বাংলাদেশের যে ৭টি খাতে বিদেশী বিনিয়োগের সুযোগ

বাংলাদেশের যে ৭টি খাতে বিদেশী বিনিয়োগের সুযোগ
বাংলাদেশে আরো বেশি বিনিয়োগ করার জন্য বিদেশী বিনিয়োগকারীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শনিবার ঢাকায় ‘বাংলাদেশ বিজনেস সামিট’ উদ্বোধন করার সময় তিনি বলেছেন, ‘আপনারা আসুন, বিনিয়োগ করুন, বাংলাদেশ সবসময় প্রস্তুত আপনাদের আগমনের জন্য।’

বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাবে, বাংলাদেশে ২০২১-২২ অর্থবছরে প্রত্যক্ষ বিদেশী বিনিয়োগ (এফডিআই) এসেছে ৪৭০ কোটি ৮০ লাখ ডলার। যা আগের বছরের তুলনায় প্রায় পাঁচ ভাগ কমেছে। জুন ২০২২ সালের হিসাবে দেশে বর্তমানে মোট এফডিআই রয়েছে দুই হাজার ৫০ কোটি ৩৫ লাখ ডলার।

তবে বাংলাদেশের বিনিয়োগ উন্নয়ন বোর্ড ও অর্থনীতিবিদরা বলছে, বিদেশী বিনিয়োগকারীদের জন্য এই দেশে বিনিয়োগের অনেক সুযোগ রয়েছে।

বাংলাদেশের যেসব খাতে বিদেশীদের বিনিয়োগের সুযোগ রয়েছে :

১. অবকাঠামো

বাংলাদেশ রূপকল্প-২০৪১ সালের যে পরিকল্পনা নিয়েছে, তাতে অবকাঠামো খাতে বিদেশী বিনিয়োগ আকৃষ্ট করার কথা বিশেষভাবে বলা হয়েছে।

শনিবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘বাংলাদেশে এখন জ্বালানি, পানি, লজিস্টিক ও পরিবহন খাতে ৩৫০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের অবকাঠামো গড়ার সুযোগ রয়েছে। ২০২৫ সালের মধ্যে শুধুমাত্র লজিস্টিকস খাতই ৯০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বাজারে পরিণত হবে বলে আশা করা হচ্ছে।

গত বছর ইন্টারন্যাশনাল ইনভেস্টমেন্ট সামিটে যেসব সুপারিশ করা হয়েছিল, তার মধ্যে রয়েছে দেশের বন্দরগুলো উন্নয়ন ও পরিচালনায় বিদেশী বিনিয়োগ আকৃষ্ট করা, পরিবহন খাত বিনিয়োগের জন্য উম্মুক্ত করা ও আন্তর্জাতিক সুযোগ সুবিধা সম্বলিত পাবলিক-প্রাইভেট পার্টনারশিপ (পিপিপি) কাঠামো তৈরি করা।

২. তথ্যপ্রযুক্তি পণ্য

কর্মকর্তারা বলছেন, দেশে ৩৮টি হাই-টেক পার্ক নির্মাণ করা হয়েছে, যেগুলো বিদেশী বিনিয়োগের জন্য উন্মুক্ত রাখা হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এক বক্তব্যে বলেছেন, ‘বাংলাদেশে প্রায় ছয় লাখ ৫০ হাজার শিক্ষিত ও দক্ষ ফ্রিল্যান্সার রয়েছে, যা বিশ্বে অনলাইন শ্রমের জন্য দ্বিতীয় বৃহত্তম।’

ফলে বাংলাদেশের সরকার আশা করছে যে ২০২৫ সালের মধ্যে এই খাতে রফতানি আয় পাঁচ বিলিয়ন ডলারে পরিণত হবে। এর বড় একটি অংশ আসবে বিদেশী বিনিয়োগ থেকে।

শনিবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘বাংলাদেশে প্রশিক্ষণযোগ্য একটি বিশাল তরুণ জনগোষ্ঠী আছে, তারা বিভিন্ন বেসরকারি খাতে অবদান রাখতে পারে।’

৩. ইলেকট্রনিক্স পণ্য উৎপাদন

বাংলাদেশে গত কয়েক বছরে মানুষের আয় বাড়ার কারণে গৃহস্থালি বিলাসদ্রব্য ও ইলেকট্রনিক পণ্যের চাহিদা বেড়েছে।

সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের ফেলো ড. মোস্তাফিজুর রহমান বলছেন, বাংলাদেশে যেভাবে অভ্যন্তরীণ বাজার বড় হচ্ছে, তা সিঙ্গাপুরের কয়েকগুণ বড়। বিশেষ করে মধ্যবিত্ত শ্রেণির ভোগ্যপণ্য ব্যবহার বেড়েছে, বড় চাহিদা তৈরি হয়েছে। এ জন্য অনেক বিদেশী বিনিয়োগকারী এর মধ্যেই সেটা লক্ষ্য করে আসতে শুরু করেছে, এখানে আরো ব্যবসার সুযোগ আছে।

