Connect with us

স্বাস্থ্য

ফের করোনা আক্রান্ত প্রতিমন্ত্রী পলক

Published

on

পুঁজিবাজার

ফের করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। সোমবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) সকালে প্রতিমন্ত্রী তার নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে স্ট্যাটাস দিয়ে তিনি এ তথ্য জানিয়েছেন।

ফেসবুক পোস্টে প্রতিমন্ত্রী লিখেছেন, আজ মন্ত্রিপরিষদ সভা থাকায় গতকাল করোনার নমুনা পরীক্ষা করেছিলাম। নমুনা পরীক্ষায় আমার করোনা পজিটিভ রেজাল্ট এসেছে। বর্তমানে আমি বাসায় আইসোলেশনে আছি।

তিনি আরও লিখেন, গত কয়েকদিনে আমার সংস্পর্শে যারা ছিলেন তাদের সবাইকে করোনার নমুনা পরীক্ষাসহ স্বাস্থ্যবিধি মেনে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করার জন্য বিনীতভাবে অনুরোধ করছি। সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন।

এর আগেও তিনি করোনায় আক্রান্ত হয়েছিলেন বলে তার দপ্তর থেকে জানানো হয়েছে।

অর্থসংবাদ/এসএম

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

স্বাস্থ্য

ডেঙ্গুতে আরও সাতজনের মৃত্যু

Published

on

পুঁজিবাজার

সারাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় সাতজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছর ডেঙ্গুতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে এক হাজার ৫৭৭ জনে। এসময় হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন এক হাজার ৯৪ জন ডেঙ্গুরোগী। অন্যদিকে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে বর্তমানে চিকিৎসাধীন আছেন চার হাজার ১২৪ জন ডেঙ্গুরোগী।

বৃহস্পতিবার (২৩ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের ইনচার্জ মো. জাহিদুল ইসলাম সই করা ডেঙ্গুবিষয়ক নিয়মিত প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, বুধবার (২২ নভেম্বর) সকাল ৮টা থেকে বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত সারাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হওয়া এক হাজার ৯৪ জনের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা ২৫৩ এবং ঢাকার বাইরের ৮৪১ জন। অন্যদিকে, গত ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়া সাতজনের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা পাঁচজন, ঢাকার বাইরের দুইজন।

চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ২৩ নভেম্বর পর্যন্ত সারাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন মোট তিন লাখ ৫ হাজার ৭৯২ জন। তাদের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা এক লাখ ৬ হাজার ৫২৪ জন, আর ঢাকার বাইরের এক লাখ ৯৯ হাজার ২৬৮ জন।

গত ১ জানুয়ারি থেকে ২২ নভেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্তদের মধ্যে হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন তিন লাখ ৯১ জন। তাদের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা এক লাখ ৪ হাজার ৪৯৫ জন এবং ঢাকার বাইরের এক লাখ ৯৫ হাজার ৫৯৬ জন।

২০২২ সালে ডেঙ্গুতে ২৮১ জন মারা যান। ওই বছরের শেষ মাস ডিসেম্বরে ২৭ জনের মৃত্যু হয়। একই সঙ্গে আলোচ্য বছরে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন ৬২ হাজার ৩৮২ জন।

২০২০ সালে করোনা মহামারিকালে ডেঙ্গু সংক্রমণ তেমন একটা দেখা না গেলেও ২০২১ সালে সারাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হন ২৮ হাজার ৪২৯ জন। একই বছর দেশব্যাপী ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ১০৫ জনের মৃত্যু হয়েছিল।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে, দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ২০২২ সালে ২৮১ জন, ২০২১ সালে ১০৫ জন, ২০২০ সালে সাতজন ও ২০১৯ সালে ১৭৯ জনের মৃত্যু হয়।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

স্বাস্থ্য

কার্যকারিতা হারিয়েছে ৮২ শতাংশ অ্যান্টিবায়োটিক

Published

on

কার্যকারিতা হারিয়েছে ৮২ শতাংশ অ্যান্টিবায়োটিক

দেশে এ বছর ৮২ শতাংশ অ্যান্টিবায়োটিক কার্যকারিতা হারিয়েছে। পাঁচ বছর আগে যা ছিল ৭১ শতাংশ। সে হিসাবে পাঁচ বছরের জীবনরক্ষাকারী অ্যান্টিবায়োটিকের অকার্যকারিতার হার বেড়েছে ১১ শতাংশ। গত এক বছর সবচেয়ে বেশি ব্যবহার হয়েছে সেফট্রিয়েক্সন গ্রুপের ওষুধ। রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের (আইইডিসিআর) এক গবেষণায় এসব তথ্য উঠে এসেছে।

