৭ মাসে ২৭ বিলিয়ন ডলারের পোশাক রপ্তানি

৭ মাসে ২৭ বিলিয়ন ডলারের পোশাক রপ্তানি
চলতি (২০২২-২৩) অর্থবছরের সাত মাসে (জুলাই-জানুয়ারি) ২৭ দশমিক ৪১৮ বিলিয়ন ডলারের তৈরি পোশাক রপ্তানি হয়েছে। যা মোট রপ্তানি আয়ের ৮৪ দশমিক ৫০ শতাংশ।

বৃহস্পতিবার (০২ ফেব্রুয়ারি) রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো'র (ইপিবি) প্রকাশিত এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

ইপিবির প্রতিবেদনে দেখা যায়, চলতি অর্থবছরের প্রথম সাত মাসে রপ্তানি আয় এসেছে ৩২ দশমিক ৪৪৭ বিলিয়ন ডলার, যা লক্ষ্যমাত্রার সমান। এসময়ের কৌশলগত লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৩২ দশমিক ৪৩৭ বিলিয়ন ডলার।

মার্চের দিকে রপ্তানি আয় কমে আসতে পারে বলে ধারণা ছিল রপ্তানিকারকদের। কিন্তু তার আগেই জানুয়ারি মাসে কিছুটা কমল। যদিও চলতি বছরের প্রথম সাত মাস জুলাই-জানুয়ারি সাত মাসের জন্য যে লক্ষ্যমাত্রা ছিল তার চেয়ে কমেনি। পাশাপাশি আগের বছরের চেয়ে বেশি আছে প্রায় দশ শতাংশ।

চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরের রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে ৫৮ বিলিয়ন ডলার। আর জুলাই-জানুয়ারি সাত মাসের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৩২ দশমিক ৪৩৭ বিলিয়ন ডলার।

দেশের প্রধান রপ্তানি পণ্য তৈরি পোশাক। তৈরি পোশাক কমলেই মোট রপ্তানি আয়ে ঝাঁকুনি লাগে। তথ্য বলছে তৈরি পোশাকের রপ্তানি কিছুটা কমার কারণে মোট রপ্তানি আয়ে এর প্রভাব পড়েছে। জানুয়ারি শেষে তৈরি পোশাক রপ্তানি আয়ে প্রবৃদ্ধি দাঁড়িয়েছে ১৪ দশমিক ৩১ শতাংশ। ডিসেম্বরে এ হার ছিল ১৫ দশমিক ৫৬ শতাংশ।

জুলাই-জানুয়ারি সাত মাসে অন্যান্য প্রধান রপ্তানি পণ্যগুলোর মধ্যে রয়েছে হিমায়িত মৎস্য ২৯২ দশমিক ৬৫ মিলিয়ন ডলার, কৃষিজাত পণ্য ৫৫৫ দশমিক ২৭ মিলিয়ন ডলার এবং পাট ও পাটজাত পণ্য ৫৪৮ মিলিয়ন ডলার।

অর্থসংবাদ/এসএম

আর্কাইভ থেকে

আরও পড়ুন

নতুন সুদহার নির্ধারণ করল বাংলাদেশ ব্যাংক
ব্যাগেজ রুলের অপব্যবহারে ধ্বংস হচ্ছে জুয়েলারি শিল্প
বছর ঘুরলেও প্রবাসী আয়ে গতি ফিরেনি
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
গ্রাহক সংখ্যায় দেশসেরা প্রতিষ্ঠান নগদ
বছরজুড়ে আলোচনায় খেলাপি ঋণ, সুদহার ও বিনিময়হার
প্রথম দিনেই ২ লাখের বেশি পণ্যের অর্ডার পেলো ইভ্যালি
তিন মাসের মধ্যে সব দেনা পরিশোধ শুরু করবো
পোশাকশিল্পকে রাজনৈতিক হাতিয়ার না বানানোর অনুরোধ
এক মাসের ব্যবধানে আলুর দাম বেড়েছে ৪৪ শতাংশ