইর
কর্পোরেট সংবাদ3 hours ago

ক্রেতাদের সুবিধার্থে স্বপ্ন’তে তরমুজ বিক্রি নিয়ে ভিন্ন উদ্যোগ

ডিএসইর
জাতীয়3 hours ago

দুদকের নতুন মহাপরিচালক মোকাম্মেল হক

ডিএসইর
জাতীয়4 hours ago

৮ হাজার ২৮৫ কোটি টাকার সঞ্চয়পত্র বিক্রি

Advertisement
Advertisement
March 2023
SMTWTFS
 1234
567891011
12131415161718
19202122232425
262728293031