প্রতিবেদনে বলা হয়, সম্প্রতি এলএনজির মজুত ব্যাপক বেড়েছে। এছাড়া নতুন চন্দ্রবর্ষের ছুটি সামনে রেখে পণ্যটির চাহিদা মন্থর হয়েছে। ফলে যার দরপতন ঘটেছে।
ইউরোপে তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাসের মজুত বৃদ্ধি পেয়েছে। গত ৫ বছরের মধ্যে যা সর্বোচ্চ। তাতে পণ্যটির দর নিম্নমুখী রয়েছে।
উত্তর পূর্ব এশিয়ায় আগামী মার্চের এলএনজির গড় সরবরাহ মূল্য হ্রাস পেয়েছে। প্রতি মিলিয়ন ব্রিটিশ থার্মাল ইউনিটের (এমএমবিটিইউ) দাম স্থির হয়েছে ২২ ডলারে। গত সপ্তাহ থেকে যা ১ ডলার বা ৪ দশমিক ৩ শতাংশ কম।
২০২৩ সালের শুরু থেকেই এশীয় এলএনজির স্পট মূল্য কমছে। চলতি বছর এখন পর্যন্ত জ্বালানি পণ্যটির দরপতন হয়েছে ২১ শতাংশ।
ট্রিডেন্ট এলএনজির গ্লোবাল হেড অব ট্রেডিংয়ের টবি কপসন বলেন, গত সপ্তাহে ব্যাপক পরিমাণ এলএনজি কেনেন দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার ক্রেতারা। সেসময়ই বাজার অস্থিতিশীল হয়ে ওঠে। এতে প্রতি এমএমবিটিইউ’র দাম ২০ ডলারের নিচে নেমে যাওয়ার আশঙ্কা সৃষ্টি হয়েছে। সরবরাহ হ্রাসের ওপর যা ধাক্কা দেয়।
অর্থসংবাদ/এসএম