বাংলাদেশে ইলেকট্রনিক্স, ফ্রিজ-এসির মতো গৃহস্থালি পণ্য, মোটরবাইক ইত্যাদি একসময় বিদেশ থেকে আমদানি করা হলেও এখন দেশেই উৎপাদন বা সংযোজন করা হচ্ছে।

৪. বস্ত্র ও চামড়া

বিশ্বে বস্ত্র বাজারের মাত্র ছয় ভাগ বাংলাদেশ পূরণ করে থাকে। সাধারণত বাংলাদেশ থেকে সুতি কাপড় বেশি বিক্রি হলেও সিনথেটিকের বিশাল মার্কেটে এখনো বাংলাদেশের তেমন দখল নেই।

ড. মোস্তাফিজুর রহমান বলছেন, ‘তৈরি পোশাক খাতে বাংলাদেশের বিশাল জনশক্তি রয়েছে, সরকারের বিশেষ বিশেষ এলাকা বা গুরুত্ব রয়েছে। ফলে এইখাতে আরো বেশি বিনিয়োগ করার সুযোগ রয়েছে। বিশেষ করে সিনথেটিকের মতো যেসব পণ্য এখনো বিনিয়োগের বাইরে রয়েছে, সেখানে বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট করা যেতে পারে।’

তাহলে তৈরি পোশাক খাতের মধ্যে এটা নতুন একটা বাজার তৈরি হতে পারে।

চামড়া ও চামড়াজাত পণ্যকে বিনিয়োগের জন্য আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ খাত বলে মনে করছেন অর্থনীতিবিদরা। ২০২১-২০২২ অর্থবছরে এই খাত থেকে রফতানি হয়েছে এক দশমিক ২৫ বিলিয়ন ডলারের পণ্য।

বাংলাদেশের বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি গত বছরের শেষ দিকে এক অনুষ্ঠানে বলেছিলেন, ‘২০৩০ সালের মধ্যে চামড়াজাত পণ্যের বার্ষিক রফতানি ১০ বিলিয়ন ডলারে নিয়ে যেতে চায় সরকার। ২০২৫ সালের মধ্যে বিশ্বে চামড়াজাত পণ্যের বাজারের আকার দাড়াতে পারে ৬২৪ বিলিয়ন ডলারে।’

অর্থনীতিবিদরা বলছেন, এই খাতের বিপুল সম্ভাবনা, বাংলাদেশে কাঁচামাল প্রাপ্তির সহজলভ্যতা, চামড়া শিল্পের জন্য বিশেষ নগরী-ইত্যাদি কারণে এই খাতে বিদেশী বিনিয়োগের বড় ধরনের সুযোগ রয়েছে।

৫. স্বয়ংস্ক্রিয় ও হালকা প্রকৌশল

বাংলাদেশে গত এক দশকে স্বয়ংস্ক্রিয় ও হালকা প্রকৌশল জাতীয় শিল্পের বিশাল বাজার গড়ে উঠেছে। অনেক বড় বড় শিল্প কারখানা গড়ে ওঠায় এসব সহযোগী শিল্প প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে সারাদেশ জুড়ে।

বাংলাদেশে গাড়ির ইঞ্জিনের যন্ত্রাংশ থেকে শুরু করে কৃষি ও নির্মাণকাজের যন্ত্রপাতি, প্লাস্টিক পণ্যের ছাচ, নাট-বল্টু, বেয়ারিং ইত্যাদি অনেক কিছুই এখন তৈরি করা হয়। অনেক ক্ষেত্রে বিভিন্ন যন্ত্রাংশ আমদানি করে বাংলাদেশে গাড়ির যন্ত্রাংশ, ধান মাড়াই মেশিন, প্রকৌশল যন্ত্রপাতি, নানারকম খেলনা তৈরি করা হয়।

গত অর্থবছরে এই খাত থেকে ৭৯ কোটি ডলারের পণ্য রফতানি হয়েছিল।

ড. মোস্তাফিজুর রহমান বলছেন, এই খাতে আরো সম্ভাবনা রয়েছে। বাংলাদেশে শ্রমবাজারের খরচ কম হওয়ায় এই খাতে বিদেশী বিনিয়োগ আকৃষ্ট করাকে বিশেষ জোর দেয়া যেতে পারে।

বাংলাদেশে বিনিয়োগ উন্নয়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান লোকমান হোসেন মিয়া বলছেন, শিপ বিল্ডিং খাতে বিদেশী বিনিয়োগ আকৃষ্ট করার ওপরেও জোর দিচ্ছে সরকার।

