Connect with us

স্বাস্থ্য

নিপাহ ভাইরাসের চিকিৎসায় চিকিৎসকদের ৭ পরামর্শ

Published

on

ক্ষতিপূরণ

দেশের প্রতিটি হাসপাতালে নিপাহ ভাইরাসজনিত জ্বরের উপসর্গ নিয়ে আসা রোগীদের সেবা দেওয়ার জন্য কর্তব্যরত চিকিৎসকদের বিশেষ নির্দেশনা দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। এতে রোগী দেখার সময় মাস্ক পরা, রোগী দেখার পূর্বে ও পরে সাবান দিয়ে হাত ধোয়াসহ চিকিৎসকদের ৭ পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

অর্থসংবাদের মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হাসপাতাল ও ক্লিনিক সমূহের পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) ডা. শেখ দাউদ আদনান স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে এসব পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

এতে বলা হয়েছে, অদ্যাবধি দেশের ৩২ জেলা নিপাহ ভাইরাস জনিত জ্বরের ঝুঁকিতে রয়েছে। দেশের প্রতি হাসপাতালে জ্বরের উপসর্গ নিয়ে আগত রোগীদের সেবা দেওয়ার জন্য কর্তব্যরত চিকিৎসকদের নিম্নলিখিত নির্দেশাবলী অনুসরণ করে চিকিৎসাসেবা প্রদানের জন্য অনুরোধ করা হল।

নির্দেশনাগুলো হলো

১. রোগী দেখার সময় আবশ্যিকভাবে মাস্ক পরিধান করতে হবে।

২. রোগী দেখার পূর্বে ও পরে সাবান দিয়ে হাত ধৌত করতে হবে।

৩. জ্বরের উপসর্গ দেখা গেলে রোগীকে আবশ্যিকভাবে আইসোলেশন ওয়ার্ডে ভর্তি রাখতে হবে।

৪. জ্বরের সাথে সংকটাপন্ন অবস্থা দেখা দিলে রোগীকে সংশ্লিষ্ট হাসপাতালের আইসিইউতে রাখতে হবে।

৫. আইসিইউতে থাকাকালীন রোগীর পরিচর্যাকারীরা শুধু গ্লাভস ও মাস্ক পরলেই হবে। কেননা এই ভাইরাস বাতাসের মাধ্যমে ছড়ায় না।

৬. যেহেতু আইসিইউতে রেখে এই রোগীর চিকিৎসা করা যায়, এজন্য রেফার্ড করার প্রয়োজন নেই।

৭. কোনো প্রকার তথ্যের জন্য স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কল সেন্টারে ১৬২৬৩/৩৩০ যোগাযোগ করবেন।

এর আগে, দেশের ২৮ জেলায় নিপাহ ভাইরাসের সংক্রমণ দেখা দিয়েছে উল্লেখ করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, দেশের ২৮ জেলায় নিপাহ ভাইরাসের সংক্রমণ দেখা দেওয়ায় রাজধানীর ডিএনসিসি ডেডিকেটেড কোভিড হাসপাতালে ১০ বেডের আইসোলেশন ওয়ার্ড ও ১০টি আইসিইউ শয্যা প্রস্তুত রাখতে হবে।

শেয়ার করুন:
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

লাইফস্টাইল

সেহরির জন্য যেসব খাবার স্বাস্থ্যকর

Published

on

ক্ষতিপূরণ

রোজা গুরুত্বপূর্ণ একটি ইবাদত। আর সেই ইবাদত যথাযথভাবে পালন করতে সেহরিতে প্রয়োজনীয় ও স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া দরকার। সারাদিন রোজা রাখার শক্তি পাওয়ার জন্য সেহরি হতে হবে পরিকল্পিত ও স্বাস্থ্যকর।