বাংলাদেশে অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্সের পরিস্থিতি কী তা জানতে ২০১৭ সাল থেকে গবেষণা করছে আইইডিসিআর। গত জুন পর্যন্ত চলে এই গবেষণা। দীর্ঘ সাত বছরে দেশের বিভিন্ন মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার মিলিয়ে প্রায় ৪০ হাজার নমুনা নিয়ে এ গবেষণা চলে।

বুধবার আইইডিসিআরের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা অধ্যাপক ডা. জাকির হাবিব এক অনুষ্ঠানে গবেষণা প্রতিবেদনটি উপস্থাপন করেন।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ওষুধ প্রস্তুতকারী কোম্পানির অতিরিক্ত ব্যবসায়ী মনোভাব, অপ্রয়োজনে চিকিৎসকদের ব্যবস্থাপত্রে অ্যান্টিবায়োটিক লেখার প্রবণতা এবং ব্যবস্থাপত্র ছাড়া ওষুধের দোকানে অ্যান্টিবায়োটিক বিক্রি এ ভয়ংকর পরিস্থিতির জন্য দায়ী। সমাধান পেতে সংবেদনশীলতা পরীক্ষা ছাড়া অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার না করার পরামর্শ দিয়েছেন তারা।

গবেষণা প্রতিবেদন বলা হয়েছে, হাসপাতালের ভর্তি ৬১ শতাংশ রোগীর অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করা হয়েছে। এর মধ্যে ২৬ শতাংশ আইসিইউর রোগী ও ১৩ শতাংশ বহির্বিভাগের রোগী রয়েছে।

ডা. জাকির হাবিব বলেন, দেশে তিন শ্রেণির আন্টিবায়োটিক রয়েছে। এর মধ্যে ওয়াচ গ্রুপ ও রিজার্ভ গ্রুপের অ্যান্টিবায়োটিক অকার্যকর বেশি হচ্ছে; যা ডায়রিয়া, মূত্রনালি ও ফুসফুসের ইনফেকশনসহ শরীরের বিভিন্ন ক্ষত সারানোর ক্ষেত্রে ব্যবহার হয়।

অনুষ্ঠানে অন্য একটি গবেষণা প্রতিবেদন তুলে ধরে অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটির ডা. ফরহাদ মারুফ বলেন, বিশ্বজুড়ে সুপারবাগ ইনফেকশনে বছরে মারা যাচ্ছে ৫০ লাখ মানুষ। বাংলাদেশে প্রায় ২ লাখ মানুষ এই রোগে মারা যায়। বাংলাদেশে দীর্ঘস্থায়ী রোগীর ক্ষেত্রে অ্যান্টিবায়োটিস রেজিস্ট্যান্স বেশি হচ্ছে।

ডা. মোহাম্মদ এম এ সামাদ বলেন, সবচেয়ে বেশি খুঁজে পাওয়া জীবাণু ই-কোলাইয়ের বেলায় পোলট্রি শিল্পে ব্যবহৃত ১২ অ্যান্টিবায়োটিকের আটটিই অকার্যকর হয়েছে অন্তত ৪০ শতাংশ। অ্যাম্পিসিলিন, টেট্রাসাইক্লিন ও সিপ্রোফ্লোক্সাসিলিনের ক্ষেত্রে তা প্রায় ৯০ শতাংশ।

অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. টিটু মিয়া বলেন, দেশে অ্যান্টিবায়োটিক প্রতিরোধী জীবাণুর সংখ্যা বেড়েই চলছে। সঙ্গে রোগীর শরীরে অ্যান্টিবায়োটিক অকার্যকর হয়ে উঠেছে।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এবিএম খুরশিদ আলম বলেন, ব্যাকটেরিয়া অ্যান্টিবায়োটিক প্রতিরোধক হয়ে ওঠা একটি নীরব ঘাতক। তাই আমাদের এই সমস্যা থেকে উত্তরণে সম্মিলিতভাবে কাজ করতে হবে। রোগ প্রতিরোধে যেসব নিয়ম মানা উচিত সে বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে।

নিপসমের পরিচালক অধ্যাপক ডা. মীরজাদী সেব্রিনা বলেন, ব্যবস্থাপত্র ছাড়া অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করা বিপজ্জনক আমরা সবাই জানি, তবে মানি না। অনেক ক্ষেত্রে চিকিৎসকরাও প্রয়োজন ছাড়া অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করছে– এ জন্য অবশ্যই ওষুধ কোম্পানিগুলোর অতিরিক্ত ব্যবসায়ী মনোভাবের কারণেও হচ্ছে।

