Connect with us

অর্থনীতি

অতিরিক্ত রাজস্ব আদায় করতে হবে ২.৩৪ লাখ কোটি টাকা

Published

on

লেনদেনের

রাজস্ব খাতে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) শর্ত পূরণ করতে আগামী তিন অর্থবছরে (২০২৬) বাংলাদেশকে রাজস্ব হিসেবে ২ লাখ ৩৪ হাজার কোটি টাকা আয় করতে হবে। এর মধ্যে আগামী ২০২৩-২৪ অর্থবছরেই আদায় বাড়াতে হবে ৬৫ হাজার কোটি টাকা।

অর্থসংবাদের মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন

এই অনুযায়ী, আগামী ২০২৬ সালের জুনের মধ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে (এনবিআর) মোট দেশজ উৎপাদন বা জিডিপিতে করের অবদান (কর-জিডিপি অনুপাত) ৯.৫ শতাংশ করতে হবে।

এ বিষয়ে পিআরআই-এর নির্বাহী পরিচালক ড. আহসান এইচ মনসুর বলেন, “এই পরিমাণ রাজস্ব আদায় করা অত্যন্ত কঠিন, কিন্তু এর বিকল্প নেই”।

“বড় সংস্কার সম্পন্ন করতে না পারলে ঋণের কিস্তি আটকে যেতে পারে। এর আগেও এমন উদাহরণ আছে, বলেন তিনি।

সোমবার (৬ ফেব্রুয়ারি) গবেষণা প্রতিষ্ঠান পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউট (পিআরআই)- এর ‘ইমপ্লিকেশনস অফ আইএমএফ লোন কন্ডিশনস অন ডমেস্টিক রেভেনিউ মোবিলাইজেশন’ শীর্ষক এক প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি আরও উল্লেখ করেন, ২০১২ সালের ভ্যাট আইনও সম্মতি অনুযায়ী বাস্তবায়িত হয়নি।

এদিকে কর বিশেষজ্ঞদের মতে, তিন বছরে কর-টু-জিডিপি রেশিও সাড়ে ৯ শতাংশে উন্নীত করা এবং অন্যান্য কাঠামোগত রাজস্ব সংস্কার সম্ভব।

রাজস্ব বোর্ডের কর নীতির সাবেক সদস্য মোঃ আলমগীর হোসেন বলেন, সরকারের লক্ষ্য ২০৩০ সালের মধ্যে কর-টু-জিডিপি রেশিও ১৭ শতাংশে উন্নীত করা। এর সাথে সামঞ্জস্য রেখে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) ২০২৬ সালের মধ্যে ৯.৫ শতাংশ কর-জিডিপি রেশিও অর্জনের কথা উল্লেখ করেছে।

“আমি মনে করি, আইএমএফ-এর তহবিল দ্বারা নির্ধারিত লক্ষ্য সরকারের রাজস্ব সংগ্রহকে ত্বরান্বিত করবে,” দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডকে তিনি বলেন।

রাজস্ব বোর্ডের ইতোমধ্যে সম্পন্ন হওয়া সংস্কারের কথা উল্লেখ করে, তিনি ডিজিটালাইজেশন এবং রাজস্ব সংগ্রহের সমন্বয়সহ আসন্ন এজেন্ডার ওপর জোর দেন।

তবে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সাবেক সদস্য মোঃ ফরিদ উদ্দিন বলেন,নির্ধারিত এত অল্প সময়ের মধ্যে সংস্কার সম্ভব নয়, কারণ বোর্ড এসব পরিবর্তন দ্রুত হজম করার মতো অত শক্তিশালী নয়।

“ভ্যাট আইন বিকৃত। ট্যাক্স আইন এবং শুল্ক আইন এখনো পাশ হয়নি। অটোমেশনের কথা বছরের পর বছর ধরে চলছে, উল্লেখযোগ্য আউটপুট ছাড়াই,” যোগ করেন তিনি।

তিনি আরও বলেন, “সরকার বড় ধরনের রাজস্ব সংস্কার করতে ব্যর্থ হলে আইএমেফের ঋণের কিস্তি আটকে যেতে পারে। এটি আগেও অন্যান্য কয়েকটি দেশে ঘটেছে।”