অর্থসংবাদের মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন

সেহরি আপনার সারাদিনের কাজ করার শক্তি যোগায়। দেখা যায় অনেকেই সেহরিতে বেশি খেয়ে থাকেন। আবার অনেকে সেহরির সময়ের অনেক আগেই খেয়ে ঘুমিয়ে যান। কোনোটিই স্বাস্থ্যের জন্য ভালো নয়। সেহরিতে একটু সময় নিয়ে পরিমিত পরিমাণে পুষ্টিকর খাবার খাওয়া উচিত।

বিশেষ করে এবারের তীব্র গরমে সেহরির খাবার তালিকায় আলাদাভাবে লক্ষ্য রাখতে হবে, নইলে অসুস্থতাসহ দীর্ঘমেয়াদী স্বাস্থ্য সমস্যা দেখা দিতে পারে। সেহরির খাবার এমন হওয়া উচিত, যেন তা সারাদিনের দেহের পুষ্টির চাহিদা পূরণ করতে পারে।

ভাতের সঙ্গে সবজি, মাছ অথবা মুরগির মাংস খাওয়া যেতে পারে। এ ছাড়া দুধ-কলা-ভাত অথবা আম-দুধ-ভাত খাওয়া যায়। ভাত, সবজি ও মাছ খাওয়ার পর এক কাপ দুধ ও খেজুর খেলে সারা দিন সুন্দরভাবে রোজা রাখা যায়। অনেকেরই চা-কফি পান করার অভ্যাস থাকে। তাই অনেকেই সেহ্‌রি খাওয়ার পর চা অথবা কফি পান করে থাকেন, এটা মোটেও উচিত নয়।

সেহরি খাওয়ার পর একটি বা দুটি খেজুর খেলে সারাদিন পানিশূন্যতা রোধ করতে সাহায্য করবে।

সেহরিতে যেসব খাবার খাওয়া যেতে পারে

ভাত–রুটি
সেহরি হচ্ছে রমজানের সবচেয়ে প্রয়োজনীয় খাবার। সেহরির খাদ্য তালিকায় শর্করা বা কার্বোহাইড্রেট সম্পন্ন খাবার রাখা উচিৎ, যা হজম হতে সময় লাগে এবং দীর্ঘক্ষণ কর্মশক্তি ধরে রাখতে সাহায্য করে। কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার ধীরে ধীরে রক্তে গ্লুকোজ দেয় এবং খাদ্যে আঁশের চাহিদা জোগায়। ঢেঁকিছাঁটা চালের ভাত, লাল আটার রুটি, আলু, চিড়া, ওটস এই খাবারগুলোতে যথেষ্ট পরিমাণ কার্বোহাইড্রেট থাকে। এসব খাবার খেলে দিনের বেলায় কম ক্ষুধা লাগে। তাই সেহরির খাদ্য তালিকায় এসব খাবার রাখলে তা আপনাকে রোজার সময়ও সারাদিন সুস্থ ও কর্মক্ষম রাখবে।

প্রোটিন জাতীয় খাবার
সেহরিতে আমিষ বা প্রোটিন জাতীয় খাবার থাকলে তা আপনার দেহের প্রয়োজনীয় পুষ্টির চাহিদা মেটানোর পাশাপাশি সারাদিন আপনাকে শক্তি যোগাবে। মাছ, মাংস, তরল দুধ, গুঁড়া দুধ, দুধজাত খাবার, ডিম, ডাল প্রভৃতি খাবার প্রোটিনের ভালো উৎস। এছাড়া এসব খাবারে ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, জিংক, আয়রন প্রভৃতি পুষ্টি উপাদানও প্রচুর পরিমাণে থাকে, যা আপনার হাড়ের সুস্থতার জন্য জরুরি। বিশেষভাবে সেহরিতে দুধ আপনার জন্য অতি গুরুত্বপূর্ণ একটি খাবার হতে পারে।