স্বাস্থ্য সচিব জাহাঙ্গীর আলম বলেন, অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার কমাতে ল্যাব সুবিধা বাড়ানোর জন্য মন্ত্রণালয়ে আবেদন করলে আমরা ব্যবস্থা নেব।

অর্থসংবাদ/এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

স্বাস্থ্য

ডেঙ্গুতে আরও আটজনের মৃত্যু

Published

on

পুঁজিবাজার

সারাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আটজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছর ডেঙ্গুতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে এক হাজার ৫৭০ জনে। এসময় হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন এক হাজার ১৬২ জন ডেঙ্গুরোগী। অন্যদিকে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে বর্তমানে চিকিৎসাধীন আছেন চার হাজার ১৭৪ জন ডেঙ্গুরোগী।

বুধবার (২২ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের ইনচার্জ মো. জাহিদুল ইসলাম সই করা ডেঙ্গুবিষয়ক নিয়মিত প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।

২০২২ সালে ডেঙ্গুতে ২৮১ জন মারা যান। ওই বছরের শেষ মাস ডিসেম্বরে ২৭ জনের মৃত্যু হয়। একই সঙ্গে আলোচ্য বছরে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন ৬২ হাজার ৩৮২ জন।

২০২০ সালে করোনা মহামারিকালে ডেঙ্গু সংক্রমণ তেমন একটা দেখা না গেলেও ২০২১ সালে সারাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হন ২৮ হাজার ৪২৯ জন। একই বছর দেশব্যাপী ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ১০৫ জনের মৃত্যু হয়েছিল।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে, দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ২০২২ সালে ২৮১ জন, ২০২১ সালে ১০৫ জন, ২০২০ সালে সাতজন ও ২০১৯ সালে ১৭৯ জনের মৃত্যু হয়

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

স্বাস্থ্য

ডেঙ্গুতে আরও আটজনের মৃত্যু

Published

on

পুঁজিবাজার

সারাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আটজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছর ডেঙ্গুতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে এক হাজার ৫৬২ জনে।

এসময় হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন এক হাজার ৮৪ জন ডেঙ্গুরোগী। অন্যদিকে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে বর্তমানে চিকিৎসাধীন আছেন চার হাজার ৪৬২ জন ডেঙ্গুরোগী।

মঙ্গলবার (২১ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের ইনচার্জ মো. জাহিদুল ইসলাম সই করা ডেঙ্গুবিষয়ক নিয়মিত প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, সোমবার (২০ নভেম্বর) সকাল ৮টা থেকে মঙ্গলবার সকাল ৮টা পর্যন্ত সারাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হওয়া এক হাজার ৮৪ জনের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা ২২১ এবং ঢাকার বাইরের ৮৬৩ জন।

অন্যদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়া আটজনের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা পাঁচজন, ঢাকার বাইরের তিনজন। চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ২১ নভেম্বর পর্যন্ত সারাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন মোট তিন লাখ তিন হাজার ৫৩৬ জন। তাদের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা এক লাখ ছয় হাজার ৪২ জন, আর ঢাকার বাইরের এক লাখ ৯৭ হাজার ৪৯৪ জন।

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্তদের মধ্যে হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন এক হাজার ২৬৭ জন। তাদের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা ২৮১ জন এবং ঢাকার বাইরের ৯৮৬ জন।

১ জানুয়ারি থেকে ২১ নভেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্তদের মধ্যে হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন দুই লাখ ৯৭ হাজার ৫১২ জন। তাদের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা এক লাখ চার হাজার ৫ জন এবং ঢাকার বাইরের এক লাখ ৯৩ হাজার ৫০৭ জন।

২০২২ সালে ডেঙ্গুতে ২৮১ জন মারা যান। ওই বছরের শেষ মাস ডিসেম্বরে ২৭ জনের মৃত্যু হয়। একই সঙ্গে আলোচ্য বছরে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন ৬২ হাজার ৩৮২ জন।

২০২০ সালে করোনা মহামারিকালে ডেঙ্গু সংক্রমণ তেমন একটা দেখা না গেলেও ২০২১ সালে সারাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হন ২৮ হাজার ৪২৯ জন। একই বছর দেশব্যাপী ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ১০৫ জনের মৃত্যু হয়েছিল।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে, দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ২০২২ সালে ২৮১ জন, ২০২১ সালে ১০৫ জন, ২০২০ সালে সাতজন ও ২০১৯ সালে ১৭৯ জনের মৃত্যু হয়।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