আইএমএফের হিসাবে, ২০২১-২২ অর্থবছরে প্রায় ৩ লাখ ১ হাজার কোটি টাকার রাজস্ব সংগ্রহের বিপরীতে কর-জিডিপি অনুপাত ছিল ৭.৮ শতাংশ।

চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরের জন্য সরকার তিন লাখ ৭০ হাজার কোটি টাকার রাজস্ব আদায় লক্ষ্যমাত্রা স্থির করেছে, এই লক্ষ্যপূরণ সম্ভব বলে মনে করছে পিআরআই।

আইএমএফের রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা উল্লেখ করে রাজস্বব বোর্ড জানিয়েছে, বাংলাদেশকে ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ট্যাক্স-টু-জিডিপি অনুপাত ০.৫ থেকে বাড়িয়ে ৮.৩ শতাংশ করতে হবে। চলতি অর্থবছরে রাজস্ব আদায় হতে পারে প্রায় ৩ লাখ ৪৫ হাজার কোটি টাকা।

আইএমএফ’র লক্ষ্য পূরণে ২০২৩-২৪ অর্থবছরে রাজস্ব বোর্ডকে মোট আদায় করতে হবে ৪ লাখ ১০ হাজার কোটি টাকা, ২০২৪-২৫ অর্থবছরে ৪ লাখ ৮৪ হাজার কোটি টাকা এবং ২০২৫-২৬ অর্থবছরে আদায় করতে হবে ৫ লাখ ৮০ হাজার কোটি টাকা।

গত অর্থবছরের রাজস্ব আদায়ের ওপর আলোচ্য ২ লাখ ৩৪ হাজার কোটি টাকা আদায় করতে হলে ২০২৬ সালের জুনের মধ্যে এনবিআরকে প্রবৃদ্ধি করতে হবে প্রায় ৭৮ শতাংশ। চলতি ২০২২-২৩ অর্থ বছর থেকে প্রতি বছর গড়ে আদায় বাড়াতে হবে ২০ শতাংশ করে।

অবশ্য গত পাঁচ বছরে রাজস্ব আদায় বেড়েছে গড়ে ১৪ শতাংশ হারে। ফলে এত বেশি হারে প্রবৃদ্ধি অর্জন কঠিন হবে।

সংবাদ সম্মেলনে এসব প্রক্ষেপণের বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরেন পিআরআই এর নির্বাহী পরিচালক ড. আহসান এইচ মনসুর এবং গবেষণা পরিচালক এমএ রাজ্জাক।

ড. আহসান এইচ মনসুর বলেন, এই পরিমাণ রাজস্ব আদায় করা অত্যন্ত কঠিন, কিন্তু এর বিকল্প নেই। বড় সংস্কার সম্পন্ন করতে না পারলে ঋণের পরবর্তী কিস্তি আটকে যেতে পারে। এর আগে এমন উদাহরণ আছে।

“এই লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে না পারলে অবস্থা খারাপ হবে। শর্ত পূরণ না করেও উপায় নেই,” বলেন তিনি।

গত পাঁচ বছরের হিসাব অনুযায়ী, ট্যাক্স টু জিডিপি রেশিও কমতির দিকে। এ নিয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ড. মনসুর বলেন, “বড় সংস্কারের শর্ত পূরণ করতে না পারলে ঋণের কিস্তি বন্ধ হয়ে যেতে পারে। এর আগে ভ্যাট আইন বাস্তবায়নের শর্ত পূরণ করা হয়নি। ফলে ঋণের সর্বশেষ এক বা দুই কিস্তি আটকে দেওয়া হয়েছিল।”

“এছাড়া পলিটিক্যাল ইকোনমি বিবেচনায় মূলত সংস্কার আটকে যায়। রাজনৈতিক ডাইরেক্টিভ না পাওয়ায়, ২০১২ সালের ভ্যাট আইনও বাস্তবায়ন হয়নি,” যোগ করেন তিনি।

এম এ রাজ্জাক তার উপস্থাপনায় বলেন, রাজস্ব খাতের ক্ষেত্রে আইএমএফের সংস্কারগুলো বাস্তবায়ন করা চ্যালেঞ্জের হবে। তবে এটা অসম্ভব নয়। এজন্য সরকারের সদিচ্ছার পাশাপাশি রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গিও বদলাতে হবে।

