আয় বেড়েছে ৬৬ কোম্পানির

আয় বেড়েছে ৬৬ কোম্পানির
গত ৩১ ডিসেম্বর,২০২২ সমাপ্ত সময়ের (অক্টোবর’২২-ডিসেম্বর’২২) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ভিন্ন ভিন্ন খাতের কোম্পানি। কোম্পারিগুলোর প্রকাশিত প্রান্তিকের প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে দেখা যায় সমাপ্ত সময়ে ৬৬ কোম্পানির আয় বেড়েছে।

কোম্পানিগুলো হচ্ছে-

বেঙ্গল উইন্ডস: কোম্পানিটির দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ১৫ পয়সা, গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় ছিল ১৩ পয়সা।

৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৩১ পয়সা, গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ২৯ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য হয়েছে ২৫ টাকা ৬৬ পয়সা।

অ্যাপেক্স ফুডস: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৫৭ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ৪৩ পয়সা।

৬ মাসে (জুন’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৩ টাকা ৫৭ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ছিল ১ টাকা ১০ পয়সা। গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১২৫ টাকা ৩৩ পয়সা।

পদ্মা অয়েল: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৮ টাকা ৯২ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ৫ টাকা ৯২ পয়সা। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ৩ টাকা বা ৫১ শতাংশ।

৬ মাসে (জুন’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১৬ টাকা ১৩ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ছিল ১১ টাকা ৬৭ পয়সা। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ৪ টাকা ৪৬ পয়সা বা ৩৮ শতাংশ। গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৯৬ টাকা ৫১ পয়সা।

শমরিতা হাসপাতাল: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ২০ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ১৮ পয়সা। সেই হিসাবে আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ২ পয়সা বা ১১ শতাংশ।

৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৩৪ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ছিল ১ টাকা ২০ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে সমন্বিতভাবে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৪৮ টাকা ৭৪ পয়সা।

শাইনপুকুর সিরামিকস: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ১৫ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০৮ পয়সা।

অপরদিকে, ৬ মাসে (জুলাই, ২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ২৫ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ১০ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর ২০২২ শেষে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ৩১ টাকা ৫৮ পয়সা।

ন্যাশনাল হাউজিং: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৩ পয়সা। গত বছর একই সময়ে লোকসান হয়েছিল ৪ পয়সা।

৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৭ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে লোকসান ছিল ১ পয়সা। গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১১ টাকা ৯০ পয়সা।

মেঘনা পেট্রোলিয়াম: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৮ টাকা ৩৪ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ৬ টাকা ৫১ পয়সা।

হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১৭ টাকা ০৪ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ছিল ১২ টাকা ৭৪ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৯১ টাকা ১৯ পয়সা।

অগ্নি সিস্টেমস: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ৩১ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ২৭ পয়সা।

৬ মাসে (জুলাই, ২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৬৯ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ৫৭ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর ২০২২ শেষে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ১৫ টাকা ৫১ পয়সা।

ইভিন্স টেক্সটাইল: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ১০ পয়সা। গত বছর একই সময়ে সমন্বিত ইপিএস হয়েছিল ০৫ পয়সা।

হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ২৬ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে সমন্বিত আয় হয়েছিলো ছিল ২০ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১২ টাকা ৩২ পয়সা।

এইচআর টেক্সটাইল: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৫৪ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ৪৬ পয়সা (রিস্টেটেড)।

৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ৫২ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ছিল ১ টাকা ৪ পয়সা (রিস্টেটেড)। গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৪৬ টাকা ৮৭ পয়সা।

ইন্ট্রাকো রিফুয়েলিং স্টেশন: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানির শেয়ারপ্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪৯ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) ছিল ২১ পয়সা।

৬ মাসে (জুলাই, ২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) ছিল ৬৭ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর ২০২২ শেষে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সমন্বিত সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ১২ টাকা ৫০ পয়সা।

এইচআর টেক্সটাইল: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (EPS) হয়েছে ৫৪ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ৪৬ পয়সা (রিস্টেটেড)।

৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ৫২ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ছিল ১ টাকা ৪ পয়সা (রিস্টেটেড)। গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৪৬ টাকা ৮৭ পয়সা।

আমরা নেটওয়ার্ক: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৩১ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ৪১ পয়সা।

৬ মাসে (জুলাই, ২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ৩৫ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ৯০ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর ২০২২ শেষে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ৩৮ টাকা ০৪ পয়সা।

তমিজউদ্দিন টেক্সটাইল: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৮৬ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ৮৫ পয়সা।

৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ২টাকা ৭২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ২ টাকা ৬০ পয়সা। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ৮৬ টাকা ৭৯ পয়সা।

এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৩৪ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ২৫ পয়সা।

হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৬৬ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ছিল ৪৯ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৫ টাকা ৫৭ পয়সা।

এস.আলম কোল্ড রোল্ড স্টিল: চলতি হিসাববছরের ৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৩০ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ছিল ২১ পয়সা। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় বেড়েছে ৯ পয়সা বা ৪৩ শতাংশ। ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৮ টাকা ৮৬ পয়সা।

আমরা টেকনোলজিস: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৩১ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ৪১ পয়সা।

৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ৩৫ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ছিল ৯০ পয়সা। গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৩৮ টাকা ০৪ পয়সা।

রহিমা ফুড: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৩৫ পয়সা। গত বছর একই সময়ে লোকসান হয়েছিল ০৬ পয়সা।

৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৪৯ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে লোকসান ছিল ০.০৩ পয়সা। গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৯ টাকা ৭৭ পয়সা।

ন্যাশনাল টিউবস: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিট্টির ইপিএস হয়েছে ৩১ পয়সা। গত বছর একই সময়ে লোকসান হয়েছিল ১৬ পয়সা।

৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১৩ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে লোকসান ছিল ২৩ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ১৫০ টাকা ৫৮ পয়সা।

দেশ গার্মেন্টস: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৩৪ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ২৫ পয়সা।

হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৪৬ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ছিল ৪৯ পয়সা। গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৮ টাকা ১১ পয়সা।

আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজ: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৩৯ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ৩৮ পয়সা।

৬ মাসে (জুন’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৭৮ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ছিল ৭৫ পয়সা। গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২২ টাকা ১৮ পয়সা।

লুবরেফ বাংলাদেশ: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৫০ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ৪৯ পয়সা।

৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৫ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ছিল ১ টাকা ২ পয়সা। গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৩৮ টাকা।

প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ৩৬ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ১ টাকা ৫২ পয়সা।

৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৩ টাকা ৯৮ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ছিল ২ টাকা ৯৭ পয়সা। গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৩২ টাকা ৫৪ পয়সা।

জিবিবি পাওয়ার: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ২৭ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ২৫ পয়সা আয় হয়েছিল।

৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৫৩ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ছিল ৬০ পয়সা। গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ২০ টাকা ৫০ পয়সা।

বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৪ টাকা ৩৭ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ৩ টাকা ৬৪ পয়সা।

৬ মাসে (জুন’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৮ টাকা ৭০ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ছিল ৬ টাকা ৮৫ পয়সা। গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৭৫ টাকা ১৫ পয়সা।

যমুনা অয়েল: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৯ টাকা ২৯ পয়সা। গত বছর একই সময়ে আয় হয়েছিলো ৪ টাকা ৭৬ পয়সা।

৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১৫ টাকা ২৭ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে আয় হয়েছিলো ৮ টাকা ৪৩ পয়সা। গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২০১ টাকা ৮৯ পয়সা।

জেনেক্স ইনফোসিস: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ২২ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ১ টাকা ২১ পয়সা।

৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ৬১ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ছিল ২ টাকা ৪৯ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৮ টাকা ৫১ পয়সা।

মুন্নু এগ্রো: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৬৯ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ৪৯ পয়সা।

৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৩৬ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ছিল ৮৫ পয়সা। গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৭৪ টাকা ৩৬ পয়সা।