স্বাস্থ্য

ব্রেন টিউমারে মাথাব্যথা ছাড়াও যেসব লক্ষণ দেখা দেয়

Published

on

পুঁজিবাজার

আমরা সবাই ব্রেন টিউমারের কথা শুনলেই আঁতকে উঠি! এক্ষেত্রে মস্তিষ্কের ভেতরে ক্যানসার বা নন ক্যানসার কোষের বৃদ্ধি ঘটে। এই টিউমারের শুধু মস্তিষ্কে নয়, শরীরের অন্য অংশে তৈরি হয়েও মস্তিষ্কে ছড়াতে পারে।

ব্রেন টিউমারের কয়েকটি ধরন আছে। তবে কত দ্রুত টিউমারটি বেড়ে উঠছে, কোন অংশে হয়েছে, স্নায়ু কতটা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, টিউমারটি ক্যানসারাস কি না ইত্যাদি বিষয় দেখার পরই চিকিৎসকরা রোগীর চিকিৎসা করেন।

বিশেষজ্ঞদের মতে, এই রোগ প্রাথমিক পর্যায়ে ধরা পড়লে নিরাময়যোগ্য, অন্যথায় রোগীর প্রাণ পর্যন্ত চলে যেতে পারে। তাই ব্রেন টিউমারের কিছু লক্ষণ দেখলে কখনো অবহেলা করবেন না। প্রাথমিক অবস্থায় অনেকের মধ্যেই দেখা দিতে পারে কয়েকটি লক্ষণ-

১. চোখে ঝাপসা দেখা
২. মুখের স্বাদ চলে যাওয়া
৩. কাঁপুনি দেওয়া
৪. মৃগী
৫. হাতের বা শরীরের একদিক অবশ হয়ে যাওয়া
৬. ভারসাম্যহীন হয়ে পড়া
৭. হাঁটতে গিয়ে পড়ে যাওয়া
৮. বুঝতে না পারা
৯. ব্যক্তিত্বে বদল
১০. অজ্ঞান হয়ে যাওয়া ও
১২. বমি পাওয়া বা বমি হওয়া ইত্যাদি।

এসব লক্ষণের পাশাপাশি আরো দুটি উপসর্গ আছে যা নিয়মিত দেখা দিতে পারে যেমন- প্রচণ্ড মাথাব্যথা ও মাথায় অতিরিক্ত চাপের জন্য নিজেকে অসুস্থ মনে হওয়া।

ন্যাশনাল হেলথ সার্ভিসের তথ্য মতে, এই মাথা ব্যথার ধরন সাধারণ মাথা ব্যথার চেয়ে আরো কষ্টদায়ক। এক্ষেত্রে খুব ব্যথা হয়। এমনকি ব্যথা প্রতিদিনই হতে পারে। তাই মাথাব্যথাকে সামান্য ভেবে ওষুধ খেয়ে দমিয়ে রাখবেন না। চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন
পুঁজিবাজার
অর্থনীতি8 hours ago

ডলার সংকটে ২১ ব্যাংক

পুঁজিবাজার
জাতীয়8 hours ago

নাশকতাকারীকে হাতেনাতে ধরায় সার্জেন্টকে পুরস্কৃত

পুঁজিবাজার
জাতীয়9 hours ago

সিদ্ধান্ত ছাড়াই শেষ গ্রামীণফোনের শিল্প বিরোধ নিষ্পত্তির দ্বিতীয় সভা

পুঁজিবাজার
পুঁজিবাজার9 hours ago

পুঁজিবাজারে ফান্ড আনছে ইমারজিং গ্লোবাল এএমসি

পুঁজিবাজার
জাতীয়9 hours ago

ইসিতে ২৬৯ কর্মকর্তা-কর্মচারীর পদোন্নতি

পুঁজিবাজার
লাইফস্টাইল9 hours ago

স্ট্রোক হলে সঙ্গে সঙ্গে কী করবেন

পুঁজিবাজার
বিনোদন10 hours ago

স্বপ্নে দেখেছি প্রধানমন্ত্রী আমাকে মনোনয়ন দিয়েছেন

পুঁজিবাজার
কর্পোরেট সংবাদ10 hours ago

ওয়ালটন ওয়াশিং মেশিনের সঙ্গে অরিক্স ফেব্রিক কেয়ারের চুক্তি

পুঁজিবাজার
অর্থনীতি10 hours ago

তিন খাতে বৈশ্বিক বিনিয়োগ ৫৩ ট্রিলিয়ন ডলার ছাড়াবে

পুঁজিবাজার
ব্যাংক10 hours ago

লোগো ব্যবহার করে প্রতারণা, বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা

Advertisement
Advertisement IBBL_AD_300 x 250

ফেসবুকে অর্থসংবাদ

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

November 2023
S M T W T F S
 1234
567891011
12131415161718
19202122232425
2627282930