৬. কৃষিপণ্য ও খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ

ফরেন ইনভেস্টর্স চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এফআইসিসিআই) ২০২১ সালে এক গবেষণার পর যে তিনটি খাতে বিনিয়োগের জন্য বেশি সুযোগ আছে বলে চিহ্নিত করেছিল, তার মধ্যে রয়েছে কৃষি ব্যবসা।

এফআইসিসিআইয়ের নির্বাহী পরিচালক টি আই এম নুরুল কবির বলছেন, ‘আমরা যে গবেষণা করেছিলাম, সেখানে দেখা গেছে যে কৃষি, ডিজিটাল ইকোনমি আর গ্রিন ফাইন্যান্স- এই তিনটা খাতে সবচেয়ে বেশি বিনিয়োগের সুযোগ রয়েছে।’

ড. মোস্তাফিজুর রহমান বলছেন, ‘কৃষি প্রক্রিয়াজাতকরণ নিয়ে বিশ্বের অনেক বড় বড় কোম্পানি বাংলাদেশের প্রতি আগ্রহ দেখাচ্ছে। কৃষি নির্ভর দেশ হওয়ায় এই খাতকে ব্যবহারের বিশেষ সুযোগ রয়েছে। কারণ অনেক দেশই তাদের প্রয়োজনীয় কৃষিপণ্য অন্য দেশ থেকে আমদানি করে। এখানে যদি এই চাহিদাকে পূরণ করা যায়, তাহলে এটিও রফতানির জন্য বিশাল খাত হয়ে উঠতে পারে।’

এর জন্য বিদেশী বিনিয়োগকারীদের কাছে এই খাতের সম্ভাবনা তুলে ধরতে হবে।

৭. তেল, গ্যাস ও সমুদ্র অর্থনীতি

বাংলাদেশ প্রায় পাঁচ বছর আগে মিয়ানমার ও ভারতের সাথে বিবাদ মিটিয়ে বিশাল সমুদ্রসীমা, অর্থনৈতিক অঞ্চল পেলেও এখনো তা পুরোপুরি ব্যবহার শুরু করতে পারেনি।

ড. মোস্তাফিজুর রহমান, ‘প্রতিবেশী দেশগুলো তাদের সমুদ্রে বহু দিন আগে থেকেই অনুসন্ধান, সম্পদ আহরণ শুরু করলেও আমাদের ক্ষেত্রে বলা যায় যে গতকাল থেকে আমরা কাজ শুরু করেছি। এটাকে আমরা অনেক দিন অবহেলা করেছি, এখন হয়ত কিছুটা গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে, কিন্তু আমদানি সুবিধার কারণে এটাকে এত দিন সামনে আনা হয়নি। কিন্তু এখানে বিশেষ করে তেল-গ্যাস অনুসন্ধানে বিদেশী বিনিয়োগের বিশাল সুযোগ রয়েছে। সেই সাথে সমুদ্রে মৎস্য সম্পদ আহরণেও বাণিজ্যিক খাতে বিনিয়োগের সুযোগ রয়েছে।

বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী চেয়ারম্যান লোকমান হোসেন মিয়া বলছেন, ‘গ্যাস, কয়লার ক্ষেত্রে গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে। এখানে আমরা বিদেশী বিনিয়োগকারীদের অনেক দিন ধরেই আকৃষ্ট করা হচ্ছে।’

বাংলাদেশে বিনিয়োগে চ্যালেঞ্জ ও সুবিধা কতটা?

বাংলাদেশে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে অনেক সময় বিদেশী বিনিয়োগকারীরা অভিযোগ করেন যে অন্য অনেক দেশের তুলনায় এই দেশে ব্যবসা করা অনেক চ্যালেঞ্জিং।

টি আই এম নুরুল কবির বলছেন, ‘বাংলাদেশে সম্ভাবনা থাকলেও আমাদের একটা সমস্যা হলো, ট্যাক্সেশনসহ রেগুলেটরি ও পলিসি সাইডে কিছু অনিশ্চয়তা থাকে। যখন কোনো বিদেশী বিনিয়োগকারী বাংলাদেশে আসে, তখন তাদের একটা বিজনেস প্ল্যান থাকে। তখন তাদের যে প্রণোদনা দেয়া হয়, তখন যে কাঠামো থাকে, এক-দুই বছর পর দেখা যায় যে তা পরিবর্তন হয়ে যায়। তখন তাদের জন্য একটা বড় চ্যালেঞ্জ হয়।’

তিনি বলছেন, ‘বাস্তবে আমরা দেখেছি, অনেক বিনিয়োগকারী এটার জন্য তাদের পুনর্বিনিয়োগ স্থগিত করেছে। এটা একটা বড় চ্যালেঞ্জ।’

