পুঁজিবাজার
বাজার মূলধন কমেছে প্রায় ৬ হাজার কোটি টাকা, বেড়েছে লেনদেন
এক সপ্তাহে দেশের শেয়ারবাজারের মূলধন কমেছে প্রায় ৬ হাজার কোটি টাকা। তবে সব মূল্য সূচকের উত্থানের সঙ্গে লেনদেন প্রায় দ্বিগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে।
গত সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের প্রধান সূচক ‘ডিএসই এক্স’ ২১ দশমিক০৯ পয়েন্ট বৃদ্ধি পেয়েছে। সপ্তাহ শেষে সূচকটি অবস্থান করছে ৬ হাজার ২১৫ পয়েন্টে। একইসঙ্গে ‘ডিএস ৩০’ সূচকে ৫ দশমিক ৬৫ পয়েন্ট এবং ‘ডিএসই এস’ সূচকে ৪ দশমিক ৩০ পয়েন্ট যোগ হয়েছে।
গেল সপ্তাহে ডিএসইতে লেনদেন বৃদ্ধি পেয়েছে ৯৮৮ কোটি ৪৩ লাখ ৭৩ হাজার ৪৬৮ টাকা। পাঁচ কার্যদিবসে এক্সচেঞ্জটিতে ২ হাজার ১২১ কোটি ৪০ লাখ ৫৭ হাজার ৯১৯ টাকার শেয়ার ও ইউনিট হাতবদল হয়েছে।
আলোচ্য সপ্তাহে ডিএসইতে বাজার মূলধন কমেছে । সপ্তাহজুড়ে এক্সচেঞ্জটির বাজার মূলধন কমেছে ৫ হাজার ৯১৬ কোটি ৭৮ লাখ ৫৮ হাজার টাকার বা দশমিক ৭৮ শতাংশ। সপ্তাহের শুরুতে ডিএসইর বাজার মূলধন ছিল ৭ লাখ ৬০ হাজার ৬০৮ কোটি ৮১ লাখ ৮৯ হাজার ২৪৬ টাকা। আর সপ্তাহ শেষে ডিএসইর বাজার মূলধন নেমেছে ৭ লাখ ৫৪ হাজার ৬৯২ কোটি ৩৩ লাখ ৪৫৪ টাকায়।
সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে ২১০টির শেয়ারদরই অপরিবর্তিত ছিল। দর কমেছে ১০৮টির, বিপরীতে ৬২ কোম্পানির শেয়ারদর বৃদ্ধি পেয়েছে।
সপ্তাহজুড়ে লেনদেনে অংশ নেওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে শীর্ষে উঠে এসেছে বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন। পাঁচ কার্যদিবসে কোম্পানিটির ১৩৫ কোটি ৩০ লাখ ৪১ হাজার টাকার শেয়ার হাতবদল হয়েছে।
গত সপ্তাহে ডিএসইতে দরবৃদ্ধির শীর্ষে উঠে এসেছে জেএমআই হসপিটাল। সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির শেয়ারদর ২৯ দশমিক ০৫ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। অপরদিকে সর্বোচ্চ দরপতন হওয়া ওরিয়ন ইনফিউশনের শেয়ারদর কমেছে ১১ দশমিক ৮৮ শতাংশ।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

পুঁজিবাজার
নাম্বার ওয়ান হতে হবে ডিএসইর আইটি: চেয়ারম্যান

ডিএসইর নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. হাফিজ মুহম্মদ হাসান বাবু বলেছেন, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের আইটি হতে হবে অত্যাধুনিক। বাইরের দেশগুলোর মতো আমাদেরও সবকিছু অটোমেটেড হতে হবে। আমাদের আইটি হতে হবে নাম্বার ওয়ান। আমি পূর্বেও ডিএসই’র আইসিটি কমিটিতে ছিলাম। আমাদের আইসিটি শুধু বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে নয়, সারা বিশ্বের প্রেক্ষাপটে নাম্বার ওয়ান হতে হবে। এজন্য একটি কমিটি গঠন করা হবে এবং পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্ট সকল পক্ষের অংশগ্রহণে একটি কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করা হবে।
মঙ্গলবার (২১ মার্চ) ডিএসই ব্রোকার্স এ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ-এর প্রেসিডেন্ট রিচার্ড ডি রোজারিও-এর নেতৃত্বে ডিবিএ’র পরিচালনা পর্ষদ ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের নব-নিযুক্ত পরিচালনা পর্ষদের সাথে সৌজন্য বৈঠককালে এসব কথা বলেন৷