অর্থসংবাদ/এসএম

শেয়ার করুন:
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

অর্থনীতি

২৫০ টাকার নিচে ব্রয়লার মুরগি, কাল-পরশু আরও কমবে

Published

on

লেনদেনের

দুইদিনের ব্যবধানে ব্রয়লার মুরগির দাম কেজিপ্রতি ৩০-৫০ টাকা পর্যন্ত কমেছে। রাজধানী ঢাকার বাজারে এখন আড়াইশো টাকার কমে ব্রয়লার মুরগি কিনতে পারছেন ক্রেতারা। বৃহস্পতিবার (২৩ মার্চ) পোলট্রি খাতের শীর্ষস্থানীয় চার প্রতিষ্ঠান খামারপর্যায়ে ব্রয়লার মুরগির দাম ১৯০-১৯৫ টাকা কেজি নির্ধারণ করে। এরপর বাজারে মুরগির দামে নিম্নমুখী প্রবণতা দেখা যাচ্ছে।

অর্থসংবাদের মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন

শনিবার (২৫ মার্চ) রাজধানীর বিভিন্ন বাজারে প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ২৩০-২৫০ টাকা দরে, যা শুক্রবার (২৪ মার্চ) ছিল ২৫০-২৬০ টাকা। ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, আগামীকাল বা পরশুর মধ্যে মুরগির দাম আরও কমবে। খামারে মুরগি ১৯০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হলে, তা খুচরা বাজারে ২৩০ টাকার নিচে বিক্রি হওয়ার কথা।

মুরগি বিক্রেতারা বলেন, ‘সরকার খামার পর্যায়ে মূল্য নির্ধারণ করে দেওয়ার পর বাজারেও মুরগির দাম কমেছে। আগামীকাল হয়তো আরও কমবে। এটা ২০০-২২০ টাকা কেজির মধ্যে এলে ঠিক আছে। আজ সকালে কাপ্তানবাজার থেকে ব্রয়লার মুরগি এনেছি। এটা ২৩০ টাকা দরেও বিক্রি করতে পারছি। আগামীকাল হয়তো দামটা আরও কমবে।’

এদিকে, ব্রয়লার মুরগির নিম্নমুখী দামের কারণে সোনালি মুরগির দামও কিছুটা কমেছে। বাজারে সোনালি মুরগি বিক্রি হচ্ছে কেজিপ্রতি ৩৫০-৩৬০ টাকা দরে, যা দুদিন আগেও বিক্রি হচ্ছিল প্রায় ৪০০ টাকা দরে।

বাজারে দরদাম করে নিলে বিক্রেতার চাওয়া দামের চেয়ে আরও ৫-১০ টাকা কমে কেনা যাচ্ছে ব্রয়লার মুরগি। তবে পাড়া-মহল্লার কিছু দোকানে এখনো বাড়তি দামেই বিক্রি হচ্ছে।

খুচরা ব্যবসায়ীরা বলেন, রমজানে অধিকাংশ রেস্তোরাঁ বন্ধ থাকে। এজন্য মুরগির চাহিদা কিছুটা কমে গেছে। রোজা যত শেষের দিকে যাবে, চাহিদা বাড়বে।

খামার থেকে ১৯০-১৯৫ টাকা কেজি দরে মুরগি বিক্রি হলে খুচরায় ২৩০-২৪০ টাকা কেজি দরে কিনতে পারবেন ভোক্তারা। পরিবহন, ঘাটতি অন্যান্য খরচ মিলিয়ে বাজারে দামের পার্থক্য হবে ৩০-৪০ টাকা।

শেয়ার করুন:
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

৭ মাসে সঞ্চয়পত্রের নিট বিক্রি কমেছে ৩ হাজার ৬৯ কোটি টাকা

Published

on

লেনদেনের

ভিন্ন কড়াকড়ি আরোপের কারণে সঞ্চয়পত্র বিক্রি কমছেই। চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রথম সাতমাসে (জুলাই-জানুয়ারি) সঞ্চয়পত্রের নিট বিক্রি কমছে তিন হাজার ৬৯ কোটি ৪৩ লাখ টাকা। এসময়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি দিয়ে গ্রাহকের আগে বিনিয়োগ করা সঞ্চয়পত্রের সুদ-আসল পরিশোধ করাও সম্ভব হয়নি। উল্টো সরকারি কোষাগার বা ব্যাংক ব্যবস্থা থেকে ঋণ নিয়ে ঘাটতি পূরণ করা হয়েছে।

