অন্যদের বাধা দেওয়া: যখন অন্য কোনো সহকর্মী কথা বলবে, আপনি তার কথার মাঝখানে বাধা দেবেন না। যখন আপনার পর্ব আসবে, তখনই কথা বলুন। কিন্তু যখন অন্যরা কথা বলবে তখন চুপ থাকুন। আপনি যদি অন্যদের কথা বা কাজের মধ্যে বাধা দেন তবে তা আপনাকে সবার সামনে একজন অধৈর্য কর্মী হিসেবে তুলে ধরবে যে কিনা অফিসের শিষ্টাচার জানে না।
কাজে দেরি করা: কাজে দেরি করা, মিটিংয়ে দেরি করে যোগ দেওয়ার মতো স্বভাব সব সময় অপেশাদার আচরণ হিসেবেই বিবেচিত হয়। জরুরি কোনো কাজ পড়ে না গেলে কাজে কখনো দেরি করবেন না। বাসা থেকে কিছুটা আগেই বের হন। এতে করে অফিসে কাজ শুরু কিংবা মিটিংয়ে যোগ দেওয়ার ক্ষেত্রে কিছুটা এগিয়ে থাকতে পারবেন।
অভিযোগ করা: অফিসের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে অভিযোগ করার স্বভাব মোটেই ইতিবাচক কিছু নয়। আপনি যদি অফিসে গিয়ে নিজের ব্যক্তিগত জীবন সম্পর্কে নানা অভিযোগ জানাতে থাকেন তবে সেটি হতে পারে আরও বেশি খারাপ। আপনার সহকর্মী হয়তো আপনাকে মুখের ওপর কিছু বলবে না তবে আপনার অভিযোগ শুনে তার বিরক্ত হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি। তাই এ ধরনের স্বভাব থাকলে আজই তা বাদ দিন।
ভুল পোশাক নির্বাচন: অফিসে যাওয়ার সময় অবশ্যই আপনাকে পেশাদার ও যথাযথ পোশাক পরে যেতে হবে। অফিসে ক্যাজুয়াল পোশাক পরে চলে যাবেন না। এতে মনে হতে পারে যে অফিসের বিষয়ে আপনি সিরিয়াস নন। অফিসে সব সময় ফর্মাল পোশাক পরুন। এমন পোশাক পরবেন না যাতে আপনাকে দেখতে হাস্যকর লাগে।
অর্থসংবাদ/এনএন