অধ্যাপক ড. হাফিজ বলেন, আমরা চাই বাজারের পরিবর্তন। আপনাদের সকলের সহযোগিতায় সম্মিলিতভাবে বাজারের উন্নয়ন করতে চাই। আমার সহকর্মীবৃন্দ সকলেই সহযোগী মনোভাবাপন্ন। সকলেই তাদের কর্মক্ষেত্রে দক্ষ ও অভিজ্ঞ ব্যক্তিত্ব। বর্তমান বোর্ড বিশ্বাস করে, আপনাদেরকে ছাড়া পুঁজিবাজারের উন্নয়ন সম্ভব নয়। এই মার্কেটটা আসলে আপনাদেরই সৃষ্টি করা মার্কেট। ডিমিউচ্যুয়ালাইজেশনের প্রেক্ষাপটে আমরা হয়ত আজ এখানে এসেছি, কিন্তু এখানে আপনারাই প্রধান চালিকাশক্তি।
তিনি বলেন, আমরা আপনাদেরকে সাথে নিয়েই উন্নয়ন পরিকল্পনা করবো এবং এই প্রতিষ্ঠান, এই মার্কেট এবং দেশের অর্থনৈতিক অবস্থার উন্নয়ন ঘটাবো। এটাই হলো আমাদের লক্ষ্য। আমাদের নিজস্ব কোন এজেন্ডা নেই। আমরা এখানে আপনাদের সাথে সমন্বয় করে এই পুঁজিবাজারকে সামনের দিকে নিয়ে যাবো। আমাদের দুইজন সদস্য এখনও বোর্ডে যুক্ত হয়নি। আমরা দ্রুত তাদের নিয়ে আসার চেষ্টা করছি।
তিনি আরও বলেন, আপনারা একটি গতিশীল মার্কেট চান। তেমনি আমরা একটি শক্তিশালী বোর্ড চাই। কারণ শক্তিশালী বোর্ড একটি ভালো পরিবেশ তৈরি করতে পারে। আমরা প্রত্যেকেই সবসময় আপনাদের পাশে চাই। আপনাদের মাকের্ট আপনাদেরই ভালো করতে হবে। আমরা আপনাদের কথা শুনবো। আমরা একে অপরের সহযোগী হিসেবে কাজ করবো। ডিএসই’র উন্নয়নে আপনারা পরিকল্পনা করুন। পুঁজিবাজারকে ব্র্যান্ডিং করতে হবে। সাধারণ মানুষের কাছে পুঁজিবাজার সম্পর্কে যে নেতিবাচক ধারণা রয়েছে, তা পরিবর্তন করতে হবে। আপনারা কখনো আমাদের সাথে কথা বলতে সংকোচবোধ করবেন না। আমরা সব সেক্টর নিয়ে কাজ করবো। ভালো ইনভেস্টমেন্ট আনতে হলে ভালো ইন্সটুমেন্ট আনতে হবে। আপনারা আমাদের পাশে থাকবেন। আজকে আমাদের এই বৈঠক মিলনমেলায় পরিণত হলো। আমাদের এই অগ্রযাত্রা অব্যাহত থাকবে। আমাদের সকলকে সততার সাথে সুন্দরভাবে এই পুঁজিবাজারকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। যা দেশের অর্থনীতিকে শক্তিশালী করবে। আজকের শুরুটা এমনভাবে হোক যেন একে অপরের মাঝে বন্ধন তৈরি হয়। আমরা নতুন বোর্ড, বুঝার চেষ্টা করছি। আমরা আপনাদের কাছ থেকে অভিজ্ঞতা নেব। এই বিষয়ে আপনারা আমাদের সহযোগিতা করবেন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন উপস্থিত ছিলেন ডিএসইর নবনিযুক্ত পরিচালক অধ্যাপক ড. আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ, মো. আফজাল হোসেন এবং রুবাবা দৌলা, শেয়ারহোল্ডার পরিচালক মো. শাকিল রিজভী, ব্যবস্থাপনা পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) এম. সাইফুর রহমান মজুমদার, ডিবিএ’র সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট মোঃ সাজেদুল ইসলাম, ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. সাইফুদ্দিন।
ডিবিএ’র প্রেসিডেন্ট রিচার্ড ডি রোজারিও বলেন, পুঁজিবাজারের প্রাইমারী রেগুলেটরের এই মর্যাদাপূর্ণ পদে আপনাদের নিয়োগ নিঃসন্দেহে আপনাদের সম্ভাব্যতা ও দক্ষতা নিয়ে সরকারের যে আস্থা রয়েছে তারই বহিঃপ্রকাশ। আমরা নিশ্চিত যে, আপনার সফল নেতৃত্ব, প্রজ্ঞা এবং দিক নির্দেশনায় পুঁজিবাজার আগামীতে আরও বেশি উচ্চতা এবং সাফল্য অর্জন করবে। আপনার একাডেমিক রেকর্ড, দক্ষতা এবং আইসিটি জগতের বহুমূখী পেশাদারিত্ব অভিজ্ঞতায় পুঁজিবাজারের গতিশীলতা আনয়ন করবে৷
