টেলিকম ও প্রযুক্তি
প্রযুক্তি খাতে দিনে চাকরি হারাচ্ছেন ১৬০০ কর্মী

বেশ কিছুদিন ধরেই খারাপ সময় পার করছেন প্রযুক্তি খাতের কর্মীরা। বড় বড় প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানে কর্মী ছাঁটাইয়ের খবর প্রায়ই খবরের শিরোনাম হচ্ছে। এরই মধ্যে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড এক খবরে বলেছে, চলতি বছরে খাতটি থেকে প্রতিদিন চাকরি হারাচ্ছেন গড়ে ১৬০০ কর্মী। সংবাদমাধ্যমটি বলছে, বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দা এবং মন্দার আশঙ্কার কারণেই প্রতিষ্ঠানগুলো কর্মীদের ছাঁটাই করছে।
আজ মঙ্গলবারের (১৭ জানুয়ারি) প্রতিবেদনে সংবাদমাধ্যমটি ট্র্যাকিং সাইট লেঅফের বরাতে জানায়, গত বছর ১ হাজারের বেশি প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান এক লাখ ৫৪ হাজার ৩৩৬ জন কর্মীকে ছাঁটাই করেছে। চলতি বছরেও অব্যাহত রয়েছে প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলোর কর্মী ছাঁটাইয়ের প্রবণতা। মাইক্রোসফট, টুইটার, মেটার মতো বাঘা বাঘা প্রতিষ্ঠান থেকে শুরু করে তালিকায় রয়েছে ছোট-বড় নানা প্রতিষ্ঠান।
বিশ্লেষকদের উদ্ধৃত করে রয়টার্স বলছে, রুশ-ইউক্রেন যুদ্ধের জেরে বিশ্বজুড়ে চলমান অর্থনৈতিক মন্দার প্রভাব পড়েছে প্রযুক্তি খাতে। খরচ বাঁচানোর দ্রুততম পথ হিসেবে কর্মী ছাঁটাইকেই বেছে নিচ্ছে প্রতিষ্ঠানগুলো। অবশ্য এ ছাঁটাই দীর্ঘমেয়াদে প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য ক্ষতিকর হতে পারে বলে ধারণা করছেন অনেকে। বিশেষ করে এ ধরনের প্রবণতা বিনিয়োগকারীদের মধ্যে প্রতিষ্ঠানগুলোর বিষয়ে অনাস্থা তৈরি করে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

টেলিকম ও প্রযুক্তি
জলবায়ু সংক্রান্ত ভুল তথ্য এড়াতে বিনিয়োগ করবে টিকটক

জলবায়ু সংক্রান্ত ভুল তথ্য এড়াতে ১ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে ভিডিও প্লাটফর্ম টিকটক। প্রতিষ্ঠানটির গ্লোবাল হেড অফ সাসটেইনেবিলিটি ইয়ান গিল জানিয়েছেন, টিকটক ভুল তথ্য মোকাবেলায় শুধু কপ-২৮ এর জন্য একটি নতুন উদ্যোগ চালু করেছে। এটি এক মিলিয়নের একটি উদ্যোগ যা জলবায়ু সংক্রান্ত ভুল তথ্য মোকাবেলা করার জন্য কাজ করবে। জাতিসংঘের সাথে একটি যৌথ কর্মসূচির অংশ হিসেবে আমরা এ কাজটি করব।
তিনি জানান, এ উদ্যোগটি ব্রাজিল, সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং স্পেনের বিশেষজ্ঞদেরসহ ‘ভেরিফায়েড চ্যাম্পিয়ন’দের একটি দলকে একত্রিত করবে। যারা টিকটকের মধ্যে জলবায়ু সংক্রান্ত পদক্ষেপ চালানোর সময় জলবায়ু সংক্রান্ত ভুল তথ্য এবং বিভ্রান্তি মোকাবেলা করার জন্য শিক্ষামূলক সামগ্রী তৈরিতে নির্বাচিত টিকটক নির্মাতাদের সহায়তা করবে।
গিল বলেন, ভুল তথ্যের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য আমাদের প্রচেষ্টা সারা বছরজুড়েই থাকে। আমাদের নীতি জলবায়ু পরিবর্তনের ভুল তথ্য প্রচারের বিরুদ্ধে। প্রতিনিয়ত আমরা আমাদের সৃজনশীল এবং সক্রিয় ক্রিয়েটরদের দ্বারা অনুপ্রাণিত হই, যারা বিশ্বে ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে আগ্রহী।
তিনি আরও বলেন, জলবায়ু পরিবর্তন সম্পর্কে সচেতনতা বাড়ানো থেকে শুরু করে টেকসই জীবনযাপনের অভ্যাস এবং জলবায়ু সমস্যা সমাধানকে উৎসাহিত করার বিষয়ে টিকটকের সক্রিয় অবস্থান রয়েছে।
অর্থসংবাদ/এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
টেলিকম ও প্রযুক্তি
ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা দেবে গুগল