সিলকো ফার্মাসিউটিক্যালস: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১৫ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ১৩ পয়সা।

৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৪৪ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ছিল ৪৭ পয়সা। গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২২ টাকা ৪৪ পয়সা।

একমি ল্যাবরেটরিজ: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ৫২ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ২ টাকা ৪০ পয়সা।

৬ মাসে (জুন’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৫ টাকা ৪৫ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ছিল ৫ টাকা ১৭ পয়সা। গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১০৪ টাকা ৯৫ পয়সা।

তসরিফা ইন্ডাস্ট্রিজ: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৩২ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ২৭ পয়সা।

৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৫৯ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ছিল ৪৩ পয়সা। গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৩০ টাকা ২৯ পয়সা।

সী পার্ল: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ২৩ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ৮১ পয়সা।

৬ মাসে (জুন’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৩ টাকা ৫০ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ছিল ৭২ পয়সা। গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৪ টাকা ১৭ পয়সা।

ওরিয়ন ইনফিউশন: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৪০ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ২৬ পয়সা।

৬ মাসে (জুন’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ০৩ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ছিল ৯৮ পয়সা। গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৩ টাকা ৩৭ পয়সা।

ই–জেনারেশন: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৩৮ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ৩৭ পয়সা আয় হয়েছিল।

৬ মাসে (জুলাই’২১-ডিসেম্বর’২১) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৮০ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ৭৭ পয়সা আয় হয়েছে। ৩১ ডিসেম্বর, ২০২১ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ২১ টাকা ৮৫ পয়সা।

এস্কয়ার নিট: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ৮১ পয়সা। গত বছর একই সময়ে সমন্বিত ইপিএস হয়েছিল ৬৩ পয়সা।

৬ মাসে (জুন’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ারপ্রতি ইপিএস হয়েছে ৫১ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে সমন্বিত আয় ছিল ১ টাকা ৩৭ পয়সা। গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে সমন্বিতভাবে কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৬৪ টাকা ৭৬ পয়সা।

ড্যাফোডিল কম্পিউটার্স: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১৯ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ১৮ পয়সা। ৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৪১ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ছিল ৩৬ পয়সা।

আইটিসি: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৬৩ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ৫০ পয়সা।

৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৯ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ছিল ৮৪ পয়সা। গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৭ টাকা ৬৪ পয়সা।

কোহিনূর কেমিক্যাল: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৩ টাকা ৫৬ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ৩ টাকা।

৬ মাসে (জুন’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৬ টাকা ৭৬ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ছিল ৫ টাকা ৩৭ পয়সা। গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৬৪ টাকা ৮২ পয়সা।

মেট্রো স্পিনিং: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৪৭ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ৪৫ পয়সা।

৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৯৮ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ছিল ৮৫ পয়সা। গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২০ টাকা ৯৭ পয়সা।

এডভেন্ট ফার্মা: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ২৯ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ২৮ পয়সা।

৬ মাসে (জুন’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৬৯ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ছিল ৬৭ পয়সা। গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৪ টাকা ৬৫ পয়সা।

স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৫ টাকা ৭৮ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ৫ টাকা ২৪ পয়সা। ৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ১১ টাকা ৯৯ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ছিল ১০ টাকা ৮৮ পয়সা।

গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১১৮ টাকা ৫৩ পয়সা।

জেমিনি সি ফুড: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৩ টাকা ১ পয়সা। গত বছর একই সময়ে আয় হয়েছিল ২ টাকা ৭০ পয়সা।

৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৭ টাকা ১০ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে আয় ছিল ৩ টাকা ৯৪ পয়সা। গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৭ টাকা ১৮ পয়সা।

রহিম টেক্সটাইল: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ৭১ পয়সা। গত বছর একই সময়ে আয় হয়েছিল ৯৪ পয়সা।

৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি ইপিএস হয়েছে ৪ টাকা ৭১ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে আয় ছিল ১ টাকা ৪৬ পয়সা।গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৩৩ টাকা ২৬ পয়সা।