ডিবিএ’র পরিচালকরা আরও বলেন, পুঁজিবাজারের ব্যবসাটাই মূলতঃ ব্রোকারদের মূল ব্যবসা। ব্রোকাররা সবসময় নিজেদের স্বার্থেই পুঁজিবাজারকে ভালো অবস্থানে দেখতে চায়। স্টক ট্রেডিং বেইজড ইনকামের পাশাপাশি ডেটা সেল সহ অন্যান্য খাত থেকে আয় বৃদ্ধি করতে হবে। ২০১৩ সালের ডিমিউচ্যুয়ালাইজেশনের পূর্বে এই ব্রোকাররাই পুঁজিবাজারের নিয়ন্ত্রণ করত। আপনাদের প্রতি আমাদের অনেক প্রত্যাশা। আশা করি, সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে আমরা একটি উন্নত পুঁজিবাজার গঠন করতে পারব। বর্তমানে লেনদেনের ভলিউম প্রত্যাশা অনুযায়ী হচ্ছে না। এই ভলিউম বাড়ানোর জন্য বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। আমাদের ব্যবসায়িক পরিবেশে কি ধরনের মডেল কাজ করবে তা খুঁজে বের করতে হবে। ডিএসইকে এনবিআর ও বাংলাদেশ ব্যাংকের সাথে যোগাযোগ বাড়াতে হবে। ডিএসইকে একটি শক্তিশালী নেগোসিয়েটর হিসেবে দেখতে চাই। স্টক এক্সচেঞ্জের টেকনোলজিতে আরও উন্নতি চাই। আশা করি, আপনাদের সাথে আলোচনার মাধ্যমে এবং আপনাদের সহযোগিতায় আগামী দিনে একটি শক্তিশালী স্টক এক্সচেঞ্জ তৈরি করতে পারবো।
পরিশেষে ডিএসই’র চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. হাফিজ মুহম্মদ হাসান বাবু বলেন, পুঁজিবাজার উন্নয়নে এই এসোসিয়েশনের প্রতি ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের পক্ষ থেকে সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে৷ সেই সাথে তিনি ডিবিএ’র সদস্যদের প্রতি আহবান জানান, ডিএসইকে সুচিন্তিত মতামত ও পরামর্শ দিয়ে সহযোগিতা করার।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
ব্লকে ৩৬ কোটি টাকার লেনদেন

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লকে মোট ৫১টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর মোট ৪৫ লাখ ৭৭ হাজার ১৭২টি শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যার আর্থিক মূল্য ৩৬ কোটি ৯০ লাখ টাকা।
ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, মঙ্গলবার (২১ মার্চ) ব্লকে সবচেয়ে বেশি টাকার লেনদেন হয়েছে সী পার্ল বীচ রিসোর্ট অ্যান্ড স্পা লিমিটেডের। কোম্পানিটি ৭ কোটি ১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন করেছে।
ফরচুন সুজ ৫ কোটি ৮৪ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন করে তালিকার দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে। আর ৪ কোটি ৬২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন করে তালিকার তৃতীয় স্থানে রয়েছে বিকন ফার্মা।
ব্লকে লেনদেন করা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে- এডিএন টেলিকম ১ কোটি, বিডি ফিন্যান্স ২ কোটি ৯ লাখ, বেক্সিমকো ৩ কোটি ১৮ লাখ, স্কয়ার ফার্মা ২ কোটি ৬০ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন করেছে।
অর্থসংবাদ/এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
একনেকে ১ হাজার ৭৩০ কোটি টাকার প্রকল্প অনুমোদন

জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় ১ হাজার ৭৩০ কোটি ৩৮ লাখ টাকা ব্যয়ে ৯টি প্রকল্প অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। মঙ্গলবার (২১ মার্চ) প্রধানমন্ত্রী ও একনেক চেয়ারপারসন শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে এনইসি সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত সভায় প্রকল্পগুলোর অনুমোদন দেওয়া হয়।