ভূমিকম্প হলেই মানুষ আতঙ্কগ্রস্ত হয়। অনেক সময় নিম্ন বা মাঝারি মানের ভূমিকম্পেও অনেকে আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে এমন কান্ড করে বসেন যা ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনে। অনেকে আতঙ্কিত হয়ে দু-তিনতলা থেকে ঝাপ দেন। সিঁড়িতে পড়ে পা মচকালেন। এমনটি সচেতনতার অভাবে হয়। আর ভূমিকম্পে সচেতনতা বাড়াতেই গুগল ২০২০ সালে আর্থকোয়েক অ্যালার্ট সিস্টেম চালু করে। আপনার এলাকার আশেপাশে ভূমিকম্প হলে এই অ্যালার্ট আপনাকে সতর্ক করে দেয়।
আর্থকোয়েক অ্যালার্ট সিস্টেম মূলত ভূপৃষ্ঠের কম্পন পর্যালোচনা করে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা পাঠায়। ভূমিকম্পের উৎস ও মাত্রা সম্পর্কে জানানোর পাশাপাশি নিরাপদ থাকার পরামর্শও দিয়ে থাকে। অ্যান্ড্রয়েড আর্থকোয়েক অ্যালার্ট সিস্টেম কাজে লাগিয়ে ভূমিকম্পের বিস্তারিত তথ্যও জানা সম্ভব।
কিন্তু এই নোটিফিকেশন সিস্টেম কাজ করে কিভাবে?
গুগল মূলত ব্যবহারকারীদের অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোনে থাকা অ্যাক্সিলারোমিটার সেন্সর সুবিধা ব্যবহার করে থাকে। অ্যাক্সিলারোমিটার ভূমিকম্প উৎপন্ন হওয়ায় প্রাথমিক ‘পি’ তরঙ্গ বা ভূপৃষ্ঠের কম্পন শনাক্ত করতে পারে। অ্যান্ড্রয়েড আর্থকোয়েক অ্যালার্ট সিস্টেম চালু থাকলে ভূপৃষ্ঠের কম্পন শনাক্ত হলেই গুগলের সার্ভারে তথ্য পাঠাতে থাকে আপনার স্মার্টফোনে।
বিভিন্ন স্মার্টফোন থেকে পাঠানো তথ্য বিশ্লেষণের পর ভূমিকম্পের মাত্রা বুঝে ব্যবহারকারীদের ‘বি অ্যাওয়ার’ও ‘টেক অ্যাকশন’ নামে সতর্কবার্তা পাঠায়। সাধারণত ৪ দশমিক ৫ মাত্রার ভূমিকম্প হলে ‘বি অ্যাওয়ার’ বার্তা পাবেন। এ সময় ভূমিকম্পের সম্ভাব্য উৎপত্তিস্থলের তথ্য জানানোর পাশাপাশি নিরাপদে থাকারও বিভিন্ন পরামর্শ দেয় গুগল। রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পের মাত্রা ৪ দশমিক ৫–এর বেশি হলে পাঠানো হয় ‘টেক অ্যাকশন’ নোটিফিকেশন। স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপনার ফোনে অ্যালার্ম বাজতে শুরু করবে। আপনাকে নিরাপদ স্থানে যাওয়ার জন্য তাড়া প্রথমে গুগল দেবে। প্রযুক্তির সহায়তায় অন্তত আতঙ্কিত হওয়ার সুযোগ নেই। গুগল আপনাকে প্রয়োজনীয় পরামর্শ দেবে।
কিন্তু অনেকেই এখনও জানেন না কিভাবে এই নোটিফিকেশন পেতে হয় বা সেটিংস চালু করতে হয়। আবার অনেকে শুনলেও সেটিংস অন করার পদ্ধতি জানেন না। চলুন জেনে নেওয়া যাক কিভাবে এই নোটিফিকেশন চালু করা যায়।