হামিদ ফেব্রিক্স: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৪ পয়সা। গত বছর একই সময়ে আয় হয়েছিল ১৫ পয়সা।

৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৩৫ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে আয় ছিল ১৮ পয়সা। গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৩৮ টাকা ৫৬ পয়সা।

বিডি অটোকার্স: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১৫ পয়সা। গত বছর একই সময়ে আয় হয়েছিল ১৪ পয়সা।

৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৪৪ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে আয় ছিল ২৬ পয়সা। গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৭ টাকা ২৩ পয়সা।

অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ৯৩ পয়সা। গত বছর একই সময়ে আয় হয়েছিল ১ টাকা ৫৪ পয়সা।

৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৫ টাকা ২৬ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে আয় ছিল ৩ টাকা ৬১ পয়সা। গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৪৭ টাকা ৬০ পয়সা।

আফতাব অটোমোবাইলস: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ০.০১ পয়সা। গত বছর একই সময়ে লোকসান হয়েছিল দশমিক ০.২০ পয়সা।

৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ০.০২ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে লোকসান ছিল ২৯ পয়সা। গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি কনসুলেটেড নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৫১ টাকা ৫৬ পয়সা।

এমজেএল বাংলাদেশ: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ০৫ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ১ টাকা ৫০ পয়সা।

৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৪ টাকা ১৬ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ছিল ৩ টাকা ৩৭ পয়সা। গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৩৯ টাকা ৭২ পয়সা।

মনোস্পুল পেপার: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৬১ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ৮৫ পয়সা।

৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৩ টাকা ১৫ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ছিল ১ টাকা ১৪ পয়সা। গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৪৭ টাকা ০৩ পয়সা।

ফাইন ফুডস: হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ১ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ২ পয়সা লোকসান হয়েছিল। এছাড়া, ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ১০ টাকা ৫১ পয়সা।

এপেক্স ফুটওয়্যার: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানির শেয়ারপ্রতি ২ টাকা ৭৯ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে আয় হয়েছিল ১ টাকা ৫০ পয়সা।

৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৫ টাকা ২২ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় হয়েছিল ৩ টাকা ৬৮ পয়সা। গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৩৩১ টাকা ৯৯ পয়সা।

লাভেলো: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৭ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ১৫ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর ২০২২ শেষে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ১২ টাকা ৪৩ পয়সা।

সামিট এলায়েন্স পোর্ট: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (জুলাই, ২২-ডিসেম্বর’২২) ৬ মাসে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৮৮ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ৪৫ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর ২০২২ শেষে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ৩৩ টাকা ৭২ পয়সা।

ফার ইস্ট নিটিং: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৫২ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ২১ পয়সা।

৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৪৫ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ছিল ৪৩ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৮ টাকা ৯৫ পয়সা।

গোল্ডেন সন: চলতি হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ৩৯ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে সমন্বিত আয় ছিল ৩৪ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৯ টাকা ৩৫ পয়সা।

ডমিনেজ স্টিল: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২৬ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ১৫ পয়সা।

৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ২৯ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ছিল ৩০ পয়সা। গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৭ টাকা ৩৮ পয়সা।

সোনালী আঁশ: চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৯০ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ৪৪ পয়সা। গত ৩০ সেপ্টেমবর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২২৩ টাকা ৪৮ পয়সা।

বিকন ফার্মা: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৬১ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ১ টাকা ০৭ পয়সা।

৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ২ টাকা ৬০ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ছিল ২ টাকা ৫৯ পয়সা। গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২৬ টাকা ৭৬ পয়সা।

হাওয়েল টেক্সটাইল: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৪৫ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ৭৬ পয়সা। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় বেড়েছে ৬৯ পয়সা বা ৯১ শতাংশ।

৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৩ টাকা ৪ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ছিল ১ টাকা ৭৪ পয়সা। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় বেড়েছে ১ টাকা ৩০ পয়সা বা ৭৫ শতাংশ। গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৩৪ টাকা ৮৯ পয়সা।