অর্থসংবাদের মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন

জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তর সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, ২০২১-২২ অর্থবছরের প্রথম সাত মাসে (জুলাই-জানুয়ারি) নিট বিক্রির পরিমাণ ছিল ১২ হাজার ১৭৫ কোটি ৬৬ লাখ টাকা। ওই সময়ে সুদ-আসল পরিশোধের পরও সরকারের কোষাগারে ১২ হাজার ১৭৫ কোটি ৬৬ লাখ টাকা জমা ছিল। সেসময়ে ব্যাংক থেকে বেশি ঋণ নেওয়ার প্রয়োজন হয়নি।

চলতি বছরের প্রথম মাস জানুয়ারিতে ৩৭ কোটি ৪৩ লাখ টাকার নিট সঞ্চয়পত্র বিক্রি হয়েছে। আগের বছর অর্থাৎ ২০২২ সালের জানুয়ারিতে বিক্রির পরিমাণ ছিল দুই হাজার ৫৮৬ কোটি টাকা। তথ্য বলছে, গত বছরেরর তুলনায় সঞ্চয়পত্র বিক্রি ব্যাপক কমেছে।

চলতি অর্থবছরের বাজেট ঘাটতি মেটাতে সঞ্চয়পত্র থেকে ৩৫ হাজার কোটি টাকা ঋণ নেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে সরকার। এ লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে প্রথম ছয়মাসে এ খাত থেকে কোনো ঋণ পায়নি সরকার। উল্টো সরকার পরিশোধ করেছে।

চলতি অর্থবছরে সঞ্চয়পত্র বিক্রির লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছিল এক লাখ ১৪ হাজার ২৭৫ কোটি টাকা। মূলত সঞ্চয়পত্র বিক্রির ওপর চাপ কমাতে ২০১৯ সালের ১ জুলাই থেকে মুনাফার ওপর উৎসে কর ৫ থেকে বাড়িয়ে ১০ শতাংশ করা হয়। একই সঙ্গে এক লাখ টাকার বেশি সঞ্চয়পত্র কিনতে কর শনাক্তকরণ নম্বর বা টিআইএন সনদপত্র বাধ্যতামূলক, ব্যাংক অ্যাকাউন্ট না থাকলে সঞ্চয়পত্র বিক্রি না করার শর্তসহ আরও কিছু ব্যবস্থা নেওয়া হয়। এরপরও বিক্রি বাড়তে থাকে।

সর্বশেষ ২০২১ সালের ২২ সেপ্টেম্বর থেকে ১৫ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে সব ধরনের সঞ্চয়পত্রের সুদের হার ২ শতাংশ কমিয়ে দেওয়া হয়। এরপরই বিক্রি কমতে থাকে।

অন্যদিকে সঞ্চয়পত্র থেকে ঋণ না পাওয়ায় ব্যাংক থেকে সরকারের ঋণের পরিমাণ বেড়েছে। ২০২২-২৩ অর্থবছরের বাজেট ঘাটতি পূরণে এক লাখ ছয় হাজার ৩৩৪ কোটি টাকার ব্যাংক ঋণ নেওয়ার লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে সরকার। আগের অর্থবছরে ঋণ নেওয়ার লক্ষ্য ছিল ৭৬ হাজার ৪৫২ কোটি টাকা। অর্থাৎ এবার প্রায় ৩০ হাজার কোটি টাকা বেশি ঋণ নেওয়ার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়।

সঞ্চয়পত্র বিক্রি কমা নিয়ে কথা হয় আসলাম নামে এক গ্রাহকের সঙ্গে। তিনি বলেন, একটা সময় সঞ্চয়পত্র মানুষের আস্থার জায়গা ছিল। সবাই এখন মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন। সুদহার কমিয়ে বিনিয়োগে নিরুৎসাহিত করা হয়েছে। শেয়ারবাজারের পরিবর্তে এখানে রেখেছিলাম, সেটাও আর হচ্ছে না। সব টাকা উঠিয়ে নিতে হচ্ছে।

অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তা আহমেদ জানান, সাধারণ মানুষের নিরাপদ বিনিয়োগের ক্ষেত্র হিসেবে সঞ্চয়পত্র বিবেচিত হতো। এখন সরকার কর্তৃক সুদহার কমানোসহ নানা কড়াকড়ির কারণে সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগে আগ্রহ কমছে মানুষের।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক অধিদপ্তরের এক কর্মকর্তা বলেন, সুদহার কমানোসহ নানান কড়াকড়ির আরোপ করার পর থেকেই সঞ্চয়পত্র বিক্রি তলানিতে নেমেছে। বিক্রির চেয়ে সুদ-আসল পরিশোধেই সরকারের বেশি টাকা খরচ হচ্ছে। সুদহার কমায় অবসরের অর্থ কিংবা পরিবারের বাড়তি টাকা থাকলেও সেগুলো সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ করতে আসছেন না। এতে বিক্রি কমে যাচ্ছে। এসব কারণে সরকারের ব্যাংক ঋণের পরিমাণও বাড়ছে।

অর্থসংবাদ/এসএম

শেয়ার করুন:
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

রোজার প্রথম দিনই কমলো ব্রয়লার মুরগির দাম

Published

on

লেনদেনের

পবিত্র রমজান মাস শুরু হলেও দ্রব্যমূল্য নিয়ে অস্বস্তি কাটছে না। ঊর্ধ্বমূল্যের বাজারে নাভিশ্বাস উঠেছে সীমিত আয়ের মানুষের। তবে রমজানের প্রথম দিনই কিছুটা স্বস্তি মিলেছে ব্রয়লার মুরগির বাজারে। মাত্র একদিনের ব্যবধানে ব্রয়লারের দাম কমেছে কেজিপ্রতি ২০-৩০ টাকা পর্যন্ত।

অর্থসংবাদের মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন

পোলট্রি খাতের শীর্ষস্থানীয় চার প্রতিষ্ঠান খামার পর্যায়ে ব্রয়লার মুরগির দাম ১৯০-১৯৫ টাকা কেজি নির্ধারণের পরেই বাজারে এমন নিম্নমুখী প্রবণতা দেখা গেল।

শুক্রবার (২৪ মার্চ) সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ২৫০-২৬০ টাকা দরে। যা গতকাল বৃহস্পতিবারও ছিল ২৭০-২৮০ টাকা।

ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, আগামী দু-একদিনের মধ্যে দাম আরও কমবে। খামারে মুরগি ১৯০ টাকা বিক্রি হলে সেটা খুচরা বাজারে ২৩০ টাকার বেশি হওয়ার কথা নয়। তবে সেজন্য দু-একদিন সময় লাগবে।

রাজধানীর আগারগাঁও তালতলা বাজারের ব্রয়লার ব্যবসায়ী শাহাদাত হোসেন বলেন, আমরা যে মাল বিক্রি করছি সেটা আগের দামে কেনা। তারপরও পাইকারি বাজার কিছুটা কমায় কেজিপ্রতি ১০ টাকা কমিয়ে বিক্রি করছি। যারা আজ (শুক্রবার) সকালে কাপ্তান বাজার থেকে মাল এনেছেন, তারা কেজিতে ১৫-২০ টাকা পর্যন্ত কমে বিক্রি করতে পারছেন।

এদিন খিলগাঁও রেলগেটে ব্রয়লার মুরগির পাশাপাশি সোনালি মুরগির দামও কিছুটা কমে বিক্রি হতে দেখা গেছে। সোনালি মুরগি প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৩৫০-৩৬০ টাকা। যা দুদিন আগেও ছিল ৪০০ টাকা ছুঁই ছুঁই।

খুচরা ব্যবসায়ীরা বলছেন, রমজানে অধিকাংশ রেস্তোরাঁ বন্ধ থাকে বলে মুরগির চাহিদা কমে গেছে। সকাল থেকে বাজারে ক্রেতাও খুব কম। অনেক দোকান সকাল থেকে জুমার নামাজ পর্যন্ত বন্ধ ছিল। চাহিদা কমায় দামও কিছুটা কমেছে।

ব্রয়লার মুরগি বিক্রেতা সালাম জানান, ফার্ম থেকে ১৯০-১৯৫ টাকায় মুরগি বিক্রি হলে খুচরায় ২৩০-২৪০ টাকায় কিনতে হবে ভোক্তাদের। পরিবহন, ঘাটতিসহ অন্যান্য খরচ মিলিয়ে বাজারে ৩০ থেকে ৪০ টাকা পর্যন্ত দামের পার্থক্য থাকে।

বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, রমজানের প্রথম দিন সকালে মুরগির দোকানে ভিড় ছিল তুলনামূলক কম। ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, আজ তারা পাইকারি বাজার থেকে ব্রয়লার ২৩৫ টাকা আর সোনালি মুরগি কিনেছেন ৩৪০ টাকা দরে।

অর্থসংবাদ/এসএম

শেয়ার করুন:
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

আট মাসে ২১ হাজার কোটি টাকার কৃষি ঋণ

Published

on

লেনদেনের

চলতি অর্থবছরের প্রথম আট মাসে (জুলাই-ফেব্রুয়ারি) ব্যাংকগুলো ২১ হাজার ৬৬ কোটি টাকা কৃষি ঋণ বিতরণ করেছে, যা লক্ষ্যমাত্রার ৬৮ দশমিক ১৫ শতাংশ। আর ২০২২-২৩ অর্থবছরের জন্য ব্যাংক খাতে ৩০ হাজার ৯১১ কোটি টাকা ঋণ বিতরণের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা আছে।

অর্থসংবাদের মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গে‌ছে।

প্রতিবেদনে তথ্য অনুযায়ী, অর্থবছরের প্রথম আট মাসে ১২টি ব্যাংক কৃষিঋণ বিতরণের যে লক্ষ্যমাত্রা ঠিক ক‌রে‌ছে তার শতভাগ অর্জন করেছে। ত‌বে পিছিয়ে পড়েছে ১৪ ব্যাংক। ৮ মাস পার হ‌লেও এসব ব্যাংক লক্ষ্যের ৫০ শতাংশ ঋণও বিতরণ করতে পারেনি।

নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রার শতভাগের বেশি ঋণ বিতরণ করেছে এ ব্যাংকগুলোর ম‌ধ্যে র‌য়ে‌ছে- ব্যাংক আল-ফালাহ, কমার্শিয়াল ব্যাংক অব সিলন, হাবিব ব্যাংক, স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়া, ব্যাংক এশিয়া, ঢাকা ব্যাংক, ওয়ান ব্যাংক, সীমান্ত ব্যাংক, উত্তরা ব্যাংক, সিটিব্যাংক এনএ, এইচএসবিসি এবং উরি ব্যাংক।

প্রতিবেদন অনুযায়ী, এ সময়ে রাষ্ট্রমালিকানার ব্যাংকগুলো ৮ হাজার ৬২৩ কোটি ১৮ লাখ টাকা বা লক্ষ্যমাত্রার ৭৩ দশমিক ৪২ শতাংশ বিতরণ করেছে। আর বিদেশি ও বেসরকারি খাতের ব্যাংকগুলো ১২ হাজার ৪৩৪ কোটি বা মোট লক্ষ্যমাত্রার ৬৪ দশমিক ৯২ শতাংশ ঋণ বিতরণ করেছে। দেশে প্রতিবছর লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে অনেক বেশি কৃষিঋণ বিতরণ করে কিছু ব্যাংক। আবার কিছু ব্যাংক আছে, যারা প্রতিবছরই ব্যর্থ হয় লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে।

তথ্যমতে, ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত কৃষি ঋণ বিতরণের স্থিতি ৫১ হাজার ২৩৬ কোটি। এর মধ্যে আদায় হয়েছে ২০ হাজার ৯৮৬ কোটি টাকা। অর্থাৎ কৃষি ঋণ আদায়ের হার প্রায় ৪১ শতাংশ। অন্যদিকে মোট বিতরণ করা ঋণের মধ্যে খেলাপি হয়েছে মাত্র তিন হাজার ৯৩২ কোটি। অর্থাৎ ৭ দশমিক ৬৮ শতাংশ।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের মতে, দেশের খাদ্য নিরাপত্তা জোরদারের অংশ হিসেবে কৃষি উৎপাদন বাড়ানোর নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। বাংলাদেশ ব্যাংকও সেই লক্ষ্যে কাজ করছে। ব্যাংকগুলোকে কৃষিঋণ বিতরণ বাড়াতে কঠোর নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে এবং তা প্রতিনিয়ত মনিটরিং করা হচ্ছে। এরই অংশ হিসেবে ইতোমধ্যে দেশের বিভাগীয় শহরগুলোতে যেখানে বাংলাদেশ ব্যাংকের শাখা আছে, সেসব অঞ্চলে কৃষিঋণ বিতরণ বাড়াতে প্রচার চালানো হয়েছে।