যেভাবে চালু করবেন আর্থকোয়েক এলার্ট সিস্টেম
প্রথম ধাপ: প্রথমে স্মার্টফোনের সেটিংসে প্রবেশ করে ‘সেফটি অ্যান্ড ইমার্জেন্সি’অপশনে যেতে হবে। সেখান থেকে ‘আর্থকোয়েক অ্যালার্টস’ নির্বাচন করতে হবে।
দ্বিতীয় ধাপ: পরবর্তী পৃষ্ঠা থেকে আর্থকোয়েক অ্যালার্টস টগলটি চালু করতে হবে।
তৃতীয় ধাপ: নিচে স্ক্রল করে ‘সি আ ডেমোতে ট্যাপ করে পরীক্ষামূলক সতর্কবার্তা দেখে নেওয়া যাবে।
চতুর্থ ধাপ: ‘লার্ন আর্থকোয়েক সেফটি টিপস’ অপশনে ট্যাপ করে চাইলে ভূমিকম্পের সময় নিরাপদ থাকার পরামর্শও পাওয়া যাবে। দেখে নেওয়া যাবে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
টেলিকম ও প্রযুক্তি
আজ থেকে অ্যাকাউন্ট মুছে ফেলবে গুগল

কমপক্ষে দুই বছর ধরে ব্যবহার না করা গুগল অ্যাকাউন্টগুলোকে মুছে ফেলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে গুগল। কোম্পানিটির ইনএকটিভ অ্যাকাউন্ট পলিসির অধীনে শুক্রবার (০১ ডিসেম্বর) থেকে অ্যাকাউন্টগুলো মুছে ফেলার কাজ শুরু হবে। খবর বিবিসির।
গুগলের পক্ষ থেকে জানা যায়, অ্যাকাউন্ট মুছে ফেলার কাজটি পর্যায়ক্রমে করা হবে। প্রথমে ঐসব অ্যাকাউন্ট মুছে ফেলা হবে যেগুলো খোলার পর থেকে আর ব্যবহার করা হয়নি। এক্ষেত্রে অ্যাকাউন্টটিতে প্রবেশ করে কিংবা ঐ অ্যাকাউন্ট থেকে একটি মেইল পাঠিয়ে সেটি সচল রাখা যেতে পারে।
গুগল জানায়, ব্যবহারকারীদের নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করেই এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এক্ষেত্রে ভুলে যাওয়া কিংবা নিস্ক্রিয় থাকা অ্যাকাউন্টগুলোই মুছে ফেলা হবে।
বর্তমানে একটি গুগল অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে গুগলের বহু সেবা নেওয়া যায়। এর মধ্যে রয়েছে জিমেইল, ইউটিউব, ইউনিক ইউজারনেম এবং স্বতন্ত্র পাসওয়ার্ড।
গত মে মাসে এক ব্লগ পোস্টে গুগল জানায়, পুরাতন গুগল অ্যাকাউন্টগুলো বিপদজনক। কেননা সেগুলোতে পুরাতন কিংবা পুনরায় ব্যবহার করা পাসওয়ার্ড রয়েছে। এছাড়াও বেশিরভাগ পুরাতন অ্যাকাউন্টেই ‘টু ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন’ নেই। এক্ষেত্রে অ্যাকাউন্টের অপব্যবহার হওয়ার সুযোগ রয়েছে।

