সোমালিয়ার রাজধানী মোগাদিসুর একটি জনপ্রিয় হোটেলে একের পর এক বিস্ফোরণে কমপক্ষে আটজন নিহত ও ২৮ জন আহত হয়েছে। নিহতদের মধ্যে সন্দেহভাজন তিন হামলাকারী রয়েছে। সরকারি এক কর্মকর্তা এ খবর নিশ্চিত করেছে। খবর সিনহুয়ার।
সরকারি মুখপাত্র ইসমাইল মুখতার ওমর জানান, লিদো সমুদ্র সৈকতের এলিট হোটেলে সন্ত্রাসীদের হামলায় নিহতদের মধ্যে চারজন বেসামরিক নাগরিক এবং তথ্য মন্ত্রণালয়ের একজন পরিচালক রয়েছে। জনপ্রিয় হোটেলটির ভেতরে প্রবেশের আগে সেখানে তারা একটি গাড়ি বোমার বিস্ফোরণ ঘটায়।
ওমর টেলিফোনে সিনহুয়াকে বলেন, ‘এ ভয়াবহ হামলায় এখন পর্যন্ত আমরা সরকারি এক কর্মকর্তাসহ পাঁচজন নিহত হওয়ার খবর জানতে পেরেছি। নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা আল-শাবাবের দুই যোদ্ধাকে গুলি করে হত্যা করেছে। গাড়ির ভেতরে থাকা আল- শাবাবের চালকও নিহত হয়েছে। সে গাড়ি বোমার বিস্ফোরণ ঘটায়।’
তিনি জানান, হামলাকারীরা হোটেলটির প্রবেশ পথের বাইরে গাড়ি বোমার বিস্ফোরণ ঘটানোর পর হোটেলে প্রবেশ করে। সমুদ্র সৈকতের পাশে যতগুলো হোটেল রয়েছে এটি ছিল তার মধ্যে অন্যতম। আর নব নির্মিত এ হোটেল তরুণদেও এবং নগরীর অভিজাত শ্রেণীর লোকজনের কাছে অনেক প্রিয়।
সূত্র জানায়, হোটেলের ভেতরে বন্দুক যুদ্ধ চলছে। কেউ তাৎক্ষণিকভাবে এ হামলার দায় স্বীকার করেনি। তবে অতীতে আল-কায়েদা অনুসারী গ্রুপের এ ধরণের হামলা চালানোর রেকর্ড রয়েছে।
সরকারি মুখপাত্র ইসমাইল মুখতার ওমর জানান, লিদো সমুদ্র সৈকতের এলিট হোটেলে সন্ত্রাসীদের হামলায় নিহতদের মধ্যে চারজন বেসামরিক নাগরিক এবং তথ্য মন্ত্রণালয়ের একজন পরিচালক রয়েছে। জনপ্রিয় হোটেলটির ভেতরে প্রবেশের আগে সেখানে তারা একটি গাড়ি বোমার বিস্ফোরণ ঘটায়।
ওমর টেলিফোনে সিনহুয়াকে বলেন, ‘এ ভয়াবহ হামলায় এখন পর্যন্ত আমরা সরকারি এক কর্মকর্তাসহ পাঁচজন নিহত হওয়ার খবর জানতে পেরেছি। নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা আল-শাবাবের দুই যোদ্ধাকে গুলি করে হত্যা করেছে। গাড়ির ভেতরে থাকা আল- শাবাবের চালকও নিহত হয়েছে। সে গাড়ি বোমার বিস্ফোরণ ঘটায়।’
তিনি জানান, হামলাকারীরা হোটেলটির প্রবেশ পথের বাইরে গাড়ি বোমার বিস্ফোরণ ঘটানোর পর হোটেলে প্রবেশ করে। সমুদ্র সৈকতের পাশে যতগুলো হোটেল রয়েছে এটি ছিল তার মধ্যে অন্যতম। আর নব নির্মিত এ হোটেল তরুণদেও এবং নগরীর অভিজাত শ্রেণীর লোকজনের কাছে অনেক প্রিয়।
সূত্র জানায়, হোটেলের ভেতরে বন্দুক যুদ্ধ চলছে। কেউ তাৎক্ষণিকভাবে এ হামলার দায় স্বীকার করেনি। তবে অতীতে আল-কায়েদা অনুসারী গ্রুপের এ ধরণের হামলা চালানোর রেকর্ড রয়েছে।