তাজা সবজি
ভিটামিন শরীরের জন্য খুবই জরুরি একটি পুষ্টি উপাদান। তাজা শাকসবজি দেহের প্রয়োজনীয় ভিটামিনের একটি নির্ভরযোগ্য উৎস। তাই সেহরিতে প্রতিদিন সবজি খাওয়া উচিৎ। তবে রাতের খাবারে অতিরিক্ত আঁশযুক্ত সবজি খাওয়া ঠিক না। কারণ অতিরিক্ত ফাইবার সমৃদ্ধ সবজি হজমের ঝামেলা করতে পারে। তার বদলে সেহরিতে মাঝারি আঁশের সবজি যেমন- ঝিঙে, চিচিংগা, লাউ, পেঁপে, চালকুমড়া, গাজর প্রভৃতি খাওয়াটা বেশি স্বাস্থ্যসম্মত।

ফলমূল
সেহরিতে খাবারের পর ফল আপনার শরীরের প্রয়োজনীয় পানির চাহিদা পূরণ করতে সাহায্য করবে। তাই সেহরিতে খাবারের পর ফল খাবেন। মাঝারি আঁশযুক্ত ও নরম পাকা ফল এক্ষেত্রে বেশি উপকারী। পেঁপে, কলা, আম ইত্যাদি অথবা বিভিন্ন মৌসুমী ফলের ও দুধের তৈরি কাস্টার্ড খাওয়া যেতে পারে। এইসব সুস্বাদু ফল ও ফলজাত খাবার দেহের পুষ্টি উপাদান ও পানির চাহিদা পূরণের পাশাপাশি দীর্ঘসময় শরীরের শক্তি যোগায়।

তরল জাতীয় খাবার
রোজা রাখার অন্যতম স্বাস্থ্যজনিত সমস্যা হচ্ছে শরীরের পানি ঘাটতি। তাই যেসব খাবার পানিশূণ্যতা দূর করে, সেহরির খাদ্য তালিকায় সেসব খাবার যোগ করা যেতে পারে। এক্ষেত্রে ডাবের পানি, শসা, আনারস, টমেটো, কমলা ও তরমুজ ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য হতে পারে। এছাড়া সেহরিতে পর্যাপ্ত পরিমান পানি পান করা উচিৎ যেন সারাদিনের পানির ঘাটতি পূরণ হয়।

সেহরিতে যেসব খাবার এড়িয়ে চলা ভালো
সেহরির সময় বেশি তৈলাক্ত, মসলাদার এবং ঝাল খাবার খাওয়া উচিৎ না। সেক্ষেত্রে সেহরির খাদ্য তালিকা থেকে বিরিয়ানী, পোলাও, তেহরি প্রভৃতি ভারি ধরনের খাবার বাদ দিতে পারেন। কারণ সেহরিতে এসব খাবার খেলে বদহজম, বুক জ্বালাপোড়া করা এবং পেট ফাঁপার সমস্যা হতে পারে। অনেকেই সেহরিতে চা অথবা কফি খেতে পছন্দ করেন। অনেকে আবার কোকের মত কোল্ড ড্রিঙ্কস বা বেভারেজ পানীয় খেতে তৃপ্তি পান। কিন্তু এসব পানীয়তে ক্যাফেইন থাকে, যা মূত্রের পরিমাণ বাড়ায়, ফলে শরীরের পানির পরিমাণ কমে যায় এবং খুব তাড়াতাড়ি তৃষ্ণা পায়। তাই সেহেরিতে এসব খাবার এড়িয়ে চলা উচিৎ।

প্রচণ্ড গরমে রোজা রেখে সুস্থ থাকতে চাইলে আপনাকে অবশ্যই সেহরির খাবারের ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে। কারণ সঠিক খাদ্যাভাস না মেনে রোজা রাখলে খুব সহজেই অসুস্থ হয়ে পড়তে পারেন। বিশেষ করে দেহে পানিশূন্যতা যাতে না হয়, সেদিকে বেশি খেয়াল রাখতে হবে। আর অবশ্যই সেহরি খাওয়ার ব্যাপারে কোনো ছাড় দেওয়া উচিত হবে না। তাহলে আশা করি এই গরমেও রোজা রাখতে খুব বেশি সমস্যায় পড়তে হবে না।

অর্থসংবাদ/এসএম

শেয়ার করুন:
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

স্বাস্থ্য

ভারতে অ্যাডিনো ভাইরাসে ৪৫ শিশুর মৃত্যু!