গত বছর যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট ডিপার্টমেন্টের সর্বশেষ বিনিয়োগের পরিবেশ সংক্রান্ত রিপোর্টে বলা হয়েছে যে দুর্নীতি, আমলাতান্ত্রিক দীর্ঘসূত্রিতা, অপর্যাপ্ত অবকাঠামো ও সীমিত অর্থায়নের সুযোগের মত বেশ কিছু কারণ বাংলাদেশে বিদেশী বিনিয়োগের ক্ষেত্রে বড় বাধা সৃষ্টি করছে। তবে বাংলাদেশের সরকার বলছে, বিনিয়োগের ক্ষেত্রে কিছু সমস্যা থাকলেও, ওই সব সমস্যা সমাধানে সরকার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।

সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের সম্মাননীয় ফেলো ড. মোস্তাফিজুর রহমান বলছেন, ‘একটা সময় বিদেশী বিনিয়োগকারীদের একটা উদ্বেগ ছিল নিষ্কণ্টক জমি নিয়ে। বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলগুলো তৈরি করার কারণে এ সমস্যার সমাধান হয়েছে। কিন্তু এখনো নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ ও জ্বালানি পাওয়া, নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষের ভূমিকা, বিরোধ নিষ্পত্তি নিয়ে জটিলতা- ইত্যাদি কারণে এখনো বিনিয়োগ পরিবেশের মান নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে।’

তিনি আরো বলেন, ‘যেসব উপাদান বা সেবা থাকলে আদর্শ ব্যবসা পরিবেশ আছে বলে বলা যাবে, বেশ কিছু ক্ষেত্রে তার ঘাটতি এখনো আছে। ফলে ব্যবসা খরচ বেড়ে যায়, যার মধ্যে আছে ট্রান্সপোর্ট থেকে শুরু করে লজিস্টিকস, জ্বালানি। ব্যবসার পরিবেশের উন্নতির জন্য আমাদের আরো গুরুত্বের সাথে কাজ করা দরকার।

বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী চেয়ারম্যান লোকমান হোসেন মিয়া বলছেন, ‘এখন আর বিদেশী বিনিয়োগে কোনো চ্যালেঞ্জ নেই। বিচ্ছিন্নভাবে তো বলতে হবে না। আমরা বেশিরভাগ সেবাই ২৪ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে দিতে পারছি। গত চারমাসে ৪১ জন রাষ্ট্রদূত এসেছেন, সবাই প্রশংসা করেছে, নেগেটিভ তো কেউ বলেনি।’

তিনি বলেন, ‘দেশে ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ তৈরির জন্য সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে সবাইকে নির্দেশ দেয়া আছে, সবাই সেভাবে কাজ করছে।

বাংলাদেশে যে বিনিয়োগকারীরা রয়েছে, তারা বলছে যে আগের তুলনায় ব্যবসা পরিস্থিতির অনেক উন্নতি হয়েছে। তবে এই খাতে ডিজিটাল সেবা ব্যবস্থা পুরোপুরি চালু করা দরকার। তা হলে দীর্ঘসূত্রিতা ও অস্বচ্ছতা কমে যায়। আগের চেয়ে অনেকগুলো ধাপ কমেছে, তবে আরো কিছু করার প্রয়োজন রয়েছে।

এফআইসিসিআইয়ের নির্বাহী পরিচালক টি আই এম নুরুল কবির বলছেন, ‘বিদেশী বিনিয়োগ আনতে হলে শুধু আমরা বললেই হবে না। বর্তমানে যে বিনিয়োগকারীরা রয়েছে, তাদের অভিজ্ঞতা ও মনোভাব যদি বিশ্বের কাছে তুলে ধরা যায়, তাহলে নতুন বিনিয়োগকারীরা আশ্বস্ত হবে।’

আর্কাইভ থেকে

আরও পড়ুন

নতুন সুদহার নির্ধারণ করল বাংলাদেশ ব্যাংক
ব্যাগেজ রুলের অপব্যবহারে ধ্বংস হচ্ছে জুয়েলারি শিল্প
বছর ঘুরলেও প্রবাসী আয়ে গতি ফিরেনি
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
গ্রাহক সংখ্যায় দেশসেরা প্রতিষ্ঠান নগদ
বছরজুড়ে আলোচনায় খেলাপি ঋণ, সুদহার ও বিনিময়হার
প্রথম দিনেই ২ লাখের বেশি পণ্যের অর্ডার পেলো ইভ্যালি
তিন মাসের মধ্যে সব দেনা পরিশোধ শুরু করবো
পোশাকশিল্পকে রাজনৈতিক হাতিয়ার না বানানোর অনুরোধ
এক মাসের ব্যবধানে আলুর দাম বেড়েছে ৪৪ শতাংশ