সম্প্রতি কৃষিখাতে ব্যাংকগুলো লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে ব্যর্থ হলে তা অন্য ব্যাংকের মাধ্যমে বিতরণের জন্য এগ্রিকালচারাল ডেভেলপমেন্ট কমন ফান্ড (বিবিএডিসিএফ) গঠন করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। সেই নীতিমালা অনুযায়ী, কৃষি ও পল্লি ঋণ লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী বিতরণ করতে না পারলে অবশিষ্ট অর্থ এই ফান্ডে জমা রাখতে হবে। কৃষিখাতে অধিক ঋণ দিতে সক্ষম ব্যাংকগুলোকে এই তহবিল থেকে অর্থ দেবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

প্রতিবেদনে দেখা যায়, আট মাসে শস্যখাতে বিতরণ হয়েছে ১০ হাজার ৩৬ কোটি টাকা। সেচ সরঞ্জাম কিনতে দেওয়া হয়েছে ১৭৯ কোটি, কৃষি সরঞ্জাম কিনতে ১৪৯ কোটি, গবাদিপশু এবং হাঁস-মুরগির খামারে ৪ হাজার ৪৩৯ কোটি, মৎস্য খাতে ২ হাজার ৫৭৭ কোটি, শস্য গুদামজাত এবং বিপণনে ১০৪ কোটি, দারিদ্র্য দূরীকরণ খাতে ১ হাজার ২৪৭ কোটি এবং অন্যান্য খাতে ২ হাজার ৩৩১ কোটি টাকা বিতরণ করা হয়েছে।

২০২১-২০২২ অর্থবছরে কৃষি ঋণ বিতরণের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল ২৮ হাজার ৩৯১ কোটি টাকা। সে সময়ে ব্যাংকগুলো লক্ষ্যমাত্রার চেয়েও বেশি, ১০২ শতাংশ ঋণ বিতরণ করেছিল। চলতি ২০২২-২০২৩ অর্থবছরে কৃষি ঋণের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ হয় ৩০ হাজার ৯১১ কোটি টাকা। এর মধ্যে অর্থবছরের প্রথম আট মাসে লক্ষ্যমাত্রার ৬৮ দশমিক ১৫ শতাংশ ঋণ বিতরণ করা হয়েছে।

বিতরণ করা এসব ঋণের মধ্যে রাষ্ট্রায়ত্ত আট ব্যাংকের কৃষি ঋণ বিতরণের লক্ষ্যমাত্রা ১১ হাজার ৭৫৮ কেটি টাকা। বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর ১৮ হাজার ৩৮২ কোটি টাকা এবং বিদেশি বাণিজ্যিক ব্যাংকের কৃষি ঋণ বিতরণে লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে ৭৭১ কোটি টাকা।

এছাড়াও, গত ২১ মার্চ কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কৃষি ঋণ বিভাগ থেকে এ বিষয়ে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। ২০২২ সালের ১৭ নভেম্বর জারি করা ‘দেশের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে কৃষিখাতের জন্য ৫ হাজার কোটি টাকার পুনঃঅর্থায়ন তহবিল গঠন ও পরিচালনার নীতিমালা’ শীর্ষক সার্কুলারে ‘গরু মোটাতাজাকরণ’ খাত অন্তর্ভুক্ত করে নতুন সার্কুলার জারি করা হয়। আগের সার্কুলারে বলা হয়েছিল, ধান চাষ, মাছ চাষ, শাক-সবজি, ফল ও ফুল চাষ, প্রাণিসম্পদ খাতের আওতায় পোলট্রি ও দুগ্ধ উৎপাদন খাতে এই তহবিল থেকে ঋণ বিতরণ করা যাবে। মঙ্গলবার জারি করা নতুন সার্কুলারে ‘গরু মোটাতাজাকরণ’ খাত অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।

১৭ নভেম্বর জারি করা সার্কুলারে এই তহবিলের নীতিমালায় বলা হয়েছিল, দেশের খাদ্যের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ৫ হাজার কোটি টাকার পুনঃঅর্থায়ন তহবিল গঠন করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এই তহবিল থেকে সর্বোচ্চ ৪ শতাংশ সুদে ঋণ পাবেন কৃষক।