Published

on

ক্ষতিপূরণ

করোনাভাইরাসের পর এবার ভারতের পশ্চিমবঙ্গে আরেক আতঙ্কের নাম অ্যাডিনোভাইরাস। ক্রমশ ভয়াবহ হচ্ছে এ ভাইরাসের সংক্রমণ। এ পরিস্থিতি সামলাতে দফায় দফায় বৈঠক করছেন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা। এমনকি শিশু বিশেষজ্ঞদের কাছ থেকেই এই বিষয়ে পরামর্শ নিচ্ছেন তারা। অন্যদিকে রাজ্যের তরফ থেকে ইতোমধ্যে এ সংক্রান্ত নির্দেশনা জারি করা হয়েছে।

অর্থসংবাদের মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন

যেখানে জেলা শহরের সরকারি ও অন্যান্য হাসপাতালগুলোতে ১০ দফা নির্দেশিকা দেওয়া হয়েছে। কিন্তু এরপরেও থামানো যাচ্ছে না অ্যাডিনো ভাইরাসের দাপট।

২৪ ঘণ্টায় একাধিক শিশুর মৃত্যু
গত ২৪ ঘণ্টায় একাধিক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। জানা গেছে, বিসি রায় হাসপাতালে একই দিন তিনটি শিশুর মৃত্যু হয়েছে। সর্দি ও কাশি নিয়ে তিনটি শিশুই হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিল। এমনকি তাদের শ্বাসকষ্ট ছিল। অ্যাডিনো ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে বাঁকুড়াতেও। এমনকি গত ২৪ ঘণ্টায় কলকাতার আরও একটি সরকারি হাসপাতালে শিশু মৃত্যুর খবর সামনে এসেছে। আর একই দিনে এতগুলো শিশু মৃত্যুর ঘটনায় রীতিমত আতঙ্ক এবং উদ্বেগ দুটোই বাড়ছে।

স্বাস্থ্য দপ্তরের সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছরের ১ মার্চ পর্যন্ত কলকাতা ও বর্ধমানে ৪২ জন শিশুর মৃত্যু হয়েছে। এ অবস্থায় পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে পথে নেমেছেন স্বাস্থ্য সচিব। বিভিন্ন সরকারি হাসপাতালে গিয়ে সরজমিনে পরিস্থিতি খতিয়ে দেখেছেন তিনি।

এ অবস্থায় মঙ্গলবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) উচ্চ পর্যায়ের একটি বৈঠক করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। যেখানে রাজ্যের অ্যাডিনো ভাইরাসে সামগ্রিক পরিস্থিতি তাকে জানানো হয়। দীর্ঘ আলোচনায় একাধিক পদক্ষেপের কথা বলা হয়। এমনকি জরুরি ভিত্তিতে কন্ট্রোল রুম খোলার নির্দেশও দেওয়া হয়েছে। সেই মতো ২৪ ঘণ্টার কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে।

চিকিৎসকদের ছুটি বাতিল করা হয়েছে
অন্যদিকে বাঁকুড়ায় দুই শিশুর মৃত্যুর খবর সামনে আসতেই নড়েচড়ে বসেছে স্থানীয় স্বাস্থ্য আধিকারিকরা। গত ২৫ ফেব্রুয়ারি বাঁকুড়া সম্মিলনী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় এক ও পাঁচ মাস বয়সী ওই দুই শিশুর মৃত্যুর পরপরই আপাতত চিকিৎসকদের ছুটি বাতিল করা হয়েছে। পাশাপাশি বেশ কিছু প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিয়েছে স্বাস্থ্য দপ্তর।

