আবহাওয়া
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

আগামী ৭২ ঘণ্টা অর্থাৎ তিন দিনের মধ্যে দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস দিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর। শনিবার (৩ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ আবহাওয়া অফিসের আবহাওয়াবিদ মো. ওমর ফারুক এ তথ্য জানান।
আবহাওয়াবিদ ওমর ফারুক বলেন, আগামী ৭২ ঘণ্টার মধ্যে দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবণা রয়েছে। বর্তমানে মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে, এর বর্ধিতাংশ উত্তর-পূর্ব বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে।
আজ সকালে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে চুয়াডাঙ্গাতে ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বশেষ সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় সীতাকুণ্ডে ৩১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এছাড়া, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশের কোথাও কোনো বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়নি। বলে জানান এই আবহাওয়াবিদ।
ওমর ফারুক বলেন, আগামী ২৪ ঘণ্টা দেশের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। ভোরের দিকে দেশের কোথাও কোথাও হালকা কুয়াশা পড়তে পারে এবং সারা দেশে রাত ও দিনের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে। এছাড়া, আজ সকালে ঢাকায় বাতাসের গতি ছিল উত্তর/উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১২ কিলোমিটার।
অর্থসংবাদ/এসএম
বিজনেস নিউজ পোর্টাল অর্থসংবাদে প্রকাশিত ও প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

আবহাওয়া
রাজশাহীতে মৌসুমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা

রাজশাহীতে দুদিন ধরে চলছে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ। প্রতিদিনই কমছে দিনের তাপমাত্রা। বৃহস্পতিবার (১২ জানুয়ারি) জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৭ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এটি চলতি মৌসুমে রাজশাহীর সর্বনিম্ন তাপমাত্রা। এর আগে বুধবার রেকর্ড করা হয়েছে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৭ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
রাজশাহী আবহাওয়া অফিসের পর্যবেক্ষক হেলেন খান বলেন, রাজশাহীতে বুধবার থেকে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। গতকালের চেয়ে বৃহস্পতিবারের তাপমাত্রা আরও কমেছে। জেলায় চলতি মৌসুমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা আজ রেকর্ড হয়েছে। যদিও তাপমাত্রা ওঠানামা করছে, তারপরও আগামী কয়েকদিন তাপমাত্রা কমার সম্ভাবনা রয়েছে।
এদিকে, মাঝারি শৈত্যপ্রবাহের কারণে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। সকাল থেকে রাস্তার লোকজনের চলাফেরাও কম। ছিন্নমূল ও নিম্নআয়ের মানুষদের খড়কুটা জ্বালিয়ে শীত নিবারণের চেষ্টা করতে দেখা গেছে। তবে ভোরে ঘন কুয়াশা থাকলেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সূর্যের দেখা মিলেছে।