পুঁজিবাজার
সূচকের পতনের দিনে বেড়েছে লেনদেন
সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সব মূল্যসূচকের পতন হয়েছে। তবে টাকা অংকে লেনদেনের পরিমাণ বেড়েছে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, রোববার (২২ জানুয়ারি) ডিএসইর প্রধান সূচক ‘ডিএসই এক্স’ ৯ পয়েন্ট কমেছে। বর্তমানে সূচকটি অবস্থান করছে ৬ হাজার ২৫৫ পয়েন্টে।
একইসঙ্গে ‘ডিএস ৩০’ সূচক ৪ পয়েন্ট এবং ‘ডিএসইএস’ সূচক ৭ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ১৩৬০ ও ২২০৪ পয়েন্টে।
আজ ডিএসইতে ৬৯২ কোটি ৭৫ লাখ ৫৭ হাজার টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছে ৫৯০ কোটি ৬৭ লাখ ৯৬ হাজার টাকা।
ডিএসইতে মোট ৩৬৯ কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এরমধ্যে দর বেড়েছে ৫৪ কোম্পানির। দরপতন হয়েছে ১২৯ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৮৬ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দর।
অর্থসংবাদ/এসএম
বিজনেস নিউজ পোর্টাল অর্থসংবাদে প্রকাশিত ও প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

পুঁজিবাজার
চট্টগ্রামে আট বিদ্যুৎকেন্দ্রের উৎপাদন বন্ধ

চট্টগ্রামে ৮টি বিদ্যুৎকেন্দ্রের উৎপাদন বন্ধ রয়েছে। এর মধ্যে গ্যাস ও তেল সংকটের কারণে বন্ধ আছে ৬টি। দীর্ঘদিন থেকে বন্ধ রয়েছে কাপ্তাই এবং টেকনাফ সোলার প্লান্ট দুটি। এছাড়া দেশের একমাত্র কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রের ৫টি ইউনিটের মধ্যে পানির স্বল্পতায় বন্ধ রয়েছে ৪টি ইউনিট।
সচল ১৩টি বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে উৎপাদন হচ্ছে মাত্র ৮১২ মেগাওয়াট। এই কারণে শীতের এই মৌসুমেও বিদ্যুতের আসা-যাওয়ার ভোগান্তিতে আছে নগরবাসী।
পিডিবি চট্টগ্রামে অঞ্চলের বিদ্যুৎ উৎপাদন এবং বিতরণ কেন্দ্রের তথ্য অনুযায়ী, রাউজানের ২১০ মেগাওয়াট করে ৪২০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের দুটি ইউনিট পুরোপুরি সচল রাখতে প্রয়োজন ৪৫ মিলিয়ন করে ৯০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস। শিকলবাহা ১৫০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎকেন্দ্র সচল রাখতে প্রয়োজন ৩৮ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস ও শিকলবাহার ৬০ মেগাওয়াটের অপর বিদ্যুৎকেন্দ্রে প্রয়োজন ১৭ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস। গ্যাস সংকটের কারণে এখন চারটি বিদ্যুৎকেন্দ্রই বন্ধ রয়েছে।
বেসরকারি বিদ্যুৎকেন্দ্র ২৪ মেগাওয়াটের রিজেন্ট পাওয়ার প্লান্ট, ১০০ মেগাওয়াটের এনার্জি প্যাকও বন্ধ রয়েছে। এছাড়া দেশের একমাত্র কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রের ৫টি ইউনিটের মধ্যে পানির স্বল্পতায় ৪টি ইউনিটই বন্ধ রয়েছে। শুধুমাত্র একটি ইউনিট (২ নম্বর ইউনিট) থেকে ৩০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে।
কাপ্তাই জল বিদ্যুৎকেন্দ্রের ব্যবস্থাপক প্রকৌশলী এটিএম আবদুজ্জাহের বলেন, ‘কাপ্তাই লেকে পানি স্বল্পতায় ১, ৩, ৪ ও ৫ নম্বর ইউনিট চালু করা সম্ভব হচ্ছে না। বৃহস্পতিবার পর্যন্ত কাপ্তাই লেকের পানির পরিমাণ ছিল ৮৫ দশমিক ৬৩ মিনস সিলেভ (এমএসএল)। লেকে রুল কার্ভ অনুযায়ী বর্তমানে পানি থাকার কথা ১০১ দশমিক ২১ মিনস লি লেভেল। ২ নম্বর ইউনিটের ত্রুটির কারণে দীর্ঘদিন উৎপাদন বন্ধ ছিল। বর্তমানে ইউনিটটি সংস্কার করে সচল করা হয়েছে। যেখান থেকে ৩০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে।’
তবে পিডিবি চট্টগ্রামের (দক্ষিণ অঞ্চল) প্রধান প্রকৌশলী (ডিস্ট্রিবিউশন) রেজাউল করিম বলেন, চট্টগ্রামে এখন কোন লোডশেডিং নেই। সরকারি–বেসরকারি বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো থেকে ৮১২ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে। চাহিদাও রয়েছে ৮১২ মেগাওয়াট।
অর্থসংবাদ/এসএম
বিজনেস নিউজ পোর্টাল অর্থসংবাদে প্রকাশিত ও প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
বিএসসি’র নতুন এমডি জিয়াউল হক