বাঁকুড়া সম্মিলনী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের সুপার ডাঃ সপ্তর্ষী চট্টোপাধ্যায় জানান, ইতোমধ্যে হাসপাতালে এ.আর.আই ক্লিনিক খোলা হয়েছে। সেখানে ২৪ ঘণ্টা চিকিৎসকরা থাকছেন।

তথ্য ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা হচ্ছে
অন্যদিকে অ্যাডিনো ভাইরাসের সংক্রমণ গোটা রাজ্যসহ কলকাতায় বৃদ্ধি পাচ্ছে। কিন্তু এ তথ্য ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করছে রাজ্য সরকার, এমনই অভিযোগ প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর রঞ্জন চৌধুরীর। তার দাবি, কোনো জরুরিকালীন ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে না। এমনকি পরিষেবার মান নিয়েও প্রশ্ন তুলেছিলেন তিনি।

অর্থসংবাদ/এসএম

শেয়ার করুন:
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

স্বাস্থ্য

ফের করোনা আক্রান্ত প্রতিমন্ত্রী পলক

Published

on

ক্ষতিপূরণ

ফের করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। সোমবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) সকালে প্রতিমন্ত্রী তার নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে স্ট্যাটাস দিয়ে তিনি এ তথ্য জানিয়েছেন।

অর্থসংবাদের মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন

ফেসবুক পোস্টে প্রতিমন্ত্রী লিখেছেন, আজ মন্ত্রিপরিষদ সভা থাকায় গতকাল করোনার নমুনা পরীক্ষা করেছিলাম। নমুনা পরীক্ষায় আমার করোনা পজিটিভ রেজাল্ট এসেছে। বর্তমানে আমি বাসায় আইসোলেশনে আছি।

তিনি আরও লিখেন, গত কয়েকদিনে আমার সংস্পর্শে যারা ছিলেন তাদের সবাইকে করোনার নমুনা পরীক্ষাসহ স্বাস্থ্যবিধি মেনে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করার জন্য বিনীতভাবে অনুরোধ করছি। সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন।

এর আগেও তিনি করোনায় আক্রান্ত হয়েছিলেন বলে তার দপ্তর থেকে জানানো হয়েছে।

অর্থসংবাদ/এসএম

শেয়ার করুন:
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

স্বাস্থ্য

ফাইজারের টিকা বন্ধ হচ্ছে ২৮ ফেব্রুয়ারি

Published

on

ক্ষতিপূরণ

দেশে করোনাভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধে ব্যবহৃত ফাইজারের টিকা প্রয়োগ কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ করছে সরকার। পরবর্তী সিদ্ধান্ত না আসা পর্যন্ত আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি থেকে বন্ধ থাকবে টিকাদান কার্যক্রম। সরকারের কাছে মজুদ থাকা টিকার মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।

অর্থসংবাদের মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন

বৃহস্পতিবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের টিকা শাখার পরিচালক ডা. সাইদুজ্জামান গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

ডা. সাইদুজ্জামান বলেন, করোনার তৃতীয় ও চতুর্থ ডোজে ফাইজারের টিকা দেওয়া হচ্ছে। তবে, আমাদের হাতে মজুদ থাকা ফাইজারের টিকাগুলোর মেয়াদ আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি শেষ হয়ে যাবে। এই কারণে ২৭ ফেব্রুয়ারির পর নতুন করে কাউকে টিকা দেওয়া হবে না।

তিনি আরও বলেন, শিশুদের জন্য যেসব ফাইজারের টিকা আছে, সেগুলোর মেয়াদ আরও অনেকদিন আছে। যে কারণে শিশুদের টিকা কার্যক্রমে কোন সমস্যা হবে না।