তহবিলটির নাম ‘খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে কৃষি খাতের জন্য পুনঃ অর্থায়ন স্কিম’। বাংলাদেশ ব্যাংকের নিজস্ব অর্থায়নে গঠিত ৫ হাজার কোটি টাকার এই তহবিলের মেয়াদ ২০২৪ সালের জুন পর্যন্ত। প্রয়োজনে তহবিলের অর্থের পরিমাণ ও মেয়াদ বাড়ানো হবে।

অর্থসংবাদ/এসএম

শেয়ার করুন:
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

হজ ব্যবস্থাপনার সুবিধার্থে শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

Published

on

লেনদেনের

হজ ব্যবস্থাপনার সুবিধার্থে আগামী শনিবার সাপ্তাহিক ছুটির দিন ব্যাংক খোলা রাখার নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।

অর্থসংবাদের মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন

আজ বৃহস্পতিবার এ সংক্রান্ত একটি সার্কুলার জারি করে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর প্রধান নির্বাহীদের কাছে পাঠিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ডিপার্টমেন্ট অব অফ-সাইট সুপারভিশন।

এতে বলা হয়েছে, ‘হজ ব্যবস্থাপনার স্বার্থে শনিবার সাপ্তাহিক ছুটির দিন সীমিতসংখ্যক লোকবলের মাধ্যমে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা নিশ্চিত করে পূর্ণ দিবস (সকাল সাড়ে ৯টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত) ব্যাংক খোলা রাখতে হবে।’

একইসঙ্গে আগামী ২৭ মার্চ (সোমবার) প্রয়োজনে অফিস সময়ের পরেও প্রস্তুত করা ভাউচারের অর্থ নেওয়ার ব্যবস্থা রাখতে ব্যাংকগুলোকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। ব্যাংক কোম্পানি আইন, ১৯৯১-এর ৪৫ ধারায় প্রদত্ত ক্ষমতাবলে জনস্বার্থে এ নির্দেশ জারি করা হলো।

ধর্ম মন্ত্রণালয়ের সবশেষ নির্দেশনা অনুযায়ী, হজের খরচ ১১ হাজার ৭২৫ টাকা কমানো হয়েছে। তাছাড়া নতুন করে নিবন্ধনের সময় বাড়ানো হয়েছে ২৭ মার্চ পর্যন্ত।

শেয়ার করুন:
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন
লেনদেনের
কর্পোরেট সংবাদ15 mins ago

এসবিএসি ব্যাংক ও ক্লাউড ওয়েলের মধ্যে চুক্তি

লেনদেনের
সারাদেশ29 mins ago

‘স্যার’ না বলতে উপজেলা চেয়ারম্যানের নোটিশ

লেনদেনের
খেলাধুলা1 hour ago

সাকিবরা কি আইপিএলে খেলার সুযোগ হারাচ্ছেন?

লেনদেনের
জাতীয়1 hour ago

সুপেয় পানি নিশ্চিতে আরো জোরালো পদক্ষেপ নিতে হবে

লেনদেনের
অর্থনীতি2 hours ago

২৫০ টাকার নিচে ব্রয়লার মুরগি, কাল-পরশু আরও কমবে

লেনদেনের
জাতীয়3 hours ago

আ’লীগ নেতাকর্মীদের ইফতার মাহফিল না করার নির্দেশ শেখ হাসিনার

লেনদেনের
জাতীয়4 hours ago

রাত সাড়ে ১০টায় এক মিনিট অন্ধকার থাকবে দেশ

লেনদেনের
আন্তর্জাতিক4 hours ago

যুক্তরাষ্ট্রে টর্নেডোর আঘাতে নিহত অন্তত ২৩

লেনদেনের
কর্পোরেট সংবাদ5 hours ago

ইসলামী ব্যাংকের রংপুর জোনের এজেন্ট ব্যাংকিং সম্মেলন অনুষ্ঠিত

লেনদেনের
সারাদেশ5 hours ago

ভ্যানভর্তি টিসিবির পণ্য আটক করল জনতা

Advertisement
Advertisement
March 2023
SMTWTFS
 1234
567891011
12131415161718
19202122232425
262728293031