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের (বিএসসি) নতুন ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন কমোডর মো. জিয়াউল হক। বৃহস্পতিবার (২৬ জানুয়ারি) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, নতুন এমডি হিসেবে মো. জিয়াউল হককে নিযুক্ত করা হয়েছে। গত ২৪ জানুয়ারি থেকে তিনি এমডি হিসেবে কাজ শুরু করেছেন।
কোম্পানিটির, ২০২২ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে বিনিয়োগকারীদের জন্য ২০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে। ঘোষিত নগদ লভ্যাংশ ২২ জানুয়ারি বিনিয়োগকারীদের ব্যাংক হিসাবে পাঠিয়েছে কোম্পানিটি।
সমাপ্ত হিসাব বছরের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৪.৮০ টাকা। চলতি বছরের ৩০ জুন কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ৭২.৫২ টাকায়।
অর্থসংবাদ/কেএ
বিজনেস নিউজ পোর্টাল অর্থসংবাদে প্রকাশিত ও প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
ডিএসইতে পিই রেশিও সামান্য বেড়েছে

বিদায়ী সপ্তাহে (২২-২৬ জানুয়ারি) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত (পিই রেশিও) সামান্য বেড়েছে।
ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সপ্তাহ শেষে ডিএসইতে পিই রেশিও অবস্থান করছে ১৪ দশমিক ২১ পয়েন্টে। এর আগের সপ্তাহে ডিএসইর পিই রেশিও ছিল ১৪ দশমিক ১৮ পয়েন্ট। অর্থাৎ এক সপ্তাহে পিই রেশিও বেড়েছে ০ দশমিক ০৩ পয়েন্ট ।
অর্থসংবাদ/কেএ
বিজনেস নিউজ পোর্টাল অর্থসংবাদে প্রকাশিত ও প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
১০ কোম্পানির আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ

গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে সমাপ্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর’২২-ডিসেম্বর’২২) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ১০ কোম্পানি।
কোম্পানিগুলো হচ্ছে- ক্রাউন সিমেন্ট, নাহি অ্যালুমিনিয়াম, ন্যাশনাল পলিমার, শ্যামপুর সুগার, আজিজ পাইপস, কপারটেক ইন্ডাস্ট্রিজ, বিডি ল্যাম্পস, তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন ও ইনডেক্স আগ্রো গ্লোবাল হেবি কেমিক্যাল।
আজিজ পাইপস: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানির শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ৯৮ পয়সা। গত বছর একই সময়ে শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছিল ০৪ পয়সা।
দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি ২ টাকা ১৪ পয়সা লোকসান হয়েছে। গত বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি ১ টাকা ৯৯ পয়সা লোকসান হয়েছিল।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ঋণাত্বক ২১ টাকা ৭২ পয়সা।
শ্যামপুর সুগার: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ৭ টাকা ৩৯ পয়সা। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছিল ২২ টাকা ৫৩ পয়সা।
৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ২৬ টাকা ৬৯ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ছিল ৪৪ টাকা ১৫ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট আয় ছিল ১১৯৪ টাকা ২৬ পয়সা।
ন্যাশনাল পলিমার: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৫ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ৭১ পয়সা।
৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৮ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ছিল ১ টাকা ২৭ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২৮ টাকা ৭০ পয়সা।
নাহি অ্যালুমিনিয়াম: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ১২ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ৬১ পয়সা।
অপরদিকে, ৬ মাসে (জুলাই, ২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৩০ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ১২ পয়সা।
এছাড়া, ৩১ ডিসেম্বর ২০২২ শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ১৮ টাকা ৫৬ পয়সা।
কপারটেক ইন্ডাস্ট্রিজ: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানির ইপিএস ০৫ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ৫১ পয়সা ইপিএস হয়েছিল।
দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির ইপিএস ২২ পয়সা হয়েছে। গত বছরের একই সময়ে ইপিএস ৮২ পয়সা হয়েছিল।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৩ টাকা ৫৯ পয়সা।
তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ৯৩ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ৭৩ পয়সা ।
দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ২৬ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ১ টাকা ৪৪ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৭৪ টাকা ৪৩ পয়সা।
ক্রাউন সিমেন্ট: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানির শেয়ারপ্রতি ৯৯ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে ২১ পয়সা আয় হয়েছিল।
৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি ৬৩ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৭৫ পয়সা আয় হয়েছিল।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৪৮ টাকা ৮৩ পয়সা।
বিডি ল্যাম্পস: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানির শেয়ারপ্রতি ১ টাকা ৭৪ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে ৩ টাকা ১৫ পয়সা আয় হয়েছিল। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় কমেছে ১ টাকা ৪১ পয়সা বা ৪৫ শতাংশ।
দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি ৩ টাকা ৫১ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৪ টাকা ৪২ পয়সা আয় হয়েছিল।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৮৯ টাকা ৬৫ পয়সা।
ইনডেক্স এগ্রো: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানির শেয়ার প্রতি ১ টাকা ০৫ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে ১ টাকা ১২ পয়সা আয় হয়েছিল।
৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ২ টাকা ২২ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি ২ টাকা ৬৩ পয়সা আয় হয়েছিল।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৬৪ টাকা ১৫ পয়সা।
গ্লোবাল হেবি কেমিক্যাল: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানির শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ৪৫ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ২৬ পয়সা।
৬ মাসে (জুলাই, ২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ৯০ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ৪৮ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর ২০২২ শেষে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ৫২ টাকা ৭১ পয়সা।
অর্থসংবাদ/কেএ
বিজনেস নিউজ পোর্টাল অর্থসংবাদে প্রকাশিত ও প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
লেনদেন কমলেও বাজার মূলধন বেড়েছে ১০ হাজার কোটি টাকা

এক সপ্তাহে দেশের শেয়ারবাজারে লেনদেন কমেছে ৮০০ কোটি টাকা। তবে সপ্তাহ শেষে বাজার মূলধন ১০ হাজার ১৮৫ কোটি টাকা বৃদ্ধি পেয়েছে।
গেল সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের প্রধান সূচক ‘ডিএসই এক্স’ ৩০ দশমিক ৮১ পয়েন্ট বৃদ্ধি পেয়েছে। বর্তমানে সূচকটি অবস্থান করছে ৬ হাজার ২৯৬ পয়েন্টে। একইসঙ্গে ‘ডিএস ৩০’ সূচকের ২২ দশমিক ০৯ পয়েন্ট এবং ‘ডিএসই এস’ সূচকে ৬ দশমিক ৮১ পয়েন্ট যোগ হয়েছে।
সব সূচকের উত্থান হলেও ডিএসইতে লেনদেন কমেছে। পাঁচ কার্যদিবসে এক্সচেঞ্জটিতে ৩ হাজার ৫০ কোটি ১৯ লাখ ৪৭ হাজার ৬১৫ টাকার শেয়ার ও ইউনিট হাতবদল হয়েছে।
সপ্তাহ শেষে প্রধান শেয়ারবাজারের মূলধন দাড়িয়েছে ৭ লাখ ৬৭ হাজার ২৬ কোটি ৯৫ লাখ ৬০ হাজার ৫০৪ টাকায়।
বিদায়ী সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেনের শীর্ষস্থান দখলে নিয়েছে জেনেক্স ইনফোসিস। সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির ২২০ কোটি ২০ লাখ ৯১ হাজার টাকার শেয়ার হাতবদল হয়েছে।
গত সপ্তাহে ডিএসইতে দরবৃদ্ধির শীর্ষে উঠে এসেছে ঢাকা ইন্স্যুরেন্স। পাঁচ কার্যদিবসে কোম্পানিটির শেয়ারদর ২৫ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। অপরদিকে সর্বোচ্চ দরপতন হওয়া ইনটেক লিমিটেডের শেয়ারদর ১৮ দশমিক ৫৮ শতাংশ কমেছে।
অর্থসংবাদ/কেএ