সাইদুজ্জামান বলেন, আমাদের হাতে এখনও বেশ কিছু সিনোফার্মার টিকা রয়েছে। এটি প্রথম ও দ্বিতীয় ডোজ হিসেবে দেওয়া হচ্ছে। আর প্রথম ও দ্বিতীয় বুস্টারের দুই ডোজ টিকা ফাইজারের মাধ্যমে দেওয়া হচ্ছে। এ অবস্থায় ফাইজারের মেয়াদ শেষ হওয়ায় ওইগুলো বন্ধ থাকবে। তবে সিনোফার্মারগুলো চালু থাকবে। আর যারা প্রথম ও দ্বিতীয় ডোজ ফাইজারের নিতে চায় তাদেরকেও অপেক্ষা করতে হবে।

অর্থসংবাদ/এসএম

শেয়ার করুন:
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

স্বাস্থ্য

মেডিকেলে ভর্তি আবেদন শুরু

Published

on

ক্ষতিপূরণ

২০২২-২৩ সেশনের সরকারি ও বেসরকারি মেডিকেলের ভর্তি পরীক্ষার অনলাইন আবেদন আজ (১৩ ফেব্রুয়ারি) থেকে শুরু হয়ে চলবে আগামী ২৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। তবে অনলাইন আবেদনের ফি জমা দেওয়া যাবে ২৪ ফেব্রুয়ারি রাত ১১ টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত। আর প্রবেশপত্র বিতরণ শুরু হবে ৬ মার্চ। চলবে ৭ মার্চ পর্যন্ত।

অর্থসংবাদের মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন

এ বিষয়ে স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক (চিকিৎসা শিক্ষা) ডা. মুজতাহিদ মুহাম্মদ হোসেন জানান, আগামী ১০ মার্চ সকাল ১০টায় ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। শেষ হবে সকাল ১১টায়। আর ভর্তি পরীক্ষার আবেদন চলবে ১৩ থেকে ২৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত।

এর আগে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, মেডিকেলে ভর্তির জন্য বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিল কর্তৃক প্রণীত নীতিমালা-২০২৩ অনুযায়ী অনলাইনে নির্ধারিত সময়ে আবেদন করা যাবে। আবেদনকারীকে বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে।

২০২২-২৩ সেশনের ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক শিক্ষার্থীকে ২০২২ সালে এইচএসসি ও ২০২০ সালে এসএসসি অথবা ২০২১ সালে এইচএসসি ও ২০১৯ সালে এসএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে। এইচএসসি পরীক্ষায় পাসের পূর্ববর্তী দুই বছরের মধ্যে এসএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।

এসএসসি পরীক্ষায় বিজ্ঞান বিভাগ এবং এইচএসসি পরীক্ষায় জীববিজ্ঞান, পদার্থ বিজ্ঞান ও রসায়নসহ উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা আবেদনের যোগ্য হবে। দুটি পরীক্ষায় মোট জিপিএ কমপক্ষে ৯.০০ হতে হবে। উপজাতীয় ও পার্বত্য জেলার অ-উপজাতীয় প্রার্থীদের ক্ষেত্রে দুটি পরীক্ষায় মোট জিপিএ ৮.০০ হলেই হবে। তবে এককভাবে কোনো পরীক্ষায় জিপিএ ৩.৫০ এর কম হলে আবেদনের যোগ্য বলে বিবেচিত হবে না।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সকলের জন্যে এইচএসসি পরীক্ষায় জীববিজ্ঞানে ন্যূনতম গ্রেড পয়েন্ট ৪.০ না থাকলে আবেদন বাতিল বলে গণ্য হবে। লিখিত ভর্তি পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বর এবং এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বরের যোগফলের ভিত্তিতে মেধা তালিকা প্রণয়ন করা হবে।

এমবিবিএস ভর্তির জন্য অনলাইন ফরম পূরণের নিয়মাবলি ও ভর্তি সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের ওয়েবসাইট www.mefwd.gov.bd, www.dgme.gov.bd, www.dghs.gov.bd ও http://dgme.teletalk.com.bd থেকে জানা যাবে।’

শেয়ার করুন:
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন
Advertisement
Advertisement
March 2023
SMTWTFS
 1234
567891011
12131415161718
19202122232425
262728293031