মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, গ্রেপ্তার হওয়া রাশেদুল আলম মামুন ও তার ভাই মইনুল আলম সায়মন বাংলাদেশ ফাইন্যান্স থেকে ৫ কোটি টাকা হোম লোন ঋণ সুবিধা নিয়ে ঢাকার গুলশানে ২৭৬৮ বর্গফুটের একটি ফ্ল্যাট কিনেন।
তারা ঋণের টাকা পরিশোধ না করেই দায়বদ্ধ ফ্ল্যাটটি গোপনে অন্যত্র হস্তান্তর করার চুক্তি করেন। বিষয়টি বাংলাদেশ ফাইন্যান্সের নজরে আসলে প্রতিষ্ঠানটি ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজস্ট্রেট আদালতে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে দন্ডবিধি ৪২০/৪০৬/৪৬২বি/৩৪ ধারায় প্রতারণা ও অপরাধমূলক বিশ্বাসভঙ্গের অভিযোগে মামলা দায়ের করেন। আদালত অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারী পরোয়ানা জারি করেন।
গ্রেফতারকৃতরা বাংলাদেশ ফাইন্যান্স থেকে হোম লোন সুবিধা ছাড়াও প্রাইম এএমআর এক্সচেঞ্জ ও প্রাইম কমিউনিকেশন নামে আরো একাধিক লোন সুবিধা গ্রহণ করেছেন। দুর্নীতি দমন কমিশনও গ্রেফতারকৃত রাশেদুল আলম মামুনের বিরুদ্ধে তদন্ত করছে বলে জানা যায়।