যেভাবে অ্যাকাউন্টগুলো সচল রাখা যাবে
বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই অ্যাকাউন্টগুলোতে ‘লগ ইন’ করলেই সেগুলো প্রায় দুই বছর নাগাদ সচল থাকবে। একইসাথে ইমেল পাঠানো কিংবা গ্রহণ করা, গুগল ড্রাইভ বা ইউটিউবের ব্যবহার অ্যাকাউন্ট সক্রিয় রাখতে সহায়তা করবে।
অ্যাকাউন্টগুলোতে রিকভারি ইমেইল এড্রেস যোগ করাটাও বেশ ভালো আইডিয়া। এতে করে গুরুত্বপূর্ণ সব নটিফিকেশন পাওয়া যাবে। এছাড়াও পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে খুব সহজেই নতুন করে সেটি সেট করা যাবে।
গুগলের পক্ষ থেকে জানানো হয়, যে অ্যাকাউন্টগুলো মুছে ফেলা হবে সেগুলোর পাশাপাশি রিকভারি মেইলেও এ সংক্রান্ত সতর্কমূলক মেইল পাঠানো হয়েছে।
একইসাথে গুগল ফটোসকে চালু রাখতে ব্যবহারকারীদের দুই বছরে কমপক্ষে একবার সেটি চালাতে হবে। এতে করে সেখানে থাকা ছবি ও অন্যান্য কন্টেন্ট মুছে ফেলা যাবে না।
তবে যারা সম্প্রতি নিজেদের অ্যাকাউন্টে ‘সাইন ইন’ করেছেন, তাদের দুশ্চিন্তার কারন নেই। কেননা এতে করে নিশ্চিতভাবেই অ্যাকাউন্টটি সচল থাকবে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
টেলিকম ও প্রযুক্তি
শুক্রবার থেকেই অ্যাকাউন্ট ডিলিট করবে গুগল

দুই বছর ধরে নিষ্ক্রিয় জিমেইল অ্যাকাউন্ট পর্যায়ক্রমে মুছে ফেলার ঘোষণা আগেই দিয়েছিল গুগল। তাই পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী অব্যবহৃত অ্যাকাউন্টগুলো আগামী শুক্রবার (০১ ডিসেম্বর) থেকে মুছতে শুরু করবে গুগল। খবর সিএনএনের।
জানা যায়, গত মে মাসে নীতিমালায় একটি সংশোধন করে গুগল জানায়, নিরাপত্তা ঝুঁকি কমাতে পুরনো অ্যাকাউন্টগুলো মুছে দেওয়া হবে। পুরনো অ্যাকাউন্টগুলো সাধারণত অপরিবর্তিত পাসওয়ার্ডের ওপর নির্ভর করে, সেইসঙ্গে টু–ফ্যাক্টর পরিচয় যাচাইয়ের মতো নিরাপত্তা ব্যবস্থাও গ্রহণ করে না। ফলে সেগুলো ফিশিং, হ্যাকিং এবং স্পামের মতো সাইবার হামলার ঝুঁকিতে থাকে।
যেসব অ্যাকাউন্ট তৈরির পর থেকে কখনই ব্যবহার করা হয়নি, প্রাথমিক ধাপে সেগুলোকে মুছে ফেলা হবে। জিমেইল থেকে শুরু করে ডকস, ড্রাইভ এবং ফটোজসহ গুগলের সব সেবা অ্যাকাউন্টের সঙ্গে যুক্ত। ফলে একজন নিষ্ক্রিয় গ্রাহকের গুগল অ্যাকাউন্টের সব কন্টেন্ট মুছে যাওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছে। এ বিষয়ে গত আগস্ট থেকে ব্যবহারকারীদের সতর্কতা মেসেজও পাঠাতে শুরু করে প্রযুক্তি জায়ান্টটি।
রক্ষা পাবেন যেভাবে
ইমেইল পড়া বা পাঠানো, গুগল ড্রাইভ ব্যবহার, ইউটিউবে ভিডিও দেখা, গুগল প্লে-স্টোর থেকে অ্যাপ ডাউনলোড, গুগল সার্চ ব্যবহার করা বা তৃতীয় পক্ষের কোনো অ্যাপে সাইন ইন করতে গুগলের অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করলে সেই অ্যাকাউন্টগুলোকে সক্রিয় হিসেবে বিবেচনা করা হবে। তাই আপনার এমন কোনো জিমেইল একাউন্ট যদি থাকে যেটাই লম্বা সময় ধরে লগইন করা হয়না সেই একাউন্টে মাঝে মাঝে লগইন করবেন। এতে করে আপনার একাউন্ট ডিলিট হওয়া থেকে রক্ষা পাবেন।
উল্লেখ্য, গুগল শুধুমাত্র ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্ট ডিলিট করছে। আপনার যদি ব্যবসা বা কোনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে অ্যাকাউন্টটি যুক্ত থাকে, তবে তাও ডিলিট করা হবে না। অর্থাৎ দুই বছর ধরে শুধু ইমেইল আদান-প্রদান না করলেও অ্যাকাউন্ট মুছে ফেলবে না গুগল।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
টেলিকম ও প্রযুক্তি
শক্তিশালী হাইব্রিড ইঞ্জিনের এসইউভি আনছে রেনল্ট

জনপ্রিয় ফোর হুইলার নির্মাতা সংস্থা রেনল্ট। লঞ্চ হতে চলেছে সংস্থার নতুন মিড-সাইজ এসইউভি ডেসিয়া ডাস্টার। তৃতীয় জেনারেশন রেনল্ট ডাস্টারে বেশ কিছু নতুন চমক রাখতে চলেছে সংস্থা। এরই মধ্যে নেটমাধ্যমে গাড়ির ছবি ভাইরাল হয়েছে। নতুন গাড়িতে যে রাফ অ্যান্ড টাফ লুক দেখতে পাবেন।
তৃতীয় প্রজন্মের রেনোঁ ডাস্টারে থাকবে ফ্ল্যাট বনেট, চওড়া গ্রিল, নতুন হেডল্যাম্প ও ডিআরএল। তার ঠিক মাঝে নতুন ডাস্টার লোগো। গাড়ির বাম্পারেও থাকছে নতুনত্ব। সাইড প্রোফাইল এবং রিয়ার সেকশনে বেশ কিছু চমক দিতে চলেছে রেনোঁ।
এই গাড়ি ৭ সিটারের সঙ্গে বাজারে আসতে পারে। গাড়ির ডিজাইনের পাশাপাশি এটির পারফরম্যান্স অর্থাৎ ইঞ্জিনেরও থাকবে বেশ কিছু নতুনত্ব। এই গাড়িতে মিলবে তিন ধরনের ইঞ্জিন বিকল্প-প্রথম ১ লিটার টার্বো পেট্রল ইঞ্জিন যা সর্বোচ্চ ১২০ হর্সপাওয়ার শক্তি উৎপন্ন করতে পারে।
দ্বিতীয় ১.২ লিটার পেট্রোল হাইব্রিড ইঞ্জিন যা সর্বাধিক ১৪০ হর্সপাওয়ার শক্তি তৈরি করে। তৃতীয় ইঞ্জিনটি হল ১.৩ লিটার টার্বো পেট্রোল ইঞ্জিন যা সর্বোচ্চ ১৭০ হর্সপাওয়ার তৈরি করতে সক্ষম।
যে টপ-স্পেক ভেরিয়েন্ট থাকবে তাতে ইথানলও ব্যবহার করা হবে। এই গাড়িতে হাইব্রিড এবং টার্বো পেট্রল ইঞ্জিন দুই ধরনের বিকল্প থাকবে। যা একটি বড় বিষয়। ডেসিয়া ডাস্টার এখন পর্যন্ত রেনোঁর অন্যতম শক্তিশালী গাড়ি হতে চলেছে।

অর্থসংবাদ/এসএম