সভা শেষে বিস্তারিত তুলে ধরেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান। মন্ত্রী জানান, এক হাজার ৭৩০ কোটি ৩৮ লাখ টাকা ব্যয় সম্বলিত ৯টি প্রকল্পের মধ্যে সরকারের অর্থায়ন ৬৩৩ কোটি ৫২ লাখ টাকা, সংস্থার নিজস্ব অর্থায়নে এক কোটি ৪৪ লাখ টাকা ও বৈদেশিক অর্থায়নে এক হাজার ৯৫ কোটি ৪২ লাখ টাকা।
অনুমোদিত প্রকল্পগুলো হচ্ছে- স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ‘সন্ত্রাসবাদ মোকাবিলা ও জননিরাপত্তা নিশ্চিতকল্পে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের সক্ষমতা বৃদ্ধি (১ম সংশোধিত)’ প্রকল্প, গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের ‘ঢাকাস্থ আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ সংসদ সচিবালয়ের সরকারি কর্মকর্তাদের জন্য ১১২টি আবাসিক ফ্ল্যাট নির্মাণ’ প্রকল্প, মংস্য মন্ত্রনালয়ের ‘সাসটেইনেবল কোস্টাল অ্যান্ড মেরিন ফিশারিজ’ (১ম সংশোধিত) প্রকল্প, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের দু’টি প্রকল্প যথাক্রমে ‘পল্লী সড়কে গুরুত্বপূর্ণ সেতু নির্মাণের সমীক্ষা’ (২য় পর্যায়) প্রকল্প এবং ‘বাংলাদেশে গ্রাম আদালত সক্রিয়করণ প্রকল্প (৩য় পর্যায়)’ প্রকল্প।
এছাড়া আরও রয়েছে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ‘দেশব্যাপী ভ্রাম্যমাণ লাইব্রেরি প্রকল্প’ (২য় সংশোধিত) প্রকল্প, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ‘দ্য প্রজেক্ট ফর দ্য ইমপ্রুভমেন্ট অফ ইকুপমেন্ট ফর টেকনিক্যাল এডুকেশন’ প্রকল্প, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের ‘ঢাকা কারিগরি শিক্ষক: প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট স্থাপন’ (৩য় সংশোধিত) প্রকল্প, বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের ‘প্রিপেইড গ্যাস মিটার আপন’ (৩য় সংশোধিত) প্রকল্প।
অর্থসংবাদ/এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
বুধবার স্পট মার্কেটে যাচ্ছে লাফার্জহোলসিম

রেকর্ড ডেটের আগে আগামীকাল বুধবার (২২ মার্চ) স্পট মার্কেটে যাচ্ছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশ লিমিটেড।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, কোম্পনিটির স্পট মার্কেটে লেনদেন শেষ হবে আগামী বৃহস্পতিবার (২৩ মার্চ)। কোম্পানিটির রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ২৭ মার্চ, সোমবার।
আর রেকর্ড ডেটের দিন কোম্পানিটির লেনদেন বন্ধ থাকবে।
অর্থসংবাদ/এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
গ্রীন ডেল্টার লেনদেন বন্ধ আগামীকাল

রেকর্ড ডেটের কারণে আগামীকাল বুধবার (২২ মার্চ) শেয়ার লেনদেন বন্ধ থাকবে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত গ্রীন ডেল্টা ইন্সুরেন্স লিমিটেডের।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, কোম্পানিটির এর আগে সোমবার (২০ মার্চ) স্পট মার্কেটে লেনদেন শুরু করেছিল। আজ কোম্পানিটির শেয়ার স্পট মার্কেটে লেনদেন শেষ হবে।
রেকর্ড ডেটের পর কোম্পানির লেনদেন যথা নিয়মে চালু হবে।
অর্থসংবাদ/এসএম