ইস্টার্ন হাউজিং: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ২ টাকা ০৯ পয়সা। গত বছর একই সময়ে আয় হয়েছিল ১ টাকা ৮৯ পয়সা। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির আয় বেড়েছে ২০ পয়সা বা ১১ শতাংশ।

৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৩ টাকা ১৩ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ছিল ২ টাকা ৬৪ পয়সা। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির আয় বেড়েছে ৪৯ পয়সা বা ১৯ শতাংশ।

কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ৭৫ টাকা ৮৪ পয়সা। যা গত বছর একই সময়ে ছিলো ৭৪ টাকা ৭১ পয়সা। কোম্পানিটির নেট অপারেটিং ক্যাশফ্লো হয়েছে ১৫.১০ টাকা।

ম্যারিকো বাংলাদেশ: কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩০ টাকা ৯৩ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ২৭ টাকা ৩৫ পয়সা।

অপরদিকে, ৯ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৯৪ টাকা ৪৫ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ৯০ টাকা ০৮ পয়সা।

এমবি ফার্মাসিউটিক্যালস: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৩৫ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে ২৪ পয়সা আয় হয়েছিল।

৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৬০ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৩৪ পয়সা আয় হয়েছিল। গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২১ টাকা ৫৬ পয়সা।

নাভানা ফার্মাসিউটিক্যালস: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৭৭ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে ৭৮ পয়সা আয় হয়েছিল।

৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ১ টাকা ৫৭ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি ১ টাকা ৫৪ পয়সা আয় হয়েছিল। গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৩৯ টাকা ৫৬ পয়সা।

তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন: কোম্পানিটির দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানির শেয়ারপ্রতি ৯৩ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে ৭৩ পয়সা আয় হয়েছিল। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় বেড়েছে ২০ পয়সা বা ২৭ শতাংশ।

দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি ১ টাকা ২৬ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি ১ টাকা ৪৪ পয়সা আয় হয়েছিল। গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৭৪ টাকা ৪৩ পয়সা।

ক্রাউন সিমেন্ট পিএলসি: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানির শেয়ার প্রতি ৯৯ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে ২১ পয়সা আয় হয়েছিল।

৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৬৩ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৭৫ পয়সা আয় হয়েছিল। গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৪৮ টাকা ৮৩ পয়সা।

কে অ্যান্ড কিউ: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১১ পয়সা। গত বছর একই সময়ে আয় হয়েছিল ১১ পয়সা।

হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২৬ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ছিল ১৬ পয়সা। কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ৭৪ টাকা ১৭ পয়সা। যা গত বছর একই সময়ে ছিলো ৭৫ টাকা ৬৪ পয়সা।

অর্থসংবাদ/এসএম

আর্কাইভ থেকে

আরও পড়ুন

ফু-ওয়াং সিরামিকের লভ্যাংশ অনুমোদন
এক বছরে ডিএসইর বাজার মূলধন বেড়েছে ২০ হাজার কোটি টাকা
ডিএসইতে মোবাইল গ্রাহক-লেনদেন দুটোই কমেছে
বছরজুড়ে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্তির অনুমোদন পেয়েছে ৯ কোম্পানি
পুঁজিবাজারে লেনদেন বন্ধ আজ
বছরের ব্যবধানে পুঁজিবাজারে লেনদেন বেড়েছে ৪০ শতাংশ
রবিবার পুঁজিবাজার বন্ধ থাকলেও চলবে দাপ্তরিক কার্যক্রম
লোকসানে ৮ খাতের বিনিয়োগকারীরা
সাপ্তাহিক রিটার্নে মুনাফায় ১০ খাতের বিনিয়োগকারীরা
খাতভিত্তিক লেনদেনের শীর্ষে প্